লর্ড ওয়েলেসলির অধীনতামূলক মিত্রতা ব্যবস্থা ব্যাখ্যা কর। কিভাবে ইহা কার্যকরী হয়েছিল?

লর্ড ওয়েলেসলির অধীনতামূলক মিত্রতা ব্যবস্থা ব্যাখ্যা কর। কিভাবে ইহা কার্যকরী হয়েছিল?


ভূমিকা : কোম্পানি শাসনের এক ক্রান্তিলগ্নে ১৭৯৮ সালে লর্ড ওয়েলসলী বঙ্গ ভারতের গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত হয়ে এসে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য কতিপয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তার মধ্যে অন্যতম ও স্বনামধন্য হ ভারতে তার ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিস্তারে অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি।

নিজ যোগ্যতা ও বুদ্ধিবলে চরম সাম্রাজ্যবাদী কুটনীতি দ্বারা তিনি ব্রিটিশ বিরোধী শক্তিকে নির্মূল করে এদেশে ইংরেজ আধিপত্যকে স্থায়ী ভিত্তি দিতে প্রয়াস পান। তিনি অত্যন্ত কৃতিত্ব, কুশলতা ও অভিনব চাতুর্যপূর্ণনীতি কৌশলে অধীনতামূলক মিত্র নীতি দ্বারা ভারতের শক্তিশালী রাজ্যগুলোকে তার সাম্রাজ্যভুক্ত করে নেন ।

পটভূমি : তার পূর্বেকার নিরপেক্ষনীতির ফলে এদেশে দেশীয় রাজা ও ফরাসিদের প্রভাব এতটা বেড়ে যায় যে তা ব্রিটিশ শাসনকে অনেকাংশে দুর্বল করে ফেলেছিল। এমতাবস্থায় কোম্পানি সরকারকে কতিপয় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছিল- যেমন

১. ইংরেজদের মোকাবেলা করার উদ্দেশ্যে টিপু সুলতান ফরাসি, তুর্কি ও দেশীয় শক্তির সাহায্য পেতে চেষ্টা করেন। অন্যদিকে খরদার যুদ্ধে ইংরেজদের প্রতিশ্রুত শক্তি সাহায্য না পেয়ে ইংরেজ বিমুখ হয়ে নিজাম ফরাসিদের সহায়তায় এক শিক্ষিত সেনাবাহিনী গড়ে তোলেন।

৩. ধীরে ধীরে মারাঠা রাজ সিদিরাজ শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল ।

8. ৫. ৬. . দ্বিগ্রীজয়ী ফরাসি বীর নেপোলিয়নের ভারত বিজয়ের কল্পনায় ইংল্যান্ড সন্ত্রস্ত্র ছিল। পরস্পর বিবদমান ভারতীয় শাসকদের মধ্যে ইউরোপীয় সামরিক শক্তি সাহায্য লাভের চেষ্টা। কাবুল শাসক জামাল শাহ ভারত আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।

৭. সবিশেষ ঐ সময়ে কোম্পানির আর্থিক দুর্গতি দেখা দিয়েছিল। কোম্পানির এই সংকুল পরিস্থিতিতে লর্ড ওয়েলসলীর মত একজন দূরদর্শী শাসক কার্যভার গ্রহণ করেই ভারত হতে ফরাসি প্রভাব নির্মূল করতে ও ভারতে ব্রিটিশ শক্তিকে সার্বভৌম শক্তিতে পরিণত করতে অধীনতামূলক মিত্রতা নামে এক চাতুর্যপূর্ণ অভিনব নীতি গ্রহণ করেন । অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি : দেশীয় রাজন্যবর্গদের সামরিক শক্তির বিলোপ সাধন করে ভারতে এক শক্তিশালী ব্রিটিশ সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে পূর্বেকার জন শোরের নিরপেক্ষনীতির পরিবর্তে লর্ড ওয়েলসলী যে কূটকৌশলী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করে, ইতিহাসে এটাই অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি নামে পরিচিত। দেশীয় রাজ্যগুলোকে ফরাসি সামরিক সাহায্যের পরিবর্তে ইংরেজ কোম্পানির সামরিক অধীনতার ভিত্তিতে গঠিত বলে ওয়েলসলী তার প্রবর্তিত নীতির নামকরণ করেন অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি । মিত্রতা নীতির পন্থা ঃ তিনি নিচের তিনটি পন্থাকে তার আধিপত্যনীতিকে কার্যকারী করার হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করেন। যেমন- >. ইংরেজ বিরোধী যেসব ভারতীয় রাজ্য ছিল তাদের সামরিক শক্তিকে নির্মূল করা । ২. বশ্যতামূলক সন্ধিনীতির দ্বারা দেশীয় রাজাদের কোম্পানির অধীনতা স্বীকারে বাধ্য করা। যে সব রাজারা দুর্বল বলে কোম্পানির বশ্যতা স্বীকার করেছে কোন না কোন অজুহাতে ঐসব রাজ্য গ্রাস করা। মিত্রতা নীতির বৈশিষ্ট্য :

এ নীতির বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ :

 এ নীতির মাধ্যমে কোম্পানি বশ্যতামূলক সন্ধি স্বাক্ষরকারী ভারতীয় রাজাদের প্রতিশ্রুতি দেয় যে, সকল প্রকার বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ আক্রমণ থেকে কোম্পানি তাদের রক্ষা করবে। এজন্য মিত্র রাজার রাজ্যে ব্রিটিশ সেনাপতির অধীনে একদল ইংরেজ সেনা রাখার ব্যবস্থা করা হয় ।

এই শোরোবিক থাকবে একজন ইংরেজ সেনাপতির হাতে। এই ইংরেজ সেনাদলের বার বছরে অন্য দেশীয় রাজাগুলো তাদের একাংশ কোম্পানিকে নিতে বাধ্য চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী মিস রাজা কোম্পানির অনুমতি ব্যতীত অপর কোন রাজা

১. হামাদের নিজাম । ১৮৮০ সালে ওয়েলসণী এই নীতির প্রথম শিকার হন হায়দ্রাবাদের নিজাম। মারাঠা আক্রমণের ভয়ে ও রাজ্যের নিরাপত্তার জন্য নিজাম ইংরেজদের সাথে ঐ সন্ধিচুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে ইংরেজ সেনাদের বায় নির্বাহের জন্য নগদ অর্থের পরিবর্তে তার রাজ্যের ভঙ্গভদ্রা ও কৃষ্ণ নদীর দক্ষিণাংশ কোম্পানিকে দেন। এভাবে তার রাজ্য ফরাসি প্রভাব মুক্ত হয়ে ইংরেজ নির্ভর হয়ে পড়ে এবং উত্তরোত্তর ব্রিটিশ সেনা বৃদ্ধি পেতে থাকে, যা মহীশুর যুদ্ধের সময় কোম্পানির বিশেষ কাজে লাগে।

২. মহীশুরের টিপু সুলতান। এরপর লর্ড ওয়েলসণী মহীশুরের টিপু সুলতানকে তার এ নীতি মহলের আহ্বান জানালে পরাক্রমশালী স্বাধীন টিপু এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে ইংরেজদের সম্মিলিত বাহিনীর সাথে র্থ প-ম তর যুদ্ধে টিপু সুলতান পরাজিত ও নিহত হন এবং মহীশুরের অধিকাংশ রাজ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়।

৩. অযোদ্ধা । এরপর কোম্পানি তার সাম্রাজ্যবাদী নীতির এই কালোহাত অযোধ্যার দিকে বাড়িতে অযোধ্যার নবাবকে কাবুলের সম্ভাব্য আক্রমণের ভয় দেখায় এবং অযোধ্যায় কুশাসকের অভিযোগে এ নীতি গ্রহণে বাধ্য বিনিময়ে ইংরেজ সেনাদের ব্যয়ভারের জন্য গোরক্ষপুর, রোহিলা, খণ্ড ও দোয়াব অঞ্চল ইংরেজদেরকে ছেড়ে দিতে বাধ্য করেন। মূলত কোম্পানি তার উত্তর পশ্চিম সীমান্ত রক্ষার জন্যই অযোধ্যাকে নিয়ন্ত্রণে এনেছিল।

৪. মারাঠা নীতি : মারাঠা রাজ যশোবন্ত রাও পুনা হতে বিতাড়িত হয়ে অনন্যোপায় হয়ে ইংরেজদের সাথে ১৮০২ সালে Treaty of obasscin চুক্তি দ্বারা লর্ড ওয়েলসলীর নীতি জেনে নেন এবং সন্ধির শর্তানুসারে সৈন্যদের ব্যয়নির্বাহের জন্য রাজ্যের একাংশ ছেড়ে পুনরায় পুনায় প্রতিষ্ঠিত হন। ১৮০২ সালে স্বাক্ষরিত বেসিনের সন্ধি ছিল ওয়েলসলীর কুটনৈতিক দক্ষতার শ্রেষ্ঠতম ফসল, যার দ্বারা তিনি কার্যত দাক্ষিণাত্যে একাধিপত্য লাভ করে এবং এর মাধ্যমে যশোবন্ত রাও তার বৈদেশিক সম্পর্ক ও নীতি কোম্পানির হাতে তুলে দেয়।

৫. সিন্ধিরা ও ভোগলে বিদ্রোহ সিন্ধিয়া, ভোসলে ও হোলকার প্রভৃতি মারাঠা সামস্ত সর্দারেরা ও সন্ধি মানতে অস্বীকৃতি করলে দ্বিতীয় ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধ শুরু হয়। এ যুদ্ধে সিন্ধিয়া ও ভোসলের বাহিনী ইংরেজদের হাতে পরাজিত হ মিত্রচুক্তিতে আবদ্ধ হয় এবং সমগ্র দোয়াব অঞ্চল ইংরেজদের অধিকারে আসে।

৬. সুরাট : উত্তরাধিকার বিরোধের সুযোগ নিয়ে লর্ড ওয়েলসলী সুরাটের অপুত্রক নবাবের মৃত্যুর পর তার ভাইয়ের দাবি অগ্রাহ্য করে তাকে বাৎসরিক ভাতার বিনিময়ে তার কাছে শাসনভার অর্পণ করে সুরাট রাজ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করে নেন।

৭. অন্যান্য রাজ্যে প্রয়োগ তার রাজ্যবিস্তার নীতির তৃতীয় পর্যায় ছিল প্রতিবেশি এবং আমন্ত্রিত রাজ্যগুলোকে বিভিন্ন অজুহাতে হরণ করে। এ পর্যায়ে তাঞ্জোর, কর্ণাটক ও হোনেকারের সাথে যুদ্ধে জয়ী হয়ে বিভিন্ন রাজ্য ইংরেজ কোম্পানির রাজ্যভুক্ত হয়। লর্ড ওয়েলসনীয় যুক্তিছিল এ রাজ্যবিস্তার নীতি দিয়ে তিনি দেশীয় রাজাদের কুশাসন হতে জনগণকে মুক্তি দেবে এবং সেজন্য তিনি দলে বলে কলাকৌশলে পর রাজ্য গ্রাস করে এবং পরবর্তীকালে ডালহৌসী ও তার এ সাম্রাজ্যবাদী নীি গ্রহণ করে, তাই লর্ড ওয়েলসলীকে Stout annexationist বলে। কিন্তু তার এ রাজ্যবিস্তার নীতি ইংরেজ কর্তৃক সমর্থিত হয়নি, কেননা এতে কোম্পানির প্লান অনেক বেড়ে যায়, তাই ১৮০৫ সালে ওয়েলসণীকে দেশে ডেকে পাঠানো হয়।

মিত্রতা নীতির ফলাফল ৪ এ নীতির কার্যকারিতায় ভারতীয় রাজাদের স্বাধীনতা বিসর্জন যায় ও তাদের প্রভাব প্রতিপত্তি, মানসম্মান হ্রাস পায় এ সম্পর্কে ঐতিহাসিক মিল বলেন, “দেশীয় শাসকদের আমলে প্রজাপীড়ন সীমিত ছিল। কিন্তু বিদেশীদের হাতে তা চরমে পৌঁছে।” টমাস মনরোর মতে, যখন এ নীতি প্রয়োগ করা হয় তখন উহার ফলস্বরূপ গ্রামের সমৃদ্ধি বিনষ্ট হয়, এমনকি গ্রাম জনশূন্য হয়ে পড়ে। ভারতীয় উপমহাদেশে অধীনতা নীতির ফলাফল ছিল নিম্নরূপ : অতিরিক্তি কর কোম্পানিকে দিতে গিয়ে জমিদারেরা প্রজাদের উপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেয়।

দেশীয় রাজাদের নিজ খরচে কোম্পানির সৈন্যবাহিনী পুষতে হয়েছিল। এর ফলে ভারতীয় রাজাদের মনোবল ভেঙ্গে যায় ও বিবিধ অমঙ্গল সাধিত হয়। দেশীয় রাজারা কোনভাবেই কোম্পানির যে কোন রকম বিরোধীতা করার বৈধতা হারিয়ে ফেলে।

এই চুক্তির ফলে বিদেশী সেনাদল দেশীয় রাজাদের কার্যত সবরকম রাজশক্তি অবরুদ্ধ করে ফেলে। এর ফলে দেশীয় রাজারা কোম্পানির পুতুল রাজায় পরিণত হয়। সমালোচনা : এ নগ্ন সাম্রাজ্যবাদী ও জবরদস্তিমূলক মিত্রনীতি চুক্তিতে বলি হয়ে অনেক ভারতীয় রাজা তাদের স্বাধীনতা হারায়, যে চুক্তি অসংখ্য ত্রুটি যুক্ত ছিল। ভারতীয় রাজাদের জন্য এটা ছিল এক ভয়ংকর অবমাননাকর সাম্রাজ্যবাদী অক্টোপাস। কোন কোন ক্ষেত্রে চুক্তিবদ্ধ দেশীয় রাজারা কোম্পানিকে অর্থ প্রদানের জন্য প্রজাদের উপর অতিরিক্ত চাপ দিত। টমাস মনরো এর মতে, “যেখানে এই চুক্তি স্থাপিত হত সেখানে ক্ষয়িষ্ণু ও জনহীন গ্রাম দেখা যেত। সর্বোপরি এ নীতির কোন গণতান্ত্রিক চরিত্র ছিল না, কেননা কারো সুবিধা অসুবিধা গ্রাহ্য না করেই অন্যদের উপর এ চুক্তি চাপিয়ে দেয়া হত।”

উপসংহার ও উপরিউক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, লর্ড ওয়েলসৃলি কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে ব্রিটিশ স্বার্থে কোম্পানির স্বার্থে অধিনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রয়োগ করে ভারতীয়দের স্বার্থে আঘাত হানলেও কোম্পানির অবস্থার উত্তরণে সক্ষম হন। এছাড়া ব্রিটিশ ভারতে কোম্পানির এক বিপদসংকুল সময়ে শাসনভার গ্রহণ করে নিজ শক্তি ও মেধা বলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে বিস্তৃত করে নিজেকে একজন সার্থক সাম্রাজ্যবাদী হিসেবে ভারতের ইতিহাসে জায়গা করে নিতে সক্ষম হন। তাই তিনি ভারতীয়দের স্বার্থে ঘৃণীত হলেও কোম্পানির স্বার্থে প্রশংসনীয় ছিলেন।

প্রশ্ন সমাধান: পরিক্ষার জন্য ১০০% কমন স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস এক সাথে


ক-বিভাগ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর লিংক


খ ও গ -বিভাগ প্রশ্ন এবং উত্তর লিংক

  • ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সামাজিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পটভূমি আলোচনা কর- উত্তর লিংক
  • পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের সামাজিক বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও – উত্তর লিংক
  • পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনৈতিক বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও উত্তর লিংক
  • পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও উত্তর লিংক
  • ১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের সামাজিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যে বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও – উত্তর লিংক
  • ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ পটভূমি বিশ্লেষণ কর – উত্তর লিংক
  • বাংলার সমাজ কাঠামোতে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রভাব আলোচনা কর- উত্তর লিংক
  • ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ ও ফলাফল ব্যাখ্যা কর- উত্তর লিংক
  • ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ কি ছিল – উত্তর লিংক
  • পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকচক্র পূর্ব বাংলাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কি কি কৌশল অবলম্বন করেছিল আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • পাকিস্তান কি প্রকৃতপক্ষে গণতান্ত্রিক প্রকৃতির ছিল আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ছয় দফা আন্দোলনের দাবিগুলো আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে ছয় দফার গুরুত্ব আলোচনা কর উত্তর লিংক
  • ৬ দফা আন্দোলন উচ্চ শ্রেণীর লোকদের কর্মসূচি হওয়া সত্ত্বেও কেন পূর্ব বাংলার সর্বশ্রেণীর সমর্থন লাভ করেছিল?- উত্তর লিংক
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে ছয় দফা কর্মসূচির প্রভাব মূল্যায়ন কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর উত্তর লিংক
  • যুক্তফ্রন্টের ২১ দফার মূল দাবিগুলো লেখ- উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠনের রাজনৈতিক পটভূমি আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে মুসলিম লীগের ভরাডুবির কারণ – উত্তর লিংক
  • “১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে যথেষ্ট অবদান রেখেছে”- তুমি কি এ উক্তির সাথে একমত? – উত্তর লিংক
  • “ভাষা আন্দোলন ছিল মূলত সাংস্কৃতিক আন্দোলনের আবরণে একটি আর্থসামাজিক আন্দোলন”– উক্তিটি মূল্যায়ন কর। – উত্তর লিংক
  • বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী বিকাশে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়নের ক্ষেত্রে ১ম গণপরিষদ কোন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল তা আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ সালে ভারত কেন বিভক্ত হয়? এটা কি অপরিহার – উত্তর লিংক
  • কি ঘটনা ও অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত বিভক্ত হয়েছিল? এ বিভক্তি কি অপরিহার্য ছিল?– উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির কারণ সমূহ – উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ সালের ভারত বিভক্তি ও ব্রিটিশ শাসনের অবসান – উত্তর লিংক
  • কোন আইন দ্বারা ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হয়েছিল?- উত্তর লিংক
  • ধর্মের ভিত্তিতে কেন ভাগ হয়েছিল ভারত-পাকিস্তান?- উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ এর ভারত ভাগ: ব্রিটিশদের পতন ও ভারত-পাকিস্তানের স্থায়ী সংঘাত- উত্তর লিংক
  • ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের প্রেক্ষাপট/পটভূমি – উত্তর লিংক
  • লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে কি পাকিস্তান সৃষ্টির বীজ নিহিত ছিল – উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রবর্তিত প্রাদেশিক আইনসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলির বিবরণ দাও- উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য ও ধারাগুলো আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে গভর্নর জেনারেলের ক্ষমতা ও কার্যাবলী ব্যাখ্যা কর- উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে ফেডারেল আইনসভার গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা কর – উত্তর লিংক
  • খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন কেন সংঘটিত হয়েছিল? এ আন্দোলনের ফলাফল ব্যাখ্যা কর। কি কারণে এ আন্দোলন ব্যর্থ হয়? – উত্তর লিংক
  • খিলাফত আন্দোলন কি?, খিলাফত কারা এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন, খিলাফত আন্দোলন ব্যর্থ হয় কেন – উত্তর লিংক
  • অসহযোগ আন্দোলন কি? অসহযোগ আন্দোলনেরর পটভূমি ব্যাখ্যা কর। কেন এটা ব্যর্থ হয় – উত্তর লিংক
  • ১৯১৯ সালের দ্বৈত শাসনব্যবস্থা বলতে কি বুঝ?, দ্বৈত শাসনব্যবস্থার প্রকৃতি ও পরিধি আলোচনা কর। – উত্তর লিংক
  • স্বদেশী আন্দোলন কি? স্বদেশী আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯০৬ সালের সিমলা ডেপুটেশনের পটভূমি ব্যাখ্যা কর। সিমলা ডেপুটেশন কি মুসলমানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল? উত্তর লিংক
  • ১৯০৬ সালে কেন মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল?, মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর। – উত্তর লিংক
  • ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর- উত্তর লিংক
  • ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার ইতিহাস আলোচনা কর – উত্তর লিংক

Leave a Comment