চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি, চাকরির পরীক্ষার পরিকল্পনা ও আমাদের ভুল সিদ্ধান্ত,চাকরির পরীক্ষায় ভালো করার উপায়,চাকরির পরীক্ষার পরিকল্পনা,সরকারী চাকরির প্রস্তুতি যেভাবে শুরু করবেন,সরকারি চাকরির প্রস্তুতি জন্য দারুণ এবং কার্যকরী কিছু টিপস,ঘরে বসে চাকরির প্রস্তুতি পদ্ধতি,চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি যেভাবে নিবেন
১। অনার্সে ভর্তির পরে ৯০% শিক্ষার্থীদের চিন্তা চাকরির পড়া পড়তে হবে। এই চিন্তা করতে করতেই অনার্স শেষ হয়ে যায় কিন্তু চাকরির পড়া আর কোন দিন হয় না।
২। পড়া শুনা করে কি হবে সব চাকরিতে এখন ঘুষ দিলেই হয়! ঘুষ দিয়ে আমাদের দেশে চাকরি হয় না, এইটা আমি বলবো না। তবে আমার দৃষ্টিতে এইটা আপনি তখনই বলতে পারবেন যখন যোগ্যতা দিয়েও আপনি চাকরি পাচ্ছেন না। আগে পড়া তার পরে এই চিন্তা। এইটা কে অজুহাত দেখিয়ে পড়াশোনা বাদ দিয়ে এই বুলি ফুটাইলে হবে না।
৩। আমার দৃষ্টিতে আমাদের একটা বড় রোগ আছে। মাথায় এক চিন্তা কোন বই পড়বো,কোন শিট পড়লে ভাল হবে, ফেসবুকে কেউ হ্যান্ডনোট দিতে চাইলে মনে হয় সবাই তার পিছু ছাড়ে না। সব শেষে দেখা যায় নিজের কাছে যে বই আছে সেই বইটা মাসে একবারও খোলেনা। তাই নিজের কাছে যে বই আছে আগে সেইটা শেষ করেন তার পরে অন্য বই এর চিন্তা করেন।
৪।পরীক্ষার ৩-৪ দিন আগে ভাইশর্ট সাজেশন হবে?? সত্যি বলতে এমন প্রশ্ন শুনলে আমার অনেক রাগ লাগে। ভাই আপনি চাকরির পরীক্ষা দিবেন আপনার কথা শুনে মনে হয় পঞ্চম শ্রেণীর পরীক্ষার্থী আপনি। এইটা চাকরির পরীক্ষা কোথায় থেকে কি প্রশ্ন দিবে এইটা বলার মত ক্ষমতা কারো নাই। সর্বোচ্চ আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় গুলো বলতে পারবে। তাই এই রকম ব্যাক্তিদের জন্য আমার মনে হয় পরীক্ষা দিয়ে টাকা নষ্ট করা ছাড়া কিছু নয়।
৫। প্লানিং সমস্যা- এইটা একটা বড় সমস্যা। অনেকেই এক সাথে ব্যাংক,বিসিএস,শিক্ষক নিয়োগ,মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষা সহ সব পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে গিয়ে একটা পরীক্ষার ও প্রস্তুতি ভাল ভাবে নিতে পারে না। তাই আপনাকে প্রথমে টার্গেট করতে হবে আপনি কি করবেন।
বিসিএস- এই পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করেন আপনি পরীক্ষার জন্য কেমন সময় দিতে পারবেন তার পরে সিদ্ধান্ত নিবেন। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পরীক্ষা এখানে টিকতে আপনাকে ৪-৫ ধাপ পার করতে হবে, এতো সহজ ভাবেন না।সব চেয়ে বড় বিষয় একটা চাকরির সবকিছু সম্পূর্ণ হতে কম করে হলেও ২ বছর চলে যাবে।
ব্যাংকঃ ব্যাংকের পরীক্ষা অনেক বেশি হয় এবং নিয়োগও বেশি তবে আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। সকল ব্যাংকের প্রশ্ন ইংরেজিতে হয়। ইংরেজিতে দক্ষ হলে এবং পড়াশোনা করলে আপনার জন্য একটা ভাল সুযোগ হতে পারে।
শিক্ষক নিয়োগঃ এইটা সবাই ভাবে অনেক সহজ কিন্তু এইটাই সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। তবে মজার বিষয় ৬০% চাকরির পরীক্ষার্থী তেমন পড়াশোনা করে না । আর ৮০% পরীক্ষার্থীর চিন্তা দুর্নীতি।তাই এখানে আপনি অনেক সহজে ভাল ফলাফল করতে পারবেন। কারণ ৮০% যারা দুর্নীতির চিন্তা করে তারা তেমন পড়াশোনায় মন দিতে পারে না। আর গত বছরের পরীক্ষা থেকে আমরা এইটা দেখতে পেয়েছি দুর্নীতি করে চাকরি এখন অনেক কঠিন । তাই যারা পড়াশোনা করে তাদের জন্য অনেক ভাল একটা সুযোগ আছে । প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ছেলেদের পেতে হবে ৬৫-৭০ মার্ক এবং মেয়েদের ৬০-৬৫ মার্ক তা হলে চাকরি হবে।শিক্ষক নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ও আগের থেকে অনেক ধাব এগিয়ে গিয়েছে । তাই আপনারা এই সুযোগ গুলো কাজে লাগাতে পারেন ।
মন্ত্রণালয়ের চাকরিঃ সবচেয়ে বেশি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হয়ে থাকে মন্ত্রণালয়ের চাকরির জন্য । তবে ৮০% নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির যোগ্যতা এসএসসি এবং এইচএসসি । তাই অনার্স পর্যন্ত অপেক্ষা করার কোন দরকার নাই। আপনি অনার্স প্রথম বছর থেকেই এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি এবং আবেদন করতে পারেন।সরকারি চাকরির ক্ষেতে একটা বিষয় সবচেয়ে বেশি দেখা যায় একটা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে সেই নিয়োগের পরীক্ষা হতে হতে কম করে হলেও ১ বছর চলে যাবে । অনেক পরীক্ষা দ্রুত হলেও বেশী ভাগ পরীক্ষা এমন এই হয়ে থাকে । যাদের ইচ্ছে এই চাকরি গুলো করবেন, তাদের উচিৎ অনার্স পড়ার পাশা পাশি নিয়োগ পরীক্ষা দেওয়া বা ভাল ভাবে প্রস্তুতি নেওয়া উচিৎ ।
পরীক্ষার প্রস্তুতি নিবেন কি ভাবে???
আমরা লাইফের প্রায় ২০ -২৫ বছর পর্যন্ত পড়াশোনা করে থাকি । আর আমাদের সব চেয়ে বেশি খারাপ লাগে পড়াশুনা করতে । কিন্তু আমাদের করার কিছু থাকে না, তাই বাধ্য হয়েই আমরা পড়াশোনা করে থাকি । তাই ক্যারিয়ারের চিন্তার জন্য আমরা চাকরির পড়াশোনা করে থাকি । আপনাকে আগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কি ধরণের চাকরি করবেন এবং আপনার কি চাকরি প্রস্তুতির ধর্য্য আছে । তার আগে আপনাকে একটা বড় জিনিস চিন্তা করতে হবে আপনি এখন ছোট মানুষ না, বড় হয়েছেন পরিবার থেকে বিভিন্ন ভাবে আপনার উপরে চাপ আসতে থাকবে । পড়াশোনা শেষ করে আপনি দেখতে পাবেন আপনার অনেক সময় পরিবার কে বিভিন্ন ভাবে দিতে হচ্ছে এবং আপনি পড়াশোনাতেও তেমন সময় দিতে পারছেন না । বড় বড় স্বপ্ন এবং চিন্তা করে লাভ অনেকটা কঠিন হয়ে যায়। এর মধ্যে আপনি সময় করে পড়াশুনা করেও যদি কোন চাকরিতে টিকতে না পারেন তা হলে হতাশায় আপনি নিজেই শেষ হয়ে যাবেন। এইটা একটা চরম বাস্তবতা ৮০% মানুষের লাইফে হয়ে থাকে । এই সব চিন্তা করে আপনাকে ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা করতে হবে।
আপনার যদি অধিক সময় এবং বেকার থাকলেও তেমন কোন সমস্যা না হিয় এবং আপনার হাতে ২বছর বা বেশি সময় থাকে তা হলে আপনি বিসিএস দিতে পারেন। অনেকে ভাবতে পারে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিলে অন্য চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি হয়ে যাবে । তাদের কে আমি বলতে চাই অনেকটা হয়ে যাবে কিন্তু এইটা অনেকটা এমন হলো সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ,পুকুর পাড়ি দেওয়া । তবে দুইটার পরিবেশ কিন্তু এক না । বিসিএস আপনাকে অনেক পড়তে হবে সাথে আপনাকে অনেক বেশি মনে রাখতে হবে কিন্তু অন্য পরীক্ষার ক্ষেত্রে আপনাকে কম পড়তে হবে এবং বেশি মনে রাখতে হবে এইটাই বড় প্রার্থক্য । আপনি সমান্য কিছু অধ্যায় যদি পড়াশোনা করে পরীক্ষা দেন সেইটা কেমন হবে আর আপনি অনেক গুলো অধ্যায় পড়ে পরীক্ষা দেন সেইটা কেমন হবে এইটাই চাকরির জন্য একটা বড় বিষয়।
ব্যাংকের পরীক্ষাঃ এখানে আগেই আমরা বলেছি ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে।বিভিন্ন ব্যাকের পরীক্ষাতে যে প্রশ্ন গুলো এসেছে সেই গুলো আপনাকে প্রথমে শেষ করতে হবে । তার পরে আপনাকে ব্যাংকের জন্য যে অধ্যায় গুলো সিলেবাসে আছে সেই অধ্যায় গুলো বিভিন্ন বই থেকে পড়তে হবে ।
শিক্ষক নিয়োগ ও মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আপনাকে সব চেয়ে বেশি অতীতের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় যে প্রশ্ন গুলো এসেছে সেই প্রশ্ন গুলো দেখতে হবে । প্রথমে আপনাকে পরীক্ষার সিলেবাস দেখতে হবে তার পরে আপনি সেই অধ্যায় গুলোর ভাল ভাবে পড়বেন এবং সাথে অধ্যায়ের শেষে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার যে প্রশ্ন আছে সেই গুলো পড়লে আপনি এখান থেকে অনেক প্রশ্ন কমন পাবেন। বেশি ভাগ পরীক্ষার্থীদের গণিত সমস্যা হয়ে থাকে তবে আপনি যে কোন গণিত বই পড়াশুনা করলে আপনি ৯০% গণিত কমন পাবেন প্রতিটা অধ্যায়ে ১০০-১৫০টা করে গণিত প্রশ্ন থাকবে । পাটিগণিত অধ্যায় পাবেন ৭-৮টা এবং বীজগণিত পাবেন ৩-৪।
পড়বেন কি ভাবেঃ
বিসিএস পড়ার পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে সিলেবাস দেখতে হবে কত অধ্যায় আছে । প্রতিটা অধ্যায় এক দিন করে পড়লে কি আপনি শেষ করতে পারবেন না কি বেশি পড়তে হবে এইটা আগে দেখতে হবে। তার পরে আপনি ভাগ করে নিবেন কোন অধ্যায় কোন দিন পড়বেন। যে অধ্যায় গুলো পড়বেন এমন ভাবে পড়বেন যে আপনি ভুলে না যান। তার পরে শেষ হলে আপনি দেখবেন কোন অধ্যায় গুলো ভুলে যাচ্ছেন সেই অধ্যায় গুলো বেশি পড়বেন ।
ব্যাংকের ক্ষেতেও আপনাকে অধ্যায় গুলো ভাগ করে আগে শেষ করতে হবে তার পরে যে অধ্যায় বা প্রশ্ন গুলো আপনি মনে রাখতে পারছেন না তা নির্বাচন করে বেশি পড়বেন।
শিক্ষক নিয়োগ বা মন্ত্রণালয়ের পড়ার বিষয় গুলো আপনাকে অধ্যায় ভিত্তিক ভাগ করে প্রথমে শেষ করতে হবে তার পরে তার পরে যে অধ্যায় বা প্রশ্ন গুলো আপনি মনে রাখতে পারছেন না তা নির্বাচন করে বেশি পড়বেন।
[বি: দ্রঃ] কেউ একদিনে বই শেষ করার চিন্তা করবেন না। আর একটা পরিকল্পনা ছাড়া আপনি এলোমেলো পড়াশোনা করবেন না।
পড়ি কিন্তু কিছু মনে থাকে নাঃ
এইটা আপনার না শুধু সবার সমস্যা ।কারণ একদিনে আমরা অনেক পড়াশুনা করি কিন্তু পড়লেই শুধু হবে না মনে রাখতে ও হবে না হলে পড়ার কোন মূল্য থাকবে না। আমরা আপনাকে একটা পরিকল্পনা আপনাকে দিচ্ছি আপনি ৭দিন এই ভাবে পড়ে দেখেন আপনার লাভ হয় না কি ক্ষতি হয় এমনি বুঝতে পারবেন।
প্রতিদিন এক অধ্যায় করে পড়বেন। ২৪ ঘন্টায় আপনি নিজের মত করে পড়ার সময় করে নিবেন ।একটা অধ্যায় পড়বেন তার পরে নিজেই ঐ অধ্যায়ের উপরে পরীক্ষা দিবেন অথবা চোখ বন্ধ করে চিন্তা করবেন কি কি আপনি পড়েছেন আপনি যদি কোন প্রশ্ন এই ভাবে মনে করতে পারেন , সেইটা আর কোন দিনও ভুলবেন না । তার পরে যে প্রশ্ন গুলো একদম মনে থাকছে না সেই প্রশ্ন গুলো লিখে রাখেন এবং বার বার পড়েন এবং লিখেন । আপনি এই ভাবে ৭দিন সময় দিয়ে এক অধ্যায় করে পড়াশোনা করেন দেখেন কোন পরিবর্তন আসে না কি।
পড়া মনে রাখার বিকল্পঃ উপরের চিন্তা ভাবনা থেকেই আমরা তৈরি করেছি https://www.exampointbd.com আপনি প্রতিদিন এক অধ্যায়ের পড়াশুনা করবেন তার পরে সেই অধ্যায়ের পড়াশোনা কেমন হয়েছে সেইটা দেখার জন্য Quiz Test দিবেন। এখানে আপনি ঐ অধ্যায়ের সকল প্রশ্ন পাবেন । Quiz শেষে আপনি দেখতে পাবেন আপনি কোন কোন প্রশ্ন ভুল করেছেন সেই প্রশ্ন গুলো লিখে রাখেন এবং ভাল করে পড়েন তার পরে আবার Quiz Test দিবেন । দেখবেন সব প্রশ্ন গুলো আপনি খুব সহজে মনে রাখতে পারছেন । কারণ মানুষ কোন কিছু ভুল করলেই সেইটা বেশি মনে রাখে । অধ্যায় ভিত্তিক পড়া শেষে আপনি এখানে বিষয় ভিত্তিক মডেল টেস্ট দিতে পারবেন। বিষয় ভিত্তিক ও যখন আপনি শেষ করবেন তখন চাকরির পরীক্ষার আলোকে স্পেশাল মডেল টেস্ট দিতে পারবেন । আপনি যদি এই ভাবে প্রতিদন পড়াশুনা করেতে পারেন ,৬মাসের মধ্যে আপনি দেখবেন চাকরির পরীক্ষার ৮০% আপনার কাছে অনেক সহজ হয়ে যাবে ২য় ,৩য় শ্রেণীর চাকরিতে আপনি সকল প্রশ্ন কমন পাবেন ।
সর্বশেষ কথাঃ চাকরি একটা বড় প্রতিযোগিতার বাজার তাই চাকরি করতে চাইলে কম করে হলেও দিনে এক অধ্যায় পড়বেন কিন্তু দিনে যে এক অধ্যায় পড়বেন সেই অধ্যায় এমন ভাবে পড়বেন যে কোন দিন ভুলে না যান । বেশি পড়ার সুযোগ থাকলে ২-৩টা বই থেকে অধ্যায় গুলো পড়বেন যাতে একটা চুল পরিমান কিছু বাদ না যায়। এই ভাবে আপনি জীবন থেকে ৬মাস দেন বুঝতে পারবেন নিজেকেই । ৬ মাসে আপনার পড়া হবে ১৮০ অধ্যায় কিন্তু বেশি ভাগ চাকরির ক্ষেত্রে ১০০-১২০ অধ্যায়ও নাই।কিন্তু আমরা ৩-৪ বছর শেষেও এই ১০০-১২০ অধ্যায় শেষ করতে পারি না ।
একটা সময় ছিলো তখন সরকারি চাকরিকে এখন কার মতো এত মূল্যয়ন করা হতো না। কারন তখন বেসরকারি চাকরি মান ভালো ছিলো, সরকারি চাকরির থেকে বেসরকারি চাকরিতে বেতন বেশি পাওয়া যেত। কিন্ত বতমান সময় এসে সরকারি চাকরি যেন সোনার হরিন, মহা মূল্যবান একটা সম্পদ, যেটা অজন করতে পারলে জীবন কে ধন্য মনে করা হয়। পরিবার খুশি হয়, সমাজ বাহবা দেই আরো অনেক কিছু।
কিভাবে পড়াশুনা করলে সরকারি চাকরি পাওয়া যাবে?
সরকারি চাকুরি পাওয়ার জন্য কিভাবে পড়বেন এবং চাকরির জন্য কত ঘন্টা পড়তে হবে? অনেকেই বলে টাকা ছাড়া সরকারি চাকুরি পাওয়া প্রায় অসম্ভব । But আপনি যদি নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে চাকুরি আপনাকে খুজবে । মূল কথা হলো আপনাকে সকল বিষয়ের উপর পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে । সাধারণ চাকুরির জন্য নির্দিষ্ট সিলেবাস আছে । এই সিলেবাস অনুযায়ী বিভিন্ন বই পড়তে হবে ।
ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য অনার্সে পড়া অবস্থায় প্রস্তুতি শুরু করতে হয় । পড়াশোনা শেষ করে চাকুরির জন্য প্রস্তুত হওয়া হতাশার কারণ । তখন বয়স নিয়ে চিন্তা করে অনেকেই পড়াশোনায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলে । তাই সময় থাকতে নিজেকে প্রস্তুত করুন ।
যেভাবে পড়লে বেশি প্রশ্ন কমন পড়বে
বিসিএস পড়ার পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে সিলেবাস দেখতে হবে কত অধ্যায় আছে । প্রতিটা অধ্যায় এক দিন করে পড়লে কি আপনি শেষ করতে পারবেন না কি বেশি পড়তে হবে এইটা আগে দেখতে হবে। তার পরে আপনি ভাগ করে নিবেন কোন অধ্যায় কোন দিন পড়বেন। যে অধ্যায় গুলো পড়বেন এমন ভাবে পড়বেন যে আপনি ভুলে না যান। তার পরে শেষ হলে আপনি দেখবেন কোন অধ্যায় গুলো ভুলে যাচ্ছেন সেই অধ্যায় গুলো বেশি পড়বেন ।
ব্যাংকের ক্ষেতেও আপনাকে অধ্যায় গুলো ভাগ করে আগে শেষ করতে হবে তার পরে যে অধ্যায় বা প্রশ্ন গুলো আপনি মনে রাখতে পারছেন না তা নির্বাচন করে বেশি পড়বেন।
শিক্ষক নিয়োগ বা মন্ত্রণালয়ের পড়ার বিষয় গুলো আপনাকে অধ্যায় ভিত্তিক ভাগ করে প্রথমে শেষ করতে হবে তার পরে তার পরে যে অধ্যায় বা প্রশ্ন গুলো আপনি মনে রাখতে পারছেন না তা নির্বাচন করে বেশি পড়বেন।
[বি: দ্রঃ] কেউ একদিনে বই শেষ করার চিন্তা করবেন না। আর একটা পরিকল্পনা ছাড়া আপনি এলোমেলো পড়াশোনা করবেন না।
সাধারণত প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার কোনো সিলেবাস থাকে না , তবে এই Topic গুলোই সাধারণত বেশি আসে – বাংলা (ব্যাকরণ + সাহিত্য) ইরেজি (গ্রামার + অন্যান্য ) গণিত (বীজ + পাটি + জ্যামিতি) সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ + আর্ন্তজাতিক + খেলাধুলা + ইতিহাস) এই বিষয় গুলো ভালো ভাবে আয়ত্ব করলেই আপনার প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে যাবে ।
বাংলার জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নিবেন
চাকরির জন্য বাংলা ব্যাকরণের সিলেবাস অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী স্যারের ‘উচ্চতর বাংলা ব্যাকরণ ও রচনা’ অথবা আধুনিক বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি বা, মাহবুবুল হক স্যারের বাংলা ব্যাকরণ এই বইয়ের ব্যাকরণ অংশটা কয়েকবার ভালো ভাবে পড়বেন ৮ম ও ৯ম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বইটা দেখতে হবে । বিশেষ করে সমাস, সন্ধি, কারক ও বিভক্তি, এক কথায় প্রকাশ, সমার্থক শব্দ এই গুলো থেকে প্রশ্ন আসবেই। বোর্ডে যে যে প্রশ্ন ব্যাকরণ থেকে এসেছে সেই গুলো পড়বেন সাথে বিভিন্ন ভার্সিটির ব্যাকরণ অংশের সমাধান দেওয়া থাকে সেগুলোও পড়বেন।
ভালো প্রস্তুতির জন্যঃ ধ্বনিতত্ত্ব, শব্দ গঠন ও প্রকরণ, পুরুষ, অনুসর্গ, উপসর্গ, বাক্য প্রকরণ ও রূপান্তর, ক্রিয়ার কাল, পদ, ধাতু, বিরাম চিহ্ন, বাচ্য ও বচন এগুলো পড়তে হবে । এই গুলোর বাহিরে বাংলা ব্যাকরণ থেকে খুব একটা প্রশ্ন আসবে না । এই অংশ ভালো ভাবে পড়লে বাংলা থেকে ভালো মার্ক পাওয়া যাবে । বাংলা সাহিত্যের জন্য ক্লাস ৬-১১ শ্রেণির বাংলা বোর্ড বইয়ের সকল কবি পরিচিতি আর গল্প/কবিতার উৎস, পটভূমি কোন কবিতা কোন ছন্দে রচিত এসব কয়েকবার করে রিভিশন করবেন । তবে মূল গল্পটা ভালো ভাবে মার্কিং করে পড়লে আরো ভালো হয় । কবিতার ছন্দ থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে । বইয়ে অনেক কবিতা আছে আর সব গুলো কবিতার ছন্দ মনেও রাখা যায় না ।
একটা টিপস দিচ্ছি, ব্যাকরণ বইয়ের ভাব সম্প্রসারণ অংশে চলে যান এখানে অনেক গুলো কবিতার চরণ ও ছন্দের ভাব সম্প্রসারণ পাবেন সেগুলো কোন কবিতার আর কোন কবির তা খোঁজে বের করুন । বার বার পরিক্ষায় আসা ছন্দ গুলো পড়ুন । বেশি পরিচিত ও লম্বা কবিতা গুলো বার বার পড়লে উত্তর করা সহজ হবে । তাছাড়া বিখ্যাত অনুবাদ বইয়ের নাম, অনুবাদ গল্প/নাটক এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। বাংলা সাহিত্য নামকরা কয়েকজন কবি ও সাহিত্যিক থেকে প্রশ্ন আসে । বিশেষকরে পিএসসির নির্ধারিত কবি ও সাহিত্যিকদের জীবনী ও তাদের কাজ অবধান এই অংশ থেকে প্রশ্ন আসবেই । তাই এই গুলো মুখস্থ করে ফেলুন।
পিএসসি নির্ধারিত ১১ জন কবি-সাহিত্যিক
১. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৩. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪. মীর মশাররফ হোসেন
৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৬. দীনবন্ধু মিত্র
৭. কাজী নজরুল ইসলাম
৮. জসীম উদ্দীন
৯. ফররুক আহমদ
১০. কায়কোবাদ
১১. বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
পঞ্চকবিঃ
১. বুদ্ধদেব বসু
২. জীবনানন্দ দাস
৩. বিষ্ণু দে
৪. সুধেন্দ্রনাথ দত্ত
৫. অমিয় চক্রবর্তী
এই কবি ও সাহিত্যিকদের সম্পর্কে সব শিখে নিবেন । বিশেষ করে বাংলা অংশে বাংলা ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন বেশি আসে । আমাদের অনেকেই বাংলা ব্যাকরণ কম পড়ি ও না বুঝে মুখস্থ করি যার ফলে ব্যাকরণ থেকে আসা প্রশ্ন সঠিকভাবে উত্তর দিতে পারিনা।
ইংরেজি এর জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নিবেন
ইংরেজি গ্রামারের সকল নিয়ম খুঁটিনাটি ও ব্যাতিক্রম অংশগুলো জানতে হবে । বিশেষকরে Sentence, Parts of Speech, Tense, Voice, Narration, Gender, synonym, antonym ইত্যাদি বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। আর কিছু বাক্য অনুবাদ পড়তে হবে।
ইংলিশ গ্রামারের কিছু ভালো বই High School English Grammar, Advanced English Grammar, Basic English Grammar, Essential English Grammar.
Most Important Topics for English
Noun, Verb, Adjective, Adverb, Preposition এই টপিক গুলোর সব পড়তে হবে । Change to– simple, Compound & Complex, Voice Change, Mood, infinitive, participle, gerund, Idioms & Phrases, Correct word, Synonym & antonym, vocabulary. মূলত এই গুলো পড়লেই প্রায় সব উত্তর দিতে সহজ হবে।
প্রশ্ন এনালাইসিস করলে দেখা যায় বেশ কিছু প্রশ্ন ঘুরে ফিরে বার বার আসে তাই পূর্বের প্রশ্নের ধারা অনুযায়ী পড়তে হবে।
গনিতের জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নিবেন
গণিতে খুবই মনযোগী ও পাকা হতে হবে । বিগত প্রশ্নগুলোতে দেখা যায় নির্দিষ্ট কিছু অধ্যায়ের গণিত প্রশ্নপত্রে আসে । ৪র্থ থেকে ৯ম শ্রেণিত গনিত বই সংগ্রহে রাখবেন। এটা সকল চাকুরির জন্য জরুরি।
পাটি গণিতঃ লাভ-ক্ষতি সুদ-কষা পিতা-পুত্র মাতা-কণ্যা অনুপাত ঐকিক নিয়ম সংখ্যার ধারণা ল.সা.গু, গ.সা.গু. ভগ্নাংশ গড় সময়+গতিবেগ দূরত্ব ধারা ও মানসিক দক্ষতা থেকে প্রশ্ন আসে।
বীজ গণিতঃ বীজগাণিতীয় রাশি (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) সূত্রের প্রয়োগ ও সূত্রাবলীর প্রমাণ সরল সমীকরণ উৎপাদকে বিশ্লেষণ মান নির্ণয় থেকে প্রশ্ন আসে।
জ্যামিতিঃ ত্রিভুজ চতুর্ভুজ রম্বস সামন্তরিক বৃত্ত ও জ্যামিতি বিষয়ের খুঁটিনাটি থেকে প্রশ্ন আসে। তাই এই নির্দিষ্ট অধ্যায়ের অংক গুলো করলে কমন পাওয়া যাবে । আরো সুবিধা হল বইয়ের অংকগুলো হুবুহু আসে আর খুব কম সময়েই দেখা গেছে সংখ্যা পরিবর্তন করে আসতে । সেইক্ষেত্রে নিয়মগুলো আয়ত্তে থাকলে সমস্যা হবেনা । সাথে উদাহরণ এর অংক গুলোও দেখতে পারেন।
চাকুরীর পরিক্ষার জন্য বোর্ড বইয়ের পাশাপাশি MP3 ম্যাথ রিভিউ, Magic Math, প্রফেসর’স গাণিতিক যুক্তি, শর্টকাট ম্যথা, ওরাকল গাণিতিক যুক্তি এখান থেকে যে কোন দুইটা বই শেষ করতে হবে।
সাধারণ জ্ঞান এর জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নিবেন
সাধারণ জ্ঞানের জন্য ভালো একটা বই সংগ্রহ করতে হবে । আজকের বিশ্ব, নতুন বিশ্ব, জ্ঞান সিন্ধু, মেডি জ্ঞান কোষ এগুলোর যে কোন বই কিনে নিবেন সাথে প্রতি মাসের কারেন্ট ওয়ার্ল্ড ও দেশ বিদেশের সাম্প্রতিক তথ্যগুলো জানা থাকতে হবে।
দেশের মুদ্রা ও রাজধানী, প্রণালী, দেশ-বিদেশের নদী, খাল, বিখ্যাত স্থান, স্থাপনা, বৃহত্তম, ক্ষুদ্রতম, বন্দর, জলপ্রপাত, ঐতিহাসিক স্থান, ইতিহাস জড়িত ঘটনাবলী, আবিষ্কার, পুরুস্কার, বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কর্ম, অবদান, ও তাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে থাকা সাল এসব থেকেই প্রশ্ন আসে।
বাংলাদেশ সম্পর্কে বাংলাদেশের সৃষ্টির পূর্বের প্রাচীন শাসনামল অর্থাৎ মোঘল আমল, ইংরেজ শাসন আমল ইত্যাদি । বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ভাষা আন্দোলন ১৯৫৪ সালের নির্বাচন ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন ১৯৬৮-৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থান ১৯৭০ এর নির্বাচন, ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলন ৭ ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, স্বাধীনতা ঘোষণা মুজিবনগর সরকারের গঠন ও কার্যাবলী মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা পাক বাহিনীর আত্নসমর্পণ এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়।
বাংলাদেশের জনসংখ্যার মধ্যে বাংলাদেশে সংগঠিত হওয়া আদমশুমারিতে জনসংখ্যা, নারী পুরুষের সংখ্যা, জন্ম ও মৃত্যুর হার, শিশু মৃত্যুর হার, মাতৃ মৃত্যুর হার ইত্যাদি। ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীরা কোন জেলায় কারা বাস করে, জাতিগোষ্ঠির বিশেষ বৈশিষ্ট্য, উৎসব, পিতৃপ্রধান / মাতৃপ্রধান জাতি কারা ইত্যাদি। আদিবাসীদের কারা কারা বাংলাদেশের কোথায় বসবাস করেন । আইন, শাসন ও বিচার বিভাগসমূহ, আইন প্রণয়ন, নীতি নির্ধারণ, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও সংস্কার”। বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন, বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনাসমূহ, জাতীয় পুরস্কার, বাংলাদেশের খেলাধুলাসহ চলচ্চিত্র
এছাড়াও অন্যান্য বিষয়ের জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নিবেন
অন্যান্য টপিকের অংশ থেকে বিশেষ করে প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশ্ন আসে । তাই কম্পিউটার শিক্ষা বইটা সংগ্রহ করতে পারেন । প্রযুক্তি বিষয় তথ্যগুলো পড়তে হবে । কম্পিউটারের গঠন, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম, সোসাইল সাইট, কেনা বেচার চাইট, ও এদের সাথে যুক্ত ব্যাক্তি, নেটওয়ার্ক, সংখ্যা ধারনা, ডিভাইস ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে ।
চাকরির পরীক্ষার পরিকল্পনা ও আমাদের ভুল সিদ্ধান্ত!
এখন আমি আমাদের কিছু ভুল সিদ্ধান্ত বিষয়ে কথা বলবো।
১। অনার্সে ভর্তির পরে ৯০% শিক্ষার্থীদের চিন্তা চাকরির পড়া পড়তে হবে। এই চিন্তা করতে করতেই অনার্স শেষ হয়ে যায় কিন্তু চাকরির পড়া আর কোন দিন হয় না।
২। পড়া শুনা করে কি হবে সব চাকরিতে এখন ঘুষ দিলেই হয়! ঘুষ দিয়ে আমাদের দেশে চাকরি হয় না, এইটা আমি বলবো না। তবে আমার দৃষ্টিতে এইটা আপনি তখনই বলতে পারবেন যখন যোগ্যতা দিয়েও আপনি চাকরি পাচ্ছেন না। আগে পড়া তার পরে এই চিন্তা। এইটা কে অজুহাত দেখিয়ে পড়াশোনা বাদ দিয়ে এই বুলি ফুটাইলে হবে না।
৩। আমার দৃষ্টিতে আমাদের একটা বড় রোগ আছে। মাথায় এক চিন্তা কোন বই পড়বো,কোন শিট পড়লে ভাল হবে, ফেসবুকে কেউ হ্যান্ডনোট দিতে চাইলে মনে হয় সবাই তার পিছু ছাড়ে না। সব শেষে দেখা যায় নিজের কাছে যে বই আছে সেই বইটা মাসে একবারও খোলেনা। তাই নিজের কাছে যে বই আছে আগে সেইটা শেষ করেন তার পরে অন্য বই এর চিন্তা করেন।
৪।পরীক্ষার ৩-৪ দিন আগে ভাইশর্ট সাজেশন হবে?? সত্যি বলতে এমন প্রশ্ন শুনলে আমার অনেক রাগ লাগে। ভাই আপনি চাকরির পরীক্ষা দিবেন আপনার কথা শুনে মনে হয় পঞ্চম শ্রেণীর পরীক্ষার্থী আপনি। এইটা চাকরির পরীক্ষা কোথায় থেকে কি প্রশ্ন দিবে এইটা বলার মত ক্ষমতা কারো নাই। সর্বোচ্চ আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় গুলো বলতে পারবে। তাই এই রকম ব্যাক্তিদের জন্য আমার মনে হয় পরীক্ষা দিয়ে টাকা নষ্ট করা ছাড়া কিছু নয়।
৫। প্লানিং সমস্যা- এইটা একটা বড় সমস্যা। অনেকেই এক সাথে ব্যাংক,বিসিএস,শিক্ষক নিয়োগ,মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষা সহ সব পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে গিয়ে একটা পরীক্ষার ও প্রস্তুতি ভাল ভাবে নিতে পারে না। তাই আপনাকে প্রথমে টার্গেট করতে হবে আপনি কি করবেন।
বিসিএসঃ এই পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করেন আপনি পরীক্ষার জন্য কেমন সময় দিতে পারবেন তার পরে সিদ্ধান্ত নিবেন। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পরীক্ষা এখানে টিকতে আপনাকে ৪-৫ ধাপ পার করতে হবে, এতো সহজ ভাবেন না।সব চেয়ে বড় বিষয় একটা চাকরির সবকিছু সম্পূর্ণ হতে কম করে হলেও ২ বছর চলে যাবে।
ব্যাংকঃ ব্যাংকের পরীক্ষা অনেক বেশি হয় এবং নিয়োগও বেশি তবে আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। সকল ব্যাংকের প্রশ্ন ইংরেজিতে হয়। ইংরেজিতে দক্ষ হলে এবং পড়াশোনা করলে আপনার জন্য একটা ভাল সুযোগ হতে পারে।
শিক্ষক নিয়োগঃ এইটা সবাই ভাবে অনেক সহজ কিন্তু এইটাই সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। তবে মজার বিষয় ৬০% চাকরির পরীক্ষার্থী তেমন পড়াশোনা করে না । আর ৮০% পরীক্ষার্থীর চিন্তা দুর্নীতি।তাই এখানে আপনি অনেক সহজে ভাল ফলাফল করতে পারবেন। কারণ ৮০% যারা দুর্নীতির চিন্তা করে তারা তেমন পড়াশোনায় মন দিতে পারে না। আর গত বছরের পরীক্ষা থেকে আমরা এইটা দেখতে পেয়েছি দুর্নীতি করে চাকরি এখন অনেক কঠিন । তাই যারা পড়াশোনা করে তাদের জন্য অনেক ভাল একটা সুযোগ আছে । প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ছেলেদের পেতে হবে ৬৫-৭০ মার্ক এবং মেয়েদের ৬০-৬৫ মার্ক তা হলে চাকরি হবে।শিক্ষক নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ও আগের থেকে অনেক ধাব এগিয়ে গিয়েছে । তাই আপনারা এই সুযোগ গুলো কাজে লাগাতে পারেন ।
মন্ত্রণালয়ের চাকরিঃ সবচেয়ে বেশি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হয়ে থাকে মন্ত্রণালয়ের চাকরির জন্য । তবে ৮০% নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির যোগ্যতা এসএসসি এবং এইচএসসি । তাই অনার্স পর্যন্ত অপেক্ষা করার কোন দরকার নাই। আপনি অনার্স প্রথম বছর থেকেই এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি এবং আবেদন করতে পারেন।সরকারি চাকরির ক্ষেতে একটা বিষয় সবচেয়ে বেশি দেখা যায় একটা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে সেই নিয়োগের পরীক্ষা হতে হতে কম করে হলেও ১ বছর চলে যাবে । অনেক পরীক্ষা দ্রুত হলেও বেশী ভাগ পরীক্ষা এমন এই হয়ে থাকে । যাদের ইচ্ছে এই চাকরি গুলো করবেন, তাদের উচিৎ অনার্স পড়ার পাশা পাশি নিয়োগ পরীক্ষা দেওয়া বা ভাল ভাবে প্রস্তুতি নেওয়া উচিৎ ।
সরকারি চাকরি পাওয়ার ৬ টি উপায়
সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষদের সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য এতো ছোটাছুটি। কিন্তু জানেন কি কি ভাবে আপনি সরকারি চাকরি পেতে পারেন। জেনে নিন সহজ ৬টি উপায় আজকের আর্টিকেল থেকে। আশা করি এই কয়েকটি ব্যাপার মাথায় রাখলে আপনার জীবনে সরকারি চাকরি অবশ্যই আসতে পারে। আপনি শুধু নিজের থেকে চেষ্টা করুন আপনার সাধ্যমতো, বাকীটা হয়েই যাবে। কিন্তু যেটা সব কাজে খাটে এখানেও তাই খাটবে-পরিশ্রমের কোনো বিকল্প হয় না।
১. ধৈর্য ধরে যথেষ্ট সময় নিতে হবে
সরকারি চাকরি যেহেতু খুবই কাঙ্ক্ষিত একটি ক্ষেত্র, তাই এখানে প্রতিযোগিতা অনেক।সেখান থেকে আপনাকে চাকরিটা পেতে হবে। তাই তার জন্য দরকার প্রস্তুতি। আপনাকে নিজেকে সময় দিতে হবে আর কঠিন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।নির্দিষ্ট সময় মেনে পড়তে হবে আর প্র্যাকটিস করতে হবে। তাই সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য একটা দীর্ঘদিনের পরিশ্রম লাগে।
২. কোথায় চাকরি করতে ইচ্ছুক তা উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান কিনা দেখুন
দেখুন সরকারি চাকরি আপনি বাড়িতে বসেই প্রস্তুতি নিয়ে হয়তো পেতে পারেন। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে যোগ দিয়ে সেখান থেকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ নিলে তা আরও ভালো। দেখুন কোনো প্রতিষ্ঠানে থাকে নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো প্যানেল, তাঁরা জানেন উপযুক্ত পদ্ধতি। আর সেখানে পরীক্ষাও নেওয়া হয় নির্দিষ্ট সময়ে, সেটা আপনার প্রস্তুতিতে সাহায্য করবে।
৩. কোন চাকরি করবেন সেটা সম্পর্কে সুস্পষ্ট লক্ষ্য রাখুন
দেখুন অনেকে ভাবেন যেহেতু সরকারি চাকরির প্রশ্নপত্রের প্যাটার্ন মোটামুটি একইরকম, তাই নির্দিষ্ট কোনো চাকরি না দেখে সবগুলোতেই দিলে হয়। একটা না একটা তো হয়েই যাবে। কিন্তু এখানেই ভুল। আপনাকে বাছতে হবে আপনি কোন চাকরির জন্য পড়বেন, কারণ উচু পদের জন্য আশা করলে পথ কিন্তু আলাদা আলাদা হয়। তাই প্রস্তুতিও আলাদা হবে। তাই কোন চাকরি আপনি করবেন সেটা ভাবুন আর নিজেকে বুঝুন আপনি কোন কাজের জন্য উপযুক্ত।
৪. যথাসম্ভব চেষ্ঠা করবেন ইন্টারভিউতে অংশগ্রহন করতে
আপনি হয়তো একবারেই সরকারি চাকরি পাবেন না। আবার হয়তো লেখা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও ইন্টারভিউতে চান্স পেলেন না। এতে কিন্তু একদম ঘাবড়ে যাবেন না। বরং বারবার ইন্টারভিউ দিন। প্রশ্নের সম্মুখীন হোন আর ব্যর্থ হলেও খারাপ লাগাবেন না।যতবার ইন্টারভিউ দেবেন,ততবার আপনার বলার দক্ষতা আর পার্সোনালিটি বাড়বে। তা আপনাকে একসময় সাহায্য করবে।
৫. চাকুরি এর বিষয় নিয়ে আপ টু ডেট থাকুন
দেখুন সরকারি চাকরি করতে হলে আপনাকে চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। কখন কোথায় কি হচ্ছে সেটা আপনাকে খেয়াল রাখতেই হবে। চাকরির পরীক্ষার জন্য তো বটেই, চাকরি পাওয়ার পরেও পদন্নোতির জন্যও এটা খুব দরকার। আপনাকে চাকরি ক্ষেত্রেও হয়তো অনেকসময় অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হতে পারে যা আপনি আপনার আপডেটেড থাকার ব্যাপার দিয়ে মিটিয়ে ফেলতে পারেন।
৬. ভাল মানের সি.ভি তৈরি করুন
ভালো করে সি.ভি তৈরি করতে হবে আজকের দিনে। দেখুন আজকের দিনটাই এমন নিজের ঢাক নিজেকেই পেটাতে হয়। তাই খুব সুন্দর করে আপনার রিজিউম তৈরি করুন। তাতে ভালো ভালো কথা লিখুন। সঠিক পদ্ধতি মানুন রিজিউম করার আর যতটা পারবেন প্রফেসনালি করুন। দেখবেন তা আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে দেবে।
আশা করি এই কয়েকটি ব্যাপার মাথায় রাখলে আপনার জীবনে সরকারি চাকরি অবশ্যই আসতে পারে। আপনি শুধু নিজের থেকে চেষ্টা করুন আপনার সাধ্যমতো, বাকীটা হয়েই যাবে। কিন্তু যেটা সব কাজে খাটে এখানেও তাই খাটবে-পরিশ্রমের কোনো বিকল্প হয় না।
পড়া মনে রাখার বিকল্পঃ উপরের চিন্তা ভাবনা থেকেই আমরা তৈরি করেছি https://www.exampointbd.com আপনি প্রতিদিন এক অধ্যায়ের পড়াশুনা করবেন তার পরে সেই অধ্যায়ের পড়াশোনা কেমন হয়েছে সেইটা দেখার জন্য Quiz Test দিবেন। এখানে আপনি ঐ অধ্যায়ের সকল প্রশ্ন পাবেন । Quiz শেষে আপনি দেখতে পাবেন আপনি কোন কোন প্রশ্ন ভুল করেছেন সেই প্রশ্ন গুলো লিখে রাখেন এবং ভাল করে পড়েন তার পরে আবার Quiz Test দিবেন । দেখবেন সব প্রশ্ন গুলো আপনি খুব সহজে মনে রাখতে পারছেন । কারণ মানুষ কোন কিছু ভুল করলেই সেইটা বেশি মনে রাখে । অধ্যায় ভিত্তিক পড়া শেষে আপনি এখানে বিষয় ভিত্তিক মডেল টেস্ট দিতে পারবেন। বিষয় ভিত্তিক ও যখন আপনি শেষ করবেন তখন চাকরির পরীক্ষার আলোকে স্পেশাল মডেল টেস্ট দিতে পারবেন । আপনি যদি এই ভাবে প্রতিদন পড়াশুনা করেতে পারেন ,৬মাসের মধ্যে আপনি দেখবেন চাকরির পরীক্ষার ৮০% আপনার কাছে অনেক সহজ হয়ে যাবে ২য় ,৩য় শ্রেণীর চাকরিতে আপনি সকল প্রশ্ন কমন পাবেন ।
নিয়োগ প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠন সম্পকে জ্ঞান
১ম থেকে ৪৩তম বিসিএস প্রশ্ন ও সমাধান লিংক
Professor Primary Assistant Teacher book লিংক
নিয়োগ পরীক্ষার নৈবিত্তিক ও লিখিত প্রশ্ন সমাধান লিংক
ইংরেজি
ইংরেজি ব্যাকরণ
প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর |
Parts of Speech | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | Abbreviations or Elaboration Terms | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Article | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | One word Substitutions | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Appropriate Preposition | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | English literature | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Preposition | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | Sentence Correction | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Right forms of verb | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | Translation /Vocabulary | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Voice | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | Spelling | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Narration | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | Synonym-Antonym | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
Phrase and Idioms | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | Word Meaning | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
prefix and suffix | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | প্রায় ৩০০টি প্রশ্ন উত্তরসহ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
নিয়োগ পরীক্ষার নৈবিত্তিক ও লিখিত প্রশ্ন সমাধান লিংক
বাংলা
বাংলা ব্যাকরণ
প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর |
সন্ধি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | শেখ হাসিনা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বিপরীত শব্দ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
সমার্থক শব্দ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | জাতীর ৪ নেতা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
শুদ্ধ বানান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বিভিন্ন চুক্তি বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্ত | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
এককথায় প্রকাশ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | মুক্তিযুদ্ধ সেক্টর | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
তৎসম অর্ধতৎসম তদ্ভব বিদেশী ও দেশি শব্দ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | রােহিঙ্গা সমস্যা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
উপসর্গ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বাংলাদেশের জনপদ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
সমাস | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | সংবিধান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বাগধারা, প্রবাদ ও প্রবচন | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | মুক্তিযুদ্ধ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
কারক-বিভক্তি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বাংলাদেশের ভৌগলিক | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
যুক্ত বর্ণের | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | কবি সাহিত্যিকের রচনা বা জন্ম মৃত্যু | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
ধ্বনি, বর্ণ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | উপন্যাস/রচনাসমগ্র | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বাক্য (সরল, জটিল, যৌগিক) | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | ভাষা আন্দোল | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
পদ নির্ণয় | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বিখ্যাত স্থান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
দ্বিরুক্ত শব্দ/ দ্বন্দ্ব | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বাংলাদেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
নিয়োগ পরীক্ষার নৈবিত্তিক ও লিখিত প্রশ্ন সমাধান লিংক
গণিত
প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর |
দশমিকের (যোগ, বিয়োগ, গুণ*, ভাগ) | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বীজগাণিতিক মান নির্ণয় | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
শতকরা, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | উৎপাদক নির্ণয়, গড়, মধ্যক, প্রচুরক নির্ণয় | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
ল.সা.গু, গ.সা.গু | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | ত্রিভুজক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
ঐকিক নিয়ম (কাজ, খাদ্য, সৈন্য) | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | আয়তক্ষেত্রের বেসিক সূত্রের অংকসমূহ, সরলরেখা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
অনুপাত:সমানুপাত | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | গাছের উচ্চতা/ মিনারের উচ্চতা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
সংখ্যা পদ্ধতি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | মইয়ের দৈর্ঘ্য/সূর্যের উন্নতি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বিগত সালে প্রশ্ন | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | পরিমাপ ও পরিমান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
নিয়োগ পরীক্ষার নৈবিত্তিক ও লিখিত প্রশ্ন সমাধান লিংক
কম্পিউটার
প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর |
তথ্য ও প্রযুক্তি লিখিত প্রশ্ন উত্তর | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
কম্পিউটার | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | সেটেলাইট-১ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
LAN, WAN কম্পিউটার নেটওয়ার্ক | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | কম্পিউটার সংক্ষিপ্ত শব্দের পূর্ণরুপ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
গুগল | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট স্পীড | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
৩জি,৪জি, ৫ জি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | ||
নিয়োগ পরীক্ষার নৈবিত্তিক ও লিখিত প্রশ্ন সমাধান লিংক
General Knowledge (GK) সাধারণ জ্ঞান ও বিজ্ঞান
প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর | প্রশ্ন | পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর |
ইতিহাস , সভ্যতা ও সংস্কৃতি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | পুরস্কার ও সম্মাননা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয়দের তালিকা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | খেলাধুলা | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বাংলার শাসন আমল | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | জিন-কোষ | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ু | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | বিভিন্ন রোগব্যাধি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বিখ্যাত উক্তি | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | পরিমাপক যন্ত্র | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
সংক্ষিপ্ত রূপ বা বিস্তারিত শর্তাবলী | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | রসায়ন | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
আন্তর্জাতিক সংস্থার সংক্ষিপ্ত নাম | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | ভূগোল | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
আন্তর্জাতিক দিবস ও জাতীয় দিবস | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | পদার্থ বিজ্ঞান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বিভিন্ন দেশের আয়তন ও রাজধানী | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | জীববিজ্ঞান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বিভিন্ন দেশের মুদ্রা নাম | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | গাণিতিক পরিমাপের একক | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
বাংলাদেশের আলােচিত ঘটনাবলী | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | সাধারণ বিজ্ঞান | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক |
সাম্প্রতিক সোস্যাল মিডিয়া | প্রশ্ন ও উত্তর লিংক | ||
নিয়োগ পরীক্ষার নৈবিত্তিক ও লিখিত প্রশ্ন সমাধান লিংক
লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
গণিত লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক | আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক |
বাংলাদেশ লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক |
ইংরেজি লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক | মানসিক দক্ষতা লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক |
বাংলা ১ম ও ২য় পত্র লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান | সমাধান / উত্তর লিংক |
Paragraph & Composition | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ, রচনা | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/ Application form | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
সবার আগে Google News আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার সাজেশন,ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর (EEDMOE) উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ)’ ও ‘ড্রাফটসম্যান’ নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন