প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে, প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি, প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিধি, প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
জ্ঞান বিজ্ঞানের যে শাখা স্থান ও সময়ের প্রেক্ষিতে মানুষের সাথে পরিবেশের বহুমুখী সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে তাকে ভূগোল বলে। ভূগোল চর্চা দুইটি মূলধারায় বিভক্ত। যথা: প্রাকৃতিক ভূগোল ও মানব ভূগোল। ভূগোলকে ‘মানব-পরিবেশ মিথস্ক্রিয়ার বিজ্ঞানও বলা হয়। সর্বপ্রথম ১৬৫০ সালে ভ্যারেনিয়াম তাঁর ‘Geographia Generalis গ্রন্থে প্রাকৃতিক ও মানব ভূগোলের পার্থক্য নির্দেশ করেছিলেন।
প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে :-
প্রাকৃতিক ভূগোল হলো- প্রাকৃতিক প্রপঞ্চসমূহের স্থানিক ও কালিক (Spatial and Temporal) বিশ্লেষণ।
অন্যভাবে বলা যায়, ভূগোল বিজ্ঞানের যে অংশে পৃথিবীর জন্ম, ভূ-প্রকৃতি, ভূ-ত্বক, পাহাড়, পর্বত, মরুভূমি, সমভূমি, বায়ুমণ্ডল ও বারিমন্ডল প্রভৃতি বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয় তাকে প্রাকৃতিক ভূগোল বলে।
অধ্যাপক কাল রিটারের (Professor Carl Ritter) মতে, “প্রাকৃতিক ভূগোল হচ্ছে বিজ্ঞানের সেই শাখা যা পৃথিবীর সমস্ত অবয়ব, বৈচিত্র্য ও সম্পর্কসহ একটি স্বতন্ত্র একক হিসেবে বিচার করে”।
অধ্যাপক রিচার্ড হার্টশোন (Professor Richard Hartshorne) এর মতে, “ভূ-পৃষ্ঠের পরিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের সঠিক, সুবিন্যস্ত ও যুক্তিসঙ্গত বর্ণনা ও ব্যাখ্যা সরবরাহ করা প্রাকৃতিক ভূগোলের কাজ”।
প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে, প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি, প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিধি, প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি :-
ভূগোলের প্রধান শাখা হিসাবে প্রাকৃতিক ভূগোল প্রাকৃতিক বিষয়গুলোকে এককভাবে প্রকাশ করে। যার প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য হলো
১. প্রাকৃতিক ভূগোল পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক বিজ্ঞান।
২. পৃথিবীর উৎপত্তি ও বিবর্তন সম্পর্কে প্রাকৃতিক ভূগোল পর্যালোচনা করে।
৩. মহাবিশ্ব এবং সৌরজগৎ এর উৎপত্তি ও বিকাশ, এদের অবস্থান ও গাণিতিক পরিমাপ প্রভৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করে। এছাড়া পৃথিবীর আকার, আয়তন, কক্ষপথ, গতি, অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ প্রভৃতি বিষয়ের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করে।
৪. পৃথিবীর পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত বাস্তুতন্ত্রের বিভিন্ন চক্র, চন্দ্র-সূর্যের অবস্থান প্রভৃতি প্রাকৃতিক বিষয়াবলি বর্ণনা করে।
৫. পৃথিবীর অভ্যন্তর ও শিলামণ্ডল, বিভিন্ন ভূ-গাঠনিক প্রক্রিয়া, ভূ-আলোড়ন, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিরূপ গঠনকারী শক্তি এবং এর ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ, পাত সঞ্চালন তত্ত্ব প্রভৃতি সম্পর্কে আলোচনা করে।
৬. ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, কিংবা প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও প্রাণির বণ্টন অনুসারে পৃথিবীকে কয়েকটি প্রাকৃতিক অঞ্চলে বিভক্ত করে বর্ণনা করাও প্রাকৃতিক ভূগোলের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
৭. পৃথিবীর সাগর, মহাসাগরের আয়তন, স্রোত, ভূমিরূপ, জোয়ার ভাঁটা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
আরো ও সাজেশন:-
প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিধি :-
প্রাকৃতিক ভূগোল প্রকৃতির সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করে বিধায় প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিধিও ব্যাপক। প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে বলা যায়, প্রাকৃতিক ভূগোলে অশ্মমন্ডল, বারিমণ্ডল, বায়ুমণ্ডল ও জীবমণ্ডল এ চারটি মন্ডলের উপাদানগুলোকে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করে।
অশ্মমণ্ডল : ভূ-পৃষ্ঠের উপরের কঠিন বহিরাবরণকে অশ্মমণ্ডল বলে। অশ্মমণ্ডলের উপরের পাতলা আবরণকে ভূ-ত্বক বলে।
বায়ুমন্ডল : ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে বায়ুমন্ডলের হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত হলেও ভূ-পৃষ্ঠ সংলগ্ন স্তরেই অধিকাংশ জীবের (উদ্ভিদ ও প্রাণির বসবাস)। বায়ুমণ্ডল পর্যালোচনায় বায়ুর তাপ, চাপ, আর্দ্রতা, প্রবাহ, বায়ু দূষণ, তাপ বিকিরণ ও সমতা, গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের প্রতিকার প্রভৃতি আলোচনা করা হয়।
বারিমণ্ডল : ভূ-মন্ডলের প্রায় ৭১ শতাংশ পানি দ্বারা আবৃত। তন্মধ্যে ৯৭ শতাংশ লবণাক্ত যা বিভিন্ন সাগর মহাসাগরে সঞ্চিত আছে। মাত্র ৩ শতাংশ মিঠা পানি বা স্বাদু পানি যা ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন নদ-নদী, জলাশয় ও হ্রদ এবং পাহাড় বা মেরু অঞ্চলে বরফ আকারে সঞ্চিত আছে।
জীব মন্ডল : পৃথিবীর ভূ-ত্বক, বায়ুমণ্ডলের নিচের অংশ এবং সমগ্র বারিমণ্ডল নিয়ে জীবের বসবাসের উপযোগী যে সমন্বিত মন্ডল গড়ে উঠেছে তাকে জীব মণ্ডল বলে। জীবমণ্ডল বাস্তুতান্ত্রিক উপাদান, জীব ভূ-রাসায়নিকচক্র (Biogeochemical Cycle) স্থিতিশীলতা, মানুষ ও পরিবেশের সম্পর্ক প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
এছাড়া পৃথকশাস্ত্র বিবেচনা করলে প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিধিকে নিম্নরূপে ভাগ করা যায়। যথা-
ভূমিরূপবিদ্যা (Geomorphology) : প্রাকৃতিক ভূগোলের এই শাখায় পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ অবস্থা, পৃথিবীর উৎপত্তি, ভূ-আলোড়ন বা ভূ-আন্দোলন, বিভিন্ন প্রকার ভূমিরূপ, ভূ-তাত্ত্বিক সময় মাপনি, ভূ-ত্বকের পরিবর্তন, পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত মতবাদ, খনিজ, শিলা প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করা হয়। মূলত অশ্মমণ্ডল বা ভূ-ত্বকের সকল বিষয় ভূমিরূপবিদ্যার অন্তর্গত।
জলবায়ুবিদ্যা (Climatology) : এই শাখা বায়ু, বায়ুস্তর, বায়ুর গঠন, বায়ুর ধর্ম, বায়ুর তাপ ও তাপমাত্রা, বায়ুচাপ, বায়ুপ্রবাহ, বায়ুপুঞ্জ, বায়ুপ্রাচীর, ঘূর্ণিবাত, প্রতীপ ঘূর্ণিবাত, বায়ুমন্ডলের জলীয়বাষ্প, মেঘ, বৃষ্টি, কুয়াশা, আবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ে আলোচনা করে। সংক্ষেপে বায়ুমন্ডল ও বায়ুমন্ডলের সাথে সম্পর্কিত সকল বিষয়ের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ প্রদান করে।
প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে, প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি, প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিধি, প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
সমুদ্রবিদ্যা (Oceanography) : বারিমন্ডলের প্রধান উপাদান সাগর, মহাসাগরসমূহের উৎপত্তি, বিন্যাস, বিস্তরণ, সমুদ্রস্রোত, সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপ, জোয়ার-ভাঁটা, মানব জীবনের উপর সমুদ্রস্রোতের প্রভাব ও বিভিন্ন মহাদেশের মধ্যে সমুদ্রপথে যোগাযোগ প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
মৃত্তিকা ভূগোল (Soil Geography) : মৃত্তিকা ভূগোল ভূ-ত্বকের বা অশ্বমন্ডলের উপরিভাগের অংশ অর্থাৎ মৃত্তিকার গঠন, উপাদান, বণ্টন ও বিন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করে।
জীব ভূগোল ( Biogeography) : উদ্ভিদ বাস্তব্যবিদ্যা, উদ্ভিদের ক্রমবিকাশ, পরিবেশের উপর উদ্ভিদের প্রভাব প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
প্রাণি ভূগোল (Zoogeography) : এ শাখা পৃথিবী পৃষ্ঠের প্রাণিজগৎ ও প্রাণিজগতের বণ্টন নিয়ে আলোচনা করে।
গাণিতিক ভূগোল (Mathematical Geography) : গাণিতিক ভূগোলে জ্যোতিষ্কমণ্ডলী, সৌরজগৎ, পৃথিবী ও এর আকৃতি, গতি, আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা ও সময়, আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির ফলাফল প্রভৃতি নিয়ে আলোচনা করে।
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা :-
প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে ভূ-পৃষ্ঠ, ভূ-অভ্যন্তর, বায়ুমন্ডল, বারিমন্ডল এবং মহাশূন্য পর্যন্ত সকল বিষয়ের যুক্তিপূর্ণ, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা প্রাকৃতিক ভূগোল প্রদান করে। নিম্নে প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব বর্ণনা করা হলো।
১. প্রাকৃতিক ভূগোলের উপাদান যেমন- ভূমিরূপ (পাহাড়-পর্বত, মালভূমি, সমভূমি, মরুভূমি), ভূমিরূপ গঠনকারী শক্তি (আগ্নেয়গিরি, ভূমিকম্প, প্লেট সঞ্চালন), ক্ষয়কারী শক্তি ( বিচূর্ণীভবন, নগ্নীভবন) এবং এদের নিয়ামকসমূহ (বায়ুর চাপ, তাপ, প্রবাহ, পানি প্রবাহ, বারিপাত, হিমবাহ, সমুদ্রের ঢেউ, জোয়ার ভাটা) পরস্পর আন্তঃসম্পর্কিত যা জ্ঞান-বিজ্ঞানের সকল শাখাকে প্রভাবিত করে।
২. পৃথিবীর জন্ম সম্পর্কে বিভিন্ন মতবাদ, পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ অবস্থা প্রভৃতি প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের মাধ্যমে জানা যায়।
৩. পৃথিবীর অভ্যন্তরের সম্ভাব্য ভূ-তাত্ত্বিক অবস্থা, উত্তাপ ও পৃথিবীর গঠন অর্থাৎ অশ্মমন্ডল, গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডল সম্পর্কে জানা যায়।
৪. ভূ-আলোড়নকারী শক্তি, ভূমিরূপ, আগ্নেয়গিরি, ভূমিকম্প, পর্বত, মালভূমি, সমভূমি প্রভৃতি সম্পর্কে জানা যায়।
৫. ভূমিরূপ পরিবর্তনকারী প্রক্রিয়াসমূহ যেমন- নগ্নীভবন, বিচূর্ণীভবন, নদীর কাজ, হিমবাহের কাজ, মরুভূমির প্রধান ভূমিরূপ সম্পর্কে প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের মাধ্যমে জানা যায়।
৬. বায়ুর স্তরবিন্যাস, উপাদান, ধর্ম, তাপ, চাপ প্রভৃতি সম্পর্কে জানা যায়।
৭. বায়ুমন্ডলের গভীরতা, বায়ুমন্ডলের জলীয়বাষ্প, বায়ুর আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাতের কারণ ও প্রকারভেদ, বৃষ্টিবলয় প্রভৃতি সম্পর্কে জানা যায়।
৮. বায়ুপ্রবাহের কারণ, দিক, শ্রেণিবিভাগ, বিভিন্ন প্রকার ঘূর্ণিবাতের বিষয় সম্পর্কে জানা যায়।
৯. পৃথিবীর মহাসাগরসমূহের অবস্থান, আকৃতি, তলদেশের অবস্থা, জোয়ার ভাটা, সমুদ্রস্রোত প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে জানা যায়।
১০. এছাড়া দৈনন্দিন আবহাওয়া ও পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ু সম্পর্কে জানা যায় প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের মাধ্যমে।
রচনা ,প্রবন্ধ | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক | Paragraph | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র ও Application | উত্তর লিংক | অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক | Composition | উত্তর লিংক |
চিঠি ও Letter | উত্তর লিংক | প্রতিবেদন | উত্তর লিংক | CV | উত্তর লিংক |
ইমেল ও Email | উত্তর লিংক | সারাংশ ও সারমর্ম | উত্তর লিংক | Seen, Unseen | উত্তর লিংক |
Essay | উত্তর লিংক | Completing Story | উত্তর লিংক | Dialog/সংলাপ | উত্তর লিংক |
অনুবাদ | উত্তর লিংক | Short Stories/Poems/খুদেগল্প | উত্তর লিংক | Sentence Writing | উত্তর লিংক |
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- ব্যবসায়িক ঝুকি বলতে কি বুঝায় উদাহরণ সহ আলোচনা করোব্যবসায়িক ঝুঁকি বলতে একটি ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে লাভের পরিবর্তে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনাকে বোঝায়। এটি মূলত সেই ঝুঁকি যা কোনো …
- বিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করোবিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করো বিনিয়োগ ব্যাংকের (Investment Bank) ট্রেডিং ব্যবস্থা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা মূলত ক্লায়েন্টদের জন্য এবং …
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্যখিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য, খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য খিলাফত ও বর্তমান আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের …
- What do you near by Business communication?, Explain the concept of business communicationWhat do you near by Business communication?, Explain the concept of business communication What is Business Communication? Business communication refers …
- Describe the barriers to effective communication in business organizationWhat are the barriers to effective communication?, Describe the barriers to effective communication in business organization Barriers to Effective Communication …
- সমাজদর্শন ও রাষ্ট্র দর্শনের সম্পর্ক, সমাজদর্শ ও রাষ্ট্রদর্শনের সম্পর্ক, Relation between Social Philosophy & Political Philosophyসমাজদর্শন ও রাষ্ট্র দর্শনের সম্পর্ক, সমাজদর্শ ও রাষ্ট্রদর্শনের সম্পর্ক, Relation between Social Philosophy & Political Philosophy সমাজতত্ত্বের সঙ্গে যেমন সমাজদর্শনের …
- দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?, দর্শনের বিষয়বস্তু হিসেবে অধিবিদ্যা আলোচনা করুন।দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?, দর্শনের বিষয়বস্তু হিসেবে অধিবিদ্যা আলোচনা করুন। দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ …
- দর্শনের প্রকৃতি ও স্বরূপ আলোচনা করদর্শনের প্রকৃতি ও স্বরূপ আলোচনা কর,দর্শনের প্রকৃতি বা স্বরূপ বা ধরন বা বৈশিষ্ট্যগুলাে আলােচনা কর ঘটনা ও তথ্য সম্পর্কে স্পষ্ট …