শ্রেণি: ১২শ/ hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 2859 |
বিভাগ: মানবিক শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য হিসেবে গারো এবং সাঁওতাল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনধারার একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করুন।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
তারিখ : –/—/২০২১ ইং । বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা। বিষয় : বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য হিসেবে গারো এবং সাঁওতাল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনধারার একটি প্রতিবেদন |
জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ : –/—/২০২১ ইং অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।
সূচনা:
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হিসেবে ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের মানুষ একটি স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। তারা পাহাড় এবং সমতলে উভয় স্থানে বসবাস করে। গারোরা মূলত সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। উভয় নৃগোষ্ঠী মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভুত। ভারতের ত্রিপুরা এবং আসাম থেকে তারা এ ভূখন্ডে এসেছে। ত্রিপুরারা পিতৃসূত্রীয় হলেও গারোরা মাতৃসূত্রীয় পরিবার ব্যবস্থার অনুসারী। উভয় সম্প্রদায়ের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হচ্ছে কৃষি। ত্রিপুরারা হিন্দুধর্মের অনুসারী হলেও গারোদের বেশির ভাগ ধর্মান্তরিত খ্রিস্টান
গারো (মান্দি)
নৃগোষ্ঠী হিসাবে ‘গারো’দের নামকরণ নিয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। একটি মত অনুসারে, গারো পাহাড়ের নামানুসারে ‘গারো’ নামকরণ করা হয়। অন্য মতে বলা হয়েছে, গারো নৃগোষ্ঠীর নামানুসারে ‘গারো পাহাড়’ নামকরণ হয়েছে। গারোরা নিজেদেরকে মান্দাই/মান্দি নামে পরিচয় দিয়ে থাকে। গারো ভাষায় মান্দি অর্থ মানুষ।
গারো এথনিক সম্প্রদায় দুই শ্রেণিভক্তূ ; যথা- ক) অচ্ছিক গারো ও খ) লামদানি গারো। বাংলাদেশে প্রধানত লামদানি গারোরা বাস করে। পরিচয়, ভাষা ও অবস্থান: গারোরা ভারতের আসাম প্রদেশের আদি বাসিন্দা। চেহারার দিক থেকে তারা আসামের খাসিয়া, নাগা ও মণিপুরীদের উত্তরাধিকারী। গারোদের মধ্যে মঙ্গোলয়েড নৃগোষ্ঠীর বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়। এদের শরীর লোমহীন, মুখমন্ডল গোলাকার, নাক প্রশস্ত ও চ্যাপ্টা, প্রায় দাড়িবিহীন; ঠোঁট মোটা, ভারী ও ভুরু; কপাল ক্ষুদ্রাকৃতির, চুল কালো, সোজা ও ঢেউ খেলানো; গায়ের রং ফর্সা।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
গারোদের ভাষার নামও মান্দি বা গারো ভাষা। এ ভাষার মধ্যে বাংলা ও আসামি ভাষার মিশ্রণ রয়েছে। এদের ভাষা মূলত সিনো-টিবেটান ভাষার অন্তর্গত, যা বোডো বা বরা ভাষা উপগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। এ ভাষার নিজস্ব কেনো লিপি বা অক্ষর নেই। ফলে এ ভাষার লিখিত কোনো রূপ নেই।
বাংলাদেশের গারোরা বাংলা হরফে লিখছে। গারোদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ ভারতের আসাম ও মেঘালয়ে বসবাস করে। বাংলাদেশের গারো পাহাড়ের পাদদেশে ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ি, হালুয়াঘাট, কলমাকান্দা, দুর্গাপুর, শ্রীবর্দী এলাকায় লামদানি শ্রেণির গারো বাস করে। এছাড়া টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর পাহাড়ি অঞ্চলেও অনেক গারোর বসবাস রয়েছে।
পরিবার, বিবাহ ও ধর্ম: গারো পরিবার মাতৃতান্ত্রিক। পরিবারের সকল কতৃর্ত ¡ ও ক্ষমতা মাতা বা স্ত্রীর হাতে ন্যস্ত থাকে। সে কারণে গারো পরিবারে ও সম্প্রদায়ে পুরুষের প্রাধাণ্য কম।
এ সমাজে উত্তরাধিকার মাতৃধারায় মা থেকে মেয়েতে বর্তায়। এখানে মাতৃবাস রীতি অনুসরণ করা হয়। বিয়ের পর গারো দম্পতি স্ত্রীর মায়ের বাড়িতে বসবাস করে। ইদানীং শিক্ষিত গারো-দম্পতিদের মধ্যে এর বিপরীত অবস্থা পরিলক্ষিত হয়। গারো সম্প্রদায়ে একক বিবাহভিত্তিক পরিবার বিদ্যামান।
খ্রিষ্ঠান গারোদের বিয়ে চার্চে অনুষ্ঠিত হয়। আর অন্য গারোদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয় ঐতিহ্যবাহী নিয়মে। বাংলাদেশে বসবাসরত গারো সম্প্রদায়ের প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ ধর্মান্তরিত খ্রিস্টান। এদের ঐতিহ্যগত ধর্মের নাম সাংসারেক। বর্তশানে শতকরা প্রায় ৮ ভাগ সাংসারেক ধর্মের অনুসারী এবং বাকি ২ ভাগ ইসলাম ও হিন্দুধর্মে বিশ্বাসী। গারোসমাজে ব্যবহৃত ‘সাংসারেক’ শব্দটি সম্ভবত এসেছে বাংলা সংসার থেকে। জগৎ সংসার বোঝাতেই সাংসারেক শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছ। সংসার, পরিবার, খানা অর্থাৎ জাগতিক বিষয়কে কেন্দ্র করেই গারোদের ধর্ম। গারোরা
ঐতিহ্যগতভাবে সর্বপ্রাণবাদে বিশ্বাসী। তারা অতিপ্রাকৃত শক্তিতে বিশ্বাস করে, যাকে মাইতে বলে উল্লেখ করা হয়। এই মাইতে বলতে দেবদেবী এবং প্রেতাত্মা উভয়কে বুঝায়। গারোদের প্রধান পূজার নাম ‘ওয়ানগালা’।
সমাজব্যবস্থা, অর্থনীতি, ক্ষমতাকাঠামো ও সমাজ পরিবর্তন: আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি, গারো সম্প্রদায় মাতৃসূত্রীয় ব্যবস্থা অনুসরণ করে। তাদের সর্ববৃহৎ পরিসরের মাতৃসূত্রীয় গোত্রের নাম চাটচি, যার অর্থ জ্ঞতি বা আত্মীয়স্বজন। যারা এই গোত্রভক্তু তারা সবাই একে অন্যের সাথে মাতৃসূত্রীয় রীতিতে সম্পর্কযুক্ত। বাংলাদেশের গারোরা একসময় জুমপদ্ধতিতে চাষ করত। কিন্তু ১৯৫০ সালে তৎকালীন সরকার জুমচাষের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরপ করে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এতে তারা জুমচাষের পরিবর্তে হালকৃষিতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্যের মধ্যে ধান, নানাপ্রকার সবব্জি ও আনারস অন্যতম। তাছাড়া, জঙ্গল থেকে কাঠ কেটে স্থানীয় বাজারে বিক্রয় করেও তারা অর্থ উপার্জন করে। স্ত্রী-পুরুষ উভয়ই হাটবাজারে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করে। গারো নারীদের একটি অংশ শহরে বিউটি পার্লারে রূপসজ্জা কর্মী হিসেবে কাজ করে। গারো সমাজের ক্ষমতাকাঠামোয় গ্রামপর্যায়ের নেতৃত্বে রয়েছেন গ্রামপ্রধান।
এ সমাজে গ্রামপ্রধান ও অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সালিশ ও বিচারকার্য পরিচালনা করেন। গারো সম্প্রদায়ের মধ্যে কেন্দ্রীয় প্রশাসনের আওতায় স্থানীয় সরকারব্যবস্থা, যেমনÑ ইউনিয়ন পরিষাদ, উপজেলা পরিষদইত্যাদি গড়ে উঠেছে। ঐতিহ্যবাহী গারো নেতৃত্বের গুরুত্ব হ্রাস পেয়েছে এবং স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার নেতৃত্ব জনপ্রিয়তা লাভ করছে।
গারোদের মধ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছে। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে খ্রিস্টান মিশনারিদের আগমনের ফলে গারোরা ব্যপকভাবে খ্রিস্টানধর্মে দীক্ষিত হয়। গারো অঞ্চলে মিশনারিদের ব্যবস্থাপনায় অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। শিক্ষিত গারোরা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত হওয়ায় তাদের মধ্যে গতিশীলতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রশাসনের আওতাভক্তু হওয়ার ফলে গারোসমাজে গ্রাম প্রধানের ঐতিহ্যবাহী কর্তৃত্ব হ্রাস পেয়েছ।
সাঁওতাল
বাংলাদেশের অন্যতম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নাম সাঁওতাল। সাঁওতাল নামকরণের বিষয়ে সর্বসম্মত কোনো তথ্য নেই। ভারতের সাঁওতাল পরগনার অধিবাসী হওয়ায় এ নামকরণ হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে বাস করার পর ব্রিটিশ সরকার ১৯৩৬ সালে সাঁওতালদের স্থায়ী এলাকা নির্ধারণ করে দেয়।
‘দামনি কো’নামের এই এলাকাটি পরবতীর্ েত সাঁওতাল পরগনা নামে পরিচিতি লাভ করে। সাঁওতাল ভাষায় ‘দামনি’- শব্দের অর্থ অঞ্চল এবং ‘কো’- শব্দের অর্থ পাহাড়। সাঁওতালরা ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম অধিবাসী।
নৃতাত্ত্বিক পরিচয় ও আবাস: নৃতাত্ত্বিকদের ধারণা, সাঁওতালরা আদি অস্ট্রালয়েড নরগোষ্ঠীভুক্ত। এদের চেহারা কালো, নাক চ্যাপ্টা, ঠোঁট মোটা, চুল কোঁকড়ানো এবং দেহের উচ্চতা মাঝারি ধরনের। এজন্য এদেরকে প্রাক-দ্রাবিড়ীয় বলেও মনে করা হয়। সাঁওতালরা ১২টি গোত্রে বিভক্ত। তার প্রথম সাতটি পিলচুহড়ম ও পিলচুবুড়ির সাত জোড়া সন্তান থেকে উৎপন্ন এবং অবশিষ্ট পাচটি গোত্র পরবর্তীকালে উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয়। উইলিয়াম হান্টারের মতে, অবশিষ্ট ৫টি গোত্র সংকর বর্ণের। অর্থাৎ আর্য পিতা ও সাঁওতাল মাতা থেকে এদের উৎপত্তি হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় দুই লক্ষের বেশি সাঁওতাল বসবাস করেন। এদের মূল আবাসস্থল রাজশাহীর বরেন্দ্র অঞ্চল। অর্থাৎ রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অধিকাংশ সাঁওতাল নৃগোষ্ঠীর বসবাস। বগুড়া, রংপুর, পাবনা, ময়ংমনসিংহ এবং বৃহত্তর সিলেট জেলায়ও সাঁওতালদের বসবাস রয়েছে।
সিলেট অঞ্চলের চা-বাগানে কর্মরত শ্রমিকদের একটি অংশ সাঁওতাল নৃগোষ্ঠীর অন্তর্গত বলে মনে করা হয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও অন্যান্য পার্বত্য অঞ্চল থেকে বাংলাদেশে বনজঙ্গলের পতিত জমিতে সাঁওতালরা বসবাস শুরু করে। পরে পতিত জঙ্গল পরিষ্কার করে চাষাবাদ আরম্ভ করে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ভাষা, ধর্ম, পরিবার ও বিবাহ: সাঁওতালদের নিজস্ব ভাষা রয়েছে। এ ভাষা দুটি উপভাষায় বিভক্ত, ক) কারমেলি ও খ) মাহলেস। ভাষাবিজ্ঞানীদের মতে, সাঁওতাল ভাষা মুন্ডারী ভাষার উপভাষা। আবার নৃবিজ্ঞানী হডসন মনে করেন, কোল ভাষার উপভাষা হচ্ছে সাঁওতাল ভাষা। বাঙালিদের প্রভাবে তারা মাতৃভাষার সাথে বাংলাভাষাও গ্রহণ করেছে। সময়ের পরম্পরায় সাঁওতাল ভাষার সাথে হিন্দি, মারাঠী, তেলুগু তামিল ইত্যাদি ভাষার সংমিশ্রণ ঘটেছে।
সাঁওতাল সম্প্রদায়ের মানুষ প্রধানত হিন্দুও খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারী। সনাতন ধর্মে বিশ্বাসীরা হিন্দুধর্মের রীতিনীতি ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করে। অন্যরা খ্রিস্টান ধর্মের আচার-অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। সাঁওতালদের প্রধান গ্রামদেবতার নাম ‘মারাংবুেরা’। এই দেবতাকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য তাঁর উদ্দেশ্যে সাদা মোরগ ও সাদা ছাগল উৎসর্গ করা হয়।
সাঁওতালদের মধ্যে পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রচলিত। পিতাই পরিবারের প্রধান। সাঁওতালদের মধ্যে বর্তমানে একক বা অনুপরিবার লক্ষ করা যায়। সাঁওতালদের মধ্যে পিতার সম্পত্তিতে পুেত্রর সমান অধিকার থাকে। কিন্তু পিতার সম্পত্তিতে কন্যাসন্তানের কোনো অধিকার নেই। সাঁওতালদের মধ্যে একক বিবাহ প্রচলিত। তবে স্বগোত্রে বিবাহ নিষিদ্ধ। সাধারণত ছেলেরা ১৯/২০ এবং মেয়েরা ১৫/১৬ বছর বয়সে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। এদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ (তালাক) এবং একাধিক বিবাহ প্রচলিত আছে।
খাদ্য, অর্থনীতি, পোশাক ও সমাজ পরিবর্তন: ভাত সাঁওতালদের প্রধান খাদ্য। ভাতের সাথে ডাল এবং শাক-সবজি তারা খায়। তাছাড়া শূকর, মুরগি, ইঁদুর, কাঠবিড়ালী, গুঁইসাপ, পাখি, লাল পিঁপড়া ইত্যাদি তাদের পছন্দের খাবার। উৎসব-অনুষ্ঠান এবং নৃত্যের সময় তারা চাউল থেকে তৈরি ‘হাড়িয়া’ নামক মদ পান করে। সাঁওতাল অর্থনীতি কৃষিনির্ভর। ভূমিহীন হওয়ার কারণে ৯০ শতাংশ সাঁওতাল কৃষিশ্রমিক হিসাবে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করে। মহিলা-পুরুষ উভয়ই মাঠে কাজ করে। কৃষি ছাড়াও জেলে, কুলি, দিনমজুর, চা-শ্রমিক, রিকশা-ভ্যানচালক প্রভৃতি কাজে সাঁওতাল নারী-পুরুষের অংশগ্রহণ লক্ষ করা যায়।
সাঁওতাল মেয়েরা সাধারণত কাঁধের উপর জড়িয়ে শাড়ি পরে। তবে ঘোমটা দেয় না। মেয়েরা হাতে রাং, লোহা কিংবা শাঁেখর বালা পরে। পুরুষেরা লুঙ্গি পরে। কোনো কোনো পুরুষ গলায় মালা ও হাতে বালা ব্যবহার করে। পুরুষ ও বালকদের ধুতি পরতে দেখা যায়।
সাঁওতালদের মধ্যে শিক্ষিতের হার খুব কম। ইদানিং তারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে। কোনো কোনো সাঁওতাল এলাকায় তাদের নিজস্ব ভাষার মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার কারণে সাঁওতাল সমাজে পরিবর্তন এসেছে।
প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল রোল নং : ০১ প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক বিষয় : বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য হিসেবে গারো এবং সাঁওতাল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনধারার একটি প্রতিবেদন প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা তারিখ : –/—/২০২১ ইং । |
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
- degree 3rd year philosophy 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- degree 3rd year psychology 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- ডিগ্রি ১ম বর্ষের রেজাল্ট NU Degree 1st Year Result
- ডিগ্রী ২য় বর্ষের সাজেশন pdf
- Degree 2nd year suggestion
- Degree 2nd Year Math 4th paper Suggestion