অ্যাসাইনমেন্টঃ
সৎকর্মশীল ও নৈতিক জীবন গঠনে আখিরাতে বিশ্বাসের ভূমিকা বিশ্লেষণ করে একটি প্রতিবেদন প্রনয়ন কর।
শিখনফলঃ
- নৈতিক জীবন গঠনে আখিরাতে বিশ্বসের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করতে পারবে।
- আখিরাতে বিশ্বাস ও এর তাৎপর্য অনুধাবন করে পাপমুক্ত,সৎকর্মশীল ,নীতিবান ,মানবহিতৈষী ব্যক্তি হিসেবে জীবন গঠনে অনুপ্রাণিত হবে।
নির্দেশনাঃ
- আখিরাতের ধারণা
- আখিরাতে বিশ্বাসের প্রয়োজনীয়তা
- আখিরাতে বিশ্বাসীদের করণীয়
- আখিরাতের বিশ্বাসের প্রভাব
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
তারিখ : ০৯ সেপ্টেম্বর , ২০২১ খ্রি .
বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা।
বিষয় : সৎকর্মশীল ও নৈতিক জীবন গঠনে আখিরাতে বিশ্বাসের ভূমিকা।
জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ১৩/৯/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।
আখিরাতের ধারণা: মানুষের জীবনের দুটি পর্যায়। একটি দুনিয়া, অন্যটি আখিরাত। দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী, আখিরাত চিরস্থায়ী। দুনিয়ার জীবন অর্জনের, আখিরাত ভোগের। দুনিয়াতে মানুষ যেমন কাজ করবে আখিরাতে তেমন ফল ভোগ করবে। আখিরাত অর্থ পরকাল। মানুষের মৃত্যুর পরবর্তী জীবনকে আখিরাত বলা হয়। মানবজীবনের দুটি পর্যায় রয়েছে। ইহকাল ও পরকাল। ইহকাল হলাে দুনিয়ার জীবন।
আর মৃত্যুর পরে মানুষের যে নতুন জীবন শুরু হয় তার নাম পরকাল বা আখিরাত। আখিরাত অনন্তকালের জীবন। এ জীবনের শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই। এটি মানুষের চিরস্থায়ী আবাস। আখিরাতে মানুষের দুনিয়ার কাজকর্মের হিসাব নেওয়া হবে। অতঃপর ভালাে কাজের পুরস্কার স্বরূপ জান্নাত এবং মন্দ কাজের জন্য জাহান্নামের শাস্তি দেওয়া হবে।
আখিরাতে বিশ্বাসের প্রয়ােজনীয়তা: আখিরাত ইমানের অন্যতম গুরুত্বপর্ণ বিষয়। ইসলামি জীবনদর্শনে আখিরাতে বিশ্বাস স্থাপন অপরিহার্য। এ বিশ্বাসের গুরুত্ব অপরিসীম। আখিরাতে বিশ্বাস ছাড়া মুমিন ও মুত্তাকি হওয়া যায় না। দুনিয়াতে ভালাে কাজ করলে আখিরাতের অনন্ত জীবনে শান্তি ও নাজাত পাওয়া যাবে। আর মন্দকাজ করলে পাওয়া যাবে শাস্তি। ইসলামি জীবন দর্শনে আখিরাতে বিশ্বাসের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। যেমন-
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
১. আল্লাহর প্রতি ইমান: আখিরাতে বিশ্বাস না করলে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করা হয় না। কেননা আল্লাহ তায়ালা আখিরাতের অনিবার্যতার কথা বলেছেন। একে অবিশ্বাস করলে তাই তাঁকেই অবিশ্বাস করা হয়।
২. কিতাবের প্রতি ইমান: আল্লাহর কিতাবে আখিরাতের প্রতি বিশ্বাসের কথা বলা হয়েছে। আখিরাতকে অবিশ্বাস করলে তাই আল্লাহর কিতাবকে অবিশ্বাস করা হয়।
৩. রিসালাতের প্রতি ইমান: রাসূলুল্লাহ (স:) সহ পৃথিবীর সকল নবী-রাসূল আর্খথিরাতে বিশ্বাসের কথা বলেছেন। অবিশ্বাস করা তাই পৃথিবীর সকল নবী-রাসূলের প্রতি পর কথা বলতেন। আখিরাতে অবিশ্বাস পোষণ করার শামিল।
8. পাপ থেকে বেঁচে থাকার উপায়: আখিরাতে বিশ্বাস মানুষকে পাপ থেকে বাঁচিয়ে রাখে। একা একা থাকলেও সে পাপকাজ করতে পারে না। কেননা, যে আখিরাতে বিশ্বাস করে, সে জানে সকল গােপন বিষয়ই আল্লাহ দেখেন এবং এ জন্য আখিরাতে তার কাছে জবাব দিতে হবে।
৫. উন্নত চরিত্র গঠন: আখিরাতে বিশ্বাস মানুষকে মিথ্যা বলা, প্রতারণা, চুরি, অপরের সম্পদ আত্মসাত, মদ্যপান, অন্যায় হত্যাকাণ্ডসহ সকল ধরনের অনাচার থেকে বাঁচিয়ে রাখে। ফলে তার চরিত্র সুন্দর হয়।
৬. দুনিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠা: আখিরাতে বিশ্বাসী লােক অন্যের ক্ষতি করে না। অন্যকে কষ্ট দেয়না। কারাে অধিকার নষ্ট করে না। ফলে পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় না। সর্বত্র শান্তি বজায় থাকে।
৭. দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি: আখিরাতে বিশ্বাস মানুষকে কর্তব্য পালনে একনিষ্ঠ করে তােলে। আর্খিরাতে জবাবদিহির আশঙ্কায় সে কাজে ফাকি দেয় না। খারাপ কাজ করে না। কাউকে ঠকায় না। সকল কর্তব্য নিষ্ঠার সাথে পালন করে।
৮. স্থায়ী সফলতা লাভ: আখিরাতে বিশ্বাস ছাড়া অনন্তজীবনে মুক্তি পাওয়া যাবে না। বরং শাস্তি পেতে হবে। এ বিশ্বাস মানুষকে মন্দ কাজ থাকে বাঁচিয়ে রাখে। ভালো কাজে উৎসাহ দেয়। ফলে সে স্থায়ী সফলতা ও কল্যাণ লাভ করে।
৯. হতাশা মুক্ত জীবন: আখিরাতে বিশ্বাসী মানুষ হতাশ হয় না। কেননা পৃথিবীর জীবনের যে কোন কষ্ট আখিরাতের সুখের আশায় সে হাসিমুখে বরণ করে নেয়। দুনিয়াবি যে কোন ক্ষতি সে মেনে নিতে পারে।
বস্তুত তাওহিদ ও রিসালাতে বিশ্বাসের মত আখিরাতে বিশ্বাসও ঈমানের অঙ্গ। আখিরাতে বিশ্বাস ছাড়া মুমিম হওয়া যায় না।
আখিরাতে বিশ্বাসীদের করণীয়:
১. আথিরাতের প্রতি দৃঢ় ঈমান আনা।
২. আখিরাতের মুক্তির জন্য সৎ ও সুন্দর কাজ করা
৩. ইসলামের বিধি বিধান অনুসরণ করে জীবন যাপন করা।
৪. সব ধরনের পাপাচার এবং অশ্লীল কাজ থেকে বিরত থাকা।
৫. আমাদের চারপাশের যারা পথভ্রষ্ট হয়ে গেছেন তাদেরকে আখিরাতে বিশ্বাস স্থাপন করানাের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা।
আখিরাতে বিশ্বাসের প্রভাব:
১. মৃত্যু: আখিরাত বা পরকালীন জীবনের শুরু হয় মৃত্যুর মাধ্যমে। সুতরাং মৃত্যু হলো পরকালের প্রবেশদ্বার। আল্লাহ তায়ালা সকল প্রাণীর মৃত্যু নির্ধারণ করে রেখেছেন। তিনি-বলেন, “প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৮৫).
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
দুনিয়ার কোনাে প্রাণীই মৃত্যুর হাত থেকে রেহাই পাবে না। ছোট-বড়, ধনী-দরিদ্র, সুস্থ- অসুস্থ, শাসক শাসিত কেউই মৃত্যুকে এড়াতে পারবে না। যত বড় ক্ষমতাধারীই হােক আর যত সুরক্ষিত স্থানে বসবাস করুক সবার নির্দিষ্ট সময়ে মৃত্যু হবেই। এ ছাড়াও অন্যান্য প্রাণীরও মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর সাথে সাথে আখিরাতের জীবন শুরু হয়। পুণ্যবান মানুষের মৃত্যু হয় আল্লাহ তায়ালার রহমতের সাথে। আর পাপীদের মৃত্যু খুব কষ্টকর হয়।
২. কবর: মৃত্যুর পর থেকে পুনরুথান পর্যন্ত সময়কে কবরের জীবন বলা হয়। এর অপর নাম বারযাখ। দুনিয়াতে মানুষকে মৃত্যুর পর কবরস্থ করা হয়। এসময় মুনকার নাকির নামক দুজন ফেরেশতা কবরে আসেন। তারা মৃত ব্যক্তিকে তিনটি প্রশ্ন করেন। এগুলাে হলাে :
১. তােমার রব কে?
২. তােমার দীন কী?
৩. তােমার নবি কে? অথবা, রাসুল (স.) প্রতি ইঙ্গিত করে বলা হয়_ এই ব্যক্তি কে?
যাদের কবর দেওয়া হয় না তাদেরও এ প্রশ্ন করা হবে। দুনিয়াতে যারা ইসলাম অনুসারে জীবন পরিচালনা করবে তারা এ প্রশ্নগুলাের সঠিক উত্তর দিতে পারবে। তাদের জন্য কবরের জীবন হবে শান্তিময়। আর যারা ইসলাম অনুসরণ করবে না তারা এসব প্রশ্নের জবাব দিতে পারবে না। তারা বলবে আফসােস। আমি জানি না। কবরের জীবনে তারা কঠোর শাস্তি ভােগ করবে।
৩. হাশর: হাশর হলাে মহাসমাবেশ। আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে সকল মানুষ ও প্রাণীকুল মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত হবে। সকলেই সেদিন একজন আহ্ববানকারী ফেরেশতার ডাকে হাশরের ময়দানে সমবেত হবে। এ ময়দান বিশাল ও সুবিন্যস্ত। পৃথিবীর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সকল মানুষই সেদিন এ মাঠে একত্রিত হবে। মানুষের এ মহাসমাবেশকেই হাশর বলা হয়। হাশরের ময়দান হলাে হিসাব নিকাশের দিন, জবাবরদিহির দিন। এদিন আল্লাহ তায়ালা হবেন, একমাত্র বিচারক। হাশরের ময়দানে মানুষের আমলনামা দেওয়া হবে। যারা পুণ্যবান তারা ডান হাতে আমলনামা লাভ করবেন। আর পাপীরা বাম হাত আমলনামা পাবে।
হাশরের ময়দান বিষণ কষ্টের স্থান। সেদিন সূর্য মাথার উপর একেবারে নিকটে থাকবে। মানুষ প্রচণ্ড তাপে ঘামতে থাকবে। সেদিন আল্লাহতালার আরশের ছায়া ব্যতীত আর কোনা ছায়া থাকবে না। সাত শ্রেণির লােক সেদিন আরশের ছায়াতলে স্থান পাবে। এদের মধ্যে একশ্রেণি হলাে সেসব ব্যক্তি যে যৌবনকালে আল্লাহর ইবাদত করেছে। হাশরের ময়দানে পানীয় জলের কোনাে ব্যবস্থা থাকবে না। একমাত্র হাউজে কাউছারের পানি থাকবে। আমাদের প্রিয়নবি হযরত মুহাম্মদ (স:)সেদিন খাঁটি উম্মতগণকে হাউজে কাউছার থেকে পানি করাবেন। পাপীরা সেদিন তৃষ্ণায় নিদারুণ কষ্ট ভােগ করবে। বস্তুত পুণ্যবানগণ হাশরের ময়দানে নানাবিধ সুবিধাজনক স্থান লাভে ধন্য হবেন। পক্ষান্তরে পাপীরা হাশরের ময়দানেই কঠোর শাস্তি ভোগ করবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
৪. জান্নাত: জান্নাত অর্থ উদ্যান, বাগান, সুশোভিত কানন। ইসলামি পরিভাষায় পরকালীন জীবনে পুণ্যবানগণের জন্য পুরস্কার স্বরূপ যে আরামদায়ক স্থান তৈরি করে রাখা হয়েছে তাকে বলা হয় জান্নাত। জান্নাতে সবধরনের নিয়ামত বিদ্যমান। মুমিনগণ সেখানে চিরকাল অবস্থান করবেন। তারা সেখানে তাঁদের পুণ্যবান মাতা-পিতা, স্ত্রী-পুত্র, বন্ধু ও স্বজনদের সাথে মিলিত হবেন। তারা যা চাইবেন তাই সাথে সাথে লাভ করবেন।
বস্তুত জান্নাতের সুখ-শান্তি ও নিয়ামত অফুরন্ত। এর বর্ণনা শেষ করা যায় না। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য আটটি জান্নাত তৈরি করে রেখেছেন। এগুলাে হলাে ১) জান্নাতুল ফিরদাউস ২) দারুল মাকাম, (৩) দারুল কারার, (৪) দারুস সালাম, (৫) জান্নাতুল মাওয়া, (৬) জান্নাতুল আদন, (৭) দারুন নাইম, (৮) দারুল খুলদ। জান্নাত চরম সুখের আবাস।
দুনিয়াতে যারা ইসলামকে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করে চলবে তারা পরকালে জান্নাত লাভ করবে। সুতরাং আমরা জান্নাত লাভের জন্য সদা সর্বদা আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করব, তাঁর আদেশ নিষেধ মেনে চলব, অন্যায় ও পাপ কাজ থেকে নিজেকে রক্ষা করে উত্তম চরিত্র গঠন করব। তাহলে মহান আল্লাহ আমাদের উপর সন্তষ্ট হবেন, আমরা পরকালে জান্নাত লাভ করব।
৫. জাহান্নাম: জাহান্নাম হলাে শাস্তির স্থান। পরকালে মুমিনগণের জন্য |যেমন জান্নাতের ব্যবস্থা রয়েছে তেমনি পাপীদের জন্য রয়েছে শাস্তির স্থান। আর জাহান্নামই হলাে সেই জায়গা। জাহান্নাম চির শাস্তির স্থান। এর শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ। মানুষের পাপের পরিমাণ অনুসারে শাস্তির পরিমাণ নির্ধারণ করা হাবে। জাহান্নামের আগুন অত্যন্ত উত্তপ্ত। পাপীদের শাস্তি দানের জন্য আল্লাহ তায়ালা ৭ টি দোযখ তৈরি করে রেখেছেন। এগুলাে হলাে-
(১) জাহান্নাম, (২) হাবিয়া, (৩) জাহিম, (৪) সাকার, (৫) সাইর, (৬) হুতামাহ এবং (৭) লাযা। জাহান্নাম হলাে ভীষণ শাস্তির স্থান। কাফির, মুশরিক ও মুনাফিকরা তথায় চিরকাল শাস্তি ভােগ করবে। যাদের ইমান রয়েছে কিন্তু পাপের পরিমাণ বেশি এমন মুমিনরাও জাহান্নামের শাস্তি ভােগ করবে। তবে তাদের পাপের শাস্তি শেষ হওয়ার পর জাহান্না থেকে মুক্তি পাবে। আমরা সব রকম পাপ থেকে মুক্ত থাকব। খাঁটি ইমানদার হব। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর আনুগত্য করব। তাহলেই জাহান্নামের আগুন ও শাস্তি থেকে আমরা রেহাই পাব।
প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক
প্রতিবেদনের শিরোনাম : সৎকর্মশীল ও নৈতিক জীবন গঠনে আখিরাতে বিশ্বাসের ভূমিকা ।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : ১৩.০৯.২০২১ ইং
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট , ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট