৪.জনসংখ্যা বিস্ফোরণ কাকে বলে বাংলাদেশের জনসংখ্যার রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কোভিদ নাইনটিন মোকাবেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আলোচনা করো।
জনসংখ্যার সমস্যা কি।
উত্তর:
যখন কোনো দেশ বা অঞ্চলে জনসংখ্যার হার দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পেতে থাকে, তখন তাকে জনসংখ্যা সমস্যা বলে।
[বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: Md Rakib Hossain Sojol (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কোভিদ ১৯ কি লিখবেন।
উত্তর:
কোভিড-১৯ যা করোনা ভাইরাস নামে পরিচিত – সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমের শিরোনামে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। এশিয়ার বিভিন্ন অংশ এবং এর বাইরেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। সাধারণ সতর্কতা অবলম্বন করে আপনি এই ভাইরাসটির সংক্রমণ ও বিস্তারের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারেন।
করোনা ভাইরাস সমগোত্রীয় ভাইরাসের একটি বড় পরিবার, যেগুলি সাধারণ সর্দিজ্বর থেকে শুরু করে মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম (মার্স) ও সিভিয়ার অ্যাকিউট রেস্পিরেটরি সিন্ড্রোমের (সার্স) মতো মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে।
[বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: Md Rakib Hossain Sojol (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
২০১৯ সালে চীনের উহান প্রদেশে একটি নতুন করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সনাক্ত করা হয়েছিল। এটি একটি নতুন করোনা ভাইরাস যা আগে কখনো মানুষের মধ্যে দেখা যায়নি।
এই কোর্সটিতে কোভিড-১৯ এবং নবআবির্ভূত শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের সাধারণ পরিচিতি দেয়া হয়েছে এবং এটি জনস্বাস্থ্য কর্মী, ইনসিডেন্ট ম্যানেজার এবং জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং এনজিওগুলিতে কর্মরত কর্মীদের জন্য রচনা করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা কোভিদ 19 রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা কি লিখবে।
উত্তর:
প্রকৃত তথ্য জেনে এবং যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করে নিজেকে এবং আপনার চারপাশের মানুষদের সুরক্ষিত রাখুন। আপনার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের দেওয়া পরামর্শ মেনে চলুন।
COVID-19-এর সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে:
• আপনার হাত প্রায়শই পরিষ্কার করুন। সাবান এবং জল বা অ্যালকোহল রয়েছে এমন হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করুন।
• কাশি বা হাঁচি হচ্ছে এমন ব্যক্তির থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন।
• দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব না হলে মাস্ক ব্যবহার করুন।
[বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: Md Rakib Hossain Sojol (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
• আপনার চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করবেন না।
• কাশি বা হাঁচির সময় আপনার নাক এবং মুখটি কনুই ভাঁজ করে বা টিস্যু দিয়ে কভার করুন।
• অসুস্থ বোধ করলে বাড়িতেই থাকুন।
• জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আগে থেকে কল করে নিলে আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারী দ্রুত আপনাকে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যথাযথ সুবিধা দিতে পারবে। এর ফলে আপনি সুরক্ষিত থাকবেন এবং ভাইরাস ও অন্যান্য সংক্রামকের সংক্রমণ প্রতিরোধ করবে।
মাস্ক
মাস্ক ব্যবহার করলে, তা মাস্ক পরা ব্যক্তির থেকে অন্যদের কাছে ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। শুধু মাস্ক ব্যবহার করলেই COVID-19-এর সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যাবে না এবং তার পাশাপাশি শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে এবং হাত ধুতে হবে। আপনার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত পরামর্শ মেনে চলুন।
[বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: Md Rakib Hossain Sojol (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হাত হতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য যে খাবারগুলো বেশী করে খেতে হবে। সেগুলো হলো-
ভিটামিন-এ ঃ গাজর, মিষ্টিকুমড়া, মিষ্টি আলু, লাউ, ব্রুকলি, লাল মরিচ, লেটুস, পালংশাক, ফুটি, জাম্বুরা, ডিম, দুগ্ধজাতীয় খাবার, কলিজা ইত্যাদি।
ভিটামিন-সিঃ লেবু, আমড়া, কমলালেবু, আম, জাম, আঙুর, জলপাই, জাম্বুরা, চেরি, ষ্ট্রবেরী, মাল্টা, আমলকী পেঁপে, সবুজ শাকসবজী, ক্যাপসিকাম, মরিচ, টমোটো ইত্যাদি।
ভিটামিন-ই ঃ কাঠবাদাম, চীনাবাদাম, পেস্তাবাদাম, জলপাই, ডিম, দুধ, মাছ, কলিজা, লাল মাংস ইত্যাদি।
বিটাক্যারোটিনঃ উজ্জ্বল রংয়ের শাকসবজী ও ফলমুল যেমন- পুঁইশাক, সজনে পাতা, লালশাক, টমেটো, গাজর, বীট, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি।
সেলেনিয়ামযুক্ত খাবার:- শস্য, রসুন, ব্রুকলি, বাদাম, আখরোট ইত্যাদি।
এছাড়া আরো কিছু খাবার আছে যেগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। এ খাবার গুলো গ্রহণ করলে শরীরকে সুস্থ থাকতেও সহায়তা করে। সেগুলো নিম্নরুপ:-
ভিটামিন-ডি:- করোনা প্রতিরোধে ভিটামিন-ডি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিন-ডি দেহের অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ করে। এটি আয়রণ, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাসকে দ্রবীভূত করে। সামুদ্রিক মাছ, কলিজা, মাছের তেল, বীজ, মাশরুম, ডিমের কুসুম, দুধ, দই, পানির, টকদই (প্রোবায়োটিক) ইত্যাদি।
অন্যান্যঃ- শিমের বীচি, মটরগুঁটি, বালি, ওটস, লাল চাল ও আটা, মধু, ইত্যাদি।
পরিমিত মাত্রায় সুষম খাদ্যাভ্যাসের সাথে সাথে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর অতি প্রয়োজন। এর জন্য সর্বদা মানসিক চাপমুক্ত থাকা, নিয়মিত শরীরচর্চা, ধুমপান ও মদপান পরিহার করা, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, পর্যাপ্ত ঘুম, পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা ও পর্যাপ্ত পানি পান করা ইত্যাদি।
করোনা ভাইরাস সংক্রমনের হাত হতে রক্ষার জন্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হোমিও প্যাথিক ঔষধ সেবনেও ফল পাওয়া যাচ্ছে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি লক্ষণ ভিত্তিক। তাই লক্ষণানুযায়ী করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের সাথে সাথে হোমিওপ্যাথিক ইমিউনিটি বুষ্টার গ্রহণ ও আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসা সেবা নিতে পারে। মনে রাখতে হবে, প্রতিকার নয় প্রতিরোধই সর্বদা উত্তম। এটা মেনে চলতে পারলেই আমরা এ উদ্ভূত বৈশ্বিক পরিস্থিতির জটিলতা এড়াতে পারব।
H.S.C
- এইচএসসি ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্যক ভূগোল (১৭১৭) এ্যাসাইনমেন্ট সম্পূর্ণ উত্তর
- বিএম মার্কেটিং নীতি ও প্রয়োগ (১৮১৮) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
- “মধ্যস্থ করবারির উৎপাদক, ভােক্তা ও সামজের প্রতি বিভিন্ন ধরণের কার্যবলি রয়েছে। এ উক্তির যর্থাথতা উল্লেখ কর।
- বাংলাদেশ কৃষি পন্যের বাজারজাতকরণে প্রধান প্রধান সমস্যা
- ব্যয়যােগ্য মূল্য নির্ধারণ ও ভ্যালুভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতির মধ্যে কোন পদ্ধতিটি বেশি উপযুক্ত বলে তুমি মনে কর
- পণ্যের জীবন চক্রের বিভিন্ন স্তরে বাজারজাতকরণ প্রয়োগ পূর্বক মতামত দাও
- “প্রত্যাশিত অবস্থান দখলের জন্য পরিকল্পলিতভাবে মার্কেটিং কৌশল গ্রহণ করতে হয়।”
- বাংলাদেশে বাজারজাতকরণে প্রভাব বিস্তারকারী পরিবেশগুলোর প্রয়োগ দেখাও
- Hsc Bm Marketing Policy(1818) Assignment Answer 2021
- HSC BM Business Organization and Management 1 (1817) Assignment Answer
2 thoughts on “জনসংখ্যার সমস্যা কি, কোভিদ ১৯ কি লিখবেন, রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা কি লিখবে”