শ্রেণি: SSC -2021 বিষয়: ব্যবসা উদ্যোগ এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 05 বিষয় কোডঃ 143 |
বিভাগ: ব্যবসায় শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ অ্যাসাইনমেন্ট: বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সমবায় সমিতির গুরুত্ব বিশ্লেষণ; ।
নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):
- আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে;
- সমবায় সমিতির ধারণা উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করতে হবে;
- সমবায় সমিতির প্রকারভেদ ব্যাখ্যা করতে হবে;
- বাংলাদেশে সমবায় ব্যবসায়ের সমস্যা ও সম্ভাবনা যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করতে হবে;
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে;
জাতিসংঘ সামাজিক উন্নয়ন কমিশনের ৫৭তম অধিবেশনে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, ‘মানবিক উন্নয়ন সূচকে টেকসই ক্রমোন্নতিসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
আর্থ সামাজিক বলতে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ ও সামাজিক জীবন এর মাঝে সম্পর্ককে বুঝায়। আর্থ সামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে জিডিপি, জীবনমান, শিক্ষার হার এবং শ্রমিকের স্তরের উন্নতি। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একজন ব্যক্তি তার জীবনে বেঁচে থাকার জন্য যেসব কার্যাবলিতে লিপ্ত হয়, সেসব উপাদানই হলাে আর্থ–সামাজিক উন্নয়ন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- সমবায় সমিতির ধারণা উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করতে হবে;
সমবায় সমিতির অর্থ সম্মিলিত প্রচেষ্টা । নিজেদের অর্থনৈতিক কল্যাণ অর্জনের সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে সহজ অর্থে সমবায় বলে । প্রকৃত অর্থে একই শ্রেণির কতিপয় ব্যক্তি নিজেদের আর্থিক কল্যাণ সাধনের লক্ষ্যে স্বেচ্ছায় সংঘবদ্ধ হয়ে সম অধিকারের ভিত্তিতে সমবায় আইনের আওতায় যে ব্যবসায় সংগঠন গড়ে তােলে তাকে সমবায় সংগঠন বলা হয়ে থাকে । সকলের তরে সকলে , একতাই বল , স্বাবলম্বনই শ্রেষ্ঠ অবলম্বন ইত্যাদি হলাে এর মূলমন্ত্র । হেনরি কালভার্ট বলেছেন , “ সমবায় হলাে এমন একটি সংগঠন যার ফলে সমবায় ভিত্তিতে অর্থনৈতিক স্বার্থরক্ষার জন্য বিভিন্ন ব্যক্তি স্বেচ্ছাকৃতভাবে একত্রিত হয় ।
উপরােক্ত আলােচনা হতে আমরা সমবায় সমিতির নিম্নোক্ত ধারণা পাই :
১. সমবায় সমাজের কম বিত্ত সম্পন্ন মানুষের সংগঠন ;
২. সমশ্রেণী বা সমপেশার কতিপয় ব্যক্তি এরূপ সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে ;
৩. এর উদ্দেশ্য হলাে সদস্যদের অর্থনৈতিক কল্যান সাধন করা ; এবং
৪. সমবায় আইনের আওতায় এরূপ প্রতিষ্ঠান গঠন ও পরিচালনা করা হয় ।
পরিশেষে বলা হয় , পারস্পরিক অর্থনৈতিক কল্যাণের লক্ষ্যে একই এলাকার সমশ্রেণীভুক্ত সমমনা কিছু ব্যক্তি সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সমঅধিকারের ভিত্তিতে দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় যে গণতান্ত্রিক রীতি সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান গড়ে তােলে তাকে সমবায় সমিতি বলে । বাংলাদেশে বর্তমানে ২০০১ সালের সমবায় আইন ও ২০০৪ সালের সমবায় সমিতির বিধিমালার আওতায় এরূপ সমিতি গঠন ও পরিচালনা করা হয় ।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- সমবায় সমিতির প্রকারভেদ ব্যাখ্যা করতে হবে;
বিত্তহীন বা নিম্নবিত্ত সম্পন্ন হলো সমবায় সমিতি । এ বিত্তহীন মানুষগণ জীবিকা অর্জনের জন্য বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকে ।তাই তাদের অভাবও বিভিন্ন রকমের । এর বিভিন্ন অভাব পূরনের লক্ষ্যে সৃষ্টি হয়েছে নানা ধরনের সমবায় সমিতি ।
নিম্নে আর্থ – সামাজিক উন্নয়নকে প্রভাবিত করে , সমবায় সমিতির এমন ৪ টি প্রকারভেদ সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করা হলাে :
১. ক্রয় সমবায় সমিতি : কোন এলাকার কুটির শিল্পের মালিকগণ বা ক্ষুদ্র পুঁজির সমজাতীয় ব্যবসায়ীগণ তাদের প্রয়ােজনীয় কাঁচামাল ও অন্যান্য উপকরণাদি এক সাথে অধিক পরিমানে ক্রয়ের সুবিধা অর্জনের জন্য যে সমিতি গঠন করে তাকে ক্রয় সমবায় সমিতি বলে । এরূপ সমিতির সদস্যগণ সরাসরি উৎপাদক বা তার প্রতিনিধি কিংবা পাইকারদের কাছ থেকে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে উপকরণাদি ক্রয়ের সুবিধা ভােগ করে ।
২. বিক্রয় সমবায় সমিতি : একই ধরনের পণ্য উৎপাদনে নিয়ােজিত কোন এলাকার স্বল্প পুঁজির উৎপাদকগণ বিক্রয়ের ক্ষেত্রে অধিক সুবিধা ভােগের জন্য যে সমিতি গঠন করে তাকে বিক্রয় সমবায় সমিতি বলে । এরূপ সমিতি গঠনের ফলে সমবায় মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম থেকে রক্ষা পায় এবং নিজেরা সুবিধাজনক মূল্যে পণ্য বিক্রয় করতে পারে তাছাড়া এ সমিতি উৎপাদক সদস্যদের মধ্যে প্রতিযােগিতা হ্রাস করে ।
৩. সমবায় ঋণদান সমিতি : সমাজের নিম্নবিত্ত সম্পন্ন মানুষ প্রয়ােজনে যেন সহজ শর্তে ঋণ গ্রহণ করতে পারে এজন্য যে সমবায় সমিতি গঠন করা হয় তাকে সমবায় ঋণদান সমিতি বলে । সাধারণত কৃষক , ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মালিক বা স্বল্প আয়ের সমপেশার লােকজন এরূপ সমিতি গঠন করে । এরূপ সমিতির মাধ্যমে মহাজন ও ঋণদাতার হাত হতে সদস্যদের রক্ষা করা যায় ।
৪. গৃহ নির্মান সমবায় সমিতি : সমিতির সদস্যদের আবাসিক সমস্যা সমাধানের জন্য জমি ক্রয় ও তাতে বাড়ি নির্মান করে সদস্যদের মধ্যে বণ্টনের জন্য যে সমিতি গঠন করা হয় তাকে গৃহ নির্মান সমবায় সমিতি বলে । বর্তমান শহরকেন্দ্রিক জীবনে চরম আবাসিক সংকট দূরীকরনে এ সমিতি তৈরি করা হয় ।
এক্ষেত্রে সমিতি বাড়ী নির্মান করে নির্দিষ্ট মূল্যে ও কিস্তিতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মূল্য পরিশােধের শর্তে তা সদস্যদের মধ্যে বণ্টন করে থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- বাংলাদেশে সমবায় ব্যবসায়ের সমস্যা ও সম্ভাবনা যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করতে হবে;
উত্তর : বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই বিত্তহীন ও স্বল্পবিত্ত সম্পন্ন । এ সকল মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সমবায়ই উপযুক্ত সংগঠন । কিন্তু স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত বিত্তহীন মানুষগণ সমবায়ের মাধ্যমে সফলতা লাভ করতে পারেনি । যে সকল সমস্যার কারণে বাংলাদেশে সমবায় সমিতি বিকশিত হতে পারেনি তা নিম্নে তুলে ধরা হলাে :
১. শিক্ষার অভাব : বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই অশিক্ষিত বা কম শিক্ষিত । ফলে সমবায় সমিতি কি এবং এর মাধ্যমে কি সফলতা অর্জন করা যায় তা তারা জানে না । এ জন্যই বাংলাদেশে সমবায় বিকশিত হচ্ছে না ।
২. মূলধনের অভাব : সমাজের বিত্তহীন বা স্বল্পবিত্ত সম্পন্ন মানুষেরা সমবায় গঠন করে । কিন্তু এদের আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ যে সমবায় গঠনের জন্য প্রয়ােজনীয় মূলধন সরবরাহ করতে পারে না । ফলে দেশে ব্যাপকহারে সমবায় সমিতি গড়ে উঠছে না ।
৩. আইনগত জটিলতা : সমবায় সমিতি গঠন করতে ২০০১ সালের সমবায় আইন যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হয় । কিন্তু বাংলাদেশের কম শিক্ষিত বিত্তহীন মানুষের পক্ষে সমবায় আইন যথাযথভাবে পালন করে সমবায় সমিতি গঠন করা খুবই কষ্টকর ।
৪. অদক্ষ ব্যবস্থাপনা : বাংলাদেশের সমবায় সমিতির ব্যবস্থাপনায় যারা থাকে তারা প্রায়ই অশিক্ষিত ও অদক্ষ হয় । ফলে তারা সফলভাবে সমবায় পরিচালনা করতে পারে না ।
৫. দুনীতি ও স্বজনপ্রীতি : সমিতির সদস্যদের মধ্যে অনেক সময়ই দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি দেখা যায় । বিশেষ করে যারা পরিচালনার দায়িত্বে থাকে তাদের মধ্যে এটি বেশী লক্ষ্য করা যায় । যেমন- “ মিল্ক ভিটায় ১০ মাসে ১০ কোটি টাকা অনিয়ম । ( সূত্র : প্রথম প্রথম আলাে এপ্রিল ২৩ , ২০১৩ ) । এটিও সমবায় বিকাশের অন্তরায় ।
৬. ঐক্য ও সহযােগিতার অভাব : সমবায় সমিতি গঠন ও সফলতার মূলে রয়েছে ঐক্য ও সহযােগিতা । কিন্তু বাংলাদেশের জনগনের মধ্যে এ ঐক্য ও সহযােগিতা লক্ষ্য করা যায় না । ফলে বাংলাদেশে সমবায় আন্দোলন সফল হচ্ছে না ।
৭. প্রশিক্ষণের অভাব : দরিদ্র জনগােষ্ঠীকে প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তােলার জন্যও সমবায় সমিতি গঠন করা হয় । তবে বাংলাদেশ সমবায় সমিতি গঠন করে সদস্যদের র কার্যদক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা নেই।
৮. সরকারি সহযােগিতার অভাব : দেশে সমবায় সমিতি গঠন করে বিত্তহীন মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে সরকারি সহযােগিতা একান্ত অপরিহার্য । সরকারের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত সহযােগিতা না পেলে তা সমবায় বিকাশের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় ।
বাংলাদেশের সমবায় সমস্যা দূরীকরণের উপায় : স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশে দরিদ্র ও বিত্তহীন মানুষের অর্থনৈতিক কল্যাণের জন্য যে সকল সমবায় সমিতি গঠন করা হয় নানাবিধ সমস্যার কারনে আজও তা সফলতার মুখ দেখেনি । বাংলাদেশে সমবায় সমিতির ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যাসমূহ দূরীকরণের জন্য নিয়ে কতিপয় উপায় বা পন্থা বর্ণনা করা হলাে ।
১. বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ : বাস্তবতা বিবেচনা করে দেশের সমবায় সমিতিসমূহের জন্য একটি পরিকল্পনা প্রণীত হওয়া উচিত । এতে জাতীয় , কেন্দ্রীয় ও প্রাথমিক সমিতিসমূহ কোথায় , কিভাবে , কতটুকু অবদান রাখবে তা নির্ণীত হওয়া আবশ্যক ।
২. প্রশিক্ষণ কর্মসূচী জোরদার : সমবায় সমিতিসমূহের কাজ জোরদার করার জন্য সকল পর্যায়ে ব্যাপক ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচী গ্রহণ করা প্রয়ােজন । এজন্য সরকারের পক্ষ হতে ও প্রয়ােজনে বেসরকারি সাহায্য সংগঠন গুলাের পক্ষ হতে সমবায়ীদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেয়া দরকার ।
৩. ব্যাপক প্রচারনা : সমবায় সম্বন্ধে জাতীয় প্রচার মাধ্যমসমূহে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা করা প্রয়ােজন । আদর্শ সমবায় প্রতিষ্ঠান ও সমবায়ীদের জাতির সামনে তুলে ধরা দরকার । ফলে তাদের দেখে বা তাদের কথা শুনে সমবায়ী ও জনগণ উৎসাহিত হয়।
৪. শিক্ষাক্রমে সমবায় বিষয় অন্তর্ভূক্তকরণ : সমবায়ের গুরুত্ব ও শিক্ষাকে জনসমক্ষে ব্যাপকভাবে তুলে ধরার জন্য প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও সম্ভব হলে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাক্রমে তা অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়ােজন ।
৫. নির্বাহীদের প্রণােদনা দান : নির্বাহীদের কার্য সন্তুষ্টি ও তৎপরতার ওপর সমবায়ের সাফল্য নির্ভর করে । তাই নির্বাহীদের জন্য প্রয়ােজনীয় প্রণােদনার ব্যবস্থা থাকা উচিত ।
৬. দূর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি রােধ : সমবায় সমিতিসমূহকে কেন্দ্র করে যে দূর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় তা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত । এজন্য সমবায়ে উন্নত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রবর্তন জরুরী ।
৭. সমবায় বিভাগের উন্নয়ন: সরকারের সমরা বিভাগ সমবায় আন্দোলনের উন্নয়নে নেতৃত্ব দানে উপযােগী একটি প্রতিষ্ঠান । কিন্তু এই বিভাগে যে আমলাতান্ত্রিকতা বিদ্যমান তা দিয়ে আন্দোলনকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয় । তাই এক্ষেত্রে সমবায়ের আদর্শে উদ্বুদ্ধ লােকদের বসানাে উচিত ।
৮. সরকারি সহযােগিতা বৃদ্ধি : বাংলাদেশে সমবায় আন্দোলনের উন্নয়নে যে পরিমান অর্থ ব্যয় হয় , অন্যান্য কর্মকান্ডে ব্যয়িত অর্থের তুলনায় তা নেহায়েতই কম । তাই সকল ক্ষেত্রে সরকারি আর্থিক ও অনার্থিক সহযােগিতা আরাে বৃদ্ধি করা প্রয়ােজন ।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক