প্রশ্ন সমাধান: মুক্তিযুদ্ধ কাকে বলে?,মুক্তিযুদ্ধ কী?,বাংলাদেশে কখন মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়?,Genocide শব্দের অর্থ কী? ,গণহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?,মহান মুক্তিযুদ্ধে কত লক্ষ মানুষ শহিদ হন?
মুক্তিযুদ্ধ কাকে বলে?
অথবা, মুক্তিযুদ্ধ কী?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধ হলো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ অর্জনের লক্ষ্যে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে
সর্বস্তরের বাঙালি জনসাধারণ যে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকেই বাঙালির ইতিহাস স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ বুঝায় ।
বাংলাদেশে কখন মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়।
Genocide শব্দের অর্থ কী? ,গণহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
উত্তর : Genocide শব্দের অর্থ গণহত্যা।
মহান মুক্তিযুদ্ধে কত লক্ষ মানুষ শহিদ হন?
উত্তর : ৩০ লক্ষ মানুষ শহিদ হন।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মোট আয়তন এবং জনসংখ্যা কত ছিল?
উত্তর : ৫৪ হাজার ৫০৬ বর্গমাইল এবং জনসংখ্যা প্রায় ৭ কোটি।
কত তারিখে জেনারেল ইয়াহিয়া খান সাধারণ পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেন?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ১ মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া খান সাধারণ পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেন।
জেনারেল ইয়াহিয়া খান কত তারিখে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন?
উত্তর : জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে ইয়াহিয়া সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৩ মার্চ ইয়াহিয়া সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।
“বাঙালির তাজা রক্ত মাড়িয়ে আমি কোন সম্মেলনে বসতে পারি না।”-কে বলেছেন
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ কোথায় জনসভার আয়োজন করা হয়?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার আয়োজন করা হয়।
সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে খ্যাত কোন ভাষণটি?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রদত্ত ভাষণটি সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে খ্যাত।
“এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব,
দেশকে মুক্ত করে ছাড়ব ইন্শাল্লাহ।”- কে বলেছিলেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
কত তারিখে ইয়াহিয়া খান ঢাকা আসেন?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ১৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকা আসেন।
মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক শুরু হয় কখন?
উত্তর : মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক শুরু হয় ১৬ মার্চ ১৯৭১ সালে।
কে, কখন বাঙালিদের হত্যার নীল নকশা তৈরি করেন?
উত্তর : জেনারেল টিক্কা খান ১৭ মার্চ বাঙালিদের হত্যার নীল নকশা তৈরি করেন।
ইয়াহিয়া-ভুট্টো কখন ঢাকা ত্যাগ করেন?
উত্তর : ইয়াহিয়া-ভুট্টো ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ঢাকা ত্যাগ করেন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে নিরস্ত্র বাঙালিদেরকে হত্যার নির্দেশ প্রদান করেন কে?
উত্তর : জেনারেল ইয়াহিয়া খান পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে নিরস্ত্র বাঙালিদেরকে হত্যার নির্দেশ প্রদান করেন।
কালরাত্রি হিসেবে খ্যাত কোন রাত?
উত্তর : বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত্রি কালরাত্রি হিসেবে খ্যাত। এ রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী
নিরস্ত্র লক্ষ লক্ষ বাঙালিদেরকে হত্যা করে।
২৫ মার্চের গণহত্যার সাংকেতিক নাম কী ছিল?
উত্তর : অপারেশন সার্চলাইট।
বঙ্গবন্ধুর গ্রেফতার অভিযানের নাম কী ছিল?
উত্তর : অপারেশন বিগবার্ড।
পাকিস্তানের কোন সেনা অফিসার কসাই হিসেবে কুখ্যাত?
উত্তর : জেনারেল টিক্কা খান কসাই হিসেবে কুখ্যাত।
পাকিস্তান হানাদার বাহিনী কখন বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে?
উত্তর : পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা করা হয় কখন?
উত্তর : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা করা হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা কে করেন?
উত্তর : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা করেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার
ঘোষণাটি কোন ভাষায় অনূদিত হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাটি বাংলা ভাষায় অনূদিত হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাটি বঙ্গানুবাদ করেন কে?
উত্তর : তৎকালীন চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ সভাপতি এম এ হান্নান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাটি বঙ্গানুবাদ করেন।
সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন কে?
উত্তর : জনাব এম এ হান্নান চট্টগ্রাম বেতারকেন্দ্র থেকে সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
আমাদের স্বাধীনতা দিবস/জাতীয় দিবস হিসেবে খ্যাত কোন দিবসটি?
উত্তর : ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস/জাতীয় দিবস হিসেবে খ্যাত।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বাংলাদেশের ৩টি শ্রেষ্ঠ গ্রন্থের নাম লেখ?
উত্তর : ১. বীরাঙ্গনা, ২. আমি বীরাঙ্গনা বলছি ও ৩. যুদ্ধ ও নারী
বীরাঙ্গনা ১৯৭১ গ্রন্থটি কার লেখা?
উত্তর : বীরাঙ্গনা ১৯৭১ গ্রন্থটি ড. মুনতাসীর মামুনের লেখা।
নারীনির্যাতন কী?
উত্তর : নারীর উপর দৈহিক, মানসিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক যে কোনো ধরনের নিপীড়নকে নারীনির্যাতন বলে।
পাকবাহিনী যুদ্ধের সময় কতজন নারীকে গর্ভধারণে বাধ্য করেছে?
উত্তর : প্রায় ২৫,০০০ নারীকে।
শরণার্থী কারা?
উত্তর : বিপজ্জনক রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা সামরিক সংঘাতজনিত পরিস্থিতিতে ভীত হয়ে স্বীয় ভূমি ত্যাগ করে অন্য দেশে নিরাপত্তার জন্য আশ্রয়প্রার্থী মানুষ শরণার্থী নামে পরিচিত।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কতজন বাঙালি/বাংলাদেশি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নেয়?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রায় ১ কোটি বাংলাদেশি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নেয়।
কখন বাংলাদেশের বিপ্লবী সরকার গঠন করা হয়?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশের বিপ্লবী সরকার গঠন করা হয়
কোন তারিখে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।
মুজিবনগর সরকার কোথায় ও কবে গঠিত হয়?
উত্তর : মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।
জিবনগর সরকার কোথায় গঠিত হয়?
উত্তর : মেহেরপুরের ভবেরপাড়া গ্রামে বৈদ্যনাথ তলায়।
মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর : সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
১৯৭১ সালে কোন স্লোগানটি জাতীয় মুক্তির প্রতীক ছিল?
উত্তর : জয় বাংলা ।
স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠন করা হয় কোথায়?
উত্তর : স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠন করা হয় মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বর্তমানে মুজিবনগরে।
ঐতিহাসিক মুজিবনগরের পূর্ব নাম কী ছিল?
উত্তর : ঐতিহাসিক মুজিবনগরের পূর্ব নাম বৈদ্যনাথতলা।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর : স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র কবে জারি করা হয়
উত্তর : স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জারি করা হয়।
আরো ও সাজেশন:-
“বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ, দলিলপত্র” সম্পাদক কে?
উত্তর : হাসান হাফিজুর রহমান।
উত্তর : Hit and Run.
মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত গেরিলা যুদ্ধের কৌশল কী ছিল?কালুরঘাটে স্থাপিত বেতারকেন্দ্রের পরবর্তী নাম কী?
উত্তর : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র।
কবে মুজিবনগর সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন কে?
উত্তর : স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন আওয়ামী লীগ নেতা আইনসভার সদস্য অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী ।
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারকে শপথ বাক্য পাঠ করান কে?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারকে শপথ বাক্য পাঠ করান অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী ।
১৯৭১ সালের অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশের মুজিবনগর সরকারের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন কে?
উত্তর : সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল যে সরকার গঠন করা হয় ঐ সরকারের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবর্তমানে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব কার উপর ন্যস্ত করা হয়?
উত্তর : সৈয়দ নজরুল ইসলামের উপর।
বাংলাদেশের বিপ্লবী সরকারের প্রধানমন্ত্রী কে হন?
উত্তর : বাংলাদেশের বিপ্লবী সরকারের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তাজউদ্দিন আহমদ।
বাংলাদেশের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর : খোন্দকার মোশতাক আহমেদ।
বাংলাদেশে বিপ্লবী সরকারের অর্থমন্ত্রী কে হন?
উত্তর : বাংলাদেশের বিপ্লবী সরকারের অর্থমন্ত্রী হন ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী।
বিপ্লবী সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর : বিপ্লবী সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন এ. এইচ. এম. কামরুজ্জামান।
মুজিবনগর সরকারের সেনাবাহিনী প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর : জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী।
সেনাবাহিনীর উপপ্রধান কে ছিলেন?
উত্তর : সেনাবাহিনীর উপপ্রধান ছিলেন কর্নেল (অব.) এ রব।
মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কে ছিলেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ইন চিফ কে ছিলেন?
উত্তর : জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী।
মুক্তিযুদ্ধের উপকমান্ডার ইন চিফ কে ছিলেন?
উত্তর : এ. কে. খন্দকার।
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ মোট কয়টি সেক্টরে বিভক্ত ছিল?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ মোট ১১টি সেক্টরে বিভক্ত ছিল।
কোন কোন এলাকা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর গঠন করা হয়?
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুজিবনগর সরকারকে পরামর্শ দানের জন্য কয় সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছিল?
উত্তর : ৯ সদস্যের।
১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকারে আওয়ামী লীগ ব্যতীত উপদেষ্টা পরিষদে কোন কোন ব্যক্তি ছিলেন?
উত্তর : ন্যাপ (ভাসানী) এর আবদুল হামিদ খান ভাসানী, ন্যাপ (মোজাফ্ফর) এর অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদ, কমরেড
মণি সিং ও শ্রী মনোরঞ্জন ধর।
উত্তর : চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও ফেনী জেলার ফেনী নদী পর্যন্ত এলাকা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর গঠন করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টরে কমান্ডার কে কে ছিলেন?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টরে প্রথমে কমান্ডার ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান, পরবর্তীতে মেজর মোহাম্মদ রফিক।
কোন কোন এলাকা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ২নং সেক্টর গঠন করা হয়?
উত্তর : নোয়াখালী জেলা, আখাউড়া, ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত কুমিল্লা জেলা, ঢাকা জেলার ঢাকা ও ফরিদপুরের কিছু অংশ নিয়ে ২নং সেক্টর গঠিত হয়।
২নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে কে ছিলেন?
উত্তর : প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ, পরবর্তীতে মেজর এটিএম হায়দার।
কোন কোন এলাকা নিয়ে শুনং সেক্টর গঠিত হয়?
উত্তর : আখাউড়া, ভৈরব রেললাইন থেকে পূর্ব দিকে কুমিল্লা জেলা, সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা, ঢাকা জেলার কিছু
অংশ এবং ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহকুমা।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
৩নং সেক্টর কমান্ডার বৃন্দের নাম লিখ।
উত্তর : প্রথমে মেজর কে. এম. সফিউল্লাহ, পরবর্তীতে মেজর এ. এন. এম. নুরুজ্জামান
৪ নম্বর সেক্টর উল্লেখ কর।
উত্তর : সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চল, খোয়াই, শায়েস্তাগঞ্জ রেললাইন বাদে পূর্ব ও উত্তর দিকে সিলেট ডাউকি সড়ক পর্যন্ত ।
৪ নম্বর সেক্টর প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর : মেজর সি. আর. দত্ত।
৫ নম্বর সেক্টর কোন কোন অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছিল?
উত্তর : সিলেট জেলার পশ্চিমাঞ্চল সিলেট ডাউকি সড়ক থেকে সুনামগঞ্জ, ময়মনসিংহ জেলার সীমানা পর্যন্ত
৫ নম্বর সেক্টরে সেক্টর প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর : ৫ নম্বর সেক্টরে সেক্টর প্রধান ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
কোন কোন এলাকা নিয়ে ৬ নম্বর সেক্টর ছিল?
উত্তর : রংপুর জেলা এবং দিনাজপুরের ঠাকুরগাঁও মহকুমা পর্যন্ত।
৬নং সেক্টরে সেক্টর কমান্ডারের নাম লিখ।
উত্তর : উইং কমান্ডার এম. কে. বাশার।যুক্তিযুদ্ধের ৭ নম্বর সেক্টর উল্লেখ কর।
উত্তর : দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাঞ্চল, রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়া।
বাংলাদেশের কোন অঞ্চল ৭ নম্বর সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল?
উত্তর : সমগ্র রাজশাহী, ঠাকুরগাঁও ছাড়া দিনাজপুরের অবশিষ্ট অংশ এবং ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকা ব্যতীত সমগ্র
বগুড়া ও পাবনা জেলা।
৭ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডারের নাম লিখ।
উত্তর : ৭ নম্বর সেক্টরে সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কাজী নুরুজ্জামান ও মেজর নাজমুল হক
মুক্তিযুদ্ধের সময় সিরাজগঞ্জ কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময় সিরাজগঞ্জ ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল।
মুক্তিযুদ্ধের ৮ নম্বর সেক্টর উল্লেখ কর।
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের ৮ নম্বর সেক্টর ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, ফরিদপুরের অধিকাংশ এবং খুলনা জেলার দৌলতপুর, সাতক্ষীরা
সড়ক পর্যন্ত।
৮ নম্বর সেক্টরে কয়জন সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন?
উত্তর : দুই জন। মেজর এম. আবু ওসমান চৌধুরী, পরবর্তীতে মেজর এম. এ. মঞ্জুর।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যশোর কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
উত্তর : স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যশোর ৮ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল।
কোন কোন এলাকা নিয়ে ৯ নম্বর সেক্টর গঠিত হয়?
উত্তর : দৌলতপুর, সাতক্ষীরা সড়ক থেকে খুলনা জেলার দক্ষিণাঞ্চল, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা।
৯ নম্বর সেক্টর কমান্ডারবৃন্দের নাম লিখ।
উত্তর : প্রথমে মেজর এম. এ. জলিল, পরবর্তীতে মেজর এম. এ. মঞ্জুর।
মুক্তিযুদ্ধের নৌ সেক্টর ছিল কত নম্বর সেক্টরটি?
উত্তর : ১০ নম্বর সেক্টরটি মুক্তিযুদ্ধের নৌ সেক্টর ছিল।
মুক্তিযুদ্ধের কোন সেক্টরে কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিল না?
মুক্তিযুদ্ধের ১০ নম্বর সেক্টরের কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিল না।
কোন কোন এলাকা নিয়ে ১১নং সেক্টর গঠন করা হয়?
কিশোরগঞ্জ ব্যতীত ময়মনসিংহ জেলা ও টাঙ্গাইল জেলা।
১১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে কে ছিলেন?
উত্তর : প্রথমে মেজর তাহের, পরবর্তীতে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এম. হামিদুল্লাহ খান।
মুক্তিযুদ্ধের কতটি বিগ্রেড ফোর্স গঠন করা হয় ও কী কী?
তিনটি। যথা : জেড ফোর্স, কে ফোর্স ও এস ফোর্স।
মুক্তিযুদ্ধে বিগ্রেড ফোর্সগুলোর প্রধান কে কে ছিলেন?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধে বিগ্রেড ফোর্সগুলোর মধ্যে জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান; কে ফোর্সের প্রধান ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ এবং এস ফোর্সের প্রধান ছিলেন মেজর সফিউল্লাহ।মুক্তিযুদ্ধকালীন যে সমস্ত বাহিনী গঠন করা হয় তা লিখ।
উত্তর : মুজিব বাহিনী, আফসার বাহিনী, হেমায়েত বাহিনী, কাদেরিয়া বাহিনী প্রভৃতি ।
মুজিব বাহিনী কাদের নিয়ে গঠিত হয়
উত্তর : ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বাছাই করা শিক্ষিত তরুণদের নিয়ে মুজিব বাহিনী গড়ে উঠে।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ কমান্ড গঠন করা হয় কোন কোন বাহিনীর সমন্বয়ে?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ কমান্ড গঠন করা হয় মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর সমন্বয়ে।
যৌথ কমান্ডের প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর : জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা যৌথ কমান্ডের প্রধান ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় পশ্চিম পাকিস্তানের রাজধানী ছিল কোথায়?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময় পশ্চিম পাকিস্তানের রাজধানী ছিল রাওয়ালপিন্ডিতে।
পাকিস্তানি বাহিনী কখন যৌথ বাহিনীর নিকট আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর : পাকিস্তানি বাহিনী ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর যৌথ বাহিনীর নিকট আত্মসমর্পণ করে।
১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে কে কে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : যৌথ বাহিনীর পক্ষে জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা এবং পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষে জেনারেল নিয়াজী।
পাকিস্তান বাহিনী কোথায় আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর : পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) আত্মসমর্পণ করে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক কে?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জেনারেল নিয়াজী কত হাজার সৈন্যসামন্ত নিয়ে আত্মসমর্পণ করেন?
উত্তর : প্রায় ৯৩ হাজার সৈন্যসামন্ত নিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে মুক্তিবাহিনীর পক্ষ থেকে কে উপস্থিত ছিলেন?
উত্তর : মুক্তিবাহিনীর পক্ষ থেকে উপপ্রধান গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কোন কোন দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের চরম বিরোধিতা করে?
উত্তর : মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলামী, খেলাফতে রব্বানী পার্টি, কৃষক-শ্রমিক পার্টি প্রভৃতি দল ।
মুক্তিযুদ্ধ বিরোধিতাকারী রাজনৈতিক দলগুলো পাকিস্তানি বাহিনীর দোসর হিসেবে কী কী বাহিনী গঠন করে?
উত্তর : রাজাকার, আল-সামস, আল-বদর প্রভৃতি বাহিনী গঠন করে।
মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর দোসর হিসেবে কাজ করেছিল এরূপ কুখ্যাত রাজাকারের নাম উল্লেখ কর।
উত্তর : গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুজাহিদ, কাদের মোল্লা, আব্দুল আলিম, আব্দুস
সোবাহান, কামরুজ্জামান, সাকা চৌধুরী, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা কী ছিল?
উত্তর : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত দুঃখজনক মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভ থেকেই নিক্সন
সরকার ইয়াহিয়ার সামরিক সরকারের অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরতান্ত্রিক ঘৃণ্য কার্যকলাপকে সমর্থন জানিয়ে আসছিল ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চীনের ভূমিকা লিখ।
উত্তর : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চীনের ভূমিকা ছিল নেতিবাচক।
মুসলিম বিশ্বের কোন কোন দেশ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করে?
উত্তর : সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, জর্দান প্রভৃতি রাষ্ট্র।
আত্মসমর্পণ দলিলে কে কে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : জগজিৎ সিং অরোরা ও এ. কে. নিয়াজী।
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কোথায় আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর : রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী কার নিকট আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর : ভারতীয় ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকটে যা যৌথ বাহিনী হিসেবে পরিচিত ছিল।
মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যার্থে ‘Concert for Bangladesh’ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
উত্তর : আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরের মেডিসন স্কয়ারে।
মুক্তিযুদ্ধে কোন দুটি পরাশক্তি বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল?
উত্তর : আমেরিকা ও চীন।
মুক্তিযুদ্ধে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিধারী দু’জনের নাম লিখ।
উত্তর : সিপাহি হামিদুর রহমান ও ফ্লাইট লে. মতিউর রহমান।
মুক্তিযুদ্ধে খেতাব প্রাপ্ত যোদ্ধার সংখ্যা কত?
উত্তর : ৬৭৬ জন, বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন, বীর-উত্তম ৬৮ জন,
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব কী?
উত্তর : বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব বীরশ্রেষ্ঠ।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কতজন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন?
উত্তর : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন।
কয়জনকে বীর-উত্তম উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তর : ৬৮ জন।
মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীরবিক্রম কত জন?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীরবিক্রম ১৭৫ জন।
বীর-বিক্রম ১৭৫ জন ও বীর প্রতীক ৪২৬ জন।
বাংলাদেশের খেতাব প্রাপ্ত দুইজন মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম কী?
উত্তর : তারামন বিবি, সেতারা বেগম।
মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি বীর-প্রতীক কে?
উত্তর : নেদারল্যান্ডের বংশোদ্ভূত অস্ট্রিয়ার নাগরিক ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ড।
মুক্তিযুদ্ধে কোন দুটি পরাশক্তি বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধে আমেরিকা ও চীন বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল।
যুদ্ধাপরাধ কী?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময়ে মানবতাবিরোধী কাজ করাকে যুদ্ধাপরাধ বলে।
বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড কবে সংঘটিত হয়?
উত্তর : বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর সংঘটিত হয়।
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস কত তারিখে পালন করা হয়?
উত্তর : প্রতি বছর ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়।
সাইমন ড্রিংক কোন পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন?
উত্তর : ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকার।
১৯৭১ সালের কোন মাসে বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়েছিল?
উত্তর : ডিসেম্বর মাসে।
১৯৭১ সালে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার সময় বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কোন জেলখানায় বন্দি ছিলেন?
উত্তর : মিয়াওয়ালী কারাগারে।
১৯৭১ সালে মার্চ মাসে চট্টগ্রামে পাকিস্তানিদের অস্ত্র বহনকারী জাহাজটির নাম কী ছিল?
উত্তর : এম. ভি. সোয়াত।
১৬ ডিসেম্বর কী দিবস?
উত্তর : ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস।
সাইমন ডিং কে ছিলেন?
উত্তর : ব্রিটেনের ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকার সাংবাদিক।
কনসার্ট কর বাংলাদেশ” এর বিখ্যাত শিল্পীর নাম কী?
উত্তর : জর্জ হ্যারিসন ।
কোন তারিখে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়?
উত্তর : ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে।
বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ কোনটি?
উত্তর : বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দানকারী দেশ ভারত।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশ কোনটি?
উত্তর : বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশ ভুটান।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।
মিত্র বাহিনী কী?
উত্তর : ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর সমন্বয়ে যে “কমান্ড” গঠিত হয় তাই মিত্র বাহিনী নামে পরিচিত।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যৌথ বাহিনী কত তারিখে গড়ে উঠে?
উত্তর : মুক্তিযুদ্ধের সময়ে যৌথ বাহিনী ২১ নভেম্বর, ১৯৭১ সালে গড়ে উঠে।
যৌথ বাহিনীর কামান্ডার কে ছিলেন?
উত্তর : লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকবাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর : লে. জেনারেল নিয়াজী।
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস কোনটি?
উত্তর : বাংলাদেশের জাতীয় দিবস ২৬ মার্চ।
বাংলাদেশ কবে স্বাধীনতা লাভ করে?
উত্তর : বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করে।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- লিভারেজ ইজারার সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ লিখ
- লিভারেজ ইজারা বলতে কি বুঝ বিস্তারিত আলোচনা করো
- IAS 17 ও IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 vs IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 ও IFRS 16 মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
- আইএফআরএস ১৬ ও আইএসি ১৭ পার্থক্য । আইএফআরএস ১৬ vs আইএসি ১৭ পার্থক্য
- আই এ এস (IAS) অনুযায়ী ইজারা গ্রহীতার হিসাববিজ্ঞানের নীতিসমূহ লেখ
- এসি কারেন্ট ও ডিসি কারেন্ট