সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী :- ১৪৪৫ হিজরি ২০২৪ সাল,পবিত্র মাহে রমজান মাস ১৪৪৫ এর সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৪,রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৪,মাহে রমজান ২০২৪ হিজরী ১৪৪৫ সেহরী ও ইফতারের সময়সূচী,
সাহ্রি ও ইফতারের সময়সূচি : ১৪৪৫ হিজরি, ২০২৪ সাল
বাংলাদেশের রমজানের সময় সূচি ২০২৪
সাহ্রি ও ইফতারের সময়সূচি দেখুন এখানে
রোজা | মার্চ/এপ্রিল- বার | সাহরি শেষ | ফজর শুরু | ইফতারের সময় |
*০১ | ১২ মার্চ -মঙ্গলবার | ৪-৫১ মি. | ৪-৫৭ মি. | ৬-১০ মি. |
০২ | ১৩ মার্চ – বুধবার | ৪-৫০ মি. | ৪-৫৬ মি. | ৬-১০ মি. |
০৩ | ১৪ মার্চ – বৃহস্পতিবার | ৪-৪৯ মি. | ৪-৫৫ মি. | ৬-১১ মি. |
০8 | ১৫ মার্চ – শুক্রবার | ৪-৪৮ মি. | ৪-৫৪ মি. | ৬-১১ মি. |
০৫ | ১৬ মার্চ – শনিবার | ৪-৪৭ মি. | ৪-৫৩ মি. | ৬-১২ মি. |
০৬ | ১৭ মার্চ – রবিবার | ৪-৪৬ মি. | ৪-৫২ মি. | ৬-১২ মি. |
০৭ | ১৮ মার্চ – সোমবার | ৪-৪৫ মি. | ৪-৫১ মি. | ৬-১২ মি. |
০৮ | ১৯ মার্চ – মঙ্গলবার | ৪-৪৪ মি. | ৪-৫০ মি. | ৬-১৩ মি. |
০৯ | ২০ মার্চ – বুধবার | ৪-৪৩ মি. | ৪-৪৯ মি. | ৬-১৩ মি. |
১০ | ২১ মার্চ – বৃহস্পতিবার | ৪-৪২ মি. | ৪-৪৮ মি. | ৬-১৩ মি. |
১১ | ২২ মার্চ – শুক্রবার | ৪-৪১ মি. | ৪-৪৭ মি. | ৬-১৪ মি. |
১২ | ২৩ মার্চ – শনিবার | ৪-৪০ মি. | ৪-৪৬ মি. | ৬-১৪ মি. |
১৩ | ২৪ মার্চ – রবিবার | ৪-৩৯ মি. | ৪-৪৫ মি. | ৬-১৪ মি. |
১৪ | ২৫ মার্চ – সোমবার | ৪-৩৮ মি. | ৪-৪৪ মি. | ৬-১৫ মি. |
১৫ | ২৬ মার্চ – মঙ্গলবার | ৪-৩৬ মি. | ৪-৪২ মি. | ৬-১৫ মি. |
১৬ | ২৭ মার্চ – বুধবার | ৪-৩৫ মি. | ৪-৪১ মি. | ৬-১৬ মি. |
১৭ | ২৮ মার্চ – বৃহস্পতিবার | ৪-৩৪ মি. | ৪-৪০ মি. | ৬-১৬ মি. |
১৮ | ২৯ মার্চ – শুক্রবার | ৪-৩৩ মি. | ৪-৩৯ মি. | ৬-১৭ মি. |
১৯ | ৩০ মার্চ – শনিবার | ৪-৩১ মি. | ৪-৩৭ মি. | ৬-১৭ মি. |
২০ | ৩১ মার্চ – রবিবার | ৪-৩০ মি. | ৪-৩৬ মি. | ৬-১৮ মি. |
২১ | ০১ এপ্রিল – সোমবার | ৪-২৯ মি. | ৪-৩৫ মি. | ৬-১৮ মি. |
২২ | ০২ এপ্রিল – মঙ্গলবার | ৪-২৮ মি. | ৪-৩৪ মি. | ৬-১৯ মি. |
২৩ | ০৩ এপ্রিল – বুধবার | ৪-২৭ মি. | ৪-৩৩ মি. | ৬-১৯ মি. |
২৪ | ০৪ এপ্রিল – বৃহস্পতিবার | ৪-২৬ মি. | ৪-৩২ মি. | ৬-১৯ মি. |
২৫ | ০৫ এপ্রিল – শুক্রবার | ৪-২৪ মি. | ৪-৩০ মি. | ৬-২০ মি. |
২৬ | ০৬ এপ্রিল – শনিবার | ৪-২৪ মি. | ৪-৩০ মি. | ৬-২০ মি. |
২৭ | ০৭ এপ্রিল – রবিবার | ৪-২৩ মি. | ৪-২৯ মি. | ৬-২১ মি. |
২৮ | ০৮ এপ্রিল – সোমবার | ৪-২২ মি. | ৪-২৮ মি. | ৬-২১ মি. |
২৯ | ০৯ এপ্রিল – মঙ্গলবার | ৪-২১ মি. | ৪-২৭ মি. | ৬-২১ মি. |
৩০ | ১০ এপ্রিল – বুধবার | ৪-২০ মি. | ৪-২৬ মি. | ৬-২২ মি. |
ঢাকার সাথে বিভিন্ন জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়ের পার্থক্য
ঢাকার সময়ের সাথে একই হবে
সেহরি: নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, টাঙ্গাইল, চাঁদপুর।
ইফতার: গাজীপুর, নেত্রকোনা, পিরোজপুর,মাদারীপুর।
সেহরি ও ইফতারঃ –
ঢাকার সময়ের সঙ্গে যোগ (+) করতে হবে
জেলা | সেহরি | জেলা | ইফতার |
---|---|---|---|
মানিকগঞ্জ, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, পঞ্চগড়, নীলফামারী | ১ মিনিট | ময়মনসিংহ, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট | ১ মিনিট |
বরিশাল, ভোলা, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, মাদারীপুর | ২ মিনিট | খুলনা, টাঙ্গাইল, নড়াইল, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর | ২ মিনিট |
দিনাজপুর, জয়পুরহাট, ঠাকুরগাও | ২ মিনিট | শেরপুর, মাগুরা, জামালপুর | ৩ মিনিট |
নওগা, ঝালকাটি | ৩ মিনিট | যশোর, সাতক্ষীরা, রাজবাড়ী, সিরাজগঞ্জ | ৪ মিনিট |
নাটোর, পাবনা, রাজবাড়ি, মাগুরা, পটুয়াখালি, গোপালগঞ্জ | ৪ মিনিট | পাবনা, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ | ৫ মিনিট |
রাজশাহী, কুষ্টিয়া, বরগুনা, নড়াইল, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ | ৫ মিনিট | বগুড়া, চুয়াডাঙ্গা, গাইবান্ধা, মেহেরপুর | ৬ মিনিট |
খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পিরোজপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ | ৬ মিনিট | নাটোর,মেহেরপুর,কুড়িগ্রাম | ৭ মিনিট |
মেহেরপুর, সাতক্ষীরা | ৭ মিনিট | রাজশাহী, নাটোর, রংপুর, কুড়িগ্রাম, জয়পুরহাট, লালমনিরহাট | ৮ মিনিট |
– | নীলফামারী, দিনাজপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ | ১০ মিনিট | |
– | পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও | ১২মিনিট | |
– | |||
– |
ঢাকার সময় থেকে কমাতে (-) হবে
জেলা | সেহরি | জেলা | ইফতার |
---|---|---|---|
রংপুর, গাজীপুর, গাইবান্ধা, নোয়াখালী, কক্সবাজার | ১ মিনিট | কিশোরগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, নরসিংদী, শরীয়তপুর, ঝালকাঠি | ১ মিনিট |
চট্রগ্রাম, নরসিংদী, জামালপুর | ২ মিনিট | বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, সুনামগঞ্জ, চাদপুর | ২ মিনিট |
কুড়িগ্রাম, শেরপুর, লালমনিরহাট | ২ মিনিট | বি-বাড়িয়া, লক্ষীপুর, ভোলা, হবিগঞ্জ | ৩ মিনিট |
ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ, ফেনী | ৩ মিনিট | সিলেট, কুমিল্লা, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার | ৪ মিনিট |
নেত্রকোনা, বি-বাড়িয়া, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান | ৪ মিনিট | ফেনী | ৫ মিনিট |
খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ | ৬ মিনিট | চট্রগ্রাম, খাগড়াছড়ি | ৮ মিনিট |
সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার | ৮ মিনিট | রাঙামাটি | ৯ মিনিট |
সিলেট | ৯ মিনিট | বান্দারবান, কক্সবাজার | ১০ মিনিট |
রমজান মাসে ৩০ দিনের যে ৩০ টি ফজিলত
রোজার নিয়ত:
বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।
অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত।
মাসআলা: কেউ যদি ছুবহি ছাদিক্বের পূর্বে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে তাকে দ্বিপ্রহরের পূর্বে নিয়ত করতে হবে।
ইফতারের দোয়া:
বাংলায় উচ্চারণ: (আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা, ওয়া তাওআক্কালতু আ‘লা রিঝক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন)
অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনারই দেয়া রিযিক্ব দ্বারা ইফতার করছি।
অতএব, সাহরীর সতর্কতামূলক শেষ সময়ের ৬মিনিট পর ফজরের আযান দিতে হবে। সূর্যাস্তের পর সতর্কতামূলকভাবে ৩ মিনিট বাড়িয়ে ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
২৮.০৬.১৯৯৩খ্রি. তারিখে প্রনীত ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নামাজের সময়সূচি নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক প্রদত্ত তথ্যানুযায়ী ১৪৪১ হিজরী(২০২০খ্রি.) সাহরী ও ইফতার এর ক্ষেত্রে ঢাকার সময়ের সাথে অন্যান্য জেলার সময়ের পার্থক্যঃ
ঢাকার সময়ের সাথে একই হবেঃ সাহরীঃ নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, টাঙ্গাইল, চাঁদপুর।
ইফতারঃ গাজীপুর, নেত্রকোনা, পিরোজপুর, মাদারীপুর।
ঢাকার সময়ের সাথে বাড়াতে হবে:
জেলা সাহরী জেলা ইফতার
মানিকগঞ্জ, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, পঞ্চগড়, নীলফামারী ১মি. গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট, ময়মনসিংহ ১মি.
ভোলা, শরীয়তপুর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, জয়পুরহাট, ফরিদপুর, মাদারীপুর, বরিশাল মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নড়াইল, খুলনা ২মি.
নওগা, ঝালকাঠি . শেরপুর, মাগুরা ৩মি.
নাটোর, পাবনা, রাজবাড়ী, মাগুরা, পটুয়াখালি, গোপালগঞ্জ ৪মি. সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, রাজবাড়ী, যশোর, সাতক্ষীরা ৪মি.
কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পিরোজপুর, বরগুনা, নড়াইল, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ ৫মি. কুষ্টিয়া, পাবনা, ঝিনাইদহ ৫মি.
চাপাইনবাবগঞ্জ, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, খুলনা , চুয়াডাঙ্গা, গাইবান্ধা, বগুড়া ৬মি.
মেহেরপুর, নাটোর, মেহেরপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ৭মি.
সাতক্ষীরা, রাজশাহী, নওগা, রংপুর, জয়পুরহাট ৮মি.
নীলফামারী, দিনাজপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ ১০মি.
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ১২মি.
ঢাকার সময়ের সাথে কমাতে হবে:
জেলা সাহরী জেলা ইফতার
গাজীপুর, লক্ষীপুর, রংপুর, নোয়াখালী, গাইবান্ধা, কক্সবাজার ১মি. শরীয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, ঝালকাঠি ১মি.
শেরপুর, জামালপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, চট্টগ্রাম, নরসিংদী ২মি. বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, সুনামগঞ্জ, চাঁদপুর ২মি.
কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, ফেনী ৩মি. বি. বাড়িয়া, লক্ষীপুর, ভোলা, হবিগঞ্জ ৩মি.
বি.বাড়িয়া, রাঙ্গামাটি, বান্দরবন ৪মি. কুমিল্লা, নোয়াখালী, সিলেট, মেীলভীবাজার ৪মি.
নেত্রকোনা, খাগড়াছড়ি. ফেনী ৫মি.
হবিগঞ্জ ৬মি.
সুনামগঞ্জ ৭মি.
মেীলভীবাজার ৮মি. খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম ৮মি.
সিলেট ৯মি. রাঙ্গামাটি ৯মি.
বান্দরবন, কক্সবাজার ১০মি.
বিঃ দ্রঃ সকলকেই সাহরীর ও ইফতার-এর সময়ের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। যেনো কোনো অবস্থাতেই সময় কম বা বেশি না হয়। আর তাই অনেক কামেল ব্যক্তিবর্গ মনে করেন সেজন্য সাবধানতার নিমিত্তে সাহ্রী-এর সময় থেকে ৫ মিনিট কমিয়ে ও ইফতারী-এর সময় থেকে ১/২ মিনিট বাড়িয়ে সাহরী ও ইফতার করা উচিত। একটি হাদিস শরীফে আছে ইফতার ও সাহরীর ঘোষণার জন্য সাইরেন বাজানো হারাম। তবে ইফতারীর জন্য আযান দেয়া আর সাহরীর জন্য মুখে বা মাইকে ঘোষণা দেয়াই সর্বোত্তম।
রোজা ভঙ্গের কারণঃ
০১. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
০২. স্ত্রী সহবাস করলে।
০৩. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙবে না)।
০৪. ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে।
০৫. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষুধ বা তেল প্রবেশ করালে।
০৬. জবরদস্তি করে কেউ রোজা ভাঙালে।
০৭. ইনজেকশান বা স্যালাইনের মাধ্যমে দেহে ওষুধ পৌঁছালে।
০৮. কংকর, পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে।
০৯. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সূর্যাস্ত হয়নি।
১০. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
১১. দাঁত থেকে ছোলা পরিমান খাদ্যদ্রব্য গিলে ফেললে।
১২. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালিয়ে ধোঁয়া গ্রহণ করলে।
১৩. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে।
১৪. রাত আছে মনে করে সুবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।
১৫. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে সাদিকের পর জাগরিত হলে।
রোজার মাকরুহঃ
০১. অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা।
০২. কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা।
০৩. গড়গড়া করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া। কিন্তু পানি যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।
তারাবীহ নামাজের নিয়ত
বাংলা উচ্চারণ: (নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লা-হি তা আলা রাকয়াতাই সিলাতিৎ তারাবীহী সুন্নাতু রাসূলিল্লা-হি তাআলা মুতাওয়াজিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।)
অর্থ : আমি ক্বিলামুখী হয়ে দুই রাকাআ’ত তারাবিহ সুন্নাত নামাজ আলাহর জন্য আদায়ের নিয়্যত করছি, আলাহু আকবার। (যদি জামাআ’তের সহিত নামাজ হয় তবে- এই ইমামের ইমামতিতে জামাআ’তের সহিত)।
তারাবীহ নামাজের দোয়া:
বাংলা উচ্চারণ: (সুবহানা জিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি সুবহানা জিল্ ইজ্জাতি ওয়াল আজমাতি ওয়াল হায়বাতি ওয়াল কুদরাতি ওয়াল কিবরিয়ায়ি ওয়াল জাবারুতি সুবহানাল মালিকিল হাইয়্যিল্লাজি লা ইয়ানামু ওয়ালা ইয়ামুতু আবাদান আবাদান সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রাব্বানা ওয়া রাব্বুল মালা-ইকাতি ওয়াররুহ।)
(প্রত্যেক চার রাকয়াত নামাযের পর এই মোনাজাত পড়িতে হইবে।)
তারাবি নামাজের মোনাজাত:
বাংলা উচ্চারণ: (আল্লা-হুম্মা ইন্না নাস আলুকাল্ জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনান্নারি ইয়া খালিকাল জান্নাতা ওয়ান্নারি বিরাহমাতিকা ইয়া আজীজু, ইয়া গাফ্ফারু, ইয়া কারীমু, ইয়া সাত্তারু, ইয়া রাহিমু ,ইয়া জাব্বারু ইয়া খালেকু, ইয়া রাররূ, আল্লাহুমা আজির না মিনান্নারি, ইয়া মূজিরু ইয়া মুজিরু, বিরাহ্মাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।)
সূত্র: ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
- মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যাবলি আলোচনা কর, মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যক্রম বর্ণনা কর
- সপ্তাহে কতবার সহবাস সন্তান ধারণের জন্য উপযোগী?, সপ্তাহে কতবার যৌন মিলন সম্পর্ক গভীর করে?
- যেভাবে সহবাস করলে বাচ্চা হয় বিস্তারিত,মহিলারা গর্ভবতী হবার জন্য কখন যৌনমিলনে লিপ্ত হবেন,গর্ভধারণের জন্য সেরা সেক্স পজিশন
- বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় কি কি ব্যবস্থা প্রচলিত আছে বিস্তারিত লিখুন
- সোয়াপ (SWAP) কাকে বলে? , সোয়াপ (SWAP) কতো প্রকার বিস্তারিত আলোচনা করো