বিষয়: ‘বিদ্যুৎ বিভ্রাট’ সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন, অনুচ্ছেদ লিখুন বিদ্যুৎ বিভ্রাট, অনুচ্ছেদ বিদ্যুৎ বিভ্রাট , অনুচ্ছেদ বিদ্যুৎ বিভ্রাট অনুচ্ছেদ, বিদ্যুৎ বিভ্রাট অনুচ্ছেদ PDF Download
অনুচ্ছেদ : লোডশেডিং / বিদ্যুৎ বিভ্রাট: ০১
বিদ্যুৎ আধুনিক সভ্যতার প্রধান চালিকাশক্তি। যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ শক্তির সরবরাহ রয়েছে, সেসব এলাকায় প্রত্যেকেই লোড-শেডিং শব্ধটির সাথে পরিচিত। লোড-শেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাট এর অর্থ হল নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ শক্তির সরবরাহে ঘাটতি বা বিঘ্ন ঘটা। এটি আমাদের দেশের সর্বত্র একটি নৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। বিবিধ কারণে লোড-শেডিং হয়ে থাকে। অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং এর অপরিকল্পিত বন্টন লোড-শেডিং এর জন্য বেশি দায়ী। মানুষ যখন বিদুৎমুখী জীবনযাপনে অভ্যস্ত, সেখানে লোড-শেডিং একটি অভিশাপস্বরূপ। লোড-শেডিং এর কারণে শিল্পাঞ্চলগুলো দুর্দশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
বিদ্যুতের অভাবে উত্পাদন ব্যাহত হয়। কলকারখানার উত্পাদন হ্রাস পায়। হঠাৎ করেই রাস্তাঘাটসমূহ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়, প্রদীপ, চার্জ-লাইট এবং মোমবাতির স্বল্প আলোয় বড় দোকান এবং বাজার সামান্য আলোকিত হয়। দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ না থাকার ফলে রিফ্রেজারেটরে রাখা সতেজ খাবার নষ্ট হয়ে যায়।
বিশেষ করে গবেষণাগারে রক্ষিত বিভিন্ন দ্রব এবং ঔষধ যেগুলো নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় এবং রিফ্রেজারেটরে রাখা হয়, সেগুলো নষ্ট হয়ে যায়। চোর এবং পকেটমাররা রাস্তায় স্বাধীনভাবে চলাফেরা করে। লোড-শেডিং এর কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বর্ণনাতীত। এতে তাদের পড়াশুনায় বিঘ্ন ঘটে। লোড-শেডিং এর অভিশাপ হাসপাতালগুলোকেও রেহাই দেয় না। জরুরি অপারেশনের সময় বিদ্যুৎ চলে চলে গেলে রোগীর অবস্থা কেমন হতে পারে তা বর্ণনা করা যায় না ।
তাছাড়া গরমকালে প্রচণ্ড গরমে মানুষ ঘুমাতে পারে না। মোটের ওপর লোড-শেডিং আমাদের দেশের অর্থনীতিতে বিরুপ প্রভাব ফেলে। তাই লোড-শেডিং সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ঐকবদ্ধভাবে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নিতে হবে। সরকারের উচিত অধিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করা এবং পারমাণবিক শক্তিসম্পন্ন দেশের সাথে চুক্তি করে চুল্লি স্থাপন করা। কেননা এ চুল্লি থেকে প্রচুর বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা যায়। এ ছাড়া অবৈধ সংযোগ, সিস্টেম লস এবং বিদ্যুতের অপচয় বন্ধ করতে হবে। এভাবে আমরা লোডশেডিং ন্যূনতম পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারি।
আরো ও সাজেশন:-
অনুচ্ছেদ : লোডশেডিং / বিদ্যুৎ বিভ্রাট: ০২
লোড শেডিং (বিদ্যুৎ বিভ্রাট) মানে স্বল্প বা দীর্ঘ সময়ের জন্য বিদ্যুত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়া। আজকাল এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লোডশেডিংয়ের অনেক কারণ রয়েছে। বিদ্যুতের অপর্যাপ্ত উত্পাদন এটির মূল কারণ।
বিদ্যুতের অপব্যবহার এবং অবৈধ সংযোগ এটির অন্যান্য কারণ। এটি বেশিরভাগ রাতেই ঘটে কারণ দিনের তুলনায় বিদ্যুতের চাহিদা বেশি। লোডশেডিংয়ের খারাপ প্রভাব বর্ণনার বাইরে।
এটি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সমস্যা সৃষ্টি করে। মিল ও কল-কারখানা, দোকান, হাসপাতাল ইত্যাদি লোডশেডিংয়ের কারণে পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কোনও সীমা নেই। তারা লোডশেডিংয়ের সময় বইগুলি বন্ধ করে অন্ধকারে বসে থাকে।
এটি যদি তাদের পরীক্ষার সময় ঘটে তবে তারা প্রচুর ভোগে। লোডশেডিংয়ের জন্য হাসপাতালে অপারেশন বন্ধ থাকায় রোগীরা ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্থও হন। রাতে লোডশেডিং চোরদের উত্সাহ দেয়। তবে যে কোনও মূল্যে এই সমস্যাটি সমাধান করা উচিত। এটি বন্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। আরও বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা উচিত। অবৈধ সংযোগ এবং সিস্টেমের ক্ষতিও বন্ধ করা উচিত। সর্বোপরি বিদ্যুতের অপব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
অনুচ্ছেদ : লোডশেডিং / বিদ্যুৎ বিভ্রাট: ০৩
লোড-শেডিং আমাদের এক পরিচিত শব্দ। শহর, বন্দর, নগর, গ্রাম যেখানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থার স্পর্শ ঘটেছে তারা প্রত্যেকেই লোড-শেডিং-এর সাথে পরিচিত।
লোড-শেডিং হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ শক্তির সরবরাহে ঘাটতি বা বিঘ্ন ঘটা। অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন ও এর অপরিকল্পিত বণ্টন এবং এর অপচয় প্রথমত ‘লোড-শেডিং’-এর জন্য দায়ী। মানুষ যখন বিদ্যুৎমুখী জীবন যাপনে অভ্যস্ত, তখন ‘লোড-শেডিং’ একটি বড় অভিশাপস্বরূপ।
লোড-শেডিং-এর কারণে বড় বড় শহর এবং শিল্পাঞ্চলগুলো দুর্দশাগ্রস্ত। হঠাৎ করেই রাস্তাঘাটসমূহ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়; এখানে-সেখানে সামান্য প্রদীপ, চার্জ-লাইট এবং মোমবাতির স্বল্প আলোকে বড় দোকান এবং বাজারসমূহ সামান্য আলোকিত হয়। চোর এবং পকেটমারেরা রাস্তায় স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরা করে।
কল-কারখানাগুলোতে কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যায়। লোড-শেডিং-এর কারণে ছাত্রদের ভোগান্তি বর্ণনাতীত। লোড-শেডিং-এর অভিশাপ হাসপাতালগুলোকেও অব্যাহতি দেয় না। জরুরি অপারেশন করা অবস্থায় বিদ্যুৎ চলে গেলে রোগীর অবস্থা কেমন হতে পারে, তা বর্ণনা করার চেয়ে কল্পনা করাই বোধহয় ভালো। গবেষণা দ্রব্যাদি এবং ওষুধপত্র যেগুলো নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় এবং রেফ্রিজারেটরে রাখা হয়, সেগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
কোল্ড স্টোরেজে সংরক্ষিত দ্রব্যাদি পচে যায়। রেফ্রিজারেটরে রক্ষিত খাদ্যদ্রব্যাদি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বস্তুত, লোড-শেডিং-এর ফলে আমাদের জীবনযাত্রা খুব অসুবিধা ও ক্ষতির সম্মুখীন হয়, লোড-শেডিং-এর অভিশাপ থেকে জনগণকে মুক্ত করতে হলে বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষসহ গ্রাহকদের এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে এবং বিদ্যুতের সুসম বণ্টনসহ অপচয় রোধ করতে হবে। তবেই লোড-শেডিং-এর মতো মারাত্মক সমস্যা থেকে মুক্তি সম্ভব।
Honors & Degree, HSC, SSC, JSC Suggestion
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
Honors & Degree, HSC, SSC, JSC Suggestion
অনুচ্ছেদ : লোডশেডিং / বিদ্যুৎ বিভ্রাট: ০৪
লোডশেডিং এর বাংলা অর্থ হলো বিদ্যুৎবিভ্রাট। অর্থাৎ নিয়মিত সরবারাহের মাঝে হঠাৎ বিদুৎ বিচ্ছিন্নতাকে বিদ্যুৎবিভ্রাট বা লোডশেডিং বলা হয়। লোডশেডিং বর্তমানে সবচেয়ে বেশি আলোচ্য বিষয়। কেনো না আমাদের অনেকেই বড় হওয়ার পর চলমান এই পরিস্থিতির সমুক্ষিন হইনি। ২০১০ সালের পূর্ব্ববর্ত্তী সময় গুলোতে আমরা দেখতাম ঘনঘন লোডশেডিং। এসময় মানুষ কেরোসিন বাতি, হারিকেন অথবা মোমবাতি নিয়ে দৈন্দিন কাজ করতো। অথবা পড়াশোনা করত। কিন্তু হঠাৎ কিভাবে সেই পরিস্থিতি ফিরে এলো? (বিদ্যুৎ বিভ্রাট অনুচ্ছেদ রনা সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে বিস্তারিত থাকছে)
লোডশেডিং বাড়ার কারণ হিসেবে বেশ কিছু বিষয়কে সনাক্ত করা গেছে। যেমনঃ বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস, বিদ্যুৎতের অতিমাত্রায় চাহিদা,বিদ্যুৎ অপচয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ইত্যাদি। কিন্তু লোডশেডিং হওয়ার আরো কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। যেমন,কখনো যদি কোন বিদ্যুৎ সংযোগে আগুন লাগে বা বিদ্যুৎ সরবরাহকৃত স্থানে পানি উঠে তাহলে লোডশেডিং হয়।
আমাদের অনেকরই মনে প্রশ্ন আসতো ছোট বেলায়,কেনো তিব্র কারণে লোডশেডিং করা হত। এর কারণ হলো যখন খুব গরম পড়ে তখন টিনের চালের চাপে অথবা তাপ শোষণ করে এমন কোন স্থানের বিদুৎ এর চার তাপে গলে দিয়ে শর্টসার্কিট হতে পারে যার ফলে বৈদ্যুতিক আগুন লাগা সহও প্রাণহানীর ঘটনা ঘটতে পারে।
যার ফলে কিছু পর পর তিব্র গরমে বিদ্যুৎ কিছু সময়ের জন্যে বিচ্ছিন্ন করা হতো। কিন্তু বর্তমানে এই কারণ গুলো সহও যোগ হয়েছে আরো অন্যান্য কারণ। যার ফলে তিব্র এই গরমে বার বার বিদ্যুৎ চলে যাওয়াতে আমাদের নানাবিধ অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে৷ যার মধ্যে অন্যতম হলো শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটছে৷
তবে সব চেয়ে বড় বিষয় এই যে বিদ্যুৎ এর এমন যাওয়া আসাতে কলকারখানার উৎপাদনে ব্যাঘাত হচ্ছে,যা আমাদের অর্থনীতিতে বিরাট ভয়ানক প্রভাব ফেলবে। অন্যদিকে লোডশেডিং এ রাতের অন্ধকারে মানুষের অপরাধ করার সুবিধা হয় যার ফলে অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
অনুচ্ছেদ : লোডশেডিং / বিদ্যুৎ বিভ্রাট: ০৪
বাংলাদেশ ২০২০ সালে রূপপুর বিদুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ পাওয়ার কথা৷ কিন্তু করোনা মহামারি ও বিভিন্ন কারণবশত তা পিছিয়ে ২০২২ এ আসে। তবুও এটি একটি আশার বিষয় আমাদের জন্যে, যে এই সংকট খুব দ্রুত মিটবে। কেননা বাংলাদেশ ১০০ ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করছে।
অন্যদিকে বর্তমানে এলাকা ভিত্তিক লোডশেডিং এর কারণ হিসেবে অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনকে দায়ী করা হচ্ছে। যেখানে সারা দেশে চাহিদা প্রায় ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সেখানে উৎপাদন মাত্র ১১ হাজার মেগাওয়াট। বাকি বিদ্যুৎতের ঘাটতি লোডশেডিং করার মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি গুলো অব্যাহত রেখেছে৷
এছাড়া বিদ্যুৎতের অপচয় ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ কে বিশ্বব্যাপি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসাবে দেখা হচ্ছে৷ যার ফলে উৎপাদন কাজে বিদ্যুৎতের ব্যবহার বেড়েছে। এবং এটি নানা দেশে বিদ্যুৎ সরবারহে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। এছাড়া বৈশ্বিক, অর্থনৈতিক কারণ গুলো বাদ দিলেও বিদ্যুৎ অপচয় লোডশেডিং এর আরো একটি কারণ। যার ফলে আমাদের মহামূল্যবান বিদ্যুৎ সম্পদ সংকটের মুখে।
বিদ্যুৎ না থাকলে কি হবে তা আমরা লোডশেডিং থেকে উপলব্ধি করতে পারি। তাই বর্তমান সরকার বিদ্যুৎ ব্যবহার কমানোর নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, এর মধ্যে অন্যতম হলো সরকারি অফিসে ২৫ শতাংশ বিদ্যুৎ খরচ কমানো,অফিসিয়াল মিটিং অনলাইনে করার চেষ্টা করা,শিক্ষার্থী বহনে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার কমানো। আমরা সকলেই জানি বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানির প্রয়োজন হয়।
কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে বেশি দামে জ্বালানি কিনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করলে তা দেশের অর্থনীতির জন্যে ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই সরকারের দৃষ্টি স্থায়ী সমধানের দিকে অর্থাৎ সাশ্রয়ের দিকে। তাই আমাদের সবার উচিত বিদ্যুৎতের অপচয় রোধে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হওয়া।
বাসা বাড়িতে এসি চালিয়ে না রাখা,অযথা ফ্যান লাইট ইত্যাদি জ্বালিয়ে বিদ্যুৎ অপচয় না করা। যাতে এই সংকটময় পরস্থিতি থেকে আমরা নিস্তার পাই। কেনো আমরা কেউই অবগত নই কখন এই বৈশ্বিক পরিস্থিতি ঠিক হবে এবং আমরা আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাব। এছাড়াও আমাদের ধর্মে অপচয় কারির নিন্দা করা হয়। বলা হয়ে থাকে অপচয়কারি শয়তানের ভাই।
তাই আমরা সকলে নিজের জায়গা থেকে সচেতন হয়ে দেশের স্বার্থে ও নিজেদের স্বার্থে বিদ্যুৎতের অপচয় কমাবো।
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- শীর্ষ ১০টি সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যানিমে কী কী?, সর্বকালের সেরা ২০টি সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যানিমে
- বৃষ্টির আবহাওয়ায় আমার মোটরসাইকেলের যত্ন
- কিভাবে মরিচা থেকে আপনার মোটরসাইকেলকে রক্ষা করবেন?, বাইকে মরিচা কিভাবে দূর করা যায় ?