ফ্রাঞ্চাইজের ব্যয় সম্পর্কে লিখ, ফ্রাঞ্চাইজের ব্যয় গুলো তুলে ধর,কোন কোন অবস্থায় ফ্রাঞ্চাইজের মুদ্রা ব্যবসায়ের মালিক মাধ্যমে উপদেশমুলক নয়?

প্রশ্ন সমাধান: ফ্রাঞ্চাইজের ব্যয় সম্পর্কে লিখ, ফ্রাঞ্চাইজের ব্যয় গুলো তুলে ধর,কোন কোন অবস্থায় ফ্রাঞ্চাইজের মুদ্রা ব্যবসায়ের মালিক মাধ্যমে উপদেশমুলক নয়?

ফ্রাঞ্চাইজের ব্যয় সম্পর্কে লিখ, ফ্রাঞ্চাইজের ব্যয় গুলো তুলে ধর

শিল্পোদ্যোগ উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসায়ের ধরন ও চুক্তির উপর ভিত্তি করে ফ্রাঞ্চাইজ ব্যয় অপরিমাণ হতে কয়েক শত হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে ফ্রাঞ্চাইজিকে অবশ্যই মোট শুরু ব্যয় বা Turkey ব্যয় বা ফ্রাঞ্চাইজের দ্বারা দাবিকৃত তা নির্ধারণ করতে হবে। এটি মোট Lump sum পরিমাণ বা পুনরাকৃত ভাড়া হতে পারে যা ফ্রাঞ্চাইজর সচরাচর ও ফ্রাঞ্চাইজি উভয়ে মিলে চুক্তিবদ্ধ হয়। যাই হোক,

প্রাথমিক ফ্রাঞ্চাইজ ব্যয়ে নিম্নলিখিতগুলো অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত :
১. ভূমি এবং ভবন ব্যয় অথবা লিজ ডিপোজিট;
২. ফ্রাঞ্চাইজ ফি;
৩. চলতি মূলধন;
৪. আইনগত ও পেশাগত ফি;
৫. অবস্থান, অথবা সাইট মূল্যায়ন ফি;
৬. হিসাবরক্ষণ ও হিসাববিজ্ঞান ফি;
৭. পে-রোল;
৮. বিমা
৯. ইউটিলিটি চার্জ;
১০. প্রারম্ভিক পণ্য মজুত;
১১. ঋণ সেবা;
১২. টেট এবং স্থানীয় লাইসেন্স অনুমিত এবং সার্টিফিকেট ইত্যাদি ।


আরো ও সাজেশন:-

কোন কোন অবস্থায় ফ্রাঞ্চাইজের মুদ্রা ব্যবসায়ের মালিক মাধ্যমে উপদেশমুলক নয়?

যদিও ফ্রাঞ্চাইজ ব্যবসায় প্রায়ই আকর্ষণীয় কিন্তু মাঝে মাঝে ক্রেতার জন্য সমস্যা তৈরি করে এবং অলাভজনক হতে পারে। নিম্নলিখিত অবস্থায় ফ্রাঞ্চাইজের মাধ্যমে ক্ষুদ্রে ব্যবসায়ের মালিক হওয়া উপদেশমূলক হবে না-

১. বিদ্যমান ফ্রাঞ্চাইজি : প্রস্তাবিত পণ্যের জন্য বাজারে ইতোপূর্বে বিদ্যমান একই পণ্য/সেবার অস্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা আছে; এমন ফ্রাঞ্চাইজ খোঁজা। এটি ঘটার কারণ হলো, একই প্যারেন্ট কোম্পানির একই পণ্য/সেবার জন্য বিদ্যমান ফ্রাঞ্চাইজির সংখ্যা।

২. বেশ বড় আয়তন বিশিষ্ট চাহিদা নয় : বাজার গবেষণা প্রকাশ করে যে প্রচলিত/সাংস্কৃতিক কারণের জন্য বর্তমানে প্রস্তাবিত পণ্য বা সেবার টেরিটরির মধ্যে বেশ বড় আয়তনবিশিষ্ট চাহিদা নেই, এমন ফ্রাঞ্চাইজ খোঁজা ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৩. অসন্তুষ্টিমূলক আর্থিক লেনদেন : প্যারেন্ট কোম্পানির সাথে তাদের বিদ্যমান ফ্রাঞ্চাইজির আর্থিক লেনদেনের রেকর্ড এবং তাদের ব্যাংকাররা সন্তুষ্ট নয়, যা পরিচিত ব্যাপার।

৪. অসাহসসুলভ ক্রয় অভ্যাস : সম্ভাব্য ক্রেতাদের সংখ্যা এবং তাদের ক্রয় অভ্যাস টেরিটরির ভিতরে গ্রহণযোগ্য স্তরে নয়।

৫. অসুবিধাজনক টার্ম : চুক্তিতে বিদ্যমান টার্মস এবং শর্তাবলি যা, অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্যারেন্ট কোম্পানিকে অনিরপেক্ষ করে এবং ফ্রাঞ্চাইজির জন্য সুবিধাজনক নয়, যারা এরূপ সুবিধার জন্য আবেদন করে।

৬. অধিকন্তু অনেক মামলা : যেসব প্যারেন্ট কোম্পানি অধিকন্তু অনেক মামলায় তার অনেক ফ্রাঞ্চাইজির সাথে বিভিন্ন ইস্যুতে জড়িত থাকে অথবা, পরিচালন সাধ্য ।

৭. ক্ষয় হওয়া : প্যারেন্ট কোম্পানির হয় সুনাম নেই অথবা, বিদ্যমান সুনাম ক্ষয় হয় ।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment