পদ কাকে বলে, পদ প্রকরণ কাকে বলে, পদ কয় প্রকার ও কি কি,নাম পদের শ্রেণীবিভাগ, নাম পদ কত প্রকার ও কি কি
প্রচলিত বাংলা ব্যাকরণে পদ ও পদ-সংশিষ্ট আলোচনা তথা বর্ণনার ব্যাখ্যা গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।
পদ কাকে বলে? (pod kake bole) এককথায় বললে, বিভক্তিযুক্ত ধাতু বা শব্দকে পদ বলে।
ভাষায় কেবল শব্দ ও ধাতু ব্যবহৃত হয় না। ভাষায় ব্যবহৃত হওয়ার জন্যে শব্দ ও ধাতুর সঙ্গে বিভক্তির যোগ অপরিহার্য হয়ে পড়ে। কেননা, বাক্যে অর্থাৎ ভাষায় প্রত্যেকটি শব্দ ব্যবহারের একটি নির্দিষ্টস্থান আছে। বাক্যের মধ্যে যেখানে যে শব্দের ব্যবহার আবশ্যক সেখানে সে শব্দের প্রয়োগ না হলে কথার অর্থ বা বাক্যের অর্থ কেউ বুঝতে পারে না। যেমন –
মানুষ বাঘ মারে
এই বাক্যটির প্রথম শব্দ মানুষ, দ্বিতীয় শব্দ বাঘ এবং মারে শব্দ তৃতীয় স্থানে অবস্থিত। এর প্রথম দুটি শব্দের স্থান পরিবর্তন করে দিলে বাক্যটি দাঁড়ায়- বাঘ “মানুষ মারে” (Tigers kill man), এতে বক্তার বক্তব্য একেবারেই আলাদা হয়ে যায়।
পদ কাকে বলে, পদ প্রকরণ কাকে বলে, পদ কয় প্রকার ও কি কি,নাম পদের শ্রেণীবিভাগ, নাম পদ কত প্রকার ও কি কি
কাজেই, বাক্যের শব্দ বসানোর স্থান নির্ণয় করার জন্য শব্দের সঙ্গে কতগুলো চিহ্ন বা বিভক্তি (যেমন- শব্দ বিভক্তি, ক্রিয়া বিভক্তি) যোগ করতে হয়। বাক্যে ব্যবহৃত এরকম অবস্থান পরিচায়ক চিহ্নযুক্ত (অর্থাৎ বিভক্তিযুক্ত) শব্দের নাম পদ।
পদ কাকে বলে বা কি :-
প্রথাগত বাংলা ব্যাকরণ অনুসরণে বলা হয় যে, অর্থবোধক বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি দিয়ে গঠিত কোনো শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাকেই পদ বলে।
অথবা আমরা বলতে পারি, যে শব্দ বা ধাতু বিভক্তি যুক্ত হয়ে বাক্যে প্রয়োগ করবার উপযোগী হয় তাই পদ ।
আরো বিস্তারিত ভাবে পদ কাকে বলে তা বললে, বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দই অপর কোনো বর্ণ বা বর্ণসমষ্টির সাথে যুক্ত হয়ে রূপান্তর লাভ করে পদে। শব্দের সাথে এরূপ বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি যোগ হলে একে বলা হয় বিভক্তি। বিভক্তি যুক্ত শব্দই আসলে পদ।
বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দই এক একটি পদ (Parts of speech)। সহজভাবে বলা যায়, বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে।
পদের উদাহরণ দাও :-
দুঃসাহসী অভিযাত্রীরা মানুষের চিরন্তন কল্পনার রাজ্য চাঁদের দেশে পৌঁছেছেন এবং মঙ্গলগ্রহেও যাওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত হচ্ছেন। উপর্যুক্ত বাক্যটিতে ‘রা’ (অভিযাত্রী+রা), ‘এর’ (মানুষ+এর), ‘র’ (কল্পনা+র), ‘এ’ (মঙ্গলগ্রহ+এ) প্রভৃতি চিহ্নগুলোকে বিভক্তি বলা হয়। আর বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি বিভক্তিযুক্ত শব্দ মাত্রই এক একটি পদ।
পদ প্রকরণ কাকে বলে :-
ব্যাকরণের যে অংশ শব্দ ও শব্দের গঠন, শব্দের শ্রেণী বিভাগ, পদ, পদের পরিচয়, প্রত্যয়, বচন, শব্দরূপ কারক, সমাস, ক্রিয়া, ক্রিয়ার কাল, শব্দের ও পদের ব্যুৎপত্তি আলোচনা করে তাকে পদ প্রকরণ বলে।
পদ কয় প্রকার ও কি কি :-
পদের প্রাথমিক পরিচয় দিতে গিয়ে সাধারণত বলা হয় যে, পদ প্রধানত দুই প্রকার যথা-
- নামপদ ও
- ক্রিয়াপদ।
নাম পদের শ্রেণীবিভাগ বা নাম পদ কত প্রকার ও কি কি ?
নাম পদ চার প্রকার যথা –
১. বিশেষ্য
২. বিশেষণ
৩. সর্বনাম
৪. অব্যয়।
আরো ও সাজেশন:-
বিশেষ্য পদ কাকে বলে :-
বাক্যের মধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয়, তাকে বিশেষ্য পদ বলে। যেমন – শ্যামল, গোরু, বায়ু, সভা, দয়া, শমন, হিমালয় প্রভৃতি।
বিশেষ্য পদের শ্রেণিবিভাগ :-
১ – সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য পদ – কলকাতা, সুভাষ, নজরুল, গঙ্গা, বাইবেল, রামায়ণ।
২ – বস্তুবাচক বিশেষ্য পদ- মাটি, কাগজ, জল, দুধ, চিনি, সোনা, রূপা।
৩ – জাতিবাচক বিশেষ্য পদ – বাঙালি, হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান।
৪ – সমষ্টিবাচক বিশেষ্য পদ – সভা, জনতা, সমিতি, বাহিনী, দল।
৫ – গুণবাচক বিশেষ্য পদ – সততা, সাধুতা, মহত্ব, দয়া, শৈশব।
পদ কাকে বলে, পদ প্রকরণ কাকে বলে, পদ কয় প্রকার ও কি কি,নাম পদের শ্রেণীবিভাগ, নাম পদ কত প্রকার ও কি কি
৬ – ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য পদ – দর্শন, ভোজন, শয়ন, গমন।
বিশেষণ পদ কাকে বলে :-
কোনো পদের গুণ, পরিমাণ, অবস্থা, সংজ্ঞা, ধর্ম ইত্যাদি বোঝানোর জন্য যে শব্দ হয় তাকেই বিশেষণ পদ বলে।
বিশেষণ পদের শ্রেণিবিভাগ :-
বিশেষণ পদকে পাঁচভাগে ভাগ করা যায়। যেমন –
১ – বিশেষ্যের বিশেষণ – অনেক, প্রচুর, ভালো, মন্দ প্রভৃতি।
২ – সর্বনামের বিশেষণ – সে খুব চালাক। তিনি বড়ো হত।
৩ – বিশেষণের বিশেষণ – খুব গরম, খুব ঠান্ডা, বড়ো ভালো।
৪ – অব্যয়ের বিশেষণ – ঠিক ওপরে, শতাধিক, শত ধিক, ঠিক নীচে।
৫ – ক্রিয়ার বিশেষণ – তাড়াতাড়ি দ্রুত হাঁটে, আমরা এখন খেলব।
বিভিন্ন বিশেষণ পদের সংজ্ঞা :-
১ – বিশেষ্যের বিশেষণ :
যে পদ বিশেষ্য পদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ, প্রভৃতি উপস্থিত করে তাকে বিশেষ্যের বিশেষণ বলে।
যেমন – মেঘলা আকাশ, বিদ্বান মানুষ, সাতদিন পরে সেচ্ছ অসুস্থ মানুষ, অনেক লোক, ভালো ছাত্রা
২ – সর্বনামের বিশেষণ :
যে বিশেষণ পদ কোনো সর্বনাম পদের গুণ, প্রকৃতি প্রভৃতি নির্ধারণ করে, তাকে বলে সর্বনামের বিশেষণ পদ ।
যেমন – বোকা তুমি, তাই ওদের কথা বিশ্বাস করলে। মূর্খ তুই, এ বছর কী বুঝবি।
৩ – বিশেষণের বিশেষণ :
যে বিশেষণ পদ অন্য একটি বিশেষণ পদের গুণ বা অবস্থা উল্লেখ করে তাকে বিশেষণের বিশেষণ বলে।
যেমন – খুব গরম দুধ। নিতান্ত ভালো মানুষ। অভি বড়ো নিম্নরে, একথা বলতে পারবে না।
৪ – অব্যয়ের বিশেষণ :
যে পদ কোনো অব্যয় পদের গুণ, অবস্থা, সংখ্যা ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে অব্যয়ের বিশেষণ বলে।
যেমন – শত ধিক্, ঠিক নীচে, ঠিক ওপরে রাখা আছে।
৫ – ক্রিয়ার বিশেষণ :
যে বিশেষণ পদ ক্রিয়ার গুণ, অবস্থা প্রভৃতি নির্ণয় করে, তাকে ক্রিয়ার বিশেষণ পদ বলে।
যেমন – সে তাড়াতাড়ি হাঁটে। বিমলা আস্তে আস্তে হাঁটে।
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সর্বনাম পদ :-
বিশেষ্যর পরিবর্তে অন্য যে শব্দ ব্যবহৃত করা হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে।
যেমন- রাহাত ভালো ছেলে। সে নিয়মিত স্কুলে যায়।
উপরোক্ত এই উদাহরণের দ্বিতীয় বাক্যটিতে রাহাতের পরিবর্তে ‘সে’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। এখানে ‘সে’ হলো সর্বনাম পদ।
সর্বনামের শ্রেণিবিভাগ :-
বাক্যে নানা রূপে সর্বনাম পদের প্রয়োগ হয়। বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত সর্বনাম পদ সমূহকে নিম্নলিখিত কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন –
ব্যক্তি বা পুরুষবাচক : তুমি, তোমরা সে, আমি, আমরা, তিনি, তারা, তাঁরা, এ, এরা।
আত্মবাচক : স্বয়ং, নিজে, খোদ, আপনি।
সামীপ্যবাচক : এ, এই, ইহাৱা, ইনি ইত্যাদি।
দূরত্ববাচক: ঐ, ঐসব, সব।
সাকল্যবাচক : সব, সকল, সমুদয়, তাবৎ।
প্রশ্নবাচক : কি, কী, কে, কিসে, কোন, কার, কাহার।
অনির্দিষ্টভাজ্ঞাপক : কেউ, কোন, কিছু, কেহ।
ব্যতিহারিক : আপনা আপনি নিজে নিজে পরস্পর ইত্যাদি।
সংযোগজ্ঞাপক যে, যিনি, যাঁরা, যারা, যাহারা ইত্যাদি।
অন্যাদিবাচক: অন্য, অপর, পর ইত্যাদি
পদ কাকে বলে, পদ প্রকরণ কাকে বলে, পদ কয় প্রকার ও কি কি,নাম পদের শ্রেণীবিভাগ, নাম পদ কত প্রকার ও কি কি
অব্যয় পদ :-
লিঙ্গ, বচন, পুরুষ ও বিভক্তিতে যে পদের কখনও কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকেই অব্যয় পদ বলে। অব্যয় ছাড়া সব পদেরই লিঙ্গ, বচন, পুরুষ ও বিভক্তিতে পরিবর্তন দেখা দেয়।
যেমন—বাঃ! কী মনোরম দৃশ্য। দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি? তোমার কিন্তু অবশ্যই যাওয়া চাই। রাম এবং লক্ষ্মণ বন গমন করেছিলেন।
এখানে বাঃ, বিনা, কিন্তু, এবং ইত্যাদি পদগুলির দ্বারা কোনো না কোনো ভাব প্রকাশ পেয়েছে। এই পদগুলি দুটি লাক্যের মধ্যে সম্বন্ধ ঘটিয়েছে। এছাড়া এই পদগুলির কোনো পরিবর্তন হয় না।
অব্যয় পদের শ্রেনীবিভাগ :-
অব্যয় পদ প্রধানত তিন প্রকারের। যথা-
১ – পদান্বয়ী অব্যয়।
২ – অনন্বয়ী অব্যয় ও
৩ – বাক্যান্বয়ী বা সমুচ্চয়ী অব্যয়।
১ – পদান্বয়ী অব্যয় :
যে অব্যয় পদ বাক্যের মধ্যে ব্যবহৃত হয়ে এক পদের সঙ্গে অন্য পদকে সংযুক্ত করে, তাকে পদান্বয়ী অব্যয় বলে।
যেমন- দুঃখ ছাড়া সুখ লাভ হয় না। তরুণ ও সুরেন আজ ক্রিকেট খেলবে। বাড়িতে আপনার কিন্তু আসা চাই।
ওপরে উল্লেখিত বাক্য তিনটিতে ছাড়া, ও, কিন্তু এই অব্যয় গুলি বাক্যের মধ্যে বসে একটি পদের সঙ্গে অন্য একটি পদকে যুক্ত করেছে। অতএব এগুলো পদান্বয়ী অব্যয়।
২ – অনন্বয়ী অব্যয়
যে অব্যয় পদের সঙ্গে বাক্যের অন্যান্য পদের কোনো সম্বন্ধ থাকে না, তাকে অনন্বয়ী অব্যয় বলে।
যেমন—বাঃ! কী সুন্দর দৃশ্য! হায়! আমার কপালে কি এই ছিল। মা আমাকে আশীর্বাদ করো।
এখানে বা: হায়, মা—এই তিনটি পদ বাক্যের বাইরে বসে প্রশংসা, খেদ, সম্বোধন ইত্যাদি বুঝিয়েছে। এই পদগুলির দ্বারা মনের বিশেষ ভাব প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু সবকটি ক্ষেত্রেই মূল বাক্যের সঙ্গে এদের কোনো সম্বন্ধ নেই।
৩ – বাক্যান্বয়ী বা সমুচ্চয়ী অব্যয় :-
যে অব্যয়, বাক্যে অন্বয় বা সম্বন্ধ তৈরি করে তাদের বাক্যান্বয়ী অব্যয় বলে।
বাক্যাম্বয়ী অব্যয়ের শ্রেনীবিভাগ :-
বাক্যাম্বয়ী অব্যয় ছয় শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। যথা –
১ – সংযোজক অব্যয় :
সংযোজক অব্যয় যে অব্যয় পদ বাক্যের সঙ্গে বাক্যের বা পদের সঙ্গে পদের সংযোগ সাধন করে, তাকেই সংযোজক অব্যয় বলে।
২ – বিয়োজক অব্যয় :
বিকল্প বোঝাতে বাক্যের মধ্যে যে অব্যয় ব্যবহৃত হয়, তাকেই বিয়োজক অব্যয় বলে।
যেমন – হয় তুমি একাজ কর নয় তাকে কাজটি করতে দাও।
৩ – সংকোচক অব্যয় :
যে অব্যয় একটি বিষয়কে সংকুচিত করে কিন্তু অন্য বিষয়কে প্রাধান্য দেয়, তাকে সংকোচক অব্যয় বলে।
যেমন – এখন খেলা বন্ধ করে বরং পড়াশোনায় মন দাও। ভালো খেলোয়াড় হয়েছ জানি; তবুও মন দিয়ে পড়াশোনা করো।
৪ – হেতুবাচক অব্যয় :
কারণ বোঝাতে যে অব্যয় বাক্যে ব্যবহৃত হয় তাকে হেতুবাচক অব্যয় বলে।
যেমন – বাবা আমাকে মেরেছেন কারণ আমি তাঁর কথা শুনিনি।
৫ – সিদ্ধান্তবাচক অব্যয় :
যে অব্যয়ের দ্বারা সিদ্ধান্ত বোঝায় তাকে সিদ্ধান্তবাচক অব্যয় বলে।
যেমন – মশায় কামড়েছে তাই ম্যালেরিয়া হয়েছে।
৬ – নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয় :
কতকগুলি অব্যয় আছে যারা একে অপরের সঙ্গে সম্বন্ধযুক্ত একটি বসলে অপরটি বসবেই।
যেমন – বটে কিন্তু, যেমন-তেমন, যখন-তখন, যেমনি কর্ম তেমনি ফল।
রচনা ,প্রবন্ধ | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক | Paragraph | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র ও Application | উত্তর লিংক | অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক | Composition | উত্তর লিংক |
চিঠি ও Letter | উত্তর লিংক | প্রতিবেদন | উত্তর লিংক | CV | উত্তর লিংক |
ইমেল ও Email | উত্তর লিংক | সারাংশ ও সারমর্ম | উত্তর লিংক | Seen, Unseen | উত্তর লিংক |
Essay | উত্তর লিংক | Completing Story | উত্তর লিংক | Dialog/সংলাপ | উত্তর লিংক |
অনুবাদ | উত্তর লিংক | Short Stories/Poems/খুদেগল্প | উত্তর লিংক | Sentence Writing | উত্তর লিংক |
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- ব্যবসায়িক ঝুকি বলতে কি বুঝায় উদাহরণ সহ আলোচনা করোব্যবসায়িক ঝুঁকি বলতে একটি ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে লাভের পরিবর্তে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনাকে বোঝায়। এটি মূলত সেই ঝুঁকি যা কোনো …
- বিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করোবিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করো বিনিয়োগ ব্যাংকের (Investment Bank) ট্রেডিং ব্যবস্থা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা মূলত ক্লায়েন্টদের জন্য এবং …
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্যখিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য, খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য খিলাফত ও বর্তমান আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের …
- What do you near by Business communication?, Explain the concept of business communicationWhat do you near by Business communication?, Explain the concept of business communication What is Business Communication? Business communication refers …
- Describe the barriers to effective communication in business organizationWhat are the barriers to effective communication?, Describe the barriers to effective communication in business organization Barriers to Effective Communication …
- সমাজদর্শন ও রাষ্ট্র দর্শনের সম্পর্ক, সমাজদর্শ ও রাষ্ট্রদর্শনের সম্পর্ক, Relation between Social Philosophy & Political Philosophyসমাজদর্শন ও রাষ্ট্র দর্শনের সম্পর্ক, সমাজদর্শ ও রাষ্ট্রদর্শনের সম্পর্ক, Relation between Social Philosophy & Political Philosophy সমাজতত্ত্বের সঙ্গে যেমন সমাজদর্শনের …
- দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?, দর্শনের বিষয়বস্তু হিসেবে অধিবিদ্যা আলোচনা করুন।দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?, দর্শনের বিষয়বস্তু হিসেবে অধিবিদ্যা আলোচনা করুন। দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ …
- দর্শনের প্রকৃতি ও স্বরূপ আলোচনা করদর্শনের প্রকৃতি ও স্বরূপ আলোচনা কর,দর্শনের প্রকৃতি বা স্বরূপ বা ধরন বা বৈশিষ্ট্যগুলাে আলােচনা কর ঘটনা ও তথ্য সম্পর্কে স্পষ্ট …