ইসলামের দৃষ্টিতে #চন্দ্রগ্রহণ ও #কুসংস্কার! এ সময়ে করনীয় #সুন্নাহ্সম্মত অামল!
ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গিতে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণকে এতদুভয়ের ওপর একটি ক্রান্তিকাল হিসেবে গণ্য করা হয়। সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর মাখলুক তথা সৃষ্টবস্তু এবং এর প্রমাণস্বরূপই আল্লাহ এ দুটোর ওপর ‘গ্রহণ’ প্রদান করেন। ‘গ্রহণ’ সূর্য ও চন্দ্রের ওপর প্রযোজ্য আল্লাহর কুদরতের আলামত বা নিদর্শন বৈ অন্য কিছুই নয়, যদি বিভিন্ন ইতিহাসের গ্রন্থে এ সম্পর্কীয় নানাবিদ বর্ণনা পরিলক্ষিত হয় ।
সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সূর্য ও চন্দ্র পূজারিদের প্রতি আল্লাহর পক্ষ থেকে এ সতর্কবাণী পৌঁছে দেয় যে, এ দুটোও অন্যান্য মাখলুকের মতো আল্লাহর মাখলুক এবং এরা উপাসনাযোগ্য নয়।
যেহেতু এরা নিজেরাই বিপদগ্রস্ত হয়, যা থেকে এরা আত্মরক্ষা করতে পারে না, সেহেতু এগুলো উপাসনার যোগ্য হতে পারে না। বরং এ দুটোকে আল্লাহকে চেনার নিদর্শন হিসেবে গণ্য করাই প্রকৃত বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক।
আল্লাহ বলেছেন, ‘তাঁর নিদর্শনগুলোর মধ্যে রয়েছে রাত, দিন, সূর্য ও চন্দ্র। তোমরা সূর্যকে সেজদা করো না, আর চন্দ্রকেও না; আল্লাহকে সেজদা করো, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন, যদি তোমরা নিষ্ঠার সঙ্গে শুধু তারই ইবাদত করে থাক‘ (সূরা হা-মিম আস সাজদাহ : ৩৭)।
জাহিলি যুগে মানুষ ধারণা করত যে, বিশ্বে কোনো মহাপুরুষের জন্ম বা মৃত্যু কিংবা দুর্যোগ, দুর্ভিক্ষ প্রভৃতির বার্তা দিতে সূর্য বা চন্দ্র গ্রহণ হয়ে থাকে।
ইসলাম এটাকে একটি ভ্রান্ত ধারণা আখ্যায়িত করেছে এবং ‘গ্রহণ’কে সূর্য ও চন্দ্রের ওপর একটি বিশেষ ক্রান্তিকাল বা বিপদের সময় বলে গণ্য করেছে।
★ এ জন্য সূর্য বা চন্দ্রগ্রহণের সময় মুমিনদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তারা যেন এ সময়ে অন্যান্য কাজকর্ম বন্ধ রেখে আল্লাহর তাসবিহ পাঠ, দোয়া, সালাত আদায় প্রভৃতি আমল করে থাকে।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর নিদর্শনগুলোর দুটো নিদর্শন। এ দুটো কারও মৃত্যু কিংবা জন্মের জন্য ‘গ্রহণ’ হয় না; অতএব তোমরা যখন তা দেখবে তখন আল্লাহর নিকট দোয়া করবে, তকবির বলবে, সালাত আদায় করবে এবং সদকা করবে’ (বোখারি ও মুসলিম) ।
- কর্পোরেট অর্থের উদ্দেশ্য গুলো বর্ণনা কর,কি উদ্দেশ্য কর্পোরেট অর্জন করা হয় আলোচনা কর
- মুনাফা সর্বাধিকরণ ও সম্পদ সর্বাধিকরণের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর
- এজেন্সি ব্যায় কাকে বলে, এজেন্সি সমস্যার প্রকারভেদ তুলে ধরো
- কর্পোরে সিদ্ধান্ত সমূহ সংক্ষেপে বর্ণনা কর,কর্পোরেট ফাইন্যান্সিয়াল ডিসিশন গুলো সংক্ষেপে বর্ণনা কর
- মুনাফা সর্বোচ্চ করনের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা গুলো আলোচনা কর
★সমাজে প্রচলিত #কুসংস্কার, ইসলাম কি বলে… সূর্যগ্রহণ নিয়ে আমাদের সমাজে অনেক ধরনের কুসংস্কার আছে।
ঐ সময়ে খেতে নেই, তৈরি করা খাবার ফেলে দিতে হয়, গর্ভবতী মায়েরা এই সময় যা যা করেন তার প্রভাব নাকি সন্তানের উপর পরে ইত্যাদি। সূর্যগ্রহণ দেখাও অনেকের কাছে নিষেধ। সূর্যকে গিলে ফেলা রাহুর ভয়ে এসব ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে বলে জ্যোতিষীরা দাবী করেন।
আজকের দিনে আমরা যখন পরিষ্কার বুঝতে পারি পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যে চাঁদ এসে যাওয়ার ফলে গ্রহণ হচ্ছে, তাই নতুন জীবাণুর জন্ম, রশ্মির বেশি প্রভাব ইত্যাদি প্রশ্ন অবান্তর। আর ইসলাম এই সব কুসংস্কারকে কখনোই গুরুত্ব প্রদান করেনি। কেবল সূর্যগ্রহণকেন্দ্রকই নয় ইসলাম কোনো প্রকারের কোনো কুসংস্কারকই সমর্থন করে না।
রাসুল [সা.] এর কয়েকটি হাদিস দ্বারা সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি পরিস্কারভাবে প্রতিয়মান, এমনকি সূর্যগ্রহণের সাথে কারো জন্ম-মৃত্যুকে জাড়ানোর ক্ষেত্রেও রাসুল [সা.] নিষেধাঙ্গা আরোপ করেছেন।
সুতরাং সূর্যগ্রহণের সময়ে খেতে নেই, তৈরি করা খাবার ফেলে দিতে হয়, গর্ভবতী মায়েরা এই সময় যা যা করেন তার প্রভাব নাকি সন্তানের উপর পরে ইত্যাদি কথাকে ঝেড়ে ফেলে মুমিন-মুসলিম হিসেবে আমলে মশগুল হওয়া উচিত।
সূর্যগ্রহণ দেখে ভীত-শঙ্কিত হতেন রাসুল [সা.] সূর্য বা চন্দ্রগ্রহণ দ্বারা আল্লাহ তার বান্দাদের ভীতি প্রদর্শন করেন বলেও হাদিসে উল্লেখ আছে, যাতে মানুষ ঈমান ও আমলমুখী হয় এবং পাপাচার বন্ধ করে।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে যে, একদা সূর্যগ্রহণ হলে রাসূলুল্লাহ (সা.) ভীত হয়ে মসজিদে প্রবেশ করে দীর্ঘ সালাত আদায় করে বললেন, ‘এ হচ্ছে একটি নিদর্শন, যা আল্লাহ প্রেরণ করেন।
এটা কারও মৃত্যু কিংবা জন্মের জন্য সংঘটিত হয় না; বরং এর দ্বারা আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ভীতি প্রদর্শন করেন। তোমরা যখন এর কোনো কিছু দেখবে তখন ভীত মনে তাঁর (আল্লাহর) জিকির, দোয়া ও তার ক্ষমা প্রার্থনার দিকে দ্রুত গমন করবে’ (বোখারি ও মুসলিম)।
আধুনিক সৌর বিজ্ঞানীদের মতে, মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহ দু’টির কক্ষপথের মধ্যবলয়ে রয়েছে এস্টিরয়েড (Asteroid), মিটিওরিট (Meteorite) ও উল্কাপিন্ড প্রভৃতি ভাসমান পাথরের এক সুবিশাল বেল্ট, এগুলোকে এককথায় গ্রহানুপুঞ্জ বলা হয়। গ্রহানুপুঞ্জের এই বেল্ট (Belt) আবিষ্কৃত হয় ১৮০১ সালে। এক একটা ঝুলন্ত পাথরের ব্যাস ১২০ মাইল থেকে ৪৫০ মাইল। বিজ্ঞানীরা আজ পাথরের এই ঝুলন্ত বেল্ট নিয়ে শঙ্কিত। কখন জানি এ বেল্ট থেকে কোন পাথর নিক্ষিপ্ত হয়ে পৃথিবীর বুকে আঘাত হানে, যা পৃথিবীর জন্য ধ্বংসের কারণ হয় কিনা?
গ্রহানুপুঞ্জের পাথর খন্ডগুলোর মাঝে সংঘর্ষের ফলে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরখন্ড প্রতিনিয়তই পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে।কিন্তু সেগুলো পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে এসে জ্বলে ভস্ম হয়ে যায়।কিন্তু বৃহদাকার পাথখন্ডগুলো যদি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে কি হবে?
প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এমনই একটি পাথর আঘাত হেনেছিল।এতে ডাইনোসরসহ পৃথিবীর তাবৎ উদ্ভিদ লতা গুল্ম সব ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।উত্তর আরিজন (Arizon) -এ যে উল্কাপিন্ড এসে পরেছিল তার কারণে পৃথিবীতে যে গর্ত হরেছিল তার গভীরতা ৬০০ ফুট এবং প্রস্থ ৩৮০০ ফুট। বিজ্ঞানীরা বলেন, সূর্য অথবা চন্দ্রগ্রহণের সময় ঝুলন্ত পাথরগুলো পৃথিবীতে ছুটে এসে আঘাত হানার আশংকা বেশী থাকে।কারণ হচ্ছে, এসময় সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী একই সমান্তরালে, একই অক্ষ বরাবর থাকে। আগন্তুক গ্রহাণু S-M-E লাইনের অনুকূলে স্বল্প কৌণিক মান সৃষ্টি করে ধাবমান হওয়ার সময় ত্রয়ী বিন্দু শক্তি লাইন দ্বারা বিচ্যুত হয়ে সুজাসুজি পৃথিবীর দিকে তীব্র গতিতে ছুটে আসবে।
পৃথিবীর ইতিহাসে সমাপ্তি রেখা টেনে দেবার জন্য এমন একটি ঘটনা যথেষ্ট! সূর্য কিংবা চন্দ্রগ্রহণ মূলতঃ আগন্তুক জ্যোতিষ্ক কর্তৃক পৃথিবীকে আঘাত করার সম্ভাব্যতা উদ্বেগজনকভাবে বাড়িয়ে দেয়া।
ফলে তিনটির মধ্যাকর্ষণ শক্তি একত্রিত হয়ে ত্রিশক্তিতে রুপান্ত্রিত হয়।এমনি মুহূর্তে যদি কোন পাথর বেল্ট থেকে নিক্ষিপ্ত হয় তখন এই ত্রিশক্তির আকর্ষণের ফলে সেই পাথর প্রচন্ড শক্তিতে, প্রবল বেগে পৃথিবীর দিকে আসবে, এ প্রচন্ড শক্তি নিয়ে আসা পাথরটিকে প্রতিহত করা তখন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাড়াঁবে।ফলে পৃথিবীর একমাত্র পরিণতি হবে ধ্বংস।
একজন বিবেকবান মানুষ যদি মহাশূন্যের এ তত্ব জানে, সূর্যগ্রহণের সময় তার শঙ্কিত হবারই কথা ।এই দৃষ্টিকোণ থেকে সূর্য কিংবা চন্দ্রগ্রহণের সময় মহানবি (সা) -এর সেজদাবনত হওয়া এবং সৃষ্টিকূলের জন্য পানাহ চাওয়ার মধ্যে আমরা একটি নিখুঁত বাস্তবতার সম্পর্ক খুঁজে পাই ।
মহানবি (সা.) এর এ আমলটি ছিল যুক্তিসঙ্গত ও একান্ত বিজ্ঞানসম্মত।আসুন, অনাগত এরকম নাজুক মুহূর্তে আমরা আনন্দ উল্লাসে মত্ত না হয়ে, স্রষ্টার কাছে স্বীয় কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা চেষ্টা করি এবং তারই দরবারে সেজদাবনত হই।
আল্লাহ্ আমাদের তাওফিক দান করুন। সূর্যগ্রহণের নামাজ এবং করণীয়… আরবিতে সূর্যগ্রহণকে ‘কুসূফ’ বলা হয়।
- কর্পোরেট অর্থের উদ্দেশ্য গুলো বর্ণনা কর,কি উদ্দেশ্য কর্পোরেট অর্জন করা হয় আলোচনা কর
- মুনাফা সর্বাধিকরণ ও সম্পদ সর্বাধিকরণের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর
- এজেন্সি ব্যায় কাকে বলে, এজেন্সি সমস্যার প্রকারভেদ তুলে ধরো
- কর্পোরে সিদ্ধান্ত সমূহ সংক্ষেপে বর্ণনা কর,কর্পোরেট ফাইন্যান্সিয়াল ডিসিশন গুলো সংক্ষেপে বর্ণনা কর
- মুনাফা সর্বোচ্চ করনের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা গুলো আলোচনা কর
আর সূর্যগ্রহণের নামাজকে ‘সালাতুল কুসূফ’ বলা হয়।দশম হিজরীতে যখন পবিত্র মদীনায় সূর্যগ্রহণ হয়, ঘোষণা দিয়ে লোকদেরকে নামাজের জন্য সমবেত করেছিলেন রাসুল [সা.] ।
তারপর সম্ভবত তাঁর জীবনের সর্বাদিক দীর্ঘ নামাজের জামাতের ইমামতি করেছিলেনন।সেই নামাজের কিয়াম, রুকু, সিজদাহ মোটকথা, প্রত্যেকটি রুকন সাধারণ অভ্যাসের চেয়ে অনেক দীর্ঘ ছিল। সূর্য ও #চন্দ্রগ্রহণকালে মুমিনদের করণীয় হচ্ছে তাৎক্ষণিকভাবে একত্র হয়ে সালাত আদায় করা এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করতে থাকা।
এ সালাত আদায় করা নফল এবং এতে আজান ও ইকামত দিতে হয় না। তবে লোকজন ডাকার জন্য ‘আস-সালাতু জামিয়া’ (সালাত সমাগত) বা এ জাতীয় বাক্য ব্যবহার করে ডাকার অবকাশ রয়েছে।
সমাবেশস্থলে জুমার নামাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইমাম উপস্থিত থাকলে তিনি সূর্যগ্রহণের সালাত জামাতে আদায় করাবেন। আর ইমাম বা তার প্রতিনিধি উপস্থিত না থাকলে একা একা সালাত করা যাবে। এ সালাত অন্যান্য সালাতের চেয়ে অধিক দীর্ঘ হওয়া উচিত।
রাসূলুল্লাহ (সা.) এ সালাতের কেরাত, কেয়াম, রুকু, সেজদাসহ অন্যন্য আমলগুলোও অনেক দীর্ঘ করেছেন। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণিত হাদিসে উল্লেখ আছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এ সালাতে কেয়াম, রুকু ও রুকু থেকে দাঁড়ানো অবস্থা অত্যধিক দীর্ঘায়িত করেছেন।
এমনকি কেয়াম অবস্থায় প্রায় সূরা বাকারা তেলাওয়াত করার মতো সময় পরিমাণ অতিবাহিত করেছেন এবং রুকু থেকে দাঁড়িয়ে এর চেয়ে তুলনামূলক কম সময় অবস্থান করেছেন। আর দ্বিতীয় রাকাত প্রথম রাকাতের চেয়ে ছোট করেছেন।
তিনি কেয়ামের মধ্যে কেরাত ছাড়াও তাসবিহ, তাহলিল, তকবির, তাহমিদ, দোয়া পড়েছেন বলে অন্য হাদিসে বর্ণিত আছে। সালাত আদায় শেষ হলে সূর্য পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত দোয়া করতে হয়।
হানাফি মাজহাবে অন্যান্য সালাতের মতো এ সালাতেও প্রতি রাকাতে একটি মাত্র রুকু আদায় করতে হয়। শাফিঈ মাজহাবে প্রতি রাকাতে দুটি রুকু করতে হয়। অবশ্য হাদিসের বর্ণনাগুলোতে এ সালাতে রাসূলুল্লাহ (সা.) দুই বা ততোধিক রুকু করেছেন বলেই উল্লেখ রয়েছে।
এ সালাতের রাকাত সংখ্যা দুই। তবে চার রাকাত বা তার বেশিও আদায় করা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রতি দুই বা চার রাকাতের পর সালাম ফিরাতে হবে। সালাতের শেষে কোনো খুতবা পড়তে হয় না।
কোনো কোনো বর্ণনায় রাসূলুল্লাহ (সা.) কর্তৃক খুতবা পাঠের কথা বর্ণিত থাকলেও তা সালাতের সংশ্লিষ্ট হিসেবে নয়; বরং তা ছিল ‘গ্রহণ’ সম্পর্কে জাহিলি যুগের ভ্রান্ত ধারণা নিরসনের জন্য প্রদত্ত বিশেষ বিবৃতি।[আল-আদাবুল মুফরাদ, ইমাম বুখারি
সূত্র/ saifullah.com.bd/
- কর্পোরেট অর্থের উদ্দেশ্য গুলো বর্ণনা কর,কি উদ্দেশ্য কর্পোরেট অর্জন করা হয় আলোচনা কর
- মুনাফা সর্বাধিকরণ ও সম্পদ সর্বাধিকরণের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর
- এজেন্সি ব্যায় কাকে বলে, এজেন্সি সমস্যার প্রকারভেদ তুলে ধরো
- কর্পোরে সিদ্ধান্ত সমূহ সংক্ষেপে বর্ণনা কর,কর্পোরেট ফাইন্যান্সিয়াল ডিসিশন গুলো সংক্ষেপে বর্ণনা কর
- মুনাফা সর্বোচ্চ করনের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা গুলো আলোচনা কর