মেহ রোগের লক্ষন:-
:-
১। লিঙ্গ উত্তেজিত হবার পরেই পানির মতো তরল পদার্থ বেরিয়ে যাওয়া।
২। একটুতেই লিঙ্গ উত্তেজিত হওয়া দুই/এক মিনিট পরেই লিঙ্গ আউরে আসা।
৩। প্রসাবের আগে বা পরে শরীর ঝকিমারা বা প্রসাবের বেগ ধিরে
ধিরে হওয়া।
৪। আটকা আটকা প্রসাব বা প্রসাবের শেষে মনে হয় আরও কিছু প্রসাব
ভিতরে আছে এমন অবস্থা।
৫। সকালের প্রসাব বোতলে ধরলে নিচে গামের মতো নারীকেলের মতো
ঘন পদার্থ জমে থাকা।
৬। মিলনে সময় খুবই সীমত পাওয়া।
৭। যথেষ্ট ভিটামিন খাবার খেয়েও বীর্য ঘন হতে না পারা।
৮। সহবাসের পরে শরীর একেবারে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া এবং ২য় বার যাওয়ার
অনুভূতি হারিয়ে ফেলা।
৯। অধিক মিলনে বা হস্থমৈথনে যৌন তৃপ্তি হারিয়ে ফেলা।
১০। ফোটা ফোটা প্রসাব এবং প্রসাবের বেগ ধরে রাখতে না পারা।
১১। অস্থায়ী ঔষধ সেবন না করে মিলনে যেতে না পারা।
১২। আগের তুলনায় লিঙ্গ অনেক ছোট লাগা ও গোড়ার দিকটা চিকন হওয়া।
১৩। অণ্ডকোষ সারাক্ষণ ঝুলে থাকা বা বীর্যের আঠা হারিয়ে যাওয়া।
১৪। প্রসাব পায়খানার শুরুতে বা শেষে ঘন ভাতের মারের মতো আঠা আঠা
পদার্থ লিঙ্গ দিয়ে বেরিয়ে আসা।
১৫। সহবাসের সময় লিঙ্গ শক্ত হতে না পারা এবং লিঙ্গে চিমটি কাটলে
না লাগা।
- OECD এর নীতিমালা শেয়ার হোল্ডারদের অসুবিধা সমূহ বর্ণনা কর
- OECD এর নীতিমালা শেয়ার হোল্ডার টি সুবিধা সমূহ বর্ণনা কর
- OECD নীতি শেয়ার হোল্ডারদের অধিকারের তালিকা সমূহ লিখ
- ইজারার দাতার বইতে ইজারা হিসাব সমূহ কেমন ধরনের হয়ে থাকে
- স্বল্প বিক্রয়ের সুবিধা লিখ, স্বল্প বিক্রয়ের সুবিধা আলোচনা করো