আরব প্রাক ইসলামি যুগে শহরবাসি ও মরুবাসি যাযাবরদের জীবনে আর্থসামাজিক রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রভাবসমূহের তুলনামূলক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করাে।

অ্যাসাইনমেন্ট: আরব প্রাক ইসলামি যুগে শহরবাসি ও মরুবাসি যাযাবরদের জীবনে আর্থসামাজিক রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রভাবসমূহের তুলনামূলক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করাে।

শিখনফল :

  • ইসলাম পূর্বযুগে আরব জীবন যাত্রার রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক অবস্থার বর্ণনা দিতে পারবে।

নির্দেশনা :

ক) প্রাক ইসলামি যুগের শহরবাসি ও মরুবাসি। আরবদের আর্থসামাজিক জীবনযাত্রার পার্থক্য নিরূপণ |

খ) প্রাক ইসলামি যুগের রাজনৈতিক অবস্থার ব্যাখ্যা 

গ) প্রাক ইসলামি যুগের ধর্মীয় বিশ্বাসের বিশ্লেষণ 

ঘ) প্রাক ইসলামি যুগের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডর মূল্যায়ন | ঙ) প্রাক ইসলামি যুগের উৎকৃষ্ট গুণাবলি ও দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়ন

উত্তর সমূহ:

ভূ – প্রকৃতির তারতম্য অনুসারে আরবের অধিবাসীদের দু’শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় শহরের স্থায়ী বাসিন্দা ও মরুবাসী যাযাবর , যারা ‘ বেদুইন ’ নামে পরিচিত । এ আচার – ব্যবহার , জীবনযাত্রার প্রণালী , ধ্যান – ধারণা , আশা – আকাঙ্খার মধ্যে যথেষ্ট প্রভেদ রয়েছে । অনেক মরুবাসী আরব বেদুইন জীবন ত্যাগ করে শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে । অপরদিকে দারিদ্রের কষাঘাত সহ্য করতে না পেরে কিছু সংখ্যক স্থায়ী বাসিন্দা বাধ্য হয়ে যাযাবর বৃত্তি গ্রহণ করে ।

ক ) শহরবাসী : আরবের উর্বর তৃণ – অঞ্চলগুলাে স্থায়ীভাবে বসবাসের উপযােগী বলে অসংখ্য জনপদ গড়ে উঠেছে । কৃষিকাৰ্য , ব্যবসায় – বাণিজ্য প্রভৃতি ছিল স্থায়ী বাসিন্দাদের সঙ্গে যােগাযােগ রক্ষা করার ফলে এরা ছিল মরুবাসী বেদুইনদের তুলনায় অধিকতর রুচিসম্পন্ন ও মার্জিত ।

( খ ) মরুবাসীঃ যাযাবর আরব অধিবাসীদের অধিকাংশই স্বাধীনচেতা , বেপরােয়া ও দুর্ধর্ষ মরুবাসী বেদুইন । সমাজের ধরাবাঁধা শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে স্থায়ীভাবে শহরে বসবাস করার পরিবর্তে বেদুইনগণ জীবনধারণের জন্য মরুভূমির সর্বত্র ঘুরে বেড়াত । তারা তৃণের সন্ধানে এক পশুচারণ হতে অন্য পশুচারণে গমন করত । তাদের গৃহ হচ্ছে তাবু , আহার্য উটের মাংস , পানীয় উট ও ছাগলের দুগ্ধ , প্রধান জীবিকা লুটতরাজ । শহরবাসী ও বেদুইনের মধ্যে আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা ।

শহরের স্থায়ী বাসিন্দা ও মরুবাসী যাযাবর, যারা বেদুইন’ নামে পরিচিত। নিম্নে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থার পার্থক্য বর্ণনা করা হলাে :

নিম্নে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থার পার্থক্য বর্ণনা করা হলাে :

মরুবাসীশহরবাসী
১.মরুবাসীরা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করত।
২.তারা ছিলাে স্বাধীনচেতা ও বেপরােয়া।
৩.তাদের প্রধান পেশা ছিল লুটতরাজ ।
৪.তাদের সমাজে অভাবঅণটন লেগেই থাকত।
১. তারা জনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করত।
২. কৃষিকার্য ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি ছিল তাদের জীবিকার প্রধান মাধ্যম।
৩. তারা ছির রুচিসম্পন্ন ও মার্জিত।
৪. তাদের আর্থিক অবস্থা ছিল সচ্ছল ।

খ ) প্রাক আরবের রাজনৈতিক অবস্থাঃ 

ইসলাম পূর্ব যুগে আরবের রাজনৈতিক অবস্থা বিশৃঙ্খলাপূর্ণ এবং হতাশাব্যঞ্জক ছিল । কোনাে কেন্দ্রীয় শক্তির নিয়ন্ত্রণ বা কর্তৃত্ব না থাকায় আরবে গােত্র প্রাধান্য লাভ করে । তাদের মধ্যে কোনাে ঐক্য ছিল না । গােত্রসমূহের মধ্যে সব সময় বিরােধ লেগেই থাকত।  

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

গােত্রীয় শাসনঃ অন্ধকার যুগে আরবের রাজনৈতিক অবস্থা ছিল বিশৃঙ্খলা , স্থিতিহীন ও নৈরাজ্যের অন্ধকারে ঢাকা । উত্তর আরবে বাইজান্টাইনও দক্ষিণ আরবের পারস্য প্রভাবিত কতিপয় ক্ষুদ্র রাজ্য ব্যতীত সমগ্র আরব এলাকা স্বাধীন ছিল । সামান্যসংখ্যক শহরবাসী ছাড়া যাযাবর শ্রেণির গােত্রগুলাের মধ্যে গােত্রপতির শাসন বলবৎ ছিল ।

গােত্রপতি বা শেখ নির্বাচনে শক্তি , ও বিচার বুদ্ধি বিবেচনা , করা হত । শেখের আনুগত্য ও গােত্রপ্রীতি প্রকট থাকলেও তারা ব্যক্তিগত স্বাধীনতার প্রতি সর্বদা সচেতন ছিলেন । ভিন্ন গােত্রের প্রতি তারা চরম শত্রুভাবাপন্ন গােত্রগুলাের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি মােটেই ছিল না । কলহ বিবাদ নিরসনে বৈঠকের ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল । শেখের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় রাজনৈতিক জীবন ধারার ছােয়া থাকলেও শান্তি ও নিরাপত্তার লেশমাত্র ছিল না ।।

গােত্র – দ্বন্দ : গােত্র কলহের বিষবাষ্পে অন্ধকার যুগে আরব জাতি কলুষিত ছিল । গােত্রের মানসম্মান রক্ষার্থে তারা রক্তপাত করতেও কুণ্ঠাবােধ করত না । তৃণভূমি , পানির ঝর্ণা এবং গৃহপালিত পশু নিয়ে সাধারণত রক্তপাতের সূত্রপাত হত । কখনও কখনও তা এমন বিভীষিকার আকার ধারণ করত যে দিনের পর দিন এ যুদ্ধ চলতে থাকত । আরবের মধ্যে খুনের বদলা অথবা রক্ত বিনিময় প্রথা চালু ছিল । অন্ধকার যুগের অহেতুক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে নজীর আরব ইতিহাসে এক কলঙ্কময় অধ্যায় । তন্মেধ্যে বুয়াসের যুদ্ধ , ফিজার যুদ্ধ ইতিহাসে প্রসিদ্ধ হয়ে রয়েছে ।

উট , ঘােড়দৌড় , পবিত্র মাসের অবমাননা , কুৎসা রটনা করে ইত্যাদি ছিল এ সকল যুদ্ধের মূল কারণ । উত্তেজনাপূর্ণ কবিতা পাঠ করে যুৱ ময়দানে রক্ত প্রবাহে মেতে উঠত । এ সকল অন্যায় যুদ্ধে জানমালের বিপুল ক্ষতি সাধিত হত । যুদ্ধপ্রিয় গােত্রগুলাের মধ্যে আউস , খাযরা , কুরাইশ , বানু বকর , বানু তাগলিব , আবস ও জুবিয়ান ছিল প্রধান । 

গ ) প্রাক আরবের ধর্মীয় অবস্থাঃ 

জাহেলিয়া যুগে আরবদের ধর্মীয় অবস্থা অত্যন্ত শােচনীয় ও অন্ধকারাচ্ছন্ন ছিল । আরবে তখন অধিকাংশ লােকই ছিল জড়বাদী পৌত্তলিক । তাদের ধর্ম ছিল পৌত্তলিকতা এবং বিশ্বাস ছিল আল্লাহর পরিবর্তে অদৃশ্য শক্তির কুহেলিকাপূর্ণ ভয়ভীতিতে । তারা বিভিন্ন জড়বস্তুর উপাসনা করত । চন্দ্র , সূর্য , তারকা এমনকি বৃক্ষ , প্রস্তরখস্ত , কূপ , গুহাকে পবিত্র মনে করে তার পূজা করত । প্রকৃতি পূজা ছাড়াও তারা বিভিন্ন মূর্তির পূজা করত । মূর্তিগুলাের গঠন ও আকৃতি পূজারীদের ইচ্ছানুযায়ী তৈরি করা হত পৌত্তলিক আরবদের প্রত্যেক শহর বা অঞ্চলের দেব – দেবীর মধ্যে অন্যতম ছিল আল – লাত , আল – মানাহ এবং আল – উজ্জা ।

আল – লাত ছিল তায়েফের অধিবাসিদের দেবী , যা চারকোণা এক পাথর । কালাে পাথরের তৈরি আল – মানাহ ভাগ্যের দেবী । এ দেবীর মন্দির ছিল মক্কা ও মদিনার মধ্যবর্তী কুদায়েদ স্থান । মদিনার আউস ও খাজরাজ গােত্রের লােকেরা এ দেবীর জন্য বলি দিত এবং দেবীকে সম্মান করত । নাখলা নামক স্থানে । অবস্থিত মক্কাবাসীদের অতি প্রিয় দেবী আল – উজ্জাকে কুরাইশগণ খুব শ্রদ্ধা করত । আরবদেশে বিভিন্ন গােত্রের দেবদেবীর পূজার জন্য মন্দির ছিল । এমনকি পবিত্র কাবা গৃহেও ৩৬০ টি দেবদেবীর মূর্তি । কাবা শরিফে রাখা মূর্তির মাঝে সবচেয়ে বড় মূর্তির বা দেবতার নাম ছিল হােবাল । এটি মানুষের ন্যায় ছিল । এর পাশে ভাগ্য গণনার জন্য শর রাখা হতাে ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ঘ ) প্রাক আরবের সাংস্কৃতিক অবস্থাঃ 

বর্তমান যুগের ন্যায় প্রাক – ইসলামি যুগে আরব বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষা ও সংস্কৃতি না থাকলেও আরবরা সাংস্কৃতিক জীবন হতে একেবারে বিচ্ছিন্ন ছিল না । তাদের ভাষা এত সমৃদ্ধ ছিল যে , আধুনিক ইউরােপের উন্নত ভাষাগুলাের সাথে তুলনা করা যায় । কবিতার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক চেতনাঃ প্রাক – ইসলামি যুগে লিখন প্রণালির তেমন উন্নতি হয়নি বলে আরবগণ তাদের রচনার  সাথে বিষয়বস্তুগুলো মুখস্থ করত । ভারস্মরমিছিল খুব প্রখর । তারা মুখে কবিতা পাঠ করে শুনাত । কবিতার মাধ্যমে তাদের সাহিত্য প্রতিভা প্রকাশ পেত । এ জন্যেই লােক – গাঁথা , জনশ্রুতির উপর নির্ভর করে পরবর্তীকালে আরব জাতির ইতিহাস লিখিত হয়েছে ।

আরব সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন আরবি গীতিকাব্য অথবা কাসীদা সমসাময়িক কালের ইতিহাসে অতুলনীয় । ৫২২ হতে ৬২২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত রচনার সাবলীল গতি ও স্বচ্ছ বাক্য বিন্যাসে বৈশিষ্ট্য থাকলেও এর বিষয়বস্তু রুচিসম্মত ছিল না । যুদ্ধে ঘটনা , বংশ গৌরব , বীরত্বপূর্ণ কাহিনী , যুদ্ধের বিবরণ , উটের বিস্ময়কর গুণাবলী ছাড়াও নারী , প্রেম , যৌন সম্পর্কিত বিষয়ের উপর গীতিকাব্য রচনা করা হত । ঐতিহাসিক হিট্টি বলেন , “ কাব্যপ্রীতিই ছিল বেদুঈনদের সাংস্কৃতিক সম্পদ । ”

প্রাক ইসলামি কাব্য সাহিত্যের প্রথম পর্যায়ে মিলযুক্ত গদ্যের সন্ধান পাওয়া যায় । কাব্য চর্চার রীতির মধ্যে ধ্বনিময় সঙ্গীত ( হ্রদা ) এবং জটিলতার ছন্দ অন্তর্ভূক্ত ছিল । কিন্তু কাসীদা ছিল একমাত্র উৎকৃষ্ট কাব্যরীতি । বসুস যুদ্ধে তাঘলিব বীর মুহালহিল সর্বপ্রথম দীর্ঘ কবিতা রচনা করেন । জোরালাে আবেগময় সাবলীল ভাষা ও মৌলিক চিন্তা ধারায় এটি ছিল পুষ্ট ।

তৎকালীন আরবে সাহিত্য চর্চায় আরবদের আগ্রহ ছিল স্বতঃস্ফুর্ত । অনেক সাহিত্যবাদী আরব নিয়মিত সাহিত্য আসরের আয়ােজন করতেন । সাহিত্য আসরের উদ্যোক্তাদের মধ্যে তাকিব গােত্রের ইবনে সালাময়ের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য । প্রতি সপ্তাহে তিনি একটি সাহিত্য আসরের আয়ােজন করতেন ।আরবদের সাহিত্য প্রীতির কথার উল্লেখ করে ঐতিহাসিক হিট্টি বলেছেন , “ পৃথিবীতে সম্ভবত অন্যকোনাে জাতি আরবদের ন্যায় সাহিত্য চর্চায় এতবেশি সতঃস্ফুর্ত আগ্রহ প্রকাশ করেনি এবং কথিত বা লিখিত শব্দ দ্বারা এত আবেগাচ্ছন্ন হয়নি । ” সমস্ত সাহিত্য আসরে কবিতা পাঠ , সাহিত্য বিষয়ক আলােচনা ও সমালােচনা অনুষ্ঠিত। 

কবিতার বিষয়বস্তুঃ প্রাক ইসলামি যুগে আরবগণ তাদের যুদ্ধের বিবরণ , উটের বিস্ময়কর গুণাবলী , বংশ গৌরব , অতিথি পরায়ণতা , নরনারীদের প্রেম , নারীর সৌন্দর্য , যুদ্ধ – বিগ্রহ প্রভৃতি বিষয় নিয়ে কবিতা রচনা করতেন । তাদের এ সকল কবিতা সুদূর অতীতকালের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । এটি প্রাক – ইসলামি আরবদের বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলােকপাত করে ।

ঙ ) প্রাক ইসলামী যুগের উৎকৃষ্ট গুণাবলিঃ 

মরুভূমিতে রাত্রি ভীতিসংকুল ভূত – প্রেত – দৈত্য – দানবের 0 আনাগােনা’- এ সাধারণ বিশ্বাস মরুভূমির বিপদ হতে পথিককে রক্ষা করার জন্য আরবদের মধ্যে অতিথিপরায়ণতা বিকশিত করেছিল । মরুভূমি অনুর্বর ও পর্বতাঞ্চলের আরব সমাজ গােত্রভিত্তিক ছিল ।

গােত্র – নিরাপত্তা ও বহিরাক্রমণের ভয় তাদেরকে গােত্রপ্রিয় করে তুলেছিল । এ গােত্রপ্রীতি তাদের মধ্যে জন্ম দেয় মনুষ্যত্ব , আত্মসংযম , স্বাধীনতা আর গণতন্ত্রের । শেখের নিকট সকল নাগরিকের অধিকার সমান । এরূপ পরিস্থিতিতে উন্নততর ধর্মে – কর্মে তাদের শিথিলতা পরিলক্ষিত হওয়াই স্বাভাবিক । আরব ভূ – খন্ডে অনুদার পরিবেশ , খাদ্য ও পানীয় জলের অভাব , নির্দিষ্ট চলাচলের পথ না থাকায় বৈদেশিক আক্রমণের হাত থেকে আরববাসীরা সব সময় নিরাপদ থেকেছে ।

ভৌগােলিক প্রভাবের কারণে শহরবাজী আরব ও মরুবাসী ) বেদুইনদের মধ্যে আত্মসচেতনাবােধ ও কাব্যিক চেতনার উন্মেষ ঘটে । আরববাসীরা ছিল কাব্যের প্রতি অধিক মাত্রায় অনুরক্ত । গীতিকাব্য রচনা ও সাহিত্যচর্চায় আরবদের অপূর্ব সৃজনশীলতার পরিচয় পাওয়া যায় । আরব কবিগণ ভৌগােলিক পরিবেশে যে কাব্য রচনা করেন তা সংঘাত , অদম্য সাহসিকতা , বীরত্ব , গােত্রপ্রীতি ও প্রেম সম্পর্কিত ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল  কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

আমাদের YouTube এবং Like Page

Leave a Comment