নিয়োগ পরিক্ষার জন্য ১০০% কমন ইতিহাস সভ্যতা ও সংস্কৃতি এক সাথে, যেকোন চাকরির পরীক্ষায় বার বার আসা কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস সভ্যতা ও সংস্কৃতি, ইতিহাস সভ্যতা ও সংস্কৃতি ব্যাংক বিসিএস সরকারি চাকরির জন্য কমন উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ, নিয়োগ পরিক্ষা আসা গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস সভ্যতা ও সংস্কৃতি এক সাথে

১। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে কয়টি যুগে ভাগ করা হয়ে থাকে ? সেগুলি কী কী ?

উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি যুগে ভাগ করা হয়। ভাগগুলি হল—

(১) প্রাচীন যুগ (২) মধ্যযুগ ও (৩) আধুনিক যুগ।

২। প্রাচীনযুগের সময় সীমা কত ধরা হয় ?

উত্তরঃ খ্রিস্টীয় দশম শতাব্দী থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত সময়কালকে বলা হয় বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ ।

৩। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে মধ্যযুগের সময়সীমা কত ?

উত্তরঃ খ্রিস্টীয় তেরশো পঞ্চাশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত মধ্যযুগের সময়সীমা ধরা হয়।

৪। আধুনিকযুগের সময়সীমা কত ধরা হয় ?

ঊনবিংশ শতাব্দী থেকে অর্থাৎ ১৮০০ সাল থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত আধুনিকযুগের সময়-সীমা বিস্তৃত।

৫। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘বন্ধ্যাযুগ’ বা ‘অন্ধকার যুগ’ বলা হয় কোন্ সময়কে ?

উত্তরঃ ত্রয়ােদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত সময়কে অর্থাৎ ১২০১ থেকে ১৩৫০ সাল পর্যন্ত দেড়শো বছরকে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘বন্ধ্যাযুগ’ বা ‘অন্ধকার যুগ’ বলা হয়।

(প্রাচীন যুগ) চর্যাপদ

৬। বাংলা সাহিত্যের আদিতম নিদর্শন কোন্ গ্রন্থটি ?

উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যের আদিতম নিদর্শন ‘চর্যাপদ’

৭। চর্যাপদকে অন্য কোন্ কোন্ নামে অভিহিত করা হয় ?

উত্তরঃ চর্যাপদকে আশ্চর্য চর্যাচয় ’ বা ‘চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’ নামেও অভিহিত করা হয়।

৮। চর্যাপদ কোন্ সময়ে রচিত বলে অনুমান করা হয় ?

উত্তরঃ চর্যাপদ আনুমানিক দশম শতাব্দী থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে রচিত হয়। কেউ কেউ মনে করেন অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে রচিত।

। চর্যাপদের ভাষাকে কোন্ ভাষারূপে অভিহিত করা হয় ?

উত্তর: চর্যাপদের ভাষাকে ‘সন্ধ্যাভাষা’ নামে অভিহিত করা হয়।

১০। চর্যাপদের পুঁথি কে আবিষ্কার করেন ?

উত্তর: চর্যাপদের পুঁথি মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেন।

১১। চর্যাপদের বিষয়বস্তু কী ?

উত্তর: বৌদ্ধধর্মের সহজযান নামক একটি শাখার ধর্মীয় তত্ত্ব ও গুঢ় সাধনার কথা চর্যাপদের বিষয়বস্তু।

 ১২। চর্যাপদ কত খ্রিস্টাব্দে কোথা থেকে প্রকাশিত হয় ?

উত্তর: চর্যাপদ ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়।

১৩। চর্যাপদে মােট কয়টি পদ ছিল ? তার মধ্যে কয়টি পদ পাওয়া গিয়েছে ?

উত্তর: চর্যাপদে মােট ৫০টি পদ ছিল (কারও কারও মতে ৫১টি) তার মধ্যে সাড়ে ছেচল্লিশটি পদ পাওয়া গেছে।

১৪। চর্যাপদে মােট কতজন কবির নাম পাওয়া যায় ?

উত্তর: চর্যাপদে মােট ২৪ জন কবির নাম পাওয়া যায়।

১৫। চর্যাপদ রচনার সময়ে বাংলাদেশে কোন্ রাজবংশ রাজত্ব করতেন ?

উত্তর: চর্যাপদ রচনার সময়ে বাংলাদেশে পাল বংশের রাজারা রাজত্ব করতেন।

( মধ্যযুগ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন

১৬। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কোন গ্রন্থ ?

উত্তর: মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।

১৭। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কোন্ সময়ে রচিত হয় ?

উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য পঞ্চদশ শতাব্দীতে রচিত হয়।

১৮। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথি কে আবিষ্কার করেন ?

উত্তর: শ্রীকষ্ণকীর্তনের পুঁথি পণ্ডিত বসন্ত রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ আবিষ্কার করেন।

১৯। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথি কত খ্রিস্টাব্দে কোথা থেকে আবিষ্কৃত হয় ?

উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথি ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বাঁকুড়া জেলার কাকিল্যা গ্রাম থেকে আবিষ্কৃত হয়।

২০। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কত খ্রিস্টাব্দে কোথা থেকে প্রকাশিত হয় ?

উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়।

২১। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কয়টি খণ্ডে বিভক্ত ? খণ্ডগুলির নাম কী কী ?

উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য ১৩টি খণ্ডে বিভক্ত। সেগুলি হলঃ-   ১)জন্মখন্ড,২)তাম্বুলখন্ড,৩)দানখন্ড,৪)নৌকাখন্ড, ৫)ভারখন্ড,৬)ছত্রখণ্ড,৭)বৃন্দাবনখন্ড, ৮)কালীয়াদমনখন্ড, ৯) যমুনা বা বস্ত্রহরণখন্ড, ১০)হারখন্ড, ১১)বাণখণ্ড,১২)বংশীখন্ড ও ১৩)রাধাবিরহ।

২২। বাংলা সাহিত্যে প্রথম আখ্যানকাব্য কোনটি ?

উত্তর: বাংলা সাহিত্যে প্রথম আখ্যান কাব্য শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।

২৩। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের রচয়িতা কে ?

উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস।

২৪। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যকে অন্য কোন নামে অভিহিত করা হয় ?

উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যকে ‘শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ নামেও অভিহিত করা হয়।

২৫। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান তিনটি চরিত্রের নাম লেখ।

  উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান তিনটি চরিত্র হল কৃষ্ণ, রাধা এবং বড়াই।

বিদ্যাপতি

২৬. বিদ্যাপতি কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?

উত্তর: বিদ্যাপতি বিহারের দ্বারভাঙ্গা জেলার বিসফী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

২৭। বিদ্যাপতি কত খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন ?

উত্তর: বিদ্যাপতি ১৩৮০ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।

২৮। বিদ্যাপতির পিতার নাম কী ?

উত্তর: বিদ্যাপতির পিতার নাম গণপতি ঠাকুর।

২৯। বিদ্যাপতি কোন্ রাজসভার সভাকবি ছিলেন ?

উত্তর: বিদ্যাপতি মিথিলা রাজসভার সভাকবি ছিলেন।

৩০। ‘মৈথিল কোকিল’ কাকে বলা হয় ?

উত্তর: বিদ্যাপতিকে ‘মৈথিল কোকিল’ বলে অভিহিত করা হয়।

৩১। ‘অভিনব জয়দেব’ কাকে বলা হয় ?

উত্তর: বিদ্যাপতিকে ‘অভিনব জয়দেব’ বলে অভিহিত করা হয়।

৩২। মধ্যযুগে কবি সার্বভৌম কাকে বলা হয় ?

উত্তর: বিদ্যাপতিকে ‘কবি সাবভৌম’ বলা হয়।

৩৩। বিদ্যাপতি রাধাকৃষ্ণবিষয়ক পদগুলি কোন্ ভাষায় রচনা করেন ?

উত্তর: বিদ্যাপতি রাধাকৃষ্ণবিষয়ক পদগুলি মৈথিলি ভাষায় রচনা করেন। বাংলা দেশে সেগুলি ব্রজবুলি আকারে পাওয়া যায়।

৩৪। ব্রজবুলি ভাষা কী ?

উত্তর: ব্রজবুলি ভাষা বাংলা, মৈথিলি ও অবহট্টভাষার সংমিশ্রণের গঠিত একটি শ্রুতিমধুর কৃত্রিম সাহিত্যিক ভাষা।

৩৫। ব্রজবুলি ভাষার স্রষ্টা কে ?

উত্তরঃ ব্রজবুলি ভাষার স্রষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ পাঠক । বিদ্যাপতির পদগুলিই প্রথম এই ভাষায় প্রচারিত হয়।

মঙ্গলকাব্য

৩৬। মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে ?

উত্তর: মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কানাহরি দত্ত।

৩৭। মনসামঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে ? তাঁর কাব্যের নাম কী ?

উত্তর: মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কানা হরি দত্ত। মনসামঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি নারায়ণ দেব। নারায়ণদেবের রচিত কাব্যের নাম ছিল ‘পদ্মাপুরাণ’

৩৮। মনসামঙ্গলের প্রথম পূর্ণাঙ্গ কাহিনী কে রচনা করেন ?

উত্তর: বিজয় গুপ্তই প্রথম মনসামঙ্গল কাব্যের পূর্ণাঙ্গ কাহিনি রচনা করেন। কানা হরি দত্ত যে কাহিনী লিখেছিলেন তা ছিল আংশিক।

৩৯। বিজয় গুপ্ত লিখিত মনসামঙ্গলের পুঁথির নাম কী ?

উত্তর: বিজয়গুপ্ত লিখিত মনসামঙ্গলের পুঁথির নাম ছিল ‘পদ্মাপুরাণ’।

৪০। বিজয় গুপ্ত কোন শতাব্দীর কবি ?

উত্তর: বিজয়গুপ্ত পঞ্চদশ শতাব্দীর কবি।

৪১। নারায়ণ দেবের উপাধি কী ছিল ?

উত্তর: নারায়ণদেবের উপাধি ছিল সুকবিবল্লভ।

৪২। ধর্মমঙ্গল কাব্যের কয়টি কাহিনি বৃত্ত এবং কী কী ?

উত্তর: ধর্মমঙ্গল কাব্যের কাহিনী বৃত্ত -ধর্মমঙ্গল কাব্যের দুইটি কাহিনিবৃত্ত রয়েছে।সেগুলি হল-

i)হরিশ্চন্দ্রের কাহিনি এবং 

ii)লাউসেনের কাহিনি

৪৩। বিপ্রদাস পিপিলাই-এর রচিত কাব্যের নাম কী ছিল ?

উত্তর: বিপ্রদাস পিপিলাই রচিত কাব্যের নাম ছিল ‘মনসাবিজয়‘।

৪৪। বিপ্রদাস পিপিলাই এর বাসস্থান কোথায় ছিল ?

উত্তর: বিপ্রদাস পিপিলাই এর বাসস্থান ছিল চব্বিশ পরগণা জেলার বসিরহাট মহকুমার অন্তর্গত নাদুড়্যা বটগ্রামে। ৪৫। কোন্ কবি নিজেকে ‘কেতকাদাস’ নামে অভিহিত করেছেন ?

উত্তর: মনসামঙ্গলের কবি ক্ষেমানন্দ নিজেকে ‘কেতকাদাস’ বলে উল্লেখ করেছেন।

৪৬। কেতকাদাস ক্ষেমানন্দের জন্মস্থান কোথায় ?

উত্তর: বর্ধমান জেলার সেলিমাবাদ পরগণার অন্তর্গত কাঁদড়া গ্রামে কেতকাদাস ক্ষেমানন্দের জন্মস্থান।

৪৭। চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে ?

উত্তর: চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি কবি হলেন মানিক দত্ত।

৪৮। মানিক দত্তের জন্মস্থান কোথায় ?

উত্তর: মানিক দত্তের জন্মস্থান ছিল মালদহ জেলার ফুলিয়া নগরে।

৪৯। দ্বিজমাধব কর্তৃক রচিত চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের নাম কী ?

উত্তর: দ্বিজমাধব কর্তৃক রচতি কাব্যের নাম ‘সারদামঙ্গল’ বা ‘সারদাচরিত’

৫০। চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে ?

উত্তর: চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি মুকুন্দ চক্রবর্তী।

৫১। মুকুন্দরামের কাব্য কোন শতাব্দীতে রচিত ?

উত্তর: মুকুন্দরামের কাব্য যােড়শ শতাব্দীতে রচিত।

৫২। মুকুন্দরামের জন্মস্থান কোথায় ছিল ?

উত্তর: মুকুন্দরামের জন্মস্থান ছিল বর্ধমান জেলার দামুন্যা গ্রামে।

৫৩। মুকুন্দরামের উপাধি কি ছিল ?

উত্তর: মুকুন্দরামের উপাধি ছিল ‘কবিকঙ্কণ’ ।

৫৪। মুকুন্দরামের কাব্যের নাম কী ছিল ?

উত্তর: মুকুন্দরামের কাব্যের নাম ছিল ‘অভয়ামঙ্গল‘ ।

৫৫। মুকুন্দরাম কার আশ্রয়ে থেকে অভয়ামঙ্গল রচনা করেন ?

উত্তর: মেদিনীপুরের ঘাটাল মহকুমার অন্তর্গত আড়ব্যা গ্রামের জমিদার বাঁকুড়া রায়ের পুত্র রঘুনাথ রায়ের আশ্রয়ে থেকে অভয়ামঙ্গল কাব্য রচনা করেন।

৫৬। ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে ?

উত্তর: ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি হলেন ময়ূরভট্ট।

৫৭। ময়ূর ভট্টের কাব্যের নাম কী ?

উত্তর: ময়ূর ভট্টের কাব্যের নাম ‘হাকন্দপুরাণ ‘।

৫৮। ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রথম সার্থক রচয়িতা কে ?

উত্তর: ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রথম সার্থক রচয়িতা রূপরাম চক্রবর্তী।

৫৯। রূপরাম কোন্ শতাব্দীর কবি ?

উত্তর: রূপরাম সপ্তদশ শতাব্দীর কবি।

৬০। ধর্মমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে ?

উত্তর: ঘনরাম চক্রবর্তী ধর্মমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি।

৬১। ঘনরাম কোন্ শতাব্দীর কবি ?

উত্তর: ঘনরাম অষ্টাদশ শতাব্দীর কবি।

৬২। ‘কবিরত্ন’ কার উপাধি ?

উত্তর: ‘কবিরত্ন’ ঘনরাম চক্রবর্তীর উপাধি।

৬৩। ঘনরামের কাব্য কয়টি সর্গে বিভক্তি ?

উত্তর: ঘনরামের কাব্য ২৪টি সর্গে বিন্যস্ত।

৬৪। ঘনরামের কাব্যের মােট শ্লোক সংখ্যা কত ?

উত্তর: ঘনরামের কাব্যের মােট শ্লোকসংখ্যা ৯১৪৭।

৬৫। ঘনরামের কাব্যে কোন্ রাজার কথা উল্লেখ করা হয়েছে ?

উত্তর: ঘনরামের কাব্যে বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচন্দ্রের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

৬৬। কোন্ কাব্যকে ‘রাঢ়ের জাতীয় মহাকাব্য ‘ বলা হয় ?

উত্তর: ধর্মমঙ্গল কাব্যকে রাঢ়ের জাতীয় মহাকাব্য বলা হয়।

৬৭। ধর্মমঙ্গল কাব্যকে কে রাঢ়ের জাতীয় মহাকাব্য বলে অভিহিত করেছেন ?

উত্তর: ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ধর্মমঙ্গল কাব্যকে রাঢ়ের জাতীয় মহাকাব্য বলে অভিহিত করেছেন।

রামায়ণ অনুবাদ ধারা

৬৮। রামায়ণের প্রথম অনুবাদক কে ?

উত্তর: রামায়ণের প্রথম অনুবাদক কৃত্তিবাস ওঝা।

৬৯। কৃত্তিবাসের রামায়ণ কোন্ সময়ে রচিত হয় ?

উত্তর: কৃত্তিবাসের রামায়ণ পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথমভাবে রচিত হয়।

৭০। কৃত্তিবাসের রামায়ণ কোথা থেকে প্রথম মুদ্রিত হয় ?

উত্তরঃ কৃত্তিবাসের রামায়ণ শ্রীরামপুরের খ্রিস্টান মিশন থেকে ১৮০২-২৮০৩ খ্রিস্টাব্দে | সর্বপ্রথম মুদ্রিত হয়।

৭১। কৃত্তিবাসের রামায়ণে মােট কতগুলি শ্লোক আছে ?

উত্তর: কৃত্তিবাসের রামায়ণে মােট ২৪,০০০ শ্লোক আছে।

৭২। কোন্ মহিলা কবি রামায়ণের অনুবাদ করেন ?

উত্তর: মহিলা কবি চন্দ্রাবতী রামায়ণের অনুবাদ করেন।

৭৩। চন্দ্রাবতী কার কন্যা ?

উত্তর: চন্দ্রাবতী মনসামঙ্গল কাব্যের কবি দ্বিজ বংশীদাসের কন্যা।

ভাগবত অনুবাদ ধারা

৭৪। ভাগবতের অনুবাদ প্রথম কে করেন ?

উত্তর: ভাগবতের প্রথম অনুবাদ করেন মালাধর বসু।

৭৫। মালাধর বসুর কাব্যের নাম কী ?

উত্তর: মালাধর বসুর কাব্যের নাম ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ ।

৭৬। মালাধর বসুর উপাধি কী ছিল ?

উত্তর: মালাধর বসুর উপাধি ছিল ‘গুণরাজ খান।

মহাভারত অনুবাদ ধারা

৭৭। মহাভারতের আদি অনুবাদক কে ?

উত্তর: মহাভারতের আদি অনুবাদক হিসাবে কেউ কেউ সঞ্জয়ের নাম আবার কেউ কেউ কবীন্দ্র পরমেশ্বরের নাম উল্লেখ করেছেন।

৭৮। কবীন্দ্র পরমেশ্বর কাব্যের নাম কী ?

উত্তর: কবীন্দ্র পরমেশ্বরের কাব্যের নাম ‘পাণ্ডববিজয়’

৭৯। কবীন্দ্র পরমেশ্বরের কাব্য অপর কী নামে পরিচিত ?

উত্তর: কবীন্দ্র পরমেশ্বরের কাব্য ‘পরাগলী মহাভারত’ নামে পরিচিত।

৮০। কবীন্দ্র পরমেশ্বর কার সভাকবি ছিলেন ?

উত্তর: কবীন্দ্র পরমেশ্বর চট্টগ্রামের শাসনকৰ্ত্তা পরাগল খাঁর সভাকবি ছিলেন।

৮১। শ্রীকর নন্দী কার সভাকবি ছিলেন ?

উত্তর: শ্রীকর নন্দী চট্টগ্রামের শাসনকর্তা ছুটি খার (পরাগল খাঁর পুত্র) সভাকবি ছিলেন।

৮২। শ্রীকর নন্দী মহাভারতের কোন অংশ অনুবাদ করেন ?

উত্তর: শ্ৰকির নন্দী মহাভারতের শুধু অশ্বমেধ পর্বের অনুবাদ করেন।

৮৩। মহাভারতের অনুবাদক হিসাবে সঞ্জয়ের নাম কে প্রথম উল্লেখ করেন ?

মহাভারতের আনুবাদক হিসাবে সঞ্জয়ের নাম প্রথম উল্লেখ করেন আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন।

৮৪। সঞ্জয়ই মহাভারতের প্রথম অনুবাদক– একথা কে বলেছেন ?

উত্তর: মনীন্দ্রকুমার ঘােষ সঞ্জয়কে মহাভারতের প্রথম অনুবাদ হিসাবে প্রতিপন্ন করতে চেয়েছেন।

৮৫। মহাভারতের শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কে ?

উত্তর: মহাভারতের শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কাশীরাম দাস।

৮৬। কাশীরাম দাসের জন্মস্থান কোথায় ?

উত্তর: কাশীরাম দাসের জন্মস্থান বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমার অন্তর্গত সিঙ্গি গ্রামে।

৮৭। কাশীরাম দাসের কাব্যের নাম কী ছিল ?

উত্তর: কাশীরাম দাসের কাব্যের নাম ছিল ‘ভারত পাঁচালী’ ।

৮৮। কাশীরাম দাসের কাব্য কোন সময়ে রচিত হয় ?

উত্তর: কাশীরাম দাসের কাব্য যােড়শ শতাব্দীর একেবারে শেষ ভাগে অথবা সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে রচিত হয়।

৮৯। কাশীরাম দাস মহাভারতের কোন্ কোন্ পর্ব অনুবাদ করেন ?

কাশীরাম দাস মহাভারতের আদি, সভা, বন, বিরাট এই চারটি পর্ব অনুবাদ করেন।

৯০। কাশীরাম দাসের মহাভারতের বাকী অংশ কারা লেখেন ?

উত্তর: কাশারীম দাসের মহাভারতের বাকী অংশ লেখেন কবির ভ্রাতুপুত্র এবং জামাতা সম্পূর্ণ করেন।

আরাকান রাজসভা

৯১। দৌলত কাজী কার পৃষ্ঠপােষকতায় তার কাব্য রচনা করেন ?

উত্তর: দৌলতী কাজী আরাকান-রাজ শ্রীসুধমার সমরসচিব আশরাফ খানের পৃষ্ঠপােষকতায় তাঁর কাব্য রচনা করেন।

৯২। দৌলত কাজীর কাব্যের নাম কী ?

উত্তর: দৌলত কাজীর কাব্যের নাম ‘লাের চন্দ্রানী বা সতী ময়নামতী’

৯৩। দৌলত কাজী কোন্ শতাব্দীর কবি ?

উত্তর: দৌলত কাজী সপ্তদশ শতাব্দীর কবি।

৯৪। দৌলত কাজী কত খ্রিস্টাব্দে তাঁর কাব্য রচনা করেন ?

উত্তর: দৌলত কাজী ১৫২২ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৬৩৮ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তার কাব্য রচনা করেন।

৯৫। সৈয়দ আলাওলের বিখ্যাত কাব্যটির নাম কী ?

উত্তর: সৈয়দ আলাওলের বিখ্যাত কাব্যটির নাম ‘পদ্মাবতী’

৯৬। সৈয়দ আলাওল কোন শতাব্দীর কবি ?

উত্তর: সৈয়দ আলাওল সপ্তদশ শতাব্দীর কবি।

৯৭। বাংলা সাহিত্যে যথার্থ গাথা সাহিত্য কোনগুলি ?

উত্তর: বাংলা সাহিত্যে যথার্থ গাথা সাহিত্যের নিদর্শন হল ময়মনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকাগুলি।

৯৮। গীতিকাগুলি কার সম্পাদনায় কোথা থেকে প্রকাশিত হয় ?

উত্তর: গীতিকাগুলি দীনেশচন্দ্র সেনের সম্পাদনায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশিত হয়।

৯৯। গীতিকাগুলিতে মােট কয়টি পালা আছে ?

উত্তর: গীতিকাগুলিতে মােট ৫৪টি পালা আছে।

১০০। এই পালাগুলির মধ্যে কোন্ পালাটি শ্রেষ্ঠ ?

উত্তর: পালাগুলির মধ্যে ‘মহুয়া’ পালাটিই সর্বশ্রেষ্ঠ।

[ বি:দ্র:এই সাজেশন যে কোন সময় পরিবতনশীল ১০০% কমন পেতে পরিক্ষার আগের রাতে সাইডে চেক করুন এই লিংক সব সময় আপডেট করা হয় ]

১. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রধানত কয়টি যুগে ভাগ করা?
উত্তর : তিনটি।

২. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগ তিনটি কী কী?
উত্তর : প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগ।

৩. প্রশ্ন : ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে প্রাচীন যুগের পরিধি কত সাল পর্যন্ত বিস্তৃৃত?
উত্তর : ৬৫০-১২০০ সাল পর্যন্ত।

৪. প্রশ্ন : মধ্যযুগের বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল পর্যন্ত বিস্তৃৃত?
উত্তর : ১২০১-১৮০০ সাল পর্যন্ত।

৫. প্রশ্ন : আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে?
উত্তর : ১৮০১ সাল থেকে।

৬. প্রশ্ন : আধুনিক যুগের প্রস্তুতিপর্ব কত সাল পর্যন্ত?
উত্তর : ১৮০০-১৮৬০ সাল।

৭. প্রশ্ন : আধুনিক যুগের বিকাশপর্ব কত সাল পর্যন্ত?
উত্তর : ১৮৬০-১৯০০ সাল।

৮. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রপর্ব কত সাল পর্যন্ত?
উত্তর : ১৯০০-১৯৩০ সাল।

৯. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রোত্তরপর্ব কত সাল পর্যন্ত?
উত্তর : ১৯৩০-১৯৪৭ সাল।

১০. প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে বাংলাদেশপর্ব কবে থেকে শুরু?
উত্তর : ১৯৪৭ সাল থেকে।

১১. প্রশ্ন : বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?
উত্তর : সপ্তম শতাব্দী।

১২. প্রশ্ন : বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উত্তর : আধুনিক যুগে।

১৩. প্রশ্ন : ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পর্যন্ত বাংলা ভাষার অস্তিত্ব ছিল?
উত্তর : পাঁচ হাজার বছর।

১৪. প্রশ্ন : আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যিক ভাষার নাম কী?
উত্তর : বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা।

১৫. প্রশ্ন : বাংলা ভাষার মূল উৎস কোন ভাষা?
উত্তর : বৈদিক ভাষা।

১৬. প্রশ্ন : বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান কয়টি ধারা?
উত্তর : তিনটি ধারা। কী কী?

১৭. প্রশ্ন : বিবর্তনের প্রধান তিনটি ধারা কী কী?
উত্তর : প্রাচীন ভারতীয় আর্য, মধ্য ভারতীয় আর্য ও নব্য ভারতীয় আর্য।

১৮. প্রশ্ন : কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত?
উত্তর : আর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন।

১৯. প্রশ্ন : কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উত্তর : ব্যাকরণবিদ পাণিনির হাতে।

২০. প্রশ্ন : সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উত্তর : খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ অব্দের দিকে।

সাজেশন সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

প্রশ্ন: আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে ?

উত্তরঃ ১৮০১ সাল থেকে। (প্রস্তুতিপর্বঃ ১৮০০-১৮৬০, বিকাশপর্বঃ ১৮৬০-১৯০০, রবীন্দ্রপর্বঃ ১৯০০-১৯৩০, রবীন্দ্রোত্তরঃ ১৯৩০-১৯৪৭ ও বাংলাদেশঃ ১৯৪৭-)

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?

উত্তরঃ সপ্তম শতাব্দী।

প্রশ্ন: পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি?

উত্তরঃ ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী।

প্রশ্ন: পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন?

উত্তরঃ সংস্কৃত ভাষা।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি?

উত্তরঃ বৈদিক।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি?

উত্তরঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত?

উত্তরঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন দশকে?

উত্তরঃ খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে।

প্রশ্ন: ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীন রূপ কোথায় পাওয়া যায়?

উত্তরঃ প্রাচীন গ্রন্থ ঋগে¦দের মন্ত্রগুলোতে।

প্রশ্ন: বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?

উত্তরঃ আধুনিক যুগে।

প্রশ্ন: বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?

উত্তরঃ আধুনিক যুগে।

প্রশ্ন: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পর্যন্ত বাংলা ভাষার অস্তিত্ব ছিল?

উত্তরঃ পাঁচ হাজার বছর।

প্রশ্ন: আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যেক ভাষার নাম কি?

উত্তরঃ বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার মূল উৎস কোন ভাষা?

উত্তরঃবৈদিক ভাষা।

প্রশ্ন: বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান তিনটি ধারা কি কি?

উত্তরঃপ্রচীন ভারতীয় আর্য, মধ্য ভারতীয় আর্য ও নব্য ভারতীয় আর্য।

প্রশ্ন: কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত?

উত্তরঃআর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন।

প্রশ্ন: কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?

উত্তরঃ ব্যাকরণবিদ পানিনির হাতে।

প্রশ্ন: সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?

উত্তরঃখ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ দিকে।

প্রশ্ন: কোন ভাষাকে প্রাকৃত ভাষা বলে?

উত্তরঃখ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ খ্রীঃ দিকে বৈদিক ভাষা বির্বতনকালীণ সময়ে জনসাধারন যে ভাষায় নিত্য নতুন কথা বলত। 

প্রশ্ন: প্রাকৃত ভাষা বিবর্তিত হয়ে শেষ যে স্তরে উপনীত হয় তার নাম কি?

উত্তরঃঅপভ্রংশ।

প্রশ্ন: সুনীত কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উদ্ভর কোন অপভ্রংশ থেকে কোন সময় কালে?

উত্তরঃপূর্ব ভারতে প্রচলিত মাগবী অপভ্রংশ এবং খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়।

প্রশ্ন: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎস কোন অপভ্রংশ থেকে?

উত্তরঃগৌড় অপভ্রংশ থেকে।

প্রশ্ন: কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?

উত্তরঃমাগধী প্রাকৃত।

প্রশ্ন: প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্তর কয়টি?

উত্তরঃতিনটি।

প্রশ্ন: বৈদিক ভাষা হতে বাংলা ভাষায় বিবর্তনের প্রধান ধারা কয়টি?

উত্তরঃতিনটি।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষা কোন গোষ্ঠীর বংশধর?

উত্তরঃহিন্দ-ইউরোপী গোষ্ঠীর।

প্রশ্ন: কোন যুগে বাংলা লিপির গঠনকার্য স্থায়ীরূপ লাভ করে?

উত্তরঃপ্রাচীন যুগে।

প্রশ্ন: বাংলার প্রথম মুদ্রন প্রতিষ্ঠানের নাম কি ?

উত্তরঃশ্রীরামপুর মিশন।

প্রশ্ন: কত সালে ‘শ্রীরামপুর মিশন’ প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তরঃ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।

প্রশ্ন: বাংলা ছাড়া ব্রাহ্মী লিপি থেকে আর কোন লিপির উদ্ভদ ঘটেছে ?

উত্তরঃসিংহলী, শ্যামী, নবদ্বীপি, তিব্বতী ইত্যাদি।

প্রশ্ন: বাংলা অক্ষর বা বর্ণমালা কোন সময়ে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার লাভ করে ?

উত্তরঃখ্রিঃ দশম ও একাদশ শতাব্দীর মধ্যে।

প্রশ্ন: ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের ধারায় কোন বর্নমালা থেকে বাংলা বর্নমালার উৎপত্তি ?

উত্তরঃ পূর্ব ভারতীয় বর্ণমালা কুটিল থেকে।

প্রশ্ন: ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি?

উত্তরঃ খরোষ্ঠী লিপি।

প্রশ্ন: ভারতীয় লিপিশালার প্রাচীনতম রূপ কোনটি?

উত্তরঃ দুইটি।

প্রশ্ন: খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে কোন শাসকের শাসনমালা ব্রাহ্মী লিপিতে উৎকীর্ন পাওয়া যায়?

উত্তরঃ সম্রাট অশোক।

প্রশ্ন: বাংলা লিপি ও বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে কোন লিপি থেকে?

উত্তরঃ কুটিল লিপি।

প্রশ্ন: ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি ?

উত্তরঃ খরোষ্ঠী লিপি।

প্রশ্ন: কোন যুগে বাংলা লিপি ও অক্ষরের গঠনকার্য শুরু হয় ?

উত্তরঃ সেন যুগে।

প্রশ্ন: কোন কোন লিপির উপর বাংলা লিপির প্রভাব বিদ্যমান ?

উত্তরঃ উড়িষ্যা মৈথিলি ও আসামী লিপির উপর।

প্রশ্ন: বাংলা গদ্যের বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে-?

উত্তরঃ সাময়ীক পত্র।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কি?

উত্তরঃ চর্যাপদ।

প্রশ্ন: চর্যাপদ রচনা করেন কারা ?

উত্তরঃ বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।

প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন যুগের নিদর্শন?

উত্তরঃ আদি/ প্রাচীন যুগ।

প্রশ্ন: চর্যাপদের পুঁথিকে কোথা কে এবং কখন আবিস্কার করেন?

উত্তরঃ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭।

প্রশ্ন: চর্যাপদের রচনা কাল কত?

উত্তরঃ সপ্তম -দ্বাদশ শতাব্দী।

প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত হয়?

উত্তরঃ বঙ্গকামরুপী ভাষায়।

প্রশ্ন: চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?

উত্তরঃ নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে।

প্রশ্ন: টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কি ?

উত্তরঃ আশ্চর্য চর্যাচয়।

প্রশ্ন: নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেযা হয়েছে ?

উত্তরঃ চর্যাচর্য বিনিশ্চয়।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন ভাষার?

উত্তরঃ মুন্ডা ভাষার।

প্রশ্ন: কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব ঘটেছে?

উত্তরঃ ব্রহ্মী লিপি।

প্রশ্ন: ভারতীয় লিপিমালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি ও কি কি?

উত্তরঃ দুইটি ক. খরোষ্ঠী, খ. বাহ্মী।

প্রশ্ন: ভারতের মৌলিক লিপি কোন লিপিকে বলা বলে?

উত্তরঃ ব্রাহ্মী লিপি।

প্রশ্ন: চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?

উত্তরঃ অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়।

প্রশ্ন: আধুনিকের পন্ডিতগণের মতে, নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির নাম কি ?

উত্তরঃ চর্যাগীতি কোষ।

প্রশ্ন: চর্যার প্রাপ্ত কোন সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি ?

উত্তরঃ ১১ সংখ্যক পদ।

প্রশ্ন: চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে কোন কোন সংখ্যক পদে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি ?

উত্তরঃ ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।

প্রশ্ন: চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি ?

উত্তরঃ ২৩ সংখ্যক পদ।

প্রশ্ন: চর্যাগীতিকা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক কবে প্রকাশিত হয়েছিল ?

উত্তরঃ ১৯১৬ সালে।

প্রশ্ন: চর্যা সংগ্রহটিতে সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি ছিল?

উত্তরঃ ৫১ টি।

প্রশ্ন: চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ কে আবিস্কার করেন?

উত্তরঃ ডঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

প্রশ্ন: চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের নমুনা পরিলক্ষিত হয়?

উত্তরঃ পশ্চিম বাংলার প্রাচীনতম কথ্য ভাষার।

প্রশ্ন: ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয় কবে চর্যাপদে ভাষা বাংলা বলে প্রমান করেন?

উত্তরঃ ১৯২৬ সালে।

প্রশ্ন: চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?

উত্তরঃ চর্যাপদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাদের গুহ্য সাধনতত্ত্ব এবং তৎকালীন সমাজ ও জীবনের পরিচয়।

প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত ?

উত্তরঃ মাত্রাবৃত্তে ছন্দে।

প্রশ্ন: চর্যাপদের পুঁথি নেপালে যাবার কারন কি?

উত্তরঃ তুর্কী আক্রমনকারীদের ভয়ে পন্ডিতগণ তাদের পুুথি নিয়ে নেপালে পালিয়ে গিয়ে শরনার্থী হয়েছিলেন।

প্রশ্ন: কীর্তিলতা পুরুষ পরীক্ষা বিভাগসার প্রভৃতি সাহিত্যকর্মের রচয়িতা কে?

উত্তরঃ মিথিলার কবি বিদ্যাপতি।

প্রশ্ন: কবীন্দ্রবচন সমুচ্চয় ও সদুক্তি কর্ণামৃত কাব্য কোন যুগে রচিত?

উত্তরঃ সেনযুগে।

প্রশ্ন: সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি পাওয়া গিয়েছে?

উত্তরঃ সাড়ে ছেচল্লিশটি।

প্রশ্ন: সবচেয়ে বেশী পদ কে রচনা করেছেন ?

উত্তরঃ কাহ্নপা-১৩ টি।

প্রশ্ন: চর্যাপদের রচয়িতা কে বা কারা ?

উত্তরঃ কাহ্নপা, লুইপা, কুক্কুরীপা, ভুসুকু, সরহপাদ সহ মোট ২৪ জন।

প্রশ্ন: চর্যাপদ কোন সময়ে রচিত হয় ?

উত্তরঃ সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে।

প্রশ্ন: চর্যাপদের পদগুলো কোন কোন ভাষায় রচিত বলে দাবি করা হয়?

উত্তরঃ বাংলা, হিন্দী, মৈথিলী, অসমীয় ও উড়িয়া ভাষায়।

প্রশ্ন: রাজা লক্ষন সেনের রাজসভার পঞ্চরত কে কে ছিলেন?

উত্তরঃ উমাপতিধর, শরণ, ধোয়ী, গোবর্ধন আচার্য ও জয়দেব।

প্রশ্ন: বাংলা ছাড়া কোন কোন বাব্যগ্রন্থে বাঙালী জীবনের চিত্র রয়েছে?

উত্তরঃ গাথা সপ্তপদী ও প্রাকৃত পৈঙ্গলের।

প্রশ্ন: চন্ডীদাস সমস্যা কি?

উত্তরঃ বাংলা সাহিত্য একাধিক পদকর্তা নিজেকে চন্ডীদাস পরিচয় দিয়ে যে স মস্যা সৃষ্টি করেছেন তাই চন্ডীদাস সমস্যা ।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে স্বীকৃত চন্ডীদাস কয়জন?

উত্তরঃতিনজন। বড়ু চন্ডিদাস, দীন চন্ডিদাস এবং দ্বীজ চন্ডিদাস।

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়?

উত্তরঃপশ্চিম বঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিলা গ্রামের এক গৃহস্থ বাড়ীর গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার করেন।

প্রশ্ন: বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা কে?

উত্তরঃবড়ু চন্ডিদাস।

প্রশ্ন: আদি যুগে লোকজীবনের কথা বিধৃত সর্বপ্রথম সাহিত্যক নিদর্শন কোনটি?

উত্তরঃডাক খনার বচন।

প্রশ্ন: মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যর প্রধান দুটি ধারা কি ?

উত্তরঃ১। কাহিনীমূলক ও ২। গীতিমূলক।

প্রশ্ন: শ্রী চৈতন্যর নামানুসারে মধ্যযুগের বিভাজন কিরূপ?

উত্তরঃচৈতন্য পূর্ববর্তী যুগ (১২০১-১৫০০ খ্রিঃ), চৈতন্য যুগ (১৫০১-১৬০০) ও চৈতন্য পরবর্তী যুগ (১৬০১-১৮০০)

প্রশ্ন: গীত গোবিন্দ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতার নাম কি ?

উত্তরঃজয়দেব।

প্রশ্ন: ব্রজবুলি ভাষার বিখ্যাত সাহিত্যিকের/শ্রেষ্ঠ কবি নাম কি?

উত্তরঃবিদ্যাপতি এবং জয়দেব।

প্রশ্ন: চৈতন্য পরবর্তী যুগ বা মধ্যযুগের শেষ কবি কে?

উত্তরঃভারতচন্দ্র রায় গুনাকর।

প্রশ্ন: আধুনিক যুগের উদগাতা কে?

উত্তরঃমাইকেল মধুসুদন দত্ত।

প্রশ্ন: কোন যুগকে অবক্ষয়ের যুগ বলা হয় ?

উত্তরঃ১৭৬০-১৮৬০সাল পর্যন্ত।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যর আধুনিক যুগের সময়কাল কয়পর্বে বিভক্ত ও কি কি?

উত্তরঃচারটি পর্বে বিভক্ত। যেমন- ১. প্রস্তুতি পর্ব (১৮০১-১৮০৫)খ্রিঃ, ২. বিকাশ পর্ব (১৮৫১-১৯০০) খ্রিঃ, ৩.রবীন্দ্র পর্ব (১৯০১-১৯৪০) খ্রিঃ ও ৪.অতি-আধুনিক যুগ (১৯০১ বর্তমান কালসীমা)।

প্রশ্ন: আধুনিক যুগ কোন সময় পর্যন্তু বিস্তৃত?

উত্তরঃ১৮০১ সাল থেকে বর্তমান।

প্রশ্ন: যুগ সন্ধিক্ষনের কবি কে ?

উত্তরঃঈশ্বরচন্দ্র দত্ত।

প্রশ্ন: ব্রজবুলী ভাষার উদ্ভব কখন হয়?

উত্তরঃকবি বিদ্যাপতি যখন মৈথিল ভাষায় রাধাকৃষ্ণ লীলার গীতসমূহ রচনা করেন।

প্রশ্ন: ব্রজবুলি ভাষা কোন জাতীয় ভাষা?

উত্তরঃমৈথলী এবং বাংলা ভাষার মিশ্রনে যে ভাষার সৃষ্টি হয়।

প্রশ্ন: ব্রজবুলি কোন স্থানের উপভাষা ?

উত্তরঃমিথিলার উপভাষা ।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় রামায়ন কে অনুবাদ করেন?

উত্তরঃকৃত্তিবাস।

প্রশ্ন: রামায়নের আদি রচয়িতা কে?

উত্তরঃকবি বাল্মীকি।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় মহাভারত কে অনুবাদ করেন?

উত্তরঃকাশীরাম দাস।

প্রশ্ন: মহাভারতের আদি রচয়িতা কে?

উত্তরঃবেদব্যাস।

প্রশ্ন: গীতি কাব্যের রচয়িতা কে?

উত্তরঃগোবিন্দ্রচন্দ্র দাস।

প্রশ্ন: পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি কে?

উত্তরঃফকির গরিবুল্লাহ।

প্রশ্ন: মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?

উত্তরঃমুকুন্দরাম চক্রবর্তী।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষা ও সাহিত্যর প্রাচীনতম শাখা কোনটি?

উত্তরঃকাব্য।

প্রশ্ন: বাংলা গদ্য সাহিত্য কখন শুরু হয়?

উত্তরঃআধুনিক যুগে।

প্রশ্ন: আলাওল কোন যুগের কবি?

উত্তরঃমধ্য যুগের।

প্রশ্ন: মধ্যযুগের অবসান ঘটে কখন?

উত্তরঃঈশ্বর গুপ্তের মৃত্যুর সঙ্গে।

প্রশ্ন: উনিশ শতকের সবচেয়ে খ্যাতনামা বাউল শিল্পী কে?

উত্তরঃলালন শাহ।

প্রশ্ন: বাংলা গদ্যের জনক কে?

উত্তরঃঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

প্রশ্ন: আধুনিক যুগের শ্রেষ্ঠ প্রতিভু কে?

উত্তরঃবিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার আদি কবি ?

উত্তরঃকানা হরিদত্ত।

প্রশ্ন: বাংলা গদ্যর উৎপত্তি কখন?

উত্তরঃআঠার শতকে।

প্রশ্ন: কাঙ্গাল হরিনাথ কখন আবির্ভূত হন?

উত্তরঃউনিশ শতকের শেষার্ধে।

প্রশ্ন: বিষাদসিন্ধু কোন যুগের গ্রন্থ?

উত্তরঃআধুনিক যুগের।

প্রশ্ন: মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য নিদর্শন কি?

উত্তরঃপদ্মাবতী ও অন্নদামঙ্গল।

প্রশ্ন: চন্ডীদাস কোন যুগের কবি ?

উত্তরঃমধ্যযুগের।

প্রশ্ন: আধুনিক বাংলা গীতি কবিতার সূত্রপাত?

উত্তরঃটপ্পাগান।

প্রশ্ন: টপ্পা গানের জনক কে?

উত্তরঃনিধুবাবু (রামনিধি গুপ্ত)।

প্রশ্ন: মীর মোশাররফ সাহিত্য ক্ষেত্রে আবির্ভূত হন?

উত্তরঃশ্রীকৃষ্ণ কীর্তন।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

উত্তরঃউনিশ শতকের শেষার্ধে।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে মহাকাব্য ধারার অন্যতম মহাকবি?

উত্তরঃমাইকেল মধুসুদন দত্ত।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে গীতিকাব্য ধারার প্রথম কবি?

উত্তরঃবিহারীলাল চক্রবর্তী।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম নির্দশন কি?

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনকাব্য কে রচনা করেন?

উত্তরঃবড়– চন্ডীদাস।

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোন যুগের নিদর্শন?

উত্তরঃচৈতন্যপূর্ব যুগ।

প্রশ্ন: বড়– চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?

উত্তরঃবসন্তরঞ্জন রায়, ১৯০৯।

প্রশ্ন: উনিশ শতকের নাট্য সাহিত্য ধারার অন্যতম রূপকার?

উত্তরঃমাইকেল মধুসুদন দত্ত।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস কোনটি?

উত্তরঃআলালের ঘরের দুলাল।

প্রশ্ন: ‘আলালের ঘরের দুলাল’ এর রচয়িতা কে?

উত্তরঃপ্যারীচাদ মিত্র।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্য কথ্যরীতির প্রবর্তক কে?

উত্তরঃপ্রমথ চৌধুরী।

প্রশ্ন: ছোটগল্পের আরম্ভে ও উপসংহারে কোন গুনটি প্রধান?

উত্তরঃনাটকীয়তা ।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় প্রথম সামাজিক নাটক কোনটি ?

উত্তরঃকুলীনকুল সর্বস্ব।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক ও নাট্যকার কে?

উত্তরঃভদ্রার্জুন- তারাচরণ সিকদার।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যর প্রথম সার্থক নাট্যকার কে?

উত্তরঃমাইকেল মধুসুদন দত্ত।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যর প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক কোনটি ?

উত্তরঃকৃষ্ণকুমারী।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম মূদ্রিত গ্রন্থ কোনটি?

উত্তরঃ‘কথোপকথন’।

প্রশ্ন: বাংলা উপন্যাস সাহিত্য ধারার জনক?

উত্তরঃবঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

প্রশ্ন: রোমান্টিক প্রনয় উপাখ্যান ধারার অন্যতম কবি?

উত্তরঃশাহ মুহাম্মদ সগীর।

প্রশ্ন: রোমান্টিক প্রণয় উপখ্যান ধারার অন্যতম গ্রন্থ?

উত্তরঃইউসূফ- জুলেখা।

প্রশ্ন: মঙ্গলকাব্যর ধারার অন্যতম কবি?

উত্তরঃমুকুন্দরাম

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্য ছোটগল্পের প্রকৃত জনক?

উত্তরঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

প্রশ্ন: ‘কথোপকথন’ এর রচয়িতা কে?

উত্তরঃউইলিয়াম কেরি।

প্রশ্ন: ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ কোনটি?

উত্তরঃনীল দর্পন।

উত্তরঃভাই গিরিশচন্দ্র সেন।

প্রশ্ন: কোরআন শরীফ প্রথম বাংলায় অনুবাদ কে করেন?

উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

প্রশ্ন: বাংলা সনেটের জনক কে?

প্রশ্ন: সনেটের জনক কে?

উত্তরঃইটালীর পেত্রাক।

প্রশ্ন: ‘গাজঅকালু ও চম্পাবতী’ কোন ধরনের সাহিত্য?

উত্তরঃপুঁথি সাহিত্য।

[ বি:দ্র:এই সাজেশন যে কোন সময় পরিবতনশীল ১০০% কমন পেতে পরিক্ষার আগের রাতে সাইডে চেক করুন এই লিংক সব সময় আপডেট করা হয় ]

প্রশ্ন: বাংলাদেশের লোক সাহিত্যের বিখ্যাত গবেষক কে?

উত্তরঃআশরাফ সিদ্দিকী।

প্রশ্ন: রূপকথা কে সংগ্রহ করেছিলেন?

উত্তরঃদক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রধানত কয়টি যুগে ভাগ করা?

উত্তরঃতিনটি। (প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও অধুনিক যুগ)

প্রশ্ন: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে প্রাচীন যুগের পরিধি কত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?

উত্তরঃ৬৫০-১২০০ সাল পর্যন্তু।

প্রশ্ন: মধ্য যুগের বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?

উত্তরঃ১২০১-১৮০০ সাল পর্যন্তু।

সবার আগে সাজেশন আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

১ম থেকে ৪৩তম বিসিএস প্রশ্ন ও সমাধান লিংক

Professor Primary Assistant Teacher book লিংক

ইংরেজি

প্রশ্ন বিগত ৩০ বছরের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর
Parts of Speech বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Article বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Appropriate Preposition  বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Preposition বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Right forms of verb বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Voice বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Narration বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Phrase and Idioms বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
prefix and suffix বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Word Meaning বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Synonym-Antonym বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Spelling বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Translation /Vocabulary বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
Sentence Correction বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
English literature বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
One word Substitutions বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
প্রায় ৩০০টি প্রশ্ন উত্তরসহবিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক

বাংলা

বিগত ৩০ বছরে বাংলা সাহিত্য ও ব্যাকরণ নিয়োগ পরীক্ষায় আষার সকল MCQ নৈবিত্তিক প্রশ্ন সমাধান এক সাথে, নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলা থেকে আসা প্রশ্নগুলোর সমাধান প্রশ্ন ও উত্তর লিংক

বাংলা ব্যাকরণ

প্রশ্ন বিগত ৩০ বছরের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর
সন্ধি বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
বিপরীত শব্দ বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
সমার্থক শব্দ বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
শুদ্ধ বানান বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
এককথায় প্রকাশ বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
তৎসম অর্ধতৎসম তদ্ভব
বিদেশী ও দেশি শব্দ
বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
উপসর্গ বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
সমাস বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
বাগধারা, প্রবাদ ও প্রবচন বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
কারক-বিভক্তি বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
যুক্ত বর্ণের বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
ধ্বনি, বর্ণ বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
বাক্য (সরল, জটিল, যৌগিক) বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
পদ নির্ণয় বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
দ্বিরুক্ত শব্দ/ দ্বন্দ্ব বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক

গণিত

প্রশ্ন বিগত ৩০ বছরের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর
দশমিকের (যোগ, বিয়োগ, গুণ*, ভাগ) বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
শতকরা, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
ল.সা.গু, গ.সা.গু বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
ঐকিক নিয়ম (কাজ, খাদ্য, সৈন্য) বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
অনুপাত:সমানুপাত বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
সংখ্যা পদ্ধতি বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
বীজগাণিতিক মান নির্ণয় বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
উৎপাদক নির্ণয়, গড়, মধ্যক, প্রচুরক নির্ণয় বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
ত্রিভুজক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
আয়তক্ষেত্রের বেসিক সূত্রের অংকসমূহ, সরলরেখা বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
গাছের উচ্চতা/মিনারের উচ্চতা/
মইয়ের দৈর্ঘ্য/সূর্যের উন্নতি
বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
পরিমাপ ও পরিমান বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক
বিগত সালে প্রশ্ন বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষায় আসার প্রশ্ন ও উত্তর লিংক

সবার আগে Google News আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

চাকুরি

    Leave a Comment