🔰মাস্টার্স ভাইভা পরীক্ষার জন্য করণীয়..!
🔰নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করলে হয়তো ভালো প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
🔰সাধারণত লিখিত পরীক্ষা শেষ হবার ১৫- ৪০ দিনের মধ্যে ভাইভা নেয়া হয়।
🔰অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা পরীক্ষার জন্য করণীয়…!
“”ড্রেসআপ”””
১.ছেলেদের জন্য ফরমাল শার্ট –
প্যান্ট -সো এবং অবশ্যই শার্ট ইন করতে হবে।
২.মেয়েদের জন্য নরমাল শাড়ি অথবা নরমাল ড্রেস।
“””পরীক্ষা দেওয়ার সময় করণীয়”””
১.ক্লাসে প্রবেশের পর স্যারকে সালাম দিতে হবে।
২.স্যার অনুমতি দেওয়ার আগ পর্যন্ত চেয়ারে বসা যাবে না। অবশ্যই অনুমতি দেওয়ার পর বসতে হবে।
৩.টেবিলের উপর হাত রাখা যাবে না।
হাত দুই পায়ের উপর রাখতে হবে।
৪.স্যারের চোখ বরাবর তাকাতে হবে। যাতে আই কন্টাক্ট ঠিক থাকে। এতে স্যার মনে করবেন আপনি ভাল একজন ছাত্র/ছাত্রী।
৫.প্রশ্নের উত্তর না পারলে বলবেন দুঃখিত মনে পড়ছে না।
পারিনা কখনো বলবেন না।
ভাইভা বোর্ডে মেধার চেয়ে আপনার ব্যবহার,এবং বিচক্ষণতা বেশি বিবেচনা করা হয়।
৬.নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে হবে।
🔰গুরুত্বপূর্ণ সবচেয়ে বেশি কমন প্রশ্নপত্র..!
১.আপনার নাম কি?
২.আপনার নামের অর্থ কি?
৩.আপনার নামের একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম বলুন?
৪.আপনার জেলার নাম কি আপনার জেলা টি কিসের জন্য বিখ্যাত? ৫.আপনার জেলার বা দেশের একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম বলুন?
৬.আজ কি বার?
৭.আজ কত তারিখ?
৮.আজ বাংলা কত তারিখ?
৯.আপনি কি কোন পত্রিকা পড়েন?
১০.পত্রিকাটির সম্পাদকের নাম কি?
১১.আপনার নিজের সম্পর্কে ইংরেজিতে কিছু বলুন?
১২.আপনার ডিপার্টমেন্ট এর প্রধান কে?
১৩.আপনার ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন শিক্ষকের নাম বলুন?
১৪.আপনার কোন পরীক্ষাটি সবচেয়ে ভালো হয়েছে?
“””উত্তরে: সব পরীক্ষা এতে সব বিষয় মিলিয়ে কয়েকটা প্রশ্ন করা হবে। তাতে উত্তর দিতে সহজ হবে।
এক বিষয়ে বললে সেই বিষয় থেকে অনেকগুলো প্রশ্ন করা হবে।
১৫.অবশ্যই সব লিখিত পরীক্ষার সব কুইজ প্রশ্ন গুলো পড়ে যেতে হবে।
১৬.প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি ওয়ার্ড মিনিং জানতে হবে।
🔰ভালো থাকবেন সবাই আল্লাহ হাফেজ…!
- লিভারেজ ইজারার সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ লিখ
- হাঁপানি রোগী জন্য পরামর্শ ও হাঁপানি রোগীর ঘরোয়া চিকিৎসা উপায়গুলো
- ২০২৫ এর সেরা ১০ জন তারকারা গুগলিং সার্চে করে
- লিভারেজ ইজারা বলতে কি বুঝ বিস্তারিত আলোচনা করো
- IAS 17 ও IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 vs IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 ও IFRS 16 মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
ভাইভা বোর্ডে অবশ্য পালনীয় গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো যা একজন চাকরি প্রার্থীর সফলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১• অনুমতি নিয়ে কক্ষে প্রবেশ করে সালাম জানাতে হবে। পরীক্ষকগন বসতে বললে বসতে হবে এবং বসতে না বললে একটু অপেক্ষা করে অনুমতি নিয়ে বসতে হবে। অনুমতি ব্যতিত বসা যাবে না। বসার সঙ্গে সঙ্গে ধন্যবাদ জানাতে হবে। সোজা হয়ে বসুন, পায়ের উপর পা তুলে অথবা পা দুটো আড়াআড়ি করে বসা যাবে না। হাত দুটো টেবিলের উপরে রাখা যাবে না। ভাইভা যারা নিবেন তাদের দিকে সোজাসুজি তাকান, মাটির দিকে বা ঘরের কোণ বা ছাদের দিকে তাকাবেন না।
২• নিজেকে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করুন। আত্নবিশ্বাসের সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।
৩• একজন প্রশ্নকর্তার প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় অন্যদের দিকে তাকাতেও ভূলবেন না। অতি সুকৌশলে নিজের বুদ্ধিমত্তা এবং উত্তম গুনাবলী ও জ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে পরীক্ষকগনকে ধারনা প্রদানের চেষ্টা করুন।
৪• মনোযোগ দিয়ে প্রথমে প্রশ্নটি শুনুন ও বোঝার চেষ্টা করুন। প্রথমবারে যদি প্রশ্নটি বুঝতে না পারেন তবে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে আর একবার প্রশ্নটি করতে বলুন।
৫• উত্তর দেয়ার সময় প্রত্যেকটি শব্দ স্পষ্ট করে এমনভাবে উচ্চারন করুন যেন সবাই শুনতে পায় এবং খেয়াল রাখুন উত্তরের সাথে যেন আপনার আত্মবিশ্বাস প্রতিফলিত হয়। সময় নষ্ট না করে উত্তর দিন। জানা না থাকলে কালক্ষেপন না করে দ্রুত বলুন, দুঃখিত আমার জানা নেই। অগোছালো ভাবে এদিক সেদিক না ঘুরিয়ে যথাযথ উত্তর দিতে হবে। যুক্তির সাথে বক্তব্যকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
৬•আচরনে কোন প্রকার জড়তা রাখা যাবে
না। গোমরা মুখে থাকবেন না। নিজেকে হাসি হাসি মুখ করে রাখুন। ভাইভা যারা নিচ্ছেন তাদের সঙ্গে ভুলেও (যদি ঐ প্রতিষ্ঠানে চাকরি করার ইচ্ছা থাকে) তর্কে জড়িয়ে পড়বেন না। নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধ মত জানানোর আগে বিনয়ের সাথে বলবেন- মাফ করবেন বা কিছু মনে করবেন না বলে নিন। কর্কশভাবে প্রশ্নের উত্তর দেয়া বাঞ্চনীয় নয়। উঁচু গলায় প্রশ্ন এলেও উচু গলায় উত্তর দেয়া যাবে না। স্বাভাবিক স্বরে উত্তর দিন।
৭• মুদ্রাদোষ গুলো সম্পর্কে অত্যন্ত সচেতন থাকুন। গোঁফে হাত বুলানো, চুল ঠিক করা, নাক চুলকানো, টাই ঠিক করা, গলা দিয়ে শব্দ করা বা জামা কাপড় ঠিক করবেন না। নিজে নিজে হ্যান্ডশেক করার জন্য আগে হাত বাড়াবেন না। নিয়োগকর্তাগন যদি করমর্দনের জন্য হাত বাড়ান তাহলে মোলায়েম ভাবে করর্মদন করুন।
৮• আবেগ তাড়িত হয়ে কোন প্রশ্নের উত্তর দেয়া যাবে না। উত্তর দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন ব্যক্তি, সমষ্টি, জাতি, ধর্ম বা রাষ্ট্র সম্পর্কে কোন প্রকার অবমাননাকর বা অপ্রীতিকর কথা বেয়িয়ে না যায়।
৯• যে কোন বিষয়ে কোন অজুহাত না দেখিয়ে এবং কোন তথ্য সম্পর্কে ছলনার আশ্র্রয় না নিয়ে সততার পরিচয় দিন।
১০• নিজেকে উপস্থাপন করুন আকর্ষণীয়ভাবে। যেমনটি কোন পণ্যের দক্ষ বিক্রেতা করে থাকেন। যেমনঃ
– নিয়োগকর্তা কি কি গুণ আপনার মধ্যে খুঁজে পাবেন।
– গুন ও মূল্যগত দিক দিয়ে প্রার্থী হিসেবে আপনি কেন অন্যদের থেকে আলাদা এবং আপনাকে নিলে নিয়োগকর্তা কিভাবে লাভবান হবেন।
– প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য আপনি কতটা অপরিহার্য হয়ে উঠতে পারেন।
– আপনার উল্লেখ করার মতো কোন সাফল্যের বিষয় থাকলে বিনয়ের সাথে বলুন।
- লিভারেজ ইজারার সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ লিখ
- হাঁপানি রোগী জন্য পরামর্শ ও হাঁপানি রোগীর ঘরোয়া চিকিৎসা উপায়গুলো
- ২০২৫ এর সেরা ১০ জন তারকারা গুগলিং সার্চে করে
- লিভারেজ ইজারা বলতে কি বুঝ বিস্তারিত আলোচনা করো
- IAS 17 ও IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 vs IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 ও IFRS 16 মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
যারা নতুন তাদের জন্য ভাইভা পরামর্শ: ভাইভা রুমে করণীয়
১)যারা ঢাকার বাইরে আছেন তারা কয়েকদিন আগেই যাবেন। আর যারা ঢাকাতেই আছেন তারা ভাইভার এলাকা ঘুরে আসুন। ভাল লাগবে ইনশা
আল্লাহ।
২) আপনার পোশাক যেন মার্জিত হয় । ছেলেরা সাদা শার্ট এবং কালো প্যান্ট এবং নরমাল জুতো পড়বেন , কোট, টাই ইত্যাদি ততটা আবশ্যক নয় তবে ঠান্ডাতে ব্যবহার করতে পারেন, সাথে একটা কলম নিয়ে যাবেন । মেয়েরাও মার্জিত পোশাকে যাবেন । আপনাকে দেখে যেন একজন কর্মকর্তা মনে হয় ।
৩) সাথে দরকারি সব কাগজাদি ফটোকপি সহ নিয়ে যাবেন সত্যায়িত করে । ভাইভা বোর্ডে সাথে মোবাইল না রাখাই শ্রেয় ।
৪) আগের দিন অবশই ভালো একটা ঘুম না হলে আপনার মাথা সময়মত কাজ নাও করতে পারে, আগের দিন রাতে ২-৩ ঘণ্টা বেশি স্টাডি করে খুব একটা লাভ হয়না ।
৫) দরজা খুলে ধরে বোর্ড চেয়ারম্যান এর দিকে তাকিয়ে আপনি বলবেন, আমি কি আসতে পারি স্যার, উনি ঢুকার অনুমতি দিলে ঢুকে সফট করে দরজা বন্ধ করে ধীর পদক্ষেপে হেটে বোর্ডের
সামনে গিয়ে বলবেন, আসসালামুআলাইকুম। উনি সালামের উত্তর দিয়ে বসতে বললে বসবেন, না বললে ১০ সেকেন্ডের মত দাঁড়িয়ে থাকার পর বলবেন, স্যার, আমি কি বসতে পারি?
৬) ভাইভা বোর্ডে চেয়ারের হাতলে বা টেবিলে হাত রাখবেন না , সোজা সাবলীলভাবে বসবেন ।
চেয়ার যদি টেবিলের খুব কাছাকাছি থাকে, তাহলে দুই হাত দিয়ে আলতো করে ধরে একটু পিছিয়ে নিয়ে চেয়ারে বসবেন। বসার আগে আবারো চেয়ারটাকে একটু এগিয়ে ঠিক পজিশনে নিয়ে আসুন (তবে এই দরজা খোলা বা চেয়ারে বসার সময় কোন শব্দ যেন না হয়, সেটি লক্ষ্য রাখুন)।
৭) কুজো হয়ে বসবেন না, আবার মেরুদণ্ড সোজা টানটান করে হাস্যকরভাবেও বসবেন না।
৮) বিভিন্ন বইতে দেখেছি, হাসি হাসি মুখে থাকার পরামর্শ। ( কোন কারন ছাড়া এই মুহূর্তে একটু হাসি হাসি মুখ করুন, দেখুন তো কেমন লাগে!! ) বরং আমি মনে করি, স্যাররা মজার কিছু বললে বা ওরকম সলিচুয়শন ক্রিয়েট হলে মৃদু হাসবেন, অন্যসময় আত্মবিশ্বাস ও বিনয়ের সমন্বয়ে ভদ্রোচিত একটা ভাব বজায় রাখতে চেষ্টা করুন। চেহারায় উদ্ধত,গম্ভীর কিংবা ভয়ার্ত ভাব আনবেন না।
৯)এ ছাড়া অন্যান্য সাধারণ বিষয়াদি, যেমন প্রশ্নকর্তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা, প্রশ্ন ও উত্তরের ভাষাগত সাদৃশ্য (অর্থাৎ যে ভাষায় প্রশ্ন হয়েছে, সে ভাষায় উত্তর) বজায় রাখা, ধীরস্থির থাকা এবং ছটপট করা,নখ ছিড়া, নাকে হাত দেওয়া, বারবার কাশির মত শব্দ করা, নাক টানাসহ সকল প্রকার মুদ্রাদোষ পরিহার করতে সচেষ্ট হোন।
১০) যারা ভাইভা নিতে আসেন, তাদের যোগ্যতা সম্পর্কে সন্দেহ পোষণ করবেন না। মনে রাখবেন, পিএসসি দেশের অত্যন্ত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা / একাডেমিসিয়ানদেরই ভাইভা বোর্ডের সদস্য হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকে। তাই বোর্ড সদস্যদের বোকা ভেবে কোন প্রকার আলগা চালাকি, মিথ্যা তথ্য দেওয়া, তর্কে লিপ্ত হওয়া হওয়া থেকে বিরত থাকুন। ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক প্রশ্নে নিজের উপস্থিত বুদ্ধির পরিচয় দিন।
১১) উত্তর দেওয়ার সময় এমন কোন শব্দ/ টার্ম ব্যবহার করবেন না, যে সম্পর্কে আপনি সম্যক অবহিত নন। বরং চেষ্টা করুন যেসব টপিকে আপনার ভাল দখল আছে, সে টপিক রিলেটেড শব্দাবলি ব্যবহারের। কারন আগেই বলেছি, আপনার মুখে উচ্চারিত যেকোন একটি শব্দকে বেইজ করে পরের প্রশ্ন হওয়ার চান্স ৯০%.
১২) বিসিএস এর ভাইভা বোর্ড সদস্যরা শুধু আপনার অর্জিত জ্ঞান বা জানাশোনার গভীরতাই পরখ করেন না, বরং আপনার স্মার্টনেস, আপনার আত্মবিশ্বাস, সিচুয়েশন হ্যান্ডেলিং ক্যাপাবিলিটি, জানা বা অজানা বিষয়ে উপস্থাপনার ঢংও দেখা হয়।
১৩) যা বলবেন স্পষ্টভাবে বলবেন , কথা বলার সময় হাত নাড়াবেন না ,তাড়াহুড়ো করবেন না ,সময় নিয়ে একটু চিন্তা করে উত্তর দিন এবং কথা বলুন ,মনে রাখবেন স্যাররা বোর্ডে বসে ভাবেন যে আপনি একজন অফিসার হিসেবে মানান কিনা বা এই পদের জন্য আপনি যোগ্য কিনা ?ওই ২-১ টা প্রশ্ন পারা না পারাতে কিচ্ছু আসেনা ,তবে আপনি যদি একদম সামান্য বিষয় যা সবাই জানে , তা উত্তর দিতে না পারেন সেটা আপনার নেগেটিভ কিছু ।
১৪) যারা ভাইভা নিয়ে থাকেন স্যাররা আমাদের মতই মানুষ , তাদের দৈত্য ভেবে ঘাবড়ে বসবেন না ,অজস্র পরীক্ষার্থী খুব ভালো প্রস্তুতি নিয়ে ভাইভা বোর্ডে গিয়ে সব গুলিয়ে ফেলে । যে যত সহজ থাকবে তার ভাইভা ভালো হবার সম্ভাবনা তত বেশি ।
১৫) অনেক সময় স্যাররা ঘাবড়ানোর বা রাগানোর চেষ্টা করতে পারেন ,তখন ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর করুন ।
১৬)স্যাররা বাংলায় প্রশ্ন করলে বাংলায় এবং ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে ইংরেজিতে উত্তর দিন । বোকার মত প্রশ্ন করবেন না যে স্যার বাংলায় নাকি ইংলিশে বলবো ???
১৭) এক কথায় নরমাল থাকবেন । আর একেকজন ভাইভা শেষ করে বের হবার সাথে সাথে মৌমাছির মত তার পেছনে ছুটে অনেকে প্রশ্ন করার জন্য, তাকে প্রশ্ন করার দরকার নেই ,কারন একেকজন বের হয়ে একেক কথা বলবে ,এতে আপনার মাত্থা গরম হবার সম্ভাবনা বাড়ে।
১৮) যা জিজ্ঞেস করবে তা উত্তর করে চুপ থাকুন ,বেশি বলে বিদ্যা জাহির করতে গেলে বিপদে পড়ার চান্স বেশি বৈকি ।
১৯)দুয়েকটা প্রশ্নের উত্তর করতে না পারলেও ঘাবড়ে যাবেন না। (কেউ কি বাস্তবে তা পারে)। বিনয়ের অবতার সেজে বলুন, ‘স্যরি স্যার, এই প্রশ্নটির উত্তর আমার জানা নেই’।
২০) নিজেকে উৎসাহী শ্রোতা হিসেবে উপস্থাপন করুন। কোনো বিষয় নিয়েই তর্কে জড়াবেন না। কোনো প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে সেটি বিনীতভাবে বলুন। একটি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মাঝখানে অন্য একজন প্রশ্ন করলে প্রথমজনের কাছ থেকে অনুমতি নিন।
২১) ওইদিনের ২ টা বাংলা এবং ২ টা ইংরেজি পত্রিকার শিরোনাম দেখে যাওয়ার চেষ্টা করবেন ।
, ২২) মনে রাখবেন আপনি একজন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে যোগদান করার জন্যই ভাইভা দিতে এসেছেন ,প্রতিটা দেশের প্রতিটা সরকারের কিছু positive and negative বিষয় থাকে ,পজিটিভগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করুন ।
২৩) আপনার অ্যাকাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে আপনার ফার্স্ট চয়েজের একটা সম্পর্ক নিয়ে প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন।
২৪) কোনো প্রশ্নের উত্তরে কনফিউশন থাকলে সেটি যতটুকু জানেন, ততটুকুই আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলবেন। তবে একেবারেই কোনো ধারণা না থাকলে উত্তর না করাই ভালো। ২৫) আপনার অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট আপনার ভাইভার মার্কসে কোনো প্রভাব ফেলবে না। রেজাল্ট অতোটা ভালো না হলে ওটার পক্ষে মোটামুটিভাবে গ্রহণযোগ্য একটা কারণ তৈরি করে রাখবেন। ২৬) রাজনৈতিক বিভিন্ন বিরোধপূর্ণ ইস্যু নিয়ে প্রশ্ন কৌশলে এড়িয়ে গেলেই ভালো। , ২৭) ধর্মীয় পোশাকে কোনো বাধা নেই। দাড়ি টুপি নো প্রবলেম। পরিপাটি হয়ে যাবেন। , ২৮) টেকনিক্যাল ক্যাডারের ক্ষেত্রে অবশ্যই নিজের সাবজেক্টের বেসিক বিষয়গুলি সম্পর্কে জেনে যাবেন। ২৯) একটু কনফিউসিং বানানের কিছু কমন শব্দ, সাধারণ কিছু অনুবাদ, জনপ্রিয় বই, ভূগোল ইত্যাদি সম্পর্কে জেনে যাবেন। ৩০)আপনার প্রিয় শখ যা-ই বলুন না কেন, সেটি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখবেন। , ৩১)কথা বলার সময় যদি হঠাৎ তোতলাতে থাকেন কিংবা খেই হারিয়ে ফেলেন, তাহলে একটু থেমে এরপর আবার উত্তর করা শুরু করবেন। , ৩২) বের হবার সময় সালাম ও মুচকি হাসি দিতে ভুলবেন না।
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion