শ্রেণি: ১০ম ভোকেশনাল দাখিল 2022 বিষয়: হাদীস শরীফ ও ফিকাহ (২) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 1728 |
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ হাদিস: সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধ উসুলে ফিকাহ: হাকিকত ও মাজাজ
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- (হাদিস) সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধ।,
- (ফিকাহ) রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর আখলাক।,
- (উসুল) হাকিকত ও মাজাজ,
নির্দেশনা :
- সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধের উপকারিতার ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।,
- রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর চরিত্র সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে।,
- হাকিকত সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে।,
- মাজাজ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে।,
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধের উপকারিতার ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।,
لمعروف এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে : المعلوم বা জ্ঞাত ও জানা বস্তু বা বিষয়। عرف يعرف معرفة وعرفانا এর অর্থ জানা। المنكر- المعروف (অজ্ঞাত ও অপরিচিত) এর বিপরীত।
المعروف শব্দটি المعرفة (জানা) এবং الاستحسان (কল্যাণকরন) উভয়কে শামিল করে।
শরিয়তের পরিভাষায় মারুফ বলা হয় :—
اسم جامع لكل ما عرف من طاعة الله والتقرب إليه بفعل الواجبات والمندوبات.
অর্থাৎ, যে সকল ফরজ ও নফল কাজের মাধ্যমে আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ পায় এবং নৈকট্য সাধিত হয় তাকে মারূফ বলে।
আর মুনকার হচ্ছে মারূফের বিপরীত
وهو كل ما قبحه الشرع وحرمه وكرهه.
এমন কথা ও কাজ যাকে শরিয়ত হারাম, অপছন্দ ও ঘৃণা করে হারাম সাব্যস্ত করেছে। উপরোক্ত সংজ্ঞা দ্বয়কে সামনে রাখলে আমরা দেখতে পাব যে শরিয়তের মৌলিক ও আনুষঙ্গিক সব বিষয় যেমন আক্বিদা-বিশ্বাস, ইবাদত, আখলাক-সুলুক ও মুআমালাত-ফরয হোক বা হারাম, মোস্তাহাব কিংবা মাকরূহ-সবই উভয়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এগুলোর মধ্যে যা ভাল ও কল্যাণকর তা মারূফের অন্তর্ভুক্ত আর যা খারাপ ও অকল্যাণকর মুনকারের অন্তর্ভুক্ত।
আমার বিল মারূফ ও নেহি আনিল মুনকার ওয়াজিব। এ মর্মে অনেক আয়াত ও অসংখ্য হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তা ছাড়া এ ব্যাপারে উম্মতের ইজমাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে এটি ওয়াজিবে কেফায়া। উম্মতের যথেষ্ট পরিমাণ অংশ এ দায়িত্ব পালন করলে অন্যদের থেকে গুনাহ রহিত হয়ে যাবে। আল্লাহ তাআলা বলেন:-
وَلْتَكُنْ مِنْكُمْ أُمَّةٌ يَدْعُونَ إِلَى الْخَيْرِ وَيَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ (آل عمران:104)
আর তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল থাকা উচিত, যারা সৎকাজের প্রতি আহ্বান করবে, নির্দেশ করবে ভাল কাজের এবং বারণ করবে অন্যায় কাজ থেকে। আর তারাই হল সফলকাম। (সূরা আলে ইমরান:১০৪)
আয়াতে (ولتكن) শব্দটি أمر তথা নির্দেশ সূচক বাক্য। যা আবশ্যকীয়তাকে প্রমাণ করে। আল্লাহ তাআলা আরও বলেন:-
وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ يَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَيُطِيعُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ أُولَئِكَ سَيَرْحَمُهُمُ اللَّهُ إِنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ حَكِيمٌ. (التوبة:71)
আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের বন্ধু। তারা ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে এবং সালাত প্রতিষ্ঠা করে। জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তার রাসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তাআলা দয়া করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়। (সূরা তাওবা:৭১)
আর মুনাফেক সম্পর্কে বলেছেন :
الْمُنَافِقُونَ وَالْمُنَافِقَاتُ بَعْضُهُمْ مِنْ بَعْضٍ يَأْمُرُونَ بِالْمُنْكَرِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمَعْرُوفِ.(التوبة: 67)
মুনাফেক নর, মুনাফিক নারী একে অপরের অনুরূপ। অসৎকর্মের এবং সৎকর্ম নিষেধ করে। (সূরা তাওবা : ৬৭)
আমর বিল-মারুফ ওয়া নাহি আনিল মুনকার অর্থ সৎ কাজের জন্য বলা ও অসৎ কাজ থেকে নিবৃত্ত করা। সৎ বা ন্যায়সংগত কাজ করা এবং অন্যায় বা অসংগত কাজ থেকে বিরত থাকা যেমন প্রত্যেক ব্যক্তির অবশ্যকর্তব্য, তেমনি অপরকে সৎ বা ন্যায়সংগত কাজের জন্য আদেশ, উপদেশ বা উৎসাহ দেওয়া এবং অসৎ ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখাও পবিত্র দায়িত্ব।বিজ্ঞাপন
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনের সুরা আল-ই-ইমরানের ১১০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ দল, মানবজাতির জন্য তোমাদের অভ্যুত্থান হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের জন্য নির্দেশ দাও, অসৎ কাজ নিষেধ করো ও আল্লাহয় বিশ্বাস করো।’ একই সুরার ১০৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল থাকা উচিত, যারা (লোককে) ভালোর দিকে ডাকবে ও সৎ কর্মের নির্দেশ দেবে এবং অসৎ কর্ম থেকে বিরত রাখবে। আর এসব লোকই হবে সফলকাম।’
এ ব্যাপারে হজরত মোহাম্মদও (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যদি কেউ কোনো অন্যায় কাজ দেখতে পায়, তবে নিজের শক্তি-সামর্থ্য দিয়ে তা প্রতিরোধ করবে। আর যদি সে সামর্থ্য না থাকে, তবে উপদেশ দিয়ে সংশোধন করবে। আর যদি তা-ও না পারে, তবে আন্তরিক ঘৃণা নিয়ে তা থেকে দূরে থাকবে, কিন্তু তা হবে দুর্বল ইমানের পরিচয়।’
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর চরিত্র সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে।,
মানবতার মুক্তির দিশারী হযরত মোহম্মদ (সাঃ) ছিলেন উত্তম চরিত্রে অধিকারি। তার চরিত্র ছিল অত্যন্ত উন্নতমানের। কোন মানুষ তার সমকক্ষ হওয়া তো দুরের কথা তার কোন একটি গুণাবলীর সমানও হতে পারবে না। তাকে যিনি শিষ্টাচার শিক্ষা দিয়েছেন তিনি হলেন মহান প্রভু আল্লাহ্ তায়ালা।
ইসলাম র্ধম প্রচারের পাশাপাশি ইহুদী খ্রিস্টান,পারিশক প্রভৃতি তৎকালীন জাতিসমূহের ধর্ম-সংস্কার ও আচার-ব্যবহার সম্বন্ধে প্রত্যক্ষ জ্ঞানলাভ করেছিলেন রাসূল। অবসর সময়ে হযরত মেষ চরাতেন। মেষ চারণের সঙ্গে পয়গম্বর জীবনের এক আশ্চয় সম্বদ্ধ দেখা যায়।
অধিকাংশ পয়গম্বর মেষ চালক ছিলেন। উন্মুক্ত লীল আকাশের তলে বিশাল প্রন্তরে একপাল মেষ আর তার একজন চালক। কোন মেষ যাতে বিপথগামী না হয়। অপরের শস্যক্ষেত্র নষ্ট না করে বাঘে না ধরে, অথচ প্রত্যেকেই উপযুক্ত আহার পাইয়া হুষ্টপুষ্ট হইয়া সন্ধ্যকালে প্রভুর গৃহে নির্বিঘ্নে ফিরে আসে। এটা থাকে মেষ চালকের প্রধান লক্ষ্য। এই লক্ষ্যের সঙ্গে পয়গম্বরের জীবনের কর্তব্য ও লক্ষ্যের মিল রয়েছে। পয়গম্বর হলো একটা জাতির পরিচালক।
মেষ চালকের মতো তিনিও নর-চালক। খোদার বান্ধার পিছয়ে থাকিয়ে তিনি সুপথে পরিচালনা করে ইহলোকের ও পরলোকের খোরাক যোগায়া পরিপুষ্টি অবস্থায় সকালকে অবস্থায় সকলকে প্রভুর গৃহে সঠিক ভাবে পৌঁছে দেওয়াই তাদের মূল কর্তব্য। আর সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ পয়গম্বর হযরত মোহম্মদ (সাঃ)। কুরআন বর্ণনা করা হয়েছে, নিশ্চয় আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী। (সুরা আল ক্বালামঃ ৪) অন্য এক আয়াতে বলা হয়েছে, আর আপনি আমার চোখে চোখেই আছেন। (সুরা তুরঃ ৪৮)
রাসুল (সাঃ) এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যঃ
১। ধৈর্যঃ নিজেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে সর্বদা আল্লাহ্ তায়ালার আনুগত্যের উপর অটল রাখা, অবাধ্যতার নিকটবর্তী না হওয়া, তার সিদ্ধান্তের কারণে হা হুতাশ না করা এবং তাতে রাগান্বিত না হওয়ার নামই ধৈর্য।রাসুল (সাঃ) ইসলামের দাওয়াতকে ছড়িয়ে দেয়ার কাজ করতে গিয়ে কুরাইশদের কাছ থেকে অমানুষিকভাবে অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়ে ধৈর্যধারণ করেছেন।
তিনি ধৈর্যধারণ করেছেন দুঃখের বছর, যুদ্ধক্ষেত্র, ইহুদীদের ষড়যন্ত্র, ক্ষুধা ও অন্যান্য পরিস্থিতিতে। কোন ষড়যন্ত্রই তাকে দুর্বল করতে পারেনি এবং কোন পক্ষই তাকে টলাতে পারেনি।
২। ক্ষমা করাঃ ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও প্রতিশোধ না নেয়ার নামই ক্ষমা। মক্কা বিজয়ের দিনে রাসুল(সাঃ)মক্কার লোকদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করছিলেন। তারা নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণের ব্যাপারে তার নির্দেশেরই অপেক্ষা করছিল। তিনি বললেন: হে কুরাইশগণ তোমরা আমার কাছ থেকে আজ কেমন ব্যবহার আশা কর? তারা বলল: সম্মানিত ভাই ও ভ্রাতুষ্পুত্রের মত, তিনি বললেন: তোমরা চলে যাও !!! আজ তোমরা মুক্ত!!! তারা তাকে অনেক অত্যাচার-নির্যাতন,তিরস্কার,সামাজিকভাবে বয়কট করা এমনকি হত্যার চেষ্টা করা সত্ত্বেও তিনি তাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিলেন।
৩। সাহসীকতাঃ কথাবার্তা, মতপ্রকাশ ও কোন কাজ করতে যাওয়ায় সাহসীকতা প্রদর্শন একটা অত্যন্ত চমৎকার গুণাবলী। রাসুল (সাঃ) যুদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ অবস্থায় ছিলেন সকল মানুষের চেয়ে বেশী সাহসী। তার মত সাহসী মানুষ কোন চোখ দেখেনি। বীর সিপাহী হযরত আলী (রাঃ) বলেন: যখন প্রচন্ড যুদ্ধ শুরু হত তখন আমরা রাসুল (সাঃ) কে আড়াল নিয়ে আত্মরক্ষা করতাম। তিনি থাকতেন আমাদের মধ্য থেকে শত্রুদের সবচেয়ে নিকটতম ব্যক্তি। এর অনেক প্রমাণ রয়েছে উহুদ ও হুনায়ন যুদ্ধে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
৫। দানশীলতাঃ মুহাম্মাদ (সাঃ) এর দানশীলতা ছিল দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী। তিনি নিজের কাছে কিছু থাকলে কাউকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিতেন না। তিনি একসময় ইয়েমেনী এক সেট পোশাক পরেছিলেন। একজন এসে পোশাকটা চাইলে তিনি বাড়ীতে গিয়ে সেটা খুলে ফেললেন। এরপর সেটা লোকটির কাছে পাঠিয়ে দিলেন। তার কাছে কেউ কিছু চাইলেই তিনি তা দিয়ে দিতেন। একবার একজন লোক তার কাছে এসে ছাগল চাইলে তিনি তাকে প্রচুর পরিমাণ ছাগল দিয়েছিলেন। যা দুই পাহাড়ের মধ্যকার স্থান পূর্ণ করে ফেলবে।এরপর লোকটা নিজ সম্প্রদায়ের কাছে ফিরে গিয়ে বলল: হে আমার সম্প্রদায় তোমরা ইসলাম গ্রহণ কর। আল্লাহর কসম !! মুহাম্মাদ(সাঃ) এত বেশী পরিমাণে দান করেন যে কখনও দারিদ্রতার ভয় করেন না।
হযরত মুসা বিন আনাস (রাঃ)হতে বর্ণিত, তিনি তার পিতার সুত্রে বর্ণনা করেন, রাসুল (সাঃ) এর ক্ষেত্রে কখনও এমন ঘটনা ঘটেনি যে,কেউ তার কাছে কিছু চেয়েছে অথচ, তিনি তা দেননি। তিনি বলেন: একবার তার কাছে একজন লোক আসলে তিনি তাকে দুই পাহাড়ের মাঝের ছাগল। এত বেশী পরিমাণ ছাগল দিয়ে দিলেন যা দুই পাহাড়ের মধ্যস্থান পরিপূর্ণ করে দেবে। দিয়ে দিলেন। অতঃপর লোকটি নিজের সম্প্রদায়কে বলল: হে আমার সম্প্রদায়!! তোমরা ইসলাম গ্রহণ কর। কেননা,মুহাম্মদ (সাঃ) এত বেশী পরিমাণে দান করছেন যে তিনি নিঃস্ব হয়ে যাওয়ার কোন ভয় করেন না। (মুসলিম শরীফ-২৩১২)
হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, লোকটি রাসুল (সাঃ) এর কাছে শুধুমাত্র দুনিয়াবী স্বার্থের জন্যই এসেছিল। কিন্তু, সন্ধাবেলা এমন অবস্থার সৃষ্টি হল যে,রাসুল (সাঃ)এর আনীত দ্বীন উক্ত ব্যক্তির কাছে পৃথিবী ও তার মধ্যকার সমস্ত জিনিসের চেয়ে বেশী প্রিয় ও সম্মানিত বলে গণ্য হল। (মুসনাদে আহমাদ-১৪০২৯;হাদীসটি সহীহ)
৬। ন্যায়বিচারঃ রাসুল (সাঃ) এর ন্যায় বিচারের অনেক প্রমাণ রয়েছে। তন্মধ্যে এখানে মাখজুমী গোত্রের একজন মহিলার ঘটনা উল্লেখ করব। চুরির কারণে তার উপর শাস্তিস্বরূপ হাত কাটার বিধান বাস্তবায়ন করাটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কেননা, মহিলা ছিল উচ্চ বংশীয় লোক। সাহাবীগণ তার ব্যাপারে সুপারিশ করার জন্য রাসুল (সাঃ) এর কাছে তার অত্যন্ত প্রিয়পাত্র হযরত উসামা (রাঃ) কে পাঠিয়ে দিলেন।
৭। লজ্জাশীলতাঃ হযরত আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) বলেন: ঘরের ভিতরে অবস্থানকারিনী কুমারী মেয়ের চেয়েও রাসুল(সাঃ) বেশী লজ্জাশীল ছিলেন। যখন তিনি কোন কিছু দেখে অপছন্দ করতেন তখন তার চেহারা দেখেই আমরা বুঝতে পারতাম। (বুখারী-৬১০২, ৩৫৬২, ৬১১৯।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- হাকিকত সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে।,
তরিকতের আমল সমূহ যথাযথভাবে পালন করার দ্বারা অন্তরে যে নূর সৃষ্টি হয় তাকে হকিকত বলে। আন্তরিকভাবে খোদার প্রেমের স্বাদ ও পরমাত্মার সাথে তার যোগাযোগ হয়। এটা হচ্ছে সুফী সাধনার চুড়ান্ত স্তর। এ স্তরে উন্নীত হলে সুফী ধ্যানের মাধ্যমে নিজস্ব অস্তিত্ব খোদার নিকট বিলীন করে দেন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- মাজাজ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে।,
অন্তরের নূরের দ্বারা আল্লাহ পাকের সঙ্গে গড়ে উঠা সম্পর্ককে মা‘রিফত বলে। এ পর্যায়ে উত্তীর্ণ ব্যক্তিকে আ‘রিফ বা সুফী বলে। যাঁরা মাটির তৈরী মানুষ হয়েও মর্যাদায় আগুণের তৈরী জ্বীন এবং নুরের তৈরী ফেরশতেদার উর্দ্ধে উঠতে সক্ষম হন।সুফীদের পরিভাষায় মা’রিফত হচ্ছে- ‘এমন এক স্তর যার মধ্যে বান্দাহ উপনীত হলে সৃষ্টি রহস্য সম্পর্কে অবগতি অর্জন করতে পারে। এ স্তরে পৌঁছতে পারলে তার অন্তর আলোক উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। তখন তিনি বস্তুর নিকট তত্ত্ব উপলব্ধি করতে শুরু করেন। মানব জীবন ও সৃষ্টি জীবনের গুপ্ত রহস্য তার নিকট স্পষ্ট হয়ে ভেসে ওঠে।’
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ , degree 3rd year islamic studies 5th paper suggestion,ডিগ্রি ৩য় বর্ষ ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন, ডিগ্রী ৩য় বর্ষের ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন PDF Download
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 politics and citizenship solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week politics and citizenship solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 bangladesh and world identity solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 science solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week science solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 finance and banking solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 biology solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week biology solution 2022]