বিষয়: মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে একটি ভাব সম্প্রসারণ লিখুন, ভাব সম্প্রসারণ রচনা মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে , মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে ভাব সম্প্রসারণ রচনা, মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে ভাব সম্প্রসারণ PDF Download, নিয়োগ পরীক্ষায় আসা মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে
মূলভাব
মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ পালাক্রমে আসে। সুতরাং দুঃখ দেখে ভয় করলে চলবে না। দুঃখের আড়ালে সুখ রয়েছে।
সম্প্রসারিত ভাব
মানুষের জীবন হলাে সুখ এবং দুঃখ দিয়ে গাঁথা এক বিচিত্র মালার মতাে। নিরবচ্ছিন্ন সুখ কিংবা দুঃখ কোনাে মানুষের জীবনে স্থায়ী হয় না। কারাে জীবনে যখন আসে দুঃখের অমানিশা, |দুঃখ-বেদনা তখন তার কাছে অসহ্য বােধ হয়। মনে হয় সে দুঃখ রজনীর বুঝি শেষ নেই। কিন্তু অবশেষে তার দুঃখ-বেদনার সে অমানিশার অবসান হয়। পূর্ব দিগন্তে উদিত হয় সুখের সূর্য। কিন্তু সে সুখও তার ভাগ্যে চিরস্থায়ী হতে পারে না।
নদীর জোয়ার-ভাটার মতাে তার জীবনে আবার আসবে দুঃখ, দুঃখের পর সুখ। কখনাে কখনাে আবার মানুষের জীবনের আকাশে জমাট বাঁধে দুঃখ এবং আপদ-বিপদের ঘন কালাে মেঘ। অসহায় মানুষ সে ঘাের বিপদের কালাে মেঘ দেখে হয়ে পড়ে ভয়ে বিহ্বল। অচিরে সেই কালাে মেঘ কেটে গিয়ে দেখা যাবে সূর্যের মুখ। বিপদ-বাধা কেটে গিয়ে দেখা দেবে নতুন সূর্যোদয়। কাজেই দুঃখ-কষ্ট, বিপদ-বাধা সাময়িক। তা দেখে মানুষের ভয় পাওয়া বা বেদনায় ভেঙে পড়া উচিত নয়।
মন্তব্য
সুখ-দুঃখ মানবজীবনের নিত্যসঙ্গী। কাজেই হতাশ হওয়ার কিছু নেই। মনস্থির করে ধৈর্য ধারণ করলেই জীবন হয়ে উঠবে সার্থক ও সাফল্যমণ্ডিত।
আরো ও সাজেশন:-
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে অথবা
মানব জীবন যেন সুখ ও দুঃখ দিয়ে গড়া এক বিচিত্র মালা। সে জীবনে একটানা দুঃখ কেউ পায় না, চিরায়ত সুখের মুখও কেউ দেখে না। নদীর জোয়ার-ভাঁটার মতো তাতে সুখের পর আসে দুঃখ, দুঃখের পর সুখ। এই সুখ-দুঃখের দোলাচল নিয়েই মানুষের জীবন হয় পূর্ণ, উপভোগ্য।
মানব জীবনকে তুলনা করা চলে আকাশের সঙ্গে। সূর্যের আলোয় উদ্ভাসিত আকাশের মতোই মানুষের জীবনের দিনগুলো সুখময়, আনন্দময়। সে আকাশ কখনো কখনো ছেয়ে যায় কালো মেঘে, ঢাকা পড়ে সূর্য। মানুষের জীবনও তেমনি ঢেকে যায় দুঃখ-দুর্দশার কালো মেঘে। ঝড়-ঝঞ্ঝার সেই মেঘ দেখে দুর্বলচিত্ত মানুষ হয়ে পড়ে ভীতিবিহ্বল। কিন্তু দুর্যোগের কালো মেঘই মানব জীবনের চিরন্তন সত্য নয়। মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকা সূর্যের মতোই তা সাময়িক। তাই আকস্মিক দুর্যোগ ও বিপদে ভেঙে না পড়ে প্রতিকূলতা মোকাবেলায় ধৈর্য ধরতে হয় দৃঢ়চিত্ত মানুষকে। বিপদ-বাধাকে জয় করার জন্যে নিতে হয় সংগ্রামের প্রস্তুতি। দুঃখ-কষ্ট-বিপদ-বাধা শেষে আবার মানবজীবনে দেখা দেয় সুখ-সূর্যের আলো। তেমনি জীবনে অমারাত্রির কালো আঁধার দেখেও শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। কারণ, নিকষ কালো অন্ধকারই কেবল মানুষের জীবনে অনিবার্য সত্য নয়, সেই আঁধারের বুকেই আবার উদিত হয় অস্তমিত চাঁদ। অপরূপ মাধুর্যময় করে তোলে জীবনকে। মানুষের জীবনে দুঃখ-দুর্যোগ সাময়িক। তা দেখে তাই ভেঙে পড়লে চলে না। আর সেই জন্যেই উচ্চারিত হয় কবিপ্রজ্ঞা :
’দেখেছি নিত্যের জ্যোতি দুর্যোগের মায়ার আড়ালে।’
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে অথবা
মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ পালাক্রমে আসে। কাজেই কখনো দুঃখ এল ভেঙে পড়লে চলবে না, কারণ দুঃখের আড়ালেই সুখ লুক্কায়িত।
মানুষের জীবন হলো সুখ এবং দুঃখ দিয়ে গাঁথা এক বিচিত্র মালার মতো। নিরবচ্ছিন্ন সুখ কিংবা নিরবচ্ছিন্ন দুঃখ কোনো মানুষের জীবনে স্থায়ী হয় না। তার জীবনে যখন আসে দুঃখ-বেদনার সেই অমানিশা, দুঃখ-বেদনা তখন অসহ্য বোধ হয়। মনে হয় সেই দুঃখরজনীর বুঝি শেষ নেই। কিন্তু অবশেষে তার দুঃখ-বেদনার সেই অমানিশার অবসান হয়। পূর্বদিগন্তে উদিত হয় সুখের সূর্য। কাজেই দুঃখ-কষ্ট, বিপদ-বাধা সাময়িক। তা দেখে মানুষের ভয় পাওয়া বা বেদনায় ভেঙে পড়া উচিত নয়। তাই আকস্মিক দুর্যোগ ও বিপদে ভেঙে না পড়ে প্রতিকূলতা মোকাবেলায় ধৈর্য ধরতে হয় দৃঢ়চিত্তে। বিপদ-বাধাকে জয় করার জন্য নিতে হয় সংগ্রামের প্রস্তুতি। তাই জীবনে অমারাত্রির কালো আঁধার দেখে শঙ্কিত হওার কারণ নেই। কারণ, নিকষ কালো অন্ধকারই কেবল মানুষের জীবনে অনিবার্য সত্য নয়, সেই আঁধারের বুকেই আবার উদিত হয় অস্তমিত চাঁদ। মানুষের জীবনেও তেমনি দুঃখের আঁধারে সুখের আলো লোপ পায়, কিন্তু তা ক্ষণিকের জন্যে।
মানব জীবনে আলো-আন্ধকার, সুখ-দুঃখ পালাক্রমে আসে। এর কোনোটিই এককভাবে আসে না। সুখ-দুঃখ, সাফল্য-ব্যর্থতা ইত্যাদির পালাবদলের মধ্য দিয়েই মানুষের জীবনচক্র পূর্ণ হয়।
- ডিগ্রি ৩য় বর্ষের সাজেশন (১০০% কমন ডাউনলোড করুন), ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন [নিশ্চিত ১০০% কমন সকল বিষয়ে]
- hsc/এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন, ফাইনাল সাজেশন এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র, hsc logic 1st paper suggestion 100% common guaranty, special short suggestion hsc suggestion logic 1st paper
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে অথবা
মূলভাবঃ জীবনে দুঃখ-যন্ত্রনা স্থায়ী নয়। দুঃখ-দুর্দশায় আমাদের ভেঙ্গে পড়া উচিত নয়। কেননা, দুঃখ-দুর্দশায় মধ্য দিয়েই জীবনে আসে সত্যিকারের সুখ।
সম্প্রসারিত ভাবঃ মানব জীবন দুঃখ-সুখের সুতায় বোনা। এখানে সুখ ও দুঃখ ওতপ্রোতভাবে এক সঙ্গে জড়িত। কিন্তু মানুষ শুধু সুখের আশা করে; দুঃখ যন্ত্রনা এড়িয়ে যেতে চায়। দুঃখকষ্ট মাড়িয়ে সুখ অর্জন করতে হয়। জীবনে কখনো দুঃখ উঁকি দেয়, আবার কখনোবা সুখ উঁকি দেয়। জীবনেদুঃখ-দুর্দশায় আমাদের ভেঙ্গে পড়া উচিত নয়। কারন দুঃখ কষ্ট জীবনে স্থায়ী রুপ নেয় না। দুঃখের পরেই সুখ আসে। যেমন রাতের পরেই দিন আসে। দুঃখের অগ্নি পরীক্ষার ভেতর দিয়েই মানুষের জীবন শুচি-শুভ্র হয়ে উঠে।
দুঃখই তাকে দান করে মহিমা। দুঃখের সিঁড়ি বেয়েই আসে সত্যিকার সুখ ও শান্তি। মেঘের আড়ালেই লুকানো থাকে দিবসের প্রদীপ্ত সূর্য। মেঘ যত গভীর এবং ঘনতরই হউক না কেন, সে সূর্যকে সবসময় আড়াল করে রাখতে পারবে না। মেঘ কেটে গেলেই হেসে উঠবে সূর্য।
অমাবস্যার অন্ধকার সাময়িকভাবে চাঁদকে গ্রাস করতে পারলেও, সেই অন্ধকারকে বিদীর্ণ করে হেসে উঠে নতুন চাঁদ। সে রকম জীবনে দুঃখ-যন্ত্রনা সাময়িক সময়ের জন্য আসে; পরক্ষনে কিছুদিন পরে তা তিরোহিত হয়ে যায়। আর সুখ শান্তি স্থায়ী ভাবে বাসা বাঁধে। সুতরাং দুঃখ ও বিপদে ভেঙ্গে পড়া উচিত নয়; বরং বলিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসে তার মোকাবেলা করতে হবে। আর তাতে জীবনে সুখ-শান্তি, সাফল্য ও সমৃদ্ধি আবির্ভূত হয়।
মন্তব্যঃ সুখ ও দুঃখ পর্যায়ক্রমে আসে। তাই দুঃখকে ভয় না করে সুখ ও দুঃখ উভয়কেই সমভাবে গ্রহণ করা উচিত। অন্যদিকে, জীবনে সুখ-শান্তি, সাফল পেতে হলে দুঃখ-যন্ত্রনার সঙ্গে সংগ্রাম করে জীবনে আত্মপ্রতিষ্ঠা লাভ করতে হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে অথবা
মূলভাবঃ মানব জীবনের দুই পিঠ সুখ ও দুঃখ। এর একটি ছাড়া আরেকটির অস্তিত্ব অসম্ভব।
ভাবসম্প্রসারণঃ বার্নাডশ বলেছেন “মানব জীবন হলো সুখ এবং দুঃখ দিয়ে গাঁথা একটি বিচিত্র মালা।” বার্নাডশ এর এ কথার সত্যতা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। আসলে দুঃখের অগ্নিপরীক্ষার মধ্য দিয়েই মানুষের মন হয়ে ওঠে শুচিশুভ্র। মানুষ লাভ করে মহিমান্বিত জীবন। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে মেঘের অন্তরালে সূর্য ঢাকা পড়লে তাতে বিব্রত হবার কারণ নেই। কেননা মেঘাচ্ছন্ন আকাশে সূর্য আবার তার আলো ছড়াবেই। আর এটিই বাস্তবতা। মানুষের জীবনের শুরু থেকে শেষপর্যন্ত পর্যালোচনা করলে দেখা যায় প্রতিটি ক্ষণেই তার অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। আসলে নিরবচ্ছিন্ন সুখ কিংবা কারো জীবনে স্থায়ী হয় না। অন্ধকার না থাকলে যেমন মানুষ আলোর প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারে না, ঠিক তেমনি দুঃখ আছে বলেই মানুষ অনুভব করে সুখের অনুভূতি। আর সুখ ও দুঃখ একটি আরেকটির গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে অনুধাবন করতে শেখায়। তাইতো দুঃখের অগ্নিপরীক্ষার মাধ্যমে সুখের আগমন ঘটে প্রতিনিয়ত। দুঃখের রাত যতই গভীরতর হতে থাকে সুখের প্রভাত ততই নিকটবর্তী হয়।
অমাবস্যার অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া চাঁদ আবার অন্ধকারের মধ্যেই অন্ধকার ভেদ করে নতুন রূপে উদিত হয়। প্রবাদ আছে- দুঃখের মতো এত বড় পরশপাথর আর নেই। অতএব কখনো ব্যর্থতায় হতাশ হয়ে পড়া উচিত নয়। কারণ আজকের ব্যর্থতাই আগামী দিনে সফলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে- এটাই সত্য।
মন্তব্যঃ আশা-নিরাশায় দোলায়িত মানুষ দুঃখে মুষড়ে পড়ে। এটিকে সহজভাবে নিয়ে আশায় পথ চলাই জীবন।
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে অথবা
ভাব-সম্প্রসারণ: অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নানা বাধাবিপত্তি উপেক্ষা করে মানুষকে অগ্রসর হতে হয়। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে মেঘের অন্তরালে সূর্য ঢাকা পড়লে তাতে বিব্রত হওয়ার কোনো কারণ নেই।
এটা ক্ষণিক বাধা ছাড়া আর কিছুই নয়।
মানুষের জীবন হলো সুখ এবং দুঃখ দিয়ে গাঁথা এক বিচিত্র মালার মতো।
নিরবচ্ছিন্ন সুখ কিংবা দুঃখ কোনো মানুষের জীবনে স্থায়ী হয় না। তার জীবনে যখন আসে দুঃখের অমারাত্রি, দুঃখ-বেদনা তখন অসহ্য বোধ হয়। মনে হয় সে দুঃখ-রজনীর বুঝি শেষ নেই।
কিন্তু অবশেষে তার দুঃখ বেদনার সে অমারাত্রির অবসান হয়।
পূর্ব দিগন্তে উদিত হয় সুখের সূর্য। কিন্তু সে সুখও তার ভাগ্যে চিরস্থায়ী হতে পারে না।
নদীর জোয়ারভাটার মতো তার জীবনে আবার আসবে দুঃখ, দুঃখের পর সুখ। কখনও কখনও আবার মানুষের জীবনের আকাশে জমাট বাঁধে দুঃখ এবং আপদ-বিপদের ঘন কালো মেঘ। অসহায় মানুষ সে ঘোর বিপদের কালো মেঘ দেখে হয়ে পড়ে ভয়ে বিহ্বল।
কিন্তু অচিরে সেই কালো মেঘ কেটে গিয়ে দেখা যাবে সূর্যের মুখ। বিপদ-বাধা কেটে গিয়ে দেখা দেবে নতুন সূর্যোদয়।
দুঃখ কষ্ট, বিপদ-বাধা সাময়িক। তা দেখে মানুষের ভয় পাওয়া বা বেদনায় ভেঙে পড়া উচিত নয়।
মানুষের পার্থিব জীবন সংঘাতপূর্ণ, তথাপি এখানে হতাশ হওয়ার কিছু নেই; বরং ধৈর্য না হারিয়ে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যেতে পারলেই জীবন হয়ে উঠবে সার্থক ও সাফল্যমণ্ডিত।
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion