২০২১ সালের ssc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় নবম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ ৬ষ্ঠ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021, ব্যবসায় সম্প্রসারণে বিপণনের ভূমিকা নিরূপণ। (নির্দেশনা বিপণনের সংজ্ঞা, বিপণনের গুরুত্ব ও বিপণনের পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে।)

শ্রেণি: ৯ম/ ssc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 08 বিষয় কোডঃ 1663
বিভাগ: ব্যবসায় শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ব্যবসায় সম্প্রসারণে বিপণনের ভূমিকা নিরূপণ। (নির্দেশনা বিপণনের সংজ্ঞা, গুরুত্ব ও পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে।)

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

বিপণনের সংজ্ঞা

সাধারণ অর্থে পণ্য-দ্রব্য বা সেবাসামগ্রী ক্রয়-বিক্রয়ের কাজকে বিপণন বলে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে বিপণনের ধারণা
আরো ব্যাপক। পণ্য-দ্রব্য বা সেবাসামগ্রী উৎপাদনকারী থেকে ভোক্তা বা ব্যবহারকারীর নিকট পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সকল
কাজকে বিপণন বা বাজারজাতকরণ বলে গণ্য করা হয়। অর্থাৎ ক্রয়-বিক্রয়, পরিবহন, গুদামজাতকরণ, প্রমিতকরণ,
পর্যায়িতকরণসহ যাবতীয় কাজের সমষ্টি হলো বিপণন।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বিপণনের গুরুত্ব

১. বৃহদায়তন উৎপাদন: বিজ্ঞাপনের ফলে পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পায়, ক্রমাগত নতুন নতুন ভোক্তার সৃষ্টি হয়, ফলে বৃহদায়ন উৎপদানের প্রয়োজন দেখা দেয়।

২. কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি: বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে পণ্যের বাজার সম্প্রসারিত হওয়ায় বৃহদায়তন উৎপাদনের প্রয়োজন হয়। বৃহদায়তন উৎপাদনের জন্য প্রচুরলোক ও বিভিন্ন বিজ্ঞাপনসংস্থার কাজে প্রচুর লোকের কর্মসংস্থান হয়ে থাকে।

৩. নতুন পণ্যের প্রবর্তন: বাজারে নতুন পণ্যের প্রচার এবং তার ভোগ ও ব্যবহারে উদ্ধুদ্ধ করতে বিজ্ঞাপন ব্যাপক ভূমিকা পালন করে, এর ফলে নতুন পণ্যের প্রবর্তন হয়।

৪. জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন: বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভোক্তারা নতুন পণ্য স¤পর্কে জানতে পারে। বিভিন্ন বিজ্ঞাপনী সংস্থায় ভোক্তাদের কর্মসংস্থান হওয়াতে তাদের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ভোক্তারা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে নতুন ও উন্নতমানের পণ্য ক্রয় করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মানও উন্নত হয়।

৫. উৎপাদন খরচ হ্রাস: বিজ্ঞাপনের ফলে ক্রমাগত নতুন ভোক্তা সৃষ্টিতে, চাহিদা বৃদ্ধি পায়, ফলে বৃহদায়তন উৎপাদনের প্রয়োজন হয়, বৃহদায়তন উৎপাদনের ফলে একক প্রতি উৎপদান খরচ হ্রাস পায়।

৬. সামাজিক কল্যাণ: বিভিন্ন রকমের কল্যাণমূলক কাজও করে থাকে বিজ্ঞাপন। সমাজে বসবাসকারী লোককে বিভিন্ন সমাজকল্যানমূলক কাজ করতেও প্ররোচিত করে যেমন পরিবার পরিকল্পনা ও কন্যাশিশুদের শিক্ষাদান কর্মসূচি ইত্যাদি।

৭. মুনাফা বৃদ্ধি: বিজ্ঞাপনের ফলে পণ্যের অধিক চাহিদা সৃষ্টি হওয়াতে অধিক উৎপাদনের প্রয়োজন হয়, অধিক বিক্রয়ের কারণে মুনাফাও বৃদ্ধি পায়। এতে বিক্রয় ও মুনাফা দুটোই বৃদ্ধি পায়।

৮. জাতীয়তাবোধ সৃষ্টি: বিজ্ঞাপন স্বদেশীয় পণ্যভোগ ও ব্যবহারকে উৎসাহিত করে। এতে করে জনমনে জাতীয়তাবোধের সৃষ্টি হয়।

৯. আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ: বিজ্ঞাপিত তথ্যের দ্বারা বিদেশি ক্রেতার কাছে পণ্যসেবা পরিচিতি লাভ করে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারেও পণ্য, সেবা ধারণা গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে।

পণ্য বা সেবার ধারণার সৃষ্টি থেকে শুরু করে, ক্রেতাদের মাঝে তা পরিচিতিকরণ, ক্রয়ে উৎসাহ প্রদান, পণ্য বণ্টন, মূল্য নির্ধারণ, ক্রয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদান এবং বিক্রয়োত্তর সেবাসহ বিভিন্ন কাজের সাথে বিপণন বা বাজারজাতকরণ জড়িত। অন্যদিকে, ব্যবস্থাপনার যাবতীয় কার্যাবলি ও নীতিমালা প্রয়োগের মাধ্যমে বিপণনের কার্যাবলি সম্পন্ন করা হলে তাকে বিপণন ব্যবস্থাপনা বলে। বিপণনের মূল উদ্দেশ্য হলো ক্রেতা ভ্যালু বা সুবিধা সরবরাহের প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে নতুন ক্রেতাকে আকৃষ্ট করা এবং সন্তুষ্টি বিধানের মাধ্যমে বর্তমান ক্রেতাকে ধরে রাখা ও সন্তুষ্ট ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি করা। ব্যবসায়ের কার্যক্রম ছাড়াও অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে বিপণনের গুরুত্ব অপরিসীম। বিপণন ভোক্তার প্রয়োজন অনুসন্ধান করে প্রয়োজনীয় দ্রব্য প্রস্তুত করে। বিপণন পণ্য সরবরাহ করার সাথে অনবরত গবেষণা কার্যক্রমের মাধ্যমে সবসময় নতুন নতুন পণ্য উদ্ভাবন ও পণ্যের উন্নয়ন করে।

বিপণন বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে মানুষের এই সুপ্ত চাহিদাকে চিহ্নিত ও জাগ্রত করে এবং স্বত্ত্বগত, স্থানগত, সময়গত ও রূপগত উপযোগ সৃষ্টি করে সমাজে পণ্য বা সেবার চাহিদা সৃষ্টি করে থাকে। বিপণন পণ্যের চাহিদা ও প্রয়োজনানুসারে সঠিক সময়ে সঠিক পণ্যটি সঠিক স্থানে পৌঁছে দিয়ে পণ্যের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করে। বিপণন কার্যক্রমের মাধ্যমে ব্যবসায়িক ঝুঁকি হ্রাস পায় কারণ বাজারের চাহিদা মোতাবেক পণ্য বা সেবা উৎপাদন করার কারণে পণ্য বা সেবা বিক্রয় না হবার ঝুঁকি কম থাকে। বাজারে কোন ধরনের পণ্য প্রয়োজন, কী পরিমাণ পণ্য প্রয়োজন, কখন পণ্যটি প্রয়োজন এ বিষয়গুলো ছাড়াও পণ্য দ্রব্যের সঠিক মূল্য নিয়ন্ত্রণ করে বিপণন একটি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখে। সামগ্রিক বিপণন কার্যক্রমের সম্প্রসারণের সাথে সাথে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে।

উৎপাদকের উৎপাদিত পণ্য ভোক্তার নিকট সরবরাহ, বণ্টনকারীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন ও প্রতিযোগিদের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিপণন সুষ্ঠুবাণিজ্যিক পরিবেশ বজায় রাখে। বিপণন ভোক্তার চাহিদা ও পচ্ছন্দ অনুযায়ী নিত্য নতুন পণ্য এবং উন্নত মানের পণ্য সরবরাহ করে মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বিপণনের আওতা ব্যাপক। বিপণনে পণ্য দ্রব্য, সেবা, অভিজ্ঞতা, ইভেন্টস, ব্যক্তি, স্থান, সম্পত্তি, সংগঠন, তথ্য, এবং ধারণা বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত।

চাহিদার বিভিন্নতা অনুযায়ী বিপণনকারী নানাধরনের বিপণন কার্যক্রম গ্রহণ করে। সাধারণত চাহিদার আটটি ধরন দেখতে পাওয়া যায়। সেগুলো হলো – ঋণাত্মক চাহিদা, শূণ্য চাহিদা, সুপ্ত চাহিদা, পড়ন্ত চাহিদা, অনিয়মিত চাহিদা, পূর্ণ চাহিদা, মাত্রাতিরিক্ত চাহিদা, ও ক্ষতিকর বা অহিতকর চাহিদা। আবার, বিপণনের দৃষ্টিকোণ হতে বাজার হলো কোন বর্তমান ও সম্ভাব্য ক্রেতার সমষ্টি। বিপণন ব্যবস্থায় শিল্প (বিক্রেতাদের সমষ্টি) ও বাজার (ক্রেতাদের সমষ্টি) এ দুই পক্ষের মধ্যে অর্থের বিনিময়ে পণ্য বা সেবার আদান-প্রদান হয়।

বাজারে নিম্নোক্ত চার ধরনের ক্রেতা রয়েছে- ভোক্তা বাজার, ব্যবসায় বাজার, সার্বজনীন বা বিশ^ব্যাপী বাজার এবং অমুনাফাভোগী ও সরকারি বাজার। বিপণনের কার্যক্রম সফলভাবে সম্পাদনের জন্য নিম্নোক্ত বিষয়সমূহ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। সেগুলো হলো- প্রয়োজন, অভাব ও চাহিদা; অভীষ্ট বাজার; অবস্থান গ্রহণ ও বাজার বিভাজন; অর্পণ ও ব্র্যান্ড; ভ্যালু ও সন্তুষ্টি; বিপণন প্রণালি; সরবরাহ শিকল; প্রতিযোগিতা ও বিপণন পরিবেশ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বিপণনের পদ্ধতি

উৎপাদকের নিকট থেকে চূড়ান্ত ভোক্তা বা ব্যবহারকারীর নিকট পণ্য পৌঁছানোর কাজে নিয়োজিত এবং পণ্যের মালিকানা হস্তান্তরের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সমষ্টিকে বন্টন প্রণালী বলা হয়। বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক পরিবেশে ব্যবসায়ের সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে সৃষ্ট বন্টন প্রণালীর উপর।

বণ্টন প্রণালীর প্রকারভেদ

পণ্য বা সেবার ধরন ও বৈশিষ্ট্যের উপর বন্টন প্রণালীর ধরণ নির্ভর করে। নিম্নে বিভিন্ন প্রকার পণ্যের বন্টন প্রণালী দেখানো হলো১. সরাসরি ভোক্তার নিকট বিক্রয়: কোনো ধরনের মধ্যস্থ ব্যবসায়ীর সাহায্য ছাড়াই উৎপাদনকারী সরকারী ভোক্তার নিকট পণ্য বিক্রয় করলে তাকে সরাসরি বিপণন বলা হয়। কিছু কিছু কৃষিপণ্য যেমন-ধান, ফলমূল, সবজি এবং শিল্পজাত দ্রব্য যেমন-গুড়, চিনি ইত্যাদি সরাসরি ভোক্তার নিকট বিক্রয় করা হয়।

২. খুচরা ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বিক্রয়: অনেক ক্ষেত্রে পণ্য বিক্রয় বা বন্টনে মধ্যস্থ ব্যবসায়ী হিসেবে খুচরা ব্যবসায়রা সাহায্য নেওয়া হয়। উৎপদানকারীরা তাদের উৎপাদিত পণ্য নিজেরা ও খুচরা বিক্রেতার নিকট বিক্রয় করে। খুচরা ব্যবসায়ীগণ তাদের দোকানে পণ্য রেখে ভোক্তারদের নিকট চাহিদা অনুযায়ী সরবারাহ করে থাকে। সাধারণত ধান, চাল, গোল আলু, সাবান, বিস্কুট, সেমাই ইত্যাদি এ পদ্ধতিতে বিক্রয় ও বন্টন করা হয়। উৎপাদনকারী স্থানীয় হাট-বাজারে খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট পণ্য বিক্রয় করে থাকে।

৩. পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিক্রয়: এ পদ্ধতিতে উৎপাদনকারী তার উৎপাদিত পণ্য পাইকারের নিকট বিক্রয় করে এবং খুচরা ব্যবসায়ী সে পণ্য পাইকারের নিকট থেকে ক্রয় করে ভোক্তার নিকট বিক্রয় করে। যে সকল জায়গায় প্রচুর পরিমাণ কৃষিজাত পণ্য উৎপাদিত হয় সেখানে পাইকরগণ উপস্থিত হয়ে সে সকল পণ্যসামগ্রী ক্রয় করে থাকে।

৪. প্রতিনিধি বা এজেন্টের মাধ্যমে বিক্রয়: উৎপাদনকারীগণ অনেক সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে এজেন্ট বা প্রতিনিধি নিয়োগ করে তাদের মাধ্যমে সরাসরি ভোক্তাদের নিকট শিল্প সামগ্রী বিক্রয় করে থাকে। বিভিন্ন প্রকার ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী যেমনটিভি, ফ্রিজ, ফ্যান এবং কৃষি উপকরণ যেমন সার, বীজ এ পদ্ধতিতে বিপণন হয়ে থাকে।

৫. প্রতিনিধি ও খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে বিক্রয়: উৎপাদনকারী দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়োজিত তাদের প্রতিনিধিদের ফরমায়েশ ও চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন সামগ্রী সরবারহ করে এবং এজেন্ট বা প্রতিনিধিগণ নিজস্ব পরিবহনের মাধ্যমে ঘুরে ঘুরে সে সকল সামগ্রী খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট সরবরাহ করে। ভোক্তাগণ এ সকল সামগ্রী খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে কিনে থাকে। বিভিন্ন রকম কোমল পানীয় ও প্রসাধনী সামগ্রী আমাদের দেশে এ জাতীয় বন্টন প্রণালীতে বিক্রয় হয়ে থাকে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

Leave a Comment