পেনশন বীমা,পেনশন বীমা পলিসি,বিমা পলিসিতে মিলছে আজীবন পেনশন

পেনশন বীমা,পেনশন বীমা পলিসি,বিমা পলিসিতে মিলছে আজীবন পেনশন

পেনশন বীমা,পেনশন বীমা পলিসি,বিমা পলিসিতে মিলছে আজীবন পেনশন

পেনশন বীমা লাইফলাইন পলিসি একটি ব্যাপা্র কেন্দ্রিকঃ আপনি।  লাইফলাইন পলিসি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যা আপানার  অবসরকালীন জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে নিশ্চয়তা প্রদান করে এখন যেমন আপনি আছেন । লাইফলাইন আপনার সমস্ত জীবনযাপন এবং চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য আপনাকে নিয়মিত আয়  প্রদান করে।

একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনি কর্ম এবং উপার্জনরত অবস্থায় প্রিমিয়াম প্রদান করে অবসরের দীর্ঘ সময় পরেও মেটলাইফ থেকে পেনশন পান। 

  • আপনার মুল অভিহিত মূল্যের উপর, আপনার পরিকল্পটি পলিসি বোনাসের জন্য উপযুক্ত হতে পারে
  • প্রিমিয়াম প্রদানের সময়কালে প্রয়োজনে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী পলিসি লোনের সুবিধা
  • অতিরিক্ত প্রিমিয়াম প্রদান করে পার্সোনাল এক্সিডেন্টাল কাভারেজের মাধ্যমে দুর্ঘটনাজনিত অতিরিক্ত সুবিধাবলী নিতে পারেন
  • অতিরিক্ত প্রিমিয়াম প্রদান করে বেঁচে থাকাকালীন বিমা সুবিধা সহ অন্যান্য মূল্যবান বিমা সুবিধা যোগ করতে পারেন 
  • বাংলাদেশ সরকারের আইন/নিয়ম অনুসারে প্রদেয় প্রিমিয়ামের উপর আয়কর সুবিধা পেতে পারেন। নিশ্চিত হতে এবং পরামর্শের জন্য অনুগ্রহ করে আপনার কর উপদেষ্টার সাথে আলোচনা করুন। 

বিমা পলিসিতে মিলছে আজীবন পেনশন নভেম্বর ২০২৪

আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে সবার জন্য পেনশন অর্থাৎ সর্বজনীন পেনশন-ব্যবস্থা চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। অবশেষে ১৪ বছর পর এ ব্যাপারে একটি কৌশলপত্র ও আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। পেনশন বীমা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশে পরীক্ষামূলকভাবে সর্বজনীন পেনশন-ব্যবস্থা চালু হবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ধারণা পাওয়া গেছে। তবে তা ঐচ্ছিক হিসেবেই চালু করা হবে। পুরোদমে এবং বাধ্যতামূলক হিসেবে এ পেনশন-ব্যবস্থা কবে চালু হবে, তা ভবিষ্যৎই বলতে পারবে।

সাধারণ মানুষ কি তত দিন পর্যন্ত বসে থাকবেন? একদমই না। আজীবন পেনশনের জন্য রাষ্ট্রীয় সংস্থা জীবন বীমা করপোরেশনের অধীনে বর্তমানে একটি পলিসি চালু রয়েছে। এর নাম ‘ব্যক্তিগত পেনশন বিমা পলিসি’। এ পলিসি থেকে একই সঙ্গে বিমাসুবিধা ও আজীবন পেনশন পাওয়া যায়। দেশের যেকোনো পেশার মানুষই এই বিমা পলিসি করতে পারেন।

জীবন বীমা করপোরেশন বলছে, ব্যক্তিগত পেনশন বিমা পলিসির অন্যতম আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে, এতে গ্রাহকের অকালমৃত্যুতে পরিবারের জন্য আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা রয়েছে, যা অন্য কোনো সঞ্চয় পলিসিতে নেই।

নিয়মটা হচ্ছে এ রকম, পেনশন বিমা পলিসির টাকা দেওয়া শুরুর ১০ বছরের মধ্যে যেকোনো সময় বিমাগ্রহীতা মারা গেলে ১০ বছরের বাকি সময়ের জন্য পেনশনভোগীর নমিনি (মনোনীতক) পেনশন পাবেন। পেনশন দেওয়া শুরুর নির্ধারিত তারিখের আগে বিমাগ্রহীতার স্বাভাবিক মৃত্যু হলে নমিনি চাইলে এককালীন অর্থও নিতে পারবেন।

বীমা কেন গুরুত্বপূর্ণ?,বীমা কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?,বীমার গুরুত্ব – বীমার প্রয়োজন

সে ক্ষেত্রে কয়েকটি বিকল্প রয়েছে। প্রথম বিকল্পটি হচ্ছে, প্রথম বছরের প্রিমিয়াম বাদে অন্য প্রিমিয়ামের ওপর ৭ শতাংশ মুনাফাসহ টাকা পাওয়া। অন্য বিকল্প হচ্ছে, কোনো একটি বার্ষিক প্রিমিয়ামের ১৫ গুণ অর্থ। গ্রাহকের জন্য যেটি বেশি লাভজনক, সেটিই তিনি গ্রহণ করবেন।

এ পলিসির সঙ্গে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুবিমারও একটি সহপলিসি রয়েছে। পলিসি চালু থাকা অবস্থায় দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুবিমার ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে অথবা দুর্ঘটনার কারণে ৯০ দিনের মধ্যে বিমাগ্রহীতা মারা গেলে বার্ষিক প্রিমিয়ামের ৩০ গুণ অর্থ পাবেন নমিনি।

মেয়াদ পূর্তিতে পেনশনের টাকার ৫০ শতাংশ অথবা শতভাগ এককালীন তুলে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বিমাপত্রের অনুকূলে বিমাগ্রাহক চাইলে ঋণও নিতে পারবেন। জীবনবিমার অন্য পলিসির মতো পেনশন বিমার টাকাও আয়করমুক্ত। প্রিমিয়ামের টাকার ওপরও আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়।

বোঝার জন্য একটি উদাহরণ দিয়েছে জীবন বীমা করপোরেশন। ৩৫ বছর বয়স্ক একজন ৫৭ বছর বয়স পূর্তির পর থেকে মাসিক ৫ হাজার টাকা পেনশনের জন্য একটি পেনশন বিমা পলিসি গ্রহণ করেন। তাঁর এক বছরের প্রিমিয়াম হবে ৯ হাজার ২১০ টাকা। ৫৭ বছর বয়স পর্যন্ত ২২ বছরে মোট জমা হবে ২ লাখ ২ হাজার ৬২০ টাকা। এ পলিসির আওতায় প্রিমিয়াম দেওয়া যাবে তিন মাস পর পর অথবা বার্ষিক ভিত্তিতে।

২২ বছর ধরে ২ লাখ ২ হাজার ৬২০ টাকা জমা দেওয়ার বিনিময়ে গ্রাহক এককালীন ছয় লাখ টাকা পেনশন তুলে নিতে পারবেন। অথবা মাসে মাসে ৫ হাজার টাকা করে তত দিন পর্যন্ত পেনশন ভোগ করতে পারবেন, যত দিন তিনি বেঁচে থাকবেন। গ্রাহকের ব্যাংক হিসাবে এ টাকা জমা হয়ে যাবে। চাইলে অর্ধেক টাকা এককালীন তুলে নিয়েও পেনশন ভোগ করার সুযোগ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আজীবন পেনশনের পরিমাণ হবে ২ হাজার ৫০০ টাকা। পেনশন বীমা

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির আদেশবলে দেশের বিমাশিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়। জীবনবিমা ব্যবসায়ে নিয়োজিত ৩৭টি কোম্পানির সম্পদ ও দায়দেনা নিয়ে প্রথমে সুরমা ও রূপসা নামে দুটি করপোরেশন করা হয়। এরপর ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় জীবন বীমা করপোরেশন। ২০২১ সালের শেষে করপোরেশনের জীবন তহবিলের পরিমাণ ২ হাজার ৩০৫ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। দেশে করপোরেশনটির ৮টি আঞ্চলিক, ১২টি করপোরেট, ৮১টি বিক্রয় ও ৪৫৬টি শাখা কার্যালয় রয়েছে।

জীবন বীমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘পেনশন বিমা পলিসিটির আমরা ভালো সাড়া পাচ্ছি। এই পলিসির আওতায় চাকরিজীবীরা মাসে ২০ হাজার টাকা এবং ব্যবসায়ীরা মাসে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পেনশন পেতে পারেন।’

Finally: পেনশন বীমা,পেনশন বীমা পলিসি পেনশন বীমা

Some more insurance and finance related posts for you

বীমা ও অর্থায়ন বিষয় কিছু প্রশ্ন

Some more insurance and finance related posts for you

Leave a Comment