কুরবানির ঈদের পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান,ঈদের পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান, কুরবানির মাংস খাওয়ার পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান, মাংস খাওয়ার পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান, পেটের কষা ভাবে দূর করেন চিরতরে,পায়খানা কষা হলে যে ৭ খাবার খাবেন,কষা হলে যে ৭ খাবার খাবেন,কুরবানির ঈদের পরের খাদ্য তালিকা, কুরবানির ঈদের পরের সুস্থ্য থাকা

বিষয়: কুরবানির ঈদের পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান,
ঈদের পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান, কুরবানির মাংস খাওয়ার পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান, মাংস খাওয়ার পরের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান, পেটের কষা ভাবে দূর করেন চিরতরে,পায়খানা কষা হলে যে ৭ খাবার খাবেন,কষা হলে যে ৭ খাবার খাবেন,কুরবানির ঈদের পরের খাদ্য তালিকা, কুরবানির ঈদের পরের সুস্থ্য থাকা

ছোট বড় সবাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগে থাকেন। তৈলাক্ত ও ভারী খাবারই মূলত এর জন্য দায়ী। শুরুতে সচেতন না হলে এ সমস্যা পরবর্তী সময়ে আলসারে রূপান্তর হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অনেকেই এটা থেকে মুক্তি পেতে ঝুঁকে পরেন ওষুধের দিকে। এতে সাময়িক সময়ের জন্য মুক্তি মিললেও আসলে এটি ক্ষতিকর। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো নিয়মিত খেলে খুব সহজেই আপনার গ্যাস্ট্রিক চিরতরে দূর করতে সাহায্য করবে। যেমন-

আদা

অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার আদা এ ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্যাসের সমস্যা ভালো হবে।

দই

দইয়ে ল্যাকটোব্যাকিলাস, অ্যাসিডোফিলাস ও বিফিডাসের মতো নানা ধরনের উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই সকল উপকারী ব্যাকটেরিয়া দ্রুত খাবার হজমে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। তাই দই খেলে হজম ভালো হয়, গ্যাস কমে। এজন্য খাবারের পর দই খাওয়াটা বেশ কার্যকর।

রসুন

অ্যাসিডিটির সমস্যা হ্রাস করতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। এ ক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।

পুদিনা পাতার পানি

পুদিনা পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে খেলে পেট ফাঁপা, বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে।

পানি পান

পানি পানের সুফলের কথা সবাই জানেন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই গ্লাস করে পানি পান করবেন, দেখবেন সারা দিন আর গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রণা সহ্য করতে হবে না। কারণ পানি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তা ছাড়া পানি পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখতেও কাজ করে।

পেঁপে

পেঁপেতে রয়েছে পেপেইন নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। তাই নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলে গ্যাসের সমস্যা কমতে থাকবে।

কলা

যারা বেশি করে লবণ খান, তাদের গ্যাস ও হজমে সমস্যা হতে পারে। কলায় যে পটাশিয়াম থাকে, তাতে শরীরের সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য বজায় থাকে। কলা হজমে সাহায্য করে। দেহ থেকে দূষিত পদার্থ দূর করে দেয়।

শসা

শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকরী। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের সমস্যা কমায়।

আনারস

আনারসে রয়েছে ৮৫ শতাংশ পানি এবং ব্রোমেলিন নামক হজমে সাহায্যকারী প্রাকৃতিক এনজাইম যা অত্যন্ত কার্যকরী একটি পাচক রস। এটি পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে। এ ছাড়া আনারস ত্বকের জন্যও বেশ উপকারী।

হলুদ

হজম সংক্রান্ত সব ধরনের সমস্যা সমাধানে হলুদ বেশ কার্যকর। এটি চর্বিজাতীয় খাবার হজমে সাহায্য করে।

ডাবের পানি

ডাবের পানি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকটাই দূর করতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ফাইবার, যা হজমশক্তি বাড়ায় এবং পাশাপাশি অ্যাসিডিটি কমায়। এ ছাড়াও বুক জ্বালা পোড়া ও পেটে ব্যথা কমাতে ডাবের পানি অত্যন্ত কার্যকরী।

এই উপায়গুলো নিয়মিত মেনে চললে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। অবশ্যই সেইসঙ্গে খাবারে অনিয়ম ও তৈলাক্ত ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও

Leave a Comment