প্রশ্ন সমাধান: শিশু ও মাতৃ মৃত্যু হ্রাস ও কমিউনিটি ক্লিনিক সম্পর্কে টিকা লেখ, কমিউনিটি ক্লিনিক বাঁচায় প্রাণ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও শিশু বিকাশ, মাতৃস্বাস্থ্য ও নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে হবে
শিশু ও মাতৃমৃত্যু হ্রাস: ৫০ বছরে মা ও শিশু মৃত্যুহার কমেছে। মা ও শিশু মৃত্যুহার হাসে উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। ধারাবাহিক সাফল্যে দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে। ২০১৯ সালের ভাইটাল স্ট্যাটিসটিক্স অব বাংলাদেশের তথ্যমতে, ২০০৪ সালে প্রতি হাজারে জীবিত জন্মে মাতৃ মৃত্যুহার ছিলাে ৩ দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশে।
এদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মা ও শিশু মৃত্যুহার কমানাের কৌশলপত্রের তথ্যমতে, ২০০৯ সালে প্রতি লাখ সন্তান প্রসবে মাতৃ মৃত্যুহার ছিলাে ২৫৯ জন। সম্প্রতি সংখ্যাটা কমে দাঁড়িয়েছে ১৬৫ জনে। গত ১০ বছরে মাতৃমৃত্যুহার কমেছে প্রতি লাখ জীবিত জন্মে প্রায় ৯৪ জন।
এদিকে শিশু মৃত্যুহারও উল্লেখযােগ্যভাবে কমেছে। স্বাধীনতার সময় শিশু মৃত্যুহার ছিলাে এক হাজার জনের মধ্যে ১৪১ জন। এখন তা ২১। অর্থাৎ শিশু মৃত্যুর হার কমেছে ৮৫ শতাংশ। শিশু মৃত্যুহার হ্রাসে সাফল্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমডিজি অ্যাওয়ার্ড-২০১০ অর্জন করেছে।
গত ৫০ বছরে মা ও শিশুস্বাস্থ্যের উন্নতিতে বাংলাদেশের অর্জন গুরুত্বপূর্ণ। শিশু মৃত্যুহার হাসে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। শূন্য থেকে পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুর মৃত্যুহার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্যকে ইতােমধ্যে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) স্বীকৃতি দিয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের টার্গেট নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সরকারের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যু প্রতি হাজারে ৫০ জনের নিচে নামিয়ে আনা।
বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, ১৯৭২ সালে এক হাজার শিশু জন্ম নেয়ার পর ১৪১টি শিশু মারা যেতাে বয়স এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগে। আর এখন মারা যায় ২১টি শিশু। পাকিনে এখন শিশু মৃত্যুর হার ৫৫। বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি। অথচ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বছরে পাকিস্যুনে শিশু মৃত্যুর হার বাংলাদেশের চেয়ে কম ছিলাে। সংখ্যাটি ছিলাে ১৩৯। জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, স্বাধীনতার পর গত ৫০ বছরে দেশের প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্য মিলেছে।
এক্ষেত্রে মা ও শিশু মৃত্যুহার হ্রসেও পিছিয়ে নেই। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভূমিকা রয়েছে দেশের পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মাঠকর্মীদের। তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা তৈরি, জরুরি ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা এবং পরামর্শ প্রদান।
এছাড়াও স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, নারী শিক্ষার প্রসার, নিরাপদ মাতৃত্ব গ্রহণ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও টেলিমেডিসিন সেবার প্রদান, প্রাতিষ্ঠানিক সন্তান জন্মদান, সন্তান প্রসব পরবর্তী সেবা প্রদান, সমপ্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি, ডায়রিয়াজনিত রােগনিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, পুষ্টি কর্মসূচি শিশুস্বাস্থ্যের উন্নতিতে ভূমিকা রেখেছে। কৃমিনাশক, ভিটামিন ‘এ’ কর্মসূচি শিশুদের অবস্থার উন্নতি করেছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে স্বাধীনতার পর থেকেই মাতৃস্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, শিশুপুষ্টি এসব বিষয়ে সরকার গুরুত্ব দিয়েছিল। দেশের সংবিধানে, বিভিন্ন সময়ে নেয়া পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, স্বাস্থ্যনীতি এবং সর্বশেষ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত কর্মসূচিতে এসব বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়।
কমিউনিটি ক্লিনিক: কমিউনিটি ক্লিনিক বাংলাদেশের সর্বনিম্ন স্তরের স্বাস্থ্যসেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান। সারা দেশে প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক এখন চালু আছে। ৬ হাজার গ্রামীণ মানুষের জন্য একটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরির কথা ছিল। এখন প্রায় ১২ হাজার মানুষের জন্য একটি করে ক্লিনিক চালু আছে। ২০২২ সালের মধ্যে আরও প্রায় এক হাজার ক্লিনিক তৈরির পরিকল্পনা সরকারের আছে।।
আরো ও সাজেশন:-
পটভূমি: দেশের জনগন নির্দিষ্ট মানসম্মত প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
সরকার ১৯৯৮ সালের ০১ জুলাই থেকে স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সেক্টর কর্মসুচী বা Health and Population Sector Programme (HPSP) বাস্তবায়নের কাজ হাতে নেয়। উক্ত কর্মসুচির আওতায় ‘অত্যাবশ্যক সেবা প্যাকেজ এর মাধ্যমে গ্রামীণ জনগণের দোরগােড়ায় একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্র থেকে সমন্বিত স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে গ্রাম/ ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এই উদ্দেশ্যে মেট্রোপলিটন ও পৌর এলাকা ব্যাতীত কমবেশী ৬০০০ জনগণের জন্য ১টি করে সারা দেশে সর্বামােট প্রায় ১৮০০০ কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এর মধ্যে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিদ্যমান/নির্মিত প্রায় ৪,৫০০ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে জনবল পদায়ন এবং আসবাবপপ্প, যন্ত্রপাতি, ঔষধপত্র ও অন্যান্য সহায়ক দ্রব্য সরাহের মাধ্যমে কেন্দ্রসমূহের পার্শ্ববর্তী এলাকার জনগণকে কমিউনিটি ক্লিনিক হতে প্রদেয় সেবা প্রদানের সুযােগ রয়েছে।
অবশিষ্ট এলাকার জনগণের জন্য কমবেশী ১৩,৫০০ নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের পরিকল্পনা সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রণালয় ১৯৯৯ সালের এপ্রিল মাসে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন সংক্রান্ত একটি নীতিমালা জারী করে। উক্ত নীতিমালায় কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ এবং এর পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, তথ্বাবধান ও নিরাপত্তা বিধানে গ্রামীন জনগােষ্ঠীকে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থার সাথে সম্পৃক্তকরণের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।
এই ব্যবস্থায় সরকার এককালীন অর্থ বরাদ্দের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করবে এবং ক্লিনিকের যথাযথ পরিচালনা ও সেবা প্রদানের জন্য প্রয়ােজনীয় জনবল, ঔষধপপ্প ও আসবাবপত্রের সরবরাহ প্রতিস্থাপন নিশ্চিত করবে। পক্ষান্তরে সংশিষ্ট জনগােষ্ঠী
স্থান নির্বাচন, সরকারের অনুকুলে প্রয়ােজনীয় জমিদান, নির্মাণ কাজ তদারকী, দৈনন্দিন পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্ব পালন করবেন। সরকারি পদ্ধতির আওতায় তত্ত্বাবধানের পাশাপাশি সংশিক্ষষ্ট জনগােষ্ঠী তাদের এলাকার প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত কমিউনিটি গ্রুপের মাধ্যমে ক্লিনিকের সেবা ব্যবস্থাপনার সার্বিক কার্যক্রম সহযােগিতা করবে। উল্লেখ্য যে, (১৯৯৮-২০২২) পর্যন্ত ১৪,১৪১টি কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করা হয়। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিদ্যমান প্রায় ৪,৫০০ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা প্রতিষ্ঠানে স্ব-স্ব অধিদপ্তর কর্তৃক কমিউনিটি প্রদেয় সেবাসমূহ দেওয়া হচ্ছে। সরকার ১৩,৫০০ কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রােভাইডার (CHCP) এর নিয়ােগ প্রদান করেছে। উক্ত নিয়ােগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ৩ মাসের মৌলিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ই-হেলথ প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তারই অংশ হিসেবে প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিক কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযােগের আওতায় আনা হয়েছে। সংশিষ্ট কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রােভাইডার (CHCP) কমিউনিটি ক্লিনিক এলাকার প্রয়ােজনীয় স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য সংরক্ষণ, হালনাগাদ করণসহ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য এগুলি ব্যবহার করবেন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
পাশাপাশি উধ্বর্তন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের সাথে সার্বক্ষনিক যােগাযােগ রক্ষা, তথ্য আদান-প্রদান, রােগী ব্যবস্থাপনা ও রেফারেল বিষয়ে পরামর্শ নেয়ার ব্যবস্থা থাকবে। সরকারি/বেসরকারি যে কোন সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা ইত্যাদি কার্যক্রম নীতিমালা ও নির্দেশনার ভিত্তিতে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে এবং কমিউনিটি গ্রুপ ও কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রােভাইডার ক্ষারা স্থানীয় পর্যায়ে সমন্বয় করা হবে। কমিউনিটি ক্লিনিক এর মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে স্থানীয় জনগােষ্ঠী থেকে মনােনীত/নির্বাচিত কমিউনিটি গ্রুপ। এ গ্রুপ সেবা প্রদানকারী এবং সেবাগ্রহণকারী উভয়ের মধ্যে সেতুবন্ধ হিসাবে কাজ করবে। এ গ্রুপের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং কর্মতৎপরতা কমিউনিটি ক্লিনিক এবং স্থানীয় জনগােষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবার মানােন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
সেবাপ্রদনকারী: কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রােভাইডার
প্রথম কমিউনিটি ক্লিনিক: ২৬ এপ্রিল ২০০০ সালে গােপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পাটগাটি উপজেলায় গিমাডাঙ্গায় স্থাপিত হয়।
রেফারেল সিস্টেম: কমিউনিটি ক্লিনিক → ইউনিয়ন সাবসেন্টার → উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স → জেলা সদর হাসপাতাল → মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল → স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
কমিউনিটি ক্লিনিকের কাজ:
১. সাধারণ রােগের চিকিৎসা
২. মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা
৩. (EPI) সেবা
৪. ডায়রিয়া প্রতিরােধ ও নিয়ন্ত্রণ
৫. গর্ভবতীদের সেবা।
৬. পরিবার পরিকল্পনা পরামর্শ, সেবা ও উপকরণ বিতরণ।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহ হতে প্রদেয় সেবাসমূহঃ
১) সদ্য বিবাহিত ও অন্তসত্ত্বা মহিলাদের নিবন্ধিকরণ ও সম্ভাব্য প্রসব তারিখ সংরক্ষণ।
২) মহিলাদের প্রসব-পূর্ব, প্রসবকালীন, প্রসব-উত্তর এবং নবজাতকদের সাধারণ সেবা প্রদান।
৩) সদ্য প্রসবকারিণী (৬ সপ্তাহের মধ্যে) এবং শিশুদের (বিশেষত মারাত্মক পুষ্টিহীন, দীর্ঘ মেয়াদী ডায়রিয়া রােগে এবং হামে আক্রান্ত) ভিটামিন এ ক্যাপসুল প্রদান।
৪) মহিলা ও কিশাের-কিশােরীদের রক্তস্বল্পতা সনাক্ত করা এবং প্রয়ােজনীয় চিকিত্সা প্রদান।
৫) সময়মত শিশুদের প্রতিষেধক (যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া, হুপিং কফ, পােলিও, ধনুস্টংকার , হাম ও হেপাটাইটিস| বি) এবং ১৫-৪৯ বছর বয়সী মহিলাদের ধনুস্টংকার প্রতিষেধক টিকা প্রদান।
৬) এক থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের ৬ মাস পর পর প্রয়ােজনীয় পরিমাণ ভিটামিন এ খাওয়ানাে এবং রাতকানা রােগে আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
৭) জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধিকরণ ।
৮) আয়ােডিনের স্বল্পতা, কৃমি, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ (ARI), যক্ষা (DOTS), কুষ্ঠ (MDT পর্যানুসরণ), ম্যালেরিয়া, ত্বকের ছ€কিজনিত রােগ ইত্যাদি রােগের ক্ষেত্রে লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা কিংবা উচ্চতর হাসপাতাল/ ক্লিনিকের ব্যবস্থাপ€ অনুসরণে ঔষধ প্রদান।
৯) নবজাতকের অত্যাবশ্যকীয় সেবা
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- লিভারেজ ইজারার সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ লিখ
- লিভারেজ ইজারা বলতে কি বুঝ বিস্তারিত আলোচনা করো
- IAS 17 ও IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 vs IFRS 16 পার্থক্য, IAS 17 ও IFRS 16 মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
- আইএফআরএস ১৬ ও আইএসি ১৭ পার্থক্য । আইএফআরএস ১৬ vs আইএসি ১৭ পার্থক্য
- আই এ এস (IAS) অনুযায়ী ইজারা গ্রহীতার হিসাববিজ্ঞানের নীতিসমূহ লেখ
- এসি কারেন্ট ও ডিসি কারেন্ট