বিষয়: গর্ভধারণে শারীরিক মিলনের কিছু নিয়ম,বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি, বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি,কিভাবে দ্রুত এবং সহজে গর্ভবতী হওয়া যায়,বাচ্চা নেওয়ার জন্য কখন সহবাস করবেন?, কখন সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়
শারীরিক মিলনের কিছু নিয়ম পরিকল্পনামাফিক গর্ভবতী হওয়াটা সহজ করে দেয়। তাই গর্ভবতী না হয়ে থাকলে ভয় না পেয়ে স্বামীর সাথে মিলনে সচেতন হতে পারেন। কনডম ব্যবহার না করা বা পিল খাওয়া বন্ধ করে দিলেই একজন নারী গর্ভবতী হয়ে যাবেন তা কিন্তু নয়। নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার-দাবার ইত্যাদি বিষয় ঠিক রাখা খুব জরুরী মা হতে চাইলে। যে বিষয়গুলো মাথায় রেখে সহবাস করবেন তা হলো- প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে। মাসিকের সঠিক হিসাব রাখতে হবে যেন আপনি চাইলে সে সময় মাথায় রেখে শারীরিক মিলনের নিয়ম কাজে লাগাতে পারেন।
ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য সময় : অনেকে কনডম ব্যবহার না করলেও গর্ভবতী হতে পারেন না প্রায়ই। এর কারণ তেমন কিছু না। হিসাব করলে দেখা যাবে স্ত্রীর ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সময় হয়তো মিলন ঘটেনি যার ফলে গর্ভধারণও হয় নি। একজন নারীর ডিম্বাশয় মাসে একবার ডিম্বানু তৈরি করে। একে ওভুলেশন বলে। যখন এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় শুধুমাত্র তখনই বীর্যের সংস্পর্শে এলে ডিম্বানুটি নিষিক্ত হতে পারে। তবে শুক্রাণু নারীর গর্ভে গিয়ে প্রায় পাঁচদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তখন যদি নারীর ডিম্বানু প্রস্তুত হয় তখনই শুক্রাণু ডিম্বানুটির সাথে মিলিত হতে পারে।
নারীর মাসিক শুরুর দিন থেকে গুণে গুণে সাতদিন পর্যন্ত এই ডিম্বাণু পুরোপুরি তৈরি হওয়ার সুযোগ নেই বলা চলে। যাদের মাসিক অনিয়ম তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যাদের প্রতিমাসে ঠিকঠাক মতো সঠিক সময় মাসিক হয় তারা এ বিষয়টা মাথায় রাখতে পারেন। ইমার্জেন্সি পিল খেলে এ হিসাব কাজ করবে না, এটাও মনে রাখতে হবে। স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম। গর্ভবতী হতে চাইলে এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে কোনো সমস্যা না থাকলে গর্ভবতী হবেন নারী। কারণ এ সময়ের ভিতরেই ডিম্বানুটি প্রস্তুত হয়।
জন্ম বিরতিকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ করা: যদি আপনার ড্রয়ারে কনডম থাকে তা আপনি যে কোন সময় ফেলে দিতে পারেন। যদি আপনি গর্ভ নিরোধক বড়ি সেবন করেন তবে আপনি এটা গ্রহণ বন্ধ করতে পারেন এবং সরাসরি চেষ্টা শুরু করতে পারেন। অথবা আপনি মাসিক শুরুর আগ পর্যন্ত পিল চালিয়ে যেতে পারেন। এক্ষেত্রে ডাক্তারের শিশু জন্মের তারিখ নির্নয় করতে সহজ হয়। আপনার মাসিকচক্র ফিরে আসতে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। আপনি পিল খাওয়া অবস্থায় গর্ভধারন করলে পিল খাওয়া বন্ধ করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। পিল খাওয়া অবস্থায় গর্ভধারন করলে যে শিশুর ক্ষতি হবে তা নয়, তবে সাবধানতা অবলম্বন করা ভাল। যদি আপনি গর্ভনিরোধের জন্য ইন্জেকশন ব্যবহার করে থাকেন তবে সন্তান ধারন করার জন্য এক বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে।
ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার আগেই শারীরিক মিলন : পুরুষের শুক্রাণু জরায়ু বা ডিম্বনালীতে দুই থেকে তিনদিন বেঁচে থাকে। কিন্তু নারীর ডিম্বাণু মাত্র ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা নিষিক্ত হওয়ার অবস্থায় থাকে। এরপর সেখানে আর কোনো শুক্রাণু কাজ করতে পারে না। তাই ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য দিনে শারীরিক মিলন না করে মাসিক শেষ হওয়ার পর একদিন পর পর শারীরিক মিলন করতে হবে। যেন ডিম্বাণু প্রস্তুত হলে শুক্রাণু মিলিত হতে পারে। জরায়ুতে অপেক্ষমাণ শুক্রাণুও সেটা করতে পারে।
শারীরিক মিলন প্রতিদিন নয় : অনেকের ধারণা বাচ্চা চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন জরুরী। এটা ঠিক নয়। প্রতিদিন শারীরিক মিলনে অবসাদ বা ক্লান্তি চলে আসতে পারে। নারীর মিলিত হওয়ার আগ্রহ কমে যেতে পারে এবং পুরুষের বীর্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর ফলে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সময় শারীরিক মিলন না ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তাই এক দিন পর পর শারীরিক মিলন গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়। এতে করে শারীরিক মিলনের আগ্রহও থাকে আবার ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।
সঠিক যৌন মিলন : গর্ভধারণের জন্য কিছু যৌন পদ্ধতি পালন করা যেতে পারে। যৌন মিলনের বহুল প্রচলিত পজিশন নারীর উপরে পুরুষ। একে মিশনারি পজিশন বলে। মিশনারি পজিশনে শারীরিক মিলন এক্ষেত্রে সাহায্য করেতে পারে বলে মনে করেন অনেকে। কারণ এতে নারী কোনো রকম নড়াচড়া ছাড়াই বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকতে পারেন। যদিও এ সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্য নেই বা সেমন কোন গবেষনা হয়নি।
দুটি পদ্ধতি নিয়ে সামান্য গবেষনা হয়েছে। একটি মিশনারি এবং অন্যটি ডগি স্টাইল। ডগি পদ্ধতি হচ্ছে মহিলা চার হাত-পায়ে ভর দিয়ে উপুড় হয়ে থাকে এবং সঙ্গী পিছন দিক থেকে যৌন সংসর্গ করে। সাধারন ভাবে বুঝা যায় এই পদ্ধতিতে বীর্য সহজেই সারভিক্স পর্যন্ত পৌছাতে পারে। এই দুটি পদ্ধতিতেই বীর্য সহজে যোনি হয়ে সারভিক্সের সম্মুখে পৌছে। হতে পারে দাঁড়িয়ে বা আপনি উপরেও ভালো পজিশন। এ সম্পর্কে খুব বেশী তথ্য নেই। তাই আপনি আপনার মতো যৌন সংসর্গ চালিয়ে যান।
সহবাসের পরপরই যা করবেন : যোনী এবং সারভিক্সের আশে পাশেই থাকে বীর্য। একবার বীর্যপাত হওয়া মানে আপনার যোনীতে কয়েক লক্ষ শুক্রানুর প্রবেশ। আপনি যৌন মিলনের পরে দাঁড়িয়ে পড়লেও সব শুক্রানুর সরে যাওয়ার কোন কারন নেই। তাই যৌনমিলনের পর সাথে সাথে দাঁড়িয়ে পড়লেও গর্ভধারনে কোন সমস্যা হয় না।
যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকে এবং কোন সমস্যা না থাকে তবে যৌনমিলনের পর ৩০ মিনিট শুয়ে থাকা ভালো। শারীরিক মিলনের পর বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকুন। যেন বীর্য জরায়ুর দিকে সহজে প্রবাহিত হতে পারে। একটা কোলবালিশ পায়ের নীচে দিয়ে রাখতে পারেন যেন পাগুলো একটু উঁচু হয়ে থাকে। মোট কথা বীর্য যতখানি সময় ধরে জরায়ুর ভিতরে রাখা যায় ততই ভালো। এভাবে শুয়ে থাকলে বীর্য সহজে জরায়ু, সারভিক্স হয়ে ফ্যালোপেন টিউবে প্রবেশ করে। শারীরিক মিলনের জন্য ঘুমের আগের সময় বেছে নিন। যেন মিলনের সাথে সাথেই উঠে না যেতে হয় বিছানা থেকে। কিন্তু যদি আপনার জরুয়ুতে ইনফেকশন থাকে এবং ডাক্তার সহবাসের পরপর মুত্রথলি খালি করতে বলে তবে যৌনমিলনের পর দেরী করা ঠিক হবে না।মিলনের পর পরই নিজেকে পরিষ্কার করে নেয়ার অভ্যাস খুবই ভালো। এতে কোনো রকম ইনফেকশনের ভয় থাকে না। কিন্তু গর্ভধারণের জন্য অন্তত ১ ঘন্টা পানি বা সাবান দিয়ে যৌনাঙ্গ না ধুয়েই থাকতে হবে।
গর্ভবতী হওয়ার জন্য শারীরিক মিলনের ব্যাপারে হিসাবি হতে হবে। অনিয়ন্ত্রিত শারীরিক মিলন পরিত্যাগ করতে হবে। মাসিকের সঠিক হিসাব রেখে নিয়ম মেনে শারীরিক মিলন গর্ভধারণ খুব সহজ করে দেবে। তার মানে এই না যে নিজেদের আনন্দ বিসর্জন দিয়ে দিতে হবে! শারীরিক মিলনের সম্পূর্ণ আনন্দ বজায় রেখেই গর্ভধারণের চেষ্টা করতে হবে। এতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের জন্য পুরো ব্যাপারটা আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে। গর্ভধারনের প্রথম শর্ত হচ্ছে নিয়মিত সহবাস। সপ্তাহে একদিন সহবাসের চেয়ে প্রতি ২/৩ দিন পরপর সহবাস এক বছরের মধ্যে গর্ভধারনের মাত্রা বাড়ায়।
- হাঁপানি রোগী জন্য পরামর্শ ও হাঁপানি রোগীর ঘরোয়া চিকিৎসা উপায়গুলো
- করোনা কি ভাবে ফুসফুস আক্রান্ত করে এবং তার প্রতিকার বিস্তারিত
- লেবু কি পারে করোনাধ্বংস করতে !!!
অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায়
অনিয়মিত মাসিক জনিত সমস্যায় ভোগে নিয়ে এমন মেয়ে পৃথিবীতে কমই আছে। মাত্র সঠিক চিকিৎসা এবং সঠিক পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমে এই রোগের সাইডিফেক্ট থেকে আমরা নিজেদের রক্ষা করতে পারি। কি কারণে মাসিক অনিয়মিত হয় এই বিষয়টি জানা আমাদের খুবই প্রয়োজন।
১. হরমোনাল প্রভাব:
ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয়। বয়সন্ধিকালে অনিয়মিত মাসিক স্বাভাবিক কিন্তু বয়সন্ধিকাল পর হবার পর ও যদি আপনার অনিয়মিত মাসিক থাকে তাহলে এটি অবশ্যই চিন্তার কারণ। এই হরমোনাল ইমব্যালেন্স সমস্যাটি দেখা দেয় আমাদের খাদ্য তালিকার কারণে। আই খাদ্যতালিকায় অবশ্যই সুষম রাখার চেষ্টা করবেন।
২.সিস্ট:
আজকাল সিস্ট খুবই সাধারন ব্যাপার হলেও এটির অনিয়মিত মাসিকের অন্যতম একটি প্রধান কারণ। এই দেখা যায় জরায়ু সিস্টের কারণে বাচ্চা গর্ভে দিতে গিয়ে পৌছাতে পারেনা। আর অতিরিক্ত ওয়েল ফুড ফাস্টফুড খাওয়ার কারণে এ ধরনের শ্রেষ্ঠ আমাদের শরীরে এখন প্রচুর পরিমাণে বাসা বাঁধছে। এতে ভয়ের কিছু নেই ঠিক সময়ে যদি আপনি সঠিক চিকিৎসা নিতে পারেন তাহলে সিস্ট থেকে রেহাই পাওয়া খুবই সহজ।
৩. জন্মনিরোধক ট্যাবলেট:
গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট যারা খেয়ে থাকেন তারা অনিয়মিত মাসিক জনিত সমস্যায় ভুগতে পারেন। প্রতিটি ট্যাবলেট এর সাইড ইফেক্ট থাকে। ট্যাবলেট ব্যবহার না করে কনডম ব্যবহার করা অতি উত্তম।
৪. থাইরয়েড ডিসঅর্ডার:
থাইরয়েড জনিত সমস্যার কারণে আপনার মাসিক অনিয়মিত হতে পারেন।
৫. জরায়ু টিউমার:
বেশিরভাগ নারীই 40 বছরের পড়ে গিয়ে জরায়ুর টিউমার জনিত সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। জরায়ুর টিউমার জনিত সমস্যা এখন অল্প বয়সী মেয়েদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে যার কারণে অনিয়মিত মাসিক সমস্যাটি দেখা যায়।
অনিয়মিত মাসিকের ফলে শরীরে কি কি পরিবর্তন ঘটে?
অনিয়মিত মাসিক আপনার শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর কারণ এতে আপনার শরীরের ক্ষতিকর পদার্থ গুলো আপনার শরীরে থেকে যায়। আসুন জেনে নেই অনিয়মিত মাসিক এর ফলে আপনার শরীরে কি কি পরিবর্তন ঘটতে পারে।
- হঠাৎ করে আপনার শরীরের ওজন চরম মাত্রায় বৃদ্ধি পাবে অথবা চরম মাত্রায় কমে যাবে।
- মানসিক যন্ত্রণা দেখা দেবে অতিরিক্ত আবেগী হয়ে উঠবেন।
- অ্যানোরেক্সিয়া বা বুলিমিয়া জাতীয় সমস্যায় ভুগতে পারেন এতে আপনার অতিরিক্ত খেতে ইচ্ছা হতে পারে আবার ক্ষুধা একেবারে চলে যেতে পারেন।
অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায় কি?
অনিয়মিত মাসিক হলে আপনার বাচ্চা হবে না এটাই ভেবে কখনো মন খারাপ করবেন না। অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায় হাজারো রয়েছে ।
হেলদি ফুড:
অনিয়মিত মাসিক কি ভালো করার জন্য অবশ্যই আপনাকে হেলদি ফুড গ্রহণ করতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হলো হলুদ, আদা,ধনে,তিল ও দারুচিনি। এই খাবারগুলো আপনার মাসিক চক্র কে সঠিকভাবে সঞ্চালন করতে সাহায্য করবে আর মাসিক চক্র ঠিক হয়ে গেলে বাচ্চা হওয়া নিয়ে আপনার কোন সমস্যা থাকবে না।
টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি:
টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয় এবং আপনার বাচ্চা ধারনের ক্ষমতাও তেমন থাকে না। তাই টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য সুসম খাবার খান এবং Alcohol থেকে নিজেকে দুরে রাখেন।
টেস্টটিউব বেবি:
যখন কোন ভাবেই সমাধান করতে পারবেন না তখন টেস্টটিউববেবি নিতে পারনে। এখানে দম্পতীর কাছ থেকে Eggs এবং স্পাম নিয়ে ফার্টিলাইজা করে জরাযুতে পারফেক্টলি সেট করে দেওয়া হয়। এটি সাইন্সএর অভিনব আবিষ্কার। এই চিকিৎসা পেতে আপনাকে স্থান ভেদে ৫০ হাজার থেকে থেকে ১০ লাখ পযন্ত খরচ করতে হতো পারে।
শেষ কথা: মাতৃত্ব অনেক মধুর একটি ক্রিয়েশন তাই নিজের যন্ত নিন যে কোন গোপনঅঙ্গ ইনফেকশন হলে ডাক্তারের কাজে যেতে দেরি করবেন। আমাদের “অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায়” এই সম্পর্কের আলোচনা এই পর্যন্তই, ধন্যবাদ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও
- হাঁপানি রোগী জন্য পরামর্শ ও হাঁপানি রোগীর ঘরোয়া চিকিৎসা উপায়গুলো
- পুরুষের যৌনাঙ্গের রহস্য
- করোনা কি ভাবে ফুসফুস আক্রান্ত করে এবং তার প্রতিকার বিস্তারিত
- সেক্স প্রশ্ন: লজ্জা নয় সেক্স- সর্ম্পকিত যা
- লেবু কি পারে করোনাধ্বংস করতে !!!
- ডেঙ্গু জ্বরের ইতিহাস, ডেঙ্গু জ্বর উইকিপিডিয়া