বিশ্বের নানা প্রান্তে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কারের দাবি করছে। অনেকেই নিজেদের টিকা সফল বলে দাবি করছে। এবার করোনার টিকা আবিষ্কারের ঘোষণা দিলো বাংলাদেশি কোম্পানি গ্লোব বায়োটেক। সরকারের উপযুক্ত সহযোগিতা পেলে তারা আগামী ছয় মাসের মধ্যেই করোনার টিকা আনতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছে গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালসের এ সহযোগী প্রতিষ্ঠানটি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেছে গ্লোব বায়োটেক কর্তৃপক্ষ। এই টিকা আবিষ্কারে সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে ছিলেন প্রতিষ্ঠানের সিইও ড. কাকন নাগ এবং সিওও ড. নাজনীন সুলতানা।
- কার্যকর সুদের হার নির্ধারণের উপায় উপাদান সমূহ লেখ
- সুদের হার অর্থকে তার সময় মূল্য দেয় ব্যাখ্যা কর
- বার্ষিক বৃত্তি Annuity উপাদান বা বৈশিষ্ট্য কী কী?
- বিজনেস ফাইন্যান্স ও কর্পোরেট ফাইন্যান্স মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
- মুদ্রা বাজার ও মূলধন বাজার মধ্যে পার্থক্য কি?
সংবাদ সম্মেলনে গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড চেয়ারম্যান মো. হারুনুর রশীদ বলেন, ‘৮ মার্চ কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ কিট, টিকা এবং ওষুধ আবিষ্কার সংক্রান্ত গবেষণা কর্মকাণ্ড শুরু করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে টিকাটির সুরক্ষা ও কার্যকারিতা নিরীক্ষার লক্ষ্যে আমরা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এই সুরক্ষা ও কার্যকারিতা পরীক্ষায় সরকারের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ভ্যাকসিনটি প্রাথমিক অ্যানিমেল ট্রায়ালে এন্টিবডি তৈরি করতে পেরেছে। ভ্যাকসিনের বর্তমান এই অবস্থাকে বড় অগ্রগতি বলে মনে করছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, ভ্যাকসিনটি দ্বিতীয় ধাপে অ্যানিমেল মডেলে ট্রায়াল করা হবে। এজন্য ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ সময় লাগবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, গত ১০ জুন ল্যাবরেটরিতে তিনটি খরগোশের দেহে তাদের তৈরি ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে তারা। পরবর্তীতে ২১ ও ২৮ জুন আরও দু’দফা ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে অ্যান্টিবডি মিলেছে। এরপর নিয়ন্ত্রিতভাবে ছোট বড় ইঁদুরের ওপর আবারও ভ্যাকসনটি প্রয়োগ করবেন তারা। তারপর বিএমআরসি’র অনুমোদন নিয়ে মানবদেহে অন্তত তিনদফা পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করতে হবে। সেটি সফল হলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন নেওয়া হবে এবং ও তৃতীয় পক্ষ বা সিআরও পরীক্ষা করা হবে। সব শেষে চূড়ান্ত অনুমোদন নেওয়া হবে।
গ্লোব বায়োটেকের দাবি, সরকারের সহযোগিতা পেলে ছয় মাসের মধ্যেই বহুল কাঙ্ক্ষিত এই ভ্যাকসিন মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব।
এদিকে, গ্লোব বায়োটেকের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও বিধি মেনে গবেষণা ও ট্রায়াল করার তাগিদ দিচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ভ্যাকসিন ছাড়াও কিট নিয়েও কাজ করছে গ্লোব বায়োটেক।
সূত্র/ আমাদের সময়
- কার্যকর সুদের হার নির্ধারণের উপায় উপাদান সমূহ লেখ
- সুদের হার অর্থকে তার সময় মূল্য দেয় ব্যাখ্যা কর
- বার্ষিক বৃত্তি Annuity উপাদান বা বৈশিষ্ট্য কী কী?
- বিজনেস ফাইন্যান্স ও কর্পোরেট ফাইন্যান্স মধ্যে পার্থক্য আলোচনা
- মুদ্রা বাজার ও মূলধন বাজার মধ্যে পার্থক্য কি?