আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের দুটি অসুবিধা লিখ,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য থেকে লাভ বলতে কি বুঝ?,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে কোন কোন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কাকে বলে।,
অথবা, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কি?
উত্তর : দুই বা ততোধিক দেশের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী দ্রব্যসামগ্রী ও সেবাকর্মের লেনদেন সংগঠ তাকে আতর্জাতিক বাণিজ্য বলে ।
অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যের সংজ্ঞ দাও ।
উত্তর : একটি দেশের ভৌগলিক সীমানার মধ্যে যে জন্য-বিজন্য কার্স অনুষ্ঠিত হয় তাকে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য বলে।
সুযোগ ব্যয় কী?
উত্তর : সুযোগ ব্যয় হল কোন একটি দ্রব্য উৎপাদন করতে হলে বিকল্প দ্রব্যটির উৎপাদন ত্যাগ করা। একটি অব্য উৎপাদনের জন্য বিকল্প দ্রব্যটির যে ছাড় বা ত্যাগ এটাই সুযোগ ব্যয় ।
আধুনিক তত্ত্বের মূল বক্তব্য কি?
উত্তর : যদি দুটি দেশের মধ্যে আপেক্ষিকভাবে দ্রব্য উৎপাদনের ব্যয় অনুপাতের পার্থক্য থাকে, তবে উক্ত দেশ দুটির মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হবে ।
আন্তর্জাতিক অর্থনীতি কি?
উত্তর : অর্থনীতির যে শাখায় আন্তর্জাতিক বিষয়ে এক বা একাধিক দেশের মধ্যে লেনদেন নিয়ে আলোচনা করে তাকে আন্তর্জাতিক অর্থনীতি বলে ।
বন্ধ অর্থনীতি কী?
উত্তর : বন্ধ অর্থনীতি হলো এমন একটি অর্থনীতি যা বাইরে অর্থনীতির সাথে কোন ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপ রাখে না। বন্ধ অর্থনীতি স্বয়ংসম্পূর্ণ যার অর্থ কোনো আমদানি দেশে আসে না এবং কোনো রপ্তানি ও দেশ ছেড়ে যায় না।
সুযোগ ব্যয় তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
উত্তর : অধ্যাপক জি, হেবারলার – ১৯৩০ সাল।
তুলনামূলক ব্যয় তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
উত্তর : ডেভিড রিকার্ডো -১৮১৭ সাল।
বাণিজ্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ২ ভাগে।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ২টি সুবিধা লিখ ।
উত্তর : ১. অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও ২. মোট উৎপাদন ও ভোগ বৃদ্ধি ।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের দুটি বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তর : ১. চুক্তির ভিত্তিতে বাণিজ্য ও ২. অবাধ ও সংরক্ষন বাণিজ্য ।
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বণিকবাদ কি?
উত্তর : পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ইউরোপিয় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মতবাদকে বণিকবাদ বলে।
পরম ব্যয় সুবিধা তত্ত্বের মূল কথা কি?
উত্তর : কোন দেশ একটা দ্রব্য চরম ব্যয় সুবিধার সাথে উৎপাদন করতে সক্ষম হলে এবং অন্যদেশ উক্ত দ্রব্য উৎপাদনে চরম ব্যয় অসুবিধা ভোগ করলে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য সংঘটিত হবে। এটাই পরম ব্যয় সুবিধা তত্ত্বের মূল কথা।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের চরম ব্যয় সুবিধা তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
উত্তর : আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের চরম ব্যয় সুবিধা তত্ত্বের প্রবক্তা হলো- এডাম স্মিথ ।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের দুটি অসুবিধা লিখ ।
উত্তর : ১. দ্বন্দ্ব ও সংঘাত ২. ক্ষতিকর দ্রব্য আমদানি।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য থেকে লাভ বলতে কি বুঝ?
উত্তর : আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ফলে বাণিজ্যরত দেশগুলোর উৎপাদন ও ভোগের পরিমাণ বৃদ্ধির মাধ্যমে যে সমৃদ্ধি ও কল্যাণ বৃদ্ধি পায় তাকে বাণিজ্য থেকে লাভ বলে ।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে কোন কোন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : তিন পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। যথা- (ক) রপ্তানি ণজ্য, (খ) আমদানিবাণিজ্য ও (গ) পুনঃরপ্তানি বাণিজ্য ৷
কোন পুস্তকে হেবারলার সুযোগ ব্যয় তত্ত্বটি ব্যাখ্যা করেন।
উত্তর : “The theory of international trade” নামক গ্রন্থে সুযোগ ব্যয় তত্ত্বটি ব্যাখ্যা করেন।
“Principle of political Economy and Taxation” এই গ্রন্থটি কার?
উত্তর : ডেভিড রিকার্ডো।
তুলনামূলক ব্যয় তত্ত্বটি কোন গ্রন্থে ও কত সালে ব্যাখ্যা করা হয়।
উত্তর : ১৮১৭ সালে “Principle of political Economy and Taxation” নামক গ্রন্থে উক্ত তত্ত্বটি ব্যাখ্যা করেন ।
ব্যালেন্স অব পেমেন্টস কী?
উত্তর : একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি দেশের অধিবাসীদের সাথে অন্যান্য দেশের অধিবাসীদের যাবতীয় অর্থনৈতিক লেনদেনের সুবিন্যাস্তভাবে লিপিবদ্ধ হিসাবকে ঐ দেশের ব্যালেন্স অব পেমেন্ট বলে।
বাণিজ্যের শর্ত কী?
উত্তর : সাধারণত একটি দেশের দ্রব্য সামগ্রীর সাথে অপর দেশের দ্রব্য সামগ্রী যে অনুপাতে বিনিময় হয় তাকে বাণিজ্যের শর্ত বলে