বিষয়: বিশ্বায়ন একটি অনুচ্ছেদ লিখুন, অনুচ্ছেদ বিশ্বায়ন , অনুচ্ছেদ বিশ্বায়ন অনুচ্ছেদ, বিশ্বায়ন অনুচ্ছেদ PDF Download,অনুচ্ছেদ নিয়োগ পরীক্ষায় আসা বিশ্বায়ন, বিশ্বায়ন অনুচ্ছেদ বাংলা ২য় পত্র অনুচ্ছেদ, অনুচ্ছেদ বিশ্বায়ন (PDF Download)
বিশ্বায়ন একটি অনুচ্ছেদ :-১
বিশ্বায়ন হলো এমন একটি সমাজব্যবস্থা, যেখানে মানুষ নির্দিষ্ট দেশের ভৌগোলিক সীমা অতিক্রম করে পণ্য ও সেবা নিয়ে বিশ্বের যেকোনো স্থানে পৌঁছাতে পারে। এটি সমগ্র বিশ্বে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করে। অপরদিকে অর্থনীতিবিদদের মতে, ইংরেজি শব্দ Global Village বা বৈশ্বিক গ্রাম থেকে বিশ্বায়ন শব্দটির উৎপত্তি।
বিশ্বায়ন একটি সমন্বিত বৈশ্বিক অর্থনীতির সৃষ্টি করে, বা বিশ্বের দেশসমূহের মধ্যে অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করে। তবে সমালোচকদের মতে, বিশ্বায়ন হলো এক অপরিবর্তনীয় শক্তি, যাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো বিভিন্ন গতি এবং বিপরীত গতি দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ আদায়ে ব্যার্থ হয়। তবে বিশ্বের অন্যান্য জাতিসমূহের উন্নত এবং পরিশীলিত সংস্কৃতি থেকে সুবিধা পেতে বিশ্বায়ন আমাদের সমর্থ করে তুলতে পারে।
আমাদের মনে রাখা উচিত, মনবিক উন্নয়ন, সুশাসন এবং অবকাঠামোগত বিনিয়োগ হলো উন্নয়নের চাবিকাঠি। যদি কম শিক্ষিত এবং অদক্ষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শ্রমশক্তির উপর দুর্বল পদ্ধতিতে বিশ্বায়ন ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে এটি উন্নতি এবং সমৃদ্ধির দিকে পরিচালিত হবে না। তবুও বলতেই হয়, অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর জন্য বিশ্বায়নের বিকল্প নেই। তাই বর্তমান আর্থ- সামাজিক ও ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট মাথায় রেখে আমাদেরও সতর্কতার সাথে দেশীয় স্বার্থ ও সংস্কৃতি অক্ষুণœ রেখে বিশ্বায়নের অংশীদার হতে হবে।
আরো ও সাজেশন:-
বিশ্বায়ন একটি অনুচ্ছেদ :-২
বিশ্ব এখন হাতের মুঠোয়। এটি সম্ভব হয়েছে বিশ্বায়নের কারণে। রাজনীতি, অর্থনীতি, ধর্ম, জ্ঞানবিজ্ঞান প্রভৃতি ক্ষেত্রে বৈশ্বিক প্রভাবকে বলা হয় বিশ্বায়ন।
বিশ্বায়ন একটি বিশ্বব্যাপী ক্রিয়া। যুগে যুগে বিভিন্ন রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক দর্শন মানবসমাজ এবং রাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট জীবনধারাকে প্রভাবিত করেছে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে শিল্পবিপ্লবের ফলে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ইউরােপে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়। উনবিংশ শতাব্দীতে এসে উৎপাদিত সেবা ও পণ্য এবং পুঁজির শুল্কবিহীন অবাধ বিচরণের স্বাধীনতা ধীরে ধীরে সারা বিশ্বে অতিবাহিত হতে যাচ্ছে।
সােভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙনের পর ১৯৯১ সালে স্নায়ুযুদ্ধের অবসান ঘটে। এরপর বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ায় ১৯৯২ সাল থেকে বাংলাদেশ মুক্তবাজার অর্থনীতির জগতে প্রবেশ করে। বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশে ব্যাপক বিদেশি বিনিয়ােগের যুগ বলা হলেও বাস্তবে তা খুবই কম পূরণ হয়েছে। বাজার উন্মুক্ত হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক হারে বিদেশি পণ্যে দেশের ব্যাপক বাজার ভরে যাচ্ছে। ফলে মার খায় দেশীয় পণ্য ও দেশীয় শিল্প। আমাদের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস তৈরি পােশাক খাতও আজ হুমকির সম্মুখীন।
২০০৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর Multi Fiber Agreement বা MFA এর মেয়াদ শেষ হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য রাষ্ট্রে এখন কোঠা সুবিধা রহিত হয়েছে। বিশ্বায়নের ফলে, আমাদের কৃষিখাতও হুমকির মুখে। দেশীয় বীজের পরিবর্তে স্থান কাল করেছে বহুজাতিক কর্পোরেশন কর্তৃক সরবরাহকৃত বীজ।
অপরদিকে, বিশ্বায়নের ফলে দেশীয় সংস্কৃতিতেও চলছে ব্যবস্থা। দেশীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও কৃষ্টির পরিবর্তে স্থান দখল করে নিচ্ছে আকাশ সংস্কৃতি। বিশ্বায়নের প্রভাব থেকে দেশকে নিতে হলে শ্রম ব্যবস্থাপনার সহযােগিতামূলক সম্পর্ক সৃষ্টি এবং সুনির্দিষ্ট কল্যাণমুখী উদ্দেশ্যে শিল্প পরিচালনা করে আমাদের দেশীয় শিল্পে দক্ষতা সৃষ্টি করতে হবে। আর তা করতে পারলে বিশ্বায়ন প্রক্রিয়াটা হবে সাফল্যমণ্ডিত।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বিশ্বায়ন একটি অনুচ্ছেদ :-৩
নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে পরিবর্তিত বিশ্বব্যবস্থায় সারাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় ছিল বিশ্বায়ন। মার্শাল ম্যাকলোহানের মতে ‘গ্লোবাল ভিলেজ’-এর অন্য একটি রূপই হচ্ছে বিশ্বায়ন।
একে অভিহিত করা হয় এমন একটি প্রক্রিয়া হিসেবে, যা রাষ্ট্র ও সম্প্রদায়ের পুরোনো কাঠামো ও সীমানা অবলুপ্ত করেছে। বিশ্বায়নকে বলা হচ্ছে একটি সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনের ক্রমবর্ধমান পরাজাতীয়করণ, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে এক বিশ্বসীমানা, এক বিশ্বসম্প্রদায়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, বিশ্বায়ন কোনো একক প্রক্রিয়া নয় বরং এটি সর্বব্যাপী ও সার্বিক প্রক্রিয়া।
বিশ্বায়ন রাষ্ট্রীয় সীমানার প্রাচীর ভেঙে অর্থনৈতিক মিথষ্ক্রিয়া প্রভৃতি সকলক্ষেত্রেই ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ফলে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা-চেতনা এবং বিশ্বাসের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক অবকাঠামো তৈরি হয়েছে।
কিন্তু বর্তমানে যে বিশ্বায়নের কথা বলা হচ্ছে তা মূলত পুঁজিবাদের সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বায়নের উপনিবেশ ছাড়া কিছু নয়। এর মাধ্যমে সম্পদশালী উন্নত দেশগুলো তৃতীয় বিশ্বের ওপর অর্থনৈতিক নয়া উপনিবেশবাদ প্রতিষ্ঠা করে পুঁজিবাদের হাতকে শক্তিশালী করতে চায়।
তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর অর্থনৈতিক সংকট ও রাজনৈতিক দেউলিয়াপনার সুযোগ উন্নত দেশগুলো গ্রহণ করছে। সুতরাং তাদের উপেক্ষা করা সম্ভব না হলেও নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে আমাদেরও সতর্ক থাকতে হবে। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে আন্তর্জাতিক সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মতো উপযোগী করে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।
- ডিগ্রি ৩য় বর্ষের সাজেশন (১০০% কমন ডাউনলোড করুন), ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন [নিশ্চিত ১০০% কমন সকল বিষয়ে]
- hsc/এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন, ফাইনাল সাজেশন এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র, hsc logic 1st paper suggestion 100% common guaranty, special short suggestion hsc suggestion logic 1st paper
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিশ্বায়ন একটি অনুচ্ছেদ :-৪
সাধারণ অর্থে ‘বিশ্বায়ন’ সমগ্র বিশ্বকে আধুনিকতা ও অগ্রগতির এক বলয়ে সমন্বিত করার একটি তত্ত্ব বা ধারণা। যার সূত্রপাত ঘটেছে তথ্যপ্রযুক্তির অভাবিত বিকাশের মধ্য দিয়ে। তাই বিশ্বায়ন বলতে বিশ্বজুড়ে দ্রুত তথ্য আদান-প্রদানের সাম্প্রতিক অগ্রগতিকেই বোঝানো হয়ে থাকে।
অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বিশ্বায়ন হচ্ছে সমগ্র বিশ্বকে একটি মাত্র বিশাল রাজ্যে একত্রীকরণ। বিশ্বায়ন আজ একটি বহুমাত্রিক প্রত্যয় আর বহুমাত্রিক প্রত্যয় হিসেবে বিশ্বায়ন সম্পর্কিত বিভিন্ন নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিরও পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন বিশ্বজুড়ে শক্তি ও ক্ষমতার ভারসাম্যহীনতার পটভূমি হলো লাগামহীন বিশ্বায়ন, যার অবধারিত পরিণতি হলো অর্থনৈতিক মাৎস্যন্যায়।
মাৎস্যন্যায় শব্দের অর্থ হচ্ছে বড় মাছ কর্তৃক ছোট মাছকে খেয়ে ফেলা। অর্থাৎ ধনী রাষ্ট্রগুলো আরও ধনী এবং গরিব রাষ্ট্রগুলো আরও গরিব হওয়ার এই প্রক্রিয়াকে বিশ্বায়ন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বিশ্বায়ন এই যোগাযোগেরই অপর নাম। আত্মরক্ষা এবং আত্মবিকাশ উভয় কারণেই বিশ্বকে আজ এগিয়ে যেতে হবে বিশ্বায়নের দিকে।
তবে বিশ্বায়নের সর্বগ্রাসী প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষার কথাও দরিদ্র ও স্বল্পোন্নত দেশ গুলোকে ভাবতে হবে। বিশ্বায়ন যেন ধনী দেশগুলোর প্রভুত্ব ও উপনিবেশ বিস্তার না করে সত্যিকার অর্থেই সারাবিশ্বকে একটি উদার, সর্বজনীন উন্নত আধুনিক জীবনের আওতায় নিয়ে আসা যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বিশ্বায়নকে আধিপত্যবাদ থেকে মুক্ত করে আন্তর্জাতিকতাবাদের ধারণার উপর প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বিশ্বায়ন একটি অনুচ্ছেদ :-৫
ইংরেজি ‘গ্লোবালাইজেশন’ এর বাংলা পরিভাষা বিশ্বায়ন। বিশ্বব্যাপী মানুষের রাজনীতিক, অর্থনীতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও প্রযুক্তিগত নৈকট্য ও অভিন্নতার ধারাকে বলা যায় বিশ্বায়ন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার অভাবনীয় উন্নতির ফলে পৃথিবী ছোট হয়ে এসেছে। ফলে বিশ্বগ্রাম, বিশ্ব নাগরিকত্ব, মুক্ত বাজার, মুক্ত সংস্কৃতি ইত্যাদি শব্দগুলো সবার মনেই প্রভাব ফেলছে।
সবাই বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে। আর এভাবেই ধর্ম-বর্ণ-পেশা-লিঙ্গ-দেশ নির্বিশেষে বিশ্বের একে অন্যের খুব কাছাকাছি হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিশ্বায়ন হচ্ছে বিশ্বকে একক বাজারে পরিণত করে বিশ্বব্যাপী উৎপাদন ও বণ্টন ব্যবস্থা গড়ে তোলা। উন্নত দেশগুলো তাদের অলস পুঁজি অনুন্নত দেশগুলোতে বিনিয়োগের ফলে আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় কিছুটা সমতা তৈরি হবে। সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও বিশ্বায়নের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
কিন্তু সেক্ষেত্রে প্রতিটি দেশ ও জাতি তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা করতে তৎপর হয়ে উঠেছে। তবে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিশ্বায়নের প্রভাবে উন্নত দেশগুলো কিছুটা ফায়দা লুটবেই, আশার কথা সেক্ষেত্রেও সতর্ক হতে শুরু করেছে অনেক দেশ। শিক্ষা, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির বিনিময়ের মাধ্যমে অবশ্যই লাভবান হবে অনুন্নত দেশগুলো। কিন্তু কিছু কিছু দেশীয় প্রযুক্তির ক্ষেত্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তারপরও বাংলাদেশ গার্মেন্টসসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে বিশ্ববাজারে প্রবেশ করে নিজস্ব অর্থনীতি মজবুত করছে। আর নিজস্ব রাজনীতি, সংস্কৃতি, শিল্পের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করছে। বিশ্বায়নকে গ্রহণ করছে প্রকৃত উন্নয়ন প্রক্রিয়ার অংশীদার হিসেবে।
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion