শ্রেণি: ১২শ / HSC বিএম-2021 বিষয়: মাকের্টিং নীতি ও প্রয়োগ (২) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 09 বিষয় কোডঃ 1828 |
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে বিক্রয় প্রসার কৌশল কতটুকু উপযুক্ত আলোচন
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- বিক্রয় প্রসার এর ধারণা,
- বিক্রয় প্রসার কৌশল পদ্ধতি,
- বিক্রয় প্রসার কর্মসূচি উন্নয়নের ক্ষেত্র,
- বিক্রয় প্রসার কার্যক্রম মূল্যায়ন পদ্ধতি,
নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি):
- বিক্রয় প্রসার এর ধারণা বর্ণনা করতে হবে।,
- বিক্রয় প্রসার কৌশল পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে।,
- বিক্রয় প্রসার কর্মসূচি উন্নয়নের ক্ষেত্র বর্ণনা করতে হবে।,
- বিক্রয় প্রসার কার্যক্রম মূল্যায়ন পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে,
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- বিক্রয় প্রসার এর ধারণা বর্ণনা করতে হবে।,
বিপণন প্রক্রিয়ার প্রসার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পণ্য উৎপাদন পরিকল্পনা, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ এবং বণ্টন এইসববিপণন কার্যাবলীর অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু একটি কোম্পানী তার এ সকল কার্যাবলীর মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারে না যে তার উৎপাদিত পণ্য সামগ্রী বাজারে গৃহীত হবে এবং তার বিপণন উদ্দেশ্য সফল হবে। তাই কোম্পানীকে বিক্রয়ের নিশ্চয়তার জন্য প্রসার নীতি অনুসরণ করতে হয়। যার মাধ্যমে সে পণ্যসামগ্রী সম্পর্কে ক্রেতাদেরকে পরিচিত করাতে পারে এবং ক্রেতাদের সাথে একটি কার্যকরী যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে।
প্রতিযোগিতার বাজারে বিপণনকারী প্রসার কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে বর্তমান ও ভবিষ্যত ক্রেতার মনে একটি সুনির্দিষ্ট স্থান তৈরি করতে পারে। সহজভাবে, পণ্যের বাজার সৃষ্টির জন্য প্রকৃত ভোক্তা ও পুনঃবিক্রেতাদের (পাইকার, খুচরা ব্যবসায়ী ও অন্যান্য মধ্যস্থব্যবসায়ী) অবহিত করে পণ্যটি ক্রয়ে ক্রেতাদের আগ্রহী করে তুলবার জন্য যে উপায় বা কৌশল ব্যবহার করা হয়, তাকে বিপণন প্রসার বলা হয়।
উপরের আলোচনার ভিত্তিতে বিপণন প্রসার সম্পর্কে নিম্নের ধারণাগুলো পাওয়া যায়
১. বিপণন প্রসার একমুখী বা উভয়মুখী তথ্য আদান-প্রদানের প্রক্রিয়া হিসেবে কাজ করে;
২. বিপণন প্রসার বর্তমান ক্রেতা ও সম্ভাব্য ক্রেতার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়;
৩. অভীষ্ট বা নির্দিষ্ট লক্ষ্যের বাজারের ক্রেতাদের পণ্য, সেবা বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে অবহিত করা হয়;
৪. পণ্য বা সেবা ক্রয় করার জন্য ক্রেতাদেরকে উদ্বুদ্ধ করা হয়; এবং
৫. বিপণন প্রসার প্রতিযোগিতা মোকাবেলা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বিক্রয় প্রসার কৌশল পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে।,
বিক্রয় প্রসার-এর ধারণা (ঈড়হপবঢ়ঃং ড়ভ ঝধষবং চৎড়সড়ঃরড়হ) বিক্রয় প্রসার হচ্ছে ব্যক্তিক বিক্রয়, বিজ্ঞাপন ও প্রচার ছাড়া বিপণনের সেসকল প্রসারমূলক কার্যাবলি যাস্বল্পমেয়াদে পণ্য বেশি বিক্রয়ের জন্য অনিয়মিতভাবে ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য প্রসার কার্যক্রমের পরিপূরক/সহায়ক হিসেবে বিক্রয় প্রসার কাজ করে এবং ক্রেতা ও ডিলারদের পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে সাময়িকভাবে উদ্বুদ্ধ করে। সাবানের মূল্যে ২ টাকা ছাড় দেওয়া হলে অথবা ১০টি নুডুলস কিনলে একটি টিফিন বক্স ফ্রি দেয়া হলে এগুলোকে বিক্রয় প্রসারের উদাহরণ হিসেবে গণ্য করা যাবে।
বিক্রয় প্রসার-এর কৌশল
বিক্রয় প্রসার কর্মসূচির মূখ্য উদ্দেশ্যেই হলো পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধি করা। তাই উদ্দেশ্যের সাথে সঙ্গতি রেখে বিক্রয় প্রসারেরকৌশল বা পন্থাগুলোকে দু’ভাবে বিভক্ত করা হয়; যথা- (র) ভোক্তাকেন্দ্রিক বিক্রয় প্রসার ও (রর) ব্যবসায়িক বিক্রয় প্রসার। নিম্নে উক্ত প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
(র) ভোক্তাকেন্দ্রিক বিক্রয় প্রসার : উৎপাদক বা মধ্যস্থব্যবসায়ী কর্তৃক চূড়ান্ত ভোক্তাদেরকে নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা ক্রয়ে উদ্বুদ্ধ করার জন্য গৃহীত বিক্রয় প্রসার পন্থাকে ভোক্তাকেন্দ্রিক বিক্রয় প্রসার বলে। সাধারণত কোনো নতুন পণ্য উপস্থাপন অথবা ক্রমহ্রাসমান চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি অথবা প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতা মোকাবিলা করার জন্য এরূপ প্রসারমূলক পন্থা গৃহীত হয়ে থাকে।
নিম্নেভোক্তাকেন্দ্রিক বিক্রয় প্রসারের পন্থাগুলো আলোচনা করা হলোঃ
ক) নতুন পণ্য উপস্থাপন : কোনো নতুন পণ্য বাজারে উপস্থাপন এবং পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করতে পারে
১. সৌজন্যপণ্য বিতরণ : যদি কোনো প্রতিষ্ঠান নতুন ব্র্যান্ডের পণ্য বাজারে উপস্থাপন করতে চায়, তাহলে উক্ত প্রতিষ্ঠান নতুন ব্র্যান্ডের পণ্যের সাথে সম্পর্কিত কোনো পছন্দসই পণ্য বিনামূল্যে ক্রেতাদেরকে প্রদান করতে পারে। এতে নতুন পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের মনে আগ্রহের সৃষ্টি হয়। যেমন, নতুন টুথব্রাশ-এর বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য টুথপেস্টের সাথে বিনামূল্যে টুথব্রাশ প্রদানের ব্যবস্থা করা যায়।
২. নমুনাপণ্য বিতরণ : ভোক্তাদেরকে নির্দিষ্ট পণ্য সীমিতভাবে বিনামূল্যে প্রদানের ব্যবস্থাকে নমুনাপণ্য বিতরণ পদ্ধতি বলে। যদি উৎপাদক নিশ্চিত থাকে যে, ক্রেতারা পণ্য গ্রহণ করবে এবং পছন্দ করলে পুনরায় ব্যবহার করবে, তাহলেই নমুনা বিতরণ পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়।
৩. অর্থ ফেরত : ভোক্তা এবং খুচরা ব্যবসায়ী উভয় ক্ষেত্রেই ভোক্তারা মোড়কে উল্লিখিত মূল্যে পণ্য ক্রয় করে এবং ক্রয়ের নিশ্চয়তাস্বরূপ পণ্যের লেবেল বা মোড়ক উৎপাদকের নিকট ফেরত দেয়। উৎপাদক মোড়কের উল্লিখিত মূল্যের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ভোক্তাদেরকে ফেরত প্রদান করে।
৪. মেয়াদি গ্যারান্টি প্রদান : নতুন পণ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে মেয়াদি গ্যারান্টি অত্যন্ত ফলদায়ক পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে উৎপাদক নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য পণ্যের স্থায়িত্ব বা কর্মক্ষমতা বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করে। এর মধ্যে পণ্যের কোনো ত্রুটি দেখা গেলে বা পণ্য বিনষ্ট হলে উৎপাদক পণ্যটি ফেরত নিয়ে আরেকটি নতুন পণ্য ক্রেতাকে প্রদান করে অথবা মেরামত করে দেয়। এ ধরনের গ্যারান্টি ক্রেতাদের মনে পণ্য সম্বন্ধে আস্থার সৃষ্টি করে এবং তারা পণ্য ক্রয়ে উদ্বুদ্ধ হয়। ইলেকট্রনিক্স দ্রব্য বিপণনের ক্ষেত্রে এরূপ পদ্ধতির ব্যবহার লক্ষণীয়।
খ) প্রতিযোগিতা মোকাবেলা : বাজারে প্রতিযোগিতায় সাফল্যের সাথে টিকে থাকার জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহ সাধারণত নিম্নোক্ত বিক্রয় প্রসার পন্থাগুলো ব্যবহার করে
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
১. মূল্যহ্রাস কুপন: প্রচলিত মূল্য অপেক্ষা কিছুটা মূল্য ছাড় দিয়ে নির্দিষ্ট মেয়াদের
জন্য কুপন প্রদান প্রচলিত পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এক্ষেত্রে পণ্যের উৎপাদক সংবাদপত্র বা ম্যাগাজিনে বিজ্ঞাপন প্রদানের মাধ্যমে কুপন প্রদান করে এবং ক্রেতারা কুপন জমা দিয়ে কুপনে উল্লিখিত কম মূল্যে পণ্য সংগ্রহ করে।
২. মূল্যহ্রাস মোড়কিকরণ : এ পদ্ধতি মূল্যহ্রাস কুপন পদ্ধতির অনুরূপ। তবে এক্ষেত্রে কুপনের পরিবর্তে পণ্যের মোড়কে মূল্য ছাড়-এর পরিমাণ উল্লেখ থাকে। ক্রেতারা নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য পণ্যের নির্ধারিত মূল্য অপেক্ষা কম মূল্যে পণ্য ক্রয় করতে পারে। আমাদের দেশে বিশেষ করে সাবান, ওয়াশিং পাউডার, টুথপেস্ট ইত্যাদির ক্ষেত্রে এরূপ পদ্ধতির ব্যবহার লক্ষ করা যায়।
৩. বিক্রয়োত্তর সেবা : সেবামূলক পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ও প্রতিযোগিতা মোকাবেলায় ভোক্তাকে পণ্য বা সেবা ক্রয়ের পর বিনামূল্যে বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদানের নিশ্চয়তা দেয়া হয়। এক্ষেত্রে মেয়াদি গ্যারান্টির ন্যায় কোনো মেয়াদ নির্দিষ্ট থাকে না। যেকোনো সময়ে ক্রেতারা এরূপ সেবাগ্রহণ করতে পারে। টিভি, রেফ্রিজারেটর ইত্যাদি পণ্যের ক্ষেত্রে বিক্রয়োত্তর সেবা অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়।
৪. প্রদর্শনী এবং মেলা : পণ্যের বাজার বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন সময়ে দেশের অভ্যন্তরে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এসব প্রদর্শনী ও মেলার স্পন্সর হয়েও প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি তুলে ধরা যায়। এ ছাড়া প্রদর্শনী ও মেলাতে স্টল খুলে পণ্যের প্রতি ভোক্তাদের আগ্রহ বৃদ্ধি এবং সেই সঙ্গে বিক্রয়ের পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব হয়।
গ) ভোক্তাদের মনে অনুকূল মনোভাব সৃষ্টি : পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের অনুকূল মনোভাব সৃষ্টির জন্য প্রতিষ্ঠান অনেক সময় বিভিন্ন বিক্রয় প্রসার কর্মসূচি গ্রহণ করে। এগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
১. উপহার প্রদান : ক্রেতাদের মনে পণ্য সংক্রান্ত বিষয়ে অনুকূল মনোভাব সৃষ্টির জন্য ক্রেতাদেরকে বিভিন্ন জিনিস উপহার হিসেবে প্রদান করা যায়। উপহার-সামগ্রীর গায়ে উৎপাদনকারি প্রতিষ্ঠানের নাম এবং ঠিকানা মুদ্রিত থাকে। যেমন ক্যালেন্ডার, কলম, চাবির রিং ইত্যাদি।
২. শুভেচ্ছা জ্ঞাপন : বিভিন্ন ধর্মীয় সামাজিক অনুষ্ঠানে এবং নববর্ষের আগমন উপলক্ষে বর্তমান এবং সম্ভাব্য ক্রেতাদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন বিক্রয় প্রসারের এবটি অন্যতম কৌশল। সুপ্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান গুলো গণমাধ্যমগুলোর সাহায্যে অথবা গ্রাহকদেরকে ব্যক্তিগত চিঠি প্রদানের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করে থাকে। আমাদের দেশে বড় স্বর্ণালঙ্কার ব্যবসায়ীদের এরূপ বিক্রয় প্রসার কার্যক্রম গ্রহণ করতে দেখা যায়।
(রর) ব্যবসায়িক বিক্রয় প্রসার :মধ্যস্থব্যবসায়ীদেরকে প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রয়ে উদ্বুদ্ধ করার জন্য গৃহীত বিক্রয় প্রসার পন্থাকে ব্যবসায়িক বিক্রয় প্রসার বলে।
এক্ষেত্রে গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম নিম্নে আলোচনা করা হলো:
ক) বিক্রয় প্রসার কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহ দান: মধ্যস্থব্যবসায়ীরা যাতে নিজেই উদ্যোগ নিয়ে নির্দিষ্ট পণ্যের বিক্রয় প্রসারে ভূমিকা রাখে এজন্য
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
নিম্নোক্ত বিক্রয় প্রসার কার্যক্রম গ্রহণ করা যেতে পারেঃ
১. বিশেষ পুরস্কার : যে সকল মধ্যস্থব্যবসায়ী প্রথম বারের মতো অথবা একত্রে অধিক পরিমাণে পণ্যের অর্ডার প্রদান করবে তাদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
২. ব্যবসায়িক ছাড় : মধ্যস্থব্যবসায়ীরা যাতে নির্দিষ্ট উৎপাদনকারীর পণ্য বিশেষভাবে প্রদর্শন করে এবং পণ্য বিক্রয়ের জন্য বিশেষ প্রচেষ্টা গ্রহণ করে, সেজন্য তাদেরকে বিশেষ ব্যবসায়িক ছাড় প্রদান করা হয়। যেমন, মধ্যস্থব্যবসায়ীদের জন্য ৫% কমিশন বৃদ্ধি।
৩. সহযোগিতামূলক বিজ্ঞাপন : পণ্য বিক্রয়ে উৎসাহিত করার জন্য বিজ্ঞাপন ব্যয়ের নির্দিষ্ট অংশ উৎপাদনকারী বহন করে। এরূপ সহযোগিতা প্রদানের ফলে খুচরা ব্যবসায়ীরা অধিক পণ্য বিক্রয়ের প্রচেষ্টা গ্রহণ করে থাকে।
খ) অধিক পণ্য ক্রয়-বিক্রয় : মধ্যস্থব্যবসায়ীরা যাতে অধিক পরিমাণে পণ্য ক্রয় করে এবং সেগুলো বিক্রয়ের প্রচেষ্টা গ্রহণ করে, সেজন্য নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করা হয়ে থাকে
১. বিনামূল্যে পণ্য প্রদান : মধ্যস্থব্যবসায়ীরা যাতে অধিক পরিমাণে পণ্য ক্রয় করে সে জন্য অতিরিক্ত পণ্য ক্রয়ের ওপর কিছু পণ্য তাদেরকে বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। এরূপ কার্যক্রম উৎপাদকদের পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধির সহায়ক হয়।
২. প্রতিযোগিতা :মধ্যস্থব্যবসায়ীদের মধ্যে বা কোম্পানির নিজস্ব বিক্রয়কর্মীদের মধ্যে পণ্য-বিক্রয় প্রতিযোগিতার আয়োজন বিক্রয় প্রসারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের বিশেষ পুরস্কার প্রদানের ব্যবস্থা করা হলে প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রয়ের প্রতি ব্যবসায়ীদের অধিক আগ্রহের সৃষ্টি করে।
গ) মধ্যস্থব্যবসায়ীদের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় সহযোগিতা : উৎপাদনকারী কর্তৃক প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা ভালোভাবে অবহিত না থাকায় খুচরা ব্যবসায়ীরা পণ্যসামগ্রী সুষ্ঠুভাবে বিক্রয় করতে পারে না। এক্ষেত্রে উৎপাদকগণ নিম্নোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করে সুফল পেতে পারে:
১. প্রশিক্ষণ কার্যক্রম : মধ্যস্থব্যবসায়ীরা যাতে বিক্রয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে পারে সেজন্য তাদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা যেতে পারে। এরূপ প্রশিক্ষণ বিক্রয়কর্মীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির সাথে বিক্রয়ের পরিমাণও বৃদ্ধি করে। আমাদের দেশে ওষুধ কোম্পানিসমূহ গ্রামের ডাক্তারদের প্রশিক্ষণের জন্য বিশেষ প্রোগ্রাম নিয়ে বিক্রয় বৃদ্ধির চেষ্টা চালায়।
২. পণ্য তথ্য : পণ্যের সংবাদ, পণ্য সম্বন্ধে সম্পাদকীয় মন্তব্য, পণ্যের ছবি, পোস্টার ইত্যাদি খুচরা ব্যবসায়ীদেরকে সরবরাহের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এরূপ কার্যক্রম খুচরা ব্যবসায়ীদের বিক্রয় প্রসারে ভূমিকা রাখতে উৎসাহিত করে।
উপসংহারে বলা যায়, ভোক্তা বা ক্রেতাদের কোনো পণ্য ক্রয়ে উৎসাহদানের জন্য বিজ্ঞাপন ও ব্যক্তিক বিক্রয়ের বাইরে বৈষয়িক বিভিন্ন সহযোগিতা বা সাময়িক কোনো কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে বিক্রয় প্রসার ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে কোন্ পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে তা বিশেষভাবে পণ্যের প্রকৃতি ও পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বিক্রয় প্রসার কর্মসূচি উন্নয়নের ক্ষেত্র বর্ণনা করতে হবে।,
বিজ্ঞাপন একটি প্রক্রিয়াভিত্তিক কাজ। নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিজ্ঞাপনের কাজ নিরবিচ্ছিন্নভাবে চলতে থাকে। বিজ্ঞাপনদাতা এবং বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যের উপর বিজ্ঞাপনের কার্যাবলী নির্ভর করে। নিম্নে এর কার্যাবলী সম্পর্কে আলোচনা করা হল
১. প্রতিযোগীদের থেকে পণ্যকে পৃথকভাবে তুলে ধরা: প্রতিযোগী পণ্যের চেয়ে পণ্যটি পার্থক্যসূচক এ ধরণের বক্তব্য তুলে ধরা বিজ্ঞাপনের অন্যতম কাজ। প্রতিযোগী পণ্য অপেক্ষা মান উন্নত এবং বৈশিষ্ট্যও ভিন্নরূপ – এরূপ বক্তব্যের মাধ্যমে পার্থক্যসূচক বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়। বিজ্ঞাপন আকর্ষণীয় ও আবেদনময়ী হলে পণ্যটিকে পার্থক্যসূচক করা সহজ হয়।
২. পণ্য ও ব্র্যান্ডের তথ্য উপস্থাপন : পণ্য ও ব্র্যান্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য বিজ্ঞাপণের মাধ্যমে জনগণের নিকট উপস্থাপন করা হয়। পণ্য ও ব্র্যান্ড ব্যবহারের পদ্ধতি ও উপযোগিতা যাচাই, ব্যবহারের সুবিধা, পণ্যের প্রাপ্তিস্থান, মূল্য, ডিজাইন বা মোড়ক পরিবর্তন অথবা নতুন পণ্য বা ব্র্যান্ড প্রবর্তন ইত্যাদি তথ্য বিজ্ঞাপণের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়।
৩. পণ্য ব্যবহারে প্ররোচিত করা : বিক্রয় বৃদ্ধি বিজ্ঞাপণের অন্যতম উদ্দেশ্য এজন্য চোখ জুড়ানো নকসা, আকর্ষণীয় রং এবং মন মাতানো ভাষা ব্যবহার করে সম্ভাব্য ক্রেতাদেরকে পণ্য ক্রয়ে প্ররোচিত করা হয়। তাছাড়া পণ্য সম্পর্কে পুনঃ পনঃ স্মরন করানোর প্রয়োজন, যা বিজ্ঞাপণের অন্যতম কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়।
৪. পণ্যের বন্টন সম্প্রসারণ : বিজ্ঞাপণ প্রচারের ফলে পণ্যের চাহিদা সৃষ্টি হয়। ব্যাপক জনগণের কাছে পণ্য পৌছানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের মধ্যস্থব্যবসায়ীর সহায়তা নিতে হয় অথবা নিজস্ব বন্টন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ করতে হয়।
৫. ব্র্যান্ড অগ্রাধিকার ও আনুগত্য বৃদ্ধি : বাজারে প্রতিযোগীর সংখ্যা অনেক হলে নির্দিষ্ট ব্রান্ডের প্রতি অগ্রাধিকার সৃষ্টি ও ক্রতার আনুগত্য বৃদ্ধির চেষ্টা করতে হয়। এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপণ অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিজ্ঞাপণের মাধ্যমে পণ্য সর্ম্পকে প্রতিনিয়ত সম্ভাব্য ক্রেতাদেরকে অবগত করাও পণ্যের বিশেষ গুনাবলি তুলে ধরার ফলে ক্রেতার ব্রান্ড অগ্রাধিকার ও আনুগত্য বৃদ্ধি পায়।
৬. সামগ্রিকভাবে বিক্রয়-ব্যয় হ্রাস : মার্কেটিং প্রমোশনের অন্যান্য পন্থার তুলনায় কম খরচের ব্যাপক জনগণের নিকট পণ্যের সংবাদ বিজ্ঞাপণের মাধ্যমে তুলে ধরা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে অন্যান্য মাধ্যমের ব্যয় তুলনামূলকভাবে কিছুটা বেশি। তাছাড়া বিজ্ঞাপণের কার্যকারিতা অনেক বেশি হত্তয়ায় বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। ফলে সামগ্রিকভাবে বিক্রয়-ব্যয় হ্রাস পায়।
৭. আন্তর্জাতিকত বাজার সম্প্রসারণ : বিদেশের বাজারে পণ্য বিপণনে বিজ্ঞাপণ অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান। যেমন-আজকাল স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকেই পণ্যের সংবাদ পাওয়া যায়। ফলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পণ্য বিপণনে বিজ্ঞাপণ বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বিক্রয় প্রসার কার্যক্রম মূল্যায়ন পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে,
প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য অনুযায়ী বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য বিক্রয় প্রসার কার্যক্রমের গুরুত্ব অপরিসীম। নিম্নে বিক্রয় প্রসারের গুরুত্ব সম্পর্কেআলোচনা করা হলো
১. চাহিদা সৃষ্টি : পণ্য প্রাথমিক পর্যায়ে বাজারে আনার পর চাহিদা কম থাকে বলে পণ্য সংক্রান্ত তথ্যাবলি জনগণের নিকট উপস্থাপন করে চাহিদা সৃষ্টির চেষ্টা করতে হয়। এভাবে অর্থনৈতিক চাহিদা পূরণ এবং বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে বিক্রয় প্রসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২. বিক্রয় বৃদ্ধি : বিক্রয় প্রসার কার্যাবলির দ্বারা পণ্যের স্বল্পমেয়াদে বিক্রয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হয়। বিক্রয় বৃদ্ধির ফলে উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং সেই সঙ্গে একক প্রতি উৎপাদন ব্যয় হ্রাস পায়। উৎপাদন ব্যয় হ্রাসের ফলে পণ্যের মূল্যও হ্রাস পায়।
৩. মুনাফা বৃদ্ধি : বিক্রয় প্রসার কার্যাবলির ফলে বিক্রয়ের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ফলে মুনাফার পরিমাণও বেড়ে যায়।
৪. চাহিদার স্থিতিশীলতা রক্ষা : বিক্রয় প্রসারকার্যক্রমের সময়মত এবং সঠিকভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে চাহিদার হ্রাস-বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কোন পণ্যের চাহিদা কম থাকলে এর মাধ্যমে চাহিদার সাঞ্জস্যতা আনা হয়। ৫. প্রতিযোগিতা : প্রতিযোগীদের পণ্য বা সেবার সাথে দৃঢ়ভাবে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বিক্রয় প্রসার বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রমের সাথে জড়িত থাকে।
৬. পণ্যের উন্নয়ন : পণ্যের গুণাগুণ, আকৃতি, মোড়ক ইত্যাদি উন্নয়নের মাধ্যমে বিক্রয় বৃদ্ধি করা বিক্রয় প্রসারের অন্যতম দায়িত্ব। এরূপ কার্যাবলি ক্রেতাদের সন্তুষ্টি বিধানের মাধ্যমে পণ্য ক্রয়ে উদ্বুদ্ধ করে যা পণ্যের মান উন্নয়নের সহায়ক।
৭. ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠা : প্রতিষ্ঠান বা পণ্য সম্পর্কে বিশেষ ভাবমুর্তি প্রতিষ্ঠা করা এবংপ্রতিষ্ঠানের অবস্থান সুসংহত করা ছাড়াও বিক্রয় প্রসার বিক্রয় বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।
৮. পণ্যের সংবাদ উপস্থাপন : বিক্রয় প্রসার কার্যক্রম দ্বারা পণ্য সংক্রান্ত তথ্যাবলি উপস্থাপন করা হয়। ক্রেতা ও ি ক্রেতার মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির কারণে পণ্যের তথ্যাবলি প্রচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিক্রয় প্রসার হচ্ছে ব্যক্তিক বিক্রয়, বিজ্ঞাপন ও প্রচার ছাড়া বিপণনের সেসকল প্রসারমূলক কার্যাবলী যা অনিয়মিতভাবে ব্যবহার করা হয় স্বল্পমেয়াদে পণ্য বা সেবা বেশি বিক্রয়ের জন্য। প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যে ও লক্ষ্য অনুযায়ী বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য বিক্রয় প্রসার কার্যক্রমের গুরুত্ব অপরিসীম।
চাহিদা সৃষ্টি, বিক্রয় বৃদ্ধি, মুনাফা বৃদ্ধি, চাহিদার স্থিতিশীলতা রক্ষা, প্রতিযোগিতা, পণ্যের উন্নয়ন, ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠা ও পণ্যের সংবাদ উপস্থাপন করার জন্য বিক্রয় প্রসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উদ্দেশ্যের সাথে সঙ্গতি রেখে বিক্রয় প্রসার পন্থাগুলোকে দু’ভাবে বিভক্ত করা হয়;
যথা-
(ক) ভোক্তাকেন্দ্রিক বিক্রয় প্রসার; ও (খ) ব্যবসায়িক বিক্রয় প্রসার। ভোক্তাকেন্দ্রিকবিক্রয় প্রসার হিসেবে নতুনভাবে পণ্য উপস্থাপন করার জন্য সৌজন্য পণ্য, নমুনা, অর্থ ফেরত, মেয়াদি গ্যারান্টি প্রদান কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। ভোক্তা বাজারে প্রতিযোগিতা মোকাবেলা করার জন্য মূল্যহ্রাস কুপন, মূল্যহ্রাস মোড়কিকরণ, বিক্রয়োত্তর সেবা, প্রদর্শনী এবং মেলার আয়োজন করেবিক্রয় প্রসারমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ভোক্তাদের মনে অনুকূল মনোভাব সৃষ্টির জন্য উপহার প্রদান, শুভেচ্ছা জ্ঞাপনের মতো কাজ করা হয়।
বিক্রয় প্রসার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ উৎসাহিত করার জন্য বিশেষ পুরস্কার, ব্যবসায়িক ছাড়, সহযোগিতামূলক বিজ্ঞাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। আবার, অধিক পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে উৎসাহ প্রদানের জন্য বিনামূল্যে পণ্য প্রদান ও প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও,মধ্যস্থব্যবসায়ীদের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় সহযোগিতা দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ও পণ্য তথ্য সরবরাহ করা হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ , degree 3rd year islamic studies 5th paper suggestion,ডিগ্রি ৩য় বর্ষ ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন, ডিগ্রী ৩য় বর্ষের ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন PDF Download
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 politics and citizenship solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week politics and citizenship solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 bangladesh and world identity solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 science solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week science solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 finance and banking solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 biology solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week biology solution 2022]