বিষয়: বিজয় দিবস একটি অনুচ্ছেদ লিখুন, অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস , অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ, বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ PDF Download, অনুচ্ছেদ নিয়োগ পরীক্ষায় আসা বিজয় দিবস, বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ বাংলা ২য় পত্র অনুচ্ছেদ, অনুচ্ছেদ বিজয় দিবস (PDF Download)
অনুচ্ছেদ রচনা: বিজয় দিবস -১
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এক মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এদেশের মানুষ হানাদার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করে। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে তাই এ দিনটি ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে পরাজিত হয়। বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এই দিনটি পেয়েছিলাম।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আমাদের দেশের সাহসী ছেলেরা স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের শহিদ। আমরা তাঁদের সাহসী যুদ্ধ এবং সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের জন্য গর্বিত বিজয় দিবস একটি জাতীয় দিবস এবং প্রতিবছর আমরা এদিনটি সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে পালন করি। সচরাচর আমি এই দিনটি ভাবগম্ভীর্যের সঙ্গে পালন করি। আমি শহিদদের বিদেহী আত্মার জন্য দোয়া করি।
দেশের জন্য ভালো কিছু করতে তাঁদের স্মৃতি আমাকে উৎসাহিত করে। এই মহান বিজয় দিবস অন্যায় অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে বিজয়ের প্রতীক।
আরো ও সাজেশন:-
অনুচ্ছেদ রচনা: বিজয় দিবস -২
আমাদের জাতীয় জীবনে সবচেয়ে বড় অর্জন ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বিজয় লাভ। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বর্বর পাকিস্তানিদের পরাজিত করে এ দিনটিতে আমরা বিজয় অর্জন করি। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ হয়েছিল হানাদারমুক্ত। আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশ, একটি নিজস্ব মানচিত্র ও পতাকা। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার ঠিকানা।
এ বিজয়ের গৌরব ও আনন্দ অম্লান হয়ে থাকবে চিরদিন। কিন্তু এ বিজয় লাভ সম্ভব হয়েছে। পাকিস্তানি বর্বর শাসকগোষ্ঠী বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ করে। তারা হত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ করে।
বীর বাঙালিও পাকিস্তানিদের এ বর্বর আক্রমণ রুখে দেয়। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। তাই এ দিনটিকে বিজয় দিবস বলা হয়। অত্যন্ত ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে প্রতিবছর ১৬ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয়ভাবে এ দিনটি পালন করা হয়।
বিজয় দিবস আমাদের জাতীয় দিবস। তাই বিজয় দিবসের চেতনাকে জাতীয় জীবনের সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে। একটি শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই বিজয় দিবসের সত্যিকারের তাৎপর্য আমরা অনুধাবন করতে সক্ষম হব। বিজয় দিবসের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে জাতীয় উন্নতির জন্য আমাদের সকলকে সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে একযোগে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যেতে হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
অনুচ্ছেদ রচনা: বিজয় দিবস -৩
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা মুক্তিযুদ্ধে (Bangladesh Liberation War) চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। আর তাই ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। গর্ব ও আনন্দের সাথে এ দিনটিকে আমরা প্রতি বছর গভীর শ্রদ্ধার সাথে জাতীয় মর্যাদায় উদযাপন করি। বাঙালির স্বাধিকার চেতনা চিরতরে স্তব্ধ করে দেবার জন্য ইয়াহিয়া খান (Yahiya Khan) ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিরীহ বাঙালিদের উপরে সেনাবাহিনী লেলিয়ে দেয়। তারা বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে নিয়ে যায় পশ্চিম পাকিস্তানে। পাকিস্তানি বর্বর বাহিনীর হামলায় বাংলার মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে। সারা দেশজুড়ে চলতে থাকে ধ্বংসলীলা।
স্বাধীনতার জন্য বাংলার আপামর জনতা ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তিসংগ্রামে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের (Bangladesh) স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয়। ১৬ ডিসেম্বর এ মহান দিনটি প্রতি বছর আমাদের সামনে সংগ্রামের স্মৃতি নিয়ে হাজির হয়। বিজয় দিবস যখনই ফিরে আসে তখনই বাঙালি জাতি সংগ্রামী জীবনের প্রেরণা পায়। প্রতি বছর যথাযােগ্য রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সাথে বিজয় দিবস পালিত হয়। এ দিনে সকল সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা (National flag) উত্তোলন করা হয়। এ দিনটি সরকারি ছুটির দিন। বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান শােভাযাত্রা, আলােচনা সভা, সেমিনার, ক্রীড়া প্রতিযােগিতা প্রভৃতি আয়ােজনের মাধ্যমে দিবসটিকে উদযাপন করে থাকে। শশাষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জিত হলেও আমাদের সে প্রত্যাশা আজও পূরণ হয়নি।
প্রতি বছর বিজয় দিবসের আদর্শ আমাদের কর্ণকুহরে যে বার্তা শােনায়, বাস্তব জীবনে আমরা তা ভুলে যাই বারবার। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে প্রাপ্ত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তুলতে হলে আমাদেরকে দেশের সেবায় আত্মনিয়ােগ করতে হবে। তবেই তাে শহিদ ভাইদের স্বপ্ন পূরণ হবে ও তাদের আত্মা শান্তি পাবে।
- ডিগ্রি ৩য় বর্ষের সাজেশন (১০০% কমন ডাউনলোড করুন), ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন [নিশ্চিত ১০০% কমন সকল বিষয়ে]
- hsc/এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন, ফাইনাল সাজেশন এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র, hsc logic 1st paper suggestion 100% common guaranty, special short suggestion hsc suggestion logic 1st paper
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion