শ্রেণি: ১০ম ভোকেশনাল দাখিল 2022 বিষয়: কোরআন মাজিদ ও তাজবিদ (২) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 1727 |
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ আল্লাহই সকল ক্ষমতার উৎস এবং প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছু জ্ঞাত ব্যাখা কর
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- ৩য় রুকু পাঠ করে নিচের বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করতে হবে,
- আল্লাহর ক্ষমতার পরিচয় দেয়া,
- পৃথিবীর কোন কিছু আল্লাহর নিকট গোপন নহে ব্যাখ্যা কর,
- সকল সম্মান ও অসম্মান আল্লাহর হাতে তা ব্যাখ্যা করতে হবে,
নির্দেশনা :
- আল্লাহর ক্ষমতার পরিচয়,
- পৃথিবীর কোন কিছু আল্লাহর নিকট গোপন নহে,
- সকল সম্মান ও অসম্মান আল্লাহর হাতে,
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- আল্লাহর ক্ষমতার পরিচয়,
আল্লাহ ওই সত্তাকে বলা হয়, যিনি স্বয়ম্ভু, সদা বিরাজমান। পূর্ণতা ও মহত্ত্বের যত গুণ হতে পারে, তিনি সেসব গুণের অধিকারী।
আল্লাহ এক-অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো শরিক নেই। ইমাম আবু মানসুর আল মাতুরিদি (রহ.)-এর মতে, আল্লাহর সত্তাসূচক গুণ আটটি। যথা—হায়াত, ইলম, ইচ্ছা, কুদরত, শ্রবণ, দৃষ্টি, কালাম ও তাকভিন।
হায়াত আল্লাহর একটি গুণ। যার অর্থ—চিরন্তন, চিরঞ্জীব। তিনি সব সময় আছেন ও থাকবেন। তাঁর অস্তিত্ব অবশ্যম্ভাবী। তিনিই সবাইকে জীবন দান করেন।
ইলম মানে জ্ঞান। আল্লাহ সর্বজ্ঞানী। সর্ববিষয়ে তাঁর জ্ঞান সমভাবে পরিব্যাপ্ত। তাঁর কাছে অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের কোনো পার্থক্য নেই। তাঁর জ্ঞানে ত্রুটি-বিচ্যুতির কোনো সম্ভাবনা নেই। প্রকাশ্য বা গোপন, অতীত বা ভবিষ্যৎ, ইহকাল বা পরকাল—সব কিছুই তাঁর কাছে সমান। পৃথিবীর কোনো কিছু তাঁর পর্যবেক্ষণের বাইরে নয়।
এ বিশাল পৃথিবী আল্লাহ স্বীয় ইচ্ছায় সৃষ্টি করেছেন। যখন যা সৃষ্টি করতে চেয়েছেন, সৃষ্টি করেছেন। তিনি কোনো কাজে বাধ্য নন। যত সৃষ্ট বস্তু রয়েছে এগুলোর গতি-প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য, অবস্থা সব কিছুই তাঁর ইচ্ছায় নির্ধারিত হয়।
কুদরত মানে শক্তি। এ বিশ্ব, এর গতি ও স্থিতি সবই আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরত। বস্তুর মধ্যে যে শক্তি নিহিত রয়েছে তার উৎস বস্তু নয়; বরং আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কুদরত।
মানুষ যে কথাবার্তা বলে, আলোচনা করে, তিনি তা শোনেন। এমনকি গহিন সমুদ্রের তলদেশে বসেও যদি কেউ কথা বলে, তাও তিনি শুনতে পান।
মহান আল্লাহ, সৃষ্টির সব কিছুই তিনি দেখেন। সব সৃষ্টি তাঁর দৃষ্টির অধীন। এমন কোনো বস্তু নেই যা তাঁর দৃষ্টির অগোচরে। যত গভীর অন্ধকারই হোক না কেন, সেখানেও তাঁর দৃষ্টি পৌঁছে যায়।
কালাম মানে কথা। এ বিশ্ব ব্যবস্থাপনায় সৃষ্টিকুলের পরিচালনার জন্য আল্লাহ আদেশ-নিষেধ, হুকুম-আহকাম জারি করেছেন—এর সব কিছু কালামের মাধ্যমেই হয়েছে। পবিত্র কোরআন আল্লাহর কালাম।
তাকভিন মানে সৃষ্টিকরণ। আসমান-জমিন, আরশ-কুরসি, লৌহ-কলম, জীবজন্তু, বৃক্ষতলা সব কিছুই আল্লাহর সৃষ্টি। দৃশ্য-অদৃশ্য সব কিছুর স্রষ্টা তিনিই। সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে তাঁর কোনো নমুনার প্রয়োজন হয় না। সমগ্র সৃষ্টজগৎ ধ্বংস করে তিনি পুনরায় সৃষ্টি করতে সক্ষম।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- পৃথিবীর কোন কিছু আল্লাহর নিকট গোপন নহে,
হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা যা প্রকাশ করি বা গোপন রাখি, তার সবই তুমি জানো। আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর কোনো কিছুই আল্লাহর কাছে গোপন নয়। (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৮)
তাফসির : আগের কয়েকটি আয়াতে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর দোয়া প্রসঙ্গে আলোচনা করা হয়েছিল। তিনি তাঁর স্ত্রী-পুত্র ও মক্কার লোকদের রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করেছেন। আলোচ্য আয়াতেও তাঁর একটি দোয়া বর্ণনা করা হয়েছে। তিনি তাঁর দোয়ায় বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! তুমি তো সর্বজ্ঞ, তোমার অগোচরে কিছুই নেই। মানুষের মনের কথা, গোপন কাজ ও ভূপৃষ্ঠের সব বিষয়ে তুমি সম্যক অবহিত। সুতরাং আমি তোমার কাছে যা চেয়েছি, আর যা চাইনি—আমার যাবতীয় প্রয়োজন তুমি পূরণ করে দাও।’
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এ দোয়ায় আল্লাহর অসীম জ্ঞানের প্রতি ইঙ্গিত করে বলা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা সব সময় মানুষকে পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি মানুষের সব অবস্থা ও কাজকর্ম সম্পর্কে অবহিত। পৃথিবীর অণু পরিমাণ বা তার চেয়ে ক্ষুদ্রতম জিনিসও তাঁর পর্যবেক্ষণের বাইরে নয়। তা ছাড়া সব কিছুই লওহে মাহফুজে (সুরক্ষিত আদি পুস্তকে) সংরক্ষিত আছে। আল্লাহর হুকুমে তাঁর ফেরেশতারাও মানুষের কাজকর্ম প্রত্যক্ষ করছেন। তাঁরা যা কিছু দেখছেন, তা সংরক্ষণ করছেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘অবশ্যই তোমাদের জন্য আছে তত্ত্বাবধায়করা—সম্মানিত লেখকবৃন্দ (ফেরেশতারা)। তোমরা যা করো তারা তা জানে।’ (সুরা : ইনফিতার, আয়াত : ১০-১২)
পৃথিবীর কোনো কিছুই আল্লাহর জ্ঞান ও শক্তির বাইরে নয়। এ বিষয়ে অন্য আয়াতে এসেছে : ‘অদৃশ্যের চাবিগুলো তাঁর কাছেই রয়েছে, তিনি ছাড়া অন্য কেউ তা জানে না। জলে ও স্থলে যা কিছু আছে, তা তিনিই অবগত। তাঁর অজ্ঞাতসারে একটি পাতাও পড়ে না। মাটির অন্ধকারে এমন কোনো শস্যকণাও অঙ্কুরিত হয় না এবং রসযুক্ত কিংবা শুষ্ক এমন কোনো বস্তু নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে (লওহে মাহফুজে) নেই।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ৫৯)।
যদি কেউ স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস না করে, তাহলে তার কাছে এ প্রসঙ্গ অর্থহীন যে বস্তুর মৌলিক বিষয়ে স্রষ্টার জ্ঞান আছে, নাকি বস্তুর পুঙ্খানুপুঙ্খ বিষয়ে তিনি অবগত। তবে হ্যাঁ, যিনি বিশ্বাস করেন যে এ বিশ্বজগতের একজন স্রষ্টা আছেন, তাঁর কাছে এ প্রসঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ। যদি স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস করেও কেউ সৃষ্টিজগতের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিষয়ে স্রষ্টার জ্ঞান অস্বীকার করে, তার মানে হলো, বিশেষ বিষয়ে স্রষ্টা অবগত নন! এ বিষয়ে তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ নন! তাহলে প্রশ্ন হলো—এমন সত্তা কিভাবে স্রষ্টা হতে পারেন, যিনি বিশেষ কিছু বিষয়ে জানেন না? অজ্ঞতা ও অসম্পূর্ণতা স্রষ্টা হওয়ার অন্তরায়। কাজেই যিনি স্রষ্টা হবেন, তাঁকে অবশ্যই সর্বজ্ঞানী ও স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হবে। সুতরাং স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস করলে অবশ্যই স্রষ্টার সর্বময় জ্ঞান সম্পর্কেও বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে।
এ আয়াতে ইবরাহিম (আ.)-এর দোয়া বর্ণিত হলেও এখানে আল্লাহর একচ্ছত্র আধিপত্যের বিষয়ে ইঙ্গিত আছে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- সকল সম্মান ও অসম্মান আল্লাহর হাতে,
আল্লাহ ছাড়া আনুগত্য পাওয়ার মতো আর কেউ নেই, তিনি বাদশাহ, অতি পবিত্র, শান্তির আধার, নিরাপত্তাদাতা, রক্ষক, সবার ওপর বিজয়ী, নিজ হুকুম প্রয়োগে পূর্ণ ক্ষমতাবান এবং প্রবল পরাক্রমশালী। সবকিছুর ওপর ক্ষমতাশালী এবং ক্ষমতার নিরঙ্কুশ মালিক।এ প্রসঙ্গে কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘বলুন ইয়া আল্লাহ! তুমিই সার্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর আর যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর আর যাকে ইচ্ছা অপমান কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল। ’ -সূরা আল ইমরান : ২৬
উল্লেখিত আয়াতে আল্লাহতায়ালার সর্বময় ক্ষমতার প্রকৃতি বর্ণনা করা হয়েছে। আল্লাহ যাকে চান সাম্রাজ্য দান করেন আবার যার কাছ থেকে চান সাম্রাজ্য কেড়ে নেন। যাকে চান সম্মান দান করেন, আবার যাকে চান অপমানিত করেন, সব কল্যাণ তার কাছে। পবিত্র কোরাআনে কারিমের এই আয়াতে বলা হয়েছে যে, বিভিন্ন রাজ শক্তির উত্থান-পতন আর সাম্রাজ্যের পট-পরিবর্তন হয়ে থাকে একমাত্র আল্লাহতায়ালার ইচ্ছায়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বর্ণিত আয়াতে জগতের বৈপ্লবিক ঘটনা সম্পর্কে অজ্ঞ এবং অতীতকালের শক্তিশালী জাতিগুলোর উত্থান-পতনের ইতিহাস সম্পর্কে উদাসীনদের হুঁশিয়ার করা হয়েছে। স্পষ্টভাবে বলে দেয়া হয়েছে, এ জগতের সব শক্তি ও রাষ্ট্রক্ষমতা একমাত্র আল্লাহতায়ালার করায়ত্ত। সম্মান ও অপমান তারই নিয়ন্ত্রণাধীন। তিনি দরিদ্র ও পথের ভিখারীকে রাজ সিংহাসন ও মুকুটের অধিকারী করতে পারেন এবং প্রবল প্রতাপান্বিত সম্রাটের হাত থেকে রাষ্ট্র ও ঐশ্বর্য ছিনিয়ে নিতে পারেন। এ আয়াতের শেষাংশেই বলা হয়েছে, আল্লাহর হাতেই যাবতীয় কল্যাণ। আয়াতের প্রথমাংশে রাজত্ব দান করা ও ছিনিয়ে নেয়া এবং সম্মান ও অপমান উভয়দিক উল্লেখ করা হয়েছিল।
এ কারণে এখানে খায়ের বা কল্যাণ শব্দ ব্যবহার করে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যে বিষয়কে কোনো ব্যক্তি বা জাতি অকল্যাণকর বা বিপজ্জনক মনে করে, তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অথবা জাতির জন্য আপাতদৃষ্টিতে অকল্যাণকর ও বিপজ্জনক মনে হলেও পরিণামের সামগ্রিক দিক দিয়ে তা অকল্যাণকর নাও হতে পারে। মোট কথা, আমরা যেসব বিষয়কে মন্দ বলি, সেগুলো পুরোপুরি মন্দ নয় আংশিক মন্দ মাত্র। আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিনের দিকে সম্বন্ধ এবং সামগ্রিক উপযোগিতার দিক দিয়ে কোনো বস্তুই মন্দ নয়। আর এই বিশ্বাসই মুমিনের পথ চলার অবলম্বন ও ঈমানের দাবি।
বস্তুত রাষ্ট্র অর্জন এবং তা পরিচালনার ক্ষেত্রে যারা শক্তিকেই অবলম্বন মনে করেন, তারা স্পষ্ট ভুলের মধ্যে আছেন। কারণ ক্ষমতার জন্য রক্তপাত ও অত্যাচারকে ইসলামে নিষেধ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহতায়ালা অত্যাচারীকে অবকাশ দেন (অর্থাৎ তাকে তৎক্ষণাৎ ধরেন না, ঢিল দেন, সুযোগ দেন যাতে সে আরও জুলুম করতে পারে)। এরপর তাকে এমনভাবে পাকড়াও করেন, সে আর ছুটে যেতে পারে না। এরপর নবী (সা.) আয়াত পাঠ করেন; অর্থাৎ এইরূপ তোমার প্রভুর পাকড়াও যে যখন তিনি অত্যাচারী গ্রামবাসীকে পাকড়াও করেন…। -বোখারি ও মুসলিম
মোট কথা, সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক আল্লাহ। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দেন, যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নেন। মূলত আল্লাহ বান্দাকে ক্ষমতা দিয়ে পরীক্ষা করেন। কেউ এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সক্ষম হন, অনেকেই পারেন না। ক্ষমতার এই পালাবদলের মাঝে যারা বুদ্ধিমান, তাদের জন্য রয়েছে শিক্ষা।
বিশ্বব্যাপী চলমান ক্ষমতার দ্বন্দ্বে নিপতিত গোষ্ঠী বা সরকারপ্রধানরা ক্ষমতাকে আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামত মনে না করাই সব অনিষ্টের মূল। মনে রাখবেন, পৃথিবী এখন গতিময়; এগিয়েছে বেশ। এর পরও ক্ষমতাসীনরা নিজেদের মনোভাব শাসক দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে ফেলতে পারেনি। তারা জনগণের বন্ধু হতে পারেনি। ক্ষমতার মোহ, সম্পদের লালসা আর কায়েমি স্বার্থে অন্ধ এসব শাসকের পবিত্র কোরআনে কারিমের এই আয়াত একটি জরুরি বার্তা। কিন্তু একথাটি ক’জন বুঝেন- সেটাই প্রশ্ন!
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক