শ্রেণি: ১২শ/ hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিমা ২য় পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 01 বিষয় কোডঃ 2887 |
বিভাগ: ব্যবসায় শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ঢাকা শহরে বিভিন্ন ব্যাংকের উপস্থিতি দেখে আয়াত তার চাচাকে ব্যাংকের বিভিন্ন প্রকারভেদ নিয়ে প্রশ্ন করেন। মালিকানা এবং কাজের ভিত্তিতে ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ আলােচনা করুন।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ
সভ্যতার বিবর্তনে ব্যাংক ব্যবস্থার উন্নতি ঘটেছে। বর্তমানে ব্যাংক ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। সে কারণে এর মালিকানা, প্রকৃতি ইত্যাদির মধ্যে নানা পরিবর্তন এসেছে। নিচে আমরা বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক নিয়ে আলোচনা করব। ব্যাংকগুলোর মালিকানা, গঠনপ্রণালী ও কাজের ধরনও আলাদা। নিচে এই তিন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ব্যাংককে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করে দেখানো হলো।
মালিকানার ভিত্তিতে ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সাথে মিল রেখে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন মালিকানায় ব্যাংক গঠিত হয়েছে। নিচে মালিকানার ভিত্তিতে ব্যাংকের ৪টি শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করা হলো।
১। সরকারী ব্যাংক ঃ সরকার নিজে ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে পারে। কোন ব্যাংক সরকারী মালিকানায় পরিচালিত, সংগঠিত ও নিয়ন্ত্রিত হলে তাকে ঐ দেশের সরকারী ব্যাংক বলে। সরকারী ব্যাংক সরকারের নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। আমাদের দেশে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ইত্যাদি সরকারী ব্যাংকের উদাহরণ। এ ব্যাংকগুলোর মালিক সরকার নিজে।
২। বেসরকারী ব্যাংক ঃ ব্যক্তি মালিকানায় বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যাংককে বেসরকারী ব্যাংক বলে। বেসরকারী ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তালিকাভুক্ত হতে হয়। বাংলাদেশে ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ, এবি ব্যাংক লিঃ, ইসলামী ব্যাংক লিঃ, দি সিটি ব্যাংক লিঃ ইত্যাদি বেসরকারি ব্যাংকের উদাহরণ।
৩। যৌথ মালিকানাধীন ব্যাংক ঃ যে ব্যাংক সরকারী ও বেসরকারী যৌথ মালিকানায় গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়, তাকে সরকারী ও বেসরকারী যৌথ মালিকানাধীন ব্যাংক বলে। পূবালী ব্যাংকের ৫১% শেয়ার সরকারী মালিকানায় এবং ৪৯% শেয়ার বেসরকারি মালিকানায় রয়েছে। সুতরাং পূবালী ব্যাংককে একটি যৌথ মালিকানাধীন ব্যাংক বলা যায়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
৪। স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক ঃ যে ব্যাংক সরকারের বিশেষ আইন বলে গঠিত হয় এবং স্বাধীনভাবে সরকারের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ ছাড়াই নিয়ন্ত্রিত হয় তাকে স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক বলে। যেমন- বাংলাদেশ উন্নয়ন ব্যাংক লিঃ, বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো সরকার গঠন করেছে। কিন্তু পরিচালিত হয় নিজস্ব আইন দ্বারা।
কাজের ভিত্তিতে ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ
অর্থনীতিতে নানা রকম কার্যসম্পাদনের জন্য নানা ধরনের ব্যাংক রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের কাজের ভিত্তিতে ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ নিচে আলোচনা করা হলো।
১। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঃ যে ব্যাংক দেশের মুদ্রা প্রচলন করে এবং মুদ্রা বাজারের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে, তাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে। বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২। বাণিজ্যিক ব্যাংক ঃ বাণিজ্যিক ব্যাংক মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে অল্প সুদে জনগণের অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করে এবং বেশি সুদে ঐ অর্থ অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়। এ ছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো মক্কেলের পক্ষে অর্থ আদায় ও পরিশোধ করে, অর্থ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর ও বিলবাট্টা করে। বাণিজ্যিক ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনে পরিচালিত। বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংক ও অগ্রণী ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংক-এর উদাহরণ।
৩। সমবায় ব্যাংক ঃ সমবায় ব্যাংক ‘সমবায় আইনের’ আওতায় গঠিত ও পরিচালিত হয়। সমবায় ব্যাংক সদস্যদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয় আমানত হিসেবে জমা নিয়ে মুলধন গঠন করে এবং সমিতির সদস্যদের অর্থনৈতিক কল্যাণে অল্প সুদে তাদের ঋণ দেয়। সমবায় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকের মত মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্য পরিচালিত হয় না, বরং সদস্যদের আর্থিক কল্যাণের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়। যেমন, মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ।
৪। কৃষি ব্যাংক ঃ কৃষি ব্যাংক দেশের কৃষি খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠিত বিশেষায়িত ব্যাংক। কৃষি ব্যাংকের কাজ হলো কৃষকদের কৃষি যন্ত্রপাতি, সার, কীটনাশক, বীজ ইত্যাদি কেনার জন্য ঋণ দেওয়া।
৫। শিল্প ব্যাংক ঃ শিল্প খাতের উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে এ ব্যাংক গঠিত ও পরিচালিত হয়। শিল্প ব্যাংকের মূল কাজ হলো শিল্প উদ্যোক্তাদের দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেওয়া, পরামর্শ দেওয়া ও ক্ষেত্রবিশেষে প্রতিনিধিত্বমূলক কাজ সম্পাদন করা। বাংলাদেশ উন্নয়ন ব্যাংক লিমিটেড একটি শিল্প ব্যাংক।
৬। বৈদেশিক বিনিময় ব্যাংক ঃ যে ব্যাংক বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থ সংস্থান এবং বৈদেশিক বিনিময় ও লেনদেন নিষ্পত্তিতে সহযোগিতা করার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়, তাকে বিনিময় ব্যাংক বলে। এ ধরনের ব্যাংক আমদানি ও রপ্তানি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য ঋণ দেয়, তাদের জন্য প্রত্যয়নপত্র ইস্যু করে ও বৈদেশিক মূদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ করে আমদানী-রপ্তানির দেনা-পাওনা পরিশোধে সহায়তা করে।
৭। বিনিয়োগ ব্যাংক ঃ দেশের শিল্প খাতে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সরবরাহ করার জন্য যে বিশেষায়িত ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়, তাকে বিনিয়োগ ব্যাংক বলে। দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেওয়ার পাশাপাশি এ ধরনের ব্যাংক অর্থাৎ মূলধন অংশীদারিত্বের মাধ্যমেও শিল্পখাতে অর্থায়ন করে। ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ বিনিয়োগ ব্যাংকের উদাহরণ।
৮। মার্চেন্ট ব্যাংক ঃ মার্চেন্ট ব্যাংক, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারীদের মোট বিনিয়োগের উপর মার্জিন-ঋণ প্রদান করে। এছাড়াও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেওয়া, মক্কেলের সাথে যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগ করা ও কোম্পানীর শেয়ার / ঋণপত্র ইত্যাদি বিক্রির দায়িত্ব নেওয়াও মার্চেন্ট ব্যাংকের কাজ।
৯। সঞ্চয়ী ব্যাংক ঃ সঞ্চয়ী ব্যাংক জনগণের কাছ থেকে বিক্ষিপ্ত ছোট ছোট সঞ্চয়গুলোকে আমানত হিসেবে সংগ্রহ করে মুলধন গঠন করে এবং উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করে। সঞ্চয়ী ব্যাংক জনগণকে সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের স্কিম চালু করে। আমাদের দেশে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক সঞ্চয়ী ব্যাংকের উদাহরণ।
১০। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক ঃ দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকে অর্থনৈতিকভাবে সহযোগিতা ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়ার জন্য যে বিশেষায়িত ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়, তাকে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক বলে। এ ধরনের ব্যাংক ছোট ছোট বিনিয়োগ প্রকল্প তৈরী করা, মূল্যায়ন করা এবং তা বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদি ঋণ দিয়ে থাকে। দেশের ছোট ছোট শিল্প-কারখানাগুলোর উন্নয়নের উদ্দেশ্য নিয়েই এ জাতীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
১১। মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক ঃ মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক গ্রাম পর্যায়ে মূলত মহিলা সস্যদের নিয়ে একটি গ্রুপ তৈরী করে এবং গ্রুপের সদস্যরা সাপ্তাহিক সঞ্চয় ব্যাংকে জমা করে। জমার পরিমাণ একটি নির্দিষ্ট অংকে পৌঁছলে নির্ধারিত কিছু ক্ষুদ্র প্রকল্পের জন্য ঋণ দেওয়া হয়। মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক-এর একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য হলো, এরূপ ব্যাংক কোন সম্পদের জামানত ছাড়াই ঋণ মঞ্জুর করে। গ্রামীন ব্যাংক মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক-এর উদাহরণ।
১২। আঞ্চলিক ব্যাংক ঃ যখন কোন একটি দেশের নয়, বরং কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কোন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন তাকে আঞ্চলিক ব্যাংক বলে। এ জাতীয় ব্যাংক তার অঞ্চলভুক্ত দেশগুলোর বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থের যোগান দেয় । ‘এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক’ আঞ্চলিক ব্যাংকের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এ ব্যাংকটি এশীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে ঋণ প্রদান করে।
১৩। আন্তর্জাতিক ব্যাংক ঃ জাতিসংঘ বা অন্য কোনো আঞ্চলিক সংস্থা কর্তৃক আন্তর্জাতিকভাবে সদস্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়, তাকে আন্তর্জাতিক ব্যাংক বলে। ‘বিশ্বব্যাংক’ (ঞযব ডড়ৎষফ ইধহশ) এ ধরনের একটি ব্যাংক।
গঠনপ্রণালীর ভিত্তিতে ব্যাংকের শ্রেণিবিভাগ
গঠপ্রণালীর ভিত্তিতে ব্যাংককে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
১। একক ব্যাংক: একক ব্যাংক শুধু একটি অফিসের মাধ্যমে যাবতীয় ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে। এ ধরনের ব্যাংকের কোথাও কোন শাখা থাকে না। বাংলাদেশে একক ব্যাংক নেই।
২। শাখা ব্যাংক : শাখা ব্যাংক একটি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অধীনে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে একই নামে অনেকগুলো শাখা প্রতিষ্ঠা করে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে। বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংক (বাংলাদেশ ব্যাংক) ব্যতীত সব ব্যাংকই ‘শাখা ব্যাংক’ প্রতিস্ঠা করে ব্যাংকিঙ কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।
৩। চেইন ব্যাংক ঃ চেইন ব্যাংক ব্যবস্থায় একাধিক ব্যাংক তাদের নিজস্ব মুলধন, কর্মচারী ও স্বাধীন সত্তা বজায় রেখে পারস্পরিক সমঝোতা ও সহযোগিতার ভিত্তিতে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে। চেইন ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য হলো, এক জাতীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে পারস্পরিক প্রতিযোগিতা কমানো। সাধারণত চেইন ব্যাংকের আওতাধীন ব্যাংকগুলোর পরিচালনা বোর্ডে মালিকানাগত কারণে একই ব্যক্তি বা পরিবারের অংশগ্রহণ দেখা যায়। বাংলাদেশে এ ধরনের ব্যাংক নেই। তবে কয়েকটি ব্যাংক মিলে সিন্ডিকেট করে কোন শিল্পে ঋণ দিতে পারে।
৪। গ্রুপ ব্যাংক ঃ যখন কোন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিজেই কতকগুলো ছোট ছোট ব্যাংক গঠন করে অথবা একাধিক ব্যাংকের অধিকাংশ শেয়ার কিনে নিয়ে তাদের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে, তখন তা গ্রুপ ব্যাংক নামে পরিচিত হয়। এক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে হোল্ডিং কোম্পানি এবং সদস্য ছোট ব্যাংকগুলোকে সাবসিডিয়ারী কোম্পানী বলে। অর্থাৎ হোল্ডিং কোম্পানী ও সাবসিডিয়ারী কোম্পানীর সমন্বয়ে গ্রুপ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়।
৫। মিশ্র ব্যাংক ঃ মিশ্র ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আমানত ব্যাংকিং ও বিনিয়োগ ব্যাংকিং-এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল সুবিধা একই সংগে প্রদান করা হয়। মিশ্র ব্যাংক জনগণের আমানত গ্রহণ করার পর আবার লাভজনক খাতে বিনিয়োগসহ দীর্ঘমেয়াদী ঋণ মঞ্জুর করে। বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংকিং কার্যক্রমে মিশ্র ব্যাংকিং দ্রুত প্রসার লাভ করছে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion
- ডিগ্রি ৩য় বর্ষের সাজেশন (১০০% কমন ডাউনলোড করুন), ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন [নিশ্চিত ১০০% কমন সকল বিষয়ে]
- degree 3rd year philosophy 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- degree 3rd year psychology 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- ডিগ্রি ১ম বর্ষের রেজাল্ট NU Degree 1st Year Result
- ডিগ্রী ২য় বর্ষের সাজেশন pdf