প্রশ্ন সমাধান: বাই মুরাবাহা কী?, বাই মুরাবাহা বৈশিষ্ট্যগুলাে আলােচনা কর, বাই মুরাবাহা সংজ্ঞা দাও,বাই মুরাবাহা এর প্রধান প্রধান প্রকৃতি, বাই মুরাবাহা স্বরূপ বা বৈশিষ্ট্যসমূহ বর্ণনা কর,বাই মুরাবাহা বলতে কী বুঝ? বাই মুরাবাহা কার্যকারিতা আলোচনা কর,বাই মুরাবাহার বৈশিষ্ট্যসমূহ বিস্তারিত আলােচনা কর
ভূমিকা : ইসলামি ব্যাংকিংয়ে মুরাবাহা একটি সাধারণ এ সর্বজনগ্রাহ্য পদ্ধতি । শরিয়াহ সম্মত এই পদ্ধতিতে ইসলামি ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের পণ্যসামগ্রীর আমদানি-রপ্তানি ও ক্রয়বিক্রয়ের ব্যবসায়ে সরাসরি অংশগ্রহণ করতে পারে। এ পদ্ধতি ইসলামি ব্যাংকসমূহে প্রচলিত এবং অনুশীলিত শীর্ষস্থানীয় প্রধান বিনিয়ােগ পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি। কোনাে কোনো ব্যাংকে এটি একমাত্র বিনিয়ােগ পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। সুদের ভিত্তিতে বিনিয়ােগ ইসলামে নিষিদ্ধ। কিন্তু লাভ-লােকসানে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিনিয়ােগ শরিয়ত সম্মত । ইসলামি ব্যাংক বিনিয়ােগের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র মুনাফা অর্জনের উপরই গুরুত্বরােপ করে না বিনিয়ােগের ভিত্তিতে মুনাফার পাশাপাশি যাতে সামাজিক কল্যাণ অর্জিত হয় সেদিকেও দৃষ্টি রাখে।
নিয়ে প্রশ্নের আলােককে এ সম্পর্কে উপস্থাপন করা হলাে| শাব্দিক বিশ্লেষণ : আরবি ‘রিবহুন’ শব্দমূল থেকে মুরাবাহার উৎপত্তি হয়েছে। রিবহুন অর্থ লাভ। মুরাবাহা অর্থ নির্ধারিত লাড । অর্থাৎ বাই শব্দের অর্থ চুক্তি আর মুরাবাহা শব্দের অর্থ হলাে লভ্যাংশ বা পারস্পরিক লভ্যাংশ। সুতরাং, বাই মুরাবাহা আর্থ পারস্পরিক চুক্তির ভিত্তিতে লাভে বিক্রয় । পারিভাষিক সংজ্ঞা : ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, “কোনাে পণ্যের ক্রয়মূল্যের উপর ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের সম্মতিতে নির্ধারিত লাভে বিক্রয় করাকে বাই মুরাবাহা বলে।”
ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থায় বাই মুরাবাহা বলতে বুঝায় কোননা ক্রেতার ফরমায়েশ অনুযায়ী ব্যাংক নির্দিষ্ট মালামাল ক্রয় করে কিছু লাভে তার কাছে বিক্রয় করাকে মুরাবাহা বলা হয়। 3 . এক্ষেত্রে ব্যাংক নির্দিষ্ট লাভে ক্রেতাকে মালামাল সরবরাহ করার এবং ক্রেতা উক্ত দামে ব্যাংকের নিকট থেকে সেই মালামাল ক্রয় করার চুক্তি করে। | আবদুল রকীব-এর মতে, “নগদে অথবা ভবিষ্যতে নির্ধারিত {‘ কোনাে সময়ে একসাথে অথবা নির্ধারিত কিস্তিতে মূল্য পরিশােধের শর্তে বিক্রেতা ও ক্রেতা উভয়ের সম্মতিক্রমে ক্রয়মূল্যের ওপর নির্ধারিত মুনাফা ধার্য করে নির্দিষ্ট পরিমাণ শরিয়াহ অনুমােদিত পণ্যসামগ্রী বিক্রয় করাকে বাই মুরাবাহা বলে।” p ড. এম. এ. মান্নান-এর মতে, “Murabaha means resale of goods with the addition of a fixed surcharge to the I stated orginal cost.” অর্থাৎ, ক্রয়মূল্যের সাথে মুনাফা সংযুক্তিমূলক ব্যবসায়কে মুরাবাহা বলে।
ড, ওমর চাপড়-এর মতে, ‘বাই মুরাবাহা বলতে ক্রয়মূল্যের ওপর বিক্রেতা ও ক্রেতা উভয়ের সম্মতিক্রমে নির্ধারিত মুনাফা, মার্জিন বা মার্ক আপ ধার্য করে বিক্রয় করাকে বুঝায়।”
আরো ও সাজেশন:-
বাই মুরাবাহার বৈশিষ্ট্যসমূহ ও কার্যকারিতা ;
১. তিনটি পক্ষের সমম্বয় : বাই-মুরাবাহাতে ব্যাংকের ক্ষেত্রে তিনটি পক্ষ থাকে। যথা- (ক) প্রথম বিক্রেতা (সরবরাহকারী যার নিকট থেকে প্রথমবার পণ্য ক্রয় করা হয়; (খ) প্রথম ক্রেতা (ব্যাংক অর্থায়নকারী) যিনি পরে আবার বিক্রেতা ও (গ) দ্বিতীয় ক্রেতা (বিনিয়ােগ গ্রাহক) যিনি প্রথম ক্রেতার নিকট থেকে ক্রয় করেন। দ্বিতীয় ক্রেতা (বিনিয়োেগ গ্রাহক) কে নগদ সুবিধা দেয়ার কোনাে সুযােগ নেই। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, কোনাে বিক্রেতার নিকট হতে মালামাল ক্রয় করে পুনরায় তার নিকট বিক্রয় করা এরূপ শর্তে বিক্রয় করা বৈধ হবে না।
২. ক্রয়মূল্য ও মুনাফার পরিমাণ গ্রাহককে জানানাে : বাইমুরাবাহা চুক্তির সময় পণ্যের ক্রয়মূল্য, আনুষঙ্গিক খরচ ও মুনাফার পরিমাণ সুস্পষ্টভাবে গ্রাহককে জানাতে হবে । অর্থাৎ, বিক্রয়ের সময় মুরাবাহা পণ্যের ক্রয়মূল্য ও মুনাফা ক্রেতাকে আলাদাভাবে জানাতে হবে। মঞ্জুরি পত্রের এবং পারচেজ সিডিউলের সকল ঘর সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ক্যাশ মেমাে ব্যাংকের নামে হতে হবে এবং ব্যাংকের রেকর্ডের সাথে সাথে অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। বিনিয়ােগ বিতরণের তারিখে ক্যাশ মেমাে নিতে হবে এবং বিতরণকৃত বিনিয়ােগ পরিমাপের সাথে ক্যাশ মেমাের মিল থাকতে হবে।
৩. পণ্য ক্রয় করে দেয়ার জন্য লিখিত অনুরােধ : এই ধরনের ব্যবসায়িক কারবার বা বিনিয়োেগর ক্ষেত্রে অবশ্যই লিখিত থাকতে হবে। ব্যাংকিং বাই-মুরাবাহার ক্ষেত্রে বিনিয়ােগ গ্রাহক স্বীয় চাহিদানুযায়ী পণ্য ক্রয় করে দেয়ার জন্য ব্যাংককে অনুরােধ করবেন এবং ব্যাংক কর্তৃক উক্ত পণ্য ক্রয়ের পর গ্রাহক তা ক্রয় করে নেয়ার অঙ্গীকার করবেন। |
৪. ক্রয়কৃত মালামালের মালিকানা বা দখল প্রতিষ্ঠা : ক্রেতার কাছে বিক্রি করার পূর্বে সংশ্লিষ্ট মালামাল ব্যাংকের মালিকানা ও দখলে থাকতে হবে। ব্যাংক কর্তৃক বাই মুরাবাহা লিল আমিরি বিশ শিরা পদ্ধতিতে গ্রাহকের কাছে মালামাল বিক্রির পূর্বে উক্ত মালামালের প্রত্যক্ষভাবে বা পরােক্ষভাবে মালিকানা অর্জন বাধ্যতামূলক। এক্ষেত্রে গ্রাহকের বিক্রেতা হতে মালামাল বুঝে নেয়ার কোনাে সুযােগ নেই। ব্যাংক প্রতিনিধি মাল বুঝিয়ে দেবেন এবং পণ্য বুঝে নেবার যথাযথ রেকর্ড রাখতে হবে।
৫. মুনাফা : মুনাফা অর্জনই মুরাবাহা কারবারের প্রধান উদ্দেশ্য। মুনাফা ছাড়াও ক্রয়-বিক্রয় হতে পারে। কিন্তু তা বাই মুরাবাহা নয়। বাই মুরাবাহার ক্ষেত্রে লােকসানের প্রশ্নটি অপ্রাসঙ্গিক মালামালের মালিকানা লাভ করা ও দখল করা ব্যতীত কোনাে মাল বিক্রয় করা শরিয়াহ সম্মত হয় না। পণ্যসামগ্রী বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যাংককে প্রথম ক্রয় বা অন্য যেকোনাে বৈধ। পন্থায় উক্ত পণ্যের উপর মালিকানা অর্জন করতে হবে এবং দখল লাভের মাধ্যমে পণ্যসামগ্রীর মালিকানা নিশ্চিত করতে হবে।
৬. পণ্যের অস্তিত্ব : বাই মুরাবাহার সময় পণ্যের অস্তিত্ব থাকতে হবে। পণ্যের অস্তিত্ব ব্যতীত এ ধরনের কারবার বা বিনিয়ােগ করা হয় না। এক্ষেত্রে সকল প্রকার লেনদেন বৈধভাবে হয়ে থাকে। এটির ভিত্তি স্বরূপ মালিক মুনাফা অর্জনের ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকে। পণ্যের উপর সকল প্রকার সাক্ষী প্রমাণ প্রত্যক্ষ ভিত্তিতে হয়ে থাকে। কেননা, এতে কোনাে প্রকার লােকসানের সুযােগ নেই।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
৭. পণ্যের নিরাপত্তা ও সংরক্ষণ খরচ : বাই মুরাবাহা পদ্ধতিতে ক্রয়-বিক্রয় প্রক্রিয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পণ্য যখন যার মালিকানায় থাকবে, নিরাপত্তা ও সংরক্ষণের যাবতীয় খরচ তখনই তাকেই বহন করতে হবে। কেননা, এটির মাধ্যমে কোনাে পক্ষেরই লােকসান কাম্য নয়। এটির দ্বারা বাই মুরাবাহার সকল মালিকগণ তাদের লাভ বা মুনাফা ঝুঁকি থেকে বিরত থাকে।
৮. মালিকানা : বিনিয়ােগকৃত মালামালের মালিকানা বিনিয়ােগ গ্রাহকের নিকট থাকে। অন্যথায় মালামাল গ্রাহকের কাছে হস্তান্তরের পর গ্রাহকই মালের মালিক হয় আর ব্যাংক হয় মালের জামানতদার। মাল ক্রয়ের পর ক্রেতার কাছে বিক্রি ও হস্তান্তর করার পূর্বপর্যন্ত মালের ঝুকি বহন করতে হয়। মাল ক্রেতার কাছে হস্তান্তর করার পূর্ব পর্যন্ত মালের যাবতীয় ঝুঁকি ব্যাংককেই বহন করতে হয়।
৯. রূপান্তর : মাল ক্রয় করে অর্থকে মালে রূপান্তর এবং মাল বিক্রি করে মালকে অর্থে রূপান্তর করা হয়। (Transforination of money into goods and then transformation of goods into money), রূপান্তরের সুযােগ ও ঝুঁকি থাকার কারণেই এ পদ্ধতি শরিয়াহ সম্মত। এ পদ্ধতিতে ব্যাংক কখনও গ্রাহককে টাকা দেয় না। জিনিস ক্রয় করে তা বিক্রয় করে থাকে।
১০. মালামাল জামানত ; ব্যাংক বিনিয়ােগ গ্রাহকের নিকট থেকে একই প্রকারের অতিরিক্ত মালামাল জামানত হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। যে পর্যন্ত ব্যাংকের বিনিয়ােগ অর্থ গ্রাহক কর্তৃক পরিশােধিত না হয়, ততােদিন গ্রাহকের পক্ষ হয়ে ক্রয়কৃত মাল ব্যাংকের নিকট সিকিউরিটি হিসেবে দায়বদ্ধ থাকে। কিস্তিতে মূল্য পেলে ব্যাংক গােডাউন থেকে কিস্তিতে সমমূল্যের মাল ছেড়ে দেয়।
১১. হালাল পণ্য ; ক্রয়-বিক্রয়ের পণ্য অবশ্যই হালাল পণ্য হতে হবে যা ইসলামি শরিয়াহতে নিষিদ্ধ নয়। শরিয়াহর দৃষ্টিতে অবৈধ মালের জন্য মুরাবাহা চুক্তি করা যাবে না। বাই মুরাবাহার ক্ষেত্রে একদিকে মালামাল অন্যদিকে টাকা বিনিময় হয়। এই ধরনের কারবার বা ব্যবসায়িক লেনদেন ইনসাফভিত্তিক হতে হবে। এই ধরনের হালাল পণ্যের মাধ্যমে একদিকে যেমন আল্লাহর নৈকট্যলাভ করা যায়, অন্যদিকে জগতের সকল শান্তির প্রধান ধারক ও বাহক হালাল রুজি ও পণ্য।
১২. মালামাল ডেলিভারি : বিনিয়ােগ গ্রাহক সম্পূর্ণ মূল্য পরিশােধ করে সব মালামাল একসাথে সরবরাহ নিতে পারেন। আবার কিস্তিতে আনুপাতিক মূল্য পরিশােধ করে আংশিক মালামালও নিতে পারেন। এ ধরনের সকল কারবার অবশ্যই লিখিত হতে হবে এবং বাই মুরাবাহার ক্ষেত্রে সাক্ষীও প্রযােজ্য। সকল প্রকার সাক্ষী, মালামাল ডেলিভারি ইত্যাদি কার্যাবলি অবশ্যই লিখিত আকারে হয়ে থাকে। বিক্রয় চুক্তির শর্তাবলি কার্যকর হয়ে গেলে আর কোনাে পরিবর্তন বা পরিবর্ধন অনুমােদন যােগ্য নয় এবং ব্যাংক প্রয়ােজনবােধ করলে বিনিয়ােগ গ্রাহকের নিকট থেকে সহায়ক জানামত গ্রহণ করতে পারে।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
১৩. মুনাফা নির্ধারণ : মুরাবাহার ক্ষেত্রে শতকরা বা % হিসাবে নির্ধারণ করা হলেও হালাল হবে। চুক্তির পর নির্ধারিত মূল্য বৃদ্ধি করা যায় না । অন্যকথায়, মুরাবাহা পদ্ধতিতে একবার মূল্য নির্ধারণ হয়ে গেলে তা আর পরিবর্তন করা যায় না। ড. মােহাম্মদ জামাল উদ্দিন লিখেছেন, মুরাবাহার ক্ষেত্রে লাভ থেকে অথবা শতকরা যেকোনাে পদ্ধতিতে ধার্য করা শরিয়তে বৈধ। এ পদ্ধতি প্রধান বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে মুনাফা বা লাভ নির্ধারিত হওয়া। মুনাফা নির্ধারিত না হলে মুরাবাহা শুদ্ধ হবে না।
১৪, লেটার অব অথরিটি নেয়া : আমদানি উত্তর মুরাবাহা ও ডিলারশিপের ক্ষেত্রে গ্রাহক থেকে লেটার অব অথরিটি নিতে হবে । দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী বরাদ্দপত্র/লাইসেন্স/ ডিলারশিপ/ এলসি ইত্যাদির ক্ষেত্রে কেবল অনুমােদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মালামাল উত্তোলন, ক্রয় ও আমদানি করে তা বাজারে বিক্রি করে থাকে। এরূপ ক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃক সরাসরি নিজ নামে মালামাল উত্তোলন, ক্রয় ও আমদানির সুযােগ নেই। উপরিউক্ত ক্ষেত্রসমূহে অনুমােদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মালমাল ক্রয়/উত্তোলন ও আমদানির জন্য ব্যাংকের বিনিয়ােগ সুবিধা পেতে আগ্রহী।
উপসংহার : উপরিউক্ত আলােচনার পরিশেষে বলা যায় যে, ব্যাংকিং বিনিয়ােগের একটি উৎকৃষ্ট পদ্ধতি হচ্ছে বাই-মুরাবাহা । ইসলামি ব্যাংকের বাই মুরাবাহা পদ্ধতিতে লেনদেনে ব্যাংক ও | গ্রাহক উভয়েই লাভবান হয়। তাই এ পদ্ধতি দেশে যত বেশি। প্রচলিত হবে দেশে ততই অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধিত হবে। সুতরাং, এ সম্পর্কে আমাদের পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য
- What do you near by Business communication?, Explain the concept of business communication
- Describe the barriers to effective communication in business organization
- সমাজদর্শন ও রাষ্ট্র দর্শনের সম্পর্ক, সমাজদর্শ ও রাষ্ট্রদর্শনের সম্পর্ক, Relation between Social Philosophy & Political Philosophy
- দর্শনের বিষয়বস্তুকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?, দর্শনের বিষয়বস্তু হিসেবে অধিবিদ্যা আলোচনা করুন।
- দর্শনের প্রকৃতি ও স্বরূপ আলোচনা কর