ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির কারণ আলোচনা কর
ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের উন্নয়ন বিশ্বের অন্য দেশের মুদ্রার বাজারের তুলনায় অনেক দ্রুত সময়ে সম্পন্ন হয়েছে। ইউরোপিয়ান মুদ্রার বাজারের উন্নয়নের এবং প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে সমগ্র ইউরোপের অর্থনীতির শক্তিসত্তার বিষয়সমূহের কথা বিবেচনায় আনার প্রয়োজন হয়ে থাকে। কেননা ইউরোপের শক্তিশালী অর্থনীতির ফলে বিদেশের বাজারে ইউরোপিয়ান মুদ্রার জনপ্রিয়তা থাকে ডলারের পরের অবস্থানেই। আজ বিশ্বের মুদ্রার বাজারের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজার সবার থেকে সুসংগঠিত ও স্থিতিশীল।
আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ইউরোপের বিধ্বস্ত অর্থনীতির পুনর্ব্বার করার একক ইউরোপীয় প্রয়োজনীয়তা বিষয়সমূহ সবার সামনে চলে আসতে থাকে। আর এমন ধরনের প্রয়োজনের সূত্র ধরেই ১৯৫৮ সালের প্রথম দিকে রোম চুক্তির অনুসারে একক ইউরোপ গঠনের কার্যক্রম আরম্ভ হয়। ১৯৯৫ সালের প্রথম দিকে আবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন
গঠন করার মধ্যে দিয়ে ইউরোপায় অর্থনীতির উপর প্রভাব যাতে ইতিবাচক পর্যায়ে নেমে আসে তার প্রয়োজনেই ইউরোপের মুদ্রা বাজারকে শক্তিশালীকরণের প্রক্রিয়া আরম্ভ করা হয়ে থাকে। মূলত ক্রম পরিবর্তনশীল বিশ্ব অর্থনীতির সাথে তালে তাল মিলিয়ে চলতে বিশ্ব বাজারে ইউরোপীয় মুদ্রা বাজারকে সুসংগঠিত করার প্রক্রিয়ার প্রণয়ন করা হয়।
আবার সমগ্র ইউরোপকে বিশ্ব মুদ্রার বাজারের একক পরাশক্তি হিসেবে স্থাপন করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কার্যক্রম প্রণয়ন, পরিচালনা ও যাবতীয় পরিচালনার প্রক্রিয়া আরম্ভ হতে থাকে। ইউরোপীয় মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ন মুদ্রা ইউরো বিশ্ব মুদ্রার বাজারে খুবই প্রভাব আর দাপটের সাথে দেশের এবং বিদেশের মুদ্রার বাজারকে প্রভাবিত করে থাকে। নিচে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের উন্নয়ন এবং প্রবৃদ্ধির কারণসমূহ আলোচনা করা হলো-
ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির কারণ আলোচনা কর
১. বিনিয়োগের পরিমাণ: ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের উন্নয়নের পেছনে ইউরোর ভূমিকা সবচেয়ে বেশি বলে গণ্য করা হয়। ইউরোর চালু হওয়ার ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশসমূহের মধ্যে ব্যবসায় বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের পরিমাণ আগের তুলনায় অধিক হারে বাড়তে থাকে। কারণ হিসেবে বলা হয়ে থাকে ব্যবসায় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ইউরোর ব্যবহারের কারণে বিনিয়োগের তথা ব্যবসায় বাণিজ্যের খরচ অনেক কমে যেতে থাকে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, জার্মান, সুইডেন, ইতালির ব্যবসায়ীরা যদি মাল্টা বা সাইপ্রাস দেশের ক্ষেত্রে কারখানার স্থাপন বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের স্থাপনের মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে আসে পরিকল্পনার ক্ষেত্রে তাহলে পরিকল্পনার প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অনেকটাই সহজ হবে তার কারণ ইউরোপিয়ান মুদ্রার বাজারে ইউরোর ব্যবহার হওয়ার ফলে। যার ফলে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য দেশসমূহের কোনো ধরনের বাড়তি ঝামেলার শিকার হতে হবে না বিনিয়োগ বা ব্যবসায় পরিচালনা ক্ষেত্রে।
আবার ইউরোপীয় দেশসমূহের মধ্যে ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে পণ্যের শুল্ক বা কর একই ধরনের নীতির আওতায় হওয়ার ফলে এমন ধরনের সুবিধাসমূহ সাধারণভাবেই সবাই ব্যবহার করে। থাকে।
আবার যেসব ধরনের এলাকায় পারিশ্রমের পারিশ্রমিকের পরিমাণ তুলনামূলক হারে কম হয়ে থাকে এবং কাঁচামালের প্রাপ্যতা অনেক সহজ যেসব এলাকায় সদস্যভুক্ত যেকোনো ধরনের দেশই সেখানে ব্যবসারে জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করার সুবিধা পাবে। যার ফলে উৎপাদিত পণ্য বা সেবাসমূহের উৎপাদনের খরচের পরিমাণ কম হবে এবং মুনাফার পরিমাণ বেশি হবে। যার ফলে বিশ্ব বাজারে পণ্যের চাহিদার পরমাণ বাড়তে থাকে এবং বিশ্ব বাজারের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ান মুদ্রার বাজার আধিপত্য বিস্তার করতে সক্ষম হয়।
২. অর্থনৈতিক প্রাধান্য: শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিষয়সমূহ অথবা জাতিগত আবেগকে প্রাধান্যকে না দিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নে দেশসমূহের নেতারা সর্বপ্রথমেই ইউরোপের দেশের অর্থনৈতিক বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে গেছে। তারা যথাযথভাবে উপলব্ধি করেছেন যে, আন্তঃআঞ্চলিক সহযোগিতা ছাড়া তাদের সমগ্র অর্থনৈতিক অঞ্চলকে খুব সহজেই উন্নতির পথে আনা যাবে না।
আর ইউরোপের বাজারে ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মুদ্রার মানের তারতম্যের কারণে অথনাতি দুবল হয়ে পড়বে। যার ফলে তারা ১৯৯৫ সালে এক ও অভিন্ন মুদ্রার প্রচলন এবং ব্যবহার করার উদ্যোগ হিসেবে ইউরোপিয়ান ইউরোর অবস্থান ডলারের পরেই প্রভাব বিস্তার করে থাকে। আর সদস্যভুক্ত সব ধরনের দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য তথা ক্রয়-বিক্রয় বা লেনদেনের ক্ষেত্রে ইউরোর ব্যবহার সর্বত্র আকারের ছড়িয়ে পড়ার কারণে ইউরোপের মুদ্রা বাজারের উন্নয়ন এবং প্রবৃদ্ধির সম্ভব হয়েছে।
আরো ও সাজেশন:-
৩. শিল্প প্রধান অর্থনীতি : ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্ত দেশসমূহের বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতি এবং শিল্প প্রধান দেশের প্রাধান্য লক্ষ করা যায়। উদাহরণ হিসেবে আমরা বলতে পারি যে, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইডেন, নেদারল্যান্ডের মতো বিশ্বের প্রধান প্রধান শিল্পপ্রধান দেশ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্যভুক্ত দেশ হওয়ার কারণে সামগ্রিক বিশ্ব বাজারে তাদের প্রাধান্যতা সফলভাবে ধরে রাখতে |
সহায়তা প্রদান করে থাকে। এসব শিল্পপ্রধান বড় অর্থনৈতিক | সমৃদ্ধি দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য এবং রিনিয়োগের ফলে বিশ্ব বাজারে ইউরোপের অর্থনৈতিক বাজার প্রক্রিয়া সবার উপরের সারিতে অবস্থান করে। বিশ্ব বাজারে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রে ইউরো বড় ধরনের ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে শিল্পপ্রধান দেশসমূহের অবদান সবথেকে বেশি বলে গণ্য করা হয়ে থাকে।
৪. বড় পুঁজির: বাজার ইউরোপিয়ান পুঁজি বাজারকে বর্তমানের বিশ্বের সবচেয়ে বড় পুঁজি বাজার হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। যার কারণ হিসেবে বলা হয়ে থাকে ইউরোপিয়ান দেশসমূহের বড় ধরনের অর্থনীতির প্রভাব এবং আর্থিক বাজারে উন্নত এসব দেশসমূহের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার ভিন্ন ধরনের কৌশলসমূহ। ইউরোপের পূর্ব থেকে পশ্চিম বাজার পর্যন্ত আওতাধীন সকল ধরনের দেশের মুদ্রা বাজারের শক্তিশালী ভূমিকা থাকার কারণেই মূলত ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের প্রভাব যারা বিশ্বের মুদ্রা বাজারে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।
বিশ্বের বৃহত্তম শিল্পপণ্যের উৎপাদন এর মজুত রয়েছে ইউরোপিয়ান অঞ্চলসমূহের আওতায়। এত বড় ধরনের বাজারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে ইউরো যারা পৃথিবীর আর্থিক বাজারের উপর প্রত্যক্ষভাবে বা পরোক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। আবার ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে ইউরো যারা বিশ্বর সকল ধরনের বাজারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে থাকে বলে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজার বিশ্ব বাজারের ক্ষেত্রে সবার উপরে অবস্থান করে থাকে। ইউরোপের এমন ধরনের একক বাজার হিসেবে ইউরোর প্রভাব সারা বিশ্বের মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রে এক অনন্য ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়ে থাকে।
৫. স্থির মূল্য ধরে রাখা : ইউরোপিয়ান বাজারের মুদ্রার নিয়ন্ত্রক হিসেবে ইউরো প্রক্রিয়ার আসল উদ্দেশ্য হলো সারা বিশ্বের আর্থিক বাজারে বা মুদ্রার বাজারে এর প্রভাব এবং স্থিতিশিলতার বিষয়সমূহ ধরে রাখা। কেননা এর উপর ইউরোপের দেশসমূহের মুদ্রাস্ফীতি বা মুদ্রাসংকোচনসহ সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রভাব প্রতিফলিত হয়ে থাকে। আবার মূল্যস্ফীতির হারের উপর নির্ভর করে থাকে একটি দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক ও নেতিবাচক অবস্থা।
মুদ্রানীতিকে উদ্দেশ্য অনুসারে যথাযথভাবে একটা কাম্যস্তরে নিয়ে যাওয়র জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকসমূহ সবসময়ই সময়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারকে সবসময় স্থিতিশীল রাখতে পারে।
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
আর এসব কারণ থেকে আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি যে, বিশ্ব বাজারে ইউরোপিয়ান মুদ্রা ইউরোর সরাসরিভাবে প্রভাব বিস্তার করার জন্য ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারকে সবসময়ই সুশৃঙ্খলভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়। ইউরো ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের ক্ষেত্রে শক্তিশালী ও স্থিতিশীল হওয়ার কারণে ইউরোপের দেশসমূহের মধ্যে বিনিয়োগের পরিমাণ দ্রুত হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে। যার ফলে ইউরোপিয়ান অঞ্চলে ব্যাপক হারে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয় এবং এসব কারণে বিশ্ব বাজারে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
৬. সম্পদের ব্যবহার: বিশ্বের অন্যতম খনিজ সম্পদ এবং প্রাকৃতিক সম্পদের মজুত রয়েছে ইউরোপিয়ান সদস্য দেশসমূহের অভ্যন্তরে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে রয়েছে বিশ্বের বড় বড় ইস্পাত, কয়লা, লৌহ, তামা, তেল বিভিন্ন ধরনের খনিজ সম্পদের সমাহার। আবার কৃষিক্ষেত্রেও ইউরোপিয়ান দেশসমূহে প্রচুর পরিমাণে কৃষিজ পণ্যদ্রব্যের উৎপাদন হয়ে থাকে, যা এসব দেশসমূহের অর্থনীতির জন্য বলা যায় এক ধরনের বড় পাওয়া।
ইউরোপিয়ান শিল্প বাজার এবং কৃষি বাজারের ব্যাপক হারে উন্নতির ফলে বিশ্বের দরবারে এসব দেশসমূহ উন্নত দেশ হিসেবে তাদের সর্বোচ্চ মাথাপিছু আয় থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ জিডিপির স্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে বলাই যায়। যার ফলে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের প্রবৃদ্ধির হার সবার থেকে উপরের সারিতে অবস্থান করতে পেরেছে।
৭. হাতিয় উৎপাদনের হার: ইউরোপীয় ইউনিয়নে বিশ্বের বড় অর্থনীতির প্রায় ২৮টি দেশের সমন্বয়ে ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারের সৃষ্টি হয়েছে বলে ইউরোপীয় মুদ্রা বাজার সারা বিশ্বে তার প্রভাব আগের তুলনায় আরও বৃদ্ধি করতে পেরেছে।
২৮টি দেশের জনসাধারণ যেকোনো ধরনের অর্থনৈতিক শক্তির মোকাবিলা করতে পারে এবং ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজারকে বিশ্ব মুদ্রা বাজারে এক অনন্য ভূমিকায় আনার জন্য যথেষ্ট বলে মনে করে থাকে বিশ্বের মুদ্রা বাজারের নিয়ন্ত্রক বিভিন্ন ধরনের সংস্থাসমূহ। আবার ইউরোপিয়ান মুদ্রা বাজার যেকোনো ধরনের মুদ্রা বাজারের চেয়ে আকারে বড় ধরনের হওয়ার ফলে যেকোনো ধরনের খারাপ বা নেতিবাচক অর্থনীতিকে খুব সহজেই মোকাবিলা করতে পারে।
৮. বিশ্ব অর্থনীতি ও ইউরো : বর্তমানের বিশ্ব অর্থনীতিমূলক চারটি অঞ্চলে বিভক্ত হওয়ার ফলে ইউরো তার প্রভাব বিশ্ব মুদ্রা বাজারে ধরে রাখতে সক্ষমতার পরিচয় বহন করে থাকে। আর বিশ্ব অর্থনৈতিক চারটি অঞ্চল হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন জাপান এবং সমগ্র এশিয়ার দেশসমূহ।
ইউরো গঠন করার পূর্বে বিশ্ব অর্থনৈতির পর্যায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র অর্থনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল জাপান এবং এমন ধরনের অর্থনীতির আওতা ৯০ দশকের আগের সময় পর্যন্ত বহাল ছিল। বর্তমানে আমরা বিশ্ব অর্থনীতির ক্ষেত্রে দেখতে পাই যে জাপানের অর্থনীতির ক্ষেত্র বা বিষয়সমূহ আগের মতো নয়। আবার বর্তমানের জাপানের অর্থনীতি দুর্বল না হলেও তুলনামূলক হারে আগের মতো ততোটা দাপটের সাথে বিশ্ব বাজারে তার
রচনা ,প্রবন্ধ | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক | Paragraph | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র ও Application | উত্তর লিংক | অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক | Composition | উত্তর লিংক |
চিঠি ও Letter | উত্তর লিংক | প্রতিবেদন | উত্তর লিংক | CV | উত্তর লিংক |
ইমেল ও Email | উত্তর লিংক | সারাংশ ও সারমর্ম | উত্তর লিংক | Seen, Unseen | উত্তর লিংক |
Essay | উত্তর লিংক | Completing Story | উত্তর লিংক | Dialog/সংলাপ | উত্তর লিংক |
অনুবাদ | উত্তর লিংক | Short Stories/Poems/খুদেগল্প | উত্তর লিংক | Sentence Writing | উত্তর লিংক |
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যাবলি আলোচনা কর, মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যক্রম বর্ণনা কর
- বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় কি কি ব্যবস্থা প্রচলিত আছে বিস্তারিত লিখুন
- সোয়াপ (SWAP) কাকে বলে? , সোয়াপ (SWAP) কতো প্রকার বিস্তারিত আলোচনা করো
- ব্যবসায়িক ঝুকি বলতে কি বুঝায় উদাহরণ সহ আলোচনা করো
- বিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করো
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য