অ্যাসাইনমেন্ট : القران আল-কুরআন (আল-ইতি সামু বিহাবলিল্লাহি)
একতাবদ্ধ হওয়ার এবং সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ গুরুত্ব
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- প্রাচীন আরবি সকাজের বুঝতে, বলতে, পড়তে, লিখতে পারবে
নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি):
- সুরা আন-আলে ইমরান এর আয়াত নং। (১০৩-১০৫)
- আয়াতের অনুবাদ আয়াতের ব্যাখ্যা
- একতাবদ্ধ হওয়ার গুরুত্ব
- সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধের গুরুত্ব
উত্তর সমূহ:
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে লাইক পেজ : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
সুরা আন-আলে ইমরান এর আয়াত নং (১০৩-১০৫) ও আয়াতের অনুবাদ আয়াতের ব্যাখ্যা
একতাবদ্ধ হওয়ার গুরুত্ব , সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধের গুরুত্ব
সূরা আলে ইমরানের ১০৩,ও ১০৪,১০৫ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ حَقَّ تُقَاتِهِ وَلَا تَمُوتُنَّ إِلَّا وَأَنْتُمْ مُسْلِمُونَ عَلَيْكُمْ إِذْ كُنْتُمْ أَعْدَاءً فَأَلَّفَ بَيْنَ قُلُوبِكُمْ فَأَصْبَحْتُمْ بِنِعْمَتِهِ إِخْوَانًا وَكُنْتُمْ عَلَى شَفَا حُفْرَةٍ مِنَ النَّارِ فَأَنْقَذَكُمْ مِنْهَا كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آَيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَهْتَدُونَ (103)
“তোমরা সবাই আল্লাহর রশ্মিকে দৃঢ়ভাবে ধর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে এবং তিনি তোমাদের হৃদয়ে দয়ার সঞ্চার করেন, ফলে তাঁর অনুগ্রহে তোমরা পরস্পর ভাই ভাই হয়ে গেলে। তোমরা অগ্নিকুণ্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহই তোমাদেরকে সেখান থেকে উদ্ধার করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের কাছে নিজের নিদর্শন তুলে ধরেন, যেন তোমরা সুপথ পাও।” (৩:১০৩)
নবীদের শিক্ষালয়ে মুমিনরা হলেন ছাত্র। এখানে উন্নতির জন্য পর্যায়ক্রমে উচ্চ পর্যায়ের ক্লাস রয়েছে। আর ক্রমে উপরের পর্যায়ে পৌঁছানোই মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। জ্ঞান মানুষের জন্য আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ এবং এটা এমন এক নেয়ামত যে, মহানবী(সা.) নিজেও তাঁর জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছেন। মহানবী (সা.) বলতেন ‘রাব্বি জিদনি ইলমা’। অনুরূপভাবে খোদাভীতি এবং ঈমানেরও বিভিন্ন পর্যায় রয়েছে।
আল্লাহ সূরা আলে ইমরানের ১০২ নম্বর আয়াতে ঈমানের উচ্চতর পর্যায়ে পৌঁছার জন্য মুসলমানদের প্রতি পরামর্শ দিয়ে বলছেন তোমরা আল্লাহকে ততটা ভয় কর যতটা ভয় তাঁকে করা উচিত। উঁচু পযার্য়ের খোদাভীতি তোমাদেরকে যেমন খারাপ কাজ থেকে রক্ষা করবে, তেমনি তা সৎকাজ করতেও উৎসাহ যোগাবে। সূরা আলে ইমরানের ১০৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তার ধর্মের আওতায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে মুসলমানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। মহান আল্লাহ বলছেন ভেবে দেখো বা এটা ভুলে যেওনা যে, ঈমান আনার আগে তোমাদের মধ্যে কত দ্বন্দ্ব ও যুদ্ধ হয়েছে। তোমরা ধ্বংসের অতল গহ্বরের মুখোমুখী হয়েছিলে। যে কোন সময় অপবিত্রতার চোরাবালিতে তোমাদের পতন ঘটতে পারতো। কিন্তু আল্লাহ তোমাদের অন্তরে দয়া সঞ্চার করে এমন পরিবর্তন আনলেন যে,তোমরা পরস্পরের ভাই হয়ে গেলে। আর এজন্যেও আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা তোমাদের কর্তব্য।
এ দুই আয়াত থেকে আমরা যা শিখতে পারি তা হলোঃ
প্রথমত : মানুষ কিভাবে মারা যাবে, তা নির্ভর করে তার বর্তমান জীবন যাপন পদ্ধতির ওপর। একমাত্র খোদাভীতি ও পবিত্র থাকার মাধ্যমেই মানুষ ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারে এবং সুখময় পরিণতির অধিকারী হতে পারে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
দ্বিতীয়ত : সমাজের ঐক্য জাতি,ভাষা ও বর্ণের ওপর নির্ভর করে টিকে থাকতে পারে না। একমাত্র আল্লাহর ধর্মের ছায়াতলেই প্রকৃত ও স্থায়ী ঐক্য গড়ে ওঠে।
তৃতীয়ত : রাজনৈতিক, সামরিক কিংবা আন্তর্জাতিক চুক্তির আওতায় যেসব ঐক্য হয় তা বেশী দিন স্থায়ী হয় না। স্থায়ী ও প্রকৃত ঐক্য গড়ে ওঠে মানুষের অন্তরের ঘনিষ্ঠতা ও ভালোবাসার মাধ্যমে। আর এই ভালবাসার চাবিকাঠি থাকে আল্লাহর হাতে।
চতুর্থত : আল্লাহর দান ও নেয়ামতের স্মরণ মানুষকে খোদা-প্রেমিক করে এবং এর ফলে মানুষ আল্লাহর দেওয়া বিধান মেনে চলে। কিন্তু মানুষ যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও নেয়ামতের কথা ভুলে যায়,তাহলে আল্লাহও তাদেরকে তাঁর নেয়ামত থেকে বঞ্চিত করেন।
সূরা আলে ইমরানের ১০৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
وَلْتَكُنْ مِنْكُمْ أُمَّةٌ يَدْعُونَ إِلَى الْخَيْرِ وَيَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ (104)
“মুসলমানদের মধ্যে এমন একটি দল থাকা উচিত, যারা মানুষকে সৎ কাজের আহ্বান জানাবে এবং অসৎ কাজে নিষেধ করবে। এরাই হলো সফলকাম।” (৩:১০৪)
মানুষের জীবন সমাজবদ্ধ জীবন। সামাজিক জীবনে কোন আচার আচরণ ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় অন্যদের ওপরও প্রভাব ফেলে। এদিক থেকে মানব সমাজ যেন একটি বড় জাহাজের মত। কোন অসচেতন বা হিংসুক ব্যক্তি এই জাহাজ ফুটো করে সবার মৃত্যু ঘটাতে পারে। তাই এ জাহাজের যাতে কোন ক্ষতি না হয়, সেজন্য সমাজের প্রত্যেক সদস্যেরই দায়িত্ব রয়েছে। আর বিবেকের এই নির্দেশই ইসলাম ধর্মে প্রতিফলিত হয়েছে। যেখানে সৎ ও ভালো কাজের চর্চা নেই, সেখানে সৎ কাজের দিকে আহ্বান জানানো প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব। আর যেখানে অন্যায় বা অসৎ কাজ হচ্ছে সেখানে বাধা দেয়া বা নিষেধ করাও প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব।
তাই প্রত্যেক মুসলমানকে তার সাধ্য অনুযায়ী এ দু’টি দায়িত্ব পালন করতে হবে। কিন্তু এ আয়াতে আল্লাহ বলছেন সামগ্রিকভাবে এই গণ-দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও অবশ্যই সুশৃঙ্খল ও সংঘবদ্ধ কোন একটি দল থাকা দরকার যারা শক্তি দিয়ে দৃঢ়তার সাথে সমাজে সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অসৎ কাজের প্রতিরোধ করবে। কোন অসচেতন গাড়ী চালক একমুখী সড়কে ‘রং সাইডে’ বা ভুল দিকে গাড়ী চালালে লাল বাতি জ্বালিয়ে বা বাঁশী বাজিয়ে তাকে সাবধান করা হয় এবং অন্যদিকে পুলিশ তার গাড়ী থামিয়ে তাকে জরিমানা করে। লক্ষণীয় ব্যাপার হলো,সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ সম্পর্কিত আয়াত এমন দুই আয়াতের মাঝখানে স্থান পেয়েছে যাতে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। এর রহস্য হলো, সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ যেন সমাজে বিভক্তি ও অনৈক্য ডেকে না আনে। কারণ, সমাজ বিভক্ত থাকলে এ ধরনের মহতী আহ্বান খুব একটা কার্যকরী হবে না।
এই আয়াতের শিক্ষণীয় দিকগুলো হলো,
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
প্রথমত: সমাজের এমন কিছু গ্রুপ থাকা দরকার যারা সমাজের কোথাও খারাপ কাজ হচ্ছে কিনা তা লক্ষ্য রাখবে এবং তাতে বাধা দেয়ার চেষ্টা করবে।
দ্বিতীয়ত: সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে আন্তরিকতার ওপর কল্যাণ ও সৌভাগ্য নির্ভরশীল। সমাজ থেকে দূরে থাকলে বা সমাজকে এড়িয়ে চললে কিংবা সমাজের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে চুপচাপ ঘরের এক কোণে বসে থাকলে কল্যাণ ও সৌভাগ্য অর্জিত হবে না।
তৃতীয়ত : মুমিন বা প্রকৃত বিশ্বাসীকে শুধু নিজের মুক্তির কথা চিন্তা করলেই হবে না, সমাজের অন্যান্য সদস্যদের মুক্তি ও তাদের উন্নতির জন্যেও চেষ্টা করতে হবে।
চতুর্থত : সৎ কাজের আদেশকে মন্দের প্রতিরোধের চেয়ে বেশী প্রাধান্য দেয়া উচিত। সৎ কাজের প্রচলন ঘটাতে পারলে অন্যায় বা মন্দ কাজের পরিবেশও সংকুচিত হয়ে পড়বে।
وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ تَفَرَّقُوۡا وَ اخۡتَلَفُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَہُمُ الۡبَیِّنٰتُ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ لَہُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ
১০৫. তোমরা তাদের মত হয়ে না, যারা তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মধ্যে মতান্তর সৃষ্টি করেছে। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ দুই কিতাবী সম্প্রদায় তাদের দ্বীনের মধ্যে বাহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে। আর এ উম্মত তিহাত্তর দলে বিভক্ত হবে। প্রত্যেক দলই জাহান্নামে যাবে কেবলমাত্র একটি দল ব্যতীত। আর তারা হল আল-জামাআতের অনুসারী। আমার উম্মতের মধ্যে এমন কিছু দল বেরুবে যাদেরকে কুপ্রবৃত্তি এমনভাবে তাড়িয়ে বেড়াবে, যেমন পাগলা কুকুরে কামড়ানো ব্যক্তিকে সর্বদা কুকুর তাড়িয়ে বেড়ায়। [আবু দাউদঃ ৪৫৯৭, মুসনাদে আহমাদঃ ৪/১০২]
এখানে পুর্ববর্তী নবীদের এমন সব উম্মাতের প্রতি ইংগিত করা হয়েছে, যারা সত্য দীনের সরল ও সুস্পষ্ট শিক্ষা লাভ করেছিল৷ কিন্তু কিছুদিন অতিবাহিত হবার পর দীনের মূল বিষয়গুলো পরিত্যাগ করে দীনের সাথে সম্পর্কবিহীন গৌণ ও অপ্রয়োজনীয় খুঁটিনাটি বিষয়াবলীর ভিত্তিতে নিজেদেরকে একটি আলাদা ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে গড়ে তুলতে শুরু করে দিয়েছিল৷ তারপর অবান্তর ও আজেবাজে কথা নিয়ে এমনভাবে কলহে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল যে, আল্লাহ তাদের ওপর যে দায়িত্বের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিলেন তার কথাই তারা ভুলে গিয়েছিল এবং বিশ্বাস ও নৈতিকতার যেসব মূলনীতির ওপর আসলে মানুষের সাফল্য ও কল্যাণের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে, তার প্রতি কোন আগ্রহই তাদের ছিল না৷
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সুস্পষ্ট নিদর্শন আসার পর (বিভিন্ন দলে) বিভক্ত হয়েছে’ এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানদের পারস্পরিক বিরোধ ও দলাদলির কারণ এই ছিল না যে, তারা সত্য জানতো না এবং দলীলাদির ব্যাপারে অজ্ঞ ছিল, বরং প্রকৃত ব্যাপার হল এই যে, তারা সব কিছু জানা সত্ত্বেও কেবল দুনিয়ার লোভে এবং ব্যক্তিস্বার্থ অর্জনের লক্ষ্যে বিরোধ ও দলাদলির পথ অবলম্বন করেছিল এবং এ পদ্ধতি শক্ত করে আঁকড়ে ধরেছিল। কুরআন মাজীদ বারংবার বিভিন্নভাবে (তাদের) প্রকৃত ব্যাপারকে তুলে ধরেছে এবং তা থেকে দূরে থাকার তাকীদও করেছে। কিন্তু বড় পরিতাপের বিষয় যে, এই উম্মতের বিভেদ সৃষ্টিকারীরাও ঠিক ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানদের মতই স্বভাব অবলম্বন করেছে। তারাও সত্য এবং তার প্রকাশ্য দলীলাদি খুব ভালভাবেই জানে, তা সত্ত্বেও তারা দলাদলি ও ভাগাভাগির উপর শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত রয়েছে এবং নিজেদের জ্ঞান-বুদ্ধির সমস্ত মেধাকে বিগত জাতিদের মত (শরীয়তের) অপব্যাখ্যা এবং বিকৃতি করার জঘন্য কাজে নষ্ট করছে।
‘নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খণ্ড-বিখণ্ড করেছে এবং অনেক দলে বিভক্ত হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের বিষয় আল্লাহ তা‘আয়ালার নিকট সমর্পিত’ (আল-আন‘আম ১৫৯)।
‘তিনি তোমাদের জন্য দ্বীনের ক্ষেত্রে সে পথই নির্ধারণ করেছেন, যার আদেশ দিয়েছিলেন নূহকে, যা আমি আপনার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি এবং যার আদেশ দিয়েছিলাম ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে এই মর্মে যে, তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি করো না’ (আশ-শূরা ১৩)
প্রত্যেক দল নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে আনন্দিত’ (আল-মুমিনূন ৫৩)। নিঃসন্দেহে এসব দলাদলি আল্লাহ্র নির্দেশের পরিপন্থী। তিনি এরশাদ করেন,
﴿ إِنَّ هَٰذِهِۦٓ أُمَّتُكُمۡ أُمَّةٗ وَٰحِدَةٗ وَأَنَا۠ رَبُّكُمۡ فَٱعۡبُدُونِ ٩٢ ﴾ [الانبياء: ٩٢]
‘তারা সকলেই তোমাদের ধর্মের; এবং আমিই তোমাদের পালনকর্তা। অতএব, আমারই ইবাদত কর’ (আল-আম্বিয়া ৯২)।
এসব দলাদলির ফলাফলও কল্যাণকর নয়। কেননা প্রত্যেকটি দল অপর পক্ষকে নানাভাবে গালাগালি করে থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে লাইক পেজ : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।