Google Adsense Ads
বিষয়: সন্তান নেওয়ার সঠিক সময়,পিরিয়ডের আগে পরে এবং চলাকালীন, গর্ভধারণের সম্ভাবনা,সন্তান নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি,মাসিকের কতদিন পরে সহবাস করলে সন্তান হয়?,কখন সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয় ,কিভাবে দ্রুত এবং সহজে গর্ভবতী হওয়া যায়,
পিরিওডের রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে সহবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নিয়মিত ২৮ দিন (বা নিয়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়। এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মোটামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়।
ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বীর্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত সহবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে রক্তক্ষরণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে সহবাস করলেও গর্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়। কারণ যাদের পিরিওড অনিয়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়। উপরন্তু যৌনরোগের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে।
তাই ক্যাসুয়াল সহবাস বা বিবাহবহিঃর্ভুত সহবাস করার সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেই সকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না, কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই।
পিরিওডের রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে সহবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নিয়মিত ২৮ দিন (বা নিয়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়। এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মোটামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়।
ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বীর্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত সহবাসের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে রক্তক্ষরণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে সহবাস করলেও গর্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়।
কারণ যাদের পিরিওড অনিয়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়। উপরন্তু যৌনরোগের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তাই ক্যাসুয়াল সহবাস বা বিবাহবহিঃর্ভুত সহবাস করার সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেইসকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না, কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই,ঋতুস্রাবের কতদিন পর গর্ভবতী হতে পারেন মহিলারা,
- লিঙ্গের মাথায় ইনফেকশন, লিঙ্গের মাথায় ঘা হলে করণীয় কি?
- গর্ভের বাচ্চা ছেলে না মেয়ে জানার উপায়, গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে বুঝবেন যেভাবে
নিজের ইচ্ছায় ছেলে বা মেয়ে সন্তান লাভ
( সতর্কতাঃ এই লেখায় নারী পুরুষের যৌনতার অনেক বিষয় খোলামেলা আলোচনা করা হয়েছে , এটা চিকিৎসা বিষয়ক জ্ঞান তাই কোনো ভাবেই এই লেখাকে অশ্লিলতার আওতায় আনা যাবেনা । এবং এই লেখা কঠোর ভাবে বিবাহিতদের জন্য , এ বিষয়ে সকল পাঠক পাঠিকার সহানুভুতি কাম্য )
দম্পতির সন্তান না হলে যেমন বিড়ম্বনা তেমনি কোন কোন ক্ষেত্রে ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান হলেও বিড়ম্বনা । পুরুষের কোষে X ও Y ক্রোমোজোম এব্ং মেয়েদের কোষে X ও X ক্রোমোজোম থাকে । পুরুষের X ও মেয়েদের X মিলে হয় মেয়ে সন্তান (XX ) আর পুরুষের Y ও মেয়েদের X মিলে হয় পুত্র (XY) সন্তান , স্ত্রীর ডিম্ব ( ওভাম ) বেরিয়ে আসার সময় ও জরায়ুর ভিতর শুক্রকিট ( স্পার্ম ) প্রবেশের সময় এই দুটির মধ্যে ছেলে কিংবা মেয়ে সন্তান জন্মের একটি সুন্দর সম্পর্ক আছে । এর উপর ভিত্তি করেই মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক নিজের ইচ্ছায় ছেলে বা মেয়ে সন্তান জন্মাবার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন । আপনি যদি ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান চান তাহলে এই লেখাটি আর আপনার ইচ্ছা যথেষ্ঠ । এই পদ্ধতিতে সফলতার হার ৯০ % । আপনার স্বপ্ন এবার সত্যি হবে ।
চলুন শুরু করি –
টেকনিকঃ একজন পুরুষ যখন একজন মেয়ের সাথে সেক্স করে , তখন পুরুষের চরম অবস্থায় বির্যের সাথে লক্ষ লক্ষ শুক্রকিট মেয়ের জরায়ুতে নির্গত হয় ! এখান থেকে যে কোনো একটি শুক্রকিট মেয়ের ফ্যালোপিয়ান টিউবে অবস্তিত ডিম্বের সাথে নিষিক্ত হয় ! মেয়েদের যেহেতু একই রকম (XX) ক্রোমোজোম থাকে তাই সন্তান মেয়ে বা ছেলে হওয়ায় তাদের কোনো হাত নেই , এটা নির্ভর করে পুরুষের উপর , কারন মেয়ের X এর সাথে পুরুষের X মিললে মেয়ে বাচ্চা ও মেয়ের X এর সাথে পুরুষের Y মিললে ছেলে বাচ্চা হবে !
এখন আমাদের এমন টেকনিক অবলম্ভন করতে হবে যাতে আমরা ছেলে সন্তান চাইলে পুরুষের একটি Y গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হয় আর মেয়ে সন্তান চাইলে পুরুষের একটি X গিয়ে মেয়ের X এর সাথে মিলিত হয় ।
বিজ্ঞানিরা গবেষনা করে দেখেছে যে জরায়ুর পরিবেশ এসিডিক হলে পুরুষের X শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হয়ে মেয়ে সন্তান আর জরায়ুর পরিবেশ ক্ষারীয় হলে পুরুষের Y শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের সাথে আগে মিলিত হয়ে ছেলে সন্তান হয় !!
সাথে আরো কিছু নিয়ম পালন করতে হয় ! আসুন বিস্তারিত জানি ।
যদি মেয়ে বাচ্চা পেতে চানঃ
@ স্ত্রীর ডিম্বোস্ফোটনের আগে ৪ দিন ও পরে ৪ দিন মোট ৮ দিন বাদে সারা মাস যৌন সঙ্গম চালাবেন । @ প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্ত্রীর যোনিতে এসিডিক সল্যুসনের ডুস দিন @ স্ত্রী যেনো কিছুতেই পুরুষের আগে অর্গাজমে ( চরমপুলক ) না যায় । পুরুষ আগে বীর্যপাত করবে ও অর্গাজম লাভ করবে । পুরুষের পর স্ত্রী আর্টিফিসিয়াল পদ্ধতিতে অর্গাজমে যাবে @ স্বামী বির্যপাতের সময় তার লিঙ্গ যোনির ভিতরে প্রবেশ করাবে না শুধু যোনি মুখের সম্মুখ্ভাগে বির্যপাত করবে । লিঙ্গের মাথা প্রবেশ করালেই হবে । @ স্বামী , সঙ্গমের দিনগুলোতে দিনে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে ২/৩বার বির্যপাত করে শুক্রের সংখ্যা কমিয়ে আনবে ! @ কারো টেনশন থাকা চলবেনা @ স্ত্রী গর্ভবতী হলে এই নিয়ম আর পালনের প্রয়োজন নাই !
যদি ছেলে বাচ্চা পেতে চানঃ
@ডিম্বোস্ফোটনের দিন বা ডিম পরিপক্ক হওয়ার খুব নিকট সময় টানা ৩ দিন ধরে সঙ্গম করবেন , ৩ দিন ছাড়া আর সঙ্গম করা যাবেনা । কনডম পরেও না । @ প্রতিবার সঙ্গমের পুর্বে স্ত্রীর যোনির ভিতরে ক্ষারীয় স্যলুসন ডুস দিতে হবে । @ স্বামী যেনো কিছুতেই স্ত্রীর আগে অর্গাজমে না যায় , স্বামীর বীর্যপাতের আগেই স্ত্রীর অর্গাজম হয়ে যেতে হবে । @ স্ত্রীর চরমানন্দের/অর্গাজমের পরপরই স্বামীর লিঙ্গ যোনিপথের যত গভীরে সম্ভব প্রবেশ করিয়ে বীর্যপাত করতে হবে । @ ঐ ৩ দিন সঙ্গম ছাড়া স্বামীর কোনো ভাবেই সঙ্গম বা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বির্যপাত ঘটানো যাবেনা । @ প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্বামীর , খুব কড়া ২/৩ কাপ ক্যাফেইন ড্রিংকস ( চা , কফি ইত্যাদি ) পান করতে হবে @ স্বামীকে সঙ্গমের ১০/১২ দিন আগে থেকেই দৌড়-ঝাপ, ফুটবল , টেনিস , অনেকদুর সাইকেল চালানো ইত্যাদি শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা যাবেনা ও ঢিলেঢালা সুতির পোষাক পরতে হবে । @ কারো টেনশন থাকা চলবেনা @ স্ত্রী গর্ভবতী হবার পর আর এই নিয়ম মানার প্রয়োজন নাই ।
Google Adsense Ads
বিঃদ্রঃ এই পোস্টে/লেখায়/নোটে বর্নিত পদ্ধতি লেখকের নয় । মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক দ্বয়ের গবেষনার ফল , এর সফলতার ও ব্যার্থতার দ্বায়ভার তাদের ! এই পদ্ধতির আংশিক বা সম্পুর্ন দ্বায় – দ্বায়িত্ব লেখক বহন করবে না । তাই যারা এই পদ্ধতি ফলো করবেন তারা নিজ দায়িত্বে করুন ! তবে বর্নিত পদ্ধতির কোনো বিষয় বুজতে সমস্যা হলে লেখকের সাথে সবাসরি বা ফেসবুকে মেসেজের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও
- গর্ভাবস্থায় ভুল ধারণা
- লিঙ্গের মাথায় ইনফেকশন, লিঙ্গের মাথায় ঘা হলে করণীয় কি?
- সবচেয়ে কার্যকর ধনুষ্টংকার ওষুধ
- ধনুষ্টংকার কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা, ধনুষ্টংকার লক্ষণ ও প্রতিকার,ধনুষ্টংকার লক্ষণ ও প্রতিকার
- টিটেনাস এর কারণ লক্ষণ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
- টিটিভ্যাক্স ০.৫ কি কাজ করে | TTvax IM 0.5 ml এর কাজ কি | TTvax IM 0.5 ml Side Effects
Google Adsense Ads