বিষয়:যে ভাবে স্বামীর মনের রানি হতে পারেন,কী ভাবে হবেন স্বামীর মনের রানি,স্বামীর মনের রানি হতে যা করবেন,সঙ্গীর মন পেতে যা করবেন,বরকে কীভাবে খুশি রাখেন রানী,স্বামীর প্রতি স্ত্রীর করণীয়
কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। কিন্তু সম্প্রতি আমরা দেখছি প্রেম করে বিয়ে করেও ভেঙে যাচ্ছে অনেকের সুখের সংসার। লেগে আছে দাম্পত্য কলহ। হারহামেশেই হচ্ছে বিয়েবিচ্ছেদ।
তবে এই বিয়েবিচ্ছেদের ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় নারী-পুরুষ উভয়ই দায়ী। কিন্তু সংসার টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন দু’জন-দুজনকে বোঝা আর ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে।
অনেক নারী বুঝে উঠতে পারেন না কেমন করে স্বামীর মনের রানি হওয়া যায়। কিভাবে স্বামীর মন রক্ষা করে চলা যায়। স্বামীকে বুঝতে পারলে হবে আপনার সুখের সংসার।
আসুন জেনে নেই কীভাবে হবেন স্বামীর মনের রানি।
ভাল আচরণ
স্বামীর সঙ্গে সব সময় ভালো আচারণ করুন। স্বামীর ঘরে ও বাইরের সমস্যাগুরো বোঝার চেষ্টা করুন। কখনো অকারণে রাগ দেখাবেন না। সবকিছু নিজেদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা করুন।
বিশ্বাস
সংসারে সুখী হতে হলে স্বামী-স্ত্রী উভয় নিজের মধ্যে বিশ্বাস ও শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হবে। অকালে অবিশ্বাস সংসারের ধ্বংস ডেকে আনে।
পছন্দের খাবার রান্না
ছেলেরা বেশির ভাগ সময় বাইরে কাটায়। তাই সব বেলা তার ঘরে খেতে পারে না। তাই স্বামীকে খুশি রাখতে তার পছন্দের খাবার নিজের হাতে রাধুন। দেখবেন তিনি অনেক খুশি হবেন।
বিশেষ দিনে উপহার
বিশেষ দিন যেমন বিবাহবার্ষিকী, জন্মদিনের স্বামীকে উপহার দিন। বিশেষ দিনের উপহার কে না পছন্দ করে বলেন। এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বন্ধন দৃঢ হয়।
শারীরিক মেলামেশা
শারীরিক মেলামেশার ক্ষেত্রে স্বামীকে সময় দিন। কারণ কর্মজীবনে দীর্ঘ ক্লান্তির মধ্যে শরীরিক মেলামেশা একটি বিনোদন। এতে সম্পর্ক ভালো থাকে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সাজগোজ
পুরুষরা সব সময় নারীদের সুন্দর পোশাক ও সাজগোজে দেখতে পছন্দ করে। তাই সারা দিন যতই ব্যস্ত থাকুন, রাতে ঘুমানোর আগে নিজেকে গুছিয়ে নিন। এছাড়া সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন।
ভুল ক্ষমা করা
সংসারে অনেক ভুলবোঝাবুঝি ও সমস্যা হতেই পারে। তাই স্বামী কোনো ভুল করলে তাকে খোলামেলা বলেন এবং মীমাংসা করে নেন। ক্ষমা মহৎ গুণ।
যে ভাবে স্বামীর মনের রানি হতে পারেন,কী ভাবে হবেন স্বামীর মনের রানি,স্বামীর মনের রানি হতে যা করবেন,সঙ্গীর মন পেতে যা করবেন,বরকে কীভাবে খুশি রাখেন রানী,স্বামীর প্রতি স্ত্রীর করণীয়