এইচএসসি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৪
উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) সুপার সাজেশন ২০২৪ বিজ্ঞান-মানবিক-বাণিজ্য বিভাগ এইচএসসি [ ২০২৪ এর সিলেবাস অনুযায়ী] ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র (History and Culture of Islam 1st Paper) সুপার সাজেশন ২০২৪ subject code: 267 |
২০২৪ এর এইচএসসি ১০০% কমন সাজেশন |
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র এইচএসসি সাজেশন, চূড়ান্ত সাজেশন এইচএসসি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র, hsc ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র সাজেশন pdf, এইচএসসি ১০০% কমন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র সাজেশন
এইচএসসি পরীক্ষার সাজেশন ২০২৪ (PDF) লিংক
সর্বশেষ সংশোধিত ও সাজেশন টি আপডেটের করা হয়েছে ২০২৪
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র এইচএসসি সাজেশন ২০২৪
প্রথম অধ্যায়: প্রাক-ইসলামি আরব
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ – পশ্চিমে অবস্থিত আরব উপদ্বীপ।
২. ‘আরব ‘ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে- ‘ আরবাতুন ‘ শব্দ থেকে।
৩. ‘আরবাড়ুন ‘ শব্দের অর্থ- বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি।
৪. ‘আবহার’ শব্দের অর্থ— মরুভূমি।
৫. ‘আরব ’ শব্দের অর্থ -বাগ্মিতা
৬. এশিয়া , ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশের সংযোগস্থলে অবস্থিত -আরব উপদ্বীপ।
৭. আরব উপদ্বীপকে বলা হয় -জাজিরাতুল আরব।
৮. আরব উপদ্বীপের আয়তন–১০,২৭,০০০ বর্গমাইল।
৯. ভূ – প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী আরব উপদ্বীপ বিভক্ত— ৩.
১০. ইয়েমেন প্রদেশের উচ্চ ভূ – খণ্ডের পর্বতশ্রেণিকে বলা হয়- জাবালুল ইয়েমেন বা ইয়েমেনের পাহাড়।
১১. আরবে জনবসতি গড়ে ওঠার পেছনে প্রাথমিক সুবিধা -উর্বর তৃণভূমি অঞ্চল।
১২. হেজাজ , ইয়েমেন , নজদ , হাজরামাউত ও ওমান হলো- আরবের উর্বর অঞ্চল।
১৩. ইসলামের কেন্দ্রভূমি হিসেবে পরিচিত -আরবের হেজাজ প্রদেশ।
১৪. আরব উপদ্বীপের বসবাস উপযোগী অঞ্চল – হেজাজ প্রদেশ।
১৫. প্রাচীনকালে আরবের সৌভাগ্য নামে পরিচিত ছিল- ইয়েমেন প্রদেশ।
১৬. আরবের আবহাওয়া শুষ্ক ও গরম থাকে— মরুভূমি অঞ্চল বলে।
১৭. ‘লু’ হাওয়া প্রবাহিত অঞ্চল- আরব উপদ্বীপ।
১৮. সাইমুম বলা হয় -মরুভূমির বালুঝড়কে।
১৯. আরবে ‘গাছের রানি’ নামে পরিচিত— খেজুর গাছ।
২০. প্রচুর খেজুর উৎপন্ন হতো— আরবের হেজাজ প্রদেশে।
২১. গাঁজানো খেজুর রস থেকে তৈরি করা হয়— নাযীব নামের উন্নত মদ।
২২. প্রাচীন আরববাসীর প্রধান বাহন ছিল— উট।
২৩. মরুভূমির জাহাজ বলা হয়— উটকে।
২৪. কুরআনে আরববাসীর জন্য বিশেষ নেয়ামত হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে -উটকে।
২৫. উটের পর আরবদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী— ঘোড়া।
২৬. মরুবাসী আরবদের বলা হয় -বেদুইন।
২৭. প্রকৃত আরব বলে পরিগণিত- আরব – ই – আরিবাহ জাতি।
২৮. ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে আরব অধিবাসীরা বিভক্ত— দুভাগে।
২৯. কৃষি ও ব্যবসা – বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করত— স্থায়ী বাসিন্দারা।
৩০. প্রাচীনকাল থেকে আরবদের বহির্গামী হওয়ার কারণ- বাণিজ্যিক প্রজ্ঞা।
৩১. আরব অধিবাসীদের মধ্যে মরুভূমির বাসিন্দা- শতকরা ৮০%।
৩২. বেদুইনদের গোত্রপ্রধানকে বলা হতো- শেষ।
৩৩. ‘আসাবিয়া’ হলো— গোত্রীয় চেতনা।
৩৪. বেদুইনরা দুর্ধর্ষ ও সংগ্রামী হয়ে উঠেছিল— ভৌগোলিক পরিবেশের কারণে।
৩৫. পরিবর্তনীয় মানব ইতিহাসে ধাপে ধাপে সৃষ্টি হওয়া কৃষ্টিকে বলা হয়— সভ্যতা।
৩৬. সভ্যতার বিকাশ শুরু হয়েছে— নদীকে কেন্দ্র করে।
৩৭. পাথরের যুগ বিভক্ত— দুই ভাগে।
৩৮. পুরোপলীয় যুগের মানুষকে বলা হয় – আদিম মানুষ।
৩৯. শিকারের উদ্দেশ্যে মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ঘুরে বেড়াতো -নবোপলীয় যুগে।
৪০. মানবসভ্যতায় ব্যাপক পরিবর্তন এনে দিয়েছে –কৃষির আবিষ্কার।
৪১. প্রাগৈতিহাসিক যুগের অবসানের পর শুরু হয়- সভ্যতার যুগ।
৪২. সভ্যতার যুগের প্রথম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- লিপির আবিষ্কার।
৪৩. সভ্যতার যুগের দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- নগরসভ্যতার সৃষ্টি।
৪৪. আধুনিক সভ্যতার উত্থানে প্রধান ভূমিকা রেখেছে- সেমেটিক জাতি।
৪৫. সেমেটিক জাতির আদি বাসস্থান ছিল— আরবভূমি।
৪৬. পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতা- মিশরীয় সভ্যতা।
৪৭. মিসরীয় সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে- নীল নদকে কেন্দ্র করে।
৪৮. ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস মিসরকে বলেছেন- নীল নদের দান।
৪৯. প্রাচীন মিসরীয়দের জীবিকার প্রধান উপায় ছিল – কৃষি উৎপাদন।
৫০. মিসরে রাজবংশীয় যুগের সূচনা করেন –রাজা মেনেস।
৫১. মিসরের রাজারা পরিচিত ছিলেন- ফারাও নামে।
৫২. মিসরীয়দের সবক্ষেত্রে স্পষ্ট প্রভাব দেখা যায়– ধর্মের।
৫৩. মিসরীয়দের প্রধান দেবতা– আমন রে।
৫৪. সর্বপ্রথম একেশ্বরবাদের ধারণা দেন- মিসরীয় রাজা ইখনাটন।
৫৫. ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়— মিসরীয়দের।
৫৬. সবচেয়ে বিখ্যাত পিরামিডের নাম- ‘ খুফুর পিরামিড।
৫৭. মিসরীয়রা মমি তৈরি করত- মৃতদেহ সংরক্ষণের জন্য।
৫৮. মিসরীয় ভাস্কর্যের প্রধান উদাহরণ হলো- স্ফিংকস। ৫৯. প্রাচীন মিসরীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম- হায়ারোগ্লিফিক।
৬০. ‘হায়ারোগ্লিফিক’ শব্দের অর্থ- পবিত্র লিপি।
৬১. মেসোপটেমিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা— সুমেরীয় সভ্যতা।
৬২. “দুই নদীর মধ্যবর্তী ভূমি” শব্দের মূল শব্দ –‘মেসোপটেমিয়া’।
৬৩. টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরে গড়ে উঠেছে— মেসোপটেমীয় সভ্যতা।
৬৪. উর্বর অর্ধচন্দ্রিকা (Fertile Crescent) বলা হয়— মেসোপটেমীয় সভ্যতাকে।
৬৫. প্রাচীন সুমেরীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল— ইরাক ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায়।
৬৬. সুমেরীয়দের নগররাষ্ট্র প্রধানের পদবি ছিল— পাডেজি।
৬৭. সুমেরীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম কিউনিফর্ম বা কীলকাকার।
৬৮. সুমেরীয়দের প্রধান ধর্ম মন্দিরকে বলা হতো- জিগুরাত।
৬৯. সুমেরীয় সভ্যতায় আইন প্রণয়ন করেন- সম্রাট ভূঙ্গি।
৭০. সুমেরীয় আইনে শাস্তি ছিল— প্রতিশোধমূলক।
৭১. ‘ গিলগামেশ ‘ মহাকাব্য লিখিত হয়েছিল— সুমেরীয়দের দ্বারা।
৭২. বছরকে ১২ মাসে বিভক্ত করে– সুমেরীয়রা।
৭৩. জলঘড়ি আবিষ্কার করে সুমেরীয়রা।
৭৪. পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম চন্দ্ৰপঞ্জিকা উদ্ভাবন করে– সুমেরীয়রা।
৭৫. হিব্রুদের উৎপত্তি হয়েছে- সেমেটিক জাতি থেকে।
৭৬. হিব্রু সভ্যতার যাত্রা শুরু হয় ফিলিস্তিনের জেরুজালেম নগরীকে কেন্দ্র করে।
৭৭. খাবিরু বা ইবার শব্দ থেকে উৎপত্তি হয়েছে- ‘হিব্রু’ নামটির।
৭৮. “হিব্রু” শব্দের অর্থ- যাযাবর বা বিদেশি।
৭৯. হিব্রু ধর্মের প্রবর্তক -হযরত মুসা (আ)।
৮০. হিব্রুদের ধর্মীয় গ্রন্থের নাম- ওল্ড টেস্টামেন্ট (Old Testament)।
৮১. হিব্রুরা বিশ্বাসী ছিল— একেশ্বরবাদে।
৮২. রাজা সলোমনের জেরুজালেমে নির্মিত মন্দিরটির নাম হেরোদ।
৮৩. ক্যালডীয় রাজা নেবুচাদনেজারের আক্রমণের মধ্য দিয়ে পতন ঘটে— হিব্রুদের।
৮৪. বর্তমান গ্রিসকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল— গ্রিক সভ্যতা।
৮৫. আধুনিক পাশ্চাত্য সভ্যতার ভিত্তি— গ্রিক সভ্যতা। ৮৬. নগররাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে— গ্রিক সভ্যতায়।
৮৭. সামরিক নগররাষ্ট্র বলা হতো- স্পার্টাকে।
৮৮. বিশ্ব ইতিহাসে সর্বপ্রথম গণতন্ত্রের সূচনা করে -এথেন্সের অধিবাসীরা।
৮৯. গ্রিকদের প্রধান দেবতা জিউস।
৯০. গ্রিসে সফিস্ট বলা হতো— যুক্তিবাদী দার্শনিকদের।
৯১. ‘Republic’ গ্রন্থটির রচয়িতা- গ্রিক দার্শনিক প্লেটো।
৯২. জ্যামিতির বিখ্যাত সূত্রগুলো প্রণয়ন করেন— গ্রিক গণিতবিদ পিথাগোরাস।
৯৩. ‘ Politics ‘ গ্রন্থটি রচনা করেন- গ্রিক দার্শনিক এরিস্টটল।
৯৪. ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস ছিলেন— গ্রিক ঐতিহাসিক।
৯৫. ‘The Histories’ গ্রন্থটির রচয়িতা— হেরোডোটাস।
৯৬. মহাকবি হোমার ছিলেন গ্রিসের অধিবাসী।
৯৭. গ্রিসে অলিম্পিক খেলা শুরু হয়েছিল— রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে।
৯৮. গ্রিসে হেলেনিস্টিক সভ্যতার সূচনা করেন— মহামতি আলেকজান্ডার।
৯৯. হেলেনিস্টিক যুগে জ্যামিতির জনক ছিলেন — ইউক্লিড।
১০০. ইতালির রোম শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল রোমান সভ্যতা।
১০১. রোমান সভ্যতা গড়ে ওঠে— টাইবার নদীর মোহনা থেকে ২৫ কি . মি . দূরে।
১০২. রাজা রোমিউলাসের নামে নামকরণ হয়- রোম নগরীর।
১০৩. রোমকে বলা হয় –সাত পাহাড়ের শহর।
১০৪. প্যাট্রিসিয়ান ও গ্লেবিয়ান শ্রেণিতে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল— রোমান সমাজ।
১০৫. রোমে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়— জুলিয়াস সিজারের নেতৃত্বে।
১০৬. অক্টোভিয়ান সিজার, মার্ক এন্টনি ও লেপিডাসের মাধ্যমে রোমে চালু হয়েছিল— ত্রয়ী শাসন।
১০৭. রোমান সাম্রাজ্য উন্নতির সর্বোচ্চ শেখরে পৌঁছায়— অগাস্টাস (অক্টোভিয়ান) সিজারের সময়ে।
১০৮. রোমানদের আকাশ দেবতার নাম ছিল— জুপিটার।
১০৯. রোমের সবচেয়ে জনপ্রিয় দার্শনিক মতবাদের নাম- স্টোয়িকবাদ।
১১০. রোমে নির্মিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নাট্যশালার নাম – কলোসিয়াম।
১১১. রোমান সভ্যতায় বিজ্ঞান বিষয়ক বিশ্বকোষ রচনা করেন– বড় পিনি।
১১২. রোমান সভ্যতার বিশেষ কৃতিত্ব ছিল— আইনের ক্ষেত্রে।
১১৩. রোমান আইনের প্রণেতা — সিসেরো।
১১৪. ৪৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে সর্বপ্রথম রোমান আইন সংকলিত হয়— ১২ টি ব্রোঞ্জপাতে।
১১৫. সম্পূর্ণ রোমান আইন সংকলন করেন— বাইজান্টাইন সম্রাট জাস্টিনিয়ান।
১১৬. প্রাক – ইসলামি আরবের রাজনৈতিক অবস্থা ছিল— অরাজকতাপূর্ণ।
১১৭. প্রাক – ইসলামি আরবের রাজনৈতিক সংগঠন বা মন্ত্রণাসভার নাম -আল মালা।
১১৮. প্রাক – ইসলামি আরবে প্রচলিত ছিল— গোত্রীয় শাসন।
১১৯. প্রাক – ইসলামি আরবের গোত্রগুলোকে আরবিতে বলা হতো— কাবিলা।
১২০. প্রাচীন আরবে আল মালা পরিষদের সভাকক্ষকে বলা হতো -দারুল নাদওয়া।
১২১. আরবের গোত্রীয় কলহ পরিচিত ছিল— ‘আইয়াম আল আরব’ নামে।
১২২. অজ্ঞতার যুগে আরবে সংঘটিত হয়— প্রায় ১,৭০০ যুদ্ধ – বিগ্রহ।
১২৩. মক্কার নেতৃত্বে ইসলামপূর্ব আরবে গড়ে উঠেছিল— গোত্রীয় কমনওয়েলথ।
১২৪. আরব গোত্রপতিদের সাথে মক্কার ব্যবসায়ীদের সম্পাদিত চুক্তির নাম— ইলাফ।
১২৫. প্রাক – ইসলামি আরবে গোত্রের নিজ নিজ দলপতিকে বলা হতো- শেখ।
১২৬. প্রাচীন আরবে প্রচলিত ছিল— ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতি।
১২৭. মদ, নারী ও যুদ্ধ ছাড়া চলতে পারত না— প্রাক – ইসলামি আরবীয়রা।
১২৮. ইসলামপূর্ব যুগে সামাজিক অবস্থান ছিল না— নারীর।
১২৯. প্রাচীন আরবে পণ্যদ্রব্যের মতো বাজারে বিক্রি হতো— নারী ও দাস – দাসী।
১৩০. আরববাসী যে দুটি জিনিসকে খুব সম্মান করত— কবিতা ও যুদ্ধ।
১৩১. আরবি গীতিকাব্যের অপর নাম -কাসিদা।
১৩২. মরুময় ও অনুর্বর আরব অনুপযোগী ছিল— কৃষিকাজের।
১৩৩. শহরবাসী আরবরা জীবিকা নির্বাহ করত— ব্যবসা – বাণিজ্যের মাধ্যমে।
১৩৪. প্রাক-ইসলামি আরবে পশুপালন করে জীবিকা নির্বাহ করত— বেদুইন সম্প্রদায়।
১৩৫. প্রাক – ইসলামি আরবে ধর্মীয় সম্প্রদায় ছিল— পাঁচটি।
১৩৬. হানিফ সম্প্রদায় বিশ্বাসী ছিলেন -আল্লাহর একত্ববাদে।
১৩৭. প্রাক – ইসলামি যুগে কাবাগৃহে মূর্তি ছিল— ৩৬০ টি।
১৩৮. পবিত্র কাৰাগৃহ নির্মাণ করেন- হযরত আদম (আ)।
১৩৯. পবিত্র কাবাগৃহ পুনর্নির্মাণ করেন- হযরত ইবরাহিম (আ) ও হযরত ইসমাইল (আ)।
১৪০. প্রাক-ইসলামি আরব ভূখন্ড বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছিল— কাবাগৃহের জন্য।
দ্বিতীয় অধ্যায়: পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ (১৯৪৭-১৯৭১)
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১. হযরত মুহাম্মদ ( স ) জন্মগ্রহণ করেন— ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে।
২. হযরত মুহাম্মদ ( স ) জন্মগ্রহণ করেন— মক্কার কুরাইশ বংশে।
৩. ‘কুরাইশ’ শব্দের অর্থ— বণিক বা সওদাগর।
৪. হযরত মুহাম্মদ ( স ) -এর পিতার নাম – আব্দুল্লাহ।
৫. হযরত মুহাম্মদ ( স ) -এর মাতার নাম— আমিনা।
৬. ‘আহমদ’ শব্দের অর্থ – অধিক প্রশংসাকারী।
৭. হযরত মুহাম্মদ ( স ) -এর ধাত্রীমাতা ছিলেন— হালিমা।
৮. হযরত মুহাম্মদ ( স ) -কে সর্বপ্রথম প্রতিশ্রুত পয়গম্বর হিসেবে শনাক্ত করেন— পাদ্রি বাহিরা।
৯. কুরাইশরা মহানবি (স) -কে উপাধি দিয়েছিল— আল আমিন (বিশ্বাসী)।
১০. হারবুল ফিজার সংঘটিত হয়েছিল— উকাজ মেলাকে কেন্দ্র করে।
১১. হারবুল ফিজার অর্থ- অন্যায় সমর।
১২. হারবুল ফিজার সংঘটিত হয় -৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে।
১৩. সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মুহাম্মদ (স) প্রতিষ্ঠা করেন- হিলফুল ফুজুল শাস্তি।
১৪. হিলফুল ফুজুল প্রতিষ্ঠিত হয়- ৫৯০ খ্রিস্টাব্দে।
১৫ . কাবাগৃহে ‘হাজরে আসওয়াদ’ বা কালো পাথর স্থাপন করেন- রাসুল (স)।
১৬. হযরত মুহাম্মদ (স) ধ্যানমগ্ন থাকতেন -জাবালে নূর পর্বতের হেরা গুহায়।
১৭. হযরত মুহাম্মদ ( স ) নবুয়ত লাভ করেন- ৬১০ খ্রিষ্টাব্দে।
১৮. নবুয়ত লাভের সময় মুহাম্মদ ( স ) -এর বয়স ছিল ৪০ বছর।
১৯. রাসুল ( স ) -এর কাছে ওহি নিয়ে আসেন- হযরত জিবরাইল ( আ )।
২০. প্রথম নাজিলকৃত ওহি– সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত।
২১. হযরত মুহাম্মদ ( স ) -এর কাছে ওহি নাজিল হয়েছিল – ২৩ বছর ধরে।
২২. নারীদের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন- হযরত খাদিজা (রা)।
২৩. প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন আবু বকর ( রা )।
২৪. মহানবি ( স ) -এর জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর ও অলৌকিক ঘটনা -মেরাজ।
২৫. ‘ মেরাজ ‘ শব্দের অর্থ— ঊর্ধ্বগমন।
২৬. রাসুল ( স ) -এর মেরাজ গমনের বাহন ছিল- বোরাক।
২৭. আকাবার শপথ হয় মোট— তিনটি পর্যায়ে।
২৮. আরবি হিজরত ‘ শব্দের অর্থ— দেশত্যাগ।
২৯. হযরত মুহাম্মদ (স) -এর জীবনের মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা- হিজরত।
৩০. মুহাম্মদ (স) মদিনায় হিজরত করেন— ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে।
৩১. হিজরতের সময় মহানবি (স) -এর সফরসঙ্গী ছিলেন— হযরত আবু বকর।
৩২. হিজরতের সময় রাসুল ( স ) আশ্রয় নেন— সাওর পর্বতের গুহায়।
৩৩. ইসলামের ইতিহাসে প্রথম মসজিদের নাম- কথা।
৩৪. মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতকারীরা পরিচিত— মুহাজির নামে।
৩৫. মদিনায় মুসলমানদের আশ্রয়দানকারীরা পরিচিতি পায়— আনসার নামে।
৩৬. আনসার শব্দের অর্থ- সাহায্যকারী।
৩৭. হিজরতের আগে মদিনার নাম ছিল- ইয়াসরিব।
৩৮. হিজরি সাল গণনা শুরু হয়— ৬২২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে।
৩৯. মদিনা সনদ প্রণয়ন করেন- হযরত মুহাম্মদ ( স )। ৪০. মদিনা সনদ প্রণয়ন করা হয় – ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে।
৪১. বিশ্বের ইতিহাসে প্রথম লিখিত সংবিধান – মদিনা সনদ।
৪২. মদিনা সনদের ধারা ছিল— ৪৭ টি মতান্তরে ৫৩ টি। ৪৩. মদিনা সনদের প্রধান উদ্দেশ্য— রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা।
৪৪. মহানবি ( স ) -এর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার পরিচায়ক- মদিনা সনদ।
৪৫. মদিনা সনদে মদিনাকে ঘোষণা করা হয় -পবিত্র শহর হিসেবে।
৪৬. মদিনায় নির্মিত প্রথম মসজিদের নাম- মসজিদে নববি।
৪৭. মদিনা সনদে উল্লেখ ছিল— ৪ টি সম্প্রদায়ের নাম।
৪৮. সব সম্প্রদায়কে ধর্মীয় স্বাধীনতা দেওয়া হয় – মদিনা সনদে।
৪৯. মদিনা সনদ অনুযায়ী মদিনা রাষ্ট্রের প্রধান মুহাম্মদ ( স )।
৫০. আরবের ম্যাগনাকাটা বলা হয় – মদিনা কে।
৫১. ইসলামের ইতিহাসের প্রথম যুদ্ধ— বদর যুদ্ধ।
৫২. বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়— ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দে।
৫৩. বদরের যুদ্ধে কুরাইশদের নেতা ছিলেন- আবু জেহেল।
৫৪. মুসলমানদের অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ ছিল বদরের যুদ্ধ।
৫৫. বদর যুদ্ধে মুসলমানদের সৈন্য ছিল- ৩১৩ জন।
৫৬. বদর যুদ্ধে কুরাইশ সৈন্য নিহত হয় – ৭০ জন।
৫৭. বদরের যুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী মুসলমানের সংখ্যা ১৪ জন।
৫৮. ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সামরিক বিজয়— বদরের যুদ্ধ।
৫৯. উহুদ যুদ্ধ সংঘটিত হয় – ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দের ২১ মার্চ।
৬০. মুসলমানদের সাময়িক পরাজয় ঘটে – উহুদ যুদ্ধে।
৬১. উহুদ যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজয়ের প্রধান কারণ ছিল— নেতার আদেশ অমান্য করা।
৬২ . উহুদের যুদ্ধে কুরাইশ বাহিনীর মোকাবেলা করেছিলেন ৭০০ জন মুসলমান।
৬৩. রাসুল (স) -এর চাচা হযরত হামজা (রা) শহিদ হন – উহুদ যুদ্ধে।
৬৪. মহানবি (স) -এর দুটি দাঁত শহিদ হয় – উহুদ যুদ্ধে।
৬৫. মুসলমানরা নেতার আদেশ পালনের শিক্ষা লাভ করে- উহুদের যুদ্ধে।
৬৬. খন্দকের যুদ্ধ সংঘটিত হয়— ৬২৭ খ্রিস্টাব্দে।
৬৭. ‘খন্দর’ শব্দের অর্থ -পরিখা বা খাল।
৬৮. পবিত্র কুরআনে খন্দকের যুদ্ধকে বলা হয়- আহযাবের যুদ্ধ।
৬৯. মুসলমানরা মদিনার চারিদিকে পরিখা খনন করেছিল— খন্দকের যুদ্ধে।
৭০. মহানবি (স) -কে পরিখা খননের পরামর্শ দিয়েছিল সালমান ফারসি (রা)।
৭১. খন্দকের যুদ্ধে কুরাইশদের নেতা ছিলেন— আবু সুফিয়ান।
৭২. রাসূল ( স ) -এর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ফুটে উঠেছে- খন্দকের যুদ্ধে।
৭৩. খন্দকের যুদ্ধ মুসলমানদের শিক্ষা দেয় শৃঙ্খলা ও একতার।
৭৪. হুদায়বিয়ার সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়- ষষ্ঠ হিজরিতে ( ৬২৮ খ্রি .)।
৭৫. হুদায়বিয়ার সন্ধি স্বাক্ষরিত হয় -কুরাইশ ও মুসলমানদের মধ্যে।
৭৬. হুদায়বিয়ার সন্ধির লেখক ছিলেন— আলি (রা)।
৭৭. ফাতহুম মুবিন (Evident Victory) বা সুস্পষ্ট বিজয় বলা হয়— হুদায়বিয়ার সন্ধিকে।
৭৮. ঐতিহাসিকেরা ‘ Land Mark ‘ বলে অভিহিত করেছেন— হুদায়বিয়ার।
৭৯. কুরাইশরা মুসলমানদের স্বতন্ত্র শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়— হুদায়বিয়ার সন্ধির পর।
৮০. মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ ইসলাম গ্রহণ করেন— হুদায়বিয়ার সন্ধি স্বাক্ষরের পর।
৮১ . খালিদ বিন ওয়ালিদ বীরত্বের জন্য উপাধি পেয়েছিলেন— সাইফুল্লাহ।
৮২. হুদায়বিয়ার সন্ধির শর্ত ভঙ্গ করেছিল— মক্কার কুরাইশরা।
৮৩. মহানবি (স) মক্কা বিজয় করেন— ৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে (অষ্টম হিজরি)।
৮৪. রক্তপাতহীন ঐতিহাসিক জয় ছিল— মক্কা বিজয়।
৮৫. মক্কা বিজয়ের সময় মুসলিম সৈন্য ছিল— ১০,০০০ জন।
৮৬. কাবাঘরে মূর্তি ছিল —৩৬০ টি।
৮৭. পৌত্তলিকতার কেন্দ্রস্থল ছিল— মক্কা।
৮৮. মক্কা বিজয়ের পর দ্রুত প্রসার ঘটে— ইসলামের। ৮৯. মক্কা বিজয়ে মহানবি ( স ) পরিচয় দিয়েছিলেন – উদারতা ও মহানুভবতার।
৯০. মক্কা বিজয়ের পর মহানবি (স) অপরাধীদের -ক্ষমা করেন।
৯১. মক্কা বিজয়ের ফলে অবসান ঘটে— পৌত্তলিকতার।
৯২. মক্কা বিজয়ের পর ইসলামি শাসনের অধীনে এসেছিল -গোটা আরব বিশ্ব।
৯৩. কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান ইসলাম গ্রহণ করেন -মক্কা বিজয়ের পর।
৯৪. রাসুল (স) তাঁর জীবনের পূর্ণাঙ্গ ও সর্বশেষ হজ পালন করেন – ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে।
৯৫. বিদায় হজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল- দশম হিজরিতে।
৯৬. বিদায় হজে মহানবি ( স ) -এর সাথে ছিলেন – ১ লক্ষ ১৪ হাজার সাহাবি।
৯৭. আরাফাতের ময়দানে রাসুল ( স ) ভাষণ দেন– জিলহজ মাসের ৯ তারিখে।
৯৮. বিদায় হজের ভাষণে রাসুল ( স ) মানুষকে অনুসরণ করতে বলেন- আল কুরআন ও সুন্নাহ।
৯৯. বিদায় হজের ভাষণে হারাম করা হয়েছে— সুদকে।
১০০. কৌলীন্য প্রথা বিলোপ করা হয় বিদায় হজের ভাষণে।
১০১. বিদায় হজের ভাষণের শেষে নাজিল হয় – সূরা আল মায়িদার ৩ নম্বর আয়াত।
১০২. মহানবি ( স ) ইন্তেকাল করেন- ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ ই রবিউল আউয়াল (দশম হিজরি)।
১০৩. মৃত্যুর সময় রাসুল ( স ) -এর বয়স ছিল ৬৩ বছর।
১০৪. মহানবি ( স ) সংস্কারমূলক কাজ করার সুযোগ পান- ২৩ বছর।
১০৫. হযরত মুহাম্মদ (স) প্রতিষ্ঠা করেন- সাম্যভিত্তিক সমাজ।
১০৬. ‘সকল মানুষ সমান’ ঘোষণাটি— মহানবি ( স ) -এর।
১০৭. মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত ঘোষণা করেছেন– মহানবি(স)।
১০৮. মুসলমানদের দিক নির্দেশনামূলক গ্রন্থ -আল কুরআন।
১০৯. ইসলামের মূলভিত্তি -পাঁচটি ।
১১০. ইসলামের মৌলিক ভিত্তি কালেমা, নামাজ, রোজা , যাকাত ও হাজ।
১১১. ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো গড়ে তোলেন -মহানবি (স)।
১১২. রাসূল ( স ) প্রথম বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন- সাওর পর্বতের পাদদেশে আরকামের বাড়িতে।
১১৩. নারীদের শিক্ষাগৃহ হিসেবে গড়ে তোলা হয়- হযরত আয়েশা (রা) -এর গৃহকে।
১১৪. কল্যাণমূলক রাষ্ট্র হিসেবে মদিনা প্রজাতন্ত্রের ভিত্তি ছিল— মদিনা সনদ।
১১৫. মদিনা রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা— হযরত মুহাম্মদ (স)।
১১৬. ইসলামি আইনের প্রধান উৎস – আল কুরআন।
১১৭. মদিনা রাষ্ট্রের রাজস্ব আদায়ের উৎস ছিল— পাঁচটি।
১১৮. মহানবি ( স ) কাজি হিসেবে নিয়োগ দেন– কুরআন এবং হাদিসে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের।
১১৯. ইসলামি রাষ্ট্রের বিচারব্যবস্থা— সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক।
১২০. মানবজাতির শ্রেষ্ঠ আদর্শ – হযরত মুহাম্মদ (স)।
১২১. বিশ্বমানবতার শান্তির দূত – হযরত মুহাম্মদ (স)। ১২২. ক্ষমার মূর্ত প্রতীক ছিলেন— মহানবি (স)।
১২৩. ‘আল – আমিন’ ছিল— মহানবি ( স ) -এর উপাধি।
১২৪. মহানবি (স) -এর সাথীরা তাঁকে আল – আমিন বলে ডাকত তাঁর— সত্যবাদিতার কারণে।
১২৫. সমাজে নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন— মহানবি ( স )।
১২৬. সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ‘ হিলফুল ফুজুল ‘ গঠন করা হয়— ৫৯১ খ্রিষ্টাব্দে।
১২৭. ‘ হিলফুল ফুজুল ‘ ছিল— একটি শান্তি সংঘ।
১২৮. বিশ্বের ধর্ম প্রচারকদের মধ্যে সবচেয়ে সফল— মুহাম্মদ (স)।
১২৯. সর্বশ্রেষ্ঠ নবি ও রাসুল – হযরত মুহাম্মদ ( স )।
১৩০. মক্কা বিজয়ের ঘটনা— মহানবি ( স ) -এর ক্ষমার উজ্জ্বল উদাহরণ।
তৃতীয় অধ্যায়: খুলাফায়ে রাশেদিন
জ্ঞানমূলক + বহুনির্বাচনি প্রশ্ন:
১. “খুলাফায়ে রাশেদিন” শব্দের অর্থ— সত্য ও ন্যায়পথগামী খলিফাগণ।
২. খুলাফায়ে রাশেদিনের খিলাফত পরিচালনার মূলভিত্তি – আল কুরআন।
৩. খুলাফায়ে রাশেদিনের সময় – ৬৩২-৬৬১ খ্রিষ্টাব্দ।
৪. “খিলাফত” শব্দটি এসেছে— ‘ খালফুন ‘ শব্দ থেকে।
৫. “খিলাফত” শব্দের অর্থ- প্রতিনিধিত্ব বা স্থলাভিষিক্ত।
৬. খিলাফত মুসলমানদের একটি — ধর্মীয় ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান।
৭. যিনি খিলাফতের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তাকে বলা হয়— খলিফা খলিফা।
৮. নির্বাচনের উদ্দেশ্যে মুসলমানরা মিলিত হয়— ছাকিফা বানি সায়িদা নামক স্থানে।
৯. ইসলামের প্রথম খলিফা নির্বাচিত হন- হযরত আবু বকর (রা)।
১০. হযরত ওমর ( রা ) ছিলেন – ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা।
১০. খলিফা নির্বাচনে একটি নির্বাচন পরিষদ গঠন করেন— হযরত ওমর (রা)।
১২. মুসলিম শাসিত অঞ্চলে বসবাসকারী অমুসলিমদের বলা হতো— জিম্মি।
১৩. খুলাফায়ে রাশেদিনের যুগে পারিবারিক জীবন ছিল— পিতৃতান্ত্রিক।
১৪. আবু বকর (রা) জন্মগ্রহণ করেন – ৫৭৩ খ্রিস্টাব্দে।
১৫. বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন- হযরত আবু বকর (রা)।
১৬ . ইসলামের প্রথম সমস্যা ছিল- খলিফা নির্বাচন সঙ্ক্রান্ত।
১৭. হযরত আবু বকর (রা) মুসলিম বিশ্বের খলিফা হন– ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে।
১৮. রাসুল (স) -এর জীবনের শেষ পর্যায়ে এবং তাঁর মৃত্যুর পর আবির্ভাব ঘটে— ভন্ড নবিদের।
১৯. আসওয়াদ আনসি, মুসায়লামা, তোলায়হা প্রমুখ ছিল- ভণ্ড নবি।
২০. প্রথম ভণ্ড নবি ছিল— আসওয়াদ আনসি।
২১. ভণ্ড নবিদের বিরুদ্ধে পরিচালিত যুদ্ধের নাম হলো- রিদ্দা যুদ্ধ।
২২. ‘ রিদ্দা’ শব্দের অর্থ হলো- স্বধর্মত্যাগ বা দলত্যাগ।
২৩. ডন্ড নবি মুসায়লামা নিহত হয় – ইয়ামামার যুদ্ধে।
২৪. আবু বকর ( রা ) সেনাবাহিনীকে বিভক্ত করেন– ১১ টি ভাগে।
২৫. Battle of the Garden of Death বলা হয়- ইয়ামামার যুদ্ধকে।
২৬. Saivour of Islam বা ইসলামের ত্রাণকর্তা বলা হয়- হযরত আবু বকর।
২৭. হযরত আবু বকর (রা) সিদ্দিক উপাধি পেয়েছিলেন— মেরাজের ঘটনা বিশ্বাস করে।
২৮. ইসলামের জন্য সমস্ত সম্পদ দান করেছিলেন– হযরত আবু বকর (রা)।
২৯. আবু বকর ( রা ) কুরআন সংকলন কমিটি গঠন করেন -যায়েদ বিন সাবিত (রা) -এর নেতৃত্বে।
৩০. আবু বকর (রা) -এর রাষ্ট্র পরিচালনার ভিত্তি ছিল- কুরআন ও সুন্নাহ।
৩১. হযরত আবু বকর (রা) রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন— গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে।
৩২. ইসলামের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি পায়- হযরত ওমর ( রা ) -এর ইসলাম গ্রহণের পর।
৩৩. হযরত ওমর (রা) -কে আল ফারুক উপাধি দিয়েছিলেন- মহানবি (স)।
৩৪. ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে হযরত ওমর ( রা ) খিলাফতে বসেন- ৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দে।
৩৫. হযরত ওমর (রা) -এর খিলাফতকাল অধিক তাৎপর্যপূর্ণ- সাম্রাজ্য বিস্তারের দিক দিয়ে।
৩৬. ব্যাবিলনের যুদ্ধ সংঘটিত হয় – পারস্য সম্রাট খসরু ও মুসলিম সেনাপতি মুসাল্লার মধ্যে।
৩৭. পারস্য সাম্রাজ্যের মেরুদণ্ড ভেঙে যায় -কাদেসিয়ার যুদ্ধে পরাজয়ের ফলে।
৩৮. সিরিয়া, জর্ডান, প্যালেস্টাইন ও মিসরের বিস্তীর্ণ ভূভাগ অন্তর্ভুক্ত ছিল -বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের।
৩৯. মুসলমানরা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যে অভিযান পরিচালনা করে— অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে।
৪০. আজনাদাইনের যুদ্ধে পরাজিত হন – সম্রাট হিরাক্লিয়াস।
৪১. সিরিয়ার রাজধানী ও প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল— দামাস্কাস। ৪২. ইয়ারমুকের যুদ্ধে প্রধান মুসলিম সেনাপতি ছিলেন- খালিদ বিন ওয়ালিদ।
৪৩. ইয়ারমুকের যুদ্ধ সংঘটিত হয় – ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে। ৪৪. মিসর বিজয়ে নেতৃত্ব দেন- সেনাপতি আমর ইবনুল আস।
৪৫. আলেকজান্দ্রিয়া বন্দরটি অবস্থিত- মিসরে।
৪৬. সুয়েজ খাল খনন করেন- হযরত ওমর (রা) -এর নির্দেশে আমর ইবনুল আস।
৪৭. হযরত ওমর ( রা ) বিলাফতের সীমানা বৃদ্ধি করেন ইরাক, পারস্য, সিরিয়া ও মিসর বিজয়ের মাধ্যমে।
৪৮. ইসলামি শাসনব্যবস্থার প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা হযরত ওমর (রা)।
৪৯. হয়ত ওমর (রা) -এর শাসনকাল ছিল— দশ বছর।
৫০. হযরত ওমর ( রা ) সমগ্র সাম্রাজ্যকে বিভক্ত করেন- ১৪ টি প্রদেশে।
৫১. মজলিশ -উস-শূরার প্রবর্তক হযরত ওমর (রা)।
৫২. মজলিশ – উস – শূরা এর অর্থ হলো- পরামর্শ সভা।
৫৩. বায়তুল মাল সংস্কার ও পুনর্গঠন করেন -হযরত ওমর (রা)।
৫৪. ‘বায়তুল মাল’ অর্থ– ধন-সম্পদের ঘর।
৫৫. সর্বপ্রথম পুলিশ বাহিনী গঠন করেন- হযরত ওমর (রা)।
৫৬. প্রথম আদমশুমারি বা লোক গণনা চালু করেন হযরত ওমর (রা)।
৫৭. প্রশাসনিক সুবিধার জন্য দিউয়ানকে বিন্যস্ত করা হয় – দু’ভাগে।
৫৮. ইসলামি অর্থ ব্যবস্থায় আয়ের প্রধান উৎস হলো- জাকাত।
৫৯. ইসলামি রাষ্ট্রে বসবাসরত অমুসলিম প্রজানের ওপর ধার্য করকে বলা -জিজিয়া।
৬০. যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুপক্ষের কাছ থেকে প্রাপ্ত মালবে বলা হয়- গনিমত।
৬১. রাতের অন্ধকারে প্রজাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াতেন- হযরত ওমর (রা)।
৬২. ‘আমিরুল মুমেনীন’ উপাধি ধারণ করেন— হযরত ওমর (রা)।
৬৩. বিশ্বের ইতিহাসে প্রথম শাসন বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ আলাদা করেন- হযরত ওমর (রা)।
৬৪. হযরত ওমর ( রা ) -এর প্রতিষ্ঠিত ‘মজলিশ – উস – শুরা’ ছিল— গণতন্ত্রের প্রতীক।
৬৫. “পরামর্শ ছাড়া খিলাফত চলতে পারে না” উক্তিটি— ওমর ( রা ) -এর।
৬৬. ইসলামের তৃতীয় খলিফা -হযরত ওসমান (রা)।
৬৭. হযরত ওসমান ( রা ) খলিফা নির্বাচিত হন— ৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দে।
৬৮. হযরত আলি (রা) খলিফা হিসেবে নির্বাচিত করেন- হযরত ওসমান (রা) -কে।
৬৯. হযরত ওসমান (রা) -কে বলা হয় জামিউল কুরআন।
৭০. প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী গঠিত হয় – হযরত ওসমান (রা) -এর শাসনামলে।
৭১. হযরত ওসমান (রা) খিলাফত পরিচালনা করেন মোট ১২ বছর।
৭২. হযরত ওসমান ( রা ) খিলাফতকাল ছিল -৬৪৪ থেকে ৬৫৬ খ্রি . পর্যন্ত।
৭৩. ওসমান ( রা ) খিলাফতে জনপ্রিয় ছিলেন- প্রথম ছয় বছর।
৭৪. উমাইয়াদের রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি দান করেছিলেন- হযরত ওসমান (রা)।
৭৫. হযরত ওসমান (রা) কুরআন সংকলন পরিষদ গঠন করেন -যায়েদ বিন সাবিতের নেতৃত্বে।
৭৬. উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে অভিযোগ আনা হয়েছিল- হযরত ওসমান (রা) -এর বিরুদ্ধে।
৭৭. হযরত ওসমান (রা) -এর প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন— মারওয়ান।
৭৮. মদিনার বাজারে খেজুর বিক্রি বাধ্যতামূলক করেন -ওসমান (রা)।
৭৯. হযরত ওসমান (রা) -কে হত্যার পেছনে চক্রান্ত করেছিল -মারওয়ান।
৮০. ওসমান (রা) -কে হত্যা করা হয়- ৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দে।
৮১. ওসমান (রা) -কে হত্যা করা হয়- কুরআন পাঠরত অবস্থায়।
৮২. “গনি” উপাধি ছিল- হযরত ওসমান (রা) -এর।
৮৩. তৎকালীন আরবের শ্রেষ্ঠ ধনীদের একজন ছিলেন-ওসমান (রা)।
৮৪. মদিনার ‘মা’ কূপ কিনে হাজিদের জন্য ওয়াক্ফ করে দেন– হযরত হযরত ওসমান (রা)।
৮৫. বায়তুল মাল থেকে কোনো প্রকার ভাতা গ্রহণ করেননি— হযরত ওসমান (রা)।
৮৬. ওসমান (রা) -এর প্রধান কীর্তি- কুরআন সংকলন।
৮৭. কুরআন সংকলনের জন্য খলিফা ওসমান ( রা ) কমিটি গঠন করেন- ৬৫১ খ্রিষ্টাব্দে।
৮৮. বালকদের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন- আলি (রা)।
৮৯. হযরত আলি (রা) ইসলাম গ্রহণ করেন— ১০ বছর বয়সে।
৯০. ইসলামের চতুর্থ খলিফা- হযরত আলি (রা)।
৯১. আলি (রা) খলিফা নির্বাচিত হন- ৬৫৬ সালের ২৩ জুন।
৯২. মুসলমানদের মধ্যে প্রথম গৃহযুদ্ধ হয়- হযরত আলি (রা) -এর খিলাফতকালে।
৯৩. ইসলামের ইতিহাসে প্রথম গৃহযুদ্ধের সূচনা হয়- হযরত ওসমান (রা) এর হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে।
৯৪. ওসমান হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণের দাবি জানায়- তালহা ও যুবায়ের।
৯৫. হযরত আলি ও হযরত আয়েশা (রা) -এর মধ্যে সংঘটিত হয়— উষ্ট্রের যুদ্ধ।
৯৬. মুসলমানদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের প্রথম শক্তি পরীক্ষা ছিল— উষ্ট্রের যুদ্ধ।
৯৭. উষ্ট্রের যুদ্ধ সংঘটিত হয়— ৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দে।
৯৮. সিফফিনের যুদ্ধ সংঘটিত হয় – হযরত আলি (রা) ও মুয়াবিয়ার মধ্যে।
৯৯. সিফফিনের যুদ্ধ সংঘটিত হয়— ৬৫৭ খ্রিস্টাব্দে । ১০০. সিফফিনের যুদ্ধে মুয়াবিয়ার সেনাপতি ছিলেন— আমর ইবনুল আস।
১০১. ‘দুমাতুল জন্দলের সালিশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়— ৬৫৯ খ্রিষ্টাব্দে।
১০২. দুমাতুল জন্দলের সালিশিতে খলিফা নির্বাচিত হন – মুয়াবিয়া।
১০৩. দুমাতুল অন্দলের সালিশিতে বিশ্বাসঘাতকতা করে— আমর ইবনুল আস।
১০৪. হযরত আলি (রা) -এর সমর্থকদের বলা হয়- শিয়া।
১০৫. ‘শিয়া’ শব্দের অর্থ- দল , সমর্থক , অনুসারী। ১০৬. শিয়ারা রাজনৈতিক দলে পরিণত হয় – হযরত আলি (রা) -এর মৃত্যুর পর।
১০৭. সাতজন ইমামে বিশ্বাসী শিয়ারা পরিচিত— ইসমাঈলীয় নামে।
১০৮ খারেজিদের উদ্ভব ঘটে— দুমাতুল জন্দলের সালিশির পর।
১০৯. “খারেজি” শব্দের উৎপত্তি হয়েছে— ”খারাজ” শব্দ থেকে।
১১০. “খারেজি” শব্দের অর্থ— দলত্যাগী।
১১১. খারেজিরা প্রথম আন্দোলন শুরু করে – আবুজর গিফারির নেতৃত্বে।
১১২. হযরত আলি (রা) নিহত হন – ৬৬১ খ্রিষ্টাব্দে। ১১৩. সহজ – সরল ও অনাড়ম্বর জীবনযাপন করতেন- আলি (রা)।
১১৪. মহানবি (স) জ্ঞানের শহরের দরজা বলেছেন— আলি (রা) -কে।
১১৫. আলি (রা) -কে মহানবি (স) উপাধি দিয়েছিলেন– আসাদুল্লাহ।
১১৬. হযরত আলি (রা) ছিলেন অসাধারণ— স্মৃতিশক্তির অধিকারী।
১১৭. হযরত আলি (রা) -এর রচিত গ্রন্থ হলো- দিওয়ানে আলি।
১১৮. খুলাফায়ে রাশেদিনের শাসনব্যবস্থা ছিল— গণতান্ত্রিক।
১১৯. খুলাফায়ে রাশেদিন ছিলেন— মোট চারজন। ১২০. খুলাফায়ে রাশেদিনের শাসনকাল শুরু হয় – ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে।
১২১. খলিফাদের শাসনব্যবস্থার মূলভিত্তি ছিল – কুরআন – হাদিস।
১২২. খুলাফায়ে রাশেদিনের যুগে সর্ব প্রকারের কর জমা রাখা হতো— বায়তুল মাল – এ।
১২৩. বায়তুল মাল – এর সম্পদ ব্যবহার হতো— মজলিশ – উস – শূরার পরামর্শ মতে।
১২৪. খুলাফায়ে রাশেদিনের সময়ে সমাজে বাস করত— তিন শ্রেণির লোক।
১২৫. মাওয়ালিরা আরবীয় মুসলমানদের মতো সুযোগ – সুবিধা ভোগ করত— খুলাফায়ে রাশেদিনের সময়।
১২৬. খুলাফায়ে রাশেদিনের সময় নারীরা ছিল— স্বাধীন।
Honors Suggestion Links | প্রশ্ন সমাধান সমূহ |
Degree Suggestion Links | BCS Exan Solution |
HSC Suggestion Links | 2016 – 2024 জব পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর |
SSC Suggestion Links | বিষয় ভিত্তিক জব পরিক্ষার সাজেশন |
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র এইচএসসি সুপার সাজেশন pdf download ২০২৪
মহানবি হযরত মুহাম্মদ (স) এর বিদায় হজের ভাষণে উদার ধর্মীয়, মানবতাবাদী চেতনা ও সমাজ সংস্কার ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলনের উপায়সমূহের বর্ণনামূলক প্রতিবেদন প্রণয়ন করাে।
দ্বিতীয় অধ্যায়: হযরত মুহাম্মদ
শিখনফলঃ
বিদায় হজের ভাষণের উদার, মানবতাবাদী চেতনা ও সমাজ সংস্কারের বিষয়াবলি বর্ণনা করতে পারবে এবং নিজ ও সমাজ জীবনে সেসবের প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হবে।
নির্দেশনাঃ
- ক), বিদায় হজের ভাষণের পটভূমি ব্যাখ্যা
- খ), বিদায় হজের ভাষণের ধর্মীয় উপদেশাবলি বিশ্লেষণ
- গ). বিদায় হজের ভাষণের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে পালনীয় বিষয়াবলির পর্যালােচনা
- ঘ) বিদায় হজের ভাষণের আর্থ-সামাজিক উপদেশগুলাে জীবনে প্রতিফলনের উপায়সমূহ
উত্তর: লিংক
আরব প্রাক ইসলামি যুগে শহরবাসি ও মরুবাসি যাযাবরদের জীবনে আর্থসামাজিক রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রভাবসমূহের তুলনামূলক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করাে।
শিখনফল :
- ইসলাম পূর্বযুগে আরব জীবন যাত্রার রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক অবস্থার বর্ণনা দিতে পারবে।
নির্দেশনা :
ক) প্রাক ইসলামি যুগের শহরবাসি ও মরুবাসি। আরবদের আর্থসামাজিক জীবনযাত্রার পার্থক্য নিরূপণ |
খ) প্রাক ইসলামি যুগের রাজনৈতিক অবস্থার ব্যাখ্যা
গ) প্রাক ইসলামি যুগের ধর্মীয় বিশ্বাসের বিশ্লেষণ
ঘ) প্রাক ইসলামি যুগের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডর মূল্যায়ন | ঙ) প্রাক ইসলামি যুগের উৎকৃষ্ট গুণাবলি ও দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়ন
উত্তর: লিংক
প্রাচীন মিসরীয়, সুমেরীয়, হিব্রু, গ্রীক ও রোমীয় সভ্যতা সমূহের উল্লেখযোগ্য অবদান পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন।
নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি) :
১. প্রাচীন সভ্যতা সমূহের (মিসর, সুমেরীয়, গ্রিক, হিব্রু, রোমান) সংক্ষিপ্ত পটভূমি উল্লেখ
২. সভ্যতা সমূহের উল্লেখযোগ্য অবদান চিহ্নিতকরণ ও ব্যাখ্যা
৩. প্রাচীন সভ্যতা সমূহের ধর্মীয় বিশ্বাস উল্লেখ
৪. মানব সভ্যতার অগ্রগতিতে প্রাচীন সভ্যতা সমূহের প্রভাব ব্যাখ্যা
উত্তর: লিংক
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র ১ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : হোয়াংহো নদীর তীরে প্রাচীন চীনা সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল। হোয়াংহোকে চীনের দুঃখ বলা হলেও এই নদী অধিবাসীদের জীবনে বিশাল ভূমিকা রাখে। সদ্য আবিষ্কৃত এক প্রক্রতান্বিক নিদর্শনে তাদের ধর্ম বিশ্বাসের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেখানে একজন সম্রাটের কফিন পাথরের দেয়াল ছারা সুরক্ষিত করা আছে। কফিনের চারদিকে পাথরনির্মিত সশস্ত্র সৈন্যরা কঠোর পাহারায় নিয়োজিত।
ক. পেপিরাস কী?
খ. মিসরীয়দের চিত্র লিখন পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা দাও।
গ. উদ্দীপকের হোয়াংহো নদীর ভূমিকার মতোই কি নীল নদ মিসরীয় সভ্যতায় ভূমিকা রেখেছিল? ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে মিসরের ফারাও সম্রাটদের সমাধি সংরক্ষণের বিবরণ দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : জাতিগত দাঙ্গায় সিয়েরা লিওনের জনজীবন প্রায় বিপর্যস্ত। সামান্য স্বার্থহানি ঘটলেই তারা বড় সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। ফলে তাদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। এ অবস্থায় জাতিসংঘের উদ্যোগে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনী সেখানে যুদ্ধ, নির্যাতন, অসাম্য দূর করে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে দিনরাত কাজ করছে।
ক. ‘মালা’ কী?
খ. সাবায়ে মুয়াল্লাকাত বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত জাতিগত দাঙ্গার সাথে প্রাক-ইসলামি আরবের কোন বৈশিষ্ট্যের মিল পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের শান্তিরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ডের আলোকে আরব জীবনে ইসলামের ভূমিকা নিরূপণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : মাসের মধ্যে সুরমা নদীর উভয় তীর প্লাবিত হয়। প্লাবনের ফলে উভয় তীরের ভূভাগ অত্যন্ত উর্বর হলেও বন্যায় উঠতি ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ মহাসংকট কাটিয়ে উঠতে তিনি সুরমা নদীর তীরে বাধ দেয়ার উদ্যোগ নেন এবং খাল কেটে পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ফলে কৃষিক্ষেত্রে উন্মোচিত. হয় এক নতুন দিগন্ত।
ক. কোন শব্দ থেকে ব্যাবিলন শব্দের উৎপত্তি?
খ. জাজিরাতুল আরৰ বলতে কী বুঝ? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের সুরমা নদীর সাথে কোন নদীর সামঞ্জস্য যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. জনা আামী ঘানোরর দেলার তুলনায় তোমার পঠিত সভ্যতাটি কোন অর্থে অধিক সমৃদ্ধ? যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : সার্কভুক্ত দেশগুলোর মহিলা পরিষদের একটি অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ক্রিস্টিন মেডোনা অধিকার রক্ষায় নারী আন্দোলনের কার্যকর জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, উপমহাদেশে একটি সময় ছিল যখন কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো। তাদের কোনো অধিকার ছিল না। একজন পুরুষ একই সাথে একাধিক স্ত্রী রাখতে পারত। তারা ‘জোর যার মুল্লুক তার’ এ নীতিতে বিশ্বাসী ছিল।
ক. ‘ইয়েমেন’ শব্দের অর্থ কী?
খ. উটকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে প্রাক-ইসলামিক আরবে নারীদের যে চিত্র ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করা।
ঘ. ‘জোর যার মুল্লক তার’ – উক্তিটি তোমার পাঠ্যবইয়ের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : সিন্ধু সভ্যতা প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি একটি নগরভিত্তিক সভ্যতা। তাদের লিখন পদ্ধতি ছিল চিত্রভিত্তিক। সিন্ধু সভাতা নগরসভ্যতা হলেও তারা উন্নত কৃষিব্যবস্থার প্রচলন করেছিল। যব, গম, তুলাসহ নানা প্রকার ফসল তারা উৎপন্ন করত। ফলন বৃদ্ধির জন্য জমিতে বাধ দিত। বন্যার পানিকে সংরক্ষণ করে কাজে লাগাত। আবার জলসেচের জন্য নালা কেটে পানি এনে ফসলে দিত ।
ক. মেমফিস কী?
খ. রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা অর্জন করেন কীভাবে? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত সিন্ধু সভাতার লিখন পদ্ধতির সাথে প্রাচীন কোন সভ্যতার লিখন পদ্ধতির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘সিন্ধু সভ্যতার কৃষিব্যবস্থা মিশরীয় সভ্যার কৃষিব্যবস্থারই প্রতিচ্ছবি’ উক্তিটি বিশ্লেষণ করো ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : প্রতিবছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়। বাংলাদেশ মহিলা সমিতি এ দিবসটি উপলক্ষে একটি সেমিনারের আয়োজন করে । আলোচনার এক পর্যায়ে জনৈক নারী নেত্রী বলেন, “অজ্ঞতার যুগের ন্যায় এখনো কন্যাসন্তানদের অবহেলা ও অবজ্ঞা করা হয়। তাদের লেখাপড়ার পরিবর্তে বাল্যবিবাহ দেয়া হয়। যৌতুকের জন্য শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়।”
ক. কাবাঘরে রক্ষিত প্রধান মূর্তিটির নাম কী?
খ. হানিফ কারা?
গ. উদ্দীপকে অজ্ঞতার যুগের কোন দিকটির প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. নারীদের অধিকার রক্ষায় ইসলামের শিক্ষা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : চৌধুরী সাহেব একটি নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনীত হয়ে একটি গঠনতন্ত্র তৈরি করেন। সে গঠনতন্ত্রে সদস্যদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি কর্তব্যে অবহেলা, অন্যায় কাজে লিপ্ত হওয়া, অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া এবং অনৈতিক কাজে জড়িতদের বহিষ্কারের কথাও লিপিবদ্ধ করা হয়। এছাড়া তিনি উত্ত প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের কার্যালয়ের সম্মুখে একটি ন্যাচারাল ঘড়ি’ স্থাপন এবং প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষাকার্যক্রম যুগোপযোগী করার জন্য একটি ‘বার্ষিক শিক্ষাকর্মসূচি’ প্রকাশ করেন, যা ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকদের কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
ক. ‘ইয়ামেন’ শব্দের অর্থ কী?
খ. কিউনিফর্ম বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সভাপতির গানের সাথে প্রাচীন সুমেরীর সম্রাট ডুঙ্গির কোন কার্যক্রমটির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. শুধু নিয়ম-নীতি প্রণয়নই নয়, বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও সুমেরীয়রা অনেক অবদান রেখেছিল- উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : দীনবন্ধু মিত্র রচিত জমিদার দপণ নাটকে সাধারণ জনগণের ওপর তৎকালীন জমিদারদের অত্যাচার, অবিচার, জুলুম, নির্যাতনের করুণ কাহিনিচিত্রের বিবরণ জানা যায়। সেখানে জমিদারদের পাশাপাশি সুদখোর মহাজনদের অত্যাচারের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দরিদ্র জনগণ বেঁচে থাকার তাগিদে তাদের কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিত। ফলে ধনী-দরিদ্রের মধ্যে বিশাল ব্যবধানের সৃষ্টি হওয়ায় সমাজে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছিল । এ সব কিছুই সংঘটিত হতো শাসক শ্রেণির ছত্রছায়ায়।
ক. জিগুরাত কীসের নাম?
খ. হায়ারোগ্নিফিক কীঃ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের চিত্র প্রাক-ইসলামি আরবের কোন চিত্রের প্রতিচ্ছবি? ব্যাখ্যা করো ।
ঘ. উদ্দীপকটি প্রাক-ইসলামি আরবের ত্রুটিপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যবস্থারই বহিঃপ্রকাশ- বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : ‘ক’ নামক একটি দেশের ভিতর দিয়ে একটি বড় নদী প্রবাহিত হয়ে গিয়েছে। জুন থেকে অক্টোবর মাসের মধ্য এ নদীর উভয় তীরে প্লাবিত হলে পলি জমা হয়। ফলে প্রচুর ফসল উৎপন্ন হয়। এখানকার রাজারা মৃত্যুর পরে নিজেদের শরীরকে সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করে যেত। তারা ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞানে অনেক উন্নতি সাধন করে ছিল।
ক. ‘জাহেলিয়া’ শব্দের অর্থ কী?
খ. দক্ষিণ আরবকে “সুখী আরব ভূমি’ বলা হয় কেন?
গ ‘ক’ নামক রাষ্ট্রটির সাথে তোমার পঠিত কোন সভ্যতার মিল রয়েছে?
ঘ. ‘ক’ নামক রাষ্ট্রটির তুলনায় তোমার পঠিত সভ্যতাটি কোন দিক দিয়ে অধিক সমৃদ্ধ? যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : পদ্মা নদীর সাথে আজীবন সংগ্রাম করে আসছে সুজন। সে হচ্ছে মুন্সীগঞ্জের বাসিন্দা। এ এলাকা হচ্ছে তার বাপ-দাদার ভিটে সিলেটের বন্ধু মাহফুজ তার এলাকায় বেড়াতে গিয়ে জানতে পারল, প্রতিবছর জুন হতে অক্টোবর মাসের মধ্যে পদ্মা নদীর উভয় তীর প্লাবিত হয়। তবে প্লাবনের ফলে পলিমাটির গুণে প্রচুর শস্য জন্মে।
ক. সুমেরীয়দের বাসস্থান কোথায় ছিল?
খ. কৃষি ও বাণিজ্যে সুমেরীয় সভাতা বিখ্যাত কেন? বর্ণনা দাও।
গ. উদ্দীপকে মুন্সীগঞ্জের কৃষি ব্যবস্থার যে বর্ণনা দেয়া হয়েছে তা কোন প্রাচীন সভ্যতার কৃষি ব্যবস্থার সাথে সামগ্রস্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. মুন্সীগঞ্জের তুলনায় উক্ত সভ্যতা কোন অর্থে অধিক গ্রহণযোগ্য? মতামত দাও।
pdf download ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র এইচএসসি সুপার সাজেশন ২০২৪
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র ৩য় অধ্যায়
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : জনাব ‘ক’ অধ্যক্ষ হিসেবে কলেজের দায়িত্ব গ্রহণ করে কিছু বিষয়ের ওপর অধিক গুরুতু দেন। যেমন, কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত তিনি একা গ্রহণ না করে বরং শিক্ষক পরিষদের সাথে আলোচনা করে তা গ্রহণ করেন। পূর্বে কলেজের কোনো আর্থিক ফান্ড ছিল না। নতুন অধ্যক্ষ ব্যাংকে একাউন্ট খুলে কলেজের সকল আয় সেখানে সংরক্ষণ করেন। দৈনন্দিন খরচ বাদ দিয়ে উদ্বৃত্ত অর্থ তিনি সেখানে সংরক্ষণ করেন। তাছাড়া উদ্বৃত্ত অর্থ তিনি কলেজের উন্নয়ন ও বৃত্তি আকারে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বন্টন করে দেন।
ক. হযরত ওমর (রা) কত খ্রিষ্টাব্দে খিলাফতে অধিষ্ঠিত হন?
খ. খালিদ বিন ওয়ালিদ ইতিহাসে বিখ্যাত কেন? ব্যাখ্যাসহ লেখো।
গ. সিদ্ধান্ত গ্রহণে নতুন অধ্যক্ষের গৃহীত ব্যবস্থার সাথে হযরত ওমর (রা)- এর কোন প্রশাসনিক ব্যবস্থার সামঞ্জস্য দেখা যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের উদ্বৃত্ত অর্থ’ বিষয়ে অধ্যক্ষের পদক্ষেপে হযরত ওমর (রা)-এর নীতির প্রতিফলন লক্ষণীয়- উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : ব্যাখ্যা দিয়ে সাধারণ মানুষকে মন্দ ও পাপ কাজে লিপ্ত করায়, যা ইসলাম পরিপন্থি তারা প্রকৃত সত্যের বিদ্রোহ ও যুদ্ধ ঘোষণা করে। নব্য ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারীগণ ইসলামের মর্মবাণী অনুধাবন করতে না পারায় এবং কোনো মহান নেতার সাহচর্য না পাওয়ায় দুর্বল ইমানি শস্তি নিয়ে সঠিক পথের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।
ক. ধর্মত্যাগী ভণ্ডনবিদের বিরুদ্ধে পরিচালিত যুদ্ধের নাম কী?
খ. হুদায়বিয়ার সন্ধিকে প্রকাশ্য বিজয় বলা হয় কেন?
গ. উদ্দীপকের ভণ্ড পীরের সাথে আবু বকর (রা)-এর সময়কালের ভণ্ডনবিদের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা করো।
ঘ. রিদ্দা যুদ্ধের প্রেক্ষাপট উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : সমশের উদ্দিন একজন বড় ব্যবসায়ী ও ধনবান ব্যক্তি। তার উদারতার কথা কারো অজানা নয়। তিনি যেমন নম, ভদ্র ও চরিত্রবান তেমনি পরোপকারীও বটে। যে কোনো সমস্যা বা দুর্বোগের সময় তিনি মানুষের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসেন । তার দয়া-দাক্ষিণ্য, উত্তম চরিত্র ও মহত্বের কারণে সকলেই তাকে সম্মান করে। ধমীয় ব্যাপারে তিনি যথেষ্ট আনুগত্যশীল। তিনি এলাকাবাসীর অনুরোধে নিজ খরচে একটি মসজিদ নির্মাণ করে দেন। এতে এলাকাবাসী খুবই খুশি হয়।
ক. হযরত ওমর (রা)- এর উপাধি কী ছিল?
খ. ‘দিওয়ান বলতে কী বুঝ? ব্যাখ্যা করো।
গ. সমসের সাহেব কোন খলিফার অনুসরণে মসজিদের সকল ব্যয়ভার বহন করেছিলেন? ব্যাখ্যা করো ৩
ঘ. আর্তমানবতার সেবায় সমশের সাহেবের মতো মানুষদের ভূমিকা সমাজে কী ধরনের অবদান রাখবে বলে তুমি মনে কর? মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : সাধুহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব আল-আঁমীনের মৃত্যুর পর ইউনিয়নবাসী জনাব আসলামকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তিনি অনেক সমস্যা ও বাধা-বিপত্তির হন। এ সময় কিছু ভণ্ডপির ও ইউনিয়নের কর দিতে অস্বীকারকারীগণ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটান। কিন্তু চেয়ারম্যান আসলাম সাহেব অসীম সাহস ও অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করেন। বিশ্বস্ততার জন্য তাকে বিশেষ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
ক. হযরত ওমর (রা:) তার তার সাম্রাজ্যকে কতটি প্রদেশে ভাগ করেন?
খ. মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা:) কাকে এবং কেন ‘সিদ্দিক’ উপাধিতে ভুষিত করেন? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত আসলাম সাহেবের সাথে তোমার পাঠ্যপুস্তকের কোন খলিফার সাদৃশ্য আছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত খলিফাকে ইসলামের ত্রাণকর্তা বলা যায় কি? মতামত দাও।
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : ছয়েক জনাব আলী আশরাফ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে রাজ্যে শান্তি- শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্যে পূর্বের শাসকের প্রাদেশিক গভর্নরদের বরখাস্ত করেন। মুহিব নামক গভর্নর ব্যতীত সকল গভর্নর তার নির্দেশনার প্রতি সম্মান দেখান। তাছাড়া গভর্নর মুহিব সাহেব পূর্বের শাসনকর্তার সময়ে যেসব সরকারি সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন নতুন শাসনকর্তা তা রাজকোষে ফিরিয়ে নিলে উত্ত শাসনকর্তা ও গভর্ণর মুহিবের মাঝে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
ক. কত খ্রিষ্টাব্দে উষ্ট্রের যুদ্ধ সংঘটিত হয়?
খ. দুমার মীমাংসা কী? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত সংঘর্ষের দ্বারা তোমার পঠিত কোন সংঘর্ষের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত সংঘর্ষে খলিফার ব্যর্থতার কারণে গণতন্ত্রের বদলে রাজতন্ত্রের উদ্ভব হয়- তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : রহিমা বিবি মিরপুর শাহ আলীর মাজারের নিকটবর্তী এলাকায় বসবাস করে । সে মাজারের মান-মর্যাদা ও দান-দক্ষিণার মাধ্যমে প্রতিদিন মাজারের আয়-ইনকামের প্রাচুর্য দেখে নিজেই একটি মাজার প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হয়। সে নিজের ঘরের মধ্যে একটি মিথ্যা মাজার নির্মাণ করে লোভ-লালসা দিয়ে কিছু ভণ্ডশ্রেণিও তৈরি করে। বিষয়টি সরকারের নজরে এলে সরকার রহিমা বিবিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে বলে। কিন্তু লোভের বশে সে তা অমান্য করে এবং সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে তোলে। তার প্ররোচনায় পার্খববতী ব্যবসায়ীরাও সরকারকে ট্যাক্স প্রদানে বিরত থাকে। ফলে সরকার তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
ক. ‘সিদ্দিক’ কোন খলিফার উপাধি?
খ. হযরত ওমর (রা:) হযরত আবু বকর (রা:) কে খলিফা হিসেবে নির্বাচিত করতে চাইলেন কেন? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ট্যাক্স প্রদানে বিরত থাকা ব্যবসায়ীদের সাথে মদিনার কোন সম্প্রদায়ের সামঞ্জস্য পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে রহিমা ও ভণ্ডনবী সাহাজর স্বার্থ একই সূত্রে গাথা – বিষয়টি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : এটলাস নামক সমবায় সমিতির কলেবর বৃদ্ধি পেলে এটির সম্পদ-সম্পর্তিও অনেক গুণ বেড়ে যায়। ফলে পরিচালনা কর্তৃপক্ষ সমিতির গুরুত্বপর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ গ্রহণের নিমিত্তে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করে। তাছাড়া সম্পদ-সম্পত্তি সংরক্ষণ ও লভ্যাংশ বিলি-বণ্টনের জন্য একটি আলাদা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করে সেখানে একটি ক্যাশ কাউন্টার স্থাপন করে। এই কার্যালয় সকল প্রকার মুনাফা সংগ্রহ করে কোষাগারে জমা রাখে এবং সদস্যদের মধ্যে তা সুষ্ঠুভাবে বষ্টন করে দেয়।
ক. ইসলামি রাষ্ট্রের প্রথম রাজধানী কোথায় স্থাপিত হয়?
খ. জিজিয়া কী? ব্যাখ্যা করো।
গ. ১৭৭ উপদেষ্টা পরিষদ গঠনে. হযরত ওমর (রা)-এর কোন নীতি অনুসৃত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে সমিতির সম্পদ-সম্পত্তি সংরক্ষণ ও বিলি-বন্টনে হযরত ওমর (রা) প্রতিষ্ঠিত দিওয়ান ও বাইতুল মাল প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য লক্ষণীয় উত্তিটি বিশ্লেষণ করো।
এইচএসসি ১০০% কমন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৪
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : ‘ক’ নামক একজন শাসক ক্ষমতায় এসেই সকল প্রাদেশিক শাসনকর্তাদের বরখাস্ত করে তাদের স্থলে নতুন শাসনকর্তা নিয়োগ করেন। ‘গ’ নামক শাসনকর্তা ব্যতীত সকল প্রাদেশিক শাসনকর্তা ‘ক’ শাসকের আদেশ পালন করেন। ‘গ’ নামক প্রাদেশিক শাসনকর্তার সাথে ‘ক’ শাসকের সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সংঘর্ষের ফলে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সৃষ্টি হয়।
ক. আরবদের প্রধান খাদ্য কী?
খ. হযরত ওমর (রা) আবু বকর (রা) কে কেন নির্বাচিত করেন?
গ. উদ্দীপকের ‘ক’ ও ‘গ’ এর মধ্যে সংঘর্ষ খুলাফায়ে রাশেদিনের যুগের কোন সংঘর্ষের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ?
ঘ. তুমি কি মনে কর তোমার পঠিত বইয়ের সংঘর্ষ পরবর্তী ইতিহাসকে প্রভাবিত করেছে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : শাহমাকদুমের মাজার একটি প্রসিদ্ধ মাজার। মর্যাদা ও দান-দক্ষিণার মাধ্যমে প্রচুর আয় ইত্যাদি দেখে কয়েকজন ভণ্ডপির মাজার নির্মাণ করে। লোভ-লালসা দিয়ে একদল ভ্রান্ত শ্রেণিও তৈরি করে। একজন ভণ্ডপিরের পরামর্শে ব্যবসায়ীরা সরকারকে কর দিতে অস্বীকৃতি জানায়। ভণ্ডপিরদের মধ্যে একজন করিমন বিবি নামে মহিলাও ছিলেন। সরকার তাদেরকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে বলে। কিন্তু লোভের বসে তারা তা অমান্য করে ও সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে তোলে । পরবর্তীতে সরকার ভণ্ডপিরদের শক্ত হাতে দমন করে।
ক. হযরত মুহাম্মদ (স)-এর হিজরতের সফরসঙ্গী কে ছিলেন?
খ. খুলাফায়ে রাশেদিন বলতে কী বোঝ?
গ. কর প্রদানে বিরত থাকা ব্যবসায়ীদের সাথে মদিনার কোন সম্প্রদায়ের সামঞ্জস্য পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে ভণ্ডপীর ও ভণ্ডনবী সাহাজর স্বার্থ একই সূত্রে গাথা – বিষয়টি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : মুর সম্প্রদায়ের দলনেতা আকস্মিকভাবে মৃত্যুবরণ করলেন। তিনি তার কোনো উত্তরাধিকারী মনোনীত করেননি। দলনেতা নির্বাচন নিয়ে গোত্রের লোকদের মধ্যে সংঘাত দেখা দিলো। দলের বয়োজ্যোষ্ঠ সাদাব জ্ঞানী মানুষ হিসেবে সকলের শ্রদ্ধেয়। মৃত দলনেতার বিশেষ আস্থাভাজন ছিলেন তিনি। আকিব বললেন, আমাদের নেতা হবেন সাদাব। সকলে তার কথা মেনে নিল। আসন্ন সংঘাত থেকে মুর সম্প্রদায় রক্ষা পেল।
ক. কাদেসিয়ার যুদ্ধ কতো দিনব্যাপী সংঘটিত হয়েছিল?
খ. বায়তুল মাল কী? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের ঘটনার সাথে মিল রয়েছে তোমার পঠিত বইয়েরকোন ঘটনার? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ঘটনা আসন্ন সংঘাত থেকে মুসলিম জাতিকে রক্ষা করেছিল- বিশ্লেষণ করো।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহী, যশোর, বরিশাল,সিলেট দিনাজপুর,বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড,মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, এর কমন সাজেশন ২০২৪
HSC /Alim Common Suggestion 2024
আজকের সাজেশস: ২০২৪ এইচএসসি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র পরীক্ষার সাজেশন, ২০২৪ এইচএসসি বর্ষ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র সাজেশন,
এইচএসসি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র স্পেশাল সাজেশন ২০২৪, hsc History and Culture of Islam 1st Paper suggestion 2024
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও