কম্পিউটার নেটওয়ার্ক টপোলজি সমূহ ব্যাখ্যাকরণ ।
- নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রাথমিক ধারণা বর্ণনা করতে হবে
- বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজি গঠন ব্যাখ্যা করতে হবে
- বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে হবে
- বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা লিখতে হবে।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রাথমিক ধারণা বর্ণনা করতে হবে
আমরা সকলেই জানি যে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বিভিন্ন ধরনের হয়। এবং দুইয়ের বেশি কম্পিউটার একসাথে কানেকশন করে একটি থেকে অন্যটিতে Data শেয়ার করা হয়।
ডাটা শেয়ার করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ক গঠন করার প্রয়োজন পড়ে। এই জন্য নেটওয়ার্ক এর Layout বিভিন্ন ধরনের হয়। এই নেটওয়ার্কের বিভিন্ন গঠনকেই টোপোলজি বলে।
কোন কোম্পানির অফিসে যে ধরনের টপোলজির ব্যবহার করা হয়, বাড়িতে কিন্তু তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ধরনের টপোলজির ব্যবহৃত হয়। এই জন্য টপোলজির ঘটনায় ভিত্তিতে, টোপোলজিকে বিভিন্ন প্রকারে ভাগ করা হয়।
কম্পিউটারকে ক্যাবল বা তারের মাধ্যমে সংযোগ করার যে মডেল বা ডিজাইন এবং সেই সাথে সংযুগকারী তারের ভিতর দিয়ে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য যুক্তি নির্ভর পথের পরিকল্পনার সমন্বিত ধারণাকে নেটওয়ার্ক টপোলজি বলে।
এ ধরণের নেটওয়ার্কের সময় কম্পিউটার ক্যাবল বা ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ডিভাইসের দ্বারা একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজি গঠন ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে হবে
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরীর জন্য সাধারণত ৬ ধরনের নেটওয়ার্ক টপোলজি ব্যবহার করা হয়।
১.বাস টপোলজি (Bus Topology)
এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারগুলোকে অনেকটা বাসের ভেতরে সীটগুলো যেভাবে সাজানো থাকে সেভাবে সাজানো হয়। বাসের ভেতরে যেমন দুইপাশে সীট দিয়ে মাঝখানে ফাকা রাখা হয় যাতে লোকজন এই পথে হেটে গিয়ে সিটে বসতে পারে বাস টপোলজিতেও ঠিক একই ব্যাপারটি ঘটে। এক্ষত্রে কম্পিউটারগুলো (নোডগুলো) হচ্ছে দুইপাশের সীট আর মাঝখানের ফাকা জায়গাটি হচ্ছে টপোলজির প্রধান তার। এই তারের মধ্য দিয়ে ডাটাগুলো চলাচল করে এক নোড থেকে অন্য নোডে যায়।
২.স্টার টপোলজি(Star Topology)
এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারগুলোকে অনেকটা তারার মতো সাজিয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করা হয়। তারার যেমন পাঁচটি কোণা এবং মাঝখানে একটি কেন্দ্র থাকে এই টপোলজিতেও নোডগুলোকে পাঁচটি কোণায় রেখে মাঝখানের কেন্দ্রে একটি হাব বা সুইচ এর মাধ্যমে নোডগুলোকে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক তৈরী করা হয়। কেন্দ্রে থাকা হাব বা সুইচের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রন করা হয়।
৩.রিং টপোলজি(Ring Topology)
এই পদ্ধতিতে নোডগুলো বৃত্তাকারভাবে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করে, তাই একে রিং টপোলজি বলা হয়। এতে কেন্দ্রীয়ভাবে কোন ডিভাইস বা সার্ভারের প্রয়োজন হয়না। নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার ডেটা প্রেরণের ক্ষেত্রে সমান অধিকার পায়।
৪.ট্রি টপোলজি(Tree Topology)
ট্রি টপোলজিকে স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত রূপ বলা যায়। এতে একাধিক কম্পিউটার কেন্দ্রীয়ভাবে একটি প্রধান হোস্ট কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে, যাকে সার্ভার বা রুট নোড বলা হয়। এতে প্রতিটি কম্পিউটার তার পরবর্তী কম্পিউটারের জন্য ইন্টার্নাল হোস্ট কম্পিউটার হিসেবে কাজ করে।
৫.মেশ টপোলজি(Mesh Topology)
Mesh |
আমরা জানি মেশ শব্দের অর্থ হচ্ছে জাল। নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে মেশ টপোলজিতে নোডসমূহকে অনেকটা জালের মতো করে সাজানো হয়। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে যার ফলে নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলো একে অপরের সাথে খুব সহজে এবং দ্রুত ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। মেশ টপোলজিতে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে P2P ( Point to Point বা Peer to Peer) নেটওয়ার্ক তৈরী করে।
৬.হাইব্রিড টপোলজি(Hybrid Topology)
বাস, স্টার, রিং, মেশ ইত্যাদি টপোলজির সমন্বয় করে গঠন করা হয় হাইব্রিড টপোলজি। বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজে একটিমাত্র টপোলজি দিয়ে সবকিছু করা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। কেননা প্রতিটি টপোলজির ই নিজস্ব কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে। এক্ষত্রে আমাদের একই নেটওয়ার্কে একাধিক টপোলজির প্রয়োজন হতে পারে। আর এজন্যই একাধিক টপোলজির সমন্বয়ে গঠন করা হয় হাইব্রিড টপোলজি।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা লিখতে হবে।
০১। বাস টপোলজি (Bus Topology)- যে টপোলজিতে একটি মূল তারের সাথে সব কয়টি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটার সংযুক্ত থাকে তাঁকে বাস টপোলজি বলে। বাস টপোলজিকে অনেক সময় নিলিয়ার টপোলজিও বলা হয়। এই নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থায় যখন কোনো ডেটা স্থানান্তর করা হয়, তখন এ ডেটা সিগন্যাল আকারে মূল বাসে চলাচল করে। এ ক্ষেত্রে যে কম্পিউটার ডেটা গ্রহণ করতে চায়, সেই ডেটা পেয়ে থাকে। অন্য কম্পিউটারগুলোয় ডেটা পৌছুবেনা যতক্ষণ নিজে সংযুক্ত না হয়। কম্পিউটার ল্যাবে অল্প ব্যয়ে ব্যাবহারের জন্য বাস টপোলজি উত্তম।
সুবিধাসমূহ
ক।বাস টপোলজি সহজ ও সরল।
খ। এই টপোলজির কোনো কম্পিউটার নষ্ট হলেও সম্পূর্ণ সিস্টেমের কোনো ক্ষতি হয় না।
গ। এই টপোলজিতে খুব কম ক্যাবল খরচ হয়।
ঘ। নতুন কম্পিউটার সংযোগ করতে চাইলে মূল বাসের সাথে যুক্ত করে দিলেই হয়।
ঙ। প্রয়োজনে রিপিটার ব্যবহার করে এই নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা যায়।
অসুবিধাসমূহ
ক। এ টপোলজিতে ডেটা চলাচলে গতি কম।
খ। বাস টপোলজিতে সহজে ত্রুটি নির্ণয় করা যায় না।
গ। এই টপোলজিতে কম্পিউটারের সংখ্যা বেশি হলে ডেটা ট্রান্সমিশন ব্যাহত হয়।
০২। রিং টপোলজি (Ring Topology)- যে নেটওয়ার্কে সবগুলো কম্পিউটারকে ক্যাবলের মাধ্যমে এমনভাবে সংযুক্ত করা হয় যে, একটি রিং বা লুপের সৃষ্টিয় তাঁকে রিং টপোলজি বলে। এ ব্যাবস্থায় কোনো কম্পিউটার ডেটা পাঠালে তা বৃত্তাকার পথে কম্পিউটারগুলোর সাথে ঘুরতে থাকে যতক্ষণ না নির্দিষ্ট কম্পিউটার ডেটা গ্রহণ করে। রিং টপোলজিতে প্রতিটি কম্পিউটারের গুরুত্ব সমান।
সুবিধাসমূহ
ক। এ টপোলজিতে কোনো কেন্দ্রীয় সার্ভার বা কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়না।
খ। এই টপোলজিতে কম্পিউটারের সংখ্যা বাড়ালেও এর দক্ষতা খুব বেশি প্রভাবিত হয় না।
অসুবিধাসমূহ
ক। এ টপোলজি ডেটা চলাচলের গতি কম এবং খরচও বেশি।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
খ। সমস্যা নিরূপণ করা সহজ নয়।
গ। এ টপোলজিতে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম অচল হয়ে পড়ে।
ঘ। কম্পিউটারের সংখ্যা বাড়ালে ডেটা পারাপারেও সমস্যা দেখা দেয়।
ঙ। নতুন কম্পিউটারের সংযোগ দেওয়ার প্রয়োজন হলে পূর্বের সিস্টেম ভেঙ্গে নতুনভাবে করতে হয়।
০৩। স্টার টপোলজি (Star Topology)- যে নেটওয়ার্কে সবগুলো কম্পিউটার একটি কেন্দ্রীয় জংশন (হাব বা সুইচ) থেকে সংযোগ দেওয়া হয় তাঁকে স্টার টপোলজি বলে। একটি হাব দিয়ে সবগুলো কম্পিউটারকে সংযোগ করা হয়। হাবের ক্ষমতা যত বেশি হবে নেটওয়ার্ক তত বেশি সংযোগ দেওয়া যাবে। সেলুলার ফোন স্টার টপোলজি ব্যবহার করে। Local Area Network (LAN) সংযোগের ক্ষেত্রে এ ধরণের সংগঠন বেশি ব্যবহার করা হয়।
সুবিধাসমূহ
ক। বর্তমানে এ টপোলজি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
খ। এই নেটওয়ার্কে কোন কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেমের উপর কোনো প্রভাব পরে না।
গ। এ টপোলজিতে ডেটা চলাচলের গতি বেশি।
ঘ। এ টপোলজি কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় বলে এর ত্রুটি নির্ণয় করা সহজ হয়।
ঙ। এ টপোলজিতে নতুন কম্পিউটার সংযোগ দিতে চাইলে শুধু হাবের সাথেই সংযোগ দিলেই হয়।
অসুবিধাসমূহ
ক। এটি ব্যয়বহুল কেননা প্রত্যেকটি কম্পিউটার হাবের সাথে সংযোগ দিতে চাইলে প্রচুর ক্যাবলের প্রয়োজন হয়।
খ। এ টপোলজিতে হাব বা সুইচ নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম অচল হয়ে পড়ে।
০৪। ট্রি টপোলজি (Tree Topology)- সবকয়টি কম্পিউটারকে একাধিক হাব (HUB) ব্যবহার করে একটি বিশেষ স্থানে সংযুক্ত করা হয় যাকে যাকে বুট সার্ভার কম্পিউটার বলে। এ বুট (সার্ভার কম্পিউটার) ও শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট নেটওয়ার্ককে ট্রি টপোলজি বলে। মূলত স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত নেটওয়ার্কই হলো ট্রি টপোলজি।
সুবিধাসমূহ
ক। এ টপোলজিতে নতুন কোনো নুড যুক্ত করা বা বাদ দেওয়া সহজ।
খ। অফিস ব্যাবস্থাপনার জন্য এ নেটওয়ার্ক বেশি উপযোগী।
গ। এ পদ্ধতিতে শাখা-প্রশাখার মাধ্যমে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ সুবিধাজনক।
অসুবিধাসমূহ
ক। এ টপোলজিতে নেটওয়ার্ক গঠন প্রকৃতি জটিল।
খ। মূল কম্পিউটার নষ্ট হলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পরে।
০৫। মেশ টপোলজি (Fully Connected Topology )- যে নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থায় প্রতিটি ওয়ার্কঅস্টেশনের সাথে আলাদা আলদা বাস বা লিংক থাকে এবং প্রতিটি ওয়ার্কস্টেশন সরাসরি যে কোন ওয়ার্কস্টেশনের সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে মেশ বা পরস্পর সংযুক্ত নেটওয়ার্ক টপোলজি বলে। এ ধরণের নেটওয়ার্ক কম্পিউটারগূলোর মধ্যে পাস্পরিক সংযোগকে পয়েন্ট টু পয়েন্ট লিংক বলে। কোনো কম্পিউটার নষ্ট হলে অন্য কম্পিউটারের ডেটা আদান-প্রদানে কোনো সমস্যা হয় না। এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই সমস্যার সমাধান করা যায়। শুধু সংযোগ লাইনগুলোর দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় খরচ একটু বেশি।
সুবিধাসমূহ
ক। নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়।
খ। যে কোনো দু’টি কম্পিউটারের মধ্যে দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করা যায়।
গ। ডেটা কমিউনিকেশনে অনেক বেশি নিশ্চয়তা থাকে।
ঘ। যে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে অন্য কম্পিউটারে ডেটা আদান-প্রদান করতে সমস্যা হয় না।
ঙ। এক নোড থেকে অন্য নোডে ডেটা সরাসরি স্থানান্তর করা যায়।
অসুবিধাসমূহ
ক। সংযোগ লাইনগুলোর দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় খরচ বৃদ্ধি পায়।
খ। নেটওয়ার্ক ইন্সটলেশন ও কনফিগারেশন বেশ জটিল।
ক্যাবল ও কানেকটিভিটি ডিভাইস এর মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানে LAN NETWORK ছাপন পদ্ধতি
- নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত বিভিন্ন ক্যাবল পরিচিতি ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে,
- নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত কানেক্টর পরিচিতি ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে,
- LAN নেটওয়ার্ক স্থাপন পদ্ধতি ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে,
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত বিভিন্ন ক্যাবল পরিচিতি ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে,
টুইস্টেড জোড়াটি শেষ পর্যন্ত 1990-এর দশকে ইথারনেটের জন্য নেতৃস্থানীয় ক্যাবলিং স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে আবির্ভূত হয়, 10 এমবিপিএস ( 10BASE-T , যেটি বিভাগ 3 বা ক্যাট 3 নামেও পরিচিত) থেকে শুরু করে পরবর্তীতে 100 এমবিপিএস (100 বিএসএস- টেকসন , ক্যাট 5 এবং ক্যাট 5 ) এবং ক্রমান্বয়ে উচ্চ গতির 10 জিবিপিএস (10 জিবিএসই-টি) পর্যন্ত। ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক হস্তক্ষেপ কমানোর জন্য ইথারনেট জোড়া জোড়া তারের জোড়া জোড়া (8) জোড়া জোড়া একসঙ্গে ক্ষত।
দুই প্রকারের পাকানো জোড়া তারের শিল্পের মান সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে: অনির্ধারিত টুইসড জুয়ার (ইউটিপি) এবং শেল্ডেড টুইসড জুয়ার (এসটিপি) । আধুনিক ইথারনেট ক্যাবলগুলি তার কম খরচে ইউটিপি wiring ব্যবহার করে, যখন এসটিপি ক্যাবলটি অন্য ধরনের ধরনের নেটওয়ার্ক যেমন ফাইবার ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটা ইন্টারফেস (এফডিডিআই) পাওয়া যেতে পারে।
ফাইবার অপটিক্স
পরিবর্তে বৈদ্যুতিক সংকেত প্রেরণ করা উত্তাপ ধাতু তারের, ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক তারের কাচের strands এবং আলো ডাল ব্যবহার করে কাজ। এই নেটওয়ার্ক তারগুলি কাচ তৈরি করা সত্ত্বেও bendable হয়। তারা ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (ওয়াওন) ইনস্টলেশনে বিশেষভাবে উপযোগী প্রমাণিত হয়েছে যেখানে দীর্ঘ দূরত্বের ভূগর্ভস্থ বা আউটডোর ক্যাবলের প্রয়োজন হয় এবং অফিস ভবনগুলিতেও যেখানে যোগাযোগ ট্রাফিকের উচ্চ পরিমাণ সাধারণ।
দুটি প্রাথমিক ধরনের ফাইবার অপটিক কেবল শিল্প মান সংজ্ঞায়িত করা হয় – একক মোড (100BaseBX মান) এবং মালিমড (100BaseSX মান)। দীর্ঘমেয়াদী টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কগুলি সাধারণত তুলনামূলকভাবে উচ্চতর ব্যান্ডউইডথের জন্য একক-মোড ব্যবহার করে, যখন স্থানীয় নেটওয়ার্কে তার কম খরচে কারণে মাল্টিমিড ব্যবহার করে।
ইউএসবি তারগুলি
সর্বাধিক ইউনিভার্সাল সিরিয়াল বাস (ইউএসবি) ক্যাবল অন্য কম্পিউটারের পরিবর্তে একটি পেরিফেরাল ডিভাইস (কীবোর্ড বা মাউস) দিয়ে কম্পিউটারটি সংযোগ করে। যাইহোক, বিশেষ নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার (কখনও কখনও ডংল নামে ডাকা হয়) একটি ইথারনেট ক্যাবলকে একটি ইউএসবি পোর্টে পরোক্ষভাবে সংযুক্ত করার অনুমতি দেয়। ইউএসবি তারগুলি জোড়া জোড়া তারের বৈশিষ্ট্য।
সিরিয়াল এবং সমান্তরাল তারগুলি
কারণ 1980 এবং 1990 এর দশকের বেশিরভাগ কম্পিউটারে ইথারনেট সামর্থ্য ছিল না এবং USB এখনও উন্নত হয়নি, সিরিয়াল এবং প্যারালাল ইন্টারফেসগুলি (বর্তমানে আধুনিক কম্পিউটারে অপ্রচলিত) কখনও কখনও PC-to-PC নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। তথাকথিত নাল মডেল ক্যাবলগুলি , উদাহরণস্বরূপ, দুটি পিসিের সিরিয়াল পোর্টের সাথে ডাটা ট্রান্সফারগুলি সক্ষম করে 0.115 এবং 0.45 এমবিপিএসের গতিতে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত কানেক্টর পরিচিতি ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে,
নেটওয়ার্কে কম্পিউটার ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসসমূহ একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে। এই সংযোগ বিভিন্ন ভাবে দেয়া যায়।
একটি নেটওয়ার্কের ডিভাইসসমূহ একে অপরের সাথে কীভাবে সংযুক্ত, তার জ্যামিতিক উপস্থাপনা নেটওয়ার্ক টপোলজি হিসাবে পরিচিত।
টোপোলজি গুলো নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল এবং লজিক্যাল উভয় দিককে সংজ্ঞায়িত করতে পারে। একটি নেটওয়ার্কে ফিজিক্যাল এবং লজিক্যাল টপোলজি একই বা ভিন্ন হতে পারে।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে নিম্ন বর্ণিত ছয় ধরণের টপোলজি থাকে। যথা –
১। বাস নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Bus Network Topology )
২। রিং নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Ring Network Topology )
৩। স্টার নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Star Network Topology )
৪। ট্রি নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Tree Network Topology )
৫। মেশ নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Mesh Network Topology )
৬। হাইব্রিড নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Hybrid Network Topology )
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- LAN নেটওয়ার্ক স্থাপন পদ্ধতি ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে,
LAN এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Local Area Network। সাধারণত ১০ কি.মি. বা তার কম পরিসরের জায়গার মধ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক কম্পিউটার বা অন্যকোনো পেরিফেরাল ডিভাইস (যেমন- প্রিন্টার) সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে LAN বলে।
এছাড়াও একটি বিল্ডিং বা পাশাপাশি অবস্থিত দুই তিনটি বিল্ডিং এর ডিভাইসগুলোর মধ্যে নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করলে তাকেও LAN বলা হয়।
এটি সাধারণত স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়, বড় কোন অফিসের কম্পিউটারগুলোর মধ্যে নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
LAN এর টপোলজি সাধারণত স্টার, বাস, ট্রি ও রিং হয়ে থাকে।
LAN নেটওয়ার্কের ডিভাইসগুলোর সংযোগ তারযুক্ত বা তারবিহীন হতে পারে। যখন তারবিহীন সংযোগ দেওয়া হয়, তখন তাকে WLAN (Wireless Local Area Network) বলা হয়। এই ধরণের নেটওয়ার্কে তার মাধ্যম হিসেবে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল, কো এক্সিয়াল ক্যাবল বা ফাইবার অপটিক ক্যাবল এবং তারবিহীন মাধ্যম হিসেবে রেডিও ওয়েব ব্যবহৃত হয়।
ল্যান (LAN) এর বৈশিষ্ট্য:
- এটি একটি প্রাইভেট নেটওয়ার্ক, সুতরাং বাইরের কোন সংস্থা কখনই এটি নিয়ন্ত্রণ করে না।
- ল্যান অন্যান্য WAN সিস্টেমের তুলনায় তুলনামূলক বেশি গতিতে কাজ করে।
- টোকেন রিং এবং ইথারনেটের মতো বিভিন্ন ধরণের মিডিয়া অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে।
ল্যান (LAN) এর সুবিধাসমূহ:
- এটি কম ব্যয়বহুল। কারণ এটি হাব, নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার এবং ইথারনেট ক্যাবলগুলোর মতো সস্তা হার্ডওয়্যার দিয়ে নির্মিত।
- নেটওয়ার্কে ডেটা অত্যন্ত দ্রুত স্থানান্তরিত হয়।
- কেবলমাত্র এক জায়গায় ডেটা পরিচালনা করা সহজ হয়, যা ডেটা আরও সুরক্ষিত করে।
- হার্ড-ডিস্ক, DVD-ROM এবং প্রিন্টার এর মতো কম্পিউটার রিসোর্সগুলো ল্যান শেয়ার করতে পারে। ফলে এটি হার্ডওয়্যার ক্রয়ের ব্যয়কে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে।
- নেটওয়ার্কে প্রতিটি ক্লায়েন্টের জন্য লাইসেন্সযুক্ত সফ্টওয়্যার ক্রয়ের পরিবর্তে একটি সফ্টওয়্যার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্যবহার করা যায়।
- সকল নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীদের ডেটা সার্ভার কম্পিউটারের একক হার্ড ডিস্কে সংরক্ষণ করা যায়।
- লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সকল ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটি একক ইন্টারনেট সংযোগ শেয়ার করে নেওয়ার সুবিধা দেয়।
ল্যান (LAN) এর অসুবিধাসমূহ:
- ল্যান এ কম্পিউটার রিসোর্স শেয়ার করার কারণে প্রকৃতপক্ষে খরচ বাঁচাবে, তবে ল্যান ইনস্টল করার প্রাথমিক ব্যয়টি বেশ বেশি।
- ল্যান এর এডমিন প্রতিটি ল্যান ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত ডেটা ফাইলগুলো চেক করতে পারে, সুতরাং এটি গোপনীয়তার নিশ্চয়তা দেয় না।
- এডমিন যদি ল্যান এর কেন্দ্রীয় ডেটার নিরাপত্তা প্রদানে ব্যর্থ হয় তাহলে অননুমোদিত ব্যবহারকারীরা একটি প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রিয় ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করে ফাইল/ফোল্ডার শেয়ারিং পদ্ধতি আলোচনা ।
- কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার বর্ণনা করতে হবে
- কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল ও কানেক্টর বর্ণনা করতে হবে
- LAN, MAN ও WAN এর ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
- LAN-এ ব্যবহৃত কানেকটিভিটি ডিভাইসসমূহ চিহ্নিতকরণ ও সংযোগ স্থাপন পদ্ধতি বর্ণনা করতে
উত্তর সমূহ:
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (ইংরেজি: Computer network) হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যাতে দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে যুক্ত থাকে।
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীরা ফাইল, প্রিন্টার ও অন্যান্য সম্পদ ভাগাভাগি করে ব্যবহার করতে পারেন, একে অপরের কাছে বার্তা পাঠাতে পারেন এবং এক কম্পিউটারে বসে অন্য কম্পিউটারে প্রোগ্রাম চালাতে পারেন
সাধারণত দুইটি কম্পিউটার যদি পরস্পর যুক্ত থাকে তাহালে সেটাও নেটওয়ার্ক, আবার হাজার হাজার কম্পিউটার যদি পরস্পর যুক্ত থাকে তাহালে তখন সেটাও নেটওয়ার্ক।
এভাবে কম্পিউটার গুলো যখন পরস্পর কোনো মাধ্যমে যুক্ত থাকে তখন তারা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ডাটার তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। আমি বিষয়টা আরো পরিস্কার করে বুঝায় বলছি।
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর মধ্যে এক সাথে লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার ডিভাইস যুক্ত থাকে। আর নেটওয়ার্ক এর মধ্যে যুক্ত থাকা প্রতিটা computer device গুলোকে বলা হয় Node. node কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত হওয়ার ক্ষেএে একটি মাধ্যমের প্রয়োজন।
এর মাধ্যম গুলো তার বা বেতার যেকোনো মাধ্যমে হতে পারে। তবে, কিছু অধিক ব্যবহার করা মাধ্যম
গুলো হলো, infrared, twisted pair cable, satellite, coaxial cable, WiFi, cable, optical fiber, Bluetooth ইত্যাদি।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল ও কানেক্টর বর্ণনা
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত ক্যাবল
ফাইবার অপটিক ক্যাবল (Fiber optic cable): ফাইবার অপটিক (Fiber optic) একধরনেরপাতলা, স্বচ্ছ তন্তু বিশেষ। এটি সাধারণত সিলিকা, কাচঁ অথবা প্লাস্টিক দিয়ে বানানো, যা আলো পরিবহনে ব্যবহৃতহয়। এই তন্তুর মধ্যদিয়ে যে আলো প্রবাহিত হয়, এই আলোর মাধ্যমে ডাটা প্রবাহিত হয় । এর মধ্য আলোর পূর্ণআভ্যন্তরীন পতিফলন এর মাধ্যমে ডাটা একস্থান হতে অন্য স্থানে প্রবাহিত হয়ে থাকে । ফাইবার অপটিক ক্যাবলসাধারণত প্রায় সকল প্রকার সাইড ইফেক্ট থেকে মুক্ত । অর্থাৎ কোন কিছুই এর সিগন্যালকে প্রভাবিত করতে পাবেনা ।
যে তন্তুর মধ্যেদিয়ে ডাটা প্রবাহিত হয় তাকে বলা হয় কোর । একটি ক্যাবল এর ভিতর অনেক কোর থাকতেপারে । একটি মাল্টিমোড কোর এর ডায়ামিটার হলো 125 মাইক্রোন (125µ) যা মানুষের দুটি চুলের সমানমোটা । এর প্রধান সুবিধা হল এতে অনেক উচ্চগতি পাওয়া যায় । বর্তমানে এতে 100 mbps থেকে 2 Gbps পর্যন্ত স্পিড পাওয়া যায় ।
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (STP): শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে প্রতিটি ট্যুইস্ট জোড়া থাকে অর্থাৎ প্রতিটি ট্যুইস্ট এ দুটি ক্যাবল একসাথে পাকানো থাকে এবং এই প্রতিটি ট্যুইস্ট আবার একটি শিল্ড বা শক্ত আবরণ দ্বার আচ্ছাদন কারা থাকে । এই প্রতিটি ট্যুইস্ট কে আবার একটি প্লস্টিক এর জাকেট এর মাধ্যমে আচ্ছাদন কারা থাকে।
এই ধরনের ক্যাবলে Electromagnetic interference বা EMI ইফেক্ট এর শিকার হয় না বললেই চলে । এই ধরণের ক্যাবল এর মাধ্যমে সাধারণত 100 মিটার পর্যন্ত কোন রিপিটার ব্যবহার করা ছাড়াই ডাটা ট্রান্সমিট করা যায় । এর ডাটা ট্রান্সফার স্পিড সাধারণত 16 থেকে 500 Mbps পর্যন্ত হতে পারে । সাধারণত লোকল এরিয়া নেটওয়ার্কে এই ধরনের ক্যাবল ব্যবাহার করা হয় ।
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (UTP): আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল এ প্রতিটি ট্যুইস্ট জোড়া থাকে কিন্ত প্রতিটি ট্যুইস্ট এ কোন প্রকার শিল্ডিং করা থাকে না । শুধু মাত্র সবকটি ট্যুইস্টকে নিয়ে একসাথে প্লাস্টিক এর কভার দ্বারা অচ্ছাদন করা থাকে ।
এই ক্যাবল সাধারণত লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা হয়। এধরনের ক্যাবল এর দাম সাধারণত খুব কম হয়ে থাকে । এবং এর ইন্সটলেশন খরচ খুব কম । তাই লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে এই ধরনের ক্যাবল প্রচুর পরিমানে ব্যবহার করা হয় ।
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল কে আবার কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে এবং এই প্রত্যেকটি ক্যাটগরির কিছু আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট রয়েছে ।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে কানেক্টর বর্ণনা
ওয়াই-ফাই(Wi-Fi)- Wi-Fi শব্দটি Wireless Fidelity শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ। ওয়াই-ফাই হলো জনপ্রিয় একটি তারবিহীন নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি যা বেতার তরঙ্গকে ব্যবহার করে থাকে। এটি ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLAN) এর IEEE(Institute of Electrical & Electronics Engineers) 802.11 প্রণীত স্ট্যান্ডার্ড। এর এরিয়া একটি কক্ষ, একটি ভবন কিংবা সাধারণত ইনডোরের ক্ষেত্রে এ দূরত্ব ৩২ মিটার এবং আউটডোরের ক্ষেত্রে ৯৫ মিটারের মতো এলাকা জুড়ে হতে পারে। ওয়াই-ফাই এনাবল্ড কোনো ডিভাইস যেমন- একটি পার্সোনাল কম্পিউটার, ভিডিও গেম কনসোল, স্মার্টফোন কিংবা ডিজিটাল অডিও প্লেয়ার প্রভৃতি একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক অ্যাকসেস পয়েন্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হতে পারে।
ওয়াইম্যাক্স(WiMAX)- WiMAX এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Worldwide Interoperability for Microwave Access। ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির মাধ্যমে উচ্চ গতির ব্রডব্যান্ড সেবা, তারবিহীন ব্যবস্থায় বিস্তৃত এলাকাজুড়ে ইন্টারনেট অ্যাকসেস করার সুযোগ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালে IEEE 802.16, ওয়্যারলেস মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক (WMAN) এর জন্য মানটি আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এ প্রটোকলের ডেটা ট্রান্সমিশন রেট ৭০ মেগাবিট/ সেকেন্ড। WiMAX এর প্রধান দুটি অংশ রয়েছে। একটি হচ্ছে WiMAX এর বেস স্টেশন যা ইনডোর ও আউটডোর টাওয়ার নিয়ে গঠিত। অন্যটি হচ্ছে এন্টিনাসহ WiMAX রিসিভার, যা কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপে সংযুক্ত থাকে। একটি WiMAX বেস স্টেশন সাধারণত ১০ কিমি হতে শুরু করে ৬০ কিমি পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সুবিধা দিয়ে থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
LAN, MAN ও WAN এর ধারণা
লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা LAN
সাধারণত ১০০ মিটার বা তার কম এরিয়ার মধ্যে বেশ কিছু কম্পিউটার টার্মিনাল বা অন্য কোনো পেরিফেরাল ডিভাইসসমূহ সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে LAN বলে। অধিকাংশ LAN ওয়ার্কস্টেশন এবং কম্পিউটারসমূহ সংযোগ প্রদান করে। LAN এ সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের নিজস্ব CUP রয়েছে যা গ্রোগ্রাম নির্বাহ করতে পারে ।
মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক MAN :
যখন একটি মেট্রোপলিটন শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত একের অধিক কম্পিউটার বা কমিউনিকেটিং ডিভাইস নিয়ে যে নেটওয়ার্ক গঠিত হয় তখন উক্ত নেটওয়ার্ককে MAN বলে।
ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা WAN :
ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক হলো এমন একটি নেটওয়ার্ক যখন এটি টেলিকমিউকেশন নেটওয়ার্কের সাহায্যে একটি বিস্তৃত এলাকাকে নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসে। এটি একাধিক শহর বা দেশ বা পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা। অর্থাৎ পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত ইন্টারনেটই হলো WAN । অন্যভাবে বলা যায় যখন একিট দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরের সাথে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা স্থাপন করা হয় তখন উক্ত নেটওয়ার্ককে WAN বলে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
LAN-এ ব্যবহৃত কানেকটিভিটি ডিভাইসসমূহ চিহ্নিতকরণ ও সংযোগ স্থাপন পদ্ধতি বর্ণনা
সাধারণত ১০০ মিটার বা তার কম এরিয়ার মধ্যে বেশ কিছু কম্পিউটার টার্মিনাল বা অন্য কোনো পেরিফেরাল ডিভাইসসমূহ সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে LAN বলে। অধিকাংশ LAN ওয়ার্কস্টেশন এবং কম্পিউটারসমূহ সংযোগ প্রদান করে। LAN এ সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের নিজস্ব CUP রয়েছে যা গ্রোগ্রাম নির্বাহ করতে পারে । এর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপ :
- LAN টপোলজি সাধারণত স্টার, রিং কিংবা ব্রডকাস্ট চ্যানেল মেথড হয়ে থাকে।
- ট্রান্সমিশন মিডিয়া হিসেবে সাধারণত কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, টুইস্টেড ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করা হয়।
- বাজারে প্রচলিত তার ব্যবহার করে LAN তৈরি করলে LAN এর সবোচ্চ বিস্তৃতি ১৮৫ মি: এবং একটি LAN এ সবোচ্চ ৪টি রিপিটার স্টেশন ব্যবহার করা যাবে।
- LAN দ্রুতিগতিতে পেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
- ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড ১০ Mbps থেকে ১০ Gbps পর্যন্ত।
- একটি LAN এ সবোচ্চ কতটি কম্পিউটার সংযোগ দেওয়া যাবে তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
- এর বিস্তৃতি ১০০ মিটার থেকে কয়েকশ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। তবে অবশ্যই ১মাইলের মধ্যে সীমাবদ্ধ।
- LAN বাস্তবায়নের এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচ MAN এবং WAB এর চেয়ে তুলনামূলকভাবে কম।
- LAN এ অবস্থিত কম্পিউটরসমূহ তার বা তারবিহীন সংযোগ প্রদান করা হয়।
- প্রযুক্তিগতভাবে এটি IEEE ৮০২.৩ নামে পরিচিত।
LAN এর ব্যবহার :
- কলেজ ক্যাম্পাসে, কোনো বড় অফিস বিল্ডিয়ে অথবা কোনো ব্যয়বহুল পেরিফেরাল ডিভাইসকে অনেক ব্যবহারকরী যাতে ব্যবহার করতে পারে সেজন্য ব্যবহার করা হয়।
- ডেটা এন্ট্রি, ডেটা প্রসেসিং, ই-মেইলিং সিস্টেমের জন্য LAN ব্যবহার করা হয়।
[ বি:দ্র:এই সাজেশন যে কোন সময় পরিবতনশীল ১০০% কমন পেতে পরিক্ষার আগের রাতে সাইডে চেক করুন এই লিংক সব সময় আপডেট করা হয় ]
বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো।
- নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে
- রিপিটার হাব এবং সুইচ এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
- গেটওয়ে এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে
সাধারণত কম্পিউটারকে কোনো নেটওয়ার্ক মিডিয়ার সাথে সংযোগ দেয়ার জন্য একটি বিশেষ ইন্টারফেসের দরকার পড়ে। নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা ল্যান কার্ড এই ইন্টারফেসের কাজ করে। এই নেটওয়ার্ক এডাপ্টার যেকোন মিডিয়ার জন্য কম্পিউটারকে কানেক্ট করার সুযোগ দিতে পারে।
বিভিন্ন মিডিয়ার জন্য বিভিন্ন নেটওয়ার্ক এডাপ্টার রয়েছে এবং উপযুক্ত কানেক্টর দিয়ে সেসব কম্পিউটারকে নেটওয়ার্ক যুক্ত করা যেতে পারে। কেবল যে সার্ভার কিংবা ওয়ার্কস্টেশনেই নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড থাকে তা নয় প্রিন্টার কিংবা অন্য ডিভাইসেও নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড থাকতে পারে।
নেটওয়ার্ক কার্ড:•
নেটওয়ার্ক কার্ড একটি কম্পিউটার প্রয়োজনীয় উপাদান যা ছাড়া একটি কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত করা যাবে না।
• এছাড়াও নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার বা নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড ( NIC ) নামেও পরিচিত .
• ব্র্যান্ডেড কম্পিউটার অধিকাংশই নেটওয়ার্ক কার্ড প্রাক ইনস্টল করা থাকে।
• নেটওয়ার্ক কার্ডের দুই ধরনের হয়: অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক নেটওয়ার্ক কার্ড।
ইন্টারনাল নেটওয়ার্ক কার্ড:
• মাদারবোর্ডে অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্ক কার্ডের জন্য স্লট থাকে।
• অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্ক কার্ডের দুই ধরনের হয় :
• প্রথম ধরনের পেরিফেরাল কম্পোনেন্ট ইন্টার-কানেকশন ( PCI ) সংযোগ ব্যবহার করে।
• দ্বিতীয় ধরনে ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড আরকিটেকচার ( ISA ) ব্যবহার করা হয়।
• নেটওয়ার্ক তারগুলি নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের জন্য প্রয়োজন হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- রিপিটার হাব এবং সুইচ এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
- রিপিটার হাব বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
ধরো তোমার বাসায় একটা কম্পিউটার আছে। তুমি বাংলাদেশে থাকো। তোমার বন্ধুর বাসায়ও একটা কম্পিউটার আছে, কিন্তু সে থাকে মালয়েশিয়া। এখন তুমি একটা ক্যাবলকে (ধরো twisted pair cable) যদি তোমার কম্পিউটার এবং তোমার বন্ধুর কম্পিউটার দুটোতেই কানেক্ট করে দাও তাহলে তোমরা সহজেই অনেক দূরে বসে যোগাযোগ করতে পারবে।
কিন্তু এখানে একটা সমস্যা আছে! যখন আমরা ক্যাবল বা তার ব্যবহার করি তখন সেটা দিয়ে ডাটা বা তথ্য অনেক দূর যেতে পারে না। সিগন্যাল দুর্বল হয়ে যায় এবং ডাটা হারিয়েও যেতে পারে। তখন নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর একটা ডিভাইসকে সেই ক্যাবলের মাঝে আমরা লাগিয়ে দেই যার নাম রিপিটার (Repeater). এই রিপিটার দুর্বল হয়ে আসা সিগন্যালকে আগের মত শক্তিশালী করে।
Repeater এক ধরনের নেটওয়ার্ক ডিভাইস। Sender থেকে Receiver এর দিকে ক্যাবলের মাধ্যমে যখন কোনো ডাটাকে অনেক দূরে পাঠানো হয় তখন তার সিগন্যালের ক্ষমতা কমে যায়। ফলে ডাটাটা Receiver এর কাছে যাওয়ার আগেই সিগন্যালের থেকে ডাটা হারিয়ে যেতে শুরু করে। তখন Receiver ঠিকঠাক মত ডাটাকে পুনরুদ্ধার করতে পারে না। তাই Repeater কে নির্দিষ্ট দুরত্বে ক্যাবলের মধ্যে বসানো হয়। যদি ক্যাবলটা অনেক লম্বা হয় তবে নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর কয়েকটা Repeater কে বসানো হয়।
Repeater আমাদের Sender ক্যাবল থেকে পাওয়া ডাটা সিগন্যালকে regenerate করে কিন্তু নতুন কোনো সিগন্যাল বানায় না কিংবা সিগন্যালের ধরন (বা format) পরিবর্তন করে না।
সিগন্যালের সাথে কোনো ভেজাল (বা Noise) থাকলে সেটাকেও Repeater সরিয়ে ফেলতে পারে না। অর্থাৎ Repeater এর filtering ক্ষমতা নেই। Repeater একটা সিগন্যালের ভেতরের জিনিস পরিবর্তন করতে পারে না, শুধু ফিজিক্যাল দিকটা পরিবর্তন করে।
Repeater থেকে যে সিগন্যালটা বের হয় সেটা একটা Sender থেকে বের হওয়া সিগন্যালের মত হয়।
Repeater ব্যবহার করার অসুবিধা হচ্ছে খুব কম সংখ্যক ডিভাইসে ডাটা পাঠানো যায় এটার মাধ্যমে। কারন এতে মাত্র এক-দুটো করে Port (ক্যাবল যুক্ত করার জায়গা) থাকে।
- সুইচ এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
হাব এর ন্যায় সুইচও একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস এবং একে LAN ডিভাইসও বলা হয়। যার সাহায্যে নেটওয়ার্কের কম্পিউটারসমূহ পরস্পরের সাথে কেন্দ্রিয়ভাবে যুক্ত থাকে। একটি সুইচে কতোগুলো ডিভাইস যুক্ত করা যাবে তা সুইচের পোর্ট সংখ্যার উপর নির্ভর করে। সুইচে পোর্টের সংখ্যা ৮, ১৬,২৪ থেকে ৪৮ পর্যন্ত হতে পারে। LAN তৈরির ক্ষেত্রে হাবের চেয়ে সুইচ বেশি ব্যবহৃত হয়। স্টার টপোলজির ক্ষেত্রে সুইচ হচ্ছে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকারী ডিভাইস।
হাবের সাথে সুইচের পার্থক্য হলো হাব প্রেরক থেকে প্রাপ্ত সংকেত সকল পোর্টে পাঠায় কিন্তু সুইচ প্রেরক থেকে প্রাপ্ত সংকেত কম্পিউটারের MAC অ্যাড্রেস ব্যবহার করে নির্দিস্ট পোর্টে পাঠিয়ে দেয়। ফলে সুইচ ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের ডেটা আদান-প্রদানে বাধা বা কলিশনের সম্ভাবনা থাকে না।
সুইচের সুবিধা:
১। ডেটা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বাধার সম্ভাবনা নেই।
২। ডেটা ফিল্টারিং সম্ভব।
৩। দুর্বল হয়ে পড়া সংকেত বর্ধিত করে গন্তব্যে প্রেরণ করে।
সুইচের অসুবিধা:
১। হাবের তুলনায় মূল্য কিছুটা বেশি।
২। কনফিগারেশন তুলনামূলকভাবে জটিল।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- গেটওয়ে এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে
গেটওয়ে একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস এবং একে WAN ডিভাইসও বলা হয়। এটি ভিন্ন প্রটোকল বিশিষ্ট দুই বা ততোধিক নেটওয়ার্ককে(LAN,MAN,WAN) সংযুক্ত করে WAN তৈরি করে। ভিন্ন প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করার সময় গেটওয়ে প্রটোকল ট্রান্সলেশন করে থাকে। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইস যেমন – হাব, সুইচ এবং রাউটার ইত্যাদি ডিভাইসসমূহ প্রোটোকল ট্রান্সলেশনের সুবিধা দেয় না।
গেটওয়ের সুবিধাসমূহ:
১। রাউটারের চেয়ে দ্রুত গতিসম্পন্ন এবং ডেটার কলিশন বা সংঘর্ষ কম।
২। ভিন্ন প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে।
৩। ডেটা ফিল্টারিং করতে পারে।
গেটওয়ের অসুবিধাসমূহ:
১। অন্যান্য ডিভাইসের চেয়ে ব্যয়বহুল।
৩। কনফিগারেশন করা তুলনামূলক জটিল।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ডাটা কমিউনিকেশন টেলি কমিউনিকেশন ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশন ব্যান্ডউইথ ও ডাটা কমিউনিকেশনে র রেটের বর্ণনা কর
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
Data ডাটা হলো তথ্য বা উপাত্ত।আর Communication হল এক ব্যক্তি থেকে থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে তথ্য বা উপাত্ত আদান প্রদান করা। এখানে তথ্য বা উপাত্ত ছাড়া কিন্তু কমিউনিকেশনে করা সম্ভব না।তাই কমিউনিকেশন সম্ভব না।তাই কমিউনিকেশন করতে হলে অবশ্যই ডেটা বা উপাত্ত লাগবে।
ডেটা হল ব্যবহার উপযোগী তথ্য। বিভিন্ন কাজের ডাটা একটি যন্ত্র বা কম্পিউটার হতে আরেকটি যন্ত্র বা কম্পিউটারে পাঠানোর জন্য যে কানেকশন বা কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা হয় তাকে ডাটা কমিউনিকেশন বলা হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
অন্য ভাবে বলা যায়,এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কোন যন্ত্র বা ডিভাইসের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করাকে ডাটা কমিউনিকেশন বলা হয়। ডাটা কমিউনিকেশনে যন্ত্র বা ডিভাইস খুবই গুরুত্ব পূর্ন ভূমিকা রাখে।আধুনিক ডাটা কমিউনিকেশনে ডিভাইস এবং ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।এখানে ডিভাইস বলতে কম্পিউটার মোবাইল ফোন টেলিফোন ইলেকট্রনিক কোন মিডিয়া কে বুঝায়।আর ওই ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ডিভাইসের মাধ্যমে কোন ডাটা এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে নিখুঁত ভাবে পৌঁছানোর প্রক্রিয়াকেই বলা হয় ডাটা ট্রান্সমিশন।আর ট্রান্সমিশনের উদাহরণ বলতে গেলে এখানে আসবে -ট্রাসমিটার,মডেম, সুইচ ইত্যাদি।
ডেটা কমিউনিকেশনের উপাদানঃ-
কমিউনিকেশনের একটা পার্ট হচ্ছে ডেটা কমিউনিকেশন।কোনো তথ্য বা উপাত্ত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিখুঁতভাবে কোন ইলেকট্রিক ডিভাইসের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা কে কি বলা হয় ডেটা কমিউনিকেশন।আর একটা ডাটা কমিউনিকেশন সাধারণত ৫ টি উপাদান থাকে আর সে উপাদান গুলো হলঃ-
১. উৎস
২. প্রেরক
৩. মাধ্যম
৪. প্রাপক
৫. গন্তব্য
নিচে ডেটা কমিউনিকেশনের উপাদান গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ-
১.উৎস(Source)- যেসব ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে ডাটা বা উপাত্ত তৈরি করা হয় তাকে বলা হয় উৎস। যেমন- মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, টেলিফোন ইত্যাদি। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় কোন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় কোন অডিও-ভিডিও টেক্সট কোন ডকোমেন্ট।
২.প্রেরক(Transmission)- প্রেরকের কাজ হচ্ছে কোন ডেটা বা তথ্য বা উপাত্ত একস্থান থেকে অন্যস্থানে ট্রান্সমিশন করা বা পাঠান। কোন উৎস থেকে প্রাপকের কাছে কোন ডেটা বা উপাত্ত পাঠানোর জন্য যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তাকেই বলা হয়। যেমন মডেম।
৩.মিডিয়া বা মাধ্যম(Media)- কোনো তথ্য বা উপাত্ত প্রেরকের নিকট থেকে প্রাপকের নিকট পাঠাতে হলে কোন উপায় বা মাধ্যম কিংবা মিডিয়া ব্যবহার করতে হয়। আর সে মিডিয়া হতে পারে ক্যাবল,টেলিফোন লাইন,স্যাটেলাইট কিংবা রেডিও ওয়েব।
৪.গ্রাহক(Recevier)- প্রেরক থেকে কোন মিডিয়ার মাধ্যমে তথ্য বা উপাত্ত কে কার কাছে পাঠাবেন?উত্তর টা হবে, অবশ্যই প্রাপক বা কোন গ্রাহকের নিকট।তাই কোন তথ্য বা উপাত্ত কোন মিডিয়া বা ইলেক্ট্রনিস ডিভাইসের মাধ্যমে যখন কোন যন্ত্র বা ডিভাইস তথ্য গ্রহন করে তাকে বলা হয় গ্রাহক বা প্রাপক।
৫. গন্তব্য(Destination)- ডাটা পাঠানোর জন্য সর্বশেষ যে ডিভাইস সেটা হলো গন্তব্য।গন্ত্য হতে পারে কোন কম্পিউটার বা কিংবা মোবাইল ফোন কিংবা ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কমিউনিকেশন শব্দটি Communicare শব্দ হতে এসেছে যার অর্থ to share(আদান-প্রদান/ বিনিময়)। অর্থাৎ নেটওয়ার্কের এক যন্ত্র থেকে অন্য যন্ত্রে নির্ভরযোগ্যভাবে ডেটা বা তথ্যের আদান-প্রদান হচ্ছে ডেটা কমিউনিকেশন।
Emails, SMS, Phone calls, Chatting ইত্যাদি হলো ডেটা কমিউনিকেশনের উদাহরণ।
ডিজিটাল ডিভাইসগুলোর মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য সফ্টওয়্যার এর প্রয়োজন হয়। এই সফ্টওয়্যারগুলোকে কমিউনিকেশন সফটওয়্যার বলা হয়। যেমন- WhatsApp, IMO, messenger ইত্যাদি।
ডিজিটাল কমিউনিকেশনের পূর্বে দূরবর্তী কোন স্থানে তথ্য আদান-প্রদান করার জন্য মাধ্যম হিসাবে মানুষ ব্যবহৃত হতো। অর্থাৎ মানুষ এক স্থান হতে অন্য স্থানে তথ্য পৌঁছে দিত। তাছাড়া পায়রার(কবুতর) পায়ে চিঠি বেধে দিয়েও মানুষ কমিউনিকেশন করতো। পরবর্তীতে টেলিগ্রাম, টেলিফোনের মত যন্ত্রগুলো আবিষ্কারের মাধ্যমে যোগাযোগের ধারণা পালটে যায়। এরপর রেডিও, টেলিভিশন ও ইন্টারনেট আবিষ্কারের ফলে যোগাযোগের বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়। এখন টেক্সট ও অডিও এর পাশাপাশি ভিডিও আদান-প্রদানের মাধ্যমে যোগাযোগ সম্পন্ন হয়ে থাকে।
কমিউনিকেশন শব্দের অর্থ যোগাযোগ এবং সিস্টেম অর্থ ব্যবস্থা বা পদ্ধতি। অর্থাৎ যে সিস্টেম এক যন্ত্র থেকে অন্য যন্ত্রে নির্দিষ্ট চ্যানেলের মাধ্যমে নির্ভরযোগ্যভাবে উপাত্ত বা তথ্যকে স্থানান্তরিত করে তাকে ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম বলে।
অন্যভাবে বলা যায়, ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম বা যোগাযোগ ব্যবস্থা হলো কমিউনিকেশন ডিভাইসসমূহ এবং নেটওয়ার্কগুলোর সমন্বয়ে গঠিত ব্যবস্থা যা বিভিন্ন যন্ত্রের মধ্যে নির্ভরযোগ্যভাবে উপাত্ত বা তথ্য প্রেরণ করতে ব্যবহৃত হয়।
বিভিন্ন ধরণের কমিউনিকেশন সিস্টেম রয়েছে। যেমন:
- টেলিফোন কমিউনিকেশন সিস্টেম
- মোবাইল কমিউনিকেশন সিস্টেম
- কম্পিউটার ভিত্তিক কমিউনিকেশন সিস্টেম
- ইন্টারনেট ভিত্তিক কমিউনিকেশন সিস্টেম
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কম্পিউটিংয়ে, ব্যান্ডউইথ হলো প্রদত্ত পাথ জুড়ে ডেটা স্থানান্তরের সর্বোচ্চ হার। ব্যান্ডউইথকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ, ডেটা ব্যান্ডউইথ বা ডিজিটাল ব্যান্ডউইথ হিসাবে চিহ্নিত করা যেতে পারে।
ব্যান্ডউইথের এই সংজ্ঞাটি সিগন্যাল প্রসেসিং, ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনস, মডেম ডেটা ট্রান্সমিশন, ডিজিটাল কমিউনিকেশনস এবং ইলেকট্রনিক্সের ক্ষেত্রের বিপরীতে, যেখানে ব্যান্ডউইথ হার্জে পরিমাপ করা এনালগ সিগন্যাল ব্যান্ডউইথ উল্লেখ করতে ব্যবহৃত হয়, যার মানে ফ্রিকোয়েন্সি পরিসীমা সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ প্রাপ্য ফ্রিকোয়েন্সি যখন সিগন্যাল শক্তিতে একটি সংজ্ঞায়িত দুর্বলতা স্তর পূরণ করে। আসল বিট রেট যা অর্জন করা যায় তা কেবল সিগন্যাল ব্যান্ডউইথের উপরই নয় চ্যানেলের গোলমালের উপরও নির্ভর করে।
নেটওয়ার্ক ক্ষমতা
ব্যান্ডউইথ শব্দটি কখনও কখনও নেট বিট রেট ‘পিক বিট রেট’, ‘ইনফরমেশন রেট’, বা ফিজিক্যাল লেয়ার ‘ইউস বিট রেট’, চ্যানেল ক্যাপাসিটি বা ডিজিটাল কমিউনিকেশন সিস্টেমে লজিক্যাল বা ফিজিক্যাল কমিউনিকেশন পাথের সর্বোচ্চ থ্রুপুটকে সংজ্ঞায়িত করে। উদাহরণস্বরূপ, ব্যান্ডউইথ পরীক্ষাগুলি একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সর্বোচ্চ থ্রুপুট পরিমাপ করে। এই যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য শ্যানন-হার্টলি চ্যানেলের ক্ষমতা দ্বারা একটি লিঙ্কে যে সর্বোচ্চ হার টিকিয়ে রাখা যায় তা সীমিত, যা হার্জ এর ব্যান্ডউইথ এবং চ্যানেলের গোলমালের উপর নির্ভরশীল।
নেটওয়ার্ক খরচ
বিট/সেকেন্ডে খরচ করা ব্যান্ডউইথ, প্রাপ্ত থ্রুপুট বা গুডপুটের সাথে মিলে যায়, অর্থাৎ, যোগাযোগের মাধ্যমে সফল ডেটা ট্রান্সফারের গড় হার। খরচ করা ব্যান্ডউইথ ব্যান্ডউইথের আকৃতি, ব্যান্ডউইথ ম্যানেজমেন্ট, ব্যান্ডউইথ থ্রোটলিং, ব্যান্ডউইথ ক্যাপ, ব্যান্ডউইথ অ্যালোকেশন (উদাহরণস্বরূপ ব্যান্ডউইথ অ্যালোকেশন প্রোটোকল এবং ডাইনামিক ব্যান্ডউইথ অ্যালোকেশন) ইত্যাদি প্রযুক্তির দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। একটি বিট স্ট্রিমের ব্যান্ডউইথ একটি অধ্যয়নকৃত সময়ের ব্যবধানে হার্জ (বিট স্ট্রিমের প্রতিনিধিত্বকারী এনালগ সিগন্যালের গড় বর্ণালি ব্যান্ডউইথ)-এর গড় খরচ সংকেত ব্যান্ডউইথের সমানুপাতিক।
ওয়েব হোস্টিং
ওয়েব হোস্টিং পরিসেবায়, একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ওয়েবসাইট বা সার্ভারে স্থানান্তরিত ডেটার পরিমাণ বর্ণনা করতে ব্যান্ডউইথ শব্দটি প্রায়ই ভুলভাবে ব্যবহার করা হয়, উদাহরণস্বরূপ প্রতি মাসে গিগাবাইটে পরিমাপ করা ব্যান্ডউইথ খরচ। প্রতি মাসে বা প্রদত্ত সময়সীমার সর্বাধিক পরিমাণ ডেটা ট্রান্সফারের এই অর্থের জন্য ব্যবহৃত আরও সঠিক বাক্য হল মাসিক ডেটা ট্রান্সফার।
একই ধরনের পরিস্থিতি এন্ড ইউজার আইএসপি-এর ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে, বিশেষ করে যেখানে নেটওয়ার্কের ক্ষমতা সীমিত (উদাহরণস্বরূপঃ অনুন্নত ইন্টারনেট সংযোগ এবং ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে)।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে সাজেশন আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
১ম থেকে ৪৩তম বিসিএস প্রশ্ন ও সমাধান লিংক
Professor Primary Assistant Teacher book লিংক
ইংরেজি
বাংলা
বাংলা ব্যাকরণ
গণিত
সবার আগে Google News আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার সাজেশন,ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর (EEDMOE) উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ)’ ও ‘ড্রাফটসম্যান’ নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন