বিষয়: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে একটি ভাব সম্প্রসারণ লিখুন, ভাব সম্প্রসারণ রচনা সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে , সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে ভাব সম্প্রসারণ রচনা, সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে ভাব সম্প্রসারণ PDF Download
সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে
মূলভাব: মানুষ সামাজিক জীব। মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে। সমাজবদ্ধ হিসেবে বাস করা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। সৃষ্টির ঊষালগ্ন থেকে মানুষ মিলেমিশে বাস করে আসছে। পরস্পরের উপকার সাধন এর মধ্যে মানব জীবনের কর্তব্য সার্থকতা নির্ভরশীল। সংসারে মানুষকে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে। অপরের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করতে পারলেই তখন জীবনের সফলতা আসবে।
সম্প্রসারিত ভাব: মানুষ এই পৃথিবীতে পরস্পর নির্ভরশীল হয়ে বসবাস করে। মানুষ কখনো একা বসবাস করে না। মানুষে মানুষে মিলন যেন সম্পর্কের এক জটাজাল। মানবজীবন ব্যক্তিকেন্দ্রিক নয়। একে অন্যের কল্যাণে ব্রতী হওয়ার মাধ্যমেই মনুষত্বের পরিচয় ফুটে ওঠে। মানুষ মানুষের জন্য। মানুষের প্রতি মানুষের মমত্ববোধ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে একজন অন্যজনের পাশে দাঁড়াবে। একজন বিবেকবান মানুষের এটাই কর্তব্য।
আপন দুঃখে যেমন মানুষ কাতর হয়, তেমনি অপরের দুঃখ-বেদনাতেও সহানুভূতি ও সহমর্মিতা প্রকাশ করা উচিত। সুখে-দুঃখে একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর মধ্যেই জীবনের সার্থকতা নিহিত। নিজের স্বার্থের জন্যই জীবন নয়। এ প্রসঙ্গে ডা. লুৎফর রহমান বলেছেন, আত্মার সাত্মিক তৃপ্তির কাছে জড়দেহের ভোগসুখের কিছুই মূল্য নেই। সমাজবদ্ধ সহানুভূতিশীল মানুষ আত্মস্বার্থে মগ্ন না থেকে পরহিতে জীবন দান করতেও দ্বিধা করে না। পরোপকারের মধ্য দিয়েই জীবন কাটাতে চায়।
পারস্পরিক সহযোগিতায় এগিয়ে আসে অন্যের যে কোন বিপদে। বিপদে অন্যের পাশে দাঁড়ানো এমন মহৎ কাজ আর নেই। তাই বলা হয়েছে, আপনা রাখিলে ব্যর্থ জীবন সাধনা জনম বিশ্বের তার পরার্থে কামনা। মানুষ একে অপরের সুখ দুঃখের সাথী। একে অন্যের জন্য। এ প্রসঙ্গে কবি কামিনী রায় বলেছেন, সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। মানুষ মানুষের জন্য।
সমাজে মানুষ মাত্রই একে অপরের উপর নির্ভরশীল। কেবলমাত্র নিজের সুখ আনন্দ দেখলেই চলবেনা অপরের সুখ দুঃখ ও ভাবা দরকার। অপরের ভালো করার জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। সমাজে যারা মহৎ ব্যক্তি তারা সর্বদায় অপরের জন্য নিজের ত্যাগ স্বীকার করতে সর্বদা প্রস্তুত থাকে। আর যারা পশুর স্বভাবের তারা শুধুমাত্র নিজেদেরকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা অপরের চিন্তা কখনোই করেনা। কিন্তু মানুষ বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন তাই সে পশুর মত আচরণ করে না।
মন্তব্য: অপরের হাসি কান্না, আনন্দ বেদনা ,শরীফ হওয়ায় মনুষ্যত্বের পরিচয় এবং এতেই পাওয়া যায় নিবিড় আনন্দ । তাই আমাদের মনে রাখা উচিত ‘জনম বিশ্বের তরে পরার্থে কামনা’।
আরো ও সাজেশন:-
সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে (অথবা )
কেবল নিজের স্বার্থরক্ষাই মানব জীবনের লক্ষ্য নয়। পরস্পর পরস্পরের কল্যাণে ও উপকারের মাধ্যমেই গড়ে উঠেছে মানব সভ্যতা। পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতাই মানব জাতির সমাজ বন্ধনের ভিত্তি। এ পথেই মানুষ পায় বাঁচার আনন্দ, অর্জন করে জীবনের সার্থকতা।
প্রাণীজগতে মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের কারণ- মানুষ কেবল নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত নয়। অন্যান্য প্রাণীর মতো কেবল নিজের প্রাণ ও বংশ রক্ষাতেই সে ব্যাপৃত থাকে না, সমাজ-সভ্যতার অগ্রগতিতেও তাকে ভূমিকা রাখতে হয়। তার জীবন সমাজের সঙ্গে অচ্ছেদ্য বন্ধনে বাঁধা। সমাজ জীবনই ব্যক্তিমানুষের জীবনকে নিশ্চিন্ত, নিরাপদ, সুগম ও উন্নয়নমুখী করার নিশ্চয়তা দেয়। তাই সমাজবদ্ধ প্রতিটি মানুষ যদি সমাজের বৃহত্তর কল্যাণের জন্যে নিজ নিজ সামর্থ্য ও যোগ্যতা অনুসারে মেধা ও শ্রম না দেয় তবে সমাজের অগ্রগতি ব্যাহত হয় এবং তা শেষ পর্যন্ত ব্যক্তির জীবনেও সংকট বয়ে আনে। সমাজে অবশ্য এমন কিছু আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থপর লোক আছেন যাঁরা বৃহত্তর সমাজের কাছে তাঁদের অপরিসীম ঋণের কথা ভুলে যান। সমাজ যে মানুষের নিরাপত্তা, শান্তি-শৃঙ্খলা, সুখ-সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে, বিপদে-আপদে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় এ সত্য তাঁদের মনে থাকে না।
এঁদের এ ধরনের স্বার্থান্ধ মনোবৃত্তি সমাজের স্বার্থের বিরোধী। এঁরা কেবল যে সমাজের প্রতি দায়িত্বের কথা ভূলে যায় তা নয়, সমাজ বিচ্ছিন্নও হয়ে পড়ে। এঁদের জীবন অনেকটা গুটি বা খোলসের ভেতরে আবদ্ধ রেশম পোকার জীবনের মতোই বৃত্তবদ্ধ। এ জীবন টিকে থাকর মতো জীবন, বাঁচার মতো বাঁচা নয়। বস্তুত মানুষ সবার সঙ্গে সবার মধ্যে সবার জন্যে বাঁচে। সে বাঁচাই যথার্থ বাঁচা। যে সমাজ মানুষকে দেয় অনেক সেই সাজের জন্যে কিছু করতে পারলে জীবন কেবল সার্থক হয় না, পরের কল্যাণে আত্মত্যাগের অপরিসীম আনন্দে জীবন স্নিগ্ধ হয়। পরস্পরের মঙ্গলের চেষ্টাতেই সমাজের কল্যাণ হয়, মানুষের জীবন হয় সার্থক।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে (অথবা )
মূলভাব : মানুষের পারস্পরিক সাহায্য ও সহানুভূতির মধ্য দিয়েই মানবকল্যাণ সূচিত হয় । স্বার্থান্ধতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা মানবতার পরিপন্থী।
সম্প্রসারিত-ভাব : মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে এটাই মানবতার দাবি । পারস্পরিক সহৃদয় সহযােগিতার মধ্য দিয়ে মানুষের জীবন সুষম বিকাশের সুযােগ লাভ করে, সমাজে কল্যাণের শুভ চেতনা পল্লবিত হয়ে উঠে। স্বার্থান্ধতা ও আত্মসুখের বিভােরতায় মনুষ্যত্বের অপমান হয়, জীবন পদে পদে বিপত্তির শিকার হয় ও সমাজপ্রগতি থমকে দাঁড়ায় । অপর দিকে নিঃস্বার্থ সহযােগিতা ও সমন্বিত প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে মানুষ মনুষ্যত্বের লালনে আত্মসুখ লাভ করার পাশাপাশি অন্যের জীবনে সুখের পরশ এনে দেয়। স্বার্থপর মানুষ জীবন সাধনায় নিজে যেমন ব্যর্থ তেমনি অন্যের জীবনেও সার্থকতা এনে দেয়ার ক্ষেত্রে কোনাে ভূমিকা পালন করতে পারে না। সেজন্যই কবিকণ্ঠে ঘােষিত হয়েছে-
“আত্ম-সুখ অন্বেষণে আনন্দ নাহিরে,
বারে বারে আসে অবসাদ, পরার্থে যে করে
তিতি নীরে, সেই লভে স্বর্গের প্রসাদ ।”
সৃষ্টির আদিতে এ পৃথিবীতে সামগ্রিক পরিবেশ ছিল ভয়ংকর । গুহাবাসী ও অরণ্যচারী মানুষকে বৈরী প্রকৃতি ও হিংস্র জন্তু-জানােয়ারের সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হয়েছে । বিপন্ন মানুষ অদৃশ্য স্রষ্টার কাছে সাহায্য চেয়েছে কিন্তু কোনাে দৈবশক্তি এসে তার পাশে দাঁড়ায় নি । বরং বিপন্নকে উদ্ধার করতে এগিয়ে এসেছে অন্য মানুষেরাই । মানুষ সেদিন বুঝতে শিখেছে, মানুষের বন্ধু মানুষই, মানুষের সাহায্যে সহায়ক শক্তি কেবলই মানুষ । তারপর তারা যূথবদ্ধ হয়ে জীবন যাপন করতে গিয়ে গড়ে তুলেছে সমাজ । এভাবেই মানুষ সুপ্রাচীনকালে সার্বিক সহযােগিতা ও নির্ভরশীলতার চেতনা জাগিয়ে তুলেছে । অন্যের জীবনকে সার্থক, সুন্দর ও নিরাপদ করার জন্যে নিজের স্বার্থত্যাগে অনুপ্রাণিত হয়েছে, আবার অন্যের নিকট থেকেও সহযােগিতা কামনা করতে শিখেছে।
ফলে সমাজের প্রতিটি মানুষ প্রত্যেকের জন্যে, সকল মানুষ সকলের জন্যে নিবেদিত। এ আত্মনিবেদনের মধ্য দিয়ে মনুষ্যত্বের লালন ও কল্যাণের চেতনা বিকশিত হয়েছে। কিন্তু কালের বিবর্তনে সামাজিক জীবনে মানুষের মধ্যে বাসা বেঁধেছে আত্মস্বার্থের কালাে সাপ । অন্যদের জন্যে নিজের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিতে তারা প্রস্তুত নয় । সকলে মিলে জীবন বিকাশের আনন্দ ও সুবিধা সম্পর্কেও মানুষ সচেতনতা হারিয়ে ফেলেছে । এর ফলে মানব সমাজে স্বার্থগত দ্বন্দ্ব ও সংঘাত মানবতাকে জিম্মি করে ফেলেছে। এ স্বার্থজর্জর সমাজকে সুখময় করে তােলার জন্য আমাদের মনে সহানুভূতি ও সহযােগিতার কল্যাণ-চেতনাকে জাগিয়ে তুলতে হবে ।
মন্তব্য : স্বার্থান্ধতায় সুখ নেই, স্বার্থত্যাগেই জীবনের সার্থকতা । আমাদের হৃদয়ের সংকীর্ণ স্বার্থপরতাকে ত্যাগ করার জন্য মানবতার চেতনাকে প্রেরণাশক্তি রূপে গ্রহণ করতে হবে ।
- ডিগ্রি ৩য় বর্ষের সাজেশন (১০০% কমন ডাউনলোড করুন), ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন [নিশ্চিত ১০০% কমন সকল বিষয়ে]
- hsc/এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন, ফাইনাল সাজেশন এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র, hsc logic 1st paper suggestion 100% common guaranty, special short suggestion hsc suggestion logic 1st paper
- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সুপার সাজেশন ও উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক সাজেশন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সাজেশন,কম সময়ে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে (অথবা )
মূলভাবঃ শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকার জন্যই মানুষ জন্মেনি। পরস্পরের উপকার সাধনের মধ্যেই মানব জীবনের চরম সার্থকতা নিহিত।
সম্প্রসারিত ভাবঃ ফুল পরহিত ব্রতে উৎসর্গীকৃত সার্থক প্রতিনিধি। সে কখনো তার নিজের প্রয়োজনে আসে না । সে তার সৌরভ ও সৌন্দর্য্যে সকলকে মোহিত করে । সৌন্দর্য্যওে প্রতীক হয়ে সে শোভা পায় সকলের মনোরাজ্যে। নিজের সৌন্দর্য ও সৌরভ অন্যের মাঝে বিলিয়ে দেয়াতেই তা সার্থকতা। স্বীয় গুণ ও বৈশিষ্ট্যের জন্য পবিত্রতার প্রতীক ফুল দেবতার চরণে নিবেদিত হয় নৈবেদ্য হিসেবে। এভাবে ফুটন্ত ফুল তার অপার সৌন্দর্য ও পবিত্র সৌরভ বিলিয়ে এব সময় নিঃস্ব হয়ে যায়, বৃন্তচ্যুত হয়ে যায়। মানব জীবনকেও ফুলের সাথে তুলনা করা যায়। মানুষ শুধু ভোগ বিলাস ও নিজ স্বার্থোদ্ধারের জন্যই জন্মগ্রহন করেনি।
পরের কল্যানে জীবনকে উৎসর্গ করার মাঝেই তার জীবনের চরম ও পরম সার্থকতা। পরের কল্যাণ সাধনই মহত্ত্বের লক্ষণ। জগতের সাধু ও মহৎ ব্যক্তিরা তাই করেন। তারা সর্বদা পরের হিত সাধনে ব্যাপৃত থাকেন এবং পরের তরে জীবন বিসর্জন দিতেও কুন্ঠাবোধ করেন না। কেননা প্রেম প্রীতি ভালোবাসা ও ব্যক্তি স্বার্থ রিহারের মাধমেই সমাজ সুন্দর ও সার্থক হয়ে উঠে। মহৎ ব্যক্তিগণ বিশ্ব মনবের আদর্শ। তাঁরা সকলের প্রিয় এবং সকলের আপনজন। তাঁদের জীবন পুষ্পের ন্যায় পরার্থে উৎসর্গীকৃত । পক্ষান্তরে, স্বার্থপর ব্যক্তি মনে করে সমস্ত জগৎটা তার একার উপভোগ্য। সকলকে বঞ্চিত করে সে বড় হতে চায়। ফলে বিদে¦ষ,অমিল,কলহ,হিংসা মনুষ্য সমাজকে কলুষিত করে তোলে।
মন্তব্যঃ আত্মসুখ অন্বেষণের মাঝে প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই আমাদের সকলের উচিত পরের হিতার্থে নিজেকে অকাতরে বিলিয়ে দেওয়া।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সকলের তরে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে (অথবা )
মূলভাব : প্রত্যেকেই আত্মস্বার্থ বিসর্জন দিয়ে পরের কল্যাণে নিযুক্ত থাকা মানবোচিত কর্তব্য।
সম্প্রসারিত ভাব : মানুষ সামাজিক জীব। অপরের সাহয্য ছাড়া মানুষ চলতে পারে না। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, বাসস্তান প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাসহ জীবনের সকল সমস্যা সমাধানে তাকে অন্যের সাহায্য গ্রহণ করতে হয়। এ পারস্পরিক সাহায্য বিধানের লক্ষ্যেই মানুষ সমাজের সৃষ্টি করেছে।
সমাজের প্রতিও মানুষের কর্তব্য কম নয়। তাই তাকে শুধু নিজের কথা বিবেচনা করলেই চলে না। সমাজে কেউ ধনী, কেউ গরিব হলেও সবাই পরম করুণাময়ের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ। মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বভাব স্থাপনই মনুষ্যত্ব। প্রকৃতপক্ষে, ‘মানুষের মধ্যে তিনিই শ্রেষ্ঠ যিনি মানুষের উপকার করেন।’ কাজেই সুন্দর সমাজ তথা সুন্দর পৃথিবী গড়তে হলে সকলকে অপরের সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হয়, নিঃস্বার্থ সেবার মনোবৃত্তি নিয়ে এগুতে হয়।
অতএব, আত্মস্বার্থকে উপেক্ষা করে সমষ্টিগত স্বার্থের জন্য আত্মনিবেদন করলে সমাজের প্রতিটি মানুষের সুখ-সুবিধা ও মঙ্গল নিশ্চিত হয়।
অন্যের সুখ-দুঃখের মাঝে নিজেকে উৎসর্গ করার মধ্যেই তার সার্থকতা। নিজের দুঃখকে তুচ্ছ জ্ঞান করে অন্যের কল্যাণে নিযুক্ত হতে পারলে জীবন সুখময় ও আনন্দময় হয়ে ওঠে।
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion