মৌলিক গণতন্ত্র কী? এর গঠন লিখ, প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে কি বুঝ?, মৌলিক গণতন্ত্র কি এর বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর

মৌলিক গণতন্ত্র কী? এর গঠন লিখ, প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে কি বুঝ?, মৌলিক গণতন্ত্র কি এর বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর

মৌলিক গণতন্ত্র কী? এর গঠন লিখ

মৌলিক গণতন্ত্র একটি শাসনতন্ত্র সিদ্ধান্ত যা প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতা বজায় রাখার উপর নির্ভর করে। মৌলিক গণতন্ত্রে শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলি নির্ধারণ করে যেন তা নাগরিকদের অধীনে থাকে, এবং একটি সংবিধান অথবা মৌলিক আইন তার কর্তব্য এবং সীমাবদ্ধতা সুনির্দিষ্ট করে।
মৌলিক গণতন্ত্রের গঠন নিম্নলিখিত উপাংশগুলির ওপর নির্ভর করে:

  1. মৌলিক হকের সংরক্ষণ: মৌলিক গণতন্ত্রে নাগরিকদের মৌলিক হক এবং স্বাধীনতা সংরক্ষণ করা হয়। এটি বাংলাদেশের মৌলিক আইন, অস্থায়ী সংবিধান ও মানবাধিকারের উপর নির্ভর করে।
  2. প্রতিরক্ষা প্রণালী: মৌলিক গণতন্ত্রে স্বাধীনতার সুরক্ষা জন্য একটি প্রতিরক্ষা প্রণালী রয়েছে। এটি শক্তিশালী ন্যায্য প্রণালী, বিচারপতির স্বাধীনতা এবং অন্যান্য সংঘবদ্ধ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাধ্যমে নাগরিকদের অধিকার ও স্বাধীনতা সংরক্ষণ করে।
  3. নির্বাচনযোগ্যতা: মৌলিক গণতন্ত্রে নাগরিকদের নির্বাচনযোগ্যতা রয়েছে। নির্বাচনের মাধ্যমে নাগরিকরা নির্বাচন করে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের নেতা ও নিয়ন্ত্রক বাছাই করে যারা তাদের নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানের কার্যকাল ধার্য করবেন।
  4. বিভাজন ও সামরিক সংঘটন: মৌলিক গণতন্ত্রে স্বাধীনতা, অধিকার এবং মতামতের সম্পূর্ণ গুরুত্ব রয়েছে। এটি বিভাজন করে সামরিক সংঘটন প্রযোজ্য করে যাতে নাগরিকরা নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে পারেন এবং স্বাধীনতার মধ্যে মতবিনিময় করতে পারেন।

মৌলিক গণতন্ত্রের এই গঠন প্রত্যেক নাগরিকের মতামত সম্পর্কে যোগাযোগ ও স্বাধীনতার মধ্যে সম্পৃক্তি নির্মাণ করে এবং সকলের সামগ্রিক উন্নতির জন্য সহায়তা করে।


আরো ও সাজেশন:-

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে কি বুঝ?

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন একটি সরকারী পদ্ধতি যার মাধ্যমে প্রাদেশিক স্তরে সরকার প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি একটি ব্যক্তিগত স্তর যাতে প্রাদেশিক সমস্যাদির নিঃশঙ্ক সমাধান ও উন্নয়নের দায়িত্ব গ্রহণ করে। প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনে, প্রাদেশিক নির্বাচন দ্বারা নির্বাচিত প্ৰতিষ্ঠান বা কর্মীদের মাধ্যমে সরকার নির্বাচন করা হয় এবং স্থানীয় সমস্যার সমাধানে এই সরকারগুলির দায়িত্ব থাকে।

[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের কার্যক্রমগুলি প্রাদেশিক সরকারের হাতে থাকে এবং স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড সঞ্চালনের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। এটি স্থানীয় সরকারের প্রাদেশিক ব্যবস্থাপনা, স্থানীয় আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, পরিবহন, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং বাসস্থান নির্মাণ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমগুলির জন্য দায়িত্বশীল।

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন মাধ্যমে স্থানীয় সমস্যাগুলির সমাধান ও উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতা এবং স্বায়ত্তশাসন আমলের মাধ্যমে জনগণের সংক্রান্ত সমস্যাদির সমাধান নিশ্চিত করা হয়। এটি একটি সুশাসন পদ্ধতি যা দেশের নির্দিষ্ট অংশে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন ও উন্নয়নের জন্য সংস্থাগুলি ও অনুষ্ঠানগুলি গঠিত করে।

Leave a Comment