দ্বিরুক্ত শব্দকে ভাঙলে পাওয়া যায় ‘দ্বি+উক্ত’। অর্থাৎ, যা দুইবার বলা হয়েছে বা দুবার উক্ত হয়েছে এমন। বাংলা ভাষায় কোন কোন শব্দ, পদ বা অনুকার শব্দ, একবার ব্যবহার করলে যে অর্থ প্রকাশ করে, সেগুলো দুবার ব্যবহার করলে অন্য সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে। এ ধরণের শব্দের পরপর দুবার ব্যবহৃত হয়ে কোন বিশেষ অর্থ প্রকাশ করলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে। যেমন – আমার জ্বর জ্বর লাগছে।
দ্বিরুক্ত শব্দের প্রকারভেদ / শ্রেণীবিভাগ
দ্বিরুক্ত শব্দ ৩ প্রকার। যথাঃ
- শব্দের দ্বিরুক্তি
- পদের দ্বিরুক্তি ও
- অনুকার দ্বিরুক্তি
শব্দের দ্বিরুক্তি
- একই শব্দ অবিকৃতভাবে দুবার ব্যবহৃত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠন করতে পারে। যেমন – ফোঁটা ফোঁটা পানি, বড় বড় বাড়ি ইত্যাদি।
- একই শব্দের সঙ্গে সমার্থক আর একটি শব্দ যোগ করে ব্যবহৃত হয়। যেমন – বলা- কওয়া, লালন-পালন ইত্যাদি।
- দ্বিরুক্ত শব্দ – জোড়ার দ্বিতীয় শব্দটির আংশিক পরিবর্তন হয়। যেমন – মিট-মাট, ফিট- ফাট ইত্যাদি।
- সমার্থক শব্দযোগে হতে পারে। যেমন – টাকা -পয়সা, বলা-কওয়া ইত্যাদি।
- বিপরীতার্থক শব্দ যোগে। লেন-দেন, দেনা-পাওনা ইত্যাদি।
[ বি:দ্র:এই সাজেশন যে কোন সময় পরিবতনশীল ১০০% কমন পেতে পরিক্ষার আগের রাতে সাইডে চেক করুন এই লিংক সব সময় আপডেট করা হয় ]
দ্বিরুক্ত শব্দ
শব্দের দ্বিরুক্তি
পদের দ্বিরুক্তি/ পদাত্মক দ্বিরুক্তি
বিশিষ্টার্থক বাগধারায় দ্বিরুক্ত শব্দের প্রয়োগ
দ্বিরুক্ত শব্দকে ভাঙলে পাওয়া যায় ‘দ্বি+উক্ত’। অর্থাৎ, যা দুইবার বলা হয়েছে।
বাংলা ভাষায় অনেক শব্দ বা পদ দুইবার ব্যবহৃত হয়ে অন্য একটি বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে। কোন শব্দ বা পদ পরপর দুইবার ব্যবহৃত হয়ে কোন বিশেষ অর্থ প্রকাশ করলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে। যেমন- ‘আমার জ্বর জ্বর লাগছে।’ এখানে ‘জ্বর জ্বর’ দ্বিরুক্ত শব্দটি ঠিক ‘জ্বর’ অর্থ প্রকাশ করছে না। জ্বরের ভাব প্রকাশ করছে।
দ্বিরুক্ত শব্দ ৩ প্রকার- শব্দের দ্বিরুক্তি, পদের দ্বিরুক্তি ও অনুকার দ্বিরুক্তি।
(ক) শব্দের দ্বিরুক্তি
১. একই শব্দ অবিকৃতভাবে দুইবার ব্যবহৃত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠন করতে পারে। যেমন- ভাল ভাল বই, ফোঁটা ফোঁটা জল, বড় বড় বাড়ি, ইত্যাদি।
২. সহচর শব্দযোগে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠিত হতে পারে। দুটি সম্পর্কিত শব্দকে সহচর শব্দ বলা যায়। যেমন, ‘কাপড়-চোপড়’ সহচর শব্দযোগে গঠিত দ্বিরুক্ত শব্দ। ‘কাপড়’ অর্থ গা ঢাকার জন্য যেসব পরা হয়। আর কাপড়ের সঙ্গে অনুষঙ্গ হিসেবে যেগুলো পরা হয় সেগুলোই ‘চোপড়’। অর্থাৎ, এই দুটি শব্দ পরস্পর সম্পর্কিত। তাই এই দুটি শব্দ সহচর শব্দ। এরকম- লালন-পালন, খোঁজ-খবর, ইত্যাদি।
৩. একই শব্দ দুইবার ব্যবহৃত হয়ে পরেরবার একটু পরিবর্তিত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ হতে পারে। যেমন- মিট-মাট, ফিট-ফাট, বকা-ঝকা, তোড়-জোড়, গল্প-সল্প, রকম-সকম, ইত্যাদি।
৪. সমার্থক শব্দযোগে দ্বিরুক্ত শব্দ হতে পারে। যেমন- ধন-দৌলত, বলা-কওয়া, টাকা-পয়সা, ইত্যাদি।
৫. বিপরীতার্থক শব্দযোগেও দ্বিরুক্ত শব্দ গঠিত হতে পারে। যেমন- লেন-দেন, দেনা-পাওনা, ধনী-গরিব, আসা-যাওয়া, ইত্যাদি।
(খ) পদের দ্বিরুক্তি/ পদাত্মক দ্বিরুক্তি
পদ বা বিভক্তিযুক্ত শব্দ দুইবার ব্যবহৃত হয়ে কোন বিশেষ অর্থ প্রকাশ করলে তাকে পদের দ্বিরুক্তি বা পদাত্মক দ্বিরুক্তি বলে।
পদাত্মক দ্বিরুক্তি নিম্নোক্তভাবে গঠিত হতে পারে-
১. একই পদ অবিকৃতভাবে পরপর দুইবার ব্যবহৃত হয়ে। যেমন- ঘরে ঘরে লেখাপড়া হচ্ছে। দেশে দেশে ধন্য ধন্য পড়ে গেলো। মনে মনে আমিও এ কথাই ভাবছিলাম।
২. দ্বিতীয় পদ কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে। তবে এক্ষেত্রেও পদ-বিভক্তি অপরিবর্তিত থাকে। অর্থাৎ, মূল শব্দ কিছুটা পরিবর্তিত হয়, কিন্তু বিভক্তি অপরিবর্তিত থাকে। যেমন- আমরা হাতে-নাতে চোরটাকে ধরেছি।
৩. সহচর, সমার্থক বা বিপরীতার্থক শব্দ একই বিভক্তি যুক্ত হয়ে পরপর ব্যবহৃত হয়ে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠন করতে পারে। যেমন- আমার সমত্মান যেন থাকে দুধে-ভাতে। দেশে বিদেশে বইটি লিখেছেন সৈয়দ মুজতবা আলী, আর পথে-প্রবাসে লিখেছেন মুহম্মদ এনামুল হক।
পদাত্মক দ্বিরুক্তির প্রয়োগ
বিশেষ্য পদের দ্বিরুক্তি
(উল্লেখ্য, বিশেষ্য পদের দ্বিরুক্তি হলে সেগুলো বিশেষণ পদের মত কাজ/ আচরণ করে। অর্থাৎ, বিশেষ্য পদের দ্বিরুক্তি হলে সেগুলো বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।)
১. আধিক্য বোঝাতে : রাশি রাশি ধন, ধামা ধামা ধান
২. সামান্য বোঝাতে : আমার জ্বর জ্বর লাগছে। কবি কবি ভাব।
৩. পরস্পরতা বা ধারাবাহিকতা বোঝাতে : তুমি দিন দিন রোগা হয়ে যাচ্ছ। ওরা বাড়ি বাড়ি হেঁটে চাঁদা তুলছে।
৪. ক্রিয়া বিশেষণ : ধীরে ধীরে যায়, ফিরে ফিরে চায়।
৫. অনুরূপ কিছু বোঝাতে : তার সঙ্গী সাথী কেউ নেই।
৬. আগ্রহ বোঝাতে : ও দাদা দাদা বলে ডাকছে।
বিশেষণ পদের দ্বিরুক্তি
১. আধিক্য বোঝাতে : ভাল ভাল আম। ছোট ছোট ডাল।
২. তীব্রতা বা সঠিকতা বোঝাতে : গরম গরম জিলাপী। নরম নরম হাত।
৩. সামান্যতা বোঝাতে : উড়ু উড়ু ভাব। কাল কাল চেহারা।
সর্বনাম পদের দ্বিরুক্তি
১. বহুবচন বা আধিক্য বোঝাতে : সে সে লোক কোথায় গেল? কে কে এল? কেউ কেউ বলে।
ক্রিয়াপদের/ ক্রিয়াবাচক পদের দ্বিরুক্তি
১. বিশেষণ রূপে : রোগীর তো যায় যায় অবস্থা। তোমার নেই নেই ভাব আর গেল না।
২. স্বল্পকাল স্থায়ী বোঝাতে : দেখতে দেখতে আকাশ কাল হয়ে এল।
৩. ক্রিয়া বিশেষণ : দেখে দেখে যাও। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে শুনলে কিভাবে?
৪. পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে : ডেকে ডেকে হয়রান হয়ে গেছি।
অব্যয় পদের দ্বিরুক্তি
১. ভাবের গভীরতা বোঝাতে : সবাই হায় হায় করতে লাগল। ছি ছি, তুমি এত খারাপ!
২. পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে : বার বার সে কামান গর্জে উঠল।
৩. অনুভূতি বা ভাব বোঝাতে : ভয়ে গা ছম ছম করছে। ফোঁড়াটা টন টন করছে।
৪. বিশেষণ বোঝাতে : পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির।
৫. ধ্বনিব্যঞ্জনা : ঝির ঝির করে বাতাস বইছে। বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর।
বিশিষ্টার্থক বাগধারায় দ্বিরুক্ত শব্দের প্রয়োগ
সতর্কতা বোঝাতে : ছেলেটিকে চোখে চোখে রেখো।
ভাবের প্রগাঢ়তা বোঝাতে : ভুলগুলো তুই আনরে বাছা বাছা।
কালের বিসত্মার বোঝাতে : থেকে থেকে শিশুটি কাঁদছে।
আধিক্য বোঝাতে : লোকটা হাড়ে হাড়ে শয়তান।
: খাঁচার ফাঁকে ফাঁকে, পরশে মুখে মুখে, নীরবে চোখে চোখে চায়।
সাজেশন সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
ক) বিশেষ্য শব্দযুগলের বিশেষণ রূপে ব্যবহার :
১) আধিক্য বোঝাতে : রাশি রাশি ধন , ধামা ধামা ধান ;
২) সামান্য বুঝাতে : আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি। দেখেছ তার কবি কবি ভাব।
৪) ক্রিয়া বিশেষণ : ধীরে ধীরে যায় , ফিরে ফিরে চায় ।
৫) অনুরূপ কিছু বোঝাতে : তার সঙ্গী সাথী কেউ নেই ।
৬) আগ্রহ বুঝাতে : ও দাদা দাদা বলে কাঁদছে ।
খ) বিশেষণ শব্দযুগলের বিশেষণ রূপে ব্যবহার:
১) আধিক্য বোঝোতে : ভালো ভালো আম নিয়ে এসো । ছোট ছোট ডাল কেটে ফেল ।
২) তীব্রতা বা সঠিকতা বোঝাতে : গরম গরম জিলাপি , নরম নরম হাত ।
৩) সামান্যতা বোঝাতে : উড়ু উড়ু ভাব; কালো কালো চেহারা ;
বহুবচন বা আধিক্য বোঝাতে : সে সে লোক গেল কোথায় ? কে কে এলো ? কেউ কেউ বলে ।
১) বিশেষন রুপে : এদিকে রোগীর তো যায় যায় অবস্থা । তোমার নেই নেই ভাব গেল না ।
২) স্বল্পকাল স্থায়ী বোঝাতে : দেখতে দেখতে আকাশ কালো হয়ে এলো ।
৩) ক্রিয়া বিশেষন : দেখে দেখে যেও । ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে শুনলে কিভাবে ?
৪) পেীন:পুনিকতা বোঝাতে: ডেকে ডেকে হয়রান হয়েছি ।
১) ভাবের গভীরতা বোঝাতে : তার দুঃখ দেখে সবাই হায় হায় করতে লাগল। ছি,ছি ,তুমি কি করেছ ?
২) পেীন:পুনিকতা বোঝাতে : বার বার সে কামান গর্জে উঠল ।
৩) অনুভূতি বা ভাব বোঝাতে : ভয়ে গা ছম ছম করছে । ফোঁড়াটা টন টন করছে ।
৪) বিশেষণ বোঝাতে : পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির ।
৫) ধ্বনিব্যঞ্জনা : ঝিরি ঝিরি করে বাতাস বইছে । বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর ।
যুগ্মরীতিতে দ্বিরুক্ত শব্দের গঠন :
১) শব্দের আদি স্বরের পরিবর্তন করে : চুপচাপ, মিটমাট, জারিজুরি,
২) শব্দের অন্ত্যস্বরের পরিবর্তন করে : মারামারি, হাতাহাতি, সরাসরি, জেদাজেদি ।
৩) দ্বিতীয়বার ব্যবহারের সময় ব্যঞ্জনধ্বনির পরিবর্তন : ছটফট, নিশপিশ, ভাতটাত ।
৪) সমার্থক বা একার্থক সহচর শব্দ যোগে : চালচলন, রীতিনীতি , বনজঙ্গল , ভয়ডর ।
৫) ভিন্নার্থক শব্দ যোগে :ডালভাত ,তালা চাবি, পথঘাট, অলিগলি ।
৬) বিপরীতার্থক শব্দ যোগে : ছোট-বড় , আসা-যাওয়া ,জম্ম-মৃত্যু , আদান-প্রদান ।
বিভক্তি যুক্ত পদের দুইবার ব্যবহারকে পদাত্মক দ্বিরুক্তি বলা হয় । এগুলো দুই রকমে গঠিত হয় । যেমন: –
বিশিষ্টার্থক বাগধারায় দ্বিরুক্তি শব্দের প্রয়োগ :
ছেলেটিকে চোখে চোখে রেখো । ( সতর্কতা )
ফুলগুলো তুই আনরে বাছা বাছা । ( ভাবের প্রগাঢ়তা )
থেকে থেকে শিশুটি কাঁদছে । ( কালের বিস্তার )
লোকটা হাড়ে হাড়ে শয়তান । ( আধিক্য )
খাঁচার ফাঁকে ফাঁকে , পরশে মুখে মুখে , নিরবের চোখে চোখে যায় ।
১) একই ( ধ্বন্যাত্মক ) শব্দের অবিকৃত প্রয়োগ : ধব ধব , ঝন ঝন , পট পট ।
২) প্রথম শব্দটির শেষে আ যোগ করে : গপাগপ, টপাটপ, পটাপট ।
৩) দ্বিতীয় শব্দটির শেষে ই যোগ করে : ধরাধরি, ঝমঝমি, ঝনঝনি ।
বিভিন্ন পদরুপে ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্ত শব্দের ব্যবহার:
১) বিশেষ্য : বৃষ্টির ঝমঝমানি আমাদেরকে অস্থির করে তোলে ।
২) বিশেষন : “ নামিল নভে বাদল ছলছল বেদনায় ।
৩) ক্রিয়া : কলকলিয়ে উঠল সেথায় নারীর প্রতিবাদ ।
৪) ক্রিয়া বিশেষন: “চিকচিক করে বালি কোথা নাহি কাদা “ ।
৩) দ্বিরুক্ত শব্দ গুলো কোন ধরনের অর্থ প্রকাশ করে ?
৪) “ আমার জ্বর জ্বর লাগছে “ – কোন শব্দের উদাহরণ ?
৫) দ্বিরুক্ত শব্দ কয় প্রকার ?
৬) “ সমার্থক “ শব্দ যোগে দ্বিরুক্ত হয়েছে কোনটিতে?
৭) কোনটি বিপরীতার্থক দ্বিরুক্ত শব্দ ?
৮) আধিক্য বোঝাতে বিশেষ্য শব্দযুগলের বিশেষণরূপে ব্যবহার কোনটি ?
৯) “ রাশি রাশি ধান “ কোন অর্থে দ্বিরুক্ত?
১০) “ আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি “ – এখানে দ্বিরুক্ত শব্দ দ্বারা কী অর্থ বুঝানো হয়েছে ?
১১) “ দেখেছে “ তার কবি কবি ভাব “ । – এ বাক্যে কী বুঝাতে দ্বিরুক্তি ব্যবহার হয়েছে ?
অথবা, “ মাহমুদের কবি কবি ভাব “ – এখানে “ কবি কবি “ কোন অর্থে দ্বিরুক্ত হয়েছে ?
১২) আধিক্য অর্থে দ্বিরুক্ত হয়েছে কোনটিতে ?
১৩) “ রাশি “ শব্দের দ্বিরুক্তিতে কোন অর্থ প্রকাশ পায় ?
১৪) দ্বিরুক্ত নির্ণয়ে কোনটি ঠিক ?
ক) “ বার বার সেই কামান গর্জন” – ভাবের গভীরতা
খ) পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির- ধ্বনির ব্যঞ্জনা
ঘ) লোকটি হাড়ে হাড়ে শয়তান – সতর্কতা
১৫) দ্বিরুক্তি নির্ণয়ে কোনটি সঠিক ?
ক) বৃষ্টির ঝমঝমানি আমাদের অস্থির করে তুলছে – ভাবের গভীরতা
খ) নামিল নভে বাদল ছলছল বেদনায় – বিশেষ্য
গ) চিকচিক করে বালি কোথায় নাহি কাদা – ক্রিয়া
ঘ) থেকে থেকে শিশুটি কাঁদছে – কালের বিস্তর
১৬) “ তুমি বাড়ি বাড়ি হেঁটে চাঁদা তুলছে “ – “ বাড়ি বাড়ি “ কোন অর্থ প্রকাশ করেছে ?
১৭) “ কবি কবি ভাব , কিন্তু ছন্দের অভাব “ – এ বাক্যে “ কবি কবি “ কী অর্থে ব্যবহার হয়েছে ?
১৮) “ লাল লাল ফুল “ – বাক্যে কী অর্থে দ্বিরুক্ত হয়েছে ?
১৯) “ ছোট ছোট ডাল কেটে ফেলো “ – বাক্যে কোন অর্থে দ্বিরুক্তির ব্যবহার হয়েছে ?
২০) নুসরাত গরম গরম হালিম পছন্দ করে – এখানে ” গরম গরম “ কী অর্থে দ্বিরুক্তির হয়েছে ?
২১) সামান্যতা বুজাতে বিশেষণ হিসেবে ব্যবহার হয়েছে কোনটিতে ?
২২) পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির – কোন অর্থে দ্বিরুক্তি?
২৩) কোন বাক্যে ক্রিয়া বিশেষণের দ্বিরুক্ত হয়েছে?
গ) ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে শুনলে কিভাবে
২৪) কোন শব্দটিতে ক্রিয়াপদের দ্বিরুক্ত ঘটেছে?
২৫) কোন বাক্যে ক্রিয়াবাচক শব্দের দ্বিরুক্তি রূপে ব্যবহার হয়েছে ?
২৬) পেীন:পুনিকতা বুঝাতে দ্বিরুক্ত শব্দের ব্যবহার কোনটি ?
২৭) নিচের কোনটি কিয়া বাচক শব্দের দ্বিরুক্তি ?
২৮) “ বার বার সে কামান গর্জে উঠল “ – এ বাক্যের দ্বিরুক্ত শব্দটি কোন অর্থে প্রকাশ করেছে ?
২৯) বিশেষণ বুঝাতে অব্যয় শব্দের দ্বিরুক্তি হয়েছে কোন বাক্যটিতে ?
অথবা, কোন বাক্যে অব্যয়ের দ্বিরুক্তি হয়েছে ?
গ) দেখতে দেখতে আকাশ কালো হয়ে এলো
ঘ) পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির
৩০) ভাবের গভীরতা বুঝাতে অব্যয় পদের দ্বিরুক্তি হয়েছে কোনটিতে ?
গ) পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির
৩১) ধ্বনি ব্যঞ্জনা বুঝাতে কোন দ্বিরুক্তির ব্যবহার হয়েছে ?
খ) পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির
৩২) কোন দ্বিরূক্তটি অব্যয়বাচক ?
৩৩) কোনটি অনুকার অব্যয়ের দ্বিরুক্ত ?
৩৫) অনুভূমিকজাত ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি শব্দ কোনটি?
৩৬) ঝিরঝির করে বাতাস বইছে – এখানে দ্বিরুক্ত শব্দটি কোন অর্থে প্রকাশ করছে ?
৩৭) কোন দ্বিরুক্তিটি সঠিক তথ্য প্রকাশ করেছে?
ক) আবার আবার সেই কামান গর্জন – ভাবের গভীরতা
খ) কাঁদা কাঁদা মাঠ – পেীন:পুনিকতা
গ) পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির – বিশেষণ বোঝাতে
ঘ) লোকটি হাড়ে হাড়ে বদমাশ – সতর্কতা
৩৮) “ বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর “ – এ বাক্যে “ টাপুর টুপুর “ কোন পদ ?
৩৯) কোনটি যুগ্মরীতির দ্বিরূক্ত ?
৪০) কোনটি ভিন্নার্থক শব্দ যোগে দ্বিরুক্ত শব্দ ?
৪১) যুগ্মরীতিতে গঠিত দ্বিরুক্ত শব্দের উদাহরণ কোনটি ?
৪২) কোন দ্বিরুক্তিটি অন্তস্বরের পরিবর্তন করে গঠিত হয়েছে?
অথবা, শব্দের অন্তস্বরের পরিবর্তন করে দ্বিরুক্তি গঠিত হয়েছে কোন শব্দে ?
৪৩) শব্দের অন্তস্বরের পরিবর্তন করে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠিত হয়েছে কোনটি ?
৪৪) দ্বিরুক্তি গঠনের সময় আদিস্বরের পরিবর্তন হয়েছে কোনটিতে ?
৪৫) “ ডাল ভাত “ কেমন অর্থের শব্দ যোগে দ্বিরুক্ত হয়েছে ?
অথবা, “ ডাল ভাত “ – কোন অর্থে দ্বিরুক্ত ?
৪৬) যুগ্মরীতিতে দ্বিরুক্ত গঠনের ক্ষেত্রে শব্দের আদিস্বর পরিবর্তন হয়েছে কোন গুলোতে ?
গ) মারামারি , হাতাহাতি , সরাসরি
৪৭) দ্বিতীয়বার ব্যবহারের সময় ব্যঞ্জন ধ্বনির পরিবর্তন দ্বারা কোন শব্দটি গঠিত হয়েছে ?
৪৮) বিভক্তিযুক্ত পদের দুবার ব্যবহার কে বলা হয়-
৪৯) ভিন্নার্থক শব্দ যোগে কোন দ্বিরুক্ত শব্দটি গঠিত হয়েছে ?
৫০) যুগ্মরীতিতে দ্বিরুক্ত পদ গঠিত হয়েছে কোনটিতে ?
৫১) কোনটি পদাত্মক দ্বিরুক্তর উদাহরন ?
৫২) “ ডেকে ডেকে হয়রান হয়েছি “ – কোন পদের দ্বিরুক্তি ?
৫৩) বিশিষ্টার্থক বাগধারার দ্বিরুক্ত শব্দের ব্যবহার হয়েছে কোন বাক্যে ?
৫৪) “ লোকটা হারে হারে বদমাশ “ – এখানে “ হাড়ে হাড়ে “ দ্বিরুক্ত শব্দটি কি অর্থ প্রকাশ করেছে ?
অথবা , “ লোকটা হাড়ে হাড়ে শয়তান “ – কী অর্থে বাক্যটিতে দ্বিরুক্ত শব্দের প্রয়োগ রয়েছে ?
৫৫) কোন দ্বিরুক্তিটিতে আধিক্য বোঝায় ?
গ) লোকটি হাড়ে হাড়ে শিক্ষা পেয়েছে
৫৬) দুটি বস্তুর ধ্বনির অনুকার ?
অথবা, ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি কোনটি ?
৫৭) কোন দ্বিরুক্তিটি ধ্বনাত্মক
৫৮) নিচের কোনটি ধ্বনাত্মক দ্বিরুক্তি শব্দ ?
৫৯) কোনটি ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি শব্দ ?
৬০) কোনটি ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি শব্দ ?
৬১) কোনটি ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি শব্দ ?
৬২) “ চিকচিক করে বালি কোথা নাই কাদা “ – এখানে দ্বিরুক্ত শব্দটি কোন পদ রূপে ব্যবহৃত হয়েছে ?
অথবা , চিকচিক করে বালি কোথা নাই কাদা – এ বাক্যের দ্বিরুক্ত শব্দ “ চিক চিক “ কোন ধরনের পদ ?
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Google News আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
১ম থেকে ৪৩তম বিসিএস প্রশ্ন ও সমাধান লিংক
Professor Primary Assistant Teacher book লিংক
ইংরেজি
ইংরেজি ব্যাকরণ
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার সাজেশন,ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর (EEDMOE) উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ)’ ও ‘ড্রাফটসম্যান’ নিয়োগ পরীক্ষার সাজেশন