কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া শীর্ষক একটি প্রবন্ধ লিখ। সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দ

শ্রেণি: ৮ম-2021 বিষয়: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 3
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

অধ্যায়ের শিরােনাম: অধ্যায়-তৃতীয়; বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন।

অ্যাসাইনমেন্ট: কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া শীর্ষক একটি প্রবন্ধ লিখ। (সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দ)

সংকেতঃ-

১। সংস্কৃতির ব্যাখ্যা।

২। সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের উদাহরণ।

৩। সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের বিভিন্ন দিক।

৪। কোভিড’ ১৯ পরিস্থিতিতে নিজ পরিবারের অর্থনৈতিক পরিবর্তনের উল্লেখযােগ্য দিক (আয় কমে যাওয়া/ মিতব্যয়ী হওয়া)

৫। কোভিড’ ১৯ পরিস্থিতিতে নিজ পরিবারের সামাজিক পরিবর্তনের দিক (বিয়ে, জন্মদিন ও উৎসব। ইত্যাদি অনুষ্ঠানের আয়ােজন ও আচরণের ক্ষেত্রে নতুন নিয়মকানুন/পরিবর্তনসমূহ)

৬। কোভিডের কারণে পরিবর্তিত অবস্থার সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ানাে (যেসব বিষয় থাকতে পারে- প্রযুক্তির ব্যবহার, খাদ্যাভাসে সংযােজন, পরিচ্ছন্নতা ইত্যাদি।)

শিখনফল/বিষয়বস্তু:

পাঠ ১সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন ধারণা।

পাঠ ২সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন বৈশিষ্ট্য।

পাঠ ৩সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়নের বিভিন্ন দিক।

পাঠ ৪বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন।

পাঠ ৫বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়নের বিকাশ ধারা।

এই অধ্যায়ের জন্য উল্লিখিত সকল পাঠ।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

১। পাঠ্যপুস্তক থেকে সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তন, সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের বিভিন্ন দিক ও কীভাবে সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার যােগ্যতা অর্জন করতে হয় এই পাঠগুলাে ভালােভাবে পড়তে হবে।

২। পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলে পরিবর্তনের দিকগুলাে সম্পর্কে জেনে নিতে পারে।

৩। শিক্ষক, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের সাথে। (সশরীরে/ মােবাইলে/ টেলিফোনে/ অনলাইনে ) কথা বলে অভিজ্ঞতা বিনিময় ও আলােচনার মাধ্যমে কোভিড-১৯ কালীন। পরিবর্তন (যেমন- লক ডাউন, সামাজিক দূরুত্ব, পরিচ্ছন্ন জীবন-যাপন, মিতব্যায়ী আচরন, মানবিক দায়িত্ব ইত্যাদি) সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে।

৪। নিজের পর্যবেক্ষন ক্ষমতা দিয়ে এবং ইন্টারনেট, পত্রপত্রিকা, টিভি ও অন্যান্য মাধ্যম থেকে পরিবর্তিত অবস্থার সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ানাে সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

ক) সামাজিকীকরনের সুস্পষ্ট ধারণাঃ

মৌলিক ধারণা

মানব শিশু ভূমিষ্ঠ হবার পর তাকে সামাজিক পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে টিকে থাকার প্রয়োজনে অনেক কিছু শিখতে হয়। এ শিক্ষণ প্রক্রিয়া জন্মের পর থেকে শুরু হয় এবং তার জীবনব্যাপি চলতে থাকে। শিশুর এ শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় প্রথমে তার মা-বাবা, পরিবারের সদস্যরা, প্রতিবেশি, আত্মীয়-স্বজন এবং পরবর্তীতে তার শিক্ষক, সহযোগী, চেনা অচেনা অনেকেই খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ শিক্ষণ প্রক্রিয়া মানব শিশুকে ভাষা, আচার আচরণ, প্রথা পদ্ধতি, মূল্যবোধ, আদব-কায়দা ইত্যাদি সম্পর্কে অবহিত করানোর মাধ্যমে তাকে সামাজিক মানুষ হয়ে উঠতে সহায়তা করে।

জীবনব্যাপি চলতে থাকা এই শিক্ষণ প্রক্রিয়াকেই সামাজিকীকরণ বলে। সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় ব্যক্তি মূলত: সংস্কৃতি সম্পর্কে অবহিত হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সামাজিকীকরণ প্রসঙ্গে মনোবিজ্ঞানী বোগারডাস (Bogardus) eলেছেন, “সামাজিকীকরণ হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ব্যক্তি জনকল্যাণের নিমিত্তে একত্রে নির্ভরযোগ্য আচরণ করতে শেখে। এটি করতে গিয়ে সামাজিক আত্মনিয়ন্ত্রণ, দায়িত্ব ও সুসামঞ্জস্য ব্যক্তিত্বের অভিজ্ঞতা লাভ করে।” Kingsley Davis তার Human society গ্রন্থে বলেছেন, “যে প্রণালীতে মানব শিশু পূর্ণাঙ্গ সামাজিক মানুষে পরিণত হয় তাই সামাজিকীকরণ। “

কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে শিশুদের সুষ্ঠু সামাজিকীকরণে সৃষ্ট বাধা এবং দূরীকরণের উপায়

Ogburn and Nimkoff বলেছেন, “যে পদ্ধতিতে ব্যক্তি নিজ নিজ মানবগোষ্ঠীর ব্যবহারিক মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্য প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হয়, তাই সামাজিকীকরণ।” তাদের মতে, সামাজিকীকরণ ব্যতীত সমাজে জীবন-যাপন করা সম্ভব নয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে একটা মেয়ে শিশু তার মা দাদিমা কিংবা বোনকে অনুকরণ করে এবং কীভাবে কন্যা, বোন, বান্ধবী, স্ত্রী কিংবা মা হয়ে উঠবে সেটা ধীরে ধীরে রপ্ত করে।

তার চারিপাশের ঘনিষ্ঠ জনও সেভাবেই তাকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করে। যেমন তার জন্মদিনে তাকে পুতুল কিংবা রান্নার খেলনা হাড়ি-পাতিল ইত্যাদি উপহার দেয়। পক্ষান্তরে, ছেলে শিশু অনুকরণ করে তার বাবাকে, ভাইকে কিংবা পরিবারের কোনো পুরুষ সদস্যকে এবং সে পুত্র, ভাই, বন্ধু, স্বামী কিংবা বাবা হয়ে উঠার প্রক্রিয়া ধীরে ধীরে রপ্ত করে। সে খেলনা হিসেবে পায় ফুটবল, রেসের গাড়ি-ঘোড়া, রোবোট মানব কিংবা পেশীবহুল পুরুষের প্রতিবিম্ব যা সমাজে তার ভূমিকা নির্ধারণ করতে উৎসাহিত করে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া

মানুষের জীবন প্রক্রিয়া একই সাথে শারীরিক ও সামাজিক এবং প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠে। শিশুরা যে পরিবেশ বেড়ে উঠে সেই পরিবেশের সংস্কৃতি ও মানুষের বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার ও সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে আমৃত্যু জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কোনো না কোনো কিছু শিখছে। সামাজিকীকরণ একটি প্রক্রিয়া যা প্রতিটি পর্যায়ে চলতে থাকে। উদাহরণ হিসেবে আমরা বলতে পারি বড়দের সালাম দেওয়া শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক আসলে দাঁড়ানো এগুলো আমরা জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে শিখেছি আর তার প্রকাশ ঘটাচ্ছি। আনন্দ ও দুঃখের বহিঃপ্রকাশ প্রত্যেক সমাজ একই হলেও এক্ষেত্রে সামাজিকীকরণের ভূমিকা রয়েছে।

খ) নিচে আমার সামাজিকীকরণ সম্পর্কে নিজ অভিজ্ঞতা

আমরা প্রতিনিয়ত নানান ভাবে নানান কিছু জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিখছি আর এটা হচ্ছে সামাজিকীকরন। এটা একটা জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমরা সমাজ, পরিবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে সবসময় নানান কিছু শিখছি। শুধু ছোট বেলায় নয়,,বৃদ্ধ অথবা যুবক অবস্থায় ও সামাজিকীকরণ হতে পারে। এটি যেকোনো সময় যেকোনো ভাবে ঘটতে পারে। কারও থেকে নতুন কিছু শিখা এক ধরণের সামাজিকীকরণ।

সামাজিক নীতি ও সামাজিকীকরণ

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

শিশুর সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে সামাজিক নীতি বিভিন্ন ভূমিকা পালন করে থাকে। বহির্বিশ্বে বিশেষ শিশু প্রতিপালনের ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলো বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে।

গ) করোনা-১৯ পরিস্থিতির কারনে সামাজিকীকরণে যেসব বাধার সম্মুখীন হয়েছে

সামাজিকীকরনে প্রভাব ফেলে এরকম উপাদানের তালিকা নিম্নরূপঃ

পরিবার

মানুষের জীব সামগ্রিক জীবনের সামাজিকীকরণ প্রথমে পরিবার থেকে শুরু হয়। নবজাতক শোনা, দেখা, স্বাদ নেওয়া সহ বিভিন্ন বিষয় প্রথমে পরিবার থেকে শিখে থাকে। পরিবারের সদস্যরা সামাজিক পরিবেশের ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে। সব সমাজ ও পরিবার সামাজিকীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের আদব কায়দা, নীতি নৈতিকতা এবং শিক্ষার প্রথম ধাপ পরিবার থেকে শিশু শিখে থাকে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

সামাজিকীকরণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠার থেকে ব্যক্তি বিভিন্ন নৈতিক জ্ঞান লাভ করে। একজন দ্বাম্বিক তাত্ত্বিক পর্যবেক্ষণ করেন যে, স্কুল কলেজ অর্থাৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাজের পুরস্কার এবং শাস্তির বিষয়টা আছে সেটার প্রথম পরিচয় ঘটে থাকে। শিশুরা সময়ের সাথে সাথে বেশি বাস্তববাদী হয়ে উঠে সেটা শারীরিক মানবিক ও সামাজিক সক্ষমতাকেও বুঝিয়ে থাকে।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ অনেক ব্যয়বহুল তার পরেও সেখানে দেখা যায় যে মেধাবী শিক্ষার্থীরা এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুবিধা পেয়ে থাকে। একই সাথে কম দক্ষ শিক্ষার্থীরা এই সব সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। সামাজিকীকরণে পরিবারের এর সাথে সাথে সঙ্গী ও সহপাঠীরাও ভূমিকা পালন করে থাকে। পরিবার থেকে বেরিয়ে শিশুরা একই বয়সী শিশুর সাথে একই সামাজিক যোগ্যতা ভাগ করে । এক অপরের সাথে মিথস্ক্রিয়ার ফলে ব্যবহার আচরণে সঙ্গী ও সহপাঠীর পরিবর্তন আসে।

গণমাধ্যম ও প্রযুক্তি

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

গণমাধ্যম ও প্রযুক্তি শিশুর সামাজিকীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। রেডিও, টেলিভিশন, রেকর্ডগান এবং ইন্টারনেরট এগুলো সামাজিকীকরণের সাথে জড়িত। বর্তমানে ইন্টারনেট টেলিভিশনের থেকে বেশি সামাজিকীকরণে ভূমিকা পালন করছে। বিভিন্ন ধরনের টেলিভিশন অনুষ্ঠান এমনকি ব্যবসায়িক অনুষ্ঠান উঠতি বয়সীদের সাথে বিভিন্ন অপরিচিত সংস্কৃতি ও জীবনযাপন এর ধরনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।

কর্মক্ষেত্র

একটি পেশায় কী ধরনের ব্যবহার যথাপোযুক্ত সেটা মানবিক সামাজিকীকরণের গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যায়। সহকর্মীর কাছে থেকেও বিভিন্ন বিষয় আদান প্রদান হয়ে থাকে। যখন একটা পেশা থেকে আরেকটি পেশায় কেউ যোগদান করে পেশাগত
সামাজিকীকরণ প্রত্যেকের কর্মক্ষেত্র বড় পরিবর্তন আনে ও চলতে থাকে। প্রযুক্তিগত দক্ষতাও সামাজিকীকরণে ভূমিকা পালন করছে।

ধর্ম

ধর্ম পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। সমাজের মানুষের ধর্মীয় আদর্শ, জীবনধারার উপর ধর্ম ভূমিকা পালন করে থাকে। সঠিক জীবনধারার লক্ষে ধর্মের গুরুত্ব অপরিসীম।

রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থা

রাষ্ট্র ও প্রচলিত সরকার ব্যবস্থা সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রাষ্ট্র একটি কর্তৃত্বমূলক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রের বিভিন্ন সুনির্দিষ্ট নিয়মনীতি থাকে যা রাষ্ট্রের সদস্য বা জনগণকে মেনে চলতে হয়। অন্যথায় শাস্তির ব্যবস্থা থাকে। শিশু ছোটবেলা থেকে এই সমস্ত বিষয় ও জীবনযাপনের নিয়মের সাথে পরিচালিত হয়ে উঠে। সবশেষে এটাই প্রতীয়মান যে , রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থা শিশুর সামাজিকীকরণে ভূমিকা পালন করে।

প্রতিবেশী

পরিবারের পরে শুরু হয় প্রতিবেশীদের সাথে চলাফেরা। তাদের সাথে সামাজিকীকরন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়।

করোনার কারণে যেসব উপাদানের সামাজিকীকরন হয় নি তা নিম্নরূপঃ

১. প্রতিবেশী

২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

৩. সহপাঠী -বন্ধবান্ধব

৪. কর্মক্ষেত্রে

৫. গণমাধ্যম

৬. সামাজিক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ঘ) শিশুর সুষ্ঠ সামাজিকীকরণে যেসব প্রত্যাশা প্রয়োজন

বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিবার ছাড়া সামাজিকীকরণে কোনো উপাদান ভূমিকা রাখতে পারছে না।যদিও গণমাধ্যমে সবাই জড়িয়ে পড়ছে কিন্তু তা তাদের নেতিবাচক সামাজিকীকরণের বিস্তার করছে।এক্ষেত্রে একটি শিশুর সুষ্ঠু সামাজিকীকরণের জন্য সকল ইপাদান কে সক্রিয় ভাবে এগিয়ে আসতে হবে।আবার, বর্তমান পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে বলা যায়, এটি একেবারেই অসম্ভব কারণ করোনা ভাইরাসের কারনে সবাই ঘরের মধ্যে আবদ্ধ। তাই,,তাদের সুষ্ঠু বিকাশের স্বার্থে অন্যান্যা উপাদান নিজ থেকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর মধ্যে সামাজিকীকরণের প্রভাব ব্যাপক বিস্তার করে।তাই,যতদূর সম্ভব তা খুলে দিয়ে তাদের বিকাশের কথা বিবেচনা করতে হবে।কিন্তু তা যদি সম্ভব না হয়,, বিকল্প ব্যবস্থার কথা চিন্তা করতে হবে।

সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে রয়েছে মসজিদ,মক্তব,বিভিন্ন ক্লাব ইত্যাদি। এগুলো করোনার কারনে বন্ধ থাকলেও সুষ্ঠু বিকাশ ও প্রযুক্তির অপব্যবহার থেকে একটি শিশুকে রক্ষা করতে হবে বা তা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

আমাদের পরিবারের কাছে চাওয়ার কিছু নেই।কারন সবাই জানে পরিবার হলো সামাজিকীকরণের ১টি অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালন করে। কিন্তু অন্য সকল উপাদান করোনার কারণে ভূমিকা রাখতে পারছেনা।তাই, আমাদেরকে শিশুর সুষ্ঠু বিকাশের কথা বিবেচনা করে শিশু তাদের সামাজিকীকরণে প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান গুলোর করণীয় উল্লেখপূর্বক উপস্থাপন করা হলো এবং এ পরিস্থিতিতে উত্তরনের জন্য উপাদান গুলোর সাথে সম্পৃক্ত সকলের কাছে যেসব প্রত্যাশা প্রয়োজন তা ব্যাখ্যা করা হলো।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

1 thought on “কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া শীর্ষক একটি প্রবন্ধ লিখ। সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দ”

Leave a Comment