প্রশ্ন সমাধান: পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যে বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও
আদিকাল থেকে বাংলা ছিল কাব্যে উপেক্ষার মত। চিরকাল বাংলা শুধু শাসিত হয়েছে; কোন দিন শাসন করার কথা ভাবতে পারে নি। প্রাচীনকালে মহারাজা শশাঙ্ক এ ইতিহাসের ব্যতিক্রম করেছিলেন। ভারতবর্ষের ইতিহাসে দেখা যায় ব্রিটিশ বেনিয়ারা ছলনার আশ্রয় করে ভারতে স্বাধীন শাসনের অবসান করে তাদের আধিপত্য কায়েম করেন এবং প্রায় দুশত বছর টিকিয়ে রাখেন। এর পরবর্তী পর্যায়ে যখন দেখলেন যে, আর টিকে থাকা সম্ভব না তখন ভারত বিভক্ত করে দিয়ে যান। কিন্তু দেখা যায়, যে জন্য বিভক্তি সম্পন্ন হয় তা কার্যকরি হয় নি।
এখানে উল্লেখ্য যে, পাকিস্তানের দু’অঞ্চলের লোক তাদের ন্যায্য অধিকার ভোগ করবে এ চুক্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের প্রাপ্য ন্যায্য অধিকারের প্রতি মোটেই দৃষ্টি দেয় নি। পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে দূরত্ব হল ১২০০ মাইল। দু’অঞ্চলের মধ্যে ছিল সবকিছু ভিন্নতা। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় ঐক্যবন্ধন সুদৃঢ় করার একমাত্র উপায় ছিল একটি বৈষম্যহীন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার বাস্তবায়ন। কিন্তু পাকিস্তানি সরকার প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে তা করেন নি
পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান বৈষম্য : পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের প্রতি শাসকগোষ্ঠী দু’অঞ্চলের দুরকম নীতি অনুসরণ করেন।
১. রাজনৈতিক বৈষম্য : পাকিস্তানের জনগোষ্ঠীর বৃহত্তম অংশ পূর্ব পাকিস্তানে বাস করলেও দেশের রাজধানী পশ্চিম পাকিস্তানে স্থাপন করা হয়েছিল পশ্চিম পাকিস্তানের করাচি এবং পরে ইসলামাবাদের উন্নয়নের জন্য যেমন টাকা ব্যয় করা হয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানে ঢাকার উন্নয়নের জন্য তার কিছুই করা হয় নি। পশ্চিম পাকিস্তানিরাই ছিলেন প্রকৃত অর্থে শাসন ক্ষমতার কর্ণধার। এক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানিদের কোন কিছু করার ছিল না।
পশ্চিম পাকিস্তানি রাজনৈতিক নেতাদের বিরোধিতার জন্য পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে উঠতে পারে নি। পূর্ব পাকিস্তানের নেতাগণ গণতন্ত্রের কথা বললে এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবি তুললে তাদেরকে দমিয়ে রাখা হয়েছে; দেশদ্রোহী ও বিশৃঙ্খলাকারী বলে তাদের অনেককে অভিহিত করা হয়েছে। কিন্তু এতেও পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষান্ত হয় নি। পূর্ব পাকিস্তানিদের স্বায়ত্তশাসনের দাবি স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য তারা সামরিক শাসন প্রবর্তন করেছে।
২. অর্থনৈতিক বৈষম্য ঃ পূর্ব পাকিস্তানিদের দুর্দশার অন্যতম কারণ হল অর্থনৈতিক বৈষম্য। সামরিক শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের উপর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক শোষণের মাত্রা পূর্বাপেক্ষা বৃদ্ধি পায়। ১৯৫৯-৬০ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের মাথাপিছু আয় ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের তুলনায় ৩২% বেশি। ১০ বছর পরে এ পার্থক্যের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬১%। পূর্ব পাকিস্তানে কেন্দ্রীয় সরকারের অবহেলার দরুন তেমন কোন শিল্পকারখানা গড়ে উঠে নি। অন্যদিকে পশ্চিম পাকিস্তানে ভারী ও ব্যয়বহুল শিল্প কারখানার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার উদারভাবে অর্থ বরাদ্দ করে।
পাকিস্তানি শাসকবর্গ পূর্ব পাকিস্তানকে পশ্চিম পাকিস্তানের শিল্পজাত পণ্যের বাজার হিসেবে গণ্য করতেন। পাকিস্তানের ৫৬% লোকের বসতি পূর্ব পাকিস্তানে কিন্তু এখানকার উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ১৯৫০-৫১/১৯৫৪-৫৫ সালে শতকরা ২০%। পরবর্তী পর্যায়ে এটা ৩০% এ এসেছিল। পাকিস্তানের মোট রপ্তানি আয়ের ৫০ থেকে ৭০ ভাগ অর্জিত হতো পূর্ব পাকিস্তানের পাট, চামড়া ও চা ইত্যাদি পণ্য হতে। কিন্তু বৈদেশিক আমদানির ক্ষেত্রে পূর্ব-পশ্চিম পাকিস্তানিদের হাতে কেন্দ্রীভূত থাকায় পূর্ব পাকিস্তানকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বরাবরই বঞ্চিত রাখা হয়েছে।
পাকিস্তানি সরকার কেবল পশ্চিম পাকিস্তানি পুঁজিপতি, ব্যবসায়ি, শিল্পপতি ও আমলাদের স্বার্থ রক্ষাই যেন কেবল করেছে। এ বৈষম্যের কারণে পশ্চিম পাকিস্তানের দ্রুত উন্নতি সাধিত হয়। অন্যদিকে, পূর্ব পাকিস্তান অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্রমাগত দুর্বল হয়ে পড়তে থাকে। পাকিস্তানের প্রতি শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্যের একটি
পরিসংখ্যান (উন্নয়নের দশক পূর্ব) দেখানো হল :
- গড় বাৎসরিক বাজেট মোট রাজস্ব ৬০০ কোটি টাকা ।
- দেশ রক্ষা খাতে ব্যয় মোট ৬০%। পূর্ব পাকিস্তান ১০%, পশ্চিম পাকিস্তান ৫০% ।
- বেসামরিক খাতে ব্যয় মোট ৪০%। পূর্ব পাকিস্তান ১৫%, পশ্চিম পাকিস্তান ২৫% ।
- অর্থাৎ, মোট রাজস্বের ৬০% আসে পূর্ব পাকিস্তান থেকে। অথচ এখানে ব্যয় হয় ২৫%। অন্যদিকে,
- পশ্চিম পাকিস্ত ান হতে আয় ৪০% । কিন্তু সেখানে দেওয়া হয় ৭৫% ।
আরো ও সাজেশন:-
৩. বৈদেশিক বাণিজ্য ও বিনিময় ক্ষেত্রে বৈষম্য : বৈদেশিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে যে বৈষম্য বিরাজমান ছিল তার একটি তালিকা দেওয়া হল : পশ্চিম পাকিস্তান রপ্তানি আমদানি পূর্ব পাকিস্তান রপ্তানি আমদানি ৮২ কোটি টাকা ৪১% ২৩১.৫ কোটি টাকা ৭০% |
১১৫.৩ কোটি টাকা ৫৯% ১০০ কোটি টাকা ৩০% মোটকথা, পাকিস্তানের বৈদেশিক বাণিজ্যের ৫৯ ভাগ রপ্তানি করত পূর্ব পাকিস্তানে, অথচ তার মোট আমদানি পরিমাণ শতকরা মাত্র ৩০%। ভোগ্যপণ্য ও খাদ্য আমদানি করতেই এ সামান্য অর্থের সিংহভাগ ব্যয় হতো বলে উন্নয়নের কাজ বরাবর ব্যাহত হতো। উল্লিখিত সময়ে পাকিস্তানে ৪১% বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করে। কিন্তু তার বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৭০%। এ বৈদেশিক মুদ্রার অধিকাংশই ব্যয় হতো সেখানকার উন্নয়নমূলক কাজে।
৪. বৈদেশিক সাহায্য ক্ষেত্রে বৈষম্য : ১৯৬৫ সালে চীন পাকিস্তানকে ৬০ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার ঋণ দেয়। এর সিংহভাগ ব্যয় হয় পশ্চিম পাকিস্তানে। পূর্ব পাকিস্তানে পানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়নের জন্য ব্যয় হয় মাত্র ১,২৫,০০০ ডলার। এ সময়ে বিশ্বব্যাংক, রাশিয়া ও যুক্তরাজ্য প্রচুর ঋণ দেয়। এসব ঋণের বেশির ভাগ পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নের জন্য খরচ করা হয়।
৫. কৃষি সংক্রান্ত উন্নয়নের ক্ষেত্রে বৈষম্য : পূর্ব পাকিস্তান কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষি উন্নয়নের ব্যাপারেও এখানে সীমাহীন বৈষম্য ছিল। পূর্ব পাকিস্তানে একর প্রতি উৎপাদনের পরিমাণ পশ্চিম পাকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি। এছাড়া এখানে বছরে ২/৩টি ফসল হয়। তাই কৃষির প্রতি নজর দিলে এখানে একটি গতিশীল অর্থনীতি গড়ে উঠতে থাকে। কিন্তু সরকার পূর্ব পাকিস্তানকে অবহেলা করে পশ্চিম পাকিস্তানের কৃষিখাতে অকাতরে অর্থ ব্যয় করেছেন। কৃষির জন্য পাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ৬০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে।
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কিন্তু এ অর্থ বেশির ভাগ পেয়েছে পশ্চিম পাকিস্তানের কৃষকরা। যৌথ প্রকল্পের নামে বড় বড় সেচ প্রকল্পগুলোতে কেন্দ্রীয় সরকার অর্থ বরাদ্দ করেন এবং এ অর্থ পশ্চিম পাকিস্তানে ব্যয় করা হয়। সেচ প্রকল্পের নামে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। কিন্তু বন্যার কবল হতে পূর্ব পাকিস্তানের কৃষি ভূমিকে রক্ষা করার জন্য কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় নি।
৬. বিদ্যুৎ উন্নয়নে বৈষম্য : বিদ্যুৎ উন্নয়নের কথাও বলা দরকার। ব্যাপক বিদ্যুতের ব্যবহার ও সরবরাহ জাতীয় অর্থনীতির সমৃদ্ধির পরিচয় বহন করে। বিভিন্ন উপায়ে পশ্চিম পাকিস্তান ও পূর্ব পাকিস্তানে বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৮৩% ও ১৭%। “পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন বিদ্যুৎ উন্নয়ন পরিকল্পনায় বৈদেশিক সাহায্যের একটা বিরাট অংশ ব্যয় করা হতো। সিন্ধু অববাহিকায় দু’টি বৃহৎ বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রায় ১৮০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়। অথচ পূর্ব পাকিস্তান ওয়াপদার জন্য পাঁচ বছরের (১৯৫৯-৬৪) খরচ করা হয় ১৪৫৩ মিলিয়ন ডলার।
৭. শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য : শিক্ষা ক্ষেত্রে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে যে বৈষম্য দেখা যায় তা ছিল অত্যন্ত বেদনাদায়ক। পূর্ব পাকিস্তানের শিক্ষার্থীদের সংখ্যা যেখানে বৃদ্ধি পেয়েছিল সেখানে বিদ্যালয়ের সংখ্যা আনুপাতিক হারে হ্রাস পেতে থাকে । অথচ এ একই সময়ে পশ্চিম পাকিস্তানের বিদ্যালয়ের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে ৪ গুণ বৃদ্ধি পায়। আসলে পূর্ব পাকিস্তানিদের বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ রোধ এবং চাকরির ক্ষেত্রে তাদেরকে সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত রাখাই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর উদ্দেশ্য।
১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা পশ্চিম পাকিস্ত ানের তুলনায় দ্বিগুণ ছিল। সাত বছরে পূর্ব পাকিস্তানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ৫ গুণ কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানে দাঁড়ায় ৩০ গুণ। প্রতিষ্ঠানগত দিক থেকে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিশাল ব্যবধান ছিল। উচ্চ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য কলম্বো পরিকল্পনা, ফোর্ড ফাউন্ডেশন, কমনওয়েলথ এইড ইত্যাদি নানা ধরনের বৃত্তি ও অর্থ সাহায্যের অধিকাংশ সুযোগ সুবিধা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য।
৮. চাকরির ক্ষেত্রে বৈষম্য : পাকিস্তানি শাসনামলে চাকরির ক্ষেত্রেও বৈষম্য বিদ্যমান ছিল। সামরিক ও বেসামরিক চাকরি প্রদানের ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানিদের বরাবর বঞ্চিত করা হয়। বিমান, নৌ সেনা সদরদপ্তরগুলো ছিল পশ্চিম পাকিস্ত ানে। এসব দপ্তর পশ্চিম পাকিস্তানে থাকায় পূর্ব পাকিস্তানের চাকরির ক্ষেত্রে বৈষম্য ছিল। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানিদের
৯. নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রির মূল্যের বৈষম্য : পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রির মধ্যে মূল্যগত বিরাট ব্যবধান ছিল। দেখা যায়, পূর্ব পাকিস্তানে চাল ও গমের দর যথাক্রমে ৫০.০০ ও ৩৫.০০ টাকা প্রতি মণ ছিল। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানে চালের দাম ছিল ১৮.০০ টাকা এবং গমের দাম ছিল মাত্র ১০.০০ টাকা । সুতরাং, এ থেকে যে বৈষম্য ছিল তা বুঝা যায় ।
উপসংহার : অতএব বলা যায়, যে উদ্দেশ্য নিয়ে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বৈষম্য পাকিস্তানিরা চালান তা ছিল তাদের শোষণ ও নির্যাতনের পথ। তবে এক্ষেত্রে বৈষম্যের জন্য পাকিস্তানিরা বেশি দিন টিকে থাকতে পারে নি। এটা ছিল সাময়িক বিষয়। তবে তা পাকিস্তানিদের জন্য ছিল ভোগান্তিজনক। এ বৈষম্যের জন্যই পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।
ফলে সংঘটিত হয় ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান। আর এ অভ্যুত্থান থেকে পরবর্তীতে সংঘটিত হয় স্বাধীনতা সংগ্রাম। আর এ সংগ্রাম থেকেই পরবর্তীতে বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম নেয় একটি স্বাধীন, সার্বভৌম দেশের যা আজকের বাংলাদেশ।
রচনা ,প্রবন্ধ | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক | Paragraph | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র ও Application | উত্তর লিংক | অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক | Composition | উত্তর লিংক |
চিঠি ও Letter | উত্তর লিংক | প্রতিবেদন | উত্তর লিংক | CV | উত্তর লিংক |
ইমেল ও Email | উত্তর লিংক | সারাংশ ও সারমর্ম | উত্তর লিংক | Seen, Unseen | উত্তর লিংক |
Essay | উত্তর লিংক | Completing Story | উত্তর লিংক | Dialog/সংলাপ | উত্তর লিংক |
অনুবাদ | উত্তর লিংক | Short Stories/Poems/খুদেগল্প | উত্তর লিংক | Sentence Writing | উত্তর লিংক |
আপনার জন্য আমাদের ক্যাটাগরি
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- লিভারেজ ইজারা বলতে কি বুঝ বিস্তারিত আলোচনা করো
- IAS 17 ও IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 vs IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 ও IFRS 16 মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
- আইএফআরএস ১৬ ও আইএসি ১৭ পার্থক্য । আইএফআরএস ১৬ vs আইএসি ১৭ পার্থক্য
- আই এ এস (IAS) অনুযায়ী ইজারা গ্রহীতার হিসাববিজ্ঞানের নীতিসমূহ লেখ
- এসি কারেন্ট ও ডিসি কারেন্ট
- ইজারা সম্পদ বিক্রয়ের উপর করের প্রভাব বিস্তারিত আলোচনা কর