এ কথাও আমরা জানি যে, বাজারে দু’ধরণের কর্পূর পাওয়া যায়। আমাদের দেশে যুগ যুগ ধরেই বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে কর্পূরের ব্যবহার হয়ে আসছে।কর্পূরের গন্ধ চোখ বন্ধ করেও চেনা যায়। এ কথা আমরা প্রায় সকলেই জানি যে, পুজো-পাঠ বা খাবারের সুগন্ধ বাড়াতে কর্পূরের (ভোজ্য) ব্যবহার করা হয়। তবে আমরা অনেকেই হয়তো কর্পূরের অনেকগুলি আশ্চর্য কার্যকারীতা বা ব্যবহার সম্পর্কে তেমন ভাবে জানি না। আজ জেনে নেওয়া যাক চেনা কর্পূরের এমন বেশ কয়েকটি অচেনা ব্যবহার সম্পর্কে
মশা তাড়াতে:
ঘর থেকে মশা তাড়াতে কর্পূরের ট্যাবলেট ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। এতে মশা ঘর ছেড়ে পালাবে, একই সঙ্গে রুম ফ্রেশনারের কাজও করবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ব্রণ বা ব্রণর দাগ নিরাময়ে:
কয়েক ফোঁটা কর্পূর এসেনশিয়াল অয়েল অন্য কোনও তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্রণ আক্রান্ত ত্বকে মালিশ করলে ব্রণ সেরে যাবে। ব্রণর দাগও দ্রুত ফিকে হয়ে মিলিয়ে যাবে। এটি নারকেল তেল, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বা আমন্ডের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন। উপকার পাবেন।
চুল ঝরা রোধে বা খুশকির সমস্যা দূর করতে:
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
নিয়মিত মাথায় যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে কর্পূর এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে মাথায় মেখে দেখুন। দেখবেন, চুল ঝরার পরিমাণ অনেকটাই কমে যাবে। চুলে শ্যাম্পু করার আগে এই তেলের মিশ্রণ মাথার তালুতে আর চুলের গোড়ায় ভাল করে মাখলে খুশকির সমস্যা দ্রুত কমে যাবে।
পিঁপড়ে দূর করতে:
বাড়িতে পিঁপড়ের উপদ্রবে নাজেহাল? এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে অনেকেই বাজার চলতি কীটনাশক ব্যবহার করেন। কিন্তু এর ক্ষতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বাড়ির শিশু বা বয়ষ্কদের জন্য ভয়াবহ হতে পারে। তাই ক্ষতিকর কীটনাশকের পরিবর্তে জলের সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন কর্পূরের গন্ধে পিঁপড়েরা ঘর ছেড়ে পালাবে।
শিশুর ঠান্ডা লাগলে:
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ঠান্ডা লেগে শিশুর বুকে কফ জমে গেলে বা সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে গেলে কাজে লাগাতে পারেন কর্পূর। নারকেল তেল বা সরষের তেলের সঙ্গে সামান্য কৃত্রিম কর্পূর মিশিয়ে সামান্য গরম করে নিন। উষ্ণ অবস্থায় এই তেল শিশুর বুকে ও পিঠে মালিশ করে দেখুন। দ্রুত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
ত্বকের সমস্যায়:
ত্বকের চুলকানি বা র্যাশের সমস্যায় কর্পূর খুবই কার্যকরী! এক টুকরো ভোজ্য কর্পূর সামান্য জলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকের আক্রান্ত স্থানটি এই দ্রবণ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বকের চুলকানি ভাব আর র্যাশের সমস্যা মুহূর্তে কমে যাবে। তবে কখনওই শরীরের কোনও ক্ষত স্থানে কর্পূর লাগাবেন না। কারণ, কর্পূর রক্তের সঙ্গে মিশে গেলে শরীরে বিষক্রিয়া হতে পারে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ছারপোকা তাড়াতে:
জানেন কি ছারপোকা তাড়াতে কর্পূর অত্যন্ত কার্যকরী! বিছানার তোষক, ম্যাট্রেস, চাদর ঘণ্টা খানেক রোদে দেওয়ার পর একটি বড় কর্পূরের টুকরো কাপড়ে মুড়ে বিছানা ও ম্যাট্রেসের মাঝামাঝি রেখে দিন। দেখবেন, এতে বিছানায় ছারপোকার উপদ্রব বন্ধ হয়ে যাবে।
গোপান রোগ
- যদি পার্টনার আপনার চেয়ে অনেক বেশি লম্বা হয় তবে শারীরিক সম্পর্ক করার ক্ষেত্রে কি করবেন।
- বিবাহিত জীবনের ১০০ টি গোপন যৌন মিলনের অজানা কথা
- ‘ফরেন বডি’ বা যৌন পন্যের ছড়াছড়ি, ফরেন বডি মানে কি?
- ভেজাইনা কাকে বলে এবং এর দৈর্ঘ্যই বা কতটুকু তা জানা প্রয়োজন আমাদের।
- বিবাহিত জীবনে সম্পর্ককে সুন্দর করবেন যেভাবে জানেন কি?
- বউয়ের স্তন চোষার সময় দুধ মুখে গেলে কি হবে
- মহিলাদের সাদা স্রাব
- স্তন ঝুলে যাচ্ছে, জেনে নিন কারণ ও প্রতিকার
- হঠাৎ স্তনে পরিবর্তন দেখা দেয়নি তো?
- বিজ্ঞানের কী কী বলার আছে হস্তমৈথুন সম্পর্কে?