বিষয়:সবচেয়ে কার্যকর ঠান্ডা কাশির ওষুধ,ঠান্ডা কাশির ঔষধের নামও দাম, দ্রুত নিরাময় ঠান্ডা কাশির ঔষধের নাম কি?,কার্যকর ঠান্ডা কাশির ঔষধের নাম
ঠান্ডা কাশির ঔষধের নাম: এই পোস্টের মাধ্যমে সকল ঠান্ডা ও কাশির ঔষধের নাম জানতে পারবেন। অনেকে ঠান্ডা কাশিতে ভুগছেন, এজন্য ঠান্ডা কাশির ওষুধ এর নাম জানতে চাচ্ছেন, তাদের উদ্দেশ্যে এই পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে।
ঠান্ডা কাশির ঔষধের নাম
- এডোলেফ (adolef)
- রিমোকফ (remocof)
- এডোভাস (adovas)
- ই-কফ (e-cof)
- তুসকা (tusca)
- এবেক্স (abex)
- এডোভাস,
- রেকোমকফ,
- তুসকা।
- হিস্টালেক্স
- Fexo 60
- Dslor
- Antibiotic
- ACE+
- Napa Extand
- Flamex 400
- Metril
- Cefotil 250
- Cefotil plus
- Cinoran
- Cinoran plus
- হিস্টাসিন (Histachin)
- হিস্টালেক (Histalex)
- ফেক্সো (Fexo 60)
- ডেসলর (Dslor)
- এন্টিবায়টিক (Antibiotic)
- এইস প্লাস (Ace +)
- নিওসিলর (Neocilor)
- নাপা এক্সটেন্ড (Napa Extend)
- ফিলামেক্স ( Flamex 400)
- মেটরিল ( Metril)
- হিস্টাসিন (Histacin)
- হিস্টালেক্স (Histalex)
- হিস্টামিন (Histamin)
- হিস্টানল (Histanol)
- হিস্টিন (Histin)
- হিস্টাসিন।
- হিস্টালিক্স।
- কিটো এ – ১০০ (এমজি)।
- বেক্সিমকো।
- টোফেন।
কাশির সিরাপের নাম
১. এডোভাস,
২. রেকোমকফ,
৩. তুসকা।
ক্যাপসুল এর নাম
- অ্যামব্রোক্স এস আর ৭৫ মিঃগাঃ (Ambrox SR 75mg)
- অ্যাকোরেক্স ৩০ মিঃগ্রাঃ (Acorex 30mg)
- অ্যামবেট ৭৫ মিঃগ্রাঃ (Ambeet 75mg)
- অ্যামবোজিন এস আর ৭৫ মিঃগ্রাঃ (Ambozin SR 75mg)
- অ্যামব্রোক্সল এস আর ৭৫ মিঃগ্রাঃ (Ambroxol SR 75mg)
ঠান্ডা কাশির ঔষধের নাম- কাশির সিরাপের নাম
- অ্যামব্রোক্স (Ambrox)
- এডোভাস (Adovas)
- তুসকা প্লাস (Tusca Plus)
- বক্সোল (Boxol)
- এমভোলিট (Ambolit)
- ডেক্সোপোটিন (Dexpoten)
- সুডোকফ (Sudocof)
- ওকফ (Ocof)
ঠান্ডা লাগার সাথে সাথে ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। অনেক সময় ঠাণ্ডা লাগার প্রকৃত কারণ জানা যায় না, যা আরও গুরুতর সমস্যার দিকে পরিচালিত করে।
সর্দির ট্যাবলেট এর নাম স্কয়ার
সর্দির ট্যাবলেটগুলোর মধ্যে স্কয়ার কোম্পানির যে ট্যাবলেট আছে সেগুলো কয়েকটা নাম নিচে দেওয়া হলো —
- Carva (75)
- Cefotil (250)
- Cefotil Plus
- Cinaron
- Cinaron Plus
সর্দির উপসর্গ কি
১, সর্দির হওয়ার প্রথম উপসর্গটি হচ্ছে নাক দিয়ে পানি ঝরা।
২, কোন কিছুর গন্ধ নেয়ার ক্ষেত্রে পরিবর্তন টের পাওয়া।
৩, সর্দি হলে নাক ভারি হয়ে আসে নাক দিয়ে অনবরত পানি ঝরার কারণে এটি হয়ে থাকে।
৪,শরীরে জ্বর জ্বর অনুভূত হওয়া কিংবা জ্বর থাকা
৫,শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া কিংবা ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা অনুভূতি অনুভব করা।
৬,হালকা থেকে মাঝারি ধরনের মাথা ব্যাথা অনুভব করা
জ্বর কী?
জ্বর যখন স্বাভাবিকভাবে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় তখন সেই অবস্থাকে জ্বর বলে। অর্থাৎ আমাদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা (36-37°C) হল 98.4°F।
শরীরের এই তাপমাত্রা হঠাৎ কোনো কারণে বেড়ে গেলে এবং গরম অনুভূত হলে সেই শারীরিক অবস্থাকে জ্বর বলে। জ্বর পরিমাপের জন্য যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তাকে ‘থার্মোমিটার’ বলে।
সর্দি কি
সর্দি সাধারণত ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট হয়। শ্বাসযন্ত্রের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে সর্দি হয়। অনেক ভাইরাস আছে যা সর্দির কারণ হয়। তবে এর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী রাইনোভাইরাস। এছাড়াও অনেক ভাইরাস রয়েছে যা সর্দির কারণ হতে পারে যেমন করোনাভাইরাস, রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ইত্যাদি।
কাশি কি?
কাশি সাধারণত গলায় কিছু ঢুকার কারণে হয়। কাশিকে শরীরের প্রতিরক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া বলা হয়। কারণ যদি কখনো ধুলো, ধোঁয়া বা অন্য কিছু হঠাৎ করে আমাদের শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে, সাথে সাথে কাশি হয়। এই কাশি দিয়ে যা প্রবেশ করে তা শ্বাসনালী থেকে বেরিয়ে যায়।
জ্বর সর্দি কাশির লক্ষণ
জ্বর, সর্দি, কাশি একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। তাই একটা সমস্যা দেখা দিলে আরেকটা সমস্যা দেখা দেয়। জ্বর, সর্দি, কাশির সমস্যা শুরু হওয়ার আগেই শরীর একটু একটু করে ভবিষ্যদ্বাণী করে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
জ্বর সর্দি কমানোর ঘরোয়া উপায় :
আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে জ্বর, সর্দি, কাশি সবচেয়ে বেশি হয়। জ্বরের সাথে ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। অনেক সময় জ্বরের আসল কারণ জানা যায় না এবং আরও গুরুতর সমস্যা দেখা দেয়। তাই ঘরে বসেই দ্রুত জ্বর-সর্দি-কাশি নিরাময় করতে পারেন। খুঁজে বের কর.
১। তুলসী পাতা :
জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা এবং অন্যান্য অসুখের নিরাময় হিসেবে তুলসী পাতা খুবই জনপ্রিয়। তুলসী পাতার রস বিভিন্ন রোগে ভালো কাজ করে। তুলসী পাতায় রয়েছে নানা উপাদান। যেমন অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ইত্যাদি যা জ্বর সর্দি কাশি থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়।
কিভাবে খাব:
কয়েকটি তুলসী পাতা ভালো করে ধুয়ে গরম পানিতে পাতা ফুটিয়ে নিন। নিয়মিত এক কাপ ফুটানো পানি পান করলে জ্বর, সর্দি ও কাশি ভালো হয়।
২। আদা :
আদা সর্দি কাশির জন্য আদা খুবই উপকারি। অনেক আগে থেকেই মানুষ জ্বর, সর্দি কাশির জন্য আদা খেতো। আদার মধ্যে থাকা রাসায়নিক উপাদান আমাদের শরিরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
যেভাবে খাবেনঃ
জ্বর সর্দি কাশির জন্য আদার চা খেতে পারেন অথবা এক কাপ আদার রসে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। শুধু আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে খেতে পারলে সর্দি কাশির জন্য বেশ উপকার হবে।
৩। দারুচিনি :
গলা ব্যথা, ঠাণ্ডা লাগা, কফ দূর করতে দারুচিনি খুবই কার্যকরি একটি উপাদান। এই দারুচিনিতে অ্যান্টি ফাংগাল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান বিদ্যমান যা বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
যেভাবে খাবেনঃ
এক চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মধুর সঙ্গে মিশিয়ে কমপক্ষে তিন দিন দিনে ২-৩ বার খাবেন। অথবা চায়ের সাথে দারুচিনি দিয়ে দিনে কয়েকবার চা খেতে পারেন। এতে ও সর্দি কাশির জন্য বেশ উপকার হবে।
৪। রসুন :
রসুন যদিও একটা রান্নার উপাদান কিন্তু রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ভাইরাল ফিভার বা ভাইরাস জ্বর , ঠাণ্ডায় সর্দি কাশি দূর করার জন্য ও রসুন খুব ভাল কাজ করে। এবং শরীরে বিষ বেদনা দূর করে।
জ্বরের লক্ষণ :
- হঠাৎ ঠান্ডায় কাঁপুনি এবং শীত শীত অনুভূত হওয়া।
- মাথা ব্যাথা বা যন্ত্রণা শুরু হওয়া।
- চোখে জ্বালা ভাব লাগা।
- খাওয়ার রুচি কমে যায়।
- তাপমাত্রা বেড়ে ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হলে।
- হঠাৎ করে শরীর ঘামতে শুরু করলে।
- শরীরে তাপ বা গরম অনুভব হওয়া ।
- চোখ মুখ লাল হয়ে গেলে।
- শরীর দুর্বল অনুভব হওয়া।
- শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা অনুভব হওয়া।
সর্দির লক্ষণ :
- বার বার হাঁচি আসা।
- নাক বন্ধ হয়ে থাকা।
- চোখ, গাল, এবং কপালে চাপ বা ব্যথা অনুভব হওয়া।
- নাক দিয়ে পানি পড়া।
- নাক ভারি ভারি লাগা।
- কোনকিছুর গন্ধ নাকে না লাগা।
কাশির লক্ষণ :
- ঠান্ডা লাগলে।
- গলায় উচ কুচ লাগলে।
- সাধারণত জ্বর বা সর্দি হলে কাশি দেখা দেয়।