অ্যাসাইনমেন্ট : কম্পিউটার পেরিফেরালসের স্পেসিফিকেশন ব্যাখ্যাকরণ।
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- কম্পিউটার পেরিফেরালস
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের তালিকা
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের ব্যবহার
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের স্পেসিফিকেশন
নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি):
- কম্পিউটার পেরিফেরালস বর্ণনা করতে হবে
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের তালিকা তৈরি করতে হবে
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের স্পেসিফিকেশন তৈরি করতে হবে
উত্তর সমূহ:
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- কম্পিউটার পেরিফেরালস বর্ণনা করতে হবে
কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত ইনপুট/ আউটপুট ডিভাইসগুলােকে বলা হয় কম্পিউটার পেরিফেরালস। নিম্নে ইনপুট-আউটপুট ইন্টারফেস সম্পর্কে আলােচনা করা হলাে :
কম্পিউটারের সাথে বাইরের যন্ত্রপাতির সংযােগকে ইন্টারফেস বলে।
অর্থাৎ কম্পিউটারের সাথে পেরিফেরাল ডিভাইসগুলে’ৰ সংযােগ প্রক্রিয়াকে ইন্টারফেস বলে। কম্পিউটারে ইনপুট প্রদানের জন্য এবং কম্পিউটার থেকে আউটপুট পাওয়ার জন্য ইনুট এবং আউটপুট যন্ত্রাদি বা ডিভাইগুলাে কম্পিউটারের সঙ্গে তারের মাধমে সংযুক্ত করা হয়। এই তার বা ক্যাবলগুলাের ইউনিট বা প্রসেসনের সাথে যুক্ত থাকে। সকেটগুলাে পাের্ট হিসেবে পরিচিত। ইনপুট বা তথ্য আদান-প্রদানের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাইরের যন্ত্রপাতির সাথে কম্পিউটারের যােগাযােগ স্থাপনের ধরন ও পাের্টসমূহের পরিচয় নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
সিপিইউ, ইনপুট আউটপুট যন্ত্রাদির মধ্য দিয়ে ডেটা চলাচলের উপর ভিত্তি করে ইন্টারফেসকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১. প্যারালাল ইন্টারফেস (Parallel Interface);
২. সিরিয়াল ইন্টারফেস (Serial Interface);
১. প্যারালাল ইন্টারফেস : প্যারালাল যােগাযােগ পদ্ধতিতে স্থাপিত সংযােগকে প্যারালােল ইন্টারফেস বলে। একটি তার বা ক্যাবলের ভেতর দিয়ে ১ বাইট ডাটা বা তথ্যের ৮টি বিট পাশাপাশি ৮টি পৃথক লাইনের মাধ্যমে আদান-প্রদানের প্যারালাল কমিউনিকেশন বলা হয় । এই ইন্টারফেসের মাধ্যমে এক সাথে ৮ বিট, ১৬ বিট ইত্যাদি বাইনারি সংখ্যা আদানপ্রদান সম্ভব। স্ক্যানার, প্রিন্টার ইত্যাদি যন্ত্রপাতি প্যারালাল কমিউনিকেশন পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে।
২. সিরিয়াল ইন্টারফেস : ১ বাইট বা ৮ বিটের তথ্য পর্যায়ক্রমে ১ বিট করে আদান-প্রদানকে বলা হয় সিরিয়াল কমিউনিকেশন। আর সিরিয়াল কমিউনিকেশন পদ্ধতিতে স্থাপিত সংযােগকে বলা হয় সিরিয়াল ইন্টারফেস। এই ব্যবস্থায় দু’টি ক্যাবলের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে অন্যাণ্য যন্ত্রাদির মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানকারী সংযােগ স্থাপন করা হয়। মডে, মাউস এবং আরও কিছু যন্ত্র সিরিয়াল কমিউনিকেশন পদ্ধতিতে তথ্য আদানপ্রদান করে থাকে। এসব যন্ত্রকে সিরিয়াল কমিউনিকেশন ডিভাইস এবং এসব যন্ত্রের সংযােগ দেয়ার পাের্টকে সিরিয়াল পাের্ট বলে।
স্ক্যাজি (scsi) ইন্টারফেস : স্ক্যাজি হল স্মল কম্পিউটার সিস্টেম ইন্টারফেস (Small Computer system Interface) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যেসব যন্ত্র প্যারালাল কমিউনিকেশন পদ্ধতিতে তথ্য আদান-প্রদান করে সেসর যন্ত্রকে বলা হয় স্ক্যাজি ডিভাইজ। অর্থাৎ স্ক্যাজি যন্ত্রপাতিগুলাে প্যারােলাল কমিউনিকেশন পদ্ধতিতে ডেটা আদান-প্রদান করে থাকে। আর স্ক্যাজি ডিভাইসগুলাে যেসব পাের্টের মাধ্যমে সংযােগ দেয়া হয়। যেসসব পাের্টকে বলা হয় স্ক্যাজি পাের্ট। স্ক্যাজি হচ্ছে আনসি বা আমেরিকান ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডস ইনস্টিটিউট কর্তৃক সংজ্ঞায়িত শিল্পমান ইন্টারফেস। স্ক্যাজি পাের্টে হার্ডডিক্স, টেপ ব্যাকআপ সিস্টেম, প্রিন্টার, সিডি রম এবং অন্যান্য স্ক্যাজি ডিভাইসের সংযােগ দিয়ে উচ্চ গতিতে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। স্ক্যাজি ইন্টারফেস সিস্টেম ডেইজি চেইন এর সাহায্যে সংযােগ তৈরি করে স্ক্যাজি পাের্টের মাধ্যমে ৮টি পর্যন্ত স্ক্যাজি ডিভাইসের নেটওয়ার্ক তৈরি করা যায়।
ফায়ারওয়্যার ইন্টারফেস : বর্তমান সময়ের একটি জনপ্রিয়। ইন্টারফেস হল ফায়ারওয়্যার। এটি ৮০০ মেগাবাইট পার সেকেন্ড গতিতে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। ডিভিডি ও ক্যামেরা বা উচ্চ গতিতে তথ্য পারাপারে, প্রয়ােজন ক্ষেত্রে ঐ | ইন্টারফেসটি জনপ্রিয়। এ ইন্টারফেসের সুবিধা হলাে যে এতে উপাত্ত হস্তান্তরের সময় গতি উঠানামা করে না।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের তালিকা তৈরি করতে হবে
ইনপুট ডিভাইসঃ যেসব পেরিফেরালস বা যন্ত্রপাতিসমূহ ব্যবহার করে কম্পিউটারকে ডেটা প্রদান ও প্রক্রিয়াকরণের জন্য কাজের নির্দেশ প্রদান করা হয় তাদেরকে ইনপুট ডিভাইস বা ইনপুট যন্ত্র বলে। যেমন- কীবাের্ড, মাউস, স্ক্যানার, মাইক্রোফোন ইত্যাদি।
কয়েকটি ইনপুট ডিভাইসের নামঃ
১. কীবাের্ড (Keyboard)
২. মাউস (Mouse)
৩. মাইক্রোফোন (Microphone)
৪. স্ক্যানার (Scanner)
৫. ওএমআর (OMR)
৬. ওসিআর (OCR)
৭. গ্রাফিক্স ট্যাবলেট (Graphics Tablet)
৮. ট্র্যাকপ্যাড (Trackpad)
৯. লাইটপেন (Light Pen)
১০. টাচস্ক্রিন (Touch Screen)
১১. ট্র্যাকবল (Trackball) ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইসঃ কম্পিউটারের যেসব যন্ত্রপাতির মাধ্যমে সংরক্ষিত বা প্রক্রিয়াজাত তথ্য কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে অনুধাবনযােগ্য গঠনে উপস্থাপন করা হয় সেগুলােকে আউটপুট ডিভাইস বা নির্গমনমুখ যন্ত্র বলা হয়। যেমন- মনিটর, স্পিকার, প্রিন্টার, প্লটার ইত্যাদি।
কয়েকটি আউটপুট ডিভাইসের নামঃ
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
১. মনিটর (Monitor)
২. প্রিন্টার (Printer)
৩. স্পিকার (Speaker)
৪. প্লটার (Plotter)
৫. প্রজেক্টর (Projector)
৬. ইমেল সেটার (Image Setter) ইত্যাদি।
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে
ব্যবহার বর্ণনা
মনিটর
মনিটর একটি প্রয়োজনীয় আউটপুট ডিভাইস। মনিটর (বা প্রদর্শন) আপনাকে স্ক্রিনে আলফানিউমারিক বা গ্রাফিকাল তথ্য এমন একটি ফর্মের মধ্যে প্রদর্শন করতে দেয় যা ব্যবহারকারীর দ্বারা পড়া এবং নিয়ন্ত্রণ করা সহজ। তদনুসারে, অপারেশনের দুটি পদ্ধতি রয়েছে: পাঠ্য এবং গ্রাফিক।
পাঠ্য মোডে, পর্দা সারি এবং কলামগুলিতে উপস্থাপিত হয়। গ্রাফিক বিন্যাসে, স্ক্রিন প্যারামিটারগুলি অনুভূমিক বিন্দুর সংখ্যা এবং উল্লম্ব বিন্দু রেখার সংখ্যা দ্বারা সেট করা হয়। স্ক্রিনে অনুভূমিক এবং উল্লম্ব রেখার সংখ্যাকে রেজোলিউশন বলে। এটি যত বেশি হয়, তত বেশি তথ্য স্ক্রিন এরিয়ার প্রতি ইউনিট প্রদর্শিত হতে পারে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সিআরটি মনিটর যদি সম্ভব হয় তবে আপনি এর মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন: একক ফ্রিকোয়েন্সি মনিটর যা কেবল একটি নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি সংকেত বোঝে; বহু-ফ্রিকোয়েন্সি, যা বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি বুঝতে পারে; একাধিক ফ্রিকোয়েন্সি, নির্দিষ্ট ব্যাপ্তিতে সিঙ্ক্রোনাস সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সিগুলির স্বেচ্ছাসেবী মানগুলিতে সুরযুক্ত।
প্রধান ত্রুটি হ’ল দ্রুত ছবি পরিবর্তন করা বা মাউস কার্সার দ্রুত সরিয়ে নেওয়া ইত্যাদির অসম্ভবতা etc. এই ধরনের পর্দার অতিরিক্ত আলো বা পরিবেষ্টনের আলো প্রয়োজন। এই পর্দার সুবিধাগুলি ক্ষতিকারক প্রভাবগুলির বর্ণালীতে উল্লেখযোগ্য হ্রাস in
স্পর্শ পর্দার গোষ্ঠীটি হাইলাইট করার জন্য এটি বিশেষত প্রয়োজনীয়, যেহেতু তারা কেবল পর্দায় ডেটা প্রদর্শন করার অনুমতি দেয় না, তবে সেগুলিতে প্রবেশও করে, অর্থাত্ তারা ইনপুট / আউটপুট ডিভাইসের শ্রেণিতে পড়ে। এই তুলনামূলকভাবে নতুন প্রযুক্তিটি এখনও ব্যাপক নয়। এই স্ক্রিনগুলি একটি কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ এবং সংক্ষিপ্ততম উপায় সরবরাহ করে: আপনাকে কেবল কী আগ্রহী সেগুলি আপনাকে নির্দেশ করতে হবে। ইনপুট ডিভাইসটি মনিটরে পুরোপুরি সংহত হয়েছে। তথ্য রেফারেন্স সিস্টেমে ব্যবহৃত হয়।
প্রিন্টার
একটি মুদ্রক হ’ল কাগজে তথ্য আউটপুট দেওয়ার জন্য একটি বিস্তৃত ডিভাইস, এর নামটি ইংরেজী ক্রিয়া থেকে মুদ্রণ – মুদ্রণের জন্য প্রাপ্ত। প্রিন্টারটি মূল পিসি কনফিগারেশনে অন্তর্ভুক্ত নয়। বিভিন্ন প্রিন্টার রয়েছে:
ইঙ্কজেট প্রিন্টারগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে কম শব্দ উত্পন্ন করে। মুদ্রণের গতি মানের সাথে পরিবর্তিত হয়। বিজ্ঞাপনের ব্রোশিওর, ক্যালেন্ডার, অভিবাদন কার্ড তৈরি করার সময় এগুলি বেশ কার্যকর। এই ধরণের প্রিন্টারটি ডট ম্যাট্রিক্স এবং লেজার প্রিন্টারগুলির মধ্যে মধ্যবর্তী স্টোরেজ নেয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
লেজার প্রিন্টারগুলি বিশেষত বই এবং ব্রোশিওর, ব্যবসায়িক চিঠি এবং উচ্চ মানের প্রয়োজন এমন উপকরণগুলির মূল লেআউট তৈরিতে কার্যকর। তারা আপনাকে উচ্চ গতিতে গ্রাফ এবং অঙ্কন মুদ্রণ করতে দেয়।
তাপীয় প্রিন্টার একটি ফটো মানের মানের ইমেজ প্রাপ্ত করতে ব্যবহৃত। বিশেষ কাগজ প্রয়োজন। এই মুদ্রকগুলি ব্যবসায় গ্রাফিক্সের জন্য উপযুক্ত। মাইক্রো ড্রাই প্রিন্টার এই মুদ্রকগুলি সর্বোচ্চ রেজোলিউশন সহ পুরো, ফটো-প্রাকৃতিক রঙ সরবরাহ করে। এটি একটি নতুন প্রতিযোগিতামূলক দিক। লেজার এবং ইঙ্কজেট প্রিন্টারগুলির তুলনায় অনেক সস্তা। নাগরিক দ্বারা নির্মিত। যে কোনও কাগজ এবং পিচবোর্ডে প্রিন্ট করুন। প্রিন্টারটি কম শব্দে অপারেটিং করছে।
কীবোর্ড
বেশিরভাগ কম্পিউটার সিস্টেমের জন্য প্রধান ইনপুট ডিভাইস হ’ল কীবোর্ড। সম্প্রতি অবধি, একটি স্ট্যান্ডার্ড কীবোর্ড, ১০০/১০২ কীগুলি ব্যবহৃত হয়েছিল (প্রথম কীবোর্ড মডেলটিতে কেবল ৮৮ টি কী রয়েছে) তবে ব্যক্তিগত কম্পিউটারগুলির বিকাশের সাথে সাথে নির্মাতারা মূল ইনপুট ডিভাইসটি বিকাশের চেষ্টা করেছিল। এটি মাল্টিমিডিয়া কীবোর্ডগুলি তৈরি করেছে, যার সাথে আরও অনেক বোতাম রয়েছে, যা আজকাল আরও বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করছে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
অতিরিক্ত কীগুলিতে মাল্টিমিডিয়া অ্যাপ্লিকেশনগুলি নিয়ন্ত্রণের জন্য কীগুলির গ্রুপ (উদাহরণস্বরূপ, ভিডিও দর্শকদের কল করা এবং নিয়ন্ত্রণ করা), সিস্টেম ভলিউম নিয়ন্ত্রণ কীগুলি, অফিস অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে দ্রুত প্রবেশাধিকারের জন্য কীগুলির একটি গ্রুপ (ওয়ার্ড, এক্সেল), ক্যালকুলেটর, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে keys কীবোর্ড দুটি উপায়ে পৃথক: সংযোগ পদ্ধতি এবং ডিজাইন।
কীবোর্ডটি একটি কম্পিউটারের সাথে পিএস / 2 পোর্ট, ইউএসবি এবং ওয়্যারলেস মডেলগুলির জন্য আইআর (ইনফ্রারেড) পোর্টের মাধ্যমে সংযুক্ত হতে পারে। পরবর্তী সংযোগ পদ্ধতিতে কীবোর্ডের জন্য একটি অতিরিক্ত শক্তি উত্স যেমন ব্যাটারি প্রয়োজন।
মাউস ব্যবহার:
একটি মাউস পয়েন্টিং ইনপুট ডিভাইসগুলির মধ্যে একটি যা একটি কম্পিউটারের সাথে একটি ব্যবহারকারী ইন্টারফেস সরবরাহ করে। দুটি ধরণের “ইঁদুর” রয়েছে: বল এবং অপটিক্যাল।
ম্যানিপুলেটর “মাউস” এর বিভিন্ন ধরণের সংযোগ রয়েছে: সিওএম, পিএস / 2, ইউএসবি, আইআর (ইনফ্রারেড পোর্ট)। সিওএম-বন্দর ব্যবহার করে সংযোগের ধরণের সাথে “মাইস” হ’ল প্রথম ম্যানিপুলেটর। প্রধানত দুটি বোতাম সরবরাহ করা হয়। এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে বাজারে অবস্থান করে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- কম্পিউটার পেরিফেরালসের স্পেসিফিকেশন তৈরি করতে হবে
প্রসেসরঃ
কম্পিউটার কেনার কথা চিন্তা করলে প্রথমেই আপনাকে প্রসেসর ঠিক করতে হবে। সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রচলিত প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হল ইনটেল। এদের প্রসেসরই বাজারে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। আর এএমডি প্রসেসর মানের দিক থেকে অনেক ভাল এবং মূল্য সাশ্রয়ী।
জেনারেশন- প্রসেসরের জেনারেশন বলতে সেই প্রসেসর কতটা অত্যাধুনিক সেটি বোঝায়। প্রায় প্রতি বছরই ইনটেল নতুন প্রযুক্তির প্রসেসর মুক্তি দেয়। প্রতিটি নতুন প্রসেসরের কার্যক্ষমতা আগেরটির তুলনায় বেশি থাকে। একটি প্রসেসরের ভেতরে অসংখ্য ট্রান্সিস্টর থাকে। প্রতি বছরই ইনটেল সেই সকল ট্রান্সিস্টরকে আরো উন্নত করে এবং নতুন জেনারেশন হিসেবে মুক্তি দেয়। যেমন চতুর্থ জেনারেশন, পঞ্চম জেনারেশন কিংবা ষষ্ট জেনারেশন।সুতরাং প্রসেসরের জেনারেশন যত আধুনিক হবে, কার্যক্ষমতাও তত ভালো হবে।
সিরিজ- প্রসেসর কেনার ক্ষেত্রে প্রসেসরের সিরিজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিরিজ যত আধুনিক হবে প্রসেসরের পারফর্মেন্সও তত ভালো হবে। যেমন কোর আই থ্রি, কোর আই ফাইভ এবং কোর আই সেভেন।
• ইন্টেল কোর আই৯ – ইন্টেল কোর আই ৯ কোর “আই” সিরিজের সর্বশেষ মডেল। এটি ইন্টেল কোর এক্স-সিরিজের অংশ, প্রথম আই ৯ সিপিইউ (৭৯০০ এক্স) ১৪ এনএম প্রসেস প্রযুক্তি এবং স্কাইলেক-এক্স মাইক্রোআর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে তৈরি। এতে ডিডিআর ৪ র্যামের চারটি চ্যানেল এবং পিসিআই এক্সপ্রেসের ৪৪ টি লাইন রয়েছে। ইন্টেল কোর আই-৯ এ ১৬ মেগাবাইট পর্যন্ত ক্যাশে এবং ৫ মেগাহার্জ পর্যন্ত ক্লকস্পীড রয়েছে যা গেমিং এবং গ্রাফিক্স এর কাজ এর জন্য খুবই উপযোগী।
• ইন্টেল কোর আই৭ – এটি ওয়ার্কস্টেশন ও গেমিং এর জন্য প্রচলিত। এইচকিউ ও কে মডেলের প্রসেসরগুলো অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং এগুলোর ৪টি কোর থাকে। যার ফলে প্রসেসরগুলোর কর্মক্ষমতা আরও অনেক বেড়ে যায়। ওয়াই সিরিজের চিপগুলো অপেক্ষাকৃত কম কর্মক্ষমতাসম্পন্ন।
মাদারবোর্ড
মাদারবোর্ড একটি প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড যা কম্পিউটারের মূল ফাউন্ডেশন হিসেবে কাজ করে। এটি কম্পিউটার চ্যাসিসের নিচে কিংবা ব্যাক সাইডে থাকে। মাদারবোর্ড কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইসে পাওয়ার সাপ্লাই দেয় এবং সিপিইউ, র্যাম ও অন্যান্য হার্ডওয়্যারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে। এর মাঝে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হচ্ছে র্যাম। সুতরাং, জেনে নিন র্যাম কি আর কম্পিউটারে এটি কিভাবে কাজ করে।
যাইহোক, মাদারবোর্ডের আরো অন্যান্য অনেক নাম রয়েছে যেমন, এমবি, বেস বোর্ড, মোবো, মেইন বোর্ড, মেইন সার্কিট বোর্ড, এম-বোর্ড, সিস্টেম বোর্ড, প্ল্যানার বোর্ড, লজিক বোর্ড ইত্যাদি। কম্পিউটারের সাইজ ও টাইপের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরণের মাদারবোর্ড রয়েছে।
স্টোরেজঃ
স্টোরেজ সাধারণত ২ ধরনের হয়। এসএসডি এবং হার্ডডিস্ক। বর্তমানে বাজারে ১৬০ গিগাবাইট থেকে শুরু করে ৩ টেরাবাইটের স্টোরেজও পাওয়া যায়।
• এসএসডি- এসএসডি মূলত কম্পিউটারের একধরনের ফ্ল্যাশ স্টোরেজ ব্যবস্থা। যার মূল কাজ হল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা। ওজনে হালকা এবং আকারে ছোট হওয়ায় দিন দিন এই এসএসডির জনপ্রিয়তা ক্রমেই বেড়ে চলেছে এবং হার্ড ড্রাইভ এর প্রচলন কমে আসছে। এসএসডিতে হার্ড ড্রাইভের মত কোন ডিস্ক থাকে না। এতে কয়েকটি ইলেকট্রিক চিপ থাকে যা ডাটা সংরক্ষনের কাজটি করে। এই এসএসডি স্টোরেজ ব্যবস্থা হার্ড ড্রাইভ এর তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করে। কয়েক মাইক্রো সেকেন্ডের মধ্যে এর থেকে ডাটা পাওয়া যায় যা হার্ড ডিস্কের করতে কয়েক মিলি সেকেন্ড সময় লেগে যায়। PCIe x4 এসএসডি প্রচলিত সাটা ড্রাইভ থেকে ৩ গুন দ্রুত। ইএমএমসি মেমরিগুলো টেকনিক্যালি এসএসডি হলেও তা হার্ড ডিস্কের চেয়ে দ্রুত না। আপনার বাজেট বেশি হলে এসএসডি স্টোরেজ কেনার চেষ্টা করুন। তবে হার্ডডিস্ক এর তুলনায় এসএসডি কিছুটা ব্যায়বহুল।
এসএসডির বর্তমান মূল্য তালিকা• এইচডিডি- হার্ড ডিস্ক বর্তমানে ২৫০ জিবি থেকে ২ টেরাবাইট পর্যন্ত পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আপনার চাহিদা অনুযায়ী হার্ডডিস্ক নিন। আপনার যদি বেশি ডাটা ব্যাকআপ রাখার প্রয়োজন হয় তাহলে ৭৫০ জিবি কিংবা ২ টেরাবাইট এর হার্ডডিস্ক নিতে পারেন। নাহলে ৫০০ জিবি হার্ডডিস্কই যথেষ্ট। হার্ডডিস্ক নির্ধারণ করার সময় এর আরপিএম ভালো করে দেখে নিন। আরপিএম যত বেশি হবে ফাইল ট্রান্সফার এর গতি তত বেশি হবে।
র্যাম:
র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি(ইংরেজি: Random access memory), সংক্ষেপে র্যাম (RAM) হল এক ধরনের কম্পিউটারের উপাত্ত (ডাটা) সংরক্ষণের মাধ্যম। র্যাম থেকে যে কোন ক্রমে উপাত্ত “অ্যাক্সেস” করা যায়, এ কারণেই একে র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়। র্যান্ডম শব্দটি দিয়ে এখানে বুঝানো হয়েছে – যে কোনো উপাত্ত (তার অবস্থানের উপরে নির্ভর না করে) ঠিক একই নির্দিষ্ট সময়ে উদ্ধার করা যায়।
রক্ষনাত্নক দৃষ্টিতে, আধুনিক ডির্যামগুলো র্যান্ডম এ্যাকসেস মেমোরি নয় (যেভাবে এগুলো ডাটা রিড করতে পারে)। একইসাথে, বিভিন্ন ধরনের এসর্যাম, রম, ওটিপি এবং নর ফ্ল্যাশ ইত্যাদি র্যান্ডম এ্যাকসেস মেমোরি।
র্যামকে ভোলাটাইল মেমোরি বলা হয় কারণ এতে সংরক্ষিত তথ্য বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর আর থাকে না। আরো কিছু নন-ভোলাটাইল মেমোরি (যেগুলোতে বিদ্যুত চলে যাওয়ার পরও তথ্য মুছে যায় না) যেগুলো রক্ষনাত্মক দৃষ্টিতে র্যাম সেগুলো হল রম, একধরনের ফ্লাশ মেমোরি যাকে নর-ফ্লাশ বলে।
প্রথম র্যাম মডিউল বাজারে আসে যেটা তৈরী হয়েছিল ১৯৫১ সালে এবং ১৯৬০ দশকে এবং ১৯৭০ দশকের প্রথমদিকে বিক্রি হয়েছিল। যাইহোক, অন্যান্য স্মৃতি যন্ত্রাংশ (চৌম্বকীয় টেপ, ডিস্ক) তাদের জমাকৃত স্মৃতিতে নিশ্চিতভাবে প্রবেশ এবং ব্যবহার করতে পারে সবসময়ের জন্য।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক