একটি প্রাণী কোষ ও একটি উদ্ভিদ কোষের চিহ্নিত চিত্র অংকন করে উপস্থাপন কর।,মানবদেহের কোন কোন অংগানু ঐচ্ছিক লেশি এবং অনৈষ্ছিক পেশি তার একটি তালিকা তৈরী কর এবং খাতায় লিপিবদ্ধ কর

১।একটি প্রাণী কোষ ও একটি উদ্ভিদ কোষের চিহ্নিত চিত্র অংকন করে উপস্থাপন কর।
২। মানবদেহের কোন কোন অংগানু ঐচ্ছিক লেশি এবং অনৈষ্ছিক পেশি তার একটি তালিকা তৈরী কর এবং খাতায় লিপিবদ্ধ কর।
৩। প্রাণিদেহের যে কলা উদ্দীপনায় সাড়া দিয়ে উপঘুক্ত প্রতিবেদন সুষ্টি করতে পারে সেই কোষটির সচিত্র বর্ণনা কর।

উত্তর সমূহ:

১। একটি প্রাপিকোষ ও একটি উক্জিদকোষ এর চিহ্নিত চিত্র অংকন করে উপস্থাপন কর।

একটি প্রাপিকোষ ও একটি উক্জিদকোষ এর চিহ্নিত চিত্র অংকন করে উপস্থাপন কর।,মানবদেহের কোন কোন অংগানু ঐচ্ছিক লেশি এবং অনৈষ্ছিক পেশি তার একটি তালিকা তৈরী কর এবং খাতায় লিপিবদ্ধ করhttps://www.banglanewsexpress.com/

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

২। মানবদেহের কোন কোন অংগানু ঐচ্ছিক লেশি এবং অনৈষ্ছিক পেশি তার একটি তালিকা তৈরী কর এবং খাতায় লিপিবদ্ধ কর।

ঐচ্ছিক পেশি বা কঙ্কাল পেশি (Skeletal striated muscle): যে পেশি অনুপ্রস্থে রেখাযুক্ত ও ব্যক্তির ইছামত নিয়ন্ত্রিত হয় এবং যা দেহের কঙ্কালের উপর থাকে তাকে এচ্ছিক পেশী বা কঙ্কাল পেশী বা সরেখ পেশী বলে।
অনৈচ্ছিক পেশি: মানব দেহের যে সকল পেশি ইচ্ছানুযায়ী সংকুচিত, প্রসারিত বা চালনা করা যায় না তাকে অনৈচ্ছিক পেশি বলে। নিচে ঐচ্ছিক পেশি ও অনৈচ্ছিক পেশির তালিকা দেওয়া হলোঃ

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৩। প্রাণিদেহের যে কলা উদ্দীপনায় সাড়া দিয়ে উপঘুক্ত প্রতিবেদন সুষ্টি করতে পারে সেই কোষটির সচিত্র বর্ণনা কর।

প্রাণিদেহের যে কলা উদ্দীপনা সাড়া দিয়ে উপযুক্ত প্রতিবেদন সৃষ্টি করতে পারে সেই কোষ বা কলাকে স্নায়ুকলা বা স্নায়ুটিসু বলে। স্নায়ুকলার গঠন ও কাজের একককে নিউরণ বলে। নিন্মে নিউরণ এর সচিত্র বর্ণনা দেওয়া হল:

কোষদেহ:
এটি নিউরনের মুখ্য অংশ এবং এটি গোলাকার, ডিম্বাকার, মোচাকার, সুচালো প্রভৃতি বিভিন্ন আকৃতির হযে থাকে। কোষদেহের ব্যাস ৬ মাইক্রন থেকে ১২০ মাইক্রন পর্যন্ত হতে পারে। কোষদেহ কোষপর্দা, সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিযাস এ তিনটি অংশ নিষে গঠিত।এই কোষে সেন্টিওল থাকে না। তাই নিউরোনের কোষ বিভাজনও হয না।
পলস্বিত অংশ:

কোষদেহ থেকে নির্গত বা বহির্গত শাখা-প্রশাখাকে প্রলম্বিত অংশ বলে। এটি দু’ধরনের যথা:

ক. ডেনডাইট (Dendrite) ও
খ. আ্যাক্সন (axon)

ভেনড্রাইট: কোষদেহের চারদিকে সৃষ্ট ক্ষুদ্র তন্তুময্‌ শাখাবিশিষ্ট অংশকে ডেনড্রাইট বলে। একটি নিউরনে বহ ডেনড্রাইট থাকে। ডেনড্রাইটগুলোই আসলে মূলত সেই অংশ যা মানব দেহের বিভিন্ন ইন্দ্র থেকে অথবা অন্য নিউরণ থেকে তথ্য গ্রহণ করে। ডেনড্রাইটের সংখ্যা যত বেশি হবে, একটি নিউরণের তথ্য গ্রহণের ক্ষমতাও তত বেশি হবে। একটি নিউরণের ডেনড্রাইটের সংখ্যা 8,০০,০০০ পর্যন্তও হতে পারে।
আ্যাক্সন: কোষদেহ থেকে উৎপন্ন বেশ লম্বা ও শাখাবিহীন তন্তুটির নাম ত্যাক্সন। নিউরিলেমা বলে। নিউরিলেমা পরিবেষ্টিত আ্যাক্সনকে ম্লাযুতন্তু বলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিউরিলেমা ও ত্যাক্সনের মধ্যবর্তী অঞ্চলে ঘ্নেহপদার্থের একটি স্তর থাকে। এ স্তরটিকে মাষেলিন 15611 আবরণ বলে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

আমাদের YouTube এবং Like Page