বিষয়: আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে একটি ভাব সম্প্রসারণ লিখুন, ভাব সম্প্রসারণ রচনা আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে , আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ভাব সম্প্রসারণ রচনা, আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ভাব সম্প্রসারণ PDF Download
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
মূলভাব : কথা না, কাজেই মানুষের পরিচয়। বড় বড় কথা বললে বড় হওয়া যায় না, বড় হতে হলে মহৎ কর্ম করতে হবে।
সম্প্রসারিত ভাব : সমাজ-সভ্যতা বিকাশের জন্য কর্মের প্রয়োজন। মহৎ কিছু কর্ম দ্বারা দেশ ও জাতির উন্নয়ন সম্ভব। এ মহৎ কর্ম সাধনের জন্য আমাদের প্রয়োজন সৎ কর্মীর। কিন্তু আমাদের সমাজে সৎ কর্মীর খুব অভাব। আমাদের সমাজে অনেক মানুষ আছে যারা মুখে অনেক বড় বড় আওড়ায় কিন্তু কোনো কাজ করে না। তারা বুলি দ্বারা বিশ্ব জয় করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে। কিন্তু তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের কোনো প্রচেষ্টা নেই, উপরন্তু অন্যের কাজের সমালোচনা করে। এ ধরনের মানুষ সমাজের জন্য ক্ষতিকর। তারা নিজেরাও কাজ করে না, অপরদিকে সৎ কর্মীদের কাজের বাধা হয়ে দাঁড়ায়। যদি তারা নিজে কাজ করত বা অন্যের কাজের সহায়তা করত তবে দেশের উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত হতো। পৃথিবীর প্রতিটি দেশের উন্নতির পেছনে রয়েছে কর্মীর প্রচেষ্টা। মহামানবেরা কঠোর পরিশ্রম করে নিজেদের নাম স্বর্ণাক্ষরে খোদাই করে রেখে গেছেন। তারা শুধু আশার বাণী শোনাননি, তারা কর্ম ও নিষ্ঠার সমন্বয় ঘটিয়ে সৎ কর্ম সাধন করেছেন। বিশ্বের মানুষ তাদের শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন। আমাদের উচিৎ তাদের পথ অনুসরণ করা। নিজেকে কর্মী হিসেবে গড়ে তোলা। সমাজের প্রতিটি মানুষের ভালো কিছু কর্ম দ্বারা সৃষ্টি হয় একটি সুন্দর সমাজ। তাই আমাদের কর্মে মনোনিবেশ করতে হবে।
সিদ্ধান্ত : আত্ম প্রচারণায় মনোযোগী না হয়ে কাজে মনোযোগী হতে হবে। কাজ ও পরিশ্রমের সম্মেলন ঘটিয়ে সুন্দর দেশ গড়তে হবে আমাদের।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
মাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে
মূলভাব :
কাজই মানুষের পরিচয়কে ধারণ করে। মুখে বড় বড় কথা না বলে কাজ করলে সভ্যতার বিকাশ সাধন হবে।
সম্প্রসারিত ভাব :
আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষ আছে, যারা অনেক কথা বলতে ভালােবাসে কিন্তু কাজের সময় তারা ফাঁকি দেয়। উপরন্তু কাজ শেষে তারা অন্যের সমালােচনা করে। এসব মানুষ সমাজের জন্য ক্ষতিকর। তারা সভ্যতার বিকাশে কোনাে ভূমিকা রাখে না বরং এর অগ্রযাত্রায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। কিন্তু নিজে কাজ করলে এবং অন্যের কাজে সহায়তা করলে আমাদের দেশের উন্নতি ত্বরান্বিত হবে। বিশ্বের সব দেশেই শ্রমকে, কর্মকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়। মহামানবদের জীবনী পাঠ করলে দেখা যায়, তাঁরা কর্ম ও নিষ্ঠা দিয়ে পৃথিবীতে নিজেদের নাম স্বর্ণাক্ষরে খােদাই করে রেখেছেন। যুগ যুগ ধরে তারা সারা বিশ্বে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। এখন থেকে চার দশকেরও অধিক সময় আগে নিল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও এডউইন অলড্রিন—এই তিনজন মানুষ ঐকান্তিক সাধনা, নিরলস শ্রম ও কঠোর অধ্যবসায়ের ফলে চাঁদে অবতরণ করতে পেরেছিলেন। এই দুঃসাহসী কাজের জন্য তাঁরা আজও মানুষের কাছে বরণীয় হয়ে আছেন। এই কাজের মধ্য দিয়ে তাঁরা বিজ্ঞানকে বহুদূর এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। আমাদেরও উচিত তাঁদের পথকে অনুসরণ করে ভালাে ও পুণ্যকর্ম করে নিজের, পরিবারের তথা দেশের মুখ উজ্জ্বল করা। আর যারা কাজ না করে বেশি কথা বলে, তাদের মানুষ বাচাল বলে। আর বাচালের সঙ্গ ত্যাগ করা বাঞ্ছনীয়।
সিদ্ধান্ত :
আত্মম্ভরিতা পরিত্যাগ করে কাজ ও পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে বিশ্বে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
মুখে বড় বড় কথা বলে অথচ কাজের বেলায় ফাঁকি। এমন মানুষ সমাজের জন্য ক্ষতিকর।
শুধু বড় বড় কথা বলে বড় হওয়া যায়না। বরং বড় হতে হলে প্রয়োজন নিষ্ঠা, অধ্যাবসায়, একাগ্রতা ও পরিশ্রম। এ পর্যন্ত ইতিহাসের পাতায় যেইসব নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে। যাদের আমরা প্রতিনিয়ত শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। তারা প্রত্যেকে সবার কাছে স্মরণীয় হয়ে আছেন তাদের কর্ম, পরিশ্রম এবং মেধা বলে। কিন্তু সমাজে এমন কিছু কিছু মানুষ আছে যারা এসবের ধারে কাছে নেই। অথচ অন্যের সামনে কথা বলার সময় মুখে বড় বড় কথার খই ফুটবে। তারা কেউ কিছু করলে সে সেসব কাজেরও সমালোচনা করে। এসব মানুষ সমাজের জন্য অদরকারী। এদের সঙ্গ পরিত্যাগ করা উচিত।
মুখে বড় বড় কথা বলে বড় না হয়ে আমাদের প্রত্যেককে কাজে বড় হতে হবে। তবেই ত আমাদের দেশের উন্নতি ত্বরান্বিত হবে।
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion