কম্পিউটার নেটওয়ার্ক টপোলজি সমূহ ব্যাখ্যাকরণ, নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রাথমিক ধারণা প্রকার বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা ও অসুবিধ

অ্যাসাইনমেন্ট : কম্পিউটার নেটওয়ার্ক টপোলজি সমূহ ব্যাখ্যাকরণ ।

 শিখনফল/বিষয়বস্তু :  

  • নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রাথমিক ধারণা
  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির গঠন 
  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির বৈশিষ্ট্য 
  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধ

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রাথমিক ধারণা বর্ণনা করতে হবে
  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজি গঠন ব্যাখ্যা করতে হবে 
  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে হবে 
  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা লিখতে হবে।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রাথমিক ধারণা বর্ণনা করতে হবে

আমরা সকলেই জানি যে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বিভিন্ন ধরনের হয়। এবং দুইয়ের বেশি কম্পিউটার একসাথে কানেকশন করে একটি থেকে অন্যটিতে Data শেয়ার করা হয়।

ডাটা শেয়ার করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ক গঠন করার প্রয়োজন পড়ে। এই জন্য নেটওয়ার্ক এর Layout বিভিন্ন ধরনের হয়। এই নেটওয়ার্কের বিভিন্ন গঠনকেই টোপোলজি বলে।

কোন কোম্পানির অফিসে যে ধরনের টপোলজির ব্যবহার করা হয়, বাড়িতে কিন্তু তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ধরনের টপোলজির ব্যবহৃত হয়। এই জন্য টপোলজির ঘটনায় ভিত্তিতে, টোপোলজিকে বিভিন্ন প্রকারে ভাগ করা হয়।

কম্পিউটারকে ক্যাবল বা তারের মাধ্যমে সংযোগ করার যে মডেল বা ডিজাইন এবং সেই সাথে সংযুগকারী তারের ভিতর দিয়ে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য যুক্তি নির্ভর পথের পরিকল্পনার সমন্বিত ধারণাকে নেটওয়ার্ক টপোলজি বলে।


এ ধরণের নেটওয়ার্কের সময় কম্পিউটার ক্যাবল বা ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ডিভাইসের দ্বারা একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজি গঠন ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে হবে 

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরীর জন্য সাধারণত ৬ ধরনের নেটওয়ার্ক টপোলজি ব্যবহার করা হয়।

১.বাস টপোলজি (Bus Topology)

bus-topology-image-wizstudy.blogspot.com

এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারগুলোকে অনেকটা বাসের ভেতরে সীটগুলো যেভাবে সাজানো থাকে সেভাবে সাজানো হয়। বাসের ভেতরে যেমন দুইপাশে সীট দিয়ে মাঝখানে  ফাকা রাখা হয় যাতে লোকজন এই পথে হেটে গিয়ে সিটে বসতে পারে বাস টপোলজিতেও ঠিক একই ব্যাপারটি ঘটে। এক্ষত্রে কম্পিউটারগুলো (নোডগুলো) হচ্ছে দুইপাশের সীট আর মাঝখানের ফাকা জায়গাটি হচ্ছে টপোলজির প্রধান তার। এই তারের মধ্য দিয়ে ডাটাগুলো চলাচল করে এক নোড থেকে অন্য নোডে যায়।

২.স্টার টপোলজি(Star Topology)

star-topology-image-wizstudy.blogspot.com

এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারগুলোকে অনেকটা তারার মতো সাজিয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করা হয়। তারার যেমন পাঁচটি কোণা এবং মাঝখানে একটি কেন্দ্র থাকে এই টপোলজিতেও নোডগুলোকে পাঁচটি কোণায় রেখে মাঝখানের কেন্দ্রে একটি হাব বা সুইচ এর মাধ্যমে নোডগুলোকে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক তৈরী করা হয়। কেন্দ্রে থাকা হাব বা সুইচের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রন করা হয়।

৩.রিং টপোলজি(Ring Topology)

ring-topology-image-wizstudy.blogspot.com

এই পদ্ধতিতে নোডগুলো বৃত্তাকারভাবে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করে, তাই একে রিং টপোলজি বলা হয়। এতে কেন্দ্রীয়ভাবে কোন ডিভাইস বা সার্ভারের প্রয়োজন হয়না। নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার ডেটা প্রেরণের ক্ষেত্রে সমান অধিকার পায়।

৪.ট্রি টপোলজি(Tree Topology)

tree-topology-image-wizstudy.blogspot.com

ট্রি টপোলজিকে স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত রূপ বলা যায়। এতে একাধিক কম্পিউটার কেন্দ্রীয়ভাবে একটি প্রধান হোস্ট কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে, যাকে সার্ভার বা রুট নোড বলা হয়। এতে প্রতিটি কম্পিউটার তার পরবর্তী কম্পিউটারের জন্য ইন্টার্নাল হোস্ট কম্পিউটার হিসেবে কাজ করে।

৫.মেশ টপোলজি(Mesh Topology)

mesh-topology-image-wizstudy.blogspot.com
Mesh

আমরা জানি মেশ শব্দের অর্থ হচ্ছে জাল। নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে মেশ টপোলজিতে নোডসমূহকে অনেকটা জালের মতো করে সাজানো হয়। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে যার ফলে নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলো একে অপরের সাথে খুব সহজে এবং দ্রুত ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। মেশ টপোলজিতে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে P2P ( Point to Point  বা Peer to Peer) নেটওয়ার্ক তৈরী করে।

৬.হাইব্রিড টপোলজি(Hybrid Topology)

hybrid-topology-image-wizstudy.blogspot.com

বাস, স্টার, রিং, মেশ ইত্যাদি টপোলজির সমন্বয় করে গঠন করা হয় হাইব্রিড টপোলজি। বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজে একটিমাত্র টপোলজি দিয়ে সবকিছু করা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। কেননা প্রতিটি টপোলজির ই নিজস্ব কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে। এক্ষত্রে আমাদের একই নেটওয়ার্কে একাধিক  টপোলজির প্রয়োজন হতে পারে। আর এজন্যই একাধিক টপোলজির সমন্বয়ে গঠন করা হয় হাইব্রিড টপোলজি। 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • বিভিন্ন প্রকার নেটওয়ার্ক টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা লিখতে হবে।

০১। বাস টপোলজি (Bus Topology)- যে টপোলজিতে একটি মূল তারের সাথে সব কয়টি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটার সংযুক্ত থাকে তাঁকে বাস টপোলজি বলে। বাস টপোলজিকে অনেক সময় নিলিয়ার টপোলজিও বলা হয়। এই নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থায় যখন কোনো ডেটা স্থানান্তর করা হয়, তখন এ ডেটা সিগন্যাল আকারে মূল বাসে চলাচল করে। এ ক্ষেত্রে যে কম্পিউটার ডেটা গ্রহণ করতে চায়, সেই ডেটা পেয়ে থাকে। অন্য কম্পিউটারগুলোয় ডেটা পৌছুবেনা যতক্ষণ নিজে সংযুক্ত না হয়। কম্পিউটার ল্যাবে অল্প ব্যয়ে ব্যাবহারের জন্য বাস টপোলজি উত্তম।

সুবিধাসমূহ

ক।বাস টপোলজি সহজ ও সরল।

খ। এই টপোলজির কোনো কম্পিউটার নষ্ট হলেও সম্পূর্ণ সিস্টেমের কোনো ক্ষতি হয় না।

গ। এই টপোলজিতে খুব কম ক্যাবল খরচ হয়।

ঘ। নতুন কম্পিউটার সংযোগ করতে চাইলে মূল বাসের সাথে যুক্ত করে দিলেই হয়।

ঙ। প্রয়োজনে রিপিটার ব্যবহার করে এই নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা যায়।

অসুবিধাসমূহ

ক। এ টপোলজিতে ডেটা চলাচলে গতি কম।

খ। বাস টপোলজিতে সহজে ত্রুটি নির্ণয় করা যায় না।

গ। এই টপোলজিতে কম্পিউটারের সংখ্যা বেশি হলে ডেটা ট্রান্সমিশন ব্যাহত হয়।

০২। রিং টপোলজি (Ring Topology)- যে নেটওয়ার্কে সবগুলো কম্পিউটারকে ক্যাবলের মাধ্যমে এমনভাবে সংযুক্ত করা হয় যে, একটি রিং বা লুপের সৃষ্টিয় তাঁকে রিং টপোলজি বলে। এ ব্যাবস্থায় কোনো কম্পিউটার ডেটা পাঠালে তা বৃত্তাকার পথে কম্পিউটারগুলোর সাথে ঘুরতে থাকে যতক্ষণ না নির্দিষ্ট কম্পিউটার ডেটা গ্রহণ করে। রিং টপোলজিতে প্রতিটি কম্পিউটারের গুরুত্ব সমান।

সুবিধাসমূহ

ক। এ টপোলজিতে কোনো কেন্দ্রীয় সার্ভার বা কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়না।

খ। এই টপোলজিতে কম্পিউটারের সংখ্যা বাড়ালেও এর দক্ষতা খুব বেশি প্রভাবিত হয় না।

অসুবিধাসমূহ

ক। এ টপোলজি ডেটা চলাচলের গতি কম এবং খরচও বেশি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

খ। সমস্যা নিরূপণ করা সহজ নয়।

গ। এ টপোলজিতে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম অচল হয়ে পড়ে।

ঘ। কম্পিউটারের সংখ্যা বাড়ালে ডেটা পারাপারেও সমস্যা দেখা দেয়।

ঙ। নতুন কম্পিউটারের সংযোগ দেওয়ার প্রয়োজন হলে পূর্বের সিস্টেম ভেঙ্গে নতুনভাবে করতে হয়।

০৩। স্টার টপোলজি (Star Topology)- যে নেটওয়ার্কে সবগুলো কম্পিউটার একটি কেন্দ্রীয় জংশন (হাব বা সুইচ) থেকে সংযোগ দেওয়া হয় তাঁকে স্টার টপোলজি বলে। একটি হাব দিয়ে সবগুলো কম্পিউটারকে সংযোগ করা হয়। হাবের ক্ষমতা যত বেশি হবে নেটওয়ার্ক তত বেশি সংযোগ দেওয়া যাবে। সেলুলার ফোন স্টার টপোলজি ব্যবহার করে। Local Area Network (LAN) সংযোগের ক্ষেত্রে এ ধরণের সংগঠন বেশি ব্যবহার করা হয়।

সুবিধাসমূহ

ক। বর্তমানে এ টপোলজি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

খ। এই নেটওয়ার্কে কোন কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেমের উপর কোনো প্রভাব পরে না।

গ। এ টপোলজিতে ডেটা চলাচলের গতি বেশি।

ঘ। এ টপোলজি কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় বলে এর ত্রুটি নির্ণয় করা সহজ হয়।

ঙ। এ টপোলজিতে নতুন কম্পিউটার সংযোগ দিতে চাইলে শুধু হাবের সাথেই সংযোগ দিলেই হয়।

অসুবিধাসমূহ

ক। এটি ব্যয়বহুল কেননা প্রত্যেকটি কম্পিউটার হাবের সাথে সংযোগ দিতে চাইলে প্রচুর ক্যাবলের প্রয়োজন হয়।

খ। এ টপোলজিতে হাব বা সুইচ নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম অচল হয়ে পড়ে।

০৪। ট্রি টপোলজি (Tree Topology)- সবকয়টি কম্পিউটারকে একাধিক হাব (HUB) ব্যবহার করে একটি বিশেষ স্থানে সংযুক্ত করা হয় যাকে যাকে বুট সার্ভার কম্পিউটার বলে। এ বুট (সার্ভার কম্পিউটার) ও শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট নেটওয়ার্ককে ট্রি টপোলজি বলে। মূলত স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত নেটওয়ার্কই হলো ট্রি টপোলজি।

সুবিধাসমূহ

ক। এ টপোলজিতে নতুন কোনো নুড যুক্ত করা বা বাদ দেওয়া সহজ।

খ। অফিস ব্যাবস্থাপনার জন্য এ নেটওয়ার্ক বেশি উপযোগী।

গ। এ পদ্ধতিতে শাখা-প্রশাখার মাধ্যমে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ সুবিধাজনক।

অসুবিধাসমূহ

ক। এ টপোলজিতে নেটওয়ার্ক গঠন প্রকৃতি জটিল।

খ। মূল কম্পিউটার নষ্ট হলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পরে।

০৫। মেশ টপোলজি (Fully Connected Topology )- যে নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থায় প্রতিটি ওয়ার্কঅস্টেশনের সাথে আলাদা আলদা বাস বা লিংক থাকে এবং প্রতিটি ওয়ার্কস্টেশন সরাসরি যে কোন ওয়ার্কস্টেশনের সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে মেশ বা পরস্পর সংযুক্ত নেটওয়ার্ক টপোলজি বলে। এ ধরণের নেটওয়ার্ক কম্পিউটারগূলোর মধ্যে পাস্পরিক সংযোগকে পয়েন্ট টু পয়েন্ট লিংক বলে। কোনো কম্পিউটার নষ্ট হলে অন্য কম্পিউটারের ডেটা আদান-প্রদানে কোনো সমস্যা হয় না। এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই সমস্যার সমাধান করা যায়। শুধু সংযোগ লাইনগুলোর দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় খরচ একটু বেশি।

সুবিধাসমূহ

ক। নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়।

খ। যে কোনো দু’টি কম্পিউটারের মধ্যে দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করা যায়।

গ। ডেটা কমিউনিকেশনে অনেক বেশি নিশ্চয়তা থাকে।

ঘ। যে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে অন্য কম্পিউটারে ডেটা আদান-প্রদান করতে সমস্যা হয় না।

ঙ। এক নোড থেকে অন্য নোডে ডেটা সরাসরি স্থানান্তর করা যায়।

অসুবিধাসমূহ

ক। সংযোগ লাইনগুলোর দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় খরচ বৃদ্ধি পায়।

খ। নেটওয়ার্ক ইন্সটলেশন ও কনফিগারেশন বেশ জটিল।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল  কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

Leave a Comment