‘উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে’ উক্তিটি আলোচনা কর।
উত্তর : অর্থহীন অথচ অর্থদ্যোতক যেসব অব্যয় নাম শব্দ বা কৃদন্ত শব্দের আগে বসে শব্দগুলোর অর্থ সংকোচন, প্রসারণ বা অন্য কোনো পরিবর্তন সাধন করে থাকে, তাদের বাংলায় উপসর্গ বলে। যেমন : আগমন, পরিদর্শন, উপবন ইত্যাদি।
উপসর্গের কোন অর্থবাচকতা নেই, অর্থদ্যোতকতা আছে মাত্র। এগুলো নাম শব্দ বা কৃদন্ত শব্দের সঙ্গে যুক্ত না হয়ে যদি স্বাধীনভাবে থাকে, তাহলে এদের কোনো অর্থ হয় না। আর যদি নাম শব্দ বা কৃদন্ত শব্দ কোনো একটির সঙ্গে যুক্ত হয়, তবেই এগুলো আশ্রিত শব্দকে অবলম্বন করে বিশেষ বিশেষ অর্থদ্যোতকতা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন : বি + হার = বিহার, আ + হার = আহার, উপ + হার = উপহার ইত্যাদি।
তবে বাংলায় ‘অতি’ ও ‘প্রতি’ এ দুটো উপসর্গ কখনো কখনো স্বাধীনভাবেও প্রয়োগ হতে পারে। যেমন : অতি লোভে তাঁতি নষ্ট, মাথাপ্রতি এক টাকা করে দাও ইত্যাদি।
H.S.C
- পদ্য : আমি কিংবদন্তির কথা বলছি, কিংবদন্তি শব্দের অর্থ কী?
- গদ্য : আমার পথ, লেখক কাকে সালাম ও নমস্কার জানিয়েছেন?
- এইচএসসি (বিএম) বিষয়: বাংলা-১ (১৮১১) এসাইনমেন্ট উত্তর
- নাটক : সিরাজউদ্দৌলা, সিরাজউদ্দৌলার স্ত্রীর নাম কী
- পদ্য: ঐকতান,ঐকতান অর্থ কী?
- গদ্য: মাসি-পিসি, আহ্লাদির স্বামীর নাম কী?
- উপন্যাস: লালসালু, লালসালু’ উপন্যাসে স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিল কে?
- পদ্য: তাহারেই পড়ে মনে এ্যাসাইনমেন্টানিধারিত কাজ
- গদ্য: অপরিচিতা: হরিশ কোথায় কাজ করে?
- এইচএসসি (ভােকেশনাল) বিষয়ের নাম : ইংরেজি-১ (বিষয় কোড-৮১১১২) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর: